![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অধিকাংশ ধূমপায়ীদের তামাকের নেশা প্রবল থাকে। তামাকের নেশা ছেড়ে দেয়া অনেকের পক্ষেই তাই কষ্টকর মনে হয়। তবে মনে রাখতে হবে, মানুষের ইচ্ছাশক্তির চেয়ে প্রবল আর কিছু নেই। এই ইচ্ছাশক্তির যত প্রয়োগ করা হবে, প্রতিবার তামাক সেবনের প্রতি ততটাই অনিহা আসবে আর এই ইচ্ছাশক্তিকে আরও জোরদার করতে ধূমপানসহ তামাক বর্জনের ৫ টি কৌশল দেয়া হল।
১। প্রাত্যহিক শরীরচর্চাঃ
নিয়মিত শরীরচর্চার ফলে তামাকের নেশা অনেকটা কেটে যায়। মাত্র ৩০ মিনিটের ব্যায়ামে তামাকের প্রতি আগ্রহ একদিনের জন্য হলেও কমিয়ে দেয় বলে গবেষণায় দেখা গিয়েছে। হাঁটতে বেড়িয়ে যান। সকালে বা বিকেলে কিছুপথ হেঁটে আসলে শরীরটাও চাঙ্গা লাগবে। বাসায় হালকা ব্যায়াম করা যেতে পারে। পুশ-আপস, বেলি –প্রভৃতি ফ্রিহ্যান্ড ব্যায়াম করা যেতে পারে যদি ব্যায়ামাগারে যাওয়ার সুযোগ বা সময় না থাকে।
২। নিয়মিত প্রার্থনাঃ
ধর্মীয় শিক্ষা মানুষকে প্রকৃত মনুষত্বের স্বাদ দেয়। নৈতিক শিক্ষার ক্ষেত্রে ধর্মের কোন বিকল্প নেই। স্রষ্টার আরাধ্য সাধন কল্পে মানুষ তার বদভ্যাস ত্যাগ করে আর তাই সৃষ্টিকর্তার জন্য নিয়মিত প্রার্থনা করুন। ধূমপান ব্যতিত আরও যে সকল বদভ্যাস আছে সেসব নিমিষেই দূর হয়ে যাবে।
৩। নিজের ভ্রান্তির ফাঁদে পা দেয়া যাবে নাঃ
ঠিক করে ফেলেছেন আর ধূমপান করবেন না। দু’দিন যাবার পর চায়ের কাপে চুমুক দেয়ার সময় হয়তো ভাবলেন “একটা খেলে কিছু হবে না”। নিজের এমন ফাঁদে পড়ে নিজেই কুপোকাত হয়েছেন অনেকেই। ফলশ্রুতিতে আর ছাড়া হয়ে উঠেনি ধূমপান। কারণ সে একটি সিগারেট পরবর্তীতে আরেকটি গ্রহণের তাড়না দেয়। তাই কখনো সেই ‘একটি সিগারেট’ সেবন করতে যাবেন না। তামাকের নেশা ছাড়তে হলে তা একেবারেই ছাড়তে হবে আপনার।
৪। আপনজনদের সাথে বেশি সময় কাটানঃ
নিজের পরিবারকে সময় দিন। যে সময়টা তামাকের নেশার কারণে নষ্ট হয়, তা কাটানো যেতে পারে পরিবারের সাথে টেলিভিশনের কোন প্রোগ্রাম দেখে। বিকেলে হালকা নাস্তা ও চায়ের আড্ডা দিয়ে খুব ভালো সময় কাটাতে পারেন পরিবারের সদস্যদের সাথে। বন্ধুদের মধ্যে যারা তামাক সেবন করেন না, তাদের সাথে বেশি করে সময় কাটান। ধূমপান ছাড়ায় আপনার সাময়িক মানসিক চাপ থাকতে পারে। সে সকল কিছুই ভুলে থেকে সাফল্যের সাথে তামাকমুক্ত জীবন গড়তে পারবেন বন্ধুদের সহায়তায়।
৫। শুরু করুন তামাকমুক্ত নতুন একটি বছরঃ
আসছে ২০১৪ সাল। নতুন বছরের শুরুতে তামাকের নেশা ছাড়ার দৃঢ় সংকল্প গ্রহণ করুন। শপথ নিন যে আর কোনদিন তামাক গ্রহণ করবেন না। নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন। আত্মপ্রত্যয়ী হয়ে শুরু করেন আপনার জীবনের নতুন অধ্যায়। ধূমপায়ীরা একটি কথা প্রায়ই বলে থাকেন, “যারা ধূমপান করে না, তাদেরও তো মৃত্যু হয়”! হ্যাঁ, এ কথা সত্যি যে যারা ধূমপান করেন, তারা যেমন মারা যান; যারা ধূমপান করেন না, তারাও এক সময় মারা যান। তবে পার্থক্য হলো কে কীভাবে মারা যায়, সেখানে। ধূমপায়ীরা মারা যায় ধুঁকে ধুঁকে, কষ্ট করে আর যৌক্তিকভাবেই অধূমপায়ীদের মৃত্যুপূর্ব কষ্ট তুলনামূলক কম। মনে রাখবেন, ধূমপানসহ যাবতীয় তামাক গ্রহণ শুধু আপনাকেই মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয় না, সাথে সাথে ক্ষতিগ্রস্থ করে আপনার পাশে বসে থাকা ব্যক্তিকেও। জীবন অতিব মূল্যবান। নেশার কারণে এই অমূল্য জীবন নষ্ট করবেন না। নেশার দাস হয়ে জীবন কাটাচ্ছেন যারা তারা পরাধীন। নেশামুক্ত জীবন শুরু করুন, বাঁচার মত বাঁচুন।