নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কণ্ঠ কুণ্ঠিত

https://www.facebook.com/blogger.sadril

সাদরিল

নেই কোন বৃত্তান্ত, একই বৃত্তে ঘুরতে ঘুরতে হচ্ছি শ্রান্ত

সাদরিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

জিরো ডিগ্রী নিয়ে সামহোয়্যারইনে লেখা মুভি রিভিউ যুগান্তর পত্রিকায় চুরি

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩

গত শনিবার ৭ ফেব্রুয়ারী বলাকা হলের দুপুর ১টার শোতে আমি সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলা ছবি জিরো ডিগী দেখি। যেহেতু অনেকদিন ব্লগে লেখা হচ্ছে না তাই ভাবলাম একটি মুভি রিভিউ পোস্ট দেয়া যাক। ৯ ফেব্রুয়ারী সোমবার দিবাগত রাত ১২টা ৪০ মিনিটে আমি সামহোয়্যারইনে জিরো ডিগ্রীর মুভি রিভিউ পোস্ট দেই (লিঙ্ক) । সেটি পরদিন সামুর প্রথম পাতায় নির্বাচিত হয়। আমি গতকাল সেটি ফেসবুকেও নোট আকারে লিখি (লিঙ্ক) । ফেসবুকে আমার দুইটি আইডি, একটি দিয়ে আমি ব্লগারদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করি, আরেকটি রয়েছে যেখানে আমার আত্নীয় স্বজন এবং বন্ধু-বান্ধবেরা রয়েছে। এই আইডির স্ট্যাটাস আমি সাধারণত পাবলিক করি না তবে এই আইডিতে দেয়া জিরো ডিগ্রী নিয়ে লেখা নোটটি পাবলিক ছিলো। আজকে আমার ফেসবুকের দুইজন বন্ধু ফেসবুকে লিঙ্ক দিয়ে জানায় ‘জিরো ডিগ্রী’ নিয়ে যুগান্তর পত্রিকার প্রতিবেদনে আমার লেখা চুরি করা হয়েছে (লিঙ্ক) । আমি সেই লিঙ্ক দেখি তারপর যুগান্তর পত্রিকাটি কিনে আনি এবং পত্রিকার ১৩ নম্বর পেইজে আনন্দনগর বিভাগে বড় করে লেখা প্রতিবেদনটি দেখতে পাই যেখানে প্রতিবেদকের নাম দেয়া হয়েছে 'এফ আই দীপু'। লেখাটি পড়ে বুঝতে পারি ফেসবুক থেকে নয়, আমার সামুর লেখাটাই এখানে চুরি করা হয়েছে (কি করে বুঝলাম একটু পরে বলছি)।



সামুতে দেয়া আমার পোস্টের শিরোনাম ছিলো “জিরো ডিগ্রী (জিরো এক্সপেকটেশ্নের মুভি রিভিউ), আর যুগান্তরে শিরোনাম দেয়া হয়েছে “যুব সমাজ নষ্ট করার ছবি জিরো ডিগ্রী”। জিরো ডিগ্রী দেখে যুব সমাজ নষ্ট হয়ে যাবে এ ধরণের বাক্য আমার লেখায় কোথাও ছিলো না। আমি আমার পুরো লেখায় ছবির গল্পে কিছু অসংগতি তুলে ধরার পাশাপাশি ছবির কিছু ভালো দিকও লিখেছিলাম সেই সাথে ছবির মূল চরিত্রগুলোর নাম বদলে দিয়েছিলাম যাতে রিভিউ পড়তে গিয়ে কাহিনী জেনে গিয়ে অন্য কেউ ছবি দেখতে অনাগ্রহী না হয়ে উঠে।পোস্টটি লেখাও হয়েছিলো হালকা মেজাজে এবং জাস্ট ফান করার উদ্দ্যেশ্যে। আমার লেখাটিতে নয়টি প্যারা ছিলো যার মধ্যে মধ্যে ছয়টি প্যারা ঐ প্রতিবেদনে কপি করে বসানো হয় তবে মাঝে মাঝে কিছু লাইনে পরিবর্তন ছিলো।



