![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নেই কোন বৃত্তান্ত, একই বৃত্তে ঘুরতে ঘুরতে হচ্ছি শ্রান্ত
এক কালে ঈদের সময় ঢাকা ফাকা হয়ে যেত, নীরব ঢাকার সন্ধ্যায় শোনা যেত ঝি ঝি পোকার ডাক।এখনো ঢাকা ফাকা হয়, তবে ঝি ঝি পোকার ডাকের বদলে শোনা যায় চিকনি চ্যামেলি, পাগলু ড্যান্স ড্যান্স এই সব ভারতীয় গান।ঈদের দিন সন্ধ্যার সময় এসেছি এক আন্টির বাসায়,বাসার আশপাশের কয়েকটি বিল্ডিং থেকে ভেসে আসছে হিন্দী গানের আওয়াজ।তার মাঝেই বেল বাজালাম।বিকট শব্দের গান চলাকালে এভাবে বেল বাজানোটা হলো অনেকটা যুদ্ধক্ষেত্রে গোলাগুলির ভেতর শিস বাজানো।তবুও কোনভাবে আন্টি শিসটা শূনতে পেরেছিলেন,তাই গোলাগুলির (গানবাজনার) মাঝেও এসে দরজা খুলে আমায় দেখে একটা দরাজ দিলের হাসি উপহার দিলেন।
ড্রইরুমে শান্তভাবে বসে আছেন আঙ্কেল, সালাম আর কোলাকুলির পর আমাকে বসতে বলে প্রশ্ন করলেন, কী?শুধু ঈদের সময়েই আমাদের মনে পড়ে অন্য সময়ে মনে পড়ে না? আমি বিগলিতভাবে তাকে বললাম, মনে তো সবসময়েই পড়ে কিন্তু ব্যাস্ত থাকি বলে আসা হয় না আর মনে মনে বললাম, ঈদের দিন সালামী পাবার জন্য আসি,অন্য সময়ে সালামি দিলে অন্য সময়েও আসতাম। আত্নীয়তাকে মনে মনে অর্থের বন্ধনে আবদ্ধ করার মানসিক সুখেই কি না আমি সোফাতে হেলান দিয়ে বসে পড়লাম।আন্টিদের সোফার গদি অতীব নরম, বসার সাথে সাথেই পশ্চাদ্দেশটাকে যেন গিলে নিলো।
শুধু সালামীই শেষ কথা নয়, দূর সম্পর্কের এই আত্নীয়ের বাড়িতে আসার আরেকটা কারণ ঈদের দিন আন্টি অতি চমতকার সব খাবারের আয়োজন করেন। টিভিতে রান্নার অনুষ্ঠানে যেসব মহিলারা নিয়মিত রান্না বাটি খেলেন,তাদের নতুন নতুন রেসিপিও আন্টির ট্রাডিশনাল রান্নার সামনে মার খাবে। ড্রইংরুমে বসা অবস্থাতেই আমি আন্টিদের ডাইনিং টেবিলের দিকে উকি দিয়ে অবাক হলাম। আমার জন্য এতো আয়জন!নিঃসন্তান এই দম্পতিটি যে আমাকে এত ভালোবাসে সেটা জানা ছিলো না।
কিছুক্ষন পরেই ভুল ভাংলো, এতো আয়োজন আমার একার জন্য নয়, আন্টিদের বিল্ডিং-এর উপরের তলার পরিবার আসবে, আয়োজন মূলত তাদের জন্যই।তারা ইতিমধ্যে দরজা দিয়ে একে একে প্রবেশ করা শুরু করেছে।স্বামী স্ত্রী আর তাদের দুই মেয়ে এক ছেলে। আমার সাথে তাদের পরিচয় করিয়ে দেয়া হলো, বড় মেয়ের নাম ক্যামিলি, বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ বর্ষে পড়ে শুনে ধারণা নিলাম আমার বয়সীই হবে, বয়সে আমার সমান হলেও আকার আকৃতিতে আমার তিনগুন, তার মাও তাই, মা আর মেয়ের মধ্যে মোটা হবার যে নীরব প্রতিযোগীতা চলছে সেটা বোধগম্য।ক্যামিলির দুই তিন বছরের ছোট ভাই টনি,ঈদের আনন্দে নারী পুরুষের কোন ভেদাভেদ নেই বোঝাতেই বুঝি টনি একটা ওড়নাওয়ালা পাঞ্জাবি পড়ে আছে, ওড়না সামলাতে তাকে ব্যাতিব্যাস্ত থাকতে হচ্ছে।টনি আবার দেখতে তার বাবার মতো, স্বাস্থ্যও ভালো তবে তার মা এবং বোনের সামনে যেকোন সুমো কুস্তিগীরকেও শুকনো মনে হবে, গাট্টাগোট্টা টনি ও তার বিশাল ভুড়িওয়ালা বাবাও এর ব্যাতিক্রম নয়।ব্যাতিক্রম শুধু তাদের ছোট বোন মারিয়া, ক্লাস সিক্স পড়ুয়া হার জিরজিরে মারিয়াকে দেখে মনে হচ্ছে যেকোন সময় সে মরিয়া যাবে।তিন ভাইবোনই ইংলিশ মিডিয়াম প্রোডাক্ট,আমার সাথে পরিচিত হয়ে টনি ও ক্যামিলি বেশ স্টাইল করে বললো ঈড মুবাড়াখ,মারিয়া কিছু না বলে দামী কার্পেট মোড়ানো মেঝের দিকে তাকিয়ে রইলো, বয়স কম থাকায় তার বোধ হয় এসটাইল-ফেসটাইল শেখা হয় নাই।
