নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাদিকনাফ

সাদিকনাফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ ১৯ নভেম্বর, বিশ্ব পুরুষ দিবস, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের সংশোধন চাই

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৭

আজ ১৯ নভেম্বর, বিশ্ব পুরুষ দিবস। নারীরা যত সহজে আইনের সুবিধাগুলা পায় সে তুলনায় একজন পুরুষ অনেক কম সুবিধা পায়। যে উদ্দেশ্য নিয়ে আইনটি করা হয়েছিলো বাস্তবিক অর্থে সেই আইনের অপব্যবহার হচ্ছে বহুগুনে। তাই নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন এখন সংশোধন করা সময়ের দাবী। অতি সাম্প্রতিক্কালের জরিপের ফল অনুযায়ী প্রায় ৯০ শতাংশ পুরুষ এই আইনের অপব্যবহারের শিকার হয়েছে। আর দুর্ভাগ্যজনক ভাবে প্রকৃত নির্যাতিত নারী ও শিশুরা এই আইনের সুফল ততটা ভোগ করতেই পারে নি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অজ্ঞতার কারনে। এই আইনটি দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের নারীদের সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হয়েছে বরং শিক্ষিত নারী সমাজ এই আইনের সুযোগে তাদের স্বামীদের প্রতিনিয়ত হেনস্থা করতে পারছে। তার উপরে রয়েছে স্বামীদের উপরে বিরাট মোহরানা দেয়ার চাপ। সুতরাং স্বামীরা তথা পুরুষ অসহায়! পুরুষেরা তাই বিবাহে অনাগ্রহ আর ফলশ্রুতিতে ব্যাবিচার আর অসামাজিক সম্প্রকের প্রতিই তারা বেশি আসক্ত।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: এই সব দিবস টিবস নিয়ে আমাদের মতো দরিদ্র দেশের লাফালাফি করা মানায় না।

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৬

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: দেখুন, এই আইনে প্রচুর মামলা হয়। বেশিরভাগই স্বামীকে শিক্ষা দেবার জন্য। এখন এমন হয়েছে যে, কোর্ট ধরেই নেয় মামলাটি মিথ্যা। হয়তো পুরুষটি সাময়িক অসুবিধার মধ্যে দিয়ে যায়, কিন্তু তার শাস্তি হয় না।
আর এটা অস্বীকার করার উপায় নেই, আমরা ছেলেরা বিরাট নির্দয়। মেয়েরা নির্যাতন করলেও সেটা মানসিক। আমাদের দেশের একটা শিশু যে পরিমান মানসিক অত্যাচার নিয়ে বড় হয়, সে তুলনায় কিছুই না। আশা করি, আপনি বুঝতে পেরেছেন।

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৯

সাদিকনাফ বলেছেন: বিষয়টা লাফালাফি নয় বরং আইনের অপব্যবহার রোধ করাই আসন উদ্দেশ্য। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৭

সাদিকনাফ বলেছেন: আমি তাহলে একটা ঘটনা বলি, আমার পরিচিত একজনের স্ত্রী পরকীয়া করতো। এটা নিয়ে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয় তখন স্ত্রী পিরিয়ডের সময় হসপিটালে ভর্তি হয়ে ওয়ান ষ্টপ ক্রাইসিস পয়েন্টে গিয়ে স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করে যে উনার স্বামী নাকি তলপেটে লাথি দিয়ে রক্ত বের করেছে। তাহলে এটা কি মানষিক নির্যাতন নাকি আইনের অপব্যবহার! আর মিথ্যা মামলায় আপনি কি এক ঘন্টার জন্যেও হাজতে যেতে চাইবেন? আমি বলেছি এখানে আইনের অপব্যবহার হচ্ছে। প্রকৃত অপরাধীরা শাস্তি পাচ্ছে না। বরং শহুরে আধুনিক নারীরা এটা দিয়ে নিরপরাধ স্বামীকে হেনস্থা করছে।
ভালো থাকবেন।

৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৭

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: সাদিকনাফ বলেছেন: আমি তাহলে একটা ঘটনা বলি, আমার পরিচিত একজনের স্ত্রী পরকীয়া করতো। এটা নিয়ে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয় তখন স্ত্রী পিরিয়ডের সময় হসপিটালে ভর্তি হয়ে ওয়ান ষ্টপ ক্রাইসিস পয়েন্টে গিয়ে স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করে যে উনার স্বামী নাকি তলপেটে লাথি দিয়ে রক্ত বের করেছে।

এটাতো মেডিকেল টেস্টেই প্রমাণ হয়ে যাবার কথা! নিশ্চয়ই আপনার পরিচিত লোকটির শাস্তি হয়নি!
আমিও এটাই বলেছি যে, এই আইনের এত অপব্যবহার হয় যে, আসল অপরাধীরা শাস্তি পায় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.