নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার সীমাবদ্ধতা আছে
আমি চাইলেই লাল গোলাপটা তোমার খোঁপায় গুজে দিতে পারিনা।
আমার বাবা ফুটবল কিনে দেবে বলে সাথে করে বাজারে নিয়ে গিয়েছিল আমাকে
ভুলে যাবার ছলে আর কিনে দেয়া হয়নি
আমিও বুঝে গেছি বলটা আর কেনা হবেনা কোন দিন।
তুমি চাইলেই আমাকে নিয়ে বল খেলতে পারোনা
পোড় খাওয়া জীবন আমার পুড়তে পুড়তে খাঁটি
সেই ফুলের টাকাটা আমার অবসরপ্রাপ্ত বাবার হাতে গুজে দিলে
বাবা হয়তো জসিমকেই দিয়ে দেবে, সে মাদ্রাসায় পড়েনা বাবা জানে
মিথ্যে কথা বলে হাত খরচ নিয়ে যায়, আমরা যতই বলাবলি করি
বাবা জসিম এর কথাই বিশ্বাস করবে। জসিমই সত্য ছিল, লিখাপড়া খুব একটা না করলেও নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে গেছে সে, ফল নিয়ে বাবাকে দেখতে আসে।
একটা গোলাপ এর মূল্য তোমার কাছে খনিক আনন্দ আর বাবার কাছে হয়তো কিছুই না, তবুও আমি সেখানেই পরকালের পথ খুঁজি।
০৫.০৪.২০১৫/১০.৩০
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:০১
বাকপ্রবাস বলেছেন: তাই নাকি!!! অবশ্য এমন কোন ক্ষোভ থেকে লিখা হয়নি, আর গোলাপ এর ব্যাপারটা একটা প্রতিক হিসেবে লিখেছি, প্রতিদিন কত ঠুনকো খরচইতো করি, সেটাকে আমি গোলাপ ভেবে লিখেছি, তাই ভাবলাম ঠুনকে খরচগুলো কমিয়ে বাবার হতে কিছু গুজি দিলে খুশি হবেন তাই এমনকরে লিখা, ধন্যবাদ জানবেন বড় ভাই
২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭
মীর সজিব বলেছেন: তাই, দু:খিত ভাইয়া বুঝতে পারি নি। এমন একটি লেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯
বাকপ্রবাস বলেছেন: না না না কবিতা বিমূর্ত তো হবেই, পাঠক কবিতে নিজ থেকেই একটা ব্যাখ্যা দাঁড় করাবে এমনই নিয়ম
৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:০২
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভাল লাগল।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:০৮
বাকপ্রবাস বলেছেন: খুবই ধন্যবাদ জানবেন প্রোফেসর শঙ্কু সাহেব
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৭
মীর সজিব বলেছেন: লেখায় কেমন যেন একটা ক্ষোভ আছে।