নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কচিকচি হাত দুটো থালাবাসন ধুই
ছয় থেকে চার গেলে থাকে আর দুই
মনে মনে হিসেব করে কাজের ফাঁকে ফাঁকে
কবে সে স্কুলে যাবে জিজ্ঞেস করে মাকে।
ঘরে নেই চাল নুন পড়া লেখা থাক
তারচে বরং বিল থেকে তুলে আন শাক
দান খয়রাত মুঠি চাল যদি কিছু জোটে
ম জননী সে আশাতে বাড়িবাড়ি ছুটে।
বিস্ময় ভরা চোখ দুটো তাকায় চারপাশ
পৃথিবীটা নয়তো সবার সুখের বসবাস
দুঃখে যাদের জীবন গড়া স্বপ্ন দেখতে নেই
সান্তনা পেলে মুচকি হাসে সুদিন আসবেই।
-
বি.দ্র. ছড়াটা আমাকে লিখতে হলো কারন আমি ছবিটা শেয়ার করতে চাইছিলাম। ছোট একটা কথা আর একটা মাত্র ছবি পোষ্ট করলে কেমন যেন ফেইসবুকিয় ব্যাপার হয়ে যায়। তাই আমি ছড়াটা লিখলাম। ছবির শিশুটার 'মা' উমামার আম্মুকে কাজে সাহায্য করে মাঝে মাঝে এসে। ওনার খুুব শখ মেয়েটাকে পড়ালেখা করাবে কিন্তু সামর্থতো নেই। উমামার আম্মুকে তায় রিকোয়েষ্ট করেছে যদি পারে তাহলে যেন একটু পড়ালেখা করায়। তায় শিশুটির স্কুল এখন উমামার আম্মু। মা যখন কাজ করতে আসবে মেয়েকে নিয়ে আসবে। পড়ালেখা করবে।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯
বাকপ্রবাস বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন বিজনদা
২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১
আরোগ্য বলেছেন: কবিতাটা যত সুন্দর, উদ্দেশ্য ও কাজ তার চেয়ে বেশি মহৎ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪
বাকপ্রবাস বলেছেন: খুব করে ধন্যবাদ জানবেন কিন্তু
৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: আল্লাহ্ দুস্থ-দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের পাশে আছেন সব সময়। আপনাকে ধন্যবাদ এতো সুন্দরভাবে কবিতার মাধ্যমে এতো মনোমুগ্ধকর একটি জিনিস তুলে ধরার জন্য।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯
বাকপ্রবাস বলেছেন: ব্যাপারটা আমার খুব ভাল লাগল তায় শেয়ার করলাম
৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯
আখেনাটেন বলেছেন: কবে যে সুদিন অাসবে এ দেশের খেটে খাওয়া মানুষের?
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯
বাকপ্রবাস বলেছেন: আমি পৃথিবীর অসহায় মানুষগুলো সাচ্ছন্দ না হোক, অন্তত খেয়েপরে যেন বেঁচে থাকে
৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুন্দর একটা কাজ করছেন উমাামার আম্মুজান। একজন সত্যিকার ভালো মানুষই পারে এভাবে সহয়োগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে। ছড়াটি ভালো হয়েছে। কিন্তু য়ে ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে ছড়াটির সৃষ্টি সেটা ছড়াটিকে আরও সুন্দর ও অর্থবহ করে তুলেছে। আমরা প্রত্যেকে যদি এভাবে আমাদের চারপাশের লোকগুলির প্রতি একটু সহনশীল হই তাহলে পরিবেশটা সম্পূর্ণ বদলে যাবে।
সমাজবন্ধুদের প্রতি এমন দৃষ্টি প্রসারিত হোক।
উমামাসোনা ও তার পরিবারকে শুভেচ্ছা ♥♥♥ ♥।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
বাকপ্রবাস বলেছেন: প্রত্যেক মা বাবা চায় তার সন্তান শিক্ষিত হবে। সামর্থ না থাকার অসহায়ত্ব মা বাবাকে কুড়ে খায়।
৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫২
নীলপরি বলেছেন: সুন্দর ভাবনা ও কবিতা ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪
বাকপ্রবাস বলেছেন: খুব করে ধন্যবাদ রইল
৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১০
সনেট কবি বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:০০
বাকপ্রবাস বলেছেন: ধন্যবাদ বড়ভাই
৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১০
শাহিন বিন রফিক বলেছেন:
শিক্ষা আমাদের মৌলিক অধিকার, অথচ মধ্যম আয়ের নামক দেশে শিক্ষাই সবচেয়ে অবহেলিত।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:০১
বাকপ্রবাস বলেছেন: শিক্ষা বৈষম্যটা প্রকট, পয়সা না থাকলে পড়ালেখাও হচ্ছেনা
৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা ওদেরকে স্কুলে পাঠানোর কথা, উনি সুপার ধনী প্রসবে ব্যস্ত, এই মহিলা এই জীবনে নিজ দায়িত্ব বুঝলো না
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:০২
বাকপ্রবাস বলেছেন: খালেদা হাসিনা ওরা ভাল মন্দ যা করার করেছেন আমি আর কিছু আশা করিনা
১০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: ছড়াটা হৃদয়বিদারক।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:০৩
বাকপ্রবাস বলেছেন: হুম, বৈষম্য আছে অবহেলা আছে গরীদের প্রতি
১১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৪
অচেনা হৃদি বলেছেন: সুশিক্ষায় বেড়ে উঠুক এই সোনালি প্রজন্ম।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:০৩
বাকপ্রবাস বলেছেন: প্রত্যাশা সেটাই
১২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৬
আরজু পনি বলেছেন: খুব ভালো কাজ।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০১
বাকপ্রবাস বলেছেন: শুভ সকাল
১৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩
এ.এস বাশার বলেছেন: ছড়া সুন্দর হয়েছে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০
বাকপ্রবাস বলেছেন: খুবই ধন্যবাদ জানবেন বাশার ভাই
১৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: সুদিন আসবে কবে ?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯
বাকপ্রবাস বলেছেন: সৃষ্টিকর্তার কোন ইচ্ছে নেই সুদিন আনার, পৃথিবীর বয়সতো কম হলোনা, সুদিন কেন আসেনা
১৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৭
সনজিত বলেছেন: হৃদয়বিদারক
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৪
বাকপ্রবাস বলেছেন: সমাজে এই চিত্র স্বাভাবিক
১৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:২৫
নজসু বলেছেন: "দুঃখে যাদের জীবন গড়া তাদের আবার দুঃখ কিসের'
তাই হয়তো তাদের স্বপ্নও দেখতে নাই।
অনেক শিশুরাই লেখাপড়া করার সুযোগ পায় না।
দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করে, তাই তারা বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত।
তাই পড়ালেখার চাইতে পেটের ক্ষুধা মেটাতে বিল থেকে শাকপাতা তুলে আনাটাই গুরুত্বপূর্ণ।
দরিদ্র পরিবারগুলোকে সামাজিক, অর্থনৈতিক পরিস্থিতির দিকে লক্ষ্য রেখে উচ্চমানের প্রাথমিক ও প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করে শিশুদের জন্য শিক্ষার সুযোগ করে দিলে কিছু একটা সুফল আশা করা যেতে পারে।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬
বাকপ্রবাস বলেছেন: সরকার এর দায়সারা ভাব এনজিওগুলো তাদের আওতায় অনুযায়ী করে যা্চ্ছে রাষ্ট্রের উচিত গভীরভাবে ভাবা অন্তত পড়েলেখা যেন করতে পারে তারপর কর্মমূখি শিক্ষার ব্যাবস্থা করা
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬
বিজন রয় বলেছেন: ছড়া ও কবিতার মাধ্যমে সহমর্মিতা প্রকাশ।
আপনার দয়ালু ও নিষ্পাপ মনের প্রকাশ।
ভাল লাগল ছড়া ও ছড়াটি লেখার কারণ।