|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রেজোওয়ানা
সেদিন আমি থমকে পথের মোড়ে হঠাৎ দেখি বদলে গেলো সব চেনা পথে জারুল ফুলের রঙ্গে খুব ছিলো তার চেনা অনুভব! বদলে গেলো জেব্রা ক্রসিং, নিয়ন আলোর শহর অদল বদল খুব কার হাতে কার পরশ লেগে ছিলো সেসব কথা, বৃষ্টিতে নিখুত!
মিরপুর বেড়িবাঁধ থেকে নৌকায় তুরাগ নদী পার হলেই বিরুলিয়া। বর্ষাকালে গ্রামটিকে মনে হয় দ্বীপ। এখানে আগে উপনিবেশিক যুগের বেশ অনেকগুলো চমৎকার শতবর্ষী ভবন রয়েছে, যেখানে এক সময় বসবাস করতেন তারকচন্দ্র সাহা, গোপিবাবু, নিতাইবাবু, রজনী ঘোষ প্রমুখ ব্যবসায়ীগন এবং এখানেই এক সময় বসতি ছিল আদি ঢাকেশ্বরী বস্ত্রালয়ের কর্ণধারের পিতৃপুরুষদের। এছাড়া বেশ কিছু বহুদিন আগের তৈরি মাটির ঘরও চোখে পড়ে।।
ভাওয়াল রাজার জমিদারির এলাকার একাংশ এই বিরুলিয়া গ্রাম। এখান থেকেই পরিচালিত হতো সাভার, কালিয়াকৈরের একাংশ, শ্রীপুর-বরমীর একাংশ, গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকা এবং এখনকার ঢাকার মিরপুর-গাবতলী। উত্তরা থেকে কহর দরিয়ার প্রবল ঢেউ এসে আছড়ে পড়ত এই বিরুলিয়ার ঘাটে। যেখানে বড় বড় জাহাজ আর বজরা ভিড়ত জমিদারবাবু তারক চন্দ্র সাহা, বাবু কালি কুমার সাহাদের। তারা এখানে বসে নিলাম কিনতেন আর পরিচালনা করতেন জমিদারি, বংশী, ধলেশ্বরী ও তুরাগ নদী পথে তাঁরা ব্যবসা-বাণিজ্য করতেন। সেই প্রাচীনতার গন্ধ মাখা গ্রামে আজ আমি দাড়িয়ে আছি কত শত বছর পরে, ভাবতেই কেমন শিহরণ লাগে!
গ্রামে ঢোকার প্রথমেই চোখে পড়ে এই বাড়িটি।
বাবু রজনী সাহার বাড়ি এটি। প্রায় দু'আড়াইশ' বছরের পুরনো স্মৃতি নিয়ে আজও কালের নীরব সাক্ষী।
এরপরে আছে ৮৫ বছরের পুরনো শ্রীশ্রী বৃন্দাবন চন্দ্র জিউ বিগ্রহ মন্দির। তারপর আরও এগোতেই দেখা পেলাম তাদের যাদের দেখার জন্য এসছি।
সরু রাস্তার দুপাশের সরি সারি বদ্ধ বাড়ি গুলোর বেশিরা ভাগেই বেদখল হয়ে গেছে, মানুষ জন বাস করে।
পরপর বিভিন্ন প্যাটানরাউর বিভিন্ন ডিজাইনের দেড়শ' থেকে দু'শ' বছরের পুরনো বাড়িঘর। ছোট ছোট সিঁড়িঘর, শ্যাওলা ধরা ছাদ, দূর-অতীতের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে।
বালিয়াটি জমিদার বাড়ির প্রধাণ ভবনের সাথে একদম মিলে যায় না এই ইন্দো ইউরোপিয় স্টাইলে বানানো বাড়িটির?
বারান্দায় লম্বা কোরেনথিয়ান পিলার, রেলিং এ লোহার অপূর্ব কারুকাজ আর চমৎকার চুড়োর প্রাসাদটি নিশ্চয়ই তার যৌবনে অনন্য ছিল!
এখন ক্ষয়ে পড়া প্লাস্টার, পাল্লা ছাড়া দরজা গুলো যেনো হাহাকার করছেন এছাড়া আশেপাশে গজিয়ে ওঠা বাড়ি ঘরের জন্য বাড়িটি দেখাই যায় না প্রায়!
এরপাশেই রয়েছে আরেকটি বাড়ি, একদম লাগোয়া।
প্রাচ্য আর পাশ্চাত্যের দারুন কম্বিনেশন। বারান্দার উপরের ছাদটা লক্ষনীয়। এটা একেবারেই পরিত্যাক্ত।
একই রাস্তায় কিছু দূর এগুলোি চোখে পরবে চমৎকার চিনিটিকরী কাজের পিলার ওয়াল এই পালেসটি।
এই বাড়ির প্রতিটা দরজার লিনটেল আর দেয়ালের ফাঁকা জায়গা গুলো হাইলি ফলস পিলার আর ফ্লোরাল ডিজাইনে হাইলি ডেকোরেটেড।
মজার ডিজাইন হলো এটা। ব্রটিশ শাসনের প্রতীক হিসাবেই কি এই ভিক্টোরিয়ার মুকুট আর পতাকা নির্মান করেছিল শিল্পী!
বেশির ভাগ বাড়ির পিলারেই রয়েছে ফ্লোরাল ডিজাইনের এবাকাস (পিলারের উপরের অংশ)।
আলো হাওয়া খেলার জন্য রান্দার উপরে কাঠের খরখরি।
এই প্যালেসের পুরো কার্নিশ আর দরজা জানালার প্যানেকে এখনও চমৎকার স্টাকো ফ্লরাল ডেকোরেশন। একসময়ের মলমলের পর্দা ঝুলানো হতো যে বাতায়নে সেখানে আজ কাঠকুটোর আব্রু!
আরেকটা বিশেয দ্রষ্টব্যের কথা তো বলাই হলো না, সেটা হলো বিরুলিয়ার শতবর্যী এই বট গাছ। কত ইতিহাসের নীরব সাক্ষী।
এখানের এই বটগাছটিরই ছবি বড় করে ঝোলানো আছে কলকাতায় অবস্থিত ইন্ডিয়া তথা বিশ্বব্যাপী সমাদৃত আদি ঢাকেশ্বরী বস্ত্রালয়ের প্রধান শোরুমে। বটগাছটি গ্রাম থেকে বিচ্ছিম্ন হলেও একেবারে কাছাকাছি।
প্রতি বাংলা বছরের প্রথম দিন পহেলা বৈশাখে মেলা বসে বটতলায় শান্ত চুপচাপ এ বিরুলিয়া গ্রামে।
কি যাবেন নাকি বেড়াতে?
উত্তরা, আবদুল্লাহপুর থেকে আশুলিয়া বাঁধকে ডানে রেখে ধাউর রোড (মিরপুর বাঁধ রোড) ধরে মিনিট পনেরো যাবার পর বিরুলিয়া ঘাট পরবে, এখানে নামতে হবে। নাস বা ম্যাক্মি যায়। মিরপুর থেকেও যাওয়া যাবে একই রাস্তাতায়, এরপর পশ্চিম দিকে বাঁধ থেকে নেমে একটু হাঁটলেই খেয়ানৌকা। নৌকা পার হলেই পৌছে যাবেন প্রাচীন সেই জনপদে, যেখানে প্রকৃতি এখনও উজার হাতে তার নির্মল সৌন্দর্য্যে সাজিয়ে রেখেছে।
২০৮ টি 
+৫৫/-০ ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:১৫
রেজোওয়ানা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, সন্মানিত বোধ করছি শোকেসে নিয়েছেন বলে।
তেমন একটা ভাল নেই, সিজনাল ঠান্ডা কাশি 
ভাল থাকবেন
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:১১
নীল ভোমরা বলেছেন:
দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া..
যাব নিশ্চয়ই।
চমৎকার পোস্ট! ভাল লাগলো।
০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:২১
রেজোওয়ানা বলেছেন: নীল ভোমরা ভাইয়া আ আ আ আ আ আ ..........জোরে একটা চিৎকার দিলাম। কতদিন পরে আপনাকে ব্লগে দেখলাম, তাও আবার আমার পোস্টে!
অনেক অনেক ধন্যবাদ
৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:১২
ডেইফ বলেছেন:
ছবিগুলো দারুন।
আমাদের দেশের এসব প্রাচীন ইমারতগুলো দেখলেই মনটা খারাপ হয়।
কেন যে আমরা এগুলোর সঠিকভাবে সংরক্ষণ করতে পারিনা অথচ অন্যান্য দেশগুলো এসব প্রাচীন স্থাপনাকে কেন্দ্র করেই অনেক অর্থ আয় করছে।
অনেক ভাল লাগলো পোষ্টটি।
০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:৩৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: ভৌগলিক অবস্থানের কারণে আমাদের দেশের প্রাচীন যে সব স্থাপনা গুলো ছিল তার সবই ট্যানিশেবল মেটিরিয়ালে তৈরি হতো, এ কারণে সময়ের পরিক্রমনে বেশির ভাগই ধ্বংস প্রাপ্ত হয়েছে। এরপরও যা কিছু আছে তাও যদি একটু সঠিক ভাবে সংরক্ষতি হতো, তবে তা ঐতিহ্য রক্ষার পাশাপাশি দেশের পর্যটন শিল্পেও অনেক গরুত্বপূর্ণ অবদান রাকতে পারতো। কিন্ত কে করবে এসব? সঠিক লোক যে সঠিক জায়গায় নেই দাইফ ভাই।
অনেক ধন্যবাদ
৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:১৩
ম্যাভেরিক বলেছেন: প্রাচীন জনপদ দেখলে হু হু করে মন। নিঃসঙ্গ নির্জন জীবন। বেঁচে থাকুক আমাদের সব পোড়োবাড়ি।
০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:৪১
রেজোওয়ানা বলেছেন: বেঁচে তো থাকছে না ম্যাভেরিক ভাইয়া। বছরে বছরে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে সব। এক সময়ে এখানে ১৪/১৫টা এমন প্যালেস ছিল, এখন আছে ৭/৮ টা।
আপনার মন্তব্যে বরাবরই অনুপ্রাণীত হই স্যার।
বিরুলিয়া গ্রামের সীমানা
৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:১৫
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ভালো হইছে পত্নতত্ত্ব
০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:৪৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: এখানে কিন্তু প্লেন ল্যান্ডিং এর ব্যাবস্থা নেই। এই ব্রিজ পার হয়ে যেতে হবে 
৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:১৬
সুবর্ণা চৈতি বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে আর ছবি দেখে খুব লোভ হচ্ছে যাবার।
০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:৪৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: মনের ইচ্ছে কে প্রাধন্য দিতে হয় এসব ক্ষেত্রে চৈতি আপু
৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:১৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: সরি প্রত্নতত্ত্ব হবে 
০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:৪৯
রেজোওয়ানা বলেছেন: ভুল হলো কেন? তাও আবার পঙ্গতত্ব! কীটপতঙ্গ বুঝালেন নাকি আবার?
হুম, জরিমানা হলো ঐ ব্রিজটা ১০ বার হেটে পার হওয়া
৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:১৮
লাবণ্য ও মেঘমালা বলেছেন: পোস্ট খুব পছন্দ হয়েছে, ঢাকার এতো কাছেই অথচ কিছুই জানতাম না।
এগুলো তো শুধু এক একটা বাড়ি নয়, ইতিহাসের অংশ, যা আমাদের সংরক্ষন করার ব্যাপারে সচেষ্ট হওয়া উচিত।
০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:০৩
রেজোওয়ানা বলেছেন: সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের এ ব্যাপের কোন মাথাব্যাথা নেই লাবন্য আপু। বেশির ভাগ বাড়িই বেদখল, যেটা প্রত্নতত্ব অধিদপ্তর ইচ্ছা করেলই "অর্টিফেক্ট প্রিজারভেশন এ্যক্টের আওতায় সংরক্ষিত ঘোষণা করতে পারে। কেন করছেনা, তারই ভাল বলতে পারবে। তবে সংরক্ষিত হলে পানাম নগরের মতো এটাও দর্শনীয় একটা সাইট হতে পারতো!
৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:২৩
দূর্যোধন বলেছেন: সোনারগাঁওয়ের বিল্ডিংগুলার মত !!
পুস্ট ভালো পাইলাম
০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:০৫
রেজোওয়ানা বলেছেন: হ্যাঁ পানামের সাথে মিল আছে অনেক।
পুষ্ট ভালো পাওয়ার জন্য অনেক ধইন্যা
১০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:২৭
রোকন রাইয়ান বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ।
০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:০৭
রেজোওয়ানা বলেছেন: খুব খুশি হলাম পোস্ট দেখার জন্য রোকন ভাইয়া
১১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:৩৩
ইন্জিনিয়ার জনি বলেছেন: আমার বাসা সাভারে আর আমিই তো জানতাম না এই ইতিহাস!!
০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:১২
রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনার বাড়িতে আরেকটা চমৎকার দর্শনীর স্থান আছে "হরিশচন্দ্র রাজার ঢিবি", যেটা মূলত একটা বৌদ্ধ বিহার, ওটা দেখেছেন?
১২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:৩৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: ওহ! এইরকম একটা বাড়ীতে যদি আমি থাকতে পারতাম। কি সুন্দর বারান্দা, কি সুন্দর বাড়ী। আমিতো সারাদিন জমিদারদের বউয়ের মতন শাড়ী পড়ে আঁচলে চাবির গোছা ঝুলিয়ে সারা বাড়ী ঘুরে বেড়াতাম আর পান খেতাম।
০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:১৫
রেজোওয়ানা বলেছেন: এই সব বাড়িতে ভূত থাকে, জানো তো?
১৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:৪৭
মোঃ গোলাম কিবরিয়া বলেছেন: আমিও একটা এই রকম বাড়ি চাই 
লেখায় পেলাস। যদি কখনও সুযোগ হয় চলে যাব ওখানে কোন এক পহেলা বৈশাখে
০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:১৭
রেজোওয়ানা বলেছেন: যে কোন দিন চলে যান, ঢাকার একদম কাছেই আর গ্রামটাও খুব সুন্দর। এদিকে কোন একটা গ্রামে বাকি গোলাপ আর গ্লাডিওলাসের ক্ষেত আছে, খুব দারুন। ওটাও দেখে আসতে পারবেন শীতের সময়ে গেলে
১৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:০৩
ইমন জুবায়ের বলেছেন: 
০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:২২
রেজোওয়ানা বলেছেন: আমি ভয় পাই না 
১৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:১৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: আহারে!!! এতো সুন্দর বাড়ীগুলো সব ধংস হয়ে যাচ্ছে। এগুলো কি কোন ভাবেই সংরক্ষন করা যায়না?
খুব ভালো লাগলো পোস্টটি। এই রোজাতেই ঘুরে এলে নাকি গো রেজু?
০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৪১
রেজোওয়ানা বলেছেন: না আপু, এই শীতে গিয়েছিলাম। জায়গাটা অনেক সুন্দর, ওখানে সদুল্লাপুর বলে একটা গ্রাম আছে সেখানে মাইলের পর মাইল গোলাপ আর গ্লাডিওলাসের ক্ষেত। এত সুন্দর.......
১৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:১৩
রাইসুল জুহালা বলেছেন: ওয়াও! দেখে মনে হচ্ছে গ্রামটা কোনভাবে অষ্টাদশ শতাব্দীতে স্থির হয়ে গেছে। আদি ঢাকেশ্বরী বস্ত্রালয়ের ব্যাপারটা কি? তারা এই বটগাছের ছবি ব্যবহার করে কেন? মালিক এইদেশ থেকে যাওয়া রিফিউজি নাকি?
০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৪৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: আদি ঢাকেশ্বরী বস্ত্রালয়ের পূর্বপুরুষের এই গ্রামেই বাস করতেন, পরে তারা ভারতে চলে যান। বটগাছের ছবিটা এদের শোরুমে আছে, তবে ঠিক কি কারণে রাখেছে তারা আমি সঠিক জানি না।হয়তোবা পিতৃপুরুষের ভিটেমাটির স্মৃতি ..........
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:০১
রেজোওয়ানা বলেছেন: বটগাছের গোড়াতেই আদি ঢাকেশ্বরী বস্ত্রালয় এর কর্ণধার বাবু নিতাই এর পূর্বপুরুষরা পূজা অর্চণা করতেন। সম্ভবত গ্রাম দেবতা ছিল এটা, আর নিতাই বাবুর নামেই বিরুলিয়া গ্রামের প্রধান সড়কটির নাম করণ করা হয়েছে।
(সুত্র: স্হানীয় জনশ্রুতি)
১৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:৩১
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: Its wow! Dhakar eto kase bt janina .....onk sundor post@ Rejupu
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:৩৭
রেজোওয়ানা বলেছেন: এখন একদিন ঘুরে আসো চট করে, গ্রামটাও অনেক সুন্দর। আর বর্যায় নৌকা ভ্রমনটঅ ভাল লাগবে চয়ন ভাইয়া
১৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:৪০
ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:
সময়টাকেতো দাড় করিয়ে দিলেন।
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:৪৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: এই সব জায়গা ছবি তোলার জন্য দরকার আসলে আপনার মতো স্লিলড পার্সনদের। সময়কে ফ্রেমে আটকে ফেলতেন সুন্দর করে..........
১৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:৫২
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম বলেছেন: আমার বাড়ির কাছেই এজায়গাটা । সুন্দর একটা পোস্ট দিয়েছেন । আমার অনেক টাকা থাকলে এজায়গাটা অনেক সুন্দর করে সাজাতাম । কিন্তু সেটা মনে হয় আর হবে না । কারণ আক্রান, বিরুলিয়া, সাদুল্লাপুরের দিকে ভুমি দস্যুদের চোখ পড়েছে । ধউর হতে গাবতলী পর্যন্ত তুরাগ নদীর তীরে অসংখ্য অবৈধ স্হাপনা গড়ে ওঠেছে । ধর্মীয় বিধি লংঘন করে ৩০ টি ধর্মীয় স্হাপনা তৈরী করা হয়েছে যাতে অবৈধ স্হাপনা উচ্ছেদ না করা যায় । পরিবেশ ধ্বংশকারীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে সবাইকে আহবান জানাচ্ছি । ফেসবুকে সেভ তুরাগ রিভার গ্রুপে যোগ দিন আর আপনার অভিমত জানান ।
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:০৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: সমস্যটা তো এখানেই ফখরুল ভাই, আপনার আমার মতো যাদের এসব সংরক্ষনের ইচ্ছা জাগে তাদের সমর্থ আর ক্ষমতা নেই, আর যাদের সুযোগ আছে ক্ষমতা আছে তাদের এ ব্যাপারে কোন মাথা ব্যাথা নেই।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
২০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:০০
এখনই সময় বলেছেন:
বেশ কয়েক মাস আগে কয়েক বন্ধু ঘুরতে ঘুরতে হটাৎ করে বিরুলিয়া গ্রামে গিয়েছিরাম।
তখন সেই পুরাতন জমিদার বাড়ী গুলো দেখেছিলাম। বেশ ভার লেগেছিল।
তবে তখন এই বাড়ী গুলোর ইতিহাস জানতাম না।
জমিদার বাড়ি গুলোতে দেখলাম কিছু মানুষ বসবাস করে, বেশীর ভাগ বাড়ীরই দড়জা জানালা ভাংঙ্গাচুড়া হয়ে আছে। যা দেখলে বোঝা যায় এগুলো দখল করে বসবাস করছে।
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:২৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: হ্যাঁ বেশির ভাগ বাড়ি গুলোই বেদখল হয়ে গেছে। এই বাড়ি গুলোর ইতিহাস সম্পর্কে আসলে বইপত্র নেট খুজেও বেশি কিছু জানতে পারিনি।
পোস্টটি দেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
২১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:০৫
ফুল পরী বলেছেন: এইরকম রাজবাড়ি দেখলেই মরে হয় কি কোন জানলায় নাকি কোন বারান্দায় একটা রাজকুমারী বসে আছে বন্দী হয়ে
জায়গাটা কি সুন্দর রেজুমনি।
ওহ শোনো না, হ্যাপ্পি ফ্রেন্ডশীপ ডে
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৩৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: আমার অনেক মন খারাপ লাগে, মনে হয় এখানে একসময়ে কত লোকজন ছিল, কত জমজমাট বাড়ি গুলো আজ কি দীনহীন অবস্থায় পরে আছে। প্রতিটা কক্ষে কত হাজারো সব স্মৃতি.....
বন্ধু দিবসের শুভেচ্ছা তোমাকেও প্রিয় ফুলকুমারী
২২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৪
বাল্যবন্ধু বলেছেন: দেখা হয় নাই, চক্ষু মেলিয়া...
ঘর থেকে দু'পা ফেলিয়া...
পুরা দেশটা ঘুইরা দেখার ইচ্ছা আছে।
পোষ্টটা ভালো লাগলো।
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৪১
রেজোওয়ানা বলেছেন: সেটাই পুরো দেশটাতে কত কিছু যে আছে দেখার। অনেক ধন্যবাদ বাল্যবন্ধু
২৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৩৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ঢাকার আশেপাশে যে এত্ত সুন্দর প্রত্নতাত্মিক নিদর্শন আছে তা জানা হয়নি, দেখা হয়নি।
শুভ বন্ধু দিবস নানুভাই
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৪৩
রেজোওয়ানা বলেছেন: আমিও এটা এই সেদিন দেখলাম। তাও আবার গিয়েছিলা সদুল্লাপুরে গোলাপ আর গ্লাডিওলাসের ক্ষেত দেখতে, ওখান থেকে খবর পাবার পরে বিরুলিয়ায় ......
তোমাকেও অনেক অনেক আনন্তরিক শুভেচ্ছা রিয়েল
২৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৩৮
জামিল০৯ বলেছেন: আমার এতো কাছে কিন্তু এর কথা জানিনা । দেখি খুব শীঘ্রই যাব । ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্টের জন্য ।
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৪৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনার মন্তব্য পরে অনেক ভাল লাগলো জামিল ভাইয়া, ধন্যবাদ
২৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৫৮
সায়েম মুন বলেছেন: এতো ধারে কাছের একটা জায়গা। কোনদিন যাওয়া হলো না। তোমার পোষ্টের কল্যাণে যেন অনেকটা দেখা হলো।
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৫০
রেজোওয়ানা বলেছেন: তোমার ভাগ্যকে আমি হিংসা করি সায়মু, কত জায়গায় ঘোরার সৌভাগ্য হয় তোমার
বিরুলিয়া গ্রামটা আসলেই অনেক চমৎকার, এছাড়া পাশের সদুল্লাপুরে আছে গোলাপ, গ্লাডিওয়ালসের ক্ষেত, মাইলের পর মাইল। একদিন ক্যামেরা হাতে বেরিয়ে পরো
২৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:১২
শশী হিমু বলেছেন: ইয়েএএএএএএএএএএএএ!!!
কমন পড়ছে!!!
আমি গিয়েছিলাম। অনেক ভালো লেগেছিল!
পোস্ট দেখে সেদিনের কথা মনে পড়লো!
কেমন আছ আপি? বন্ধু দিবসের সুভেচ্ছা
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৫২
রেজোওয়ানা বলেছেন: হা হা হা কমন পরেছে!!!
বেশি ভাল নাই, সিজনাল অসুখবিসুখে পর্যদস্ত হয়ে গেছি
তোমাকেও অনেক অনেক শুভেচ্ছা হিমু
২৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:১৮
রাতমজুর বলেছেন: টুরিজম বিজনেসে নামলে আপনারে পার্টনার নিমু।
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৫৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: আইচ্ছা।
তবে আমি কিন্তু কোন টেকাপয়সা ইনভেস্ট করতে পারমু না
আর বিজনেসে লাভ হইলে আছি, লস পুরাটাই আপ্নের
২৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ২:৫৪
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: ভাল লাগল
কিন্তু সব ছবি দেখা যায় না
পরে আবার আসব
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:২৩
রেজোওয়ানা বলেছেন: ছবি কি বেশি দিয়ে ফেললাম নাকি? পেইজ লোড হয়না কামরুল ভাই?
২৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৩:০৬
রাজামশাই বলেছেন: মারহাবা মারহাবা
এই নে স্বর্ণমুদ্রা তোর উপহার
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:৩৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: এই স্বর্ণমুদ্রায় খাদ মিশাইছেন কতখানি?
দেইখা তো মনে হচ্ছে নকল স্বর্নমুদ্রা
৩০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৮:৩৫
ইমন জুবায়ের বলেছেন: আপা কি রাতমজুরের পার্টনার হবেন? আমার কথাও মনে রাইখেন কিন্তু।
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:৪৫
রেজোওয়ানা বলেছেন: আরে আপনি তো আমাদের অনারারী সিএমও 
চীফ মার্কেটিং অফিসার
৩১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:১৯
কেরামত আলী বলেছেন: ওয়াও দারুন পোষ্ট
গিয়ে দেখার খুব ইচ্ছা জাগলো!
তোমার ব্লগ বাড়িটা আমার সত্যি অনেক প্রিয় কারন জানার আছে অনেক কিছু।
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
আমি একটা নতুন পোষ্ট দিয়েছি আপু
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:৪৭
রেজোওয়ানা বলেছেন: পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৩২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৪৩
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার, খুব ভালো লাগলো।
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:৫৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ শরৎ ভাইয়া
গেছেন নাকি ওদিকটায়, না গেলে শীতের সময়ে ঘুরে আসবেন একদিন, আপনার জন্য চমৎকার সব ফিল্ড তৈর হয়েই আছে........
৩৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:২৮
অনিন্দিতা_একা বলেছেন: পড়ে ফেললাম লেখাটা !!! এখন তো যেতেই হবে দেখছি !!!
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:০০
রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনার আগ্রহ জাগাতে পেরেছি যেনে খুবই আনন্দিত হলাম অনিন্দিতা
৩৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:৩৭
anisa বলেছেন: রেজুমনি
দুরভাগা কাকে বলে মিরপুরের বাসিন্দা হয়েও জানি না !