যেমন কাহিনীর অসংগতি তুলে ধরতে গিয়ে উদাহরণ দিতে গিয়ে আমি লিখেছিলাম “জেমসের গান শুরু হতেই দর্শক কড়তালি দিয়ে উঠে এবং সেই গান চলাকালে রীনার সাথে মুশফিকের মৃদুমন্দ জাপ্টাজাপ্টির দৃশ্য দেখানোতে বোঝা গেলো তাদের ভেতরে দ্বন্দ চরমে উঠেছে”। পত্রিকায় লেখা হয়েছে “জেমসের গান শুরু হতেই দর্শক করতালি দিয়ে উঠে এবং সেই গান চলাকালে রুহির সঙ্গে প্রেমিকের বিছানার দৃশ্য দেখানোতে বোঝা গেল তাদের ভেতরে দ্বন্দ্ব রয়েছে”। উল্লেখ্য ওই গানের সময় রুহি এবং তার প্রেমিকের কোন বিছানার দৃশ্য ছিলো না। প্রতিবেদক নিজেই ছবিটি দেখেছেন কি না সেই বিষয়ে আমি সন্দিহান।



আরেক জায়গায় আমি লিখেছি “অনিমেষ আইচের এই চেষ্টা যদি আপনি স্বচোক্ষে হলে গিয়ে দেখতে চান, তাহলে এখনই আমার লেখা শেষ করে উঠে যান। শেষ কটি প্যারা পড়ার আর দরকার নেই। আপনার প্রতি একটাই সাজেশন জিরো এক্সপেকটেশন নিয়ে হলে যাবেন, ভালো লাগার সম্ভাবনা তাহলে হয়তো বেশী থাকবে”। পত্রিকায় লেখা হয়েছে "ট্রেইলার দেখে যারা হলে যাবেন তাদের ধরা খাওয়ার আশংকাই বেশি। অতএব যারা হলে যাবেন তারা যেন জিরো এক্সপেকটেশন নিয়ে যান। তাহলে হয়তো ভালো লাগার সম্ভাবনা তৈরি হলেও হতে পারে। আর সেটা যৌনতানির্ভর”। প্রতিবেদকের উদ্দেশ্য স্পস্ট। তিনি আমার লেখা ব্যাবহার করে কয়েকটি জায়গায় যত্ন নিয়ে ছবির যৌণতার দিকেই ফোকাস করতে চাচ্ছেন। তবে আমি আমার ফেসবুকের নোটে এই জিরো এক্সপেক্টেশন নিয়ে লেখা লাইনটি বাদ দিয়েছিলাম যা ব্লগের পোস্টে লেখা ছিলো।তাই আচ করতে অসুবিধা হয়নি যে ব্লগের লেখাটাই চুরি হয়েছে।





আমি লিখেছিলাম “রেসলিং নির্ভর এ ছবিতে মাহফুজ এর চরিত্রটি অনেকটা আন্ডারটেকার-এর মতো। তিনি বদ্ধ অন্ধকার ঘরে থাকেন, সেই ঘরে এতোই গন্ধ যে জয়ার মতো খুনীও সেখানে ঢুকে নাক মুখ কুচকে ফেলে। আর রুহী তো বলেই ফেলে “বাবাগো, কী গন্ধ”। আমরা তো রহস্যের গন্ধের জন্য হলে এসে কিছুই পেলাম না, জয়া আন্টি আর রুহি আপু এটলিস্ট কিছু একটার গন্ধ পেলেন”। আমি স্রেফ মজা করেই উনাদের আন্টি আর আপু বলে সম্বোধন করেছিলাম। প্রতিবেদনে এডিট করে লেখা হয়েছে “অথচ দর্শকরা রহস্যের গন্ধের জন্য হলে এসে কিছুই পেলেন না। জয়া আর রুহি আন্টি (দু’জনকেই ছবিতে আন্টিদের মতো বয়স্ক লেগেছে) অন্ততপক্ষে কিছু একটার গন্ধ পেলেন।



