![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বর্তমানে চারটি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের প্রচারনা চলছে। সিটি কর্পোরেশন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অধীন। এই নির্বাচন অরাজনৈতিকভাবে পরিচালিত। প্রার্থীদের কোন রাজনৈতিক দলের প্রতীক ব্যবহারের সুযোগ নেই। যদিও প্রার্থীরা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সহিত সরাসরি যুক্ত, নির্বাচন কমিশন এখানে শক্ত অবস্থান বজায় রাখছে, প্রার্থীরা নির্বাচনী আচারনবিধি লঙ্ঘন করলে সাথে সাথে তাদের নোটিশ দিয়ে সতর্ক করছে। স্থানীয় রাজনৈতিক কর্মীরা তাদের পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করছে, কিন্তু সবচেয়ে বিপদজনক হচ্ছে ধর্ম ভিত্তিক দলের সমর্থকরা অসাম্প্রদায়িক চেতনার প্রার্থীকে নাস্তিক বলে জোর প্রচারনা চালাচ্ছে। প্রার্থীর কর্মসূচীর চেয়ে তার ব্যক্তিগত বিশ্বাস অবিশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তুলছে যা নির্বাচনী আচরনবিধির চরম লঙ্ঘন। বিষয়টি ধর্মের অপব্যবহার হিসেবে ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার কখনো প্রগতিশীল সমাজ গঠনে ভুমিকা রাখতে পারে না। আমরা যদি পাকিস্তান, আফগানিস্তান এর দিকে দৃষ্টিপাত করি তবে দেখতে পাব শিয়া–সুন্নি বিভেদ, রক্তাক্ত অধ্যায় রচিত হচ্ছে প্রতিদিন। বিচারপতি, আইনজীবী, সুশীল সমাজ কেউ সেখানে নিরাপদ নয়। তাই আসুন রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার রোধ করি, আধুনিক প্রগতিমনা বাংলাদেশ গড়ে তুলি।
২| ০৩ রা জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
মোহাম্মাদ রাকিবুল হাসান বলেছেন: Ahre rupsha obostha pura jhapsha...
৩| ০৩ রা জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
নয়ামুখ বলেছেন: গতকাল সিলেটের ২৪ নাম্বার ওয়ার্ডের একটি মসজিদে নির্বাচনী প্রচারনা চালাতে গিয়েছিলেন আওয়ামীলীগ ও ১৪ দলীয় প্রার্থী বদর উদ্দিন কামরান। নামাজের পর মাইক হাতে নিয়েই উনি ফিরিস্তি গাইতে লাগলেন, একসময় বললেন এই মসজিদের উন্নয়নে তিনি ৪ লাখ টাকা দিয়েছেন। মুসল্লিরা তো শুনেই অবাক । কেমনে কি? মসজিদ কমিটির লোকেরা বললেন তারা তো কোন টাকা পান নাই। কামরান সাথে সাথে ঐ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আওয়ামীলীগ কাউন্সিলর প্রার্থী শাহজাহানকে কল দিলেন।তাও লাউড স্পীকার দিয়ে। মসজিদের মাইকে স্পীকারের মুখ লাগিয়ে কামরান সাহেব শাহজাহানকে ঐ চার লাখ টাকার কথা জিজ্ঞাসা করলেন। জবাবে শাহজাহান বললেন ঐ টাকা উনি নাকি রাস্তার কাজে লাগিয়ে দিয়েছেন।
মানুষ তো পুরাই খেপা। তাদের প্রশ্ন মসজিদের উন্নয়নের জন্য বরাদ্ধকৃত টাকা মসজিদ কমিটিকে না জানিয়ে কাউন্সিলরকে দিবেন কেন? আর কাউন্সিলরইবা মসজিদের টাকা রাস্তার কাজে লাগাবেন কেন। মুসল্লিদের এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে না পেরে কামরান শেষে দ্রুত মসজিদ ত্যাগ করতে বাধ্য হন।
এর আগেও কামরান প্রচারনার শুরুতে সিলেটের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে জুমার নামাজের পর সুন্নাত পড়ার সুযোগ না দিয়ে মাইক হাতে ভোট চাইটে গেলে মুসল্লিদের রোষানলে পড়েন। সেখান থেকেও তিনি তড়িঘড়ি করে বেরিয়ে যেতে বাধ্য হন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
++