![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নেই কোন বৃত্তান্ত, একই বৃত্তে ঘুরতে ঘুরতে হচ্ছি শ্রান্ত
এশিয়া কাপ শুরু হতে না হতেই বাংলাদেশের একেকজন ঝড়া পাতার ন্যায় ঝড়ে গেলো।সাকিব চুলকাতে চুলকাতে গেলো, তামিম ঘেটি সোজা করতে না পেরে সিঙ্গাপুর গেলো, লৌহ মানসিকতার মাশরাফির শরীরখানা আবার মোমের, সে সাইড স্ট্রেনের ইঞ্জুরিতে পড়ে গেলো। আফঘানিস্তানের ম্যাচে ইঞ্জুরিতে পড়ে গেলো সোহাগও। ইঞ্জুরির সোহাগ দলকে ছাড়ছিলোই না। ভারতের সাথে প্রথম ম্যাচে অধিনায়ক মূশফিকেরও ইঞ্জুরী। ভারতের আছে বিমাড়, ব্যাটে বলে না পেরে মূশফিককে মারা হলো বীমার।তারপরও দেখলাম হাতে ব্যাণ্ডেজ নিয়ে গোটা টুর্নামেন্ট চালিয়ে গেলো মূশফিক। আমার তো মনে হয় সাকিবেরও চুলকানির জায়গায় ইঞ্জুরি ছিলো।এমন জায়গায় ইঞ্জুরি যে কাউকে বলা যায় না। শ্রীলংকার সাথে সিরিজে ২য় ওয়ানডেতে ক্যামেরা তার দিকে ঘুরতেই ইশারায় বোঝাতে চাইলো "দেখো আমার এই জায়গায় ইঞ্জুরি"। ব্যাস! বেরসিক বিসিবি সেটাকে অশোভন বলে দিয়ে দিলো তিন ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা।
আফঘানিস্তানের সাথে ঘা খেয়েও পরের ম্যাচে পাকিস্থানের সাথে রেকর্ড ৩২৬! বিজয় এর উচিত ছিলো ৮০তে যেয়ে ক্যাটওয়াক করে সিঙ্গেল নিয়ে সেঞ্চুরির পিছু না হয়ে মেরে খেলে “টাইগার ওয়াক” অব্যাহত রাখা।এতে করে সে যদি দারুন খেলা ইমরুলের মতো আউটও হতো,তাহলেই বরং ভালো হতো, সাকিব আরো আগে নামতো, রান কিছু বেশি হতে পারতো।অল্প কিছুর ভেতরে অনেক কিছু করতে পারে বলেই সাকিব বিশ্বসেরা। তার প্রমান হলো পাকিস্তানের ব্যাটিং-এর সময় সাকিবের ৪৫ ডিগ্রী এঙ্গেল-এর থ্রো থেকে আফ্রিদির রান আউট। অবশ্য আউট হবার আগেই স্পিড বোটের গতিতে ছুটে তীরে তরি ভিড়িয়ে দিয়েছে আফ্রিদি। একবার তো দেখলাম আফ্রিদি ট্রাউজারের ফিতা খুলছে।আমি ভাবলাম আনপ্রেডিকটেবল পাকিস্তান বলে কথা! হয়তো প্যান্ট খুলে মারা শুরু করবে! পরে বোঝা গেলো তার হালকা ইঞ্জুরি।লাটসাহেব আম্পায়ারের কাছে রানারও চেয়ে বসেছিলেন! আক্রমনাত্নক আফ্রিদিকে রোখার মতো পালটা আক্রমনাত্নক কোন পেসার ছিলো না ।আমাদের ছিলো দুই “চিকনি চামেলী” পেসার আল আমিন আর শফিউল। অনেক মেয়ে দিনের পর দিন ডায়েট কন্ট্রোল করেও ওদের মতো স্লিম হতে পারে না। তারপরো আল-আমিন শেষ ওভারে চেষ্টা করে গিয়েছে সাধ্যমতো। শ্রীলংকার সাথেও তার বোলিং ছিলো প্রশংসনীয়।
আরেকজনের কথা কথা না বললেই নয়,সে হলো মমিনুল। মালনিউট্রিশনে ভোগা ছেলেটা আসলে মাল। ঠিকই বুদ্ধি করে ফিল্ডারদের চিপা-চুপা দিয়ে বল মেরে রান করে ফেলে। এই চিকনি চামেলী আর মাল নিউট্রিশনের স্কোয়াডে একমাত্র সুঠাম দেহী অলরাউণ্ডার জিয়াউর রহমান। প্রাক্তন কোচ হোয়াটমোর বলেছিলেন বিলবোর্ডে বিজ্ঞাপন দিয়ে বাংলাদেশের একজন পেস বোলার অলরাউণ্ডারের খোজা দরকার। বহু আরোধ্য জিনিষ পাওয়া গেলে সেটাকে ব্য্যাবহারের বদলে সাজিয়ে রেখে দিতে ইচ্ছে হয়। জিয়াকে পেয়ে মুশফিক ভাবলো “এর যদি নজর লেগে যায়”! সেই কারণেই বোধহয় পাকিস্তানের সাথে বোলিং দেয়া হলো না (পাকিস্তানিরা আবার নজর বেশী দেয় কি না), শ্রীলংকার সাথে যখন রান রেট বাড়ানো দরকার তখন তাকে না নামিয়ে নামানো হলো রিয়াদকে। ঢিলা রিয়াদের সাথে আছে আইলসা রাজ্জাক যার কিনা আফঘানিস্তানের সাথে রান নেবার সময় ক্রিজে ব্যাট রাখতেও আলসেমী লাগে। টেম্পরারি সলিউশনে রাজ্জাক রিয়াদকে বাদ দেয়া যেতে পারে কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে দলের জন্য ভালো পেসার দরকার। এতো এতো নতুন স্টেডিয়াম না বানিয়ে একটা পেস বোলার একাডেমী বানালে উপকার হতো। ক্রিকেটারদের বিজ্ঞাপনের মডেল হবার প্রতি মনোযোগকেও সরিয়ে আনতে হনে। ড্রেসিংরুমে সাকিবের চুলকানি হয়তো টিফিন বিস্কুটেরই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। ‘গ্লাক্সসোস ডি’ খেয়ে ভালোই ক্যাচ ধরা শিখেছিল নাসির। আফঘানিস্তানের সাথে চার চার বার ক্যাচ তুলেই কিনা পরীক্ষা করতে চেয়েছিলো আফঘানিস্তানের কে কে গ্লাক্সসোস ডি খায়।ওদিকে তামিম ম্যান’স ফেয়ারনেস ক্রিম মেখে সবাইকে পটিয়ে বেরাচ্ছে, একমাত্র ইঞ্জুরীকে পটানো গেলো না। পত্রিকায় পড়লাম সিঙ্গাপুরে যাবার পর ডাক্তাররা বলেছে অপারেশন লাগবে না।তাহলে ডাক্তারদেরও পটানো হয়ে গিয়েছে???
৮ই মার্চ ছিলো নারী দিবস।সেদিন এশিয়া কাপের ফাইনালে “মহিলা” জয়বর্ধনে আর থিরামান্নের পার্টনারশিপে ভর করে আফ্রিদির নারী ভক্তদের ম্লান করে পাকিস্তনাকে হারিয়ে দেয় শ্রীলংকা। এ সকল দিবস কতটা কাজে আসে? আমরা তো আজও সব দোষই মেয়েদের উপর চাপিয়ে দিচ্ছি। যেমন সাকিবের সব দোষ চাপছে তার বউ শিশিরের উপর। ভার্সিটি বাসে চড়ে যাচ্ছি, দুইজনের আলাপ শুনতে পেলাম।
১ম জনঃ সাকিবের চরিত্র শ্যাষ।ক্যামেরার সামনে এইটা কি করলো?
২য় জনঃ চরিত্র গেছে ওর বউ এর লাইগা।ওর বউ এরও...... (বাকিটুকু সেনসরড)
ফেসবুকে কিছু লোকজনকে দেখলাম সাকিবকে গালি দেবার সময় শিশিরকেও গালি দিচ্ছে। ভারতের সাথে বাংলাদেশ ম্যাচ হারার পরও সব দোষ শিশিরের। আব্দুর রাজ্জাক সংবাদ সম্মেলনে গিয়ে বলে এসেছে, " শিশিরের কারণে আমাদের বোলাররা বল গ্রিপ করতে পারে নাই"। তারপরো বাংলাদেশকে অভিনন্দন পাকিস্তানকে হারিয়ে দেবার জন্য। মানে আমি বাংলাদেশ প্রমিলা ক্রিকেট দলের কথা বলছি।পাকিস্তান প্রমিলা ক্রিকেট দল সিরিজ হেরে বসেছে বাংলাদেশি মেয়েদের কাছে। আর ছেলেদের ম্যাচেও আলোচিত ছিলো পাকিস্তানের সাথে ম্যাচে গ্যালারির সেই পাঁচ তরুনী যারা মুশফিকের ক্যাচ মিস দেখে একে অপরকে জড়িয়ে মরাকান্না শুরু করে দিয়েছিলো। সরি বয়েজ, সময়টা পুরোপুরি ছিলো মেয়েদের দখলে।
স্পিকিং অফ ওমেন, আমার প্রস্তাব হলো ক্রিকেট ম্যাচে ব্যাটসম্যানদের যেমন রেকর্ড রাখা হয় কে কত রান করলো তেমনি ম্যাচের ক্যামেরামানদের রেকর্ড রাখা যেতে পারে কে কত গ্যালারীর সুন্দরী জুম করলো। এমনটা করা হলে রেকর্ড ঘেটে পাওয়া যেতো চ্যানেল নাইনের ক্যামেরাম্যান এশিয়া কাপের প্রতি ম্যাচেই গ্যালারির সুন্দরী জুম করায় ডাবল সেঞ্চুরি হাকিয়েছেন। তিনি এক হাতে হারিকেন আরেক হাতে ক্যামেরা নিয়ে নামেন।হারিকেন দিয়ে সুন্দরী খুজে বের করেন তারপর ক্যামেরা দিয়ে জুম করেন। মাঠের ব্যাটসম্যানরা যেমন শুরুতে ধীরে সুস্থে খেলে শেষের দিকে মারতে শুরু করে তেমনি ক্যামেরাম্যান সাহেবও শুরুতে একটু আধটু সুন্দরী দেখিয়ে সেট হয়ে নেন, এরপর শেষের দিকে পাওয়ার প্লে নিয়ে টানা জুমের পর জুম করতে থাকেন। ব্যাটসম্যানরা পেটাতে পেটাতে অনেক সময় মিসটাইমিং করে ক্যাচ তুলে দেয়, তেমনি ক্যামেরাম্যানও সুন্দরী সুন্দরী দেখাতে দেখাতে মিসটাইমিং করে গ্যালারির কিছু পুরুষ দর্শক দেখিয়ে দেন।
বাংলাদেশ-শ্রীলংকা সিরিজে মাছরাঙ্গা টিভির ক্যামেরাম্যানের স্বভাব ছিলো আরো খারাপ।সেই লোক ক্যামেরা তাক করে রাখতো খেলোয়ারদের ড্রেসিংরুমের দিকে। খেলোয়াররা খালি গায়ে ঘুরছে, তাওয়াল পেচিয়ে চুলকাচ্ছে এসব দেখানো হতো।সাকিব আল হাসান তো সেই ক্যামেরাম্যানের লালসার ফাঁদে পড়েই ক্যামেরার সামনে চুলকানির দায়ে তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ হলো। তাই মাছরাঙ্গা টিভিরও উচিত সুন্দরী দেখাতে পারে এমন কোন ক্যামেরাম্যানকে নিয়োগ দেয়া। চুলকানী দেখার চেয়ে সুন্দরী দেখা ভালো।
বিগতবারের এশিয়া কাপ নিয়ে আমার আরেকটি পোস্টের
লিঙ্ক রইলো
১০ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮
সাদরিল বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৪৪
মামুন রশিদ বলেছেন: ঝাড়া রিভিউ হইছে ।
১০ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩
সাদরিল বলেছেন: আপনাকেও ঝাড়া ধন্যবাদ
৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০২
উজবুক ইশতি বলেছেন: খুব সুন্দর হইছে
পড়ে মজা পেলাম
১০ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
সাদরিল বলেছেন: আপনি মজা পেয়েছেন জেনে খুশী হলাম
৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:১৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার রিভিউ
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:২৫
সাদরিল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৮
আহমেদ নিশো বলেছেন:
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:০৮
সাদরিল বলেছেন:
৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২০
হিংস্র ঈগল বলেছেন: এতো এতো নতুন স্টেডিয়াম না বানিয়ে একটা পেস বোলার একাডেমী বানালে উপকার হতো।
মনের কথাটা বলে দিয়েছেন।
আপনি কি ভাবছেন তা হয়তো জানি না, তবে আমি গত বিশ্বকাপের পুনরাবৃত্তির আশঙ্কা করছি। একটু পেছন ফিরে তাকান যাক।
২০১০ এর কিউইদের বাংলাদেশ সফর। ৪-০ তে বাংলা ওয়াশ। মানুষের প্রত্তাশার পারদ এভারেস্টের চূড়ায়। সাথে মিডিয়ার লেবু কচলানি। ফলাফল দেশের মাটিতে বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ছাড়া আর সব বড় দলের বিপক্ষে হার।
এবারো খেয়াল করে দেখেন। গত অক্টোবরে নিউজিল্যান্ডকে ধবল ধোলাই। প্লেয়ার কিন্তু এই রাজ্জাক, রুবেল, নাসিররাই। প্রথম ওয়ানডেতে রুবেলের হ্যাট্রিক। তখন কেউ পেস বোলার খোঁজার কথা বলেনি।
আমরা একটা জিনিস এখনো বুঝতে পারছিনা, যে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা আর নিউজিল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, জিম্বাবুই এক না। প্রথম তিনটা দল এই উপমহাদেশের কন্ডিশনের সাথে ভালো ভাবে পরিচিত। সোহাগ, রাজ্জাকের যেই স্পিনে গেইল, স্যামুয়েলস আর রস টেলরদের দম বের হয়ে যায় সেই স্পিন দিয়ে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকার সাথে ধারাবাহিক জয় আশা করা যায় না। পাকিস্তানের সাথের ম্যাচটার কথাই ধরুন না, সবাই আফ্রিদির ব্যাটিঙের কথা বলছে কিন্তু ওইসময় যদি দিলশান, সাঙ্গাকারা বা কহলি ব্যাট করতো তারাও ওই বলগুলোকে গ্যালারিতে পাঠাত।
এক দিক দিয়ে এবারের শ্রীলংকার সফর আর এশিয়া কাপ আমাদেরকে ভালো শিক্ষা দিয়েছে। আগামি বিশ্বকাপ কিন্তু অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ডের মাটিতে হবে। তখন মিশেল জনসন, সাউদির ফাস্ট বলে মুশফিক, নাসির, মমিনুলরা কুপোকাত হউয়ার পর সমালোচনার জন্য বসে না থেকে ক্রিকেট বোর্ডের কর্তাদের এখন থেকেই প্রস্তুতি নেয়া উচিৎ।
কমেন্ট বড় হয়ে গেলো বলে দুঃখিত। ভালো থাকবেন।
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫১
সাদরিল বলেছেন: বেশ সুন্দর কমেন্ট দিয়েছেন। দুঃখিত হবার কিছু নেই।আপনার সাথে একমত।
৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৫৬
মৃত মানব বলেছেন: চমত্কার,দারুন
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৩৫
সাদরিল বলেছেন: থ্যাঙ্ক ইউ, ধন্যবাদ
৮| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:২৩
অন্ধকারে একজন বলেছেন:
পোষ্ট পড়ে আমারও ওই জায়গায় চুলকাতে মন চাইছে
আপনে আবার মাছরাঙ্গার ক্যামেরা ম্যানরে ডাকতে চইলা যাইয়েন না কইলাম
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০৭
সাদরিল বলেছেন: সুন্দরী দেখলে চ্যানেল নাইনের ক্যামেরাম্যানকে ডাকতে ভুলবেন না কিন্তু
৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: পুরাই একটানা দৌড়ের উর্পে রিভ্যু হইছে....ঠেকানো মুশকিল। বিশ্লেষণে স্টেরিওটাইপ যোগাযোগটা বেশ হয়েছে। চমৎকার এক কথায়।+।
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:২০
সাদরিল বলেছেন: দৌড়ের উর্পে ধন্যবাদ
১০| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: কোয়ালিটি হিউমার + ভালো বিশ্লেষণ। সব মিলায়ে দারুণ।
১১ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০৬
সাদরিল বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই,আপনার মন্তব্য সবসময়েই অনুপ্রেরণামূলক
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:১৫
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: সেই রকম হয়েছে