অধিকাংশ ধূমপায়ীদের তামাকের নেশা প্রবল থাকে। তামাকের নেশা ছেড়ে দেয়া অনেকের পক্ষেই তাই কষ্টকর মনে হয়। তবে মনে রাখতে হবে, মানুষের ইচ্ছাশক্তির চেয়ে প্রবল আর কিছু নেই। এই ইচ্ছাশক্তির যত প্রয়োগ করা হবে, প্রতিবার তামাক সেবনের প্রতি ততটাই অনিহা আসবে আর এই ইচ্ছাশক্তিকে আরও জোরদার করতে ধূমপানসহ তামাক বর্জনের ৫ টি কৌশল দেয়া হল।
১। প্রাত্যহিক শরীরচর্চাঃ
নিয়মিত শরীরচর্চার ফলে তামাকের নেশা অনেকটা কেটে যায়। মাত্র ৩০ মিনিটের ব্যায়ামে তামাকের প্রতি আগ্রহ একদিনের জন্য হলেও কমিয়ে দেয় বলে গবেষণায় দেখা গিয়েছে। হাঁটতে বেড়িয়ে যান। সকালে বা বিকেলে কিছুপথ হেঁটে আসলে শরীরটাও চাঙ্গা লাগবে। বাসায় হালকা ব্যায়াম করা যেতে পারে। পুশ-আপস, বেলি –প্রভৃতি ফ্রিহ্যান্ড ব্যায়াম করা যেতে পারে যদি ব্যায়ামাগারে যাওয়ার সুযোগ বা সময় না থাকে।
২। নিয়মিত প্রার্থনাঃ
ধর্মীয় শিক্ষা মানুষকে প্রকৃত মনুষত্বের স্বাদ দেয়। নৈতিক শিক্ষার ক্ষেত্রে ধর্মের কোন বিকল্প নেই। স্রষ্টার আরাধ্য সাধন কল্পে মানুষ তার বদভ্যাস ত্যাগ করে আর তাই সৃষ্টিকর্তার জন্য নিয়মিত প্রার্থনা করুন। ধূমপান ব্যতিত আরও যে সকল বদভ্যাস আছে সেসব নিমিষেই দূর হয়ে যাবে।
৩। নিজের ভ্রান্তির ফাঁদে পা দেয়া যাবে নাঃ
ঠিক করে ফেলেছেন আর ধূমপান করবেন না। দু’দিন যাবার পর চায়ের কাপে চুমুক দেয়ার সময় হয়তো ভাবলেন “একটা খেলে কিছু হবে না”। নিজের এমন ফাঁদে পড়ে নিজেই কুপোকাত হয়েছেন অনেকেই। ফলশ্রুতিতে আর ছাড়া হয়ে উঠেনি ধূমপান। কারণ সে একটি সিগারেট পরবর্তীতে আরেকটি গ্রহণের তাড়না দেয়। তাই কখনো সেই ‘একটি সিগারেট’ সেবন করতে যাবেন না। তামাকের নেশা ছাড়তে হলে তা একেবারেই ছাড়তে হবে আপনার।
৪। আপনজনদের সাথে বেশি সময় কাটানঃ
নিজের পরিবারকে সময় দিন। যে সময়টা তামাকের নেশার কারণে নষ্ট হয়, তা কাটানো যেতে পারে পরিবারের সাথে টেলিভিশনের কোন প্রোগ্রাম দেখে। বিকেলে হালকা নাস্তা ও চায়ের আড্ডা দিয়ে খুব ভালো সময় কাটাতে পারেন পরিবারের সদস্যদের সাথে। বন্ধুদের মধ্যে যারা তামাক সেবন করেন না, তাদের সাথে বেশি করে সময় কাটান। ধূমপান ছাড়ায় আপনার সাময়িক মানসিক চাপ থাকতে পারে। সে সকল কিছুই ভুলে থেকে সাফল্যের সাথে তামাকমুক্ত জীবন গড়তে পারবেন বন্ধুদের সহায়তায়।
৫। শুরু করুন তামাকমুক্ত নতুন একটি বছরঃ