আমর লেখাটির শেষ দিকে লিখেছি “আমার মনে হয় বাংলা সিনেমার ডিরেক্টররা যারা একটি নতুন ধারা তৈরীর চেষ্টা করছেন তারা একটি ট্র্যাপে পড়ে গিয়েছেন। তারা আইটেম গান দিয়ে ছবি বানালে মনে হয় বলিউডকে ফলো করছেন, অলৌকিক এ্যাকশন সিন দিলে মনে হয় তামিল ছবি প্রভাবিত, আবার খোলামেলা দৃশ্য দিলে কলকাতার আর্ট ফিল্ম অনুসরণ করার ঝুকিতে থাকেন। আবার এ সবই বাদ দিতে গেলে সিনেমার বদলে নাটক বানিয়ে ফেলেন”। এটি বাংলা সিনেমায় চলমান ট্রেন্ড নিয়ে আমার অবজারভেশন কিন্তু পত্রিকায় এটই অবজারভেশন শুধু অনিমেষ আইচের দিকেই ঘুরিয়ে লেখা হয় “মনে হয়েছে পরিচালক একটি ট্র্যাপে পড়ে গিয়েছেন। ছবিতে বলিউডকে ফলো করা হয়েছে, তামিল ছবি দ্বারা প্রভাবিত এবং যৌন দৃশ্য সংযোজন করে হলিউডকে অনুসরণ করার বিষয়টি প্রকট। এসব বাদ দিলে জিরো ডিগ্রীকে একটি নাটক বলা যায়”। এছাড়া যেসমস্ত কথা হুবুহু কপি পেস্ট করে বসানো হয়েছে সেইগুলো আর নাই বা বললাম, লিঙ্কেই এর প্রমান রয়েছে।



লেখায় প্রতিবেদক নিজে থেকে আরো কিছু সংযোজন করেছে যার সবই নেতিবাচক কথা। সেই কথাগুলোলো আমার নয়। প্রতিবেদক ইতিবাচক বা নেতিবাচক যেভাবে খুশী লিখবেন কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো যুগান্তরের মতো একটি জাতীয় দৈনিকে একটি ছবির বিরুদ্ধচারন করতে গিয়ে আমার অনুমতি না নিয়ে আমারই লেখা কেন ব্যাবহার করবে? যুগান্তরের ফেসবুজক পেইজ থেকেও লেখাটি শেয়ার করা হয়েছে (লিঙ্ক) ।সেখানে ২০ হাজার লাইক পড়েছে, ৬০০ এর উপরে শেয়ার হয়েছে এবং প্রায় ১০০০ এর উপরে কমেন্ট পড়েছে। প্রতিবেদক যেভাবে একপেশে লিখেছেন তাতে বোঝা যায় মুভি ক্রিটিকের জন্য নয় বরং বিতর্ক তৈরীর উদ্দেশ্যেই লেখাটি লেখা। যুগান্তরের পেইজে সেই লেখা নিয়ে এখন পাঠকদের জমজমাট বিতর্ক হচ্ছেও এবং আমার লেখা ব্যাবহার করে এতগুলো মানুষের সাথে প্রতারণা করে যুগান্তরও তাদের সাইটে হিট কামিয়ে নিচ্ছে। আমি যুগান্তরের কাছে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইতে এবং প্রতিবেদকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যাবস্থা নেবার দাবি জানিয়ে প্রতিবাদ জানাতে যাচ্ছি তবে ব্লগেও এই পোস্টটি দিয়ে রাখলাম যেহেতু ব্লগ থেকেই লেখাটা চুরু হয়েছে। এর আগেও সামুর ব্লগারদের লেখা নানা পত্রিকায় তাদের অনুমতি না নিয়েই অন্য নামে ছাপানো হয়েছে। যেহেতু সামুতে পোস্ট দিলে পোস্টের নিচে লেখা উঠে “বিষয়বস্তুর স্বত্বাধিকার ও সম্পূর্ণ দায় কেবলমাত্র প্রকাশনাকারীর...” সেক্ষত্রে আমাদের কোন লেখারই দায় সামু নিবে না এটা স্বাভাবিক। কিন্তু এই সুযোগে সামুর ডেডিকেটেড ব্লগারদের লেখা ব্যাবহার করে অন্য পত্রিকারা ঠিকই হিট কামিয়ে নিচ্ছে। তাই কীভাবে নিজের ব্লগারদের লেখাগুলোকে অনলাইনে নিরাপত্তা দেয়া যায় সে ব্যাপারটি নিয়ে মনে সামুর নতুন করে ভেবে দেখা দরকার। এ বিষয়ে সামুর সহ ব্লগারদেরও দৃষ্টি আকর্ষন করছি।

