![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশী একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের এডমিন অফিসার
আর রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা বলছেন, এই রায় ‘ঐতিহাসিক’।
ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীর সাঈদীর উপস্থিতিতে জনাকীর্ণ আদালতে যে রায় ঘোষণা করেন, তাতে বলা হয়, সাঈদীর বিরুদ্ধে ২০টি অভিযোগের মধ্যে আটটি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এর মধ্যে দুটি হত্যাকাণ্ডও রয়েছে।
এ দুটি ঘটনায় তার মৃত্যুদণ্ডের আদেশ হওয়ায় বাকি ছয়টি অপরাধ প্রমাণিত হলেও নতুন কোনো সাজা দেয়া হয়নি বলে জানান বিচারক।
রায়ের পর প্রসিকিউটর হায়দার আলী বলেন, “এ রায়ে আমরা সন্তুষ্ট। আদালত পূর্ণাঙ্গভাবে পর্যালোচনা করে এ রায় দিয়েছে। আমরা আটটি অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছি “
“তবে আমাদের ধারণা ছিল, ১৯টি অভিযোগ সন্দেহাতিতভাবে প্রমাণিত হবে। তারপরও এ আমরা রায়ে সন্তুষ্ট।”
অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেন, “এটি একটি ঐতিহাসিক রায়। অন্যায় করে যে পার পায় না এ রায়ের মাধ্যমে তা প্রমাণিত হলো।”
“এ রায়ের মাধ্যমে দুই লাখ মা বোনের সম্ভ্রমহানির কষ্ট দেশ কিছুটা হলেও ভুলতে পারবে, ৩০ লাখ শহীদের আত্মা শান্তি পাবে, বলেন তিনি।
সাঈদীর বিরুদ্ধে চারটি গণহত্যার অভিযোগের মধ্যে একটিও প্রমাণিত না হওয়ার বিষয়ে রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা সাংবাদিকদের বলেন, “বহু স্বাক্ষীকে ভয় দেখানো হয়েছে, হুমকি দেয়া হয়েছে। এ কারণে অনেকে সাক্ষ্য দিতে সাহস পাননি। তাই এমন হয়ে থাকতে পারে।”
রায়ের পর সাঈদী এজলাসে দাঁড়িয়ে অভিযোগ করেন, শাহবাগের আন্দোলনে প্রভাবিত হয়ে আদালত এই রায় দিয়েছে।
এর প্রতিক্রিয়ায় মাহবুবে আলম সাংবাদিকদের বলেন, প্রভাবিত হয়ে রায় দিলে ২০ অভিযোগেই ট্রাইব্যুনাল দণ্ড দিতে পারত। কিন্তু এই রায়ে তা দেয়া হয়নি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩
সোহরাব রুনু বলেছেন: ঠিক