| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রূপক বিধৌত সাধু
মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])

হাজার রকম পুস্তক রয়েছে গ্রন্থাগারে,
সেসব পড়ে জ্ঞান-গড়িমার পরিধি বাড়ে।
ঈশ্বরচন্দ্র লিখেছিলেন ‘বর্ণপরিচয়’,
সেটা পড়ে বাঙালির বর্ণমালা শেখা হয়।
তিনিই বাংলায় যতিচিহ্নের প্রবর্তক,
‘বেতাল পঞ্চবিংশতি’ ব্যবহারে সার্থক।
রামমোহন লিখেছিলেন ‘গৌড়ীয় ব্যাকরণ’,
সেই গ্রন্থ পড়ে ব্যাকরণে দক্ষতা অর্জন।
অথচ কেউ লেখেনি মানুষ পড়ার বই,
মুখে এক ভেতরে ভিন্ন; এর কিনারা কই?
সুন্দর মনের আড়ালে খারাপ অভিলাষ,
উপকারের নামে করে শিষ্টের সর্বনাশ।
তাদের ছল বোঝার নেই কোনো অবকাশ,
ঘটনা ঘটার পর হয় লুকোচুরি ফাঁস।
মুখছবি দেখে করা যায় উদ্দেশ্য নির্ণয়,
এমন যন্ত্র আবিষ্কার যদি সম্ভব হয়,
অনেক মুশকিল সহজেই হতো আসান-
দুষ্টলোকের দুষ্টামি করা যেত অবসান।
৯ই অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ছবি: ইন্টারনেট
©somewhere in net ltd.