নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])
বহুল আলোচিত ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায় হয়েছে আজ। বেলা ১১টার দিকে বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে সব আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
রায়ের পর্যবেক্ষণে হাইকোর্ট বলেন, সাক্ষীরা ঘটনার বর্ণনা করছেন, কিন্তু কে গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছেন তা কোনো সাক্ষী বলেননি। এছাড়া ২১শে আগস্টে কে গ্রেনেড সরবরাহ করেছে, তা চার্জশিটে উল্লেখ করেননি কোনো তদন্ত কর্মকর্তা।
গত ২১ নভেম্বর শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমাণ (সিএভি) রেখেছিলেন হাইকোর্ট। গত ৩১ অক্টোবর এ মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি শুরু হয়। এর আগে, গত ২৩ অক্টোবর গ্রেনেড হামলা মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানির জন্য বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনকে নিয়ে গঠিত বেঞ্চে পাঠানো হয়।
প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলা হয়। এ হামলায় ২৪ জন নিহত ও আরও প্রায় ৩০০ জন আহত হন। তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা ওই হামলায় অল্পের জন্য রক্ষা পান। এ ঘটনায় করা মামলায় ২০১৮ সালে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ রায় দেন। রায়ে বিএনপি সরকারের সাবেক প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, সাবেক উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। এদের মধ্যে ১৪ জন হরকাতুল জিহাদের (হুজি) নেতাকর্মী।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবদুর রহিম ও হুজির সাবেক আমির শেখ আবদুস সালাম ২০২১ সালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এ মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, বিএনপির নেতা হারিছ চৌধুরী, কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইনসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয়।
ছবি: সংগৃহীত
০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যে যখন ক্ষমতায় থাকে আইন-আদালত তার দখলে।
২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
নতুন বলেছেন: রাজনিতিকরা সত্য বলেনা। তাই এই হামলা যে সত্যিই বিএনপি করেছে তার সম্ভবত কোন প্রমান নাই।
এবং এই হামলা যে আয়ামীলীগ করায়নাই তাও বলা যায় না।
রাজনিতিকদের বিশ্বাস করা যায় না
০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গ্রেনেড বিস্ফোরণের পরপরই পুলিশ টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে এবং যেসব নেতাকর্মী আহতদের উদ্ধার করছিল তাদের ওপর লাঠিচার্জ করে। ওই সময়ই তারা হামলাকারীদের পালিয়ে যেতে সাহায্য করে। হামলার পরবর্তী সময়ে সেখানে থেকে ঘটনার আলামত ও প্রমাণ সংগ্রহের উদ্দেশ্যে ওই এলাকা বন্ধ করা হলেও সেখানকার প্রমাণ ধ্বংস করতে ওই এলাকা সাবানমিশ্রিত পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলা হয়। এমনকি উদ্ধারকৃত গ্রেনেডগুলোও সংরক্ষণ না করে ধ্বংস করা হয়। আহতদের চিকিৎসা নিতে দেওয়া হয়নি। ভ্যানিটি ব্যাগে করে শেখ হাসিনা নাকি গ্রেনেড নিয়ে গিয়েছিলেন! এগুলোর ভিডিও পর্যন্ত এখনও আছে।
২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলার মিথ্যা অভিযোগে জজ মিয়ার মতো ক্ষুদ্র অপরাধীকেও জড়ানো হয়। ২০০৫ সালের ১০ই জুন ফৌজদারি তদন্ত বিভাগের কর্মকর্তারা জজ মিয়াকে তার নিজ বাড়ি গ্রেফতার করে। তিন বছর পর নির্দোষ প্রমাণিত হলে তাকে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। একই রকমভাবে পার্থ নামে একজনকে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে বলা হয়।
হামলাকারীদের অন্যতম পরিকল্পনাকারী ও আক্রমণকারী সন্ত্রাসী তাজউদ্দিন ছিলেন বিএনপি’র উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুর ছোট ভাই। তারেক রহমানের নির্দেশে খালেদা জিয়ার ভাতিজা ও তার এপিএস -১ সাইফুল ইসলাম ডিউকসহ অন্যদের বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তানে পালিয়ে যেতে সাহায্য করা হয়। এরা সবাই ডিজিএফআইয়ের মামলায় অভিযুক্ত ছিলেন।
৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আদালতের রায় শুনে আমার মনে হচ্ছে ২১ আগস্ট কোন গ্রেনেড হামলা হয়নি। কারণ আদালত বলেছে যে বাদী পক্ষ প্রমাণ করতে পারেনি যে কে বা গ্রেনেড মেরেছে এবং কারা গ্রেনেড সরবরাহ করেছে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৫৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ‘No One Killed Jessica’ সিনেমার কথা মনে পড়ে যায়।
৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১২
লুধুয়া বলেছেন: বিএনএপি- জামাত প্রতক্ষ বা পরক্ষ ভাবে মোলুবাদ কে উৎসাহিত করে থাকে. তারা যদি ক্ষমতাই আসে তাহলে ১/১১ এর মতো আরও ঘটনা ঘটার সম্বভানা থাকবে. তাহলে দেশটার কপালে দুঃখ আসে.