তবে বিরুলিয়া গ্রামের কথা শুনেছি ।
তোমার পোস্ট গুল খুব সুন্দর ।
এটাও সুন্দর সাবলিল বর্ণনা ।
ভাল থেক
শুভেচ্ছা অনেক অনেক.।
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:১৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: ওহ তোমার বাড়ি মিরপুর নাকি? তাহলে তো একদম কাছে! আমরা প্রায়ই চিরিয়াখানা আর বোটানিক্যালে যাই সোহা কে নিয়ে, এরপরে তোমার বাসায় হামলা হবে
৩৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:৩২
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: কি সুন্দর জায়গাটা আপু! তোমাকে খুব জেলাস। কত কত জায়গা ঘুরে বেড়াও আবার ছবি দাও।
অনেক ভাল লেগেছে। যেতে হবে একদিন।
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:২১
রেজোওয়ানা বলেছেন: এর পেছনে প্রাক্তন ফুটবলারের অবদান বেশি, নইলে এম্নিতে আমি খুব আলস
ঘুরে এসো, শীতের সময়ে যাবে, আশাকরি অনেক ভাল লাগবে আপু
৩৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:৪২
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: রেজোওয়ানা আপুর ভ্রমণ পিপাসু লোলুপ দৃষ্টি পড়েছে বিরুলিয়ায় ,,,, ওর কি আর রক্ষে আছে 
আমাদের ফটোওয়াকের নতুন স্থান পাওয়া গেল
অনেক অনেক খুশি হলাম !!!
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:২৩
রেজোওয়ানা বলেছেন: ইশ আমার দৃষ্টি লোলুপ বলল্লা কেন আমি কি ভূমিদস্যু নাকি?
ফটোওয়াক করে ফেলো তারাতারি
৩৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:৪৪
দূরদ্বীপবাসিনী_ বলেছেন: আপু, অনেকদিন পর মনে হয় রাজবাড়ি নিয়ে পোস্ট দিলেন। ভালো লাগলো অনেক।
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:২৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: হ্যাঁ আপু অনেক দিন পরে। এই টাইপের পোস্ট দেয়া একটু ঝামেলা!
অনেক ধন্যবাদ আপু, আপনাদের ভাল লাগে বলেই এত উৎসাহ পাই
৩৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:২১
ইমন জুবায়ের বলেছেন: আপনার নাকি লোলুপ দৃষ্টি পড়েছে বিরুলিয়ায় 
পর্যটিকা থেকে ভূমিদস্যু 
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:৩০
রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনি আমাদের কোম্পানীর সিএমও হয়ে এই কথা বলতে পারলেন
৩৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:৩৭
ইমন জুবায়ের বলেছেন:
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:২৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: আমি ভয় পাই নাকি, রাগ দেখিয়ে লাভ নাই
২৭ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৫৩
রেজোওয়ানা বলেছেন:
৪০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:০৬
রাত্রি২০১০ বলেছেন:
তোমার এই ধরনের পোস্টগুলা অসাধারন। ইস আমাদের দেশে সংরক্ষনের কোন ব্যবস্থা নেই---কি যে অসহায় লাগে--ইন্ডিয়া পারলে আমরা কেন পারি না?
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৩৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: সত্যি কথা বলতে কি রাত্রি, আমরা মুখে যতই বলি না কেন, আমাদের বাংলাদেশীদের মধ্যে দেশ প্রেম অনেক কম
৪১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:২৬
দূরদ্বীপবাসিনী_ বলেছেন: আপু, আমাকে 'আপনি' করে বলতেসেন ক্যানোওওওওওওওওওও????? !!!!! 
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৪৫
রেজোওয়ানা বলেছেন: এহ হে .......সরি ই ই ই ই ই :!> :#>
৪২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৪৩
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: অসাধারন পোষ্ট ,যেতে হবে কোন একদিন
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৪৯
রেজোওয়ানা বলেছেন: থ্যাংকস ইভান
তোমার পোস্টটাও জটিল হয়েছে!
৪৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৫৮
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালো লাগা রইলো, আপা।
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: আরে হামিফ ভাই, কত্তদিন পরে দেখলাম আপনাকে! ভাল আছেন তো ভাইয়া?
৪৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৫০
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: সত্যি খুব ভাল লাগল আপু ।
আরো অবাক হলাম বিরুলিয়া নামে কোন গ্রাম আছে শুনে । আমি আমার একটা লেখায় এই নামটা ব্যবহার করেছিলাম, তখন আমি জানতাম না এই নামে কোন গ্রাম আছে । এখন জানলাম ।
Click This Link
০৯ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ১০:৪২
রেজোওয়ানা বলেছেন: কি অদ্ভুত কোইন্সিডেন্স তানিম ভাই!! ভাল লাগলো তোমার লেখাটি
৪৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:১০
সায়েম মুন বলেছেন: আমারে আর হিংসে কৈরো না। সারাদেশ ঘুরতে ঘুরতে আমি তো ত্যক্ত বিরক্ত। কিছু কিছু জায়গায় বারবার পাঠানোর ফলে এই বিরক্তি চলে আসছে। এখন তো ঠেলে ঠুলে পাঠাচ্ছে।
মিরপুর বেড়িবাঁধের কাছে ভাইয়ের বাসা আছে। দেখি ঐদিকে গেলে একদিন ক্যামেরা নিয়ে বের হওয়ার ইচ্ছে আছে।
০৯ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:২০
রেজোওয়ানা বলেছেন: হা হা হা ..........ঠেলে ঠুলে পাঠাচ্ছে!! দাড়াও আমাদের নাসিকাগর্জনকারী স্যারকে জানাচ্ছি একথা 
৪৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১:২০
বড় বিলাই বলেছেন: +++++
০৯ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:২৩
রেজোওয়ানা বলেছেন: পঞ্চ প্লাসের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ বিলাই আপা
৪৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১:২২
ছোটমির্জা বলেছেন:
ছবিগুলা দেখে মনেই হয়না এটা আমাদের বাংলাদেশ।
গুড শেয়ার।
বহু জায়গা যেতে চাই আপু, হয়ে ওঠেনা।
সো ঘোলেই সন্তুষ্ট থাকলাম
(মনের মাঝে যাবার একটা ইচ্ছে হৈচে কিন্তু- আমি গাঁ-গেরামের ছেলে- গ্রাম দেখলে হাণনফ ছেড়ে বাঁচি)
০৯ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:৩৩
রেজোওয়ানা বলেছেন: ব্যাস্ততা আর সময়, বড় একটা ফ্যাক্ট অবশ্য। তবে মাঝে মাঝে কিছু রিফ্রেশমেন্টও দরকার মির্জা ভাই।
আমিও আমার ভেতর থেকে গ্রামের ছায়াটা মুছে ফেলতে পারিনি এখনও, একদম যখন দমবন্ধ হয়ে আসে এই জঘন্য ঢাকায়, তখন কষ্ট করে হলেও সময় বের করে দেই একটা দৌড়
৪৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ২:০৭
মিরাজ is বলেছেন: বটগাছের নিচে বসে চঞ্চল চৌধুরীর একটা গান দেখেছিলাম ইত্যাদিতে মনে হয় । আমাদের দেশে এত সুন্দর সুন্দর যায়গা আছে, সরকার ইচ্ছা করলে পর্যটন খাতেই অনেক লাভবান হতে পারে কিন্তু তাদের সেই সদিচ্ছা নেই বা থাকে না ।
০৯ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:৩৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: অথচ প্রতিবার বাজেটে কিন্তু বেশ বড় একটা বরাদ্দ থাকে এই ব্যাপারে মিরাজ ভাইয়া..........
৪৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:১১
জুন বলেছেন: রেজোওয়ানা অনেক বার কহর দরিয়া পাড়ি দিয়ে বিরুলিয়ার পাশ ঘেসে সাভারের খাগান গিয়েছি এমন কি বিরুলিয়া ঘাটেও ভিড়েছি । মাঝিদের মুখে গল্প শুনতাম সেখানকার বিশাল বিশাল দালান কোঠার । কিন্ত আমার মত কৌতুহলী পর্যটকেরও কেন জানি যাওয়া হয়নি সেখানে আর। পরবর্তীতে অনেক পত্রিকায় পড়েছি এর ইতিহাস। এখন আবার সব ডিটেইলস দেখে ভালো লাগলো।
তবে জানো আমি কিন্ত একবার প্রচন্ড ঝড়ের মুখে নৌকা ফুটো হয়ে ঐ বটগাছের ঘাটের কাছে ডুবতে গিয়েও বেচে গেছি। আমার স্বামী আমার মুখের দিকে চেয়েছিল।পরে বলেছিল 'আমি জানি ঐ প্রচন্ড ঢেউয়ে আমি তোমাকে কোনো ভাবেই বাচাতে পারবো না তাই শেষবারের মত তোমাকে দেখে নিচ্ছিলাম'।
পরে আল্লাহ ই আমরা ছাড়া আরো তিনজন পরিচিত যাত্রী সবাইকে বাচিয়েছেন।
০৯ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:০০
রেজোওয়ানা বলেছেন: আমার শীতের সময় গিয়েছিলাম তখন বেশি পানি ছিলনা, তবে বর্ষায় অনেক পানি থাকে দেখেছি। জ্যাম এড়ানোর জন্য আমরা মাঝে মাঝেই ধাউর রোড ধরে নিকুঞ্জ থেকে মো:পুর ফিরি, তাই দেখেছি, সামান্য বাতাসেই কেমন ঢেউ হয়! তারউপর ঝড়! তুমি আবার সাতার জানো না, আল্লাহরে রহমতে কিছু হয়নি, এটাই অনেক।
৫০| ০৯ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: এত কাছে অথচ জান্তাম্না! তবে এই বর্ষায় নৌকায় উঠতেও তো ভয় লাগে। আমি আবার সাঁতার পারিনা। পানি ভীষণ ভয় পাই।
০৯ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:০১
রেজোওয়ানা বলেছেন: হায় হায় সাতার পারো না কেন। মিরপুরেই তো সাতার শেখায় পুল আছে, শিখে ফেলো। এটা খুব দরকারী জিনিস
৫১| ১০ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:২৩
কি নাম দিব বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
ভ্রমণ সংক্রান্ত পোস্ট দেখলেই হিংসা আর হিংসা 
১১ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:৩৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: হে হে হে হে
৫২| ১০ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:২২
অদৃশ্য বলেছেন: আপনার এখানে না এলে হয়তো জানতেই পারতাম না যে হাতের এতো কাছে এতো সুন্দর একটা জায়গা আছে.......আর আপনার হিসেব মতো জায়গাটা এখন আরও সুন্দর বর্ষার কারনে......
যে কোন ছুটির দিন.....বিরুলিয়াকে দেখতে চলে যাব.....
শুভকামনা রইলো......
১১ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:৪০
রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম
৫৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:১৬
কবি আফতাব হোসেন বলেছেন:
আকাশের গাছে ধরেছে এক গুচ্ছ তারা
উড়চে না আর দুঃখি মেঘের পতাকা
সবুজ মেঘের উপরে কমলা আকাশ
শুন্যে নদীতে বহে নীল জল বাতাস
১১ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:৫২
রেজোওয়ানা বলেছেন:
লটকন গাছে আজ আর ধরে না কোন লটকন
কিন্ত কাঠাঁল গাছটা ফলে ভরন্ত কেন যেন
কমলা আকাশে
সবুজ রং এর হাতির দল উড়ে যায়
উড়ে যায়....
এসব কি তোমার আসার লক্ষণ?
৫৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১১ ভোর ৫:০৩
শাহানা বলেছেন: বাপরে, কোথায় পেলেন এর খোঁজ? এই জায়গায় তো পর্যটন এলাকা গড়ে তোলা যায়।
১১ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:৫৫
রেজোওয়ানা বলেছেন: হা হা হা আপু গোলাপের ক্ষেত দেখতে গিয়ে এর সন্ধান পেলাম। অনেক ভাল লাগলো আপানর মন্তব্যে
৫৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:১৩
ফাইরুজ বলেছেন: খুব সুন্দর পোষ্ট। নষ্টালজিয়ায় আক্রান্ত হলাম।
১১ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:৫৯
রেজোওয়ানা বলেছেন: তারমানে আপনি গিয়েছিলেন, তাই না?
সে সব ঘটনা শেয়ার করেন আমাদের সাথে
৫৬| ১১ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:৫৯
আরিয়ানা বলেছেন: ভাল লাগলো ইতিহাসের পাতায় ঘুরে আসতে তোমার হাত ধরে। কেমন আছ তুমি আর তোমার ছোট্ট সংসার।
১১ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:০৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: বাংলাদেশে টানা বৃষ্টি হচ্ছে আপু প্রায় ৬/৭ দিন ধরে, সিজনাল সর্দিকাশিতে আমরা মা ও মেয়ে আক্রান্ত
৫৭| ১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:০৫
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
এসব স্থান সংরক্ষন করলে ভালো হতো। এটাই আমাদের দেশ ও জাতীর ইতিহাসের ধারাবাহিকতার অনশ হতে পারতো। আমার নিজের দেখায়- অধিকাংশ জমিদার , রাজাদের বাড়ি দখল হয়ে গিয়েছে। অথবা ভেংগে ফেলা হয়েছে।
তোমার পোষ্ট ভালো হয়েছে খুব। প্রথম দু একটা ছবি কি এলোমেলো হয়েছে ? বর্ষা কমলে, যাবো একবার ভাবছি।
কখন যাও তুমি ? সময় পাও কিভাবে ?
১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৭
রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনি এতক্ষনে আমার পোস্টে মন্তব্য করলেন!! দেরী করার জন্য আপনার ৫ টাকা জরিমানা হইলো, ভালয় ভালয় দিয়া ফেলেন!
প্রথমের দুটো ছবি এলোমেলো হয়েছে, রজনী বাবুর বাড়িটার, আপনি বুঝলেন কিভাবে? আপনি কি গিয়েছিলেন একবার নাকি?
ইচ্ছা থাকলে সময় বের করা কোন ব্যাপার নাকি?
৫৮| ১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১৮
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট
অনেক কিছুই জানা গেল।
১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৩০
রেজোওয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে...
৫৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ২:৫৩
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: বট গাছের ছবিগুলা সুন্দর
১২ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:২৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: দেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ কামরুল ভাই
৬০| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৩:২৮
শিশিরের বিন্দু বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম আপু। তোমার লিখা পরে এখন তো যেতে ইচ্ছে করছে খুব।
১২ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:৩২
রেজোওয়ানা বলেছেন: খুবই আনন্দিত বোধ করছি তোমার শোকেসে এড করায়! আর আমার এই লেখটা পরে একজনও যদি জায়গাটা সম্পর্কে আগ্রহান্বীত হয় তবেই তো আমার সার্থকতা শিশির
৬১| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২১
ইন্জিনিয়ার জনি বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার বাড়িতে আরেকটা চমৎকার দর্শনীর স্থান আছে "হরিশচন্দ্র রাজার ঢিবি", যেটা মূলত একটা বৌদ্ধ বিহার, ওটা দেখেছেন?
হ্যা গিয়েছি, ছোটবেলায় আমাদের একটা গোয়েন্দা বাহীনি ছিল, আমরা ঐ ঢিবিটাকে আমাদের কোয়ার্টার বানাতাম।
কিন্তু গত ১০ বছর এ একবারও যাওয়া হয়নি, মনে হয় এখন আর কিছু নেই।
১৩ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ২:৪২
রেজোওয়ানা বলেছেন: বাহ গোয়েন্দা বাহীনির হেড কোয়াটার!! ওটা ভালই আছে, সংরক্ষিত সাইট তো তাই
৬২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:০১
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: পুরাই নস্টালজিক হয়ে গেছি। প্রিয়তে রাখলাম।
১৩ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ২:৪৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: খুব খুশি হলাম প্রিয়ায়িত করায়! তুমি কি জাবিতে ছিলা রুমান ভাইয়া?
৬৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:০১
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: অসাধারন পোস্ট আপু। খুব আগ্রহ নিয়ে পড়লাম। এত কাছে এমন কিছু আছে জানতামই না। তবে এই বটগাছতলায় গিয়েছি। বন্ধুরা মিলে অনেক আড্ডা দিয়েছি এখানে বেশ কয়েকদিন। রেদোয়ান রনির একটা নাটকেরও এই বটগাছটা দেখানো হয়েছিলো, এরপর সবাই মিলে খুঁজে বের করে গেছি ওখানে।
ছবি আর বর্ননা সবই খুব চমৎকার। পোস্টের জন্য অনেকগুলা প্লাস নেন।
১৩ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:২৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: হ্যাঁ এই বটগাছটা অনেকবার অনেক নাটকে ব্যাবহার করা হয়েছিল। হুমায়ূন আহামেদের "অচিন বৃক্ষ" নাটকে যে গাছটা ব্যবহার করা হয়েছিল, ওটাও কিন্তু এই অঞ্চলেই।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, এমন মন্তব্যে কার না ভাল লাগে বলো
৬৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:১৫
টানজিমা বলেছেন: hi apuuuu.......koi?...koi???
১৩ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:২৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: আছি আশে পাশেই।
তুমি কই?
মেলাদিন পরে টানজু ভসের খোমামোকবারক দেখলাম
৬৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:৫৩
অনিরূদ্ধ বলেছেন:
মানে কী!?
যেই বেড়িবাঁধের পথ দিয়ে আমার এতো বছরের যাতায়াত সেই পথেই যে শত বছরের এই ইতিহাস পড়ে রয়েছে কোনওদিন জানলাম ও না!!
আমার সত্যি আশ্চর্যের সীমা নেই! নদী আমার ভীষণ প্রিয়। ওকে নিয়ে কোথাও যাওয়ার পথে যদি নদী কিংবা পুকুর পরতো তাহলে ওর চোখ থেকে দৃষ্টি সরে গিয়ে পানির দিকে চোখ আটকে থাকতো। আর তা নিয়ে ওর সে কি অভিমান!
আমি ভেবে অবাক হচ্ছি তুরাগের তীরের যেই বটগাছের ঢিবিটার দিকে আসা-যাওয়ার পথে চোখ আটকে থাকতো সেই বটগাছ টা যে এতো বছরের ঐতিহ্য ধরে রেখেছে কোনদিন ভাবিনি! অথচ মানুষ বলে বিরুলিয়া-রুস্তমপুর নাকি কেবল ডাকাতদের বসতি হিসেবেই কুখ্যাত! আর এখনতো শহুরে পোলাপান ঐ গ্রামে যায় কেবলই দেশি চোলাই মদ আর খাটি তাড়ির আসর জমাতে!
বর্ষায় যেই প্রেমিক যুগলদের নিয়ে নৌকা ঐ বটগাছের আড়ালে ঘাপটি মেরে থাকে তারা কি জানে ভাওয়াল রাজার ইতিহাসের কতো কাছাকাছি তারা? কিংবা যেই মাঝিটা ঐ প্রেমিক যুগলদের একান্তে রেখে নৌকা গাছের সঙ্গে বেঁধে গাছের ডালে চড়ে বসে থাকে ঘন্টার পর ঘন্টা সেও কি জানে? আমার সন্দেহ!
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
১৩ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:২১
রেজোওয়ানা বলেছেন: সময়ের সাথে সাথে খত কিছু বদলায় অনিরুদ্ধ ভাইয়া! এখন যে মরা নদী সেটাকে দেখে কি কল্পনা করা যায় একদিন এই নদীতেই বানিজ্য তরী ভাসতো! এমন আরও কত কত ছোট ছোট ইতিহাসের অংশ কাছ দিয়ে আমরা হেটে যাই, খেয়ালও করি না।
আপনার মন্তব্যটা পড়ে সত্যিই অনেক ভাল লাগলো, ভাল থাকা হোক
৬৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:৩২
নাআমি বলেছেন: ৮৫ বছরের পুরনো শ্রীশ্রী বৃন্দাবন চন্দ্র জিউ বিগ্রহ মন্দির, বিভিন্ন প্যাটার্নের বিভিন্ন ডিজাইনের দেড়শ' থেকে দু'শ' বছরের পুরনো বাড়িঘর........চিন্তা করা যায়না ! অসাধারন পোস্ট !
কি যে ভাল লাগল ! যেতেই হবে ওখানে !
১৩ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:২২
রেজোওয়ানা বলেছেন: হুম আমি তোমাকে নিয়ে যযাবো কিন্তু )
৬৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:০৬
শাহেদ খান বলেছেন: আপু, এর আগেও এই পোস্ট দেখে গিয়েছিলাম... আর কমেন্টও তো করেছিলাম বলে মনে হয় ! এখন দেখছি করিনি ! নাকি সামুর খপ্পরে পড়ে গায়েব হয়ে গিয়েছে?
একদম সোজা কথায় বললে আপু, অসাধারণ একটা পোস্ট ! আমি খুব সহজে 'অসাধারণ' শব্দটা ব্যবহার করিনা। আপু, this post deserves that !
++++++++++++
১৪ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ১০:৩২
রেজোওয়ানা বলেছেন: ইশ তুমি কমেন্ট করই নাই
অনেক অনেক অনেক আনন্দিত হয়েছি তোমার মন্তব্য পেয়ে
৬৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:৪৩
শারমিন সোনালী বলেছেন: সময় পেলে অবশ্যই যাব।
১৪ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ১০:৪৩
রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনার আগ্রহ জন্মেছে দেখে অনেক ভাল লাগলো সোনালী আপু
৬৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:০৭
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: আরেকটি তথ্যবহূল পোস্ট
ছবিগুলো দারুণ
আর কমেন্টগুলোও .
ধন্যবাদ রেজোওয়ানা
১৪ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৩৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: মন্তব্যে সন্মানিত বোধ করছি স্বদেশ ভাইয়া......
৭০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:১৭
অনিরূদ্ধ বলেছেন:
তুরাগ তীরের টঙ্গীতে আমার বাড়ি। শিল্পনগরী হিসেবে সারাদেশে এতো গুরুত্ব অর্জন করতে পেরেছে কিন্তু এই নদীর কল্যানেই। তবে আফসোস, আমার জন্মের পর থেকে এই নদীতে স্বচ্ছ জল দেখিনি।
বিশেষ করে টঙ্গী থেকে শুরু করে মিরাশপাড়া, মাউসাইদ, উজামপুর পর্যন্ত নদীর তীরে গড়ে ওঠা শিল্পকারখনা গুলোর বর্জ্য নদীর পানিকে এতোই নোংরা করে ফেলেছে যে দুর্গন্ধে টেকা যায়না!
অবশ্য বর্ষায় নদীর চেহারা পাল্টে যায়! তুরাগ সংলগ্ন বিশ্ব ইজতেমার মাঠটার পুরোটাই প্রায় ডুবে যায়, শুধু মাঝের উঁচু অংশটা দ্বীপের মতো ভাসতে থাকে! এইতো গত বছর পর্যন্ত বর্ষায় ওখানে ফুটবল খেলতাম আর তারপর ঘন্টার পর ঘন্টা নদীতে ডুবাডুবি করতাম! নদীর কাছে গেলেই কেমন জানি মাতাল হয়ে যাই!
আমার সেই ভরা বর্ষায় ভরা নদীর উন্মাতাল সাঁতারের স্মৃতি আপনার এই পোস্টের প্রতি উৎসর্গ করলাম
১৫ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:১৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: আমি অত্যন্ত সন্মানিত বোধ করছি অনিরুদ্ধ ভাইয়া.......
৭১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ২:৫৯
এ্যরন বলেছেন: বর্ণনা ও ছবিতে সুন্দর একটি পোষ্ট
১৫ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:১৯
রেজোওয়ানা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ এ্যরন!
৭২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:১১
নাদিয়া জামান বলেছেন: পুরানো এসব ছবি গুলো দেখলে কেমন যেন কল্পনার জগতে চলে যেতে মন চায় ........ একসময় এখানে ও জৌলুস ছিল, মানুষের কলরবে মুখরিত ছিল আর এখন যেন বার্ধক্যের ভারে নুয়ে আছে
১৬ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৪৭
রেজোওয়ানা বলেছেন: আমারও খুব মন খারাপ হয়! এক সময়কার মানুষ, চাকচিক্যে ভরা বাড়ি গুলো যেনো কংকালের মতো মুখ ব্যাদান করে তাকিয়ে থাকে.........
৭৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:৩৭
শিপু ভাই বলেছেন: শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপা।
যাইতে হবে।
বরাবরের মতই চমতকার লাগল ছবি ও বর্ননা।
মনে পরল-
"দেখিতে গিয়াছি পর্বতমালা
দেখিতে গিয়াছি সিন্ধু।
দেখা হয় নাই কভু চক্ষু মেলিয়া
ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া-
একটি ধানের শীষের উপর একটি শিশির বিন্দু।"
১৭ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:৩৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: হুম ছেলে কে নিয়ে ঘুরে আসতে পারো, শীতের সময়টা বেস্ট।
অনেক ধন্যবাদ শিপু
৭৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:৩০
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: ghure berano amar nesha, jantam ei deshta amar khub kore dekha hoyeche, kintu apnar post pore tho mere gelam. eto kache thekeo emon durlob dristite poreni
onek onek dhonnobad apnake
valo thaka hok
১৭ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:৫৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: হ্যাঁ মুকুট ভাই এই রাস্তা দিয়ে কতবার যাওয়া আসা করেছি, অথচ জানতাম না কিছুই। একদিন সদুল্লাপুরে গোলাপ আর গ্লাডিওলাসে ক্ষেত দেখার জন্য গিয়ে স্থানীয় লোকমুখে শুনে দেখতে গিয়ে দেখি হুলুস্থুল অবস্থা!
আপনার মন্তব্যে ভাল লাগলো
৭৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:৫২
চানাচুর বলেছেন: প্রত্নতত্ত্ববিদ্যা
১৭ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:০১
রেজোওয়ানা বলেছেন: হুম
৭৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:০৯
ভূকণ্যা বলেছেন: অতীতে চলে গেছিলাম !! 
ইস! বাড়িটা আমার হলে, আমি অনেক যত্ন করে রাখতাম--!!
১৭ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:০৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: আমিও অনেক যত্ন করে রাখতাম ভূকণ্যা! তবে কিনা এসব বাড়ির রক্ষনাবেক্ষণ অনেক খরচান্ত বিষয়
৭৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:২৭
শ।মসীর বলেছেন: যাইতে হবে একদিন সামনে..........। ইদানিং দেখি ব্যাপক ঘুরা দিচ্ছেন....।
১৭ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:৫৭
রেজোওয়ানা বলেছেন: না তেমন আর দিতে পারছি কই
বউকে নিয়া যাইরো, গোলাপ আর গ্লাডিওলাসের চাষ হয় ঐদিকে, অনেক সুন্দর লাগে।
৭৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:২১
চতুষ্কোণ বলেছেন: ঐরকম সময়ে ঐসব বাড়ীর কোন একটাতে আমার জন্ম কেন হল না! কেন এইসব বাড়ীর সামনে দাঁড়ালে সুঁইের মুখের মতো চিনচিনে একটা ব্যাথা আমার ভেতরে অনুভব করি।
১৯ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:৪৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: হঠাৎ করে অতীতের এক টুকরো অংশ জেনো চোখের সামনে চলে আসে তাই না?
তুমি এত চমৎকার ছবি আঁকো, প্রোপিকটা পেইনটিং বলে মনেই হয় না
৭৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৮:৪৯
মে ঘ দূ ত বলেছেন: কি করুণ দশা একেকটা বাড়ীর!
বটগাছটা তো দেখতে দারুণ! কেমন এক গাম্ভীর্য বজায় রেখে দাঁড়িয়ে আছে। মেলার সময় এই বটগাছের আশেপাশের চেহারা দেখতে কেমন হয় জানার আগ্রহ হচ্ছে।
কেমন আছে সোহামণি আর তার মা বাবা? নতুন কি প্রজেক্ট করা হচ্ছে? ঈদের কেনাকাটা হয়ে গিয়েছে?
১৯ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:১৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: বট গাছ গুলো এত প্রাচীন যে এর শুড়ি থেকেও বড় বড় গাছ হয়ে গেছে!
ঈদের কেনাকাটা সব শেষ, এখন ঈদের পরে সুন্দরবন ভ্রমনের প্রস্তুতি চলছে ভাইয়া
৮০| ১৮ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:২৮
কাউসার রুশো বলেছেন: এত কাছের একটা জায়গা তবে যাওয়া হয়নি।
অনেক ভাল লাগল আপু
১৯ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:২০
রেজোওয়ানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রুশো ভাইয়া, একবার ঘুরে আসুন না
৮১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৩৯
সোহানুর রহমান বলেছেন: এরকম ঐতিহাসিক জায়গা দেখার সৌভাগ্য অনেক হয়। কিন্তু এই জায়গাটা দেখা হয় নাই। সময় করে দেখতে হবে।
১৯ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:২২
রেজোওয়ানা বলেছেন: এই জায়গাটার কবর অনেকেই জানে না! অনাদরে অবহেলায় আর কয়েক বছর পর হয়তো এটুকুও থাকনে না!
পোস্টে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ সোহান ভাই
৮২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ২:১৮
সজল শর্মা বলেছেন: বাড়িগুলোর অন্দরমহলের নারীদের কথা মনে পড়ল। পর্দাঘেরা বাতায়ন থেকে তাদের ভীরু-লাজ চাহনি। অন্তরের না বলা কথা। প্রতিটি বাড়িতেই কতশত ইতিহাস রয়ে গেছে। যা জানা যাবে না। পুরুষদের কথা ভেবে আর কি হবে, ধন-সম্পদ আর মারামারি ছাড়া কি আছে।
১৯ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:২৯
রেজোওয়ানা বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, এমন পুরানো সব বাড়িতে গেলে আমার হঠাৎ হঠাৎ মনে হয় এখনই হয়তো সরগরম হয় উঠবে সব, সে এক অদ্ভুত ফ্যান্টাসি সজল ভাইয়া
৮৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:৩৭
রাজীব বলেছেন: প্রিয়তে।
আমি উত্তরায় থাকি। এখান থেকে খুব কাছেই বিরুলিয়া, কিন্তু এলাকাটি যে এত সুন্দর সেটি আপনার পোস্ট পড়ে জানলাম।
১৯ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:৩৭
রেজোওয়ানা বলেছেন: হ্যাঁ ঢাকার আশেপাশের কিছু এলাকা এখনও অনেক সুন্দর রয়ে গেছে, যান্ত্রিকতা এখনও তেমন ভাবে থাবা বসাতে পারেনি। অনেক ধন্যবাদ রাজীব ভাইয়া পোস্টটি দেখবার জন্য
৮৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ দুপুর ২:২৯
গানচিল বলেছেন: আমাদের দেশের আনাচে কানাচে প্রাচীন কত অজানা/অচেনা জিনিস পড়ে আছে, তার খবর ক'জন জানে? দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা এমন এক দেশে জন্মেছি যেখানে এসব পূরাতন কীর্তির কোন মুল্যই নাই। আর মুল্য না দেয়াটাই বোধ হয় আমাদের আরেক ঐতিহ্য। সরকারীভাবেও এসব প্রচীন কীর্তির কোন রক্ষনাবেক্ষন হয়না।হয় ধীরে ধীরে ভেঙ্গে পড়ে, ক্ষয় হয়ে যায়, অথবা যে যার মত দখল করে নিয়ে ভেঙেচুরে সেখানে অত্যাধুনিক প্রাসাদ নির্মান করে। বড় ভাল লাগলো এমন একটা পোস্ট এবং বর্ননাসহ ছবিগুলো।আশা করব এরকম প্রাচীন জায়গা দিয়ে(বিশেষ করে আমাদের দেশের) মাঝেমধ্যে ব্লগে সবার মাঝে পরিচয় করিয়ে দেবেন রেজোওয়ানা।
২২ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:৪৭
রেজোওয়ানা বলেছেন: আমাদের দেশের পূরাতন কীর্তির মূল্য নাই ঠিক বলেছেন ভাইয়া, এটা যে একটা দেশের কত বড় ঐতিহ্য এটা আমরা মনে রাখি না, আমাদের আছে সেটা আমরা অবহেলায় নষ্ট করি। তবে এগুলো সংরক্ষনের জন্য প্রতিবছরই বাজেটে বেশ ভাল অংকেরি টাকা থাকে কিন্তু, সে সব যে কোথায় যায় তা সংশ্লিষ্টরাই বলতে পারবে।
এই বিষয়ে বলতে গেলে শুধু বলে যেতেই ইচ্ছা করে, তাই আপাতত বাদ দিলাম সেই কথা।
আমার এই পোস্ট গুলো আমার কাছেও খুব প্রিয়, তাই এই লেখায় পছন্দের ব্লগারদের মন্তব্য পেতেও খুব ভাল লাগে, ধন্যবাদ গানচিল ভাইয়া।
৮৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১১ দুপুর ২:৪৪
পুরাতন বলেছেন: জায়গাটা বড়ই সৌন্দর্য । আমার বাসার কাছে কিন্তু একবারও যাওয়া হয়নাই
২৩ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:৩৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: ও আপনি তাহলে এই গ্যালাক্সিতেই আছেন!!!!!!!
৮৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৩৬
গ্যাব্রিয়েল সুমন বলেছেন: আমি একটা সিনেমা বানাবো। ছোটছবি। মলাটবদ্ধ পাখির স্বদেশ। ওটার জন্য ঢাকার আশেপাশে পুরনো রাজবাড়ি খুঁজছিলাম। অজস্র ধন্যবাদ আপু। মনেহচ্ছে কাজ চলবে। ছবিগুলি দেখে তাই মনে হচ্ছে। আপুতো রেকি করার কাজ টা করে ফেললেন
২৪ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:৫৫
রেজোওয়ানা বলেছেন: সত্যি সিনেমা বানাচ্ছেন, কি দারুন ব্যাপার! এটা কি শর্টফিল্ম হবে নাকি ডকুমেন্টারী না পূর্ণদৈর্ঘ্য?
পুরো গ্রামটাই অনেক সুন্দর সুমন ভাইয়া, দেখে আসেন একবার
৮৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১১ দুপুর ২:২৬
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন: আরে আল্লাহ..........আমার বাড়ির পাশে। আর কিনা এখনো যাইনি?! ঈদের পরেই চান্স নেবো আপু। দারুন দারুন।
তুমি কি আর্কিটেক্ট নাকিগো?
২৪ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:৫৭
রেজোওয়ানা বলেছেন: আরে নাহ....... আমার মাথা অংকে একদম গোল্লা! আর্কটেক্ট হবার চান্স নাই ;(
৮৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:২১
নীল ভোমরা বলেছেন:
আজ বেড়াতে গিয়েছিলাম বিরুলিয়ায়....দেখে এলাম প্রাচীন বিরুলিয়া! চমৎকার পুরানো বনেদী পরিবারের সব পুরাকীর্তি! কিন্তু এখন বড্ড বেহাল দশা!..... নোংরা পরিবেশ আর উপেক্ষিত স্থাপত্য সৌন্দর্য্য!
২৭ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ১০:৪৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনি গেছেন শুনে এত ভাল লাগলো ভাইয়া!
দিনকে দিন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে, গত ৫/৬ বছর আগেও এখানে নাকি ১৪/১৫ টা এমন বাড়ি ছিল যা এখন ৭/৮ টার এসে দাড়িয়েছে! সব দখল হয়ে গেছে, রক্ষনাবেক্ষনের কেউ নেই, এগুলো কতদিন টিকে থাকে সেটা একটা প্রশ্ন। আর বর্ষার গ্রামের রাস্ত গুলো কাদার কারণে একটি নোংড়া হয়ে, আমার মতে গ্রামের দিকে ঘোরার বেস্ট টাইম হলো শীত কাল।
ভাইয়া আপনার ভ্রমণ পোস্টের কিছু ছবি আমি একটা ওয়েব সাইটে ব্যাবহার করতে চাই (আপনার নাম উল্লেখ পূর্বক), আশাকরি পারমিশন দেবেন।
৮৯| ২৭ শে আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৫৯
নীল ভোমরা বলেছেন: সানুগ্রহে অনুমতি দেয়া গেল।
২৭ শে আগস্ট, ২০১১ দুপুর ২:২৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আমি এই ব্যাপারে আরও কিছু জ্বালাতন করবো, আগে থেকেই বলে রাখলাম কিন্তু
৯০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ১০:৫৫
বৃষ্টিধারা বলেছেন: যাব যাব যাব..... 
২৮ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:৫০
রেজোওয়ানা বলেছেন: আরে এ এ এ তুমিই ই ই !!!
কোথায় ছিলা?
তোমার ব্লগে কতবার গেছি জানো?
ডুব দিয়েছো কেন?
শরীর ভালো?
৯১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:৩০
বৃষ্টিধারা বলেছেন: এখন ভালো আছি মোটামুটি,তুমি ?
মনে রেখেছ জেনে খুশী হলাম ।
শুভ হোক ঈদ ।
৩০ শে আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:৫০
রেজোওয়ানা বলেছেন: তোমার বাবুর ছবি দেখলাম, অনেক মিষ্টি হয়েছে দেখতে
৯২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৩
গানচিল বলেছেন: রাধারমনের গানের বয়স দেড়শ' বছরেরও বেশী।(আর আমি ঐ এলাকারই লোক) এত পূরাতন গানের সুর কোথাও সংরক্ষিত থাকার কথাও নয়।যুগযুগ ধরে লোকমুখে গানগুলোর সুর ফিরে ফিরে আসছে।সুর ঠিক থাকলেও কথার মধ্যে মাঝে মাঝে ভিন্নতা দেখতে পাই। উদাহরন দেই,
কারে দেখাবো মনের দুঃখ গো
আমি বুক চিরিয়া
অন্তরে তুষেরই অনল
জ্বলে গইয়া গইয়া
( 'গইয়া' প্রাচীন একটা টিপিক্যাল সিলেটী শব্দ। যার অর্থ হল, ধিকি ধিকি , ধুকে ধুকে বা এর সমার্থক অন্যকিছু) অথচ, এই শব্দটাকে বদল করে এন্ড্রু কিশোর গেয়েছেন জ্বলে রইয়া রইয়া। তো, শব্দ বা কথার হেরফের এরকম অনেকেই অনেক গানে করেছেন। তবে সুর কিন্তু চেঞ্জ হয় নাই।
দিলরুবা "ভ্রমর কইও গিয়া" গানে মুল সুর ঠিক রাখলেও সামান্য একটু Modify করেছেন।তবে মিউজিক কিন্তু পুরোপুরি বদলে নিয়েছেন।এখানে দিলরুবা গানটির ক্ষতি করেছেন না ভাল করেছেন সেই তর্কে না গিয়ে আমি বরং তাকে ধন্যবাদই জানাব যে, ঐ একটি গান দিয়েই তিনি সমগ্র বাংলাদেশে রাধারমনকে এমনভাবে ছড়িয়ে দিয়েছেন যা সব গানপাগল লোকগুলোকে ভাবিয়েছে বা রাধারমনের আরও অনেক গান শোনতে বাধ্য করেছে। তা না হলে রাধারমন আমাদের সিলেটের মধ্যেই হয়ত সীমাবদ্ব থেকে যেতেন।....
আপনার সামান্য একটা প্রশ্নের জবাব একটু বড় হয়ে গেল নাকি?
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:১০
রেজোওয়ানা বলেছেন: আপনি কষ্ঠ করে আমার ব্লগে এসে জানালেন ভাইয়া, আমি বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম.......অসংখ্য ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা।
৯৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৭
অর্ফিয়াস বলেছেন: আমার পছন্দের একটা জায়গা এ বিরলিয়া। কতবার যে বেড়াতে গেছি এখানে। এ বটগাছটার তলায়ও বসেছি অনেকবার।
ধন্যবাদ সুন্দর এ জায়গাটি নিয়ে পোষ্ট দেবার জন্য।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৩
রেজোওয়ানা বলেছেন: বিরুলিয়া পছন্দ হবার মতই জায়গা, আমারও খুব ভাল লেগেছে। এত নিরিবিলি, শান্ত আর ছায়া ঘেরা! মনে হয় থেকেই যাই।
আপানর মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগলো অর্ফিয়াস ভাইয়া.....
৯৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৪১
হেডস্যার বলেছেন:
এই পোষ্ট আমি মিস করলাম কিভাবে !!
যাই হোক যাইতেছি বেড়াইতে ইনশাল্লাহ।
আর পোষ্ট সংরক্ষন করলাম।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৭
রেজোওয়ানা বলেছেন: যাক শেষ পর্যন্ত হেডস্যারের চোখে পরার এইবারে রক্ষা পাওয়া গেলে
ফিরে এসে জানাবেন কিন্তু কেমন লেগেছে বিরুলিয়াকে
৯৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:০২
ফেরারী... বলেছেন: আজকেই (শুক্রবার) যাচ্ছি পোষ্টে + আর ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য ।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪০
রেজোওয়ানা বলেছেন: Aj darun weather, ai jokjoke rod r uthal pathal batase asa kori vromon onek anondomoy hobe. Janabe kamon laglo Biruliya ka . . . . .
৯৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৪৪
ফেরারী... বলেছেন: বাতাস, মেঘ, আকাশ সব মিলিয়ে ভালোই ছিল 
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৪৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: ছবিটা দেখতে পাই না কেন?
৯৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৫৯
ফেরারী... বলেছেন: 
প্যানারোমা করার চেষ্টা :#>
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৫৩
রেজোওয়ানা বলেছেন: এই দুটো দেখতে পেলাম।
দারুন হয়েছে, বিশেষ করে একলা গাছের ছবিটা।
একটা ছবি ব্লগ দিয়ে ফেলেন, আমরা সবাই দেখি
৯৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:৫৭
আলামিন সরকার বলেছেন: জানতে চাই: একজন ছেলে এবং মেয়ে বেড়াতে গেলে কি কোন সমস্যায় পড়ার সম্ভাবনা আছে?
বাজে ছেলেদের আনাগোনা কি রকম?
পুরাতন জীর্ণ জায়গায় নেশাখোররা বেশি ঘুরে বেড়ায় , এরা কি কোন সমস্যা ক্রিয়েট করে?
যেতে চাই, দেখতে চাই
ধন্যবাদ সুন্দর পোস্ট এর জন্য। ++++++++++++++++
০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:০৭
রেজোওয়ানা বলেছেন: ওহ আমি সত্যিই খুব দু:খিত, আপনার মন্তব্যটি খেয়াল না করার জন্য।
বখটাদের উৎপাত সেই অর্থে নেই, মূল সমস্যটা হলো এরা ভিজিটর দেখে অভ্যস্থ না। মানে তেমন লোকজন তো জানে না এই জায়গার কথা, তাই অযথ ঔৎসুক্য দেখাতে পারে। গেলে সন্ধ্যার আগেই ব্যাক করে ফেলবেন, আশা করি ভাল লাগবে।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
ভাল থাকুন
৯৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:৩৯
পুচকে ফড়িং বলেছেন:
আপু, প্রাচীন স্থাপনার প্রতি আমার অনেক ফ্যাসিনেশন, রাস্তা-ঘাটে মাঝে মাঝে এমন হা করে তাকিয়ে থাকি, দেখলে হাসতে হাসতে পড়ে যাবেন কনফার্ম। অবশ্য এর ওপর কোনো লেখাপড়া নেই আপনার মতন।
অতি শীঘ্রই যাওয়ার চেষ্টা করব।
"সঠিক লোক যে সঠিক জায়গায় নেই"- অনেক বড় একটা আক্ষেপ
০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:১১
রেজোওয়ানা বলেছেন: আমারও খুব ভাল লাগে এসব দেখতে। আপনি নীমতলি গেইটা দেখছেন, এশিয়াটিক সোসাইটির পিছনে? ওখানে কনজারভেশন কাজ চলছে এখন, না গেলে দেখে আসতে পারেন!
দিন ভাল কাটুক আপনার
১০০| ০৪ ঠা জুন, ২০১২ রাত ১১:০১
মিন্ট বলেছেন: ধন্যবাদ,
ঢাকার আশেপাশে কোথাও যাব ভাবছিলাম কয়েকদিন ধরেই।
আশাকরি দুএক সপ্তাহের মধ্যেই যাব এই বিরুলিয়ায়।
১২ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৫:২৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: ঘুরে এসে জানাবেন কিন্তু কেমন লাগলো
১০১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪০
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন:
২৭ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৫৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: কি রে ব্যাটা?
১০২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:২৪
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: 
৩০ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৫
রেজোওয়ানা বলেছেন:
১০৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:২৪
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন:
৩০ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:০৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: :-< 
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:১১
ময়নামতি বলেছেন: অনেক ভাল লাগল, সরাসরি প্রিয়তে++++
সিসটার আপনি কেমন আছেন।