![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নতুন এক মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছে বাংলাদেশে। ৭১এর মুত্তিযুদ্ধ আমরা দেখিনি। ভেবেছিলাম এরপর কোনও মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে অবশ্যই মুক্তিযোদ্ধা হবো। কিন্তু দুর্ভাগ্য, এবারের মুক্তিযুদ্ধেও অংশ নিতে পারছি না স্রেফ আদর্শগত পার্থক্যের কারণে। শুনেছি ৭১এর মুক্তিযুদ্ধেও ঠিক এমনি টানাপোড়েন-দ্বিধা-দ্বন্দ্ব ছিল আদর্শভিত্তিক দলগুলোর মধ্যে। তখন যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে পারেননি তাদের ভয় ছিল ফের হিন্দুরাষ্ট্র ভারতের অত্যাচারের নিগড়ে বন্দি হবার। কারণ হিন্দুদের অত্যাচারে অতীষ্ট হয়ে ১৯৪৭এ দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে তারা স্বাধীনতা এনেছিলেন। সেই ইসলামী ব্যক্তিরা আজ বাংলাদেশে রাজাকার নামে ধিকৃত। হয়ত আগামী প্রজন্ম আমাদেরকেও রাজাকার বলে ধিক্কার জানাবে। সারা পৃথিবীর মানুষের ধিক্কার সহ্য করা যায়, কিন্তু নিজের পরিবারে, নিজের সন্তানের কাছে রাজাকার বা ঘৃণিত কিছু হওয়া সত্যিই কষ্টের। তাই আমার আগামী প্রজন্মের জন্য লিখে রেখে যেতে চাই কেন আজকের কথিত মুক্তিযুদ্ধে আমি অংশ নিতে পারছি না।
আজকের মুক্তিযুদ্ধের সূত্রপাত হয়েছিল গত মঙ্গলবার। ৫ই ফেব্রয়ারি।২০১৩। ঠিক যে দাবিতে মুক্তিযুদ্ধের সূত্রপাত হয়েছিল সেই দাবিটি মাত্র ৬দিনে অনেকটাই দূরে সরে গেছে। তার বদলে স্থান করে নিয়েছে ভিন্ন কিছু দাবি; যার মূলে রয়েছে ইসলাম বিদ্বেষী আদর্শ। বলাইবাহুল্য সেই মুক্তিযুদ্ধ এখন রাষ্ট্রীয়ভাবে এবং জাতীয়ভাবে সারাদেশে বিস্তৃত হয়ে গেছে। গত মঙ্গলবার কয়েকজন ব্লগার শাহবাগ মোড়ে ছোট্ট একটি ব্যানার নিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন, কাদের মোল্লা নামের এক ব্যক্তির ফাসিঁর দাবিতে। ব্লগাররা মনে করেছিলেন আদালত কাদের মোল্লার প্রতি সুবিচার করেননি। তার প্রাপ্য সাজা ফাঁসি তাকে দেয়া হয়নি। এ ক্ষেত্রে ব্লগার ও ফেসবুকের অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টরা মনে করেছেন সরকারপক্ষ একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে গোপন আঁতাত করে কাদের মোল্লার রায়কে প্রভাবিত করেছেন। অর্থাৎ ব্লগার ও অনলাইন অ্যক্টিভিস্টদের সেই আন্দোলনটি ছিল মূলত সরকারের নীতিজ্ঞানহীন গোপন আঁতাতের বিরুদ্ধে। পক্ষান্তরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে। কিন্তু সরকার অত্যন্ত সুকৌশলে আন্দোলনকারীদের সুযোগ দিয়ে এবং তার পক্ষের মিডিয়াকর্মীদের ব্যবহার করে সেই আন্দোলনকে ভিন্ন দিকে মোড় ঘুরিয়ে দিলেন। অতপর কতিপয় ব্লগার ও অনলাইন অ্যক্টিভিস্টের