০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৫৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আওয়ামী লীগও তো কম করল না। আসলে দেশের মানুষ যে কাকে রেখে কাকে বিশ্বাস করবে কে জানে!
৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১৮
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
বাদী পক্ষ তো কোমলমতিদের ভয়ে বিবাদী পক্ষ হয়ে গেছে! বিচারকদের চাকুরী কার হাতে এখন?
০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বিচারকদের চাকুরী কার হাতে এখন? কোমলমতিদের হাতেই মনে হয়।
৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৫৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: বর্তমান সরকার বিচার ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ করছে না। কিন্ত তারপরেও বিচার ব্যবস্থা দুর্নীতিমুক্ত হয়নি । অবাধে টাকা পয়সার লেনদেন হয় এখনও । হত্যা মামলার আসামী বাবুল আখতার জামিন পাচ্ছে , গ্রেনেড হামলার আসামিরাও সব বেকসুর খালাস হচ্ছে। এগুলো ভাল কোণ বার্তা দেয় না বিচার ব্যবস্থা সম্পর্কে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বড় বড় আসামিরা খালাস পেয়ে যাচ্ছে। দেশে অপরাধ প্রবণতা বেড়েছে। সেদিকে ভ্রুক্ষেপ নেই কারও। অথচ এদিকে নজর বেশি দেওয়া উচিত। অপরাধী যেই হোক কাউকে ছাড় দেওয়া উচিত নয়। কে কাকে বোঝাবে!
৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৫৭
বিষাদ সময় বলেছেন: এর পর এই গ্রেনেড হত্যা মামলার আসামী করে শেখ হাসিনার নামে আরেকটা মামলা হতে পারে.... কারণ সব সম্ভব এর দেশ বাংলাদেশ।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অবশ্য দেশে যে হারে মামলা শুরু হয়েছে, পুরোনো বিষয়ে আর ঘাঁটানোর দরকার পড়বে না। শেখ হাসিনার নামে অনেক মামলা হয়েছে।
৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্লগার বিষাদ সময়ের মন্তব্যটা ভালো লাগলো। শেখ হাসিনার কাছের লোকদের থেকে শোনা যায় যে শেখ হাসিনা নাকি অনেক সময় নিজের দলের লোকদের দিয়ে নিজেদের উপরে আক্রমণ করতেন। ওনাকে মারার জন্য নাকি অনেক বার চেষ্টা করা হয়েছে। এতো বার চেষ্টা করলে ব্যর্থ হওয়ার হার এতো বেশী কেন এটা একটা প্রশ্ন।
সাকা চৌধুরীকে এক সাংবাদিক জিজ্ঞেস করেছিল যে আপনি তো শেখ হাসিনার উপরে হামলার জন্য সন্দেহের তালিকায় আছেন। উত্তরে সাকা চৌধুরী বলেছিলেন যে আমি বোমা মারলে মিস হতো না।
ভবিষ্যতে এই ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় শেখ হাসিনার নাম চলে আসতে পারে। হাস্যকর মনে হলেও বাংলাদেশে এটা সম্ভব।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: নির্বুদ্ধিতার কারণে নিজেও ভুগল, দেশটাকেও ডুবিয়ে গেল। সত্য-মিথ্যা কত অপবাদই না এখন নিতে হচ্ছে! তার নামে যা খুশি চালিয়ে দেওয়া যাচ্ছে। নিহত হয়ে গেলেও নিশ্চয়ই কেউ কেউ বলত আত্মহত্যা করেছে!
৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২৯
রানার ব্লগ বলেছেন: ২১ শে আগস্ট কি হয়েছিলো? জানলে জানাবেন!!
০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মনে হচ্ছে কিছুই হয়নি।
১০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৬
কামাল১৮ বলেছেন: এই মামলার আবার হবে।তখন আজকে যারা রায় দিয়েছে তাঁরাও ফেসে যাবে।আসামিদের সাথে তাঁদেরও জেল জরিমানা হবে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এ দেশের আইন-কানুন এমনেই চলতে থাকবে মনে হয়।
১১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪৫
আদিত্য ০১ বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্লগার বিষাদ সময়ের মন্তব্যটা ভালো লাগলো। শেখ হাসিনার কাছের লোকদের থেকে শোনা যায়
২০০৪-এ খালেদা জিয়া তখন সংসদে বলেছিলেন যে শেখ হাসিনা নিজেই ব্যাগে করে বোমা আর গ্রেনেড নিয়ে গেছিলেন।
কোটালি পাড়ায় বিশাল সাইজের বোমা শেখ হাসিনা সমাবেশে মঞ্চের নিচেই পুতে রাখাছিলো। সব দোষ শেখ হাসিনা, যা কিছু হচ্ছে সব দোষ শেখ হাসিনা, সব ফেরেশতা, জামাত মুক্তিযুদ্ধ করেছে, তাও নাকি জামাত মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছিল, তারকে দুর্নীতি করেছে তাও শেখা হাসিনার দোষ, সবাই ফেরেশতা। সব অপরাধ শেখ হাসিনার নামে চালায় দিবে।
এই সব অন্যায়ের ফল তাদেরও ভোগ করতে হবে, যে যতটা অন্যায় করবে তাকে ততটাই ভোগতে হবে
০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শেখ হাসিনার উচিত ছিল ২০১৯ সালেই রাজনীতি থেকে সরে যাওয়া। একজন উত্তরসূরি রেখে গেলেই পারতেন। এমন সময় এমন লজ্জাজনকভাবে তার পরাজয় হলো; এই লজ্জা মনে হয় না কাটবে।
১২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪৮
আদিত্য ০১ বলেছেন: মানে ব্যাপারটাহইছে এমন জোর যার মুল্লুক তার, শেখ হাসিনা মৃত্যুর হাত থেকে বেচে গেছে, এইটাতেও নাকি শেখ হাসিনাই গ্রেনেড নিয়া গেছে, তাইলে জজ মিয়া নাটক কেন হইলো, বাবর তারেকের নীল নকশা ফাস হইলো কেন, মানে লোকজন পারেও
২০০৪-এ আগস্টের ২১ তারিখই ছিলো না, শেখ হাসিনা ২১ তারিখ জোর কইরা বানাইছে
০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এখন তো শেখ হাসিনা নেই। দেশ কেমন চলছে সেটা নিয়ে নিরপেক্ষ মন্তব্য করলেও একটা ট্যাগ দিয়ে দেওয়া হবে।
১৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এই রায় না দিয়ে বিচারক মহোদয় আদালত থেকে বের হয়ে যেতে পারতেন না। বাসায় পর্যন্ত হামলা হতো।
৫ ই আগস্ট পট পরিবর্তনের পর ৬ আগস্ট জামাত শিবিরের গুন্ডা পান্ডা কিশোর গ্যাংরা লাঠিসোটা নিয়ে প্রচন্ড হই হট্টগোল হুমকির মাধ্যমে আদালতে ঢুকে প্রধান বিচারপতি সহ সিনিয়র সব বিচারপতিকে পদত্যাগ পত্র স্বাক্ষর করতে বাধ্য করে।
এবং ইউনুস সরকার দ্রুততার সাথে সেইসব খালি পদে জামাত শিবিরের পছন্দের বিচারক নিয়োগ দেয়। কিছুদিন আগেও কথিত ছাত্র জনতা তথা জামাত শিবিরের গুন্ডারা আদালতের বাকি বিচারকদের হুমকি দিচ্ছিল এবং পদত্যাগের করতে স্লোগান দিচ্ছিল। এসব জামাতি ভাড়াটে গুন্ডা পান্ডারা আদালতের ভিতরে আসামিদের মারধর করছে এবং আসামীর পক্ষের উকিলদের প্রায়ই এক প্রকার নিয়মিত কিল ঘুষি লাঠি দিয়ে আঘাত করে যাচ্ছে। সাংবাদিকরা ভয়ে এসব লিখতেও পারে না।