ড্রইং রুমের নরম সোফা অতিথি পরিবারটিকেও গিলে নিলো।আমার পাশের সোফাটি গিলে নিচ্ছে ক্যামিলিকে,কিন্তু সে খুব মোটা হোওয়ায় সোফাটি তাকে গিলতে গিয়ে সুবিধে করতে পারছে না।আমি মেয়েটির সাথে আলাপ জমানোর চেস্টা করলাম, কাছেই কোথাও হাই ভলিউমে বাজছে চিকনি চামেলি তাই মূটকি ক্যামেলি আস্তে আস্তে কি বললো সেটা শুনতে পেলাম না। টেবিলে ডাক পড়লো,আমি একটু উঠেই বুঝতে পারলাম টেবিলে সবার জায়গা হবে না,তাই প্লেটে খাবার নিয়ে আবারো সোফার গদিদে পশ্চাদ্দেশ হারালাম।মারিয়াকেও প্লেট হাতে ধরিয়ে দিয়ে বসিয়ে দেয়া হলো আরেকটি সোফায়।
গান বন্ধ হয়ে গিয়েছে, কিন্তু গানের মধ্যে এতক্ষন জোরে জোরে কথা বলাটা সবার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে,তাই ডাইনিং টেবিলে কি কথা হচ্ছে সেটা পরিস্কার শুনতে পাচ্ছি।আন্টি চিতকার করে ক্যামেলির মা-কে বললো, “বুঝলেন ভাবী, আমার বুয়াটার আজ আসার কিথা ছিলো,কিন্তু বেগম সাহেবা আসেন নাই, আমি একা মানুষ আপনাদের জন্য বেশী কিছু করতে পারি নাই”।মুখ ভর্তি খাবার নিয়ে চপচপ শব্দ করতে করতে ক্যামিলির মা বললনে,”যা করেছেন তাই অনেক”।এমন সময় বেল বাজলো,গানের মধ্যে বেলটাকে শিসের মতো মনে হয়েছিলো,আর এবার গানবিহীন নিরবতায় বেলটি বাজলো বোম ফাটার শব্দ করে। দরজা আমার কাছাকাছি হওয়ায় আমি খুলে দিলাম,পেছনে আন্টি এসেও উকি দিলেন,একটা ৭-৮ বছর বয়সী বাচ্চা মেয়ে বাইরে দাঁড়িয়ে আছে,জানা গেলো সে বুয়ার মেয়ে,বুয়া অসুস্থ থাকায় সে তার মেয়েকে পাঠিয়েছে।“তুই পারবি?”আন্টি পিচ্চি মেয়েটির সাইজ দেখে আশ্বস্ত নন।পিচ্চি জানালো সে পারবে।তাকে ঢুকিয়ে আন্টি বললো, “সবার খাওয়া হয়ে গেলে তোকে দিয়ে প্লেট গ্লাস ধোয়াবো, ততক্ষন তুই এখানে বসে থাক”।এদিকে আমিও বসে পড়েছি সোফায়, পিচ্চিটা দাঁড়িয়ে থেকে চারপাশ চোখ বুলালো কোথায় বসা যায়, ড্রইংরুম জুড়ে বসার জায়গা বলতে শূধু সোফা, সোফায় বাড়ির ঝি চাকররা বসে না সেটা বাচ্চা মেয়েটি জানে,দেয়ালে পিঠ ঠেসে সে মেঝেতে বসে পড়লো।
ডাইনিং টেবিল থেকে কথা ভেসে আসছে, ক্যামেলির মা-এর বক্তব্য আজ সকাল থেকে ক্যামেলির মূড অফ কারণ সকালে বান্ধবীদের আড্ডায় গিয়ে আরেক বান্ধবীর সাথে ক্যামেলির ড্রেস মিলে গিয়েছে।বাসায় এসেই ক্যামেলি নিজেকে দোষারপ করে চলেছে সাত হাজার টাকা দিয়ে কেন সে এই কমন ড্রেস কিনলো।ওদিকে আমি পড়েছি বিপদে।কাচ্চি বিরিয়ানি সময় খেয়াল করেছি বুয়ার মেয়েটা আমার প্লেটের দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছে।এরকম একটা গরীব পিচ্চিকে দেখিয়ে দেখিয়ে কাচ্চি খাওয়াটা খুবই ইরেটেটিং।আমার সামনের টেবিলে রাখা রিমোট, টিভিতে মিউট অবস্থায় সংবাদ চলছে।আমি ভাবলাম অন্য কোন চ্যানেল ঘুরালে বুয়ার মেয়ের চোখও সেদিকে ঘুরে যেতে পারে।রিমোট নিয়ে দিলাম চাপ, এক হিন্দী চ্যানেল আসলো, সেখানে আইটেম গান চলছে, আইটেম গার্ল স্টেজে উঠে একটু একটু করে নাচছে আর একটু একটু করে তার পোশাক খুলছে।বুয়ার মেয়ে একগাল হেসে একবার টিভির দিকে তাকায় আরেকবার আমার দিকে তাকায়,লজ্জাবতি মারিয়া পারলে নিজের প্লেটের কাচ্চির বিরিয়ানির ভেতর মুখ লূকায়, ডাইনিং টেবিলের আলোচনা ক্যামেলির বান্ধবীরা কে কি ড্রেস পড়লো সেটায় আবদ্ধ তাই টিভিতে কে কি ড্রেস খুললো সেটা তারা জানলো না, আমি তাড়াতাড়ি আইটেম গানের চ্যানেল চেঞ্জ করে খাবারের আইটেমের দিকে মনযোগ দিলাম।
খাওয়া দাওয়া শেষ।রান্না ঘর থেকে ভেসে আসছে বাসন-কোসন মাজার শব্দ।বুয়ার মেয়ে কাজে লেগে গিয়েছে।টনি তার মাকে ডাইনিং থেকে ডেকে আনলো ড্রইংরুমে, টনির বক্তব্য হলো তার ফ্রেন্ডসরা কাছেই কোথায় হ্যাং আউট করছে, সেও যেতে চায়, টনির মা ধমক মেরে ছেলেকে বললো এতো রাতে বাইরে বের হলে টনির ড্যাড রাগ করবে।টনির মা ডাইনিং-এ ফিরে গেলেন বড়দের আলোচনায়,টনি মুখ গোমরা করে ড্রইংরুমের সোফায় বসলো, কিছুক্ষন পর ক্যামেলিও এসে ভাই-এর পাশে গোমরামুখে বসলো, ৭ হাজার টাকার ড্রেসের অপমান তার মা মনে করিয়ে দেয়ায় তার মুডও অফ।এক ফাকে আন্টি আমাকে ভেতরে ডাকলেন, ১০০ টাকা সালামি ধরিয়ে দিলেন, টনি আর ক্যামেলির মতো আমিও মুড অফ করে আগের জায়গায় গিয়ে বসে পড়লাম,গতবার সালামি দিয়েছিলেন ৫০০ আর এবার রেট কমিয়ে ১০০!আঙ্কেল দেউলিয়া হয়ে গিয়েছেন বলে তো শুনি নাই তাই আমারও মুড অন রাখার কোন সুযোগ নেই।
ক্যামেলিদের পরিবারের যাওয়ার সময় হয়েছে, বাবা-মা হাসিমুখে বিদায় নিলেও ক্যামেলি আর তার ভাই যাচ্ছে মুখ গোমড়া করে, আসার বেলাতেও মারিয়া যেমন যাবার বেলাতেও তাই, মুখে কোন এক্সপ্রেশন নাই।তারা চলে যাবার পর আঙ্কেল আন্টিকে আমাদের বাসায় আসতে বলে আমিও কম টাকার সালামি পাবার অপমানবোধ নিয়ে চলে যাবার জন্য দরজা খুলছি,দরজায় এসে দাড়ালো বুয়ার মেয়েটি,সে ঝটপট তার কাজ শেষ করে এখন বাড়ি যাবে। আন্টি তার হাতে ৫০ টাকা বখশিস দিলো, খুশীতে পিচ্চির হাসি একান-ওকান হলো।আন্টি পিচ্চিকে জিজ্ঞেস করলো, তোরা বাড়ি যাবি না? মেয়েটি উত্তর দেয়, “যামু,কাইলকা”।এটা বলার সময় বাচ্চাটির হাসির পরিধি আরো বৃদ্ধি পেলো, বোঝাই যাচ্ছে বাড়ি যাওয়াটা তার কাছে আনন্দদায়ক ব্যাপার।আমি তাড়াতাড়ি সিড়ি বেয়ে নেমে আসলাম, বাসায় গিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিতে হবে।“আজকালকার ঈদে কোন আনন্দ নেই” ঈদের রাত্রে এরকম টাইপ স্ট্যাটাস দিতে আমার বেশ আনন্দ লাগে।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
সাদরিল বলেছেন: আপনি মজা পেয়েছেন শুনে খুশী হলাম।
২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৩
মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লেগেছে ।
++
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪১
সাদরিল বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৪
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন:
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১০
সাদরিল বলেছেন:
৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১১
এস এম আর পি জুয়েল বলেছেন: ড্রইং রুমের নরম সোফা অতিথি পরিবারটিকেও গিলে নিলো।আমার পাশের সোফাটি গিলে নিচ্ছে ক্যামিলিকে,কিন্তু সে খুব মোটা হোওয়ায় সোফাটি তাকে গিলতে গিয়ে সুবিধে করতে পারছে না।
দৃশ্য টা কল্পনা করার চেষ্টা করছি।
ভাল , এককথায় দারুন
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২৩
সাদরিল বলেছেন: এত কিছু থাকতে এটাই মনে ধরলো বুঝি? পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫১
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: সাদরিল ভাই সেলামী দ্যাও
সেইরাম ভালো লাগছে, গল্প নাকি নিজের কাহিনী?
৩ নম্বর
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১০
সাদরিল বলেছেন: ধন্যবাদ।গল্প, নিজের কাহিনী নয়
৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
ছোটবেলার ঈদ আসলেই অন্য রকম ছিল। সেই নির্মল আনন্দের স্বাদ আর কখনো পাওয়া হবে না
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২১
সাদরিল বলেছেন: ঠিক বলেছেন
৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বেশ! আপনার লেখা গল্প আগে পড়ি নাই। আমার বেশ ভালোই লাগল।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৭
সাদরিল বলেছেন: এর আগে দুই তিনটে লিখেছি তবে বেশীর ভাগই রম্য লিখি। আমি কিন্তু আপনাদের গল্প নিয়মিত পড়ি,সেগুলো পড়েও ব্লগে গল্প লিখতে উতসাহী হয়েছি
৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:০৩
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চমৎকার লাগলো
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩১
সাদরিল বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:৪৫
অসামাজিক শাহেদ বলেছেন: হুম ভালো লাগলো
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
সাদরিল বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারো ভালো লাগলো
১০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
৪ নং ++++ রইল
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
সাদরিল বলেছেন: ধন্যবাদ
১১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
সাদরিল বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই
১২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
ফালতু বালক বলেছেন: ভাল্লাগছে, সাদরিল ভাই
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
সাদরিল বলেছেন: আপনার ভাল্লাগছে জেনে আমারো ভাল্লাগলো
১৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: গোলাগুলির মাঝে শিস বাজানোর তুলনাটা অসাধারণ। ভাল লেগেছে।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
সাদরিল বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১২
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: বেশ মজা পেলাম গল্পটা পড়ে