সেই ক্ষোভ সেই দাবি পরিণতি পেল ভিন্ন এক রাজনৈতিক মতাদর্শে। যা পরিপূর্ণভাবে ইসলাম বিদ্বেষী। শাহবাগের নতুন প্রজন্মের সেই মুক্তিযোদ্ধারা মহাসমাবেশ করার জন্য বেছে নেয় পবিত্র জুমআর দিন। এবং কোটি কোটি মুসলমান যখন পবিত্র জুমআর নামাজ আদায়ে ব্যস্ত তখনও বাংলাদেশের প্রাইভেট টেলিভিশনগুলো দেখায় শাহবাগ স্কয়ারে চলছে ফাঁসির দাবিতে উন্মাতাল নৃত্য-স্লোগান। আমি ওইসব মিডিয়াকর্মীদের প্রশ্ন করতে চাই, সেই জুময়ার নামাজে যারা অংশ নিয়েছেন তাদের সংখ্যা বেশি নাকি তখন শাহবাগে নামাজ না পড়ে যারা কোনও এক ব্যক্তির বা বিশেষ দলের ব্যক্তিদের ফাঁসির দাবিতে স্লোগান দিচ্ছিলেন তাদের সংখ্যা বেশি ছিল? তবু অনিবার্যভাবে নিজেদের চাওয়া ও মতাদর্শের অনুকূলে থাকায় ওই সমাবেশকেই (যদিও তখনও মহাসমাবেশ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়নি)-লাইভ সম্প্রচার করে যারা মসজিদে যাওয়ার জন্য বের হচ্ছিলেন তাদের ওয়াসওয়াসা দিচ্ছিলেন মসজিদ নয় তোমাদের পথ হোক শাহবাগ! খুব শক্তিশালী ঈমানদার যুবকরাই পেরেছিলেন সেদিন শাহবাগের নারী-পুরুষের লাইভ আহ্বান উপেক্ষা করে পবিত্র জুময়ার নামাজে অংশ নিতে। বাকীরা ভেসে গেছেন গড্ডলিকাপ্রবাহে। আমি সেই ভেসে যাওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া মানুষদের একজন। তাই আমি মুক্তিযোদ্ধা নই। আমি আল্লাহপাকের এক নগণ্য বান্দা, যার কাছে আল্লাহর নির্দেশের চেয়ে কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবি মোটেই বড় কিছু নয়।
এরপর সেই মহাসমাবেশ পরিণত হলো নাস্তিকদের এবং কমিউন্স্টি তথা বামপন্থীদের মহাসমাবেশে। যারা মহাসমাবেশে এসেছিলেন ট্রাইব্যুনালের প্রতি ট্রাইব্যুনালের রায়ের প্রতি, ট্রাইব্যুনালকে প্রভাবিত করার অপরাধে সরকারের প্রতি ধিক্কার জানাতে তারা তাদের মতকে উচ্চকিত করতে না পেরে বলি দিলেন ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধঘোষণার শপথের কাছে। যারা সেই শপথে কণ্ঠ মিলাতে পারলেন না, বাম-কমিউনিস্ট-নাস্তিকদের আদর্শের কাছে নিজের মত কে বলি দিতে পারলেন না তারা হলেন এ প্রজন্মের রাজাকার। আমি তাদেরই একজন। কারণ আমার কাছে পবিত্র কোরআনের নির্দেশের চেয়ে বড় কোনও আদর্শ নেই। আর পবিত্র কোরআনে সুস্পষ্টভাবে আল্লাহ রাব্বুল আ’লামীন বলেছেন হে নবী, আল্লাহ তায়ালাকে ভয় করো, কাফের ও মোনাফেকদের আনুগত্য করো না; অবশ্যই আল্লাহ তায়ালা সব কিছু জানেন, তিনি বিজ্ঞ কুশলী। সূরা আহযাব-১। হে নতুন প্রজন্ম তোমরাই বলো যারা মহান আল্লাহর কালিমায় বিশ্বাস করে এমন ঘোষণা দেয়া সত্বেও পবিত্র জুময়ার নামাজ না পড়ে মহাসমাবেশস্থলে বসে স্লোগান দিয়েছে তারা কি মুসলমান? নাকি মুনাফেক? নাকি কাফের?
