![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঋযুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির রায় কার্যকর না করে বিকল্প উপায়ে নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়া যাবে না। রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে সরকার মানুষের আস্থা ফিরে পেতে পারে। এর বিকল্প কিছু নেই। তাছাড়া সন্ত্রাসী-জঙ্গীবাদী সংগঠন হিসেবে জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে। জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি নিষিদ্ধ করা এখন আর দুরূহ ব্যাপার নয়। এ জন্য সরকারের আন্তরিকতাই মুখ্য। জামায়াত ছাড়া দেশের সকল মানুষ চায় দেশবিরোধী গোষ্ঠী ও যুদ্ধাপরাধীদের রায় কার্যকর হোক। সরকারের অন্যতম নির্বাচনী অঙ্গীকার ছিল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা। তরুণ প্রজন্ম বর্তমান সরকারকে এ জন্য ভোট দিয়েছে। তাই সবার প্রত্যাশা থাকা স্বাভাবিক যুদ্ধাপরাধীদের রায় কার্যকর করবে সরকার। জামায়াত সহিংসতার মধ্য দিয়ে প্রমাণ করেছে তারা সন্ত্রাসী ও জঙ্গীবাদী সংগঠন। তাছাড়া ইতিমধ্যে আদালতের রায়ে জামায়াতের দেশবিরোধী অবস্থান প্রমাণিত হয়েছে। তাই তাদের নিষিদ্ধ করার বিকল্প নেই। দেশের মানুষ শান্তি ও স্বস্তি চায়। যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে সরকার আন্তরিক। যাদের ফাঁসি হয়নি তাদের বিরুদ্ধে আন্তরিকভাবে আপীল করলে ভাল ফল আশা করা যায়। সাধারণ মানুষের দাবি ছিল যুদ্ধাপরাধের নাটের গুরু গোলাম আযমের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপীল করবে। সে প্রত্যাশ্যাও পূরণ হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে সকল যুদ্ধাপরাধীর রায় কার্যকর করা হবে।
©somewhere in net ltd.