![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত ৫ই মে ২/৩ হাজার আলেমকে হত্যা করেছে পুলিশ। কিন্তু নাম ঠিকানা প্রকাশ করছে না কেন? দেশে তো পুরুষের পাশাপাশি মহিলা মাদ্রাসাও রয়েছে।
গত ৫ই মে শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলাম সমাবেশ করে । সমাবেশ করার জন্য হেফাজতের নেতারা ঢাকার পুলিশের কাছ থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অবস্হান করার অনুমতি পায় । কিন্তু তারা পুলিশের সাথে করা ওয়াদা ভঙ্গ করে (কথিত আছে বতর্মান সরকারের পতন ঘটানোর জন্য ) শাপলা চত্বরে লাগাতার অবস্হান করতে থাকে । তারা (হেফাজতিরা) ঘোষনা দেয় যে, তাদের ঘোষিত ১৩ দফার দাবি না মানা পর্যন্ত ঘরে ফিরে যাবে না প্রযোজনে শহীদ হবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ লাঠিপেটা করে ভয় দেখিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। কিন্তু হেফাজতিরা আমেরিকার গণহত্যার ছবি এবং হাইতির ভূমিকম্পে নিহতদের ছবি দেখিয়ে ফলাও করে প্রচার করে যে, সরকারের নির্দেশে পুলিশ হাজার হাজার হেফাজতিকে হত্যা করেছে। আর উল্লেখিত আলেমদের গুলি করে শহীদ করে শত শত ট্রাকে করে নিয়ে যায়। অথচ অদ্যবদি তারা নিহতদের কোন নাম তালিকা দিতে পারে নাই। বাংলাদেশে তো ছেলেদের মাদ্রাসার পাশাপাশি মহিলাদের মাদ্রাসাও আছে। মহিলা মাদ্রাসায় পড়ান তো বাংলাদেশের বিখ্যাত সব হুজুরাই । আর এই উপমহাদেশের বিখ্যাত আলেম আল্লামা শফী সাহেব তো তেতুল/লালার তত্বের কথা বলেই দিয়েছেন । মাদ্রাসার শিক্ষক পুরুষ আর শিক্ষাথীরা মেয়ে । তেতুল তত্ব তো এখানেই কাজ করেছে। উনাদের কর্মকাণ্ড দেশবাসীর বোঝার কিছু বাকি নেই। এখন বিএনপি আর হেফাজত শহীদ হওয়ার সংখ্যা কমিয়ে আনার জন্য মানবাধিকার সংগঠন অধিকারকে দিয়ে ৬১ জনের নাটক সাজিয়েও ধরা খেয়েছেন। তা না হলে যেখানে অধিকারের ৬১ জনের রিপোটে উপর বিএনপি হেফাজত রাগ হওয়ার কথা সেখানে তা না করে উল্টা সরকারের বিরুদ্ধে হুমকি দিচ্ছেন তাকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য। কিন্তু তারা ৬১ জনের নামও প্রকাশ করতে পারছেন না।
©somewhere in net ltd.