নতুন সেই প্রজন্ম, তরুণ প্রজন্মের কাছে মানুষ আশা করেছিলো তারা সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে সেচ্চার হবে। তাদের এ মহাসমাবেশ হবে ভারতের আন্নাহাজারের মতো কোনও দেশপ্রেমী আন্দোলন। কিন্তু কতিপয় বামপন্থী নাস্তিক ও অমুসলিম কতৃত্বশীল ব্যক্তির হাতে মাইক্রোফোন এবং অনুচর মিডিয়ার কাভারেজের প্রভাবে সেই মহাসমাবেশে দেশপ্রেমের ছিটেঁফোঁটাও দেখতে পায়নি জনগণ। যদি প্রাইওরিটির ভিত্তিতে সাজানো হয় তাহলে এই মুহূর্তে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা দুর্নীতি। দুর্নীতির কারণে বাংলাদেশের মানুষ হারিয়েছে পদ্মাসেতুর মতো বড় সম্পদ, বাংলাদেশের মানুষের পকেট থেকে চুরি হয়ে গেছে ৪হাজার কোটি টাকা, বাংলাদেশের মানুষ রাশিয়ার কাছে ঋণে আবদ্ধ হয়েছে ৮ হাজার কোটি টাকা, বাংলাদেশের নদীগুলো শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে ফারাক্কা ও টিপাইমুখ ড্যামের কারণে, বাংলাদেশের দরিদ্র শ্রমজীবি মানুষ বন্দি সূদভিত্তিক অর্থনীতির কাছে, বাংলাদেশের গণতন্ত্র নিষ্পেশিত স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের কাছে, পুলিশের বুটের নীচে, স্বাধীন গণমাধ্যম হয়ে পড়েছে গৃহবন্দী এবং গৃহপালিত, প্রতিদিন বর্ডারে জীবন দেয় ফেলানীর মতো নিরীহ বাংলাদেশী। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে একটি শব্দও উচ্চারিত হলো না সেই গণজাগরণ মঞ্চ থেকে। তবে কি এটাকে গণজাগরণ বলবো নাকি চেতনার গণসহমরণ বলবো? নাকি স্রেফ গড্ডলিকাপ্রবাহ বলবো? আমি মনে করি যুবসমাজের জাগৃতি হতে পারে শুধুই আদর্শ ও দেশপ্রেমের ভিত্তিতে। কারও প্রতি হিংসা কিংবা বিদ্বেষের ভিত্তিতে নয়। সুতরাং আসুন প্রায় শতভাগ এই মুসলমানের দেশে আরও একটি মুক্তিযুদ্ধ শুরু করি, তৈরি করি ভিন্ন একটি প্ল্যাটফর্ম; যাদের আদর্শ হবে ইসলাম এবং যাদের চেতনায় থাকবে দেশপ্রেম।
২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
নর্থপোল বলেছেন: পেয়ারা ফাকিস্তানে গিয়া মর হারামজাদা
৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
ধমাধম বলেছেন: আপাতত রাজাকারদের বিচার চান?
৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১০
খুব সাধারন একজন বলেছেন: আল্লাহ রাব্বুল আ’লামীন বলেছেন হে নবী, আল্লাহ তায়ালাকে ভয় করো, কাফের ও মোনাফেকদের আনুগত্য করো না; অবশ্যই আল্লাহ তায়ালা সব কিছু জানেন, তিনি বিজ্ঞ কুশলী। সূরা আহযাব-১।
হে নবী আল্লাহকে ভয় কর?
নবীর করতে হইব আল্লাহরে ভয়?
ওয়াহইউন ইউহা তাইলে কেন?
বুখারির ওই হাদিস তাইলে কেন?
-হে মুহাম্মাদ, আল্লাহকে ভয় কর।
-ধ্বংস হোক তোমার
তোমার দুরুদ কই?
৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১০
খুব সাধারন একজন বলেছেন: তুমি রাজাকার বলছো তো?