আসছে ২০১৪ সাল। নতুন বছরের শুরুতে তামাকের নেশা ছাড়ার দৃঢ় সংকল্প গ্রহণ করুন। শপথ নিন যে আর কোনদিন তামাক গ্রহণ করবেন না। নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন। আত্মপ্রত্যয়ী হয়ে শুরু করেন আপনার জীবনের নতুন অধ্যায়। ধূমপায়ীরা একটি কথা প্রায়ই বলে থাকেন, “যারা ধূমপান করে না, তাদেরও তো মৃত্যু হয়”! হ্যাঁ, এ কথা সত্যি যে যারা ধূমপান করেন, তারা যেমন মারা যান; যারা ধূমপান করেন না, তারাও এক সময় মারা যান। তবে পার্থক্য হলো কে কীভাবে মারা যায়, সেখানে। ধূমপায়ীরা মারা যায় ধুঁকে ধুঁকে, কষ্ট করে আর যৌক্তিকভাবেই অধূমপায়ীদের মৃত্যুপূর্ব কষ্ট তুলনামূলক কম। মনে রাখবেন, ধূমপানসহ যাবতীয় তামাক গ্রহণ শুধু আপনাকেই মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয় না, সাথে সাথে ক্ষতিগ্রস্থ করে আপনার পাশে বসে থাকা ব্যক্তিকেও। জীবন অতিব মূল্যবান। নেশার কারণে এই অমূল্য জীবন নষ্ট করবেন না। নেশার দাস হয়ে জীবন কাটাচ্ছেন যারা তারা পরাধীন। নেশামুক্ত জীবন শুরু করুন, বাঁচার মত বাঁচুন।
সুত্রঃ অনলাইন খবর ডটকম
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫০
রোমেল আশরাফ বলেছেন: অভিনন্দর আপনাকে।
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৫২
ইমরান আশফাক বলেছেন: আমি এই জুন মাস থেকে একদম ছেড়ে দিয়েছি হার্ট বাইপাস সার্জারীর আগে থেকে।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫১
রোমেল আশরাফ বলেছেন: অভিনন্দর আপনাকে।
৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৩৮
আদম_ বলেছেন: গত রাতে ধুমপান করিনি-চেষ্টা করছি ছেড়ে দেবার। আলটিমেটলি দেয়ার নো বেনিফিট ইন স্মোকিং...
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫০
রোমেল আশরাফ বলেছেন: রাইট ইউ আর
৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩২
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: ধূমপান হারাম।
প্রাসঙ্গিক কোরআন ও হাদিসের দলিল দ্বারা এটা প্রমাণিত যে, "রাসুলে পাক হযরত মোহাম্মাদ ( সাঃ) এর সময় কালে যদি এই তামাক বস্তুটির আবির্ভাব ঘটতো তাহলে নবীজি নিশ্চয়ই তা নাম ধরে হারাম ঘোষনা করতেন"
আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে ক্ষমা চেয়ে তওবা করে ১৫ বছরের যাবত করা হারাম কাজ ১০ মাস হল ছেড়ে দিয়েছি।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫২
রোমেল আশরাফ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর এই হাদিসটি জানার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।
৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৫
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: পোস্টের উদ্দেশ্য ভালৈ তবে, কপি-পেষ্টটা দৃষ্টিকটূ, "আসছে ২০১৪ সাল।"
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৪
রোমেল আশরাফ বলেছেন: "আসছে ২০১৪ সাল।" এর মানে কি ?
আপনার সন্দেহ দূর করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন
৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৬
হেডস্যার বলেছেন:
অন্যমনস্ক শরৎ বলেছেন: পোস্টের উদ্দেশ্য ভালৈ তবে, কপি-পেষ্টটা দৃষ্টিকটূ, "আসছে ২০১৪ সাল।"
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:২৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমি ৪৩ বছর একটানা ধূমপান করার পর একদিনে ধূমপান ছেড়ে দিয়েছি। আমার অভিজ্ঞতা বলে, কোন কৌশলই কার্যকর নয় একমাত্র মনের জোর ছাড়া।
ধন্যবাদ, ভাই রোমেল আশরাফ।