নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বামীস্ত্রীর সম্পর্ক যদি ভালো না হয়, তার প্রভাব পড়ে পরিবারে। সন্তানরা মানুষ হতেও পারে আবার নাও হতে পারে, তবে না হবার সম্ভবনা বেশী। তারা মানুষ হওয়ার উপকরণগুলোর সাথে পরিচিত হতে পারবেনা এবং এক সময় অসহায় এবং জীবনের প্রতি বিতৃষ্ণ হয়ে বেঁছে নেবে অযাচার জীবন যাপন।
ঠিক তেমনি একটা রাষ্ট্র যদি তার সাথে সরকার এবং রাজনীতির সমন্বয়টা ঠিকমতো না হয়, তাহলে একটা অভ্যন্তরীন গোলযোগ সৃষ্টি হবে যার ফলাফল নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির উদ্ভব। তখন কেউ কাউকে তোয়াক্কা করবেনা, বেড় যাবে অন্যায়, দূর্নীতি, অপরাধ। যেহেতু অভিভাবক নিজেই দুশ্চরিত্র দোষে দুষ্ট তায় প্রশাসন নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে যায়।
আজকে শিরোনামগুলো চোখ রাখুন এবং একটু ভাবুন।
১) ব্যালট বাক্স ভরছেন এসআই নিজেই!
২) তারেককে নিয়ে ইন্টারপোলে দেয়া তথ্য মিথ্যা প্রমাণিত
৩) রাতেই নৌকা প্রতীকে সিল মেরে বাক্স ভর্তি
৪) তিন মন্ত্রীর কর্মকাণ্ডে বিব্রত সরকার
(আবুল মাল আবদুল মুহিত, কামরুল ইসলাম, আ ক ম মোজাম্মেল হক)
৫) এবার জনতা ব্যাংকের এফডিআর গায়েব
৬) পানি সংকটের ভয়াবহতা বাড়ছে
প্রথম চারটা উপসর্গ হলো একটা বৈকল্য সরকার ব্যাবস্থার নৈরাজ্যকর ব্যাবস্থাপনার উপকরণ, যেগুলো দিয়ে একটা রাষ্ট্র চালানো হচ্ছে।
যার ফলে সুযোগ নিচ্ছে তৃতীয় পক্ষ। উপসর্গ পাঁচ। সরকার বা রাষ্ট্র তাকে বলেনি দূর্নীতিটা করার জন্য, কিন্তু নৈরাজ্যকর সরকার ব্যাবস্থার সুুযোগটা সে নিয়েছে। যেখানে রিজার্ভ এর জমানো টাকা হাওয়া হয়ে যেতে পারে, শেয়ার বাজার এবং ব্যাংক লুট হতে পারে সেখানে ব্যাক্তিও উদ্ভূদ্ধ হবে এটাই স্বাভাবিক।
উপসর্গ ছয়। এখানে কারো হাত নেই। তবু উদাহরণটা তুলে আনলাম। ব্যাক্তি এবং কালচার ব্যাবস্থা যখন নষ্ট হয়ে যায় তখন প্রকৃতিও যেন তার সাথে তাল মিলায়।
২২ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৪১
বাকপ্রবাস বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৪০
বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা
নির্বাচন কালচার।