বলো, তুমি বলতেই থাকবা।
৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৮
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: খানকির বাচ্চা, শুয়োরের বাচ্চা জুম্মার জন্য বেলা ১২ টা থেকে ২টা পর্যন্ত সমাবেশ স্থগিত রাখা হইসিল এইটা কি তুই জানিস? বুকে হাত দিয়ে বল শাহবাগে গেসিলি কিনা? একবার শাহবাগে আয়, তোরে রাস্তায় শুয়াইয়া হোগা মারমু। একবার খালি সাহস নিয়ে আইসা দেখ। বালের পাদ আল জাবির।
৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২০
সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: আমি ভারতীয়। নাস্তিক এবং কমিউনিস্ট। বাংলাদেশের নাস্তিক এবং কমিউনিস্টদের বাংলাদেশের ওপর অধিকার আপনার মত ইসলামে বিশ্বাসীদের চেয়ে কম হবে কেন সেটা বুঝিয়ে বলবেন ? আপনার ইসলাম মতে চলার পূর্ণ অধিকার আছে, নাস্তক এবং কমিউনিস্টদের তাদের মত করে। আশা করি এটা মেনে নিতে আপনার কোনও সমস্যা হবে না। ভুলে যাবেন না গোটা দুনিয়ায় যেমন দেড়শো কোটি খৃষ্টান, একশ তিরিশ কোটি মুসলমান, একশো কোটি হিন্দু আছেন, তেমনি একশো কোটি নিরীশ্বরবাদীও আছেন। আর নিরীশ্বরবাদীরা, কমিউনিস্টরা দেশপ্রেমিক হন না এটা কে বলল? দেশ বলতে যে মানুষের কথা আসে, সেই ব্যাপক সাধারণ মানুষের জন্যই তো কমিউনিস্টদের লড়াই। জাতীয়তাবাদ বুর্জোয়াদের বাজারের জন্য দেশের কথা বলে, কমিউনিস্টরা আপামর সাধারণ মানুষের জন্য দেশের কথা বলে। দেশের কথা বলতে বলতে তারা আন্তর্জাতিকতাবাদের কথা বলে, যেটা পুঁজির শাসনের তাগিদে উগ্র জাতিয়তাবাদের ধুয়োকে প্রতিহত করতে চায়। আপনি আপনার স্বাধীনতা অনুযায়ী আপনার মত রেখেছেন, আমি মনে করলাম আপনার কমিউনিস্ট ও নিরীশ্বরবাদ বিদ্বেষের তীব্র প্রতিবাদ করা উচিৎ। তাই সেটা করলাম। ভারতের নাগরিক হয়েও। আমার বাংলাদেশী কমিউনিস্ট ও নিরীশ্বরবাদীদের শরিক হিসেবে।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৫
সাদ আল জাবির বলেছেন: যথার্থ বলেছেন...তবে কেবল ইসলাম ধর্মেই সব ধর্মের মানুষের অধিকার আছে....অতএব ইসলামই সেরা ধর্ম সেটি দাবি করা অযৌক্তিক নয় নিশ্চই....আমাদের লড়াই কোনও ধার্মিক লোকদের বিরুদ্ধে নয়, অধার্মিকদের বিরুদ্ধে কারণ তারা সমাজে ফেতনা সৃষ্টি করে।
৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
অজানাবন্ধু বলেছেন: রাজকারদের পরিচয় যতই চেষ্টা করে গোপন করতে ততই দেখি প্রকাশ পায়।
ধর্ম নিয়া ব্যবসা আর কত দিন?
৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
নর্থপোল বলেছেন: ফাকিস্তানে গিয়া মর হারামী
১০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০১
মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনার অধিকাংশ বক্তব্যের সাথে দ্বিমত নেই।
মুসলিম মাত্রই সকল অন্যায় ও জুলুমের বিপক্ষে অবস্থান নেয়া ও তার বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকা চাই। ৭১ মুক্তিযুদ্ধের সময় কতিপয় বিভ্রান্ত যে যুদ্ধপরাধ করেছিল- তাতে কোনই সন্দেহ নাই। তাদের পক্ষে থাকার প্রশ্নই আসতে পারেন। কিন্তু তাই বলে শুধুমাত্র রাজনৈতিক ভিন্ন মতাদর্শের কারনে কাউকে ফাসিতে ঝুলিয়ে দেয়াও অন্যায়। এই নিরপেক্ষ "প্রজন্ম গণমঞ্চে" বাদী ও বিবাদী সবাইকে তাদের বক্তব্য দেয়ার সুযোগ দেয়া উচিত।
সাধারণ জনতা জামাইলীগের মতবামলীগের চেহারাটাও জানছে দিনে দিনে-
জনতার গণমঞ্চে যে এদের ঠাই নেই তা তারা অচিরেই বুঝতে পারবে।
৭১ এ হিংস্র হানাদারেরা আমাদের সাথী ও স্বজনদের হত্যা ও নির্যাতন করেছিল।
কিন্তু এই স্বাধীন দেশে আজও সবার অলক্ষ্যে প্রতিনিয়ত নিরপরাধ মানব সন্তানদের মেরে কতবার যে মানবজাতিকে হত্যা করা হচ্ছে- তার হিসেব কে রাখে!?
বাংলার মাটিতে এ ধরনের হত্যাকান্ড আর নয়। মনুষ্যত্বহীন সকল যুদ্ধপরাধী ও খুনিদের সাথে তাদের দোসর ও রক্ষাকারীদেরও অবশ্যই শাস্তি চাই-
১১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১১
ডাব্বা বলেছেন: রাজাকার পরিচয় দিয়ে ভদ্র ভাষায় লেখা পোস্ট টির জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনার বেশ কিছু কথার সাথে বাংলাদেশের অনেক মানুষ একমত পোষন করবে এবং তাঁরা কেউই রাজাকার না।
আপনি একজন বাংলাদেশী। দুর্ভাগ্যজনক ভাবে ৭১ এ গনহত্যায় নেতৃত্বদানকারী দলটির সাথে আছেন এবং তাদের সাথে থাকার যুক্তিও দিচ্ছেন।
একজন হত্যাকারী আল্লাহর প্রিয় হতে পারে না। যতক্ষন পর্যন্ত না নির্যাতীত ব্যক্তিটি তাকে মাফ করে দিচ্ছে।
নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে বাংলাদেশের মানুষ রাজাকারদের কখনো ক্ষমা করবে না।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪
সাদ আল জাবির বলেছেন: মানুষের পালস বোঝার চেষ্টা করুন...শুধু শাহবাগে গিয়ে বা শাহবাগ দেখে ১৬কোটি মানুষের পালস বুঝতে চাইলে ভুল হবে। কে খুনী সেটি কেন প্রমাণ করছে না সরকার? সরকারদলীয় এমপি গোলাম মাওলা রনির একটি লেখা পড়লাম, আমার মনে হয় এর চেয়ে সুন্দর প্রস্তাব এবং খেদ আর হয় না। কেন সরকারের কাছে প্রমাণের সব ওয়ে থাকা সত্বেও সরকার তা না করে গোঁজামিলের আশ্রয় নিচ্ছে? খুনীর পক্ষে কেউ থাকতে পারে না....কিন্তু কাউকে প্রমাণ ছাড়া খুনী বলা আর খুনী প্রমাণ না করা দুটোই অপরাধ...
১২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
বি পজেটিভ বলেছেন: ne pata kha
১৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
বিপদেআছি বলেছেন: সবই বুজলাম , কিন্তু মিয়া তোমারতো নিয়ত ভাল না।
১৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
রবিউল ৮১ বলেছেন: যদি প্রাইওরিটির ভিত্তিতে সাজানো হয় তাহলে এই মুহূর্তে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা দুর্নীতি। --------
আর হাসায়েন না ভাই।দুর্নীতি অবশ্যই বড় সমস্যা কিন্তু সেই সমস্যার কারণে জাতি বিভক্ত হয় না।কিন্তু রাজাকার এর বিচার এটা এমন একটা সমস্যা যেটা নিয়ে বছরের পর বছর রাজনীতি হইতে হইতে মানুষ অতিষ্ঠ।এখন এইটার শেষ দেখতে চায়।আশা করি এই বার এইটার শেষ হবে।প্রাইওরিটির ভিত্তিতে এইটাই প্রধান সমস্যা।এইটা শেষ হলে আর কেঊ এটাকে নিয়ে রাজনীতি করতে পারবে না।
১৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১০
নাইট বার্ড বলেছেন: ঐ কুত্তা গুলি(জামাতি) মরলে দেশে শান্তি আসবে। আপাতত সেটি চান। পরে অন্য কথা। . সব ভাবে এদের বর্জন করুন। ইসলাম চাই সাথে একটি সুন্দর দেশ।(কুকর মুক্ত)
১৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
সাদ আল জাবির বলেছেন: যারা গালি দিচ্ছ তারা ভদ্র মায়ের সন্তান নও....পারলে আমার মতো হাজারো লক্ষ মানুষের মুখ বন্ধ করো অযথা নিজের মুখ কেন নষ্ট করছো....তোমরা জামাত-শিবিরকে গালি দেও প্রতিক্রিয়াশীল বলে এখনতো দেখছি তোমাদের চেয়ে প্রতিক্রিয়াশীল জাতি আর হয় না!
১৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
কুটুশ মিয়া বলেছেন: অফিসিয়ালি মহাসমাবেশ ছিলো দুপুর ৩টা থেকে।আমি নিজেও ঐদিন ঢাবির সেন্ট্রাল মসজিদে জুম্মা পড়ছি।এইটা ঠিক নামাযের সময়ও সমাবেশ থেকে মাইকের আওয়াজ আসতেছিলো।কিন্তু এইটা নিয়া এত ভাবিত হওয়ার কিছু নাই।এইদেশের আমজনতা যারা ঐখানে গেছে তারা জুম্মা আদায় কইরাই সমাবেশে গেছে কিন্তু এইসব অপ্রকৃতস্থ পতিত বাম নাস্তিকদের আসলে যাওয়ার কোন জায়গা নাই কোনকালে ছিলোও না এইজন্য ঐসময় ঐখানে একটা জায়গা পাইয়া একটু চিল্লাচিল্লি করতেছিলো!এদের প্রতি আসলে আমার কোন ক্ষোভ নাই বরং খনিকটা করুনাবোধ করি।
তার বদলে স্থান করে নিয়েছে ভিন্ন কিছু দাবি; যার মূলে রয়েছে ইসলাম বিদ্বেষী আদর্শ
প্রথম আলো বা কালের কন্ঠে একজায়গায় দেখলাম কোথাকার কোন মুত্রমনা কামাল পাশা না কি জানি নাম সে কইছে এই আন্দোলনের আসল লক্ষ ধর্মভিত্তিক রাজনিতি নিষিদ্ধ করা।এছাড়া আর কোথাও এমন কোন দাবি আমার চোখে পড়ে নাই।দাবি দুইটা১/রাজাকারের ফাসি২/জামাত শিবির নিষিদ্ধ।এখন বলেন এর মধ্যে কোন দাবিটার মূলে ইসলাম বিদ্বেষ আছে?
যাইহোক আপনেরে আরেকটা প্রশ্ন জিগাই আপনের ভাষ্যমতে ৮তারিখে যারা জুম্মা পড়ছে তারা একেকজন বিশাল কামেলদার ইমানদার তো সেইহিসেবে এইদেশের আমজনতা ঐদিন যারা জুম্মাও পড়ছে আবার এই দুইদাবির প্রতি প্রত্যক্ষ পরোক্ষ সমর্থন দিচ্ছে তাদের বিষয়ে আপনে কি সার্টিফিকেট দিবেন?
১৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৪
কুটুশ মিয়া বলেছেন: আরেকটা কথা বলতে ভূলে গেছি সেটা হলো জামাত শিবির নিষিদ্ধ করার দাবি সমর্থন করি ৭১ এ তাদের রাজাকারি,বেঈমানি,হত্যা,ধর্ষন,লুটপাট,বুদ্ধিজীবি হত্যা তথা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদেরকে হত্যার কারনে কারনে।জামাত শিবির কোন ইসলামি/অনৈসলামিক দল কিনা কিংবা মওদুদিবাদ ইত্যাদির সাথে এই দাবির কোন সম্পর্ক নাই।
১৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
ডাব্বা বলেছেন: কুটুশ মিয়ার সাথে একমত। ব্রাদার, আপনাকেই তো খুঁজছিলাম।
ভাল বলেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০২
ক্রস ফায়ার০০৭ বলেছেন: এটি নতুন কিছু নয়। প্রত্যেকটি নাটক মঞ্চায়নের আগেই ধর্ষককে ধোকা দেয়ার জন্য নানারুপ কলাকৌশল করা হয়ে থাকে। এখানেও তাই করা হয়েছে। আওয়ামীলীগ তার সীমাহীন দূর্ণীতি এবং শিক্ষকদের ক্রমবর্ধমান আন্দোলনকে আড়ালে ঠেলে দেয়ার জন্যই বামদের কাজে লাগিয়েছে। লাকীরা এই নাটকের চরিত্র মাত্র। যতক্ষণ তারা প্রযোজকের কথা শুনবে ততক্ষণ তাদের অভিনয় চলবে। অন্যথা হলেই বারডেম বা পিজি হসপিটালের মর্গে স্থান নিতে হবে।