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০১

নিস্পাপ একজন বলেছেন: চুর চুর :-P :-P

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০

সাদরিল বলেছেন: সবাই যদি আপনার মতো নিষ্পাপ হতো ...।

২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

শুনে খুশী হলাম যে, আপনার লেখা চুরি হয়েছে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০

সাদরিল বলেছেন: কি কারণে খুশী হলেন দয়া করে জানাবেন কি ভাই?

৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: একটা প্রতিবাদলিপি পাঠান চুরদের কাছে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১১

সাদরিল বলেছেন: মাত্র পাঠালাম। অনেকদিন পর আপনার কমেন্ট দেখে ভালো লাগলো।

৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭

দ্যা আহমেদ মামুন বলেছেন: চুরি ডাকাতি ছাড়া কালচার চলে না।
এখানে নাই কোন বিচার।
যে যত বড় চোর সে বড় প্রতিভাবান।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৬

সাদরিল বলেছেন: যে কালচার গড়ে উঠেছে সেটি তো রোধ করতে হবে তানাহলে অনলাইনে লেখার আর কারণ কি থাকলো???

৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

"লেখক বলেছেন: কি কারণে খুশী হলেন দয়া করে জানাবেন কি ভাই? "

-ভালো লেখা চুরি হয়।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৯

সাদরিল বলেছেন: আমার লেখাটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশী হলাম। ভালো লেখা যদি চুরি হতে থাকে তাহলে ব্লগে একসময় কোন ভালো লেখাই থাকবে না। ব্লগারদের এবং ব্লগ সাইটগুলোর এই বিষয়ে এখনই সচেতন হবার সময় নয় কি?

৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

আমার লেখা থেকেও অনেকে হুবুহু কপি করে নিজের বলে চালিয়ে দেয়। দির্ঘদিন অনলাইন পত্রিকা, ফেবু ও বিভিন্ন ব্লগে এসব চুরি অহরহ চলছে।
এসব চরম অনৈতিক। ছাপানো বই নাহলেও ব্লগে আমার লেখার স্বত্বাধিকার একান্তই আমার নিজস্য। আমার কষ্টের ফসল।
লেখা শেয়ার করা যেতে পারে, মুল লেখকের নাম উল্লেখ করে লেখা রিপোষ্ট করা যাতে পারে।

কিন্তু প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহাম্মেদ পলক ফেবুতে (যার পেইজ ভেরিফাইড) উনি আমার এই পোষ্টের লেখা হুবুহু কপি করে নিজের বলে চালিয়ে দিলেন। যার 22,212 লাইক ও 1,406 shares. ছবিতে দেখা যায় উনি সংসদে দাঁড়িয়ে বলছেন, নিচে ক্যাপসানে হুবুহু আমার লেখা (হয়তো আমার লেখাটিই পড়ছেন)
আমার অনুমতি, সম্মতি বা নাম উল্লেখ ব্যাতিত এভাবে আমার লেখা ব্যাবহার দুর্ভাগ্যজনক।

প্রতিমন্তী পলকের স্টাটাসটির লিঙ্ক

আমার সামুর পোষ্ট
বিডি ব্লগে আমার লেখা

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৩

সাদরিল বলেছেন: আমি এতোদিন ব্লগারদের লেখা অন্য ব্লগারদের দ্বারা বা বিভিন্ন ফেসবুক পেইজে কপি হতে দেখেছি। একজন মন্ত্রীর পেইজে আপনার লেখা দেখে বুঝলাম আমার চেয়েও দুর্ভাগা কেউ আছে। পেইজটি ভেরিফাইড হলেও কি এটি কি মন্ত্রী মহোদয় নিজেই চালান?? তবু আপনার জন্য শান্তনা হতে পারে যে আপনার নাম না দিলেও এট লিস্ট আপনি যেটি বলতে চেয়েছিলেন সেটিই শেয়ার করা হয়েছে তার উপর এটি উনার পেইজ কোন প্রতিষ্ঠান নয়। অন্যদিকে যুগান্তর একটি জাতীয় পত্রিকা যাদের ওয়েবের আজকের হিটগুলোর একটি বড় অংশ আমার লেখা থেকে যাচ্ছে, ওরা ফেসবুক পেইজে লাইক পাচ্ছে আমার লেখা থেকে। আবার লেখায় আমি যা বলতে চেয়েছি সেটি পুরো আরেকদিকে ঘুরিয়ে দেয়া হয়েছে।

৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৪

শাহ আজিজ বলেছেন: সাদরিল যদি আপনার সারটিফাইড নাম না হয় তবে আপনি কোন উপায়ে প্রমান করবেন লেখাটি আপনার?? ছদ্দনাম ব্যাবহারে এখানেই বিপত্তি। ইদানিং খেয়াল করেছেন কিনা ফেবু , ইয়াহু আপনার আসল নাম চাইছে কারন সাইবার আইনে একজনকে শনাক্ত করা খুবই জরুরি। আর আমাদের দেশে কপিরাইট আইন এতটাই দুর্বল যে ওটা দিয়ে আসল নামের লেখা চুরি গেলেও কিছু করতে ইন্নালিল্লাহে--- হয়ে যায় ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১১

সাদরিল বলেছেন: এটা আমার মা বাবার দেয়া নাম। ফেসবুকে আমার যে দুইটি আইডি দুইটিতেই এই নাম। আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমার মনে হয় যারা মৌলিক বিষয়ে ব্লগিং করেন তাদেরকে ব্লগ সাইটগুলো আসল নামে ব্লগিং করতে উতসাহ দিতে পারে। এই কপি পেস্ট বেড়ে যাওয়ার পেছনে নিক কালচার বড় ভূমিকা পালন করেছে বলে মনে করি।

৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: যুগান্তর অফিসে যোগাযোগ করে এই 'দিপু' কে ধরা যায় নাকি দেখেন।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২০

সাদরিল বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। যুগান্তরকে মেইল করে প্রতিবাদ জানিয়েছি। দেখি তারা কি বলে?

৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৪

ডট কম ০০৯ বলেছেন: যুগান্তর ওয়ালাগো যাইত্তা ধরেন। এই চুরি মানতাম না।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২১

সাদরিল বলেছেন: যুগান্তর এখন লেখার হিটে হাওয়ায় উড়ছে। আপনি যে এটি মেনে নেন নি সেটির জন্য ধন্যবাদ

১০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৩০

পুরান লোক নতুন ভাবে বলেছেন: আমি মনে করি লেখা চুরি হওয়া মানে লেখক হিসাবে সার্থকতা!!

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৫

সাদরিল বলেছেন: এই কথাটি আমাকে আরো কয়েকজন বলেছে।

১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:২০

শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: চুরি বিদ্যা বড় বিদ্যা!

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৬

সাদরিল বলেছেন: বড় বিদ্যা যদি না পরে ধরা

১২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: অনুমতি বিহীন ভাবে লেখা কপি করা অপরাধ । বিষয়টা চা চক্রে আলোচনা হওয়া উচিত ।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৭

সাদরিল বলেছেন: আলোচনা হয়েছিলো তো। কিন্তু ব্লগারদের জন্য তো কোন কপিরাইট আইন আছে সেরকম কিছু তো শুনলাম না

১৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০১

আবু শাকিল বলেছেন: প্রতিবাদলিপি পাঠিয়ে দেন।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৮

সাদরিল বলেছেন: দিয়েছি

১৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৯

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: এভাবে নাকি অনেকের লেখাই নীরবে চুরি হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু বন্ধ করার কোন কৌশল কেউ খুঁজে পাচ্ছেন না। নৈতিকতা বিবর্জিত কাজে মানুষ কীভাবে তৃপ্তি পায় জানি না। আপনার প্রতিবাদের সাথে একাত্মতা জানিয়ে গেলাম।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৯

সাদরিল বলেছেন: একাত্মতা জানাবার জন্য ধন্যবাদ

১৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯

কলমের কালি শেষ বলেছেন: লেখা চুরি এখন এক্তা ফ্যাশনের মতো । খুব লজ্জাস্কর ব্যপার ।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২০

সাদরিল বলেছেন: পত্রিকাওয়ালারা তো লজ্জা স্বরম অনেক আগেই বিসর্জন দিয়েছিলেন

১৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৩

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: যুগান্তর ভালা না।
বদের আঁঠি।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২০

সাদরিল বলেছেন: চূড়ান্ত বদের আঁঠি।

১৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: বিখ্যাতদের লেখাই চুরি হয়রে ভাই। আপনি তো বিখ্যাত হয়ে গেলেন।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২২

সাদরিল বলেছেন: বিখ্যাত হলেই কি লেখা চুরি হয় নাকি লেখা চুরি হলে বিখ্যাত হয়? এ বিষয়টা নিয়ে আমি বেশ কনফিউজ সজীব ভাই।

১৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৫

সুমন কর বলেছেন: প্রতিবাদলিপি পাঠিয়ে দেন।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২২

সাদরিল বলেছেন: দিয়েছি কোন উত্তর দেয় নাই

১৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৩৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: যুগান্তর থেকে প্রত্যুত্তর কিছু পেলেন?

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩০

সাদরিল বলেছেন: কোন উত্তর পাই নি। তবে প্রতিবেদক নিজেই ফোন দিয়েছিলেন। তিনি ক্ষমা চেয়েছেন তবে তার বক্তব্য ঘটনাটি অনিচ্ছাকৃত। তিনি যেসব কারণ দেখিয়েছেন সেগুলো বিশ্বাস করব কি করবো না বুঝতে পারি নাই। আমি ছবিটির পরিচালককেও ফেসবুকে ঘটনাটি জানিয়েছিলাম তবে তিনিও কোন উত্তর দেয় নাই। এ বিষয়টি নিয়ে কয়েকদিন বেশ মন খারাপ ছিলো তাই ব্লগের কোন কমেন্টের উত্তরও দেই নি।আপনি যে বিষয়টি নিজে থেকে এসে আবার খোজ নেবার জনয মন্তপব্য করেছেন এ জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪

রোদেলা বলেছেন: সামুর লেখা আপনার রিভিউ আগেই পড়েছি।ফেইস বুকে স্ট্যাটাস সেটিং আছে,কিন্তু ব্লগ থেকে কেন এটা করা যায় না-জানি না।কপি করার অপশন বাদ দেওয়া দরকার।ভালো সফটোয়ার দরকার,ব্লগ সঞ্চালক কি বলে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.