![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মনের কথা অপরকে বলতে ভাললাগ।কবিতা ভালবাসি। একজন শারীরিক প্রতিবন্ধী ব্যক্তি।
আমার এই পোস্টে একজন আমার প্রোফাইলের লেখা দেখে কি মন্তব্য করেছে দেখেন ছবিটাতে
মন্তব্যটা ভাল ভাবে করতে পারতো। এত খারাপ লেগেছে তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না। এর পর আর একজন মন্তব্য করেছে
তার মন্তব্যটা কিন্তু খারাপ লাগেনি। জানতে ইচ্ছে হলে ভাল ভাবে প্রশ্ন করা কি উচিত নয়?
শারীরিক বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন অর্থ হল শারীরিক ভাবে প্রতিবন্ধী।
ইংরেজি Disable শব্দটা ব্যবহার করা হত যারা প্রতিবন্ধী তাদের বোঝাবার জন্য। Disable শব্দটার পরিবর্তে বিশেষ শিক্ষার ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় অনেক শব্দ ব্যবাহর করা হয়েছে। যেমন Exceptional Children, Challenged Children, ইত্যাদি। আবার বিশেষ শিক্ষার আলাদা আলাদা ফিল্ডে আলাদা আলাদা শব্দ ব্যবাহর করা হত। যেমন বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের বোঝাবার জন্য Intellectually Disabled (ID), Mentally Retarded (MR) ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করা হত। তবে এখন Intellectually Disabled (ID) শব্দটা ব্যবহার করা হচ্ছে। দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের জন্য নানা শব্দের ব্যবহারের পর Visually Impaired (VI) শব্দটি ব্যবহার করা হচ্ছে। শারীরিক প্রতিবন্ধেদের জন্য মাঝে Physically Challenged শব্দটা ব্যবহার করা হত।
বর্তমান সময়ে প্রতিবন্ধেদের বোঝানোর জন্য বহুল ব্যবহৃত ইংরেজী শব্দ হচ্ছে Person with Special Needs যার বাংলা করলে দাড়ায় বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যাