নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])
আমি যাব বঙ্গে, (আমার) কপাল যাবে সঙ্গে অঙ্গে গেরুয়া বসন যতই পরি না
ঢাকায় এসে চাকরিতে জয়েনের পর একমাস অফিসের ডাইনিংয়ে ছিলাম। এরপর মালিবাগে সরকারি কোয়ার্টারে ওঠি। খরচ বেশি হলেও আর সব সুবিধা আছে। তখনও লিফট চালু হয়নি, তাই ভবনে উঠানামায় একটু সমস্যা হতো। যাহোক, মানিয়ে নিলাম। কোথাও না কোথাও থাকতে তো হবে।
যার সাথে সাবলেট উঠলাম, আনোয়ার; ওনি একদিন বললেন, ওনার সাথে ডাইনিংয়ে থাকতে।
এত টাকা ভাড়া দিয়ে থাকি, আমি ডাইনিংয়ে থাকব কেন? আপত্তি জানালাম আমি। ওনি বিমর্ষ হলেন। দু’মাস পর ওনি জানালেন, অন্য একটা বাসা ভাড়া নিয়েছেন। ওখানে থাকতে হবে।
কী আর করা। আমি যাব বঙ্গে কপাল যাবে সঙ্গে অঙ্গে গেরুয়া বসন যতই পরি না।
ফ্যামিলি বাসা। এক রুমে উঠলাম তিন জন। আমি, রোকন আর আনোয়ার। সমস্যা হলো, কিচেন ব্যবহার করতে গেলে গৃহকর্তী বিরক্ত হন। আমার অবশ্য সমস্যা ছিল না। অফিসের নিচে খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলাম। কিন্তু আমার রুমমেট রোকনের সমস্যা। আনোয়ার মেসে খেত।
কয়েকদিন পর জানলাম আমাদের নাকি কিচেন ব্যবহারের কথা ছিল না। শুধু থাকা। আমি আর রোকন আনোয়ারকে দিতাম ছয় হাজার। সে বলেছিল, ভাড়া নয় হাজার। হঠাৎ শুনি সে ভাড়া সাত হাজার দিত। মানে এক হাজার টাকায় সে থাকত।
একদিন খুব কথা শোনালাম আনোয়ারকে। সে যদি কম টাকায়ই থাকবে, বলে নিতে তো পারত। আমরা তো রাগারাগি করতাম না। তার মাধ্যমেই তো এখানে উঠেছি। এ রকম প্রতারণারই কী দরকার ছিল?
সরকারি কী একটা পদে চাকরি করত সে। টাকার সমস্যা নেই, কিন্তু পরত ছেঁড়া লুঙ্গি। কোনোদিন এক পয়সা খরচ করতে দেখিনি, আবার আমরা কিছু খাবারদাবার আনলে সে খেত না। যদি আবার আমাদের দিতে হয়! শুধু ভাবতাম, এই লোক টাকা দিয়ে কী করবে!
২
কোয়ার্টার ছেড়ে এক মেসে ওঠেছি। চাকরি নেই তখন। একটা কোচিংয়ে মাসে সাত হাজার টাকা পাই। তা দিয়ে কোনোমতে চলি।
মেসে উঠে তো পড়লাম মহাবিপদে। যেহেতু উপার্জন কম, তাই কম পয়সার মেসে ওঠেছিলাম। এখন দেখি ছাড়পোকার জ্বালায় থাকতে পারি না। এমনিতে নেই গায়ে রক্ত। এরমধ্যে ছাড়পোকা কামড়ে শরীর চাক চাক করে ফেলল। কিন্তু কিছু করার নেই। অন্য জায়গায় যে যাব, সে সামর্থ্য নেই। বাধ্য হয়ে এখানেই থাকতে হলো।
খাবারের মান এত জঘন্য যে, এক প্লেট ভাত খাওয়াও অসম্ভব। বেশি করতাম। একসময় এখানে খাওয়া বাদ দেওয়ার চিন্তা করি। কিন্তু তবুও বুয়ার বিল দিতে হবে। অন্যান্য বিলও দিতে হবে।
শুধু শুধু টাকা দেব? তাই একবেলা কোনোমতে খেতে লাগলাম। অন্য বেলা টিউশনিতে খেতাম। এরমধ্যে মেস ম্যানেজার এক্সট্রা চার্জ চেয়ে বসল। হাতে টাকা নেই। ম্যানেজ করে টাকাটা দিতেই হলো।
৩
টিউশনি আর কোচিং করে চলা কঠিন। অন্য কিছুর চেষ্টা করছিলাম। সিভি দেওয়া ছিল নানান জায়গায়। হঠাৎ এক জায়গা থেকে ডাক এলো। অফিসে যাই। পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করি। এখানে ওখানে পাঠায়, কিন্তু আসল কাজ শুরু হয় না। শুধু কালক্ষেপণ।
এরমধ্যে এই চাকরির কারণে কোচিংও বাদ দিয়েছি। কারণ, কোচিংয়ের শিডিউলের সাথে চাকরির শিডিউলের সমস্যা হয়। মুগদার একটা টিউশনিও বাদ দিয়েছিলাম কম পয়সা দেয় বলে।
বাদ তো দিলাম। কিন্তু যার অধীনে কাজ করছি, তার মতিগতি ভালো ঠেকছে না। ভাবলাম মাসটা যাক। মাস গেল বটে। বেতন চাইলাম। কিন্তু তালবাহানা করে। আজ কাল করতে করতে দশ-বারো বার ঘোরাল। তাও এক পয়সাও দিল না। এরমধ্যে দুই মাস কেটে গেছে। কীভাবে চলি তাকে অবগত করি। কিন্তু সে পাত্তা দেয় না।
অন্য একটা চাকরির সুযোগ আসে। একটু সময় নিই, যাতে আগের চাকরির টাকাটা পাই। কিন্তু সবই বৃথা যায়।
নতুন চাকরির ইন্টারভিউতে গেলে জিগ্যেস করেছিল, কার অধীনে কাজ করেছি। নাম বললাম তালাত ইকবাল। ক্যাবল টিভির বিজনেস করে। সিইও চিনতে পারলেন। বললেন, “খুব ভালো লোকের অধীনে কাজ করছেন। আপনার ভবিষ্যৎ উজ্জল।”
আমার আশা ছিল দুই মাস যেহেতু ছিলাম, কিছু না কিছু টাকা তো পাবই। এবার সে আশাও শেষ হয়ে গেল। বুঝতে পারি বুড়ো বাটপারের পাল্লায় পড়েছি।
ছবিঃ নেট
পদে পদে প্রতারণা
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যে যারে পায় মেরে খায়।
২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪২
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: জীবনের গল্প ভালো লেগেছে, কিন্তু বাস্তবতা আসলেই কঠিন। ভালোবাসা জানবেন।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন।
৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শোক কে শক্তিতে রুপান্তর করতে হবে। যদিও জানি উপদেশ দেয়া সহজ। আপনার জন্য শুভকামনা।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শোককে শক্তিতে রুপান্তর করতে হবে। সহমত। আবার জীবন থেকে পাঠও নিতে হয়।
৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৩
ইসিয়াক বলেছেন:
পোস্ট পড়ে মন খারাপ হয়ে গেল। কঠিন পরিস্থিতি! কি পরামর্শ দেবো বুঝতে পারছি না তবু চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। হাল ছাড়া যাবে না।
তবে আমি বলবো কোচিং সেন্টারের চাকরিটা ছেড়ে দেওয়া ভুল হয়ে গেছে।কোচিং সেন্টারে জব সাথে টিউশনি করে আজকাল ভালো আয় করা সম্ভব। গনিত বিজ্ঞান আর ইংরেজির শিক্ষকের ভালো চাহিদা যতদুর জানি। আপনাকে আমি যেটুকু বুঝেছি আপনাকে দিয়ে তথাকথিত অফিসের চাকরি হবে না সম্ভবত।কারণ পরিবেশ আপনার উপযুক্ত নয় ।বেশির ভাগ মালিক ধান্দাবাজ। সামনে নতুন বছর টিউশনি আর কোচিং সেন্টার জাতীয় চাকরিতে মনোযোগী হন সাথে ফ্রী ল্যান্সিং করতে পারেন। এখানে ঠকবার সম্ভাবনা কম।
এখনও আপনি সিঙ্গেল বেশি দিন সময় কিন্তু হাতে নেই। এরপর আরেকজনের দায়িত্ব নিতেই হবে আর তাই সময় হয়েছে যে কোন কাজে স্হির হওয়া। মাটি কামড়ে পড়ে থাকা যাকে বলে। কেউ কিছু করে দেবে না। যা করবার নিজেকে করতে হবে। আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি যে কোন কাজে লক্ষ অটুট রাখতে হবে।আজ সুযোগ সুবিধা কম, তবে সময়ের সাথে নিজের একটা অবস্থান তৈরি হয়ে যায় নির্দিষ্ট যে কোন একটা কাজে লেগে থাকলে। বিশ্বাস রাখতে পারেন অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।অল্প বয়স বলে আপনার চিত্ত একটু অস্থির। একটু ধৈর্য ধরতে হবে। শেষে বলবো সম্মানজনক পেশা হিসাবে কোচিং সেন্টারের চাকরিটা আবার চেষ্টা করেন।সাথে টিউশনি।এলাকা ভিত্তিক কাজ করুন। এক সময় না এক সময় আপনার সুনাম ছড়িয়ে পড়বে।যে বাচ্চাটিকে পড়াবেন নিজের মনে করে পড়াবেন।যেন আপনার কাজে তারা শতভাগ সন্তষ্ট থাকে।দেখবেন পরবর্তী বছরও তারা আপনাকে দিয়ে বাচ্চা পড়াবে।এভাবে ধীরে ধীরে এগোতে হবে।আমি কিন্তু এভাবেই কাজ করেছি/ করছি।বেশ ভালো আছি।
আচ্ছা আপনি কি গ্রাফিক্স ডিজাইন পারেন?
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সুন্দর পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ। লেখা পড়ে মন খারাপ হলেও আপনি জেনে খুশি হবেন আগের চেয়ে অবস্থান এখন একটু ভালো। এই ঘটনাগুলো কয়েকমাস আগের। ধাক্কা মোটামুটি সামলানোর চেষ্টা করছি। তবে ভবিষ্যতের চিন্তা বাড়ছে। আপনি যেমন বলেছেন, এখনও আপনি সিঙ্গেল বেশি দিন সময় কিন্তু হাতে নেই। এরপর আরেকজনের দায়িত্ব নিতেই হবে।
মাটি কামড়ে থাকা ছাড়া আপাতত রাস্তা নেই। কেউ কিছু করে দেবে না। যা করবার নিজেকে করতে হবে। । একদম ঠিক বলেছেন।
চাকরির পাশাপাশি টিউশনি চালিয়ে যাওয়া ছাড়া উপায় নেই। যা উপার্জন চলতে হিমশিম খেতে হয়। টিউশনি চালিয়ে যেতে হবে।
আচ্ছা, আপনি কি গ্রাফিক্স ডিজাইন পারেন? না।
৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১৮
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আপনার লিখা পড়ে কিছু বলতে ইচ্ছে করছে , কিন্তু কী বলা যায় ? আশা দিতে আমার ভালো লাগে না , পুঁজিবাদী জগতে আশার কোন মূল্য নেই বলে মনে করি । তাই ইকবালের কবিতার দুটো পদ লিখছি । এই পদদ্বয়ের আসলেই হয়তো কোন মূল্য নেই । তবে কী জানেন আপনাকে বলবার লোভ সামলাতে পারছি না , তাই ক্ষমা করবেন ।
" তোমার জন্য আমিরি নয় ফকিরিই তোমার পথ
নিজের খুদীকে না বিক্রি করে তুমি ফকিরিতে নিজের নামি লিখাও "
যাই ঘটে যাক নিজের খুদিকে বিক্রি করবেন না এই খুদিটাই মানুষের মূল !!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: "তোমার জন্য আমিরি নয় ফকিরিই তোমার পথ
নিজের খুদীকে না বিক্রি করে তুমি ফকিরিতে নিজের নামি লিখা। "
ঠিকই।
যাই ঘটে যাক, নিজের খুদিকে বিক্রি করবেন না; এই খুদিটাই মানুষের মূল। ধন্যবাদ আপনাকে। ব্যথিতের এই সম্বল।
৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
এখন সমস্যা তুলনামূলক কমেছে নাকি বেড়েছে?
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কমেছে।
৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আপনার জন্য দোয়া রহিল। জীবন মানুষকে বিভিন্নভাবে শিক্ষা দেয় । বর্তমানে উচ্চ মূল্যের এই জামানায় চাকরী জীবন ধারণ কঠিন।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বর্তমানে উচ্চ মূল্যের এই জামানায় চাকরী জীবন ধারণ কঠিন। সত্যিই।
৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২১
রাজীব নুর বলেছেন: কাঠ খড় পুড়িয়ে বেশ অভিজ্ঞ হয়ে গেছেন।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: হতে হয়।
৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: এ দেশে রাজার হালে থাকতে পারতো কিন্তু ভীক্ষিরির জীবন বেছে নিয়েছেন এমন মানুষ আছে অনেক।এমন মানুষের দেখা কি কখনো পেয়েছেন।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:২৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আছে তো অনেক।
১০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: এখনও টিকে আছেন, বেঁচে আছেন।
আপনি একজন লড়াকু মানুষ। সামনে বহুদূর যেতে হবে।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনি একজন লড়াকু মানুষ। সামনে বহুদূর যেতে হবে। অনেক ধন্যবাদ।
১১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:০৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আপনার জন্য খুব দুঃখ বোধ হয়। আপনার জন্য কিছু একটা করতে পারলে ভাল হতো কিন্তু আমিও নিরুপায়। চেষ্টা করে যান। কষ্টের বিনিময়ে একদিন সুখের দেখা পাবেন।
আপনি চাকরির পাশাপাশি টুউশনি চালিয়ে যান। সবচেয়ে ভাল হয় ফটোকপি, ফ্যাক্সিলোড এর ব্যবসায় করতে পারলে।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনি চাকরির পাশাপাশি টিউশনি চালিয়ে যান। সবচেয়ে ভাল হয় ফটোকপি, ফ্যাক্সিলোড এর ব্যবসায় করতে পারলে। সুন্দর পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ।
১২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:১১
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
খারাপ লাগে। আমি কারো জন্য কিছু করতে পারি না।
কিন্তু চেষ্টার শেষ থাকে না।
ভালো থাকবেন। আবারো বলছি ভালো থাকবেন।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঠিক আছে।
১৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৫৪
সোনালি কাবিন বলেছেন: জীবন মাঝে মাঝে নির্মম ।
০২ রা জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:৩০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কিছু কিছু মানুষের জন্য সবসময় নির্মম।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: জীবন খুবই কঠিন, সংগ্রামী। জীবনে আমাকেও অনেক কঠোর সংগ্রাম করতে হয়েছে। হাল ছেড়ে দেয়া যাবে না, নিজের মধ্যকার স্পৃহা ও জেদ থাকতে হবে অদম্য। একসময় সাফল্য আসবেই। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।