![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শীতের মৌসুমে পাড়া-মহল্লায়, শহরে-বন্দরে অনেক অনেক মাহফিল-ইসলামী জলসা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তাগণ মানুষের প্রয়োজনীয় মাসআলা-মাসায়েলের বর্ণনা ও মুসলমানদের করণীয়-বর্জনীয় সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন। সমসাময়িক বিষয় সম্পর্কেও জনগণকে স্পষ্ট ধারণা দেয়া হয় এসব মাহফিল-জলসায়। আমার মনে হয় বাংলাদেশের মতো এতো বেশী মৌসুমী মাহফিল বিশ্বের অন্য কোথাও অনুষ্ঠিত হয় না। এটা এদেশীয় মানুষের ধর্মপ্রিয়তা ও ধর্মভীরুতার অন্যতম প্রমাণ। আমরা আমাদের মাসজিদে একটি ও আমাদের বাজারে একটি মাহফিলের আয়োজন করি। এ ছাড়াও আমাদের এলাকায় আরো অনেকগুলো মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এভাবে আপনিও আয়োজন করেন এবং আপনার এলাকায়ও অনুষ্ঠিত হয়। সমাজে এর প্রভাব ও প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য।
তবে আমি আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই মাহফিলের তারিখ নির্ধারণের ব্যাপারে। আপনি আপনার বাড়ীর বা এলাকার মাহফিলের তারিখ নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে আগামী ৯-১০-১১ ও ১৬-১৭-১৮ জানুয়ারী ২০১৫ তারিখে দু’পর্বে অনুষ্ঠিতব্য বিশ্বইজতিমার সময়কে অবশ্যই বিবেচনা করবেন। কারণ, শুধু ওই মাহফিলের জায়জোগাড় ও বন্দোবস্ত..ই আপনার বা অন্য কারো বিশ্বইজতিমায় না যাওয়ার হেতু বা ওযর হিসাবে প্রতীয়মান হতে পারে। তখন যেকোনো একটিকে অগ্রাধিকার দিতে গিয়ে অন্যটিতে অংশ গ্রহণ না করার প্রশ্ন সামনে চলে আসবে। অথচ একটু সমন্বয় করে কাজ করলেই উভয়টিতে অংশ গ্রহণ করা সম্ভব। আমি বলছি না যে, বিশ্বইজতিমায় যাওয়া যরূরী বা ফরয হয়ে গেছে। শুধু বলতে চাচ্ছি- একটু সমন্বয় করে কাজ করলেই যদি একাধিক দ্বীনি কাজে নিজেকে যুক্ত করা সম্ভব হয়, সেটা কি উত্তম নয়? তবে যদি কোনো বিশেষ কারণ বা কল্যাণ সামনে থাকে বা লাগাম যদি মুরুব্বীদের হাতে থাকে, তখন হিকমাতের দৃষ্টিকোণ থেকে যা সমীচীন মনে হয় তাই করতে হবে। আল্লাহ আমাদের তাওফীক দান করুন।
তার আগে বিশ্বইজতিমা পূর্ব চিল্লায় যেতে না পারা বন্ধুদের জন্য প্রাক মেহনত হিসাবে যে ‘#ইভেন্ট’ খোলা হয়েছে, তাতে অংশগ্রহণ করতে তো আর কোনো বাঁধা নেই! তাই আমাদের উৎসাহিত করতে আপনার ফেবুর জন্য বরদ্দ সময় থেকে কিছু অংশ ব্যয় করে প্রতিদিন কিছু লিখুন এখানে.............
২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫০
সরদার হারুন বলেছেন: এটা যে অগ্রাহন মাস ।মানুষের ধান উঠছে কাজেই পীর ব্যাপারিদের কিছু ইনকামের সময় ।
আমার জানামতে একজন মাওলানা আছে যে কবর আজাব ও রোজ কেয়ামতের ভয়াল বর্ণনার পরে দান ক্ষয়রাতের ফজিলত এমন ভাবে বলন যে
আমার মত ভীত লোকও গরু বাছুর বিক্রী করে হুজুরের পায়ে সব টাকা ঢালবে নাজাতপাবার আশায় ।
ভাই সাহেব, আপনি কোনপীরের মুরিদ ? আমার পীর হলেন হাজী,গাজি,সুফি,সাফে,মাওলানা মোহাম্মাদ পীর মরহুম হুজ্জাত আলী ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫১
খেলাঘর বলেছেন:
"আমার মনে হয় বাংলাদেশের মতো এতো বেশী মৌসুমী মাহফিল বিশ্বের অন্য কোথাও অনুষ্ঠিত হয় না। "
-অশিক্ষিত মানুষরা গল্প শুনতে ভালোবাসে।