কিছু লিখলেই ঘিরে ধরে মারপিট করবে। নতুবা বাসায় হামলা করবে।
এই বিচারক ভালো করেই জানে এই রায় না দিয়ে সে বাসায় ফেরা তো দূরের কথা, আদালতের বাইরেই যেতে পারবে না।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আসলে বিচারকদের কিছু করারও ছিল না।
১৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪৩
আদিত্য ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন: এখন তো শেখ হাসিনা নেই। দেশ কেমন চলছে সেটা নিয়ে নিরপেক্ষ মন্তব্য করলেও একটা ট্যাগ দিয়ে দেওয়া হবে।
এইটা স্বাভাবিক, উকিলিকসে ২০০১-২০০৬ অনেক দুর্নীতি কান্ড আছে, এক্কটু সার্চ দিলে বের হবে, ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলা যে তারেক বাবরের নীল নকশা, এইটা বিএনপি বা জামারে সমর্থকরা মানতে চায় না, তারা পারেও, ২০০১-২০০৬ বাংলাদেশ দুর্নীতিতে ৩/৪ বার চ্যাম্পিয়ন হইছিলো, এইটাও মানতে চায় না।
খালেদার লোক ইয়াজুদ্দিন ক্ষমতা কুক্ষিগত করে নিজেই তত্ত্বাবধায়ক প্রধান করেছিলেন নিজেকে, ভোট অধিকার তখন হরণ হইছে এইটা তারা ভুলেই গেছে। সব দোষ হাসিনার
শেখ হাসিনার ভুল হল নিজের দলে দুষ্টো লোকগুলোকে সরিয়ে দেয় নি, আর জুলাইয়ের কিছু কৌশগত ভুল ছিলো,
গ্রেনেড হামলার বিচারটা কেন এত দীর্ঘায়িত করেছেন, ভালোভাবে ১৫ বছরের মধ্যে করলে আজকের এই দিন শেখ হাসিনার দেখা লাগতো না। তবে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ২০১৬ বা তার আগে থেকেই শুর হইছে। আর দলেও কিছু দুর্নীতিবাজদের
যায়গা হয়ে গেছিলো,
যাইহোক, কোন কিছুই চিরস্থায়ী না, দেইখেন জনগন জামাত বিএনপির ওপর কেমন ক্ষেপে, যেইটা হইছিলো ২০০১-২০০৬-এ
রাজনীতিতে মাঠে পরিবর্তন হবেই সেটা বিভিন্নভাবেই হবে, আওয়ামীলীগ আবারও ফিরবে সেটা জনগনই আনবে, যত কথাই হোক, কিন্তু দেরী হবে হয়ত ৫-১০ বছর, কারন অনেকগুলো আছে
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বিএনপি-জামায়াতের ব্যর্থতায় আওয়ামী লীগ এসেছিল। এখন আওয়ামী লীগের ব্যর্থতায় ছলেবলেকৌশলে বিএনপি-জামায়াতের সুযোগ। এরা ব্যর্থ হলে অন্য কেউ। এমনেই চলতে থাকবে।
১৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫১
আদিত্য ০১ বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এই রায় না দিয়ে বিচারক মহোদয় আদালত থেকে বের হয়ে যেতে পারতেন না। বাসায় পর্যন্ত হামলা হতো।
প্রথম আলো হেড কোর্টাররে জিয়াফত দিছিলো। আপনার পুরু কমেন্টটা মিলে গেছে বাস্তবের সাথে
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: রায় আগে থেকেই ঠিক করা থাকবে।
১৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫০
কাছের-মানুষ বলেছেন: এই ঘটনার বিচার হওয়া উচিত ছিল।
বিএনপি দুর্নীতিতে ভরপুর এবং তাদের কারণে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে একই কাজ শুরু করে। আওয়ামী লীগ উদারপন্থী দল হিসেবে মানুষকে আকর্ষণ করলেও, এই দলটি স্বাধীন বাংলাদেশের শুরু থেকে গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেনি। এর ফলে দেশকে ৫০ বছর পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। যদি তারা গণতন্ত্র চর্চা করত, তবে ক্ষমতা হারালে পরের বার জনগণ তাদের ফিরিয়ে আনত। এখন দেশে যা হচ্ছে, দেশকে এই পরিস্থিতিতে ফেলার জন্য আওয়ামী লীগই দায়ী। দু-এক বছর আগে আমি অনেকের পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম যে, আওয়ামী লীগ দেশকে গভীর সংকটে ফেলবে, কারণ গণতন্ত্রহীন দেশ বেশি দিন টিকে থাকতে পারে না। তবে এটা বাংলাদেশকে চরম মূল্য দিতে হবে। এখন দেশে যা ঘটছে, এমন দিন আসবে, এটা আন্দাজ করা অসম্ভব ছিল না।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৪৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমার মনে হয় দুর্নীতিরোধ আর সুশাসন নিশ্চিত করতে পারলেই আওয়ামী লীগ টিকে যেতে পারত। এত এত টাকা দুর্নীতি হয়েছে যে, দুর্নীতিবাজরাও ওদের দুর্নীতি নিয়ে কথা বলে।
১৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:৫০
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
আসল কথা হচ্ছে ২১ শে আগস্ট কোন গ্রেনেড হামলাই হয়নি। ইহা ছিল অপপ্রচার মাত্র। উপযুক্ত বিচার হয়েছে। ইহাকে বলে কাজীর বিচার।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কিচ্ছু বলার নেই।
১৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৩১
ক্লোন রাফা বলেছেন: কেউ মারা যায়ন। কেউ আহত হয়নি ! কেউ স্প্রিন্টার শরীরে নিয়ে বেঁচে নেই ! ২০০৪ সালের ২১শে আগষ্ট সারা বাংলাদেশের জনগণ হ্যালুসিনেশনের শিকার হয়েছিল। সো জনগণ আনন্দ উৎসব করুন।
@ নতুন , ঐ সকল কিছু ছিলো শেখ হাসিনার প্ল্যান। আপনার মত উজবুকের ভাবনাই ভাবে রাজনীতিকরা। কেউ সত্য বলেনা । বলে শুধু আপনার মত দায়িত্ববানরা !
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৪৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অনেক সচেতন এবং শিক্ষিত লোকও ফাঁদ ধরতে পারেনি। দুঃখজনক।
১৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:০৫
এ আর ১৫ বলেছেন: নতুন বলেছেন:
এবং এই হামলা যে আয়ামীলীগ করায়নাই তাও বলা যায় না।
কোটাই রাজাকারের মুখে এগুলোই তো মানায় । উনি এই কথা দাবি করলেন কিন্তু প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও মানেন না কোটাই রাজাকাররা নিজেরাই স্নাইপার দিয়ে ব্যপক হত্যাকান্ড চালিয়ে ছিল ।
এই যে প্রগতিশীল চেহারার অন্তরের রাজাকার, আওয়ামী লীগ যদি এই কাজ করে , তাহোলে বিএনপি কি আওয়ামী লীগকে রক্ষা করার জন্য জর্জ মিয়া নাটক সাজিয়েছিল । বাটপারির একটা সীমা থাকা উচিৎ ।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: একদিন সবই উন্মোচিত হবে।
২০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: রাজনীতি যারা করে তাদের শতকরা ৯৯ জনই অসত, ভন্ড, প্রতারক। এরা জনগনের উন্নয়নের জন্য ১ সেকেন্ড সময় চিন্তা করেনা।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমরাই এদের নির্বাচিত করি। সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলি না। এ কারণে এরা আশকারা পায়।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ ক্ষেত্রে সঠিক অপরাধীর সাজা হওয়ার দরকার ছিলো।