![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যা ভাল তা ভাবতে চাই,যা ভাবি তা করতে চাই,সুন্দর পৃথিবী গড়তে চাই।
যদি রোজা রাখার কারণে গর্ভস্থ শিশু, গর্ভবতী মহিলা ও স্তন্যদানকারী মায়ের ও শিশুর কোনো প্রকার ক্ষতির সম্ভাবনা থেকে থাকে তবে, ওই সকল মহিলা তাদের উপর নির্ধারিত ফরজ রোজা ভঙ্গ করতে পারবে। এই অবস্থায় কেউ যদি রোজা ভঙ্গ করে তবে,
১। শুধুমাত্র গর্ভবতী মহিলা ও স্তন্যদানকারী মা নিজের স্বাস্থ্যের ঝুঁকি বিবেচনা করে রোজা ভেঙ্গে ফেলে তবে শুধু যেই কয়টি রোজা ভেঙ্গেছে সেই কয়টি রোজা পরবর্তীতে আদায় করে নিবে। (এই ক্ষেত্রে সন্তানের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বিবেচনা করা হয়নি।)
২। যদি গর্ভস্থ্য শিশু ও দুগ্ধপানকারী শিশুর জীবন ও স্বাস্থ্য হানির ঝুঁকি বিবেচনা করে মা যদি রোজা ভেঙ্গে ফেলে তবে পরবর্তীতে ওই রোজা গুলো আদায় করে নিবে এবং প্রতিটি রোজার ফিদিয়া আদায় করবে।
ফিদিয়া হল, একজন মিসকীনকে একদিনের খাবার খাওয়ানো। এইক্ষেত্রে সন্তানের পিতা এই ফিদিয়া আদায় করে দিবে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৪
দি রিফর্মার বলেছেন: ভবিষ্যতে আপনার পরামর্শ অনুসরণ করার চেষ্টা করব। ইনশাআল্লাহ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ বেশ গুরুত্বপুর্ণ তথ্য দিয়ে পোষ্ট দেয়ার জন্য ।
এই সমস্ত বিষয় হয়তবা অনেকেই জানেন এবং সবই সত্য কথা, তথাপী যেহেতু একটি গনমাধ্যমে লেখাট এসেছে তাই সম্ভব হলে এগুলির সুত্র( তথা সংস্লিষ্ট হাদিস বা কোরানের সুত্র) উল্লেখ করে দেয়া হলে আগ্রহী যে কেও বিষয়টি আরো বিষদভাবে জানার চেষ্টা করতে পারেন ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।