![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুই প্রজাতির প্রানীরা সাধারনত ভেংচি কেটে থাকে।
১. বানর
আর
২.আল্লাদি লতুর পুতুর মাইয়ারা
এক সময় ছেলেরা যখন কোন মেয়ের দিকে ড্যাপ ড্যাপ করে চেয়ে থাকতো তখন সেই সময়ের কিছু লুতুর পুতুর মাইয়ারা মুখ খানা টুপ করে একশো পাঁচ ডিগ্রী এ্যাঙ্গেলে টেনে নিয়ে মুখের এক ভয়ানক পজিশন বানাতো। তখনকার যুগে ওইটা ছিল ছেলেদের পাত্তা না দেয়ার লগো।তখনকার দিনে মেয়েদের মুখের বাঁকানো পজিশনের অর্থ ছিল, ফাজিল ছেলে,দুষ্ট ছেলে, বদ ছেলে, আমার পিছে সারাদিন কি?
ইদানিং ফেসবুকে এমন কিছু মেয়ে পয়দা হইছে যাদেরকে আসলে রিয়াল লাইফে কেউ পাত্তা দেয়না। যেসব মেয়ে ছেলেদের থেকে উপেক্ষিত হয়েছে। ইনারা এখন ছেলেদের পাত্তা পাওয়ার জন্য জিহব্বা সহকারে ভেংচি কাটে আবার কখোনো কখোনো ছাগলের মত দুই ঠোঁটটারে চুক্কা করিয়া বিভিন্ন এ্যাঙ্গেল থেকে নিজে নিজে কিংভুতকিমার ছবি উঠিয়ে পোষ্ট করে। ঠিক প্যারালাইজড রোগীর মত।ক্যাওরি ব্যাওরি স্টাইলের ছবি।
এই বদ অভ্যাস যে শুধু লুতুর পুতুর মেয়েরাই করছে তা কিন্তু না কিছু আবাল গোছের তৃতীয় লিংগের কতিপয় ছেলেরাও শুরু করে দিয়েছে। যার ফলে ফেসবুকের টাইমলাইন রিতিমত সবার কাছে এক আজাবে পরিনত হয়েছে। প্রতিদিন দেখতে হয় বাঁকা মুখ আর জিহব্বা।
মেয়েদের ওসব বদমাইশা ঢং না হোলেও বরদাস্ত করা যায়।কিন্তু সকাল সকাল জিহ্বা বাইর করা কোন ছেলে যদি এমন ন্যাকামি করে তাহলে কার আর সহ্য হয়। ওই সব আবালেরা কেন নিচে তাকাইয়া দ্যাখেনা যে,সে একজন পুরুষ , সে লতুর পুতুর মাইয়া না !!
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৫৮
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: হা হা,, বাস্তব।