![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ওরা আগে নিষিদ্ধপল্লীতে যেত, পরে রাতের আঁধারে বিভিন্ন উদ্যানে অথবা সস্তা হোটেলে। এখন আপনারা যেমন স্বাধীন হতে চান ওরাও স্বাধীনতার স্বরুপ উপভোগ করতে চায়। ফলে কি দিন কি রাত, কি প্রকাশ্য কি গোপন আর মাথায় থাকে না। তাই হিংস্র হায়েনার মত নরমাংসের উপর ঝাপিয়ে পড়ে খুবলে খেতে চায় আধুনিক সভ্যতাকে।
“ওরা আপনার স্ত্রী/বান্ধবী না তাই হা করে তাকিয়ে থাকার অধিকার আপনার নেই।
ওরা আপনার মা-বোন। আর মুসলমানেরা তো মা-বোনের সমতুল্য কারো দিকে খারাপ দৃষ্টিতে তো তাকাবেই না বরঞ্চ গাইরে মুহরিম (যাদের সাথে বিয়ে বৈধ) কোন মেয়ের দিকে ফ্যালফ্যাল করে চেয়ে থাকবেনা, দৃষ্টি সরিয়ে নেবে। আমি কোরানে পড়েছি”। এগুলি একজন আধুনিকা প্রগতিশীল এবং অধিকার সচেতন বোনের ফেবু স্ট্যাটাস। আমি একমত-
কিন্তু আপনারা যখন সিনেমা, সিরিয়াল, বিজ্ঞাপন, পর্ণগ্রাফি বানান তখন তো দর্শকদের চাহিদা এবং ব্যবসার কথাই শুধু মাথায় রাখেন।খেলা শিখবে প্রাক্টিস করবেনা তা কি হয়? আর মা-ভাই-বাবার সম্পর্ক তো আপনাদের মত ভদ্রতার মুখোশধারীদের কারণে অনলাইনে খুব ভাল নেই। গুগলে বাংলা সার্চ করতে গেলে চ বর্গীয় অথবা মা-বোন ইত্যাদি শব্দ দিয়ে কিছু খুজতে গেলে দেখতে হয় আশপাশে কেউ আছে কি না।
যে সকল শিক্ষিত বোন নিজেদেরকে পুরুষের স্থলে দাড় করিয়ে নিজেকে ভদ্র প্রমাণের চেষ্টা করেন আপনাদের মধ্যেই আবার কেউ কেউ সভ্য সমাজের নীল আলোর ফোয়ারায় নিজেকে কারো না কারো হাতে সঁপে দিয়ে থাকেন, বলতে পারেন আমার ইচ্ছায় কিন্তু আপনি জোর করার কে? তারপর ভিডিও করে অনলাইনে ফাঁস করবেন।
আবার কেউ যারা একটু বেশি বেহায়া টাকার অভাবে দিনে দুপুরে রিক্সার মধ্যেই কার্তিকীয় কুকুরের মত ভুলে যান যে রাস্তায় কোনো বিবেকবান মানুষ থাকতে পারে।
দিনের পর দিন এসব তরুণ পর্ন দেখতে দেখতে আপাদমস্তক গরম করে ফেলে যখন আর যাওয়ার জায়গা না পায় তখন আপনাদের সভ্যতার মুখোশ খুলে ফেলতে উদ্যত হয়।
তাই একতরফা ভাবে না দোষ দেব সে সব স্বল্পবসনা দেরকে না দোষ দেব সেসব কামচরিতার্থোদ্দ্যত তরুণদেরকে। সব দোষ প্রকৃতির। যদি এই কাম বিষয়টি প্রকৃতি আমাদের না দিত তাহলে এত ঝঞ্ঝাট, ধর্ষণ, এসিড নিক্ষেপ, পরকীয়া ইত্যাদি হত না।
আপনারা কি বলেন?
২| ০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১:১০
বঙ্গতনয় বলেছেন: কাম আছে বলেই আমরা জন্মেছি। আর এ কারণেই সমাজ সংসার। এটি যেমনি অস্বীকার করার সুযোগ নেই তেমনি যত্রতত্র অনুশীলনের ও সুযোগ নেই। কিছু নিয়ম কানুনের মধ্যে দিয়েই একে বৈধ-অবৈধের সীমায় ফেলা যায়। কিন্তু এই বৈধাবৈধের সীমা নিয়ে যখন কেউ ছিনিমিনি খেলে তখন থার্টি ফার্স্ট নাইট বা পহেলা বৈশাখে টিএসসির মত ঘটনা ঘটে। যা দিনের বেলায় দেখি সেটুকুই সংবাদ হয় আর যা রাতের আঁধারে হয় তা কি সংবাদ নয়?
৩| ০৬ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
অন্যসময় ঢাবি বলেছেন: সেই বৈধাবৈধের সীমানাটা কি? আর সীমানাটার কি বা দরকার ? আমি আবারও বলছি কেবলই তর্কের খাতিরে কথাগুলো বলছি। আমি নিজেও নারিদের ব্যাপারে আপনার মতাদর্শে বিশ্বাসী।
০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:০৭
বঙ্গতনয় বলেছেন: আপনি যখন পরস্পর সমঝোতার ভিত্তিতে কোন নারীর সাথে মিলিত হচ্ছেন বিবাহ বহির্ভুত অথবা পরস্ত্রীর সাথে হলেও তাকে বলছেন বৈধ। আর যখন সেই একই ব্যক্তির সাথে দ্বিমতের কারণে ব্রেক আপ হচ্ছে তখন সে আপনাকে স্পর্শ করলে বলবেন অবৈধ। আমার কথা স্পষ্ট- বিবাহ বহির্ভুত কোনো সম্পর্কই বৈধ নয়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই মে, ২০১৫ ভোর ৪:০৫
অন্যসময় ঢাবি বলেছেন: সব দোষ প্রকৃতির। যদি এই কাম বিষয়টি প্রকৃতি আমাদের না দিত তাহলে এত ঝঞ্ঝাট, ধর্ষণ, এসিড নিক্ষেপ, পরকীয়া ইত্যাদি হত না।
আপনারা কি বলেন? >> আমি তো মনে করি কাম না থাকলে এই পৃথিবীতে কোন আম এর জন্ম হত না। ( কথাটা তর্কের খাতিরে বলা),
>> আপনার আবেগের প্রতি সহমর্মিতা জানালাম।