![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই সান্ধ্যাকালীন বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মানের পরিকল্পনা নেয়। এই পরিকল্পনার আওতায় পিকিং বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মান করা হয়। বিদ্যুৎ বিভাগ আগামী ২ মাসের মধ্যে ১২৯৯ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করবে। কেন্দ্রগুলো হচ্ছেঃ সিদ্ধিরগঞ্জ ৪৫০ মেগাওয়াট, আশুগঞ্জ ৩৮২ মেগাওয়াট এবং আশুগঞ্জ সিপিসি ২২৪ মেগাওয়াট। এসব কেন্দ্রের সবকটি উৎপাদন এলে লোডসেডিং এর যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পাবে দেশবাসী। বিগত সাড়ে চার বছরে দেশে মাথা পিছু বিদ্যুৎ ব্যবহার বেড়েছে ৬০ শতাংশ। এ সময় আওতাভুক্ত জনসংখ্যা ৪৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ৬০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। সরকার দায়িত্ব নেওয়ার সময় ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ৪৯৩১ মেগাওয়াট। গত সাড়ে চার বছরে উৎপাদন ক্ষমতা ৭৩ শতাংশ বেড়ে ৮,৫২৫ মেগাওয়াট হয়েছে। সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী সারাদেশে বিদ্যুৎ ছড়িয়ে দেওয়ার কাজ চলছে। এই ধারা অব্যাহত থাকলে আমরা একটি লোডসেডিং মুক্ত জাতিতে পরিণত হব। বিদ্যুৎ খাতে মহাজোটের সাফল্য অসামান্য। বিদ্যুৎ এর লোড সেডিং এর কথা দেশবাসী প্রায় ভুলতে বসেছে। কি অসহনীয় ছিল সেই যন্ত্রনা। দেশবাসীকে সেই মহা যন্ত্রনা থেকে মুক্তি দিয়েছে বর্তমান সরকার। বর্তমানে আরও ১৭৪৫ মেঃওঃ বিদ্যুৎ উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। এগুলো হলঃ
১। সান্তাহার ৫০ মেগাওয়াট পিকিং
২। কাটাখালি ৫০ মেগাওয়াট পিকিং
৩। বাঘাবাড়ী ৫২ মেগাওয়াট পিকিং
৪। ফরিদপুর ৫৪ মেগাওয়াট পিকিং
৫। চাঁদপুর ১৬৩ মেগাওয়াট পিকিং
৬। গাজীপুর ৫২ মেগাওয়াট পিকিং
বিগত সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন বিদ্যুতের উন্নয়নের নামে খাম্বা সরবরাহ করে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে, পুটে খেয়েছে। ইতিমধ্যেই সরকার ২৪ লাখ নতুন সংযোগ দিয়েছেন। কৃষিতে বাম্পার ফলন এবং খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের যে পথ প্রসারিত হয়েছে, গার্মেন্টস শিল্প সহ অন্যান্য শিল্পে উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বৈদেশিক রপ্তানীতে রেকর্ড স্থাপন এসব সাফল্যের জন্য নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। অপ্রয়োজনীয় ব্যবহারের কারণে বিদ্যুৎ অপচয় হয়, কারিগরী সিস্টেম লস, দূর্ণীতির কারণে সিস্টেম লস, নগরায়ন ও শিল্পায়নের ফলে চাহিদা বেড়েই চলেছে। চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকার স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করে বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে। বিদ্যুৎ নিয়ে আমরা যে সাময়িক সংকটে পড়েছিলাম তা ধীরে ধীরে কাটিয়ে উঠবো। আমরা আশাবাদী যে খুব নিকট ভবিষ্যতেই বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সঙ্কট থাকবে না।
২| ২৪ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২
এ সামাদ বলেছেন: দালাল দালাল দালাল।
৩| ২৪ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
জন রাসেল বলেছেন: ভাই কোন দেশের সরকারের কথা বলছেন? নিশ্চয় বাংলাদেশের সরকারের কথা বলছেন না?
৪| ২৪ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
মাইন রানা বলেছেন: দেশের বিদ্যুৎ সমস্যা কিছুটা হলেও কমেছে
ধন্যবাদ
৫| ২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:১০
কালীদাস বলেছেন: আপনে ছাত্র না ছাত্রলীগ কিলিয়ার হইল না।
৬| ২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:১০
জাতির চাচা বলেছেন: রূপসা/হারুন এই জোকারগুলা না থাকলে ব্লগের মজাটাই থাকতো না.।.।.।.।.।।।
৭| ২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৪
বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: ইনি চো** লীগিয় দ্বী-পদিয় প্রাণী বিশেষ!
৮| ২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৩
আবিদা০৬ বলেছেন: জাতির চাচা বলেছেন: রূপসা/হারুন এই জোকারগুলা না থাকলে ব্লগের মজাটাই থাকতো না.।.।.।.।.।।।
৯| ২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
আয়রন ম্যান বলেছেন: আইজকা আমার অীফসে বিদু্যৎ ছিল মোটের দুই উপর ৩ ঘন্টার মতো
১০| ২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:৪৬
স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: Click This Link
এই গুলি কিতা? সামিটরে এত সুবিধা দিতাছে, কার টাকা এই গুলি?
১১| ২৬ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭
পথহারা সৈকত বলেছেন: জাতির চাচা বলেছেন: রূপসা/হারুন এই জোকারগুলা না থাকলে ব্লগের মজাটাই থাকতো না.।.।.।.।.।।।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭
জহির উদদীন বলেছেন: ছাত্রলীগের মহা যন্ত্রনা থেকে মুক্তি দিবে কবে বর্তমান সরকার...
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে পথচারী এক শিশুসহ দুজন নিহত হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে রেলওয়ের দরপত্র নিয়ে সিআরবির রেলভবন-সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ছাত্রলীগের সাবেক নেতা দিদারুল আলম ও যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী ওরফে বাবরের সহযোগীরা এই সংঘর্ষে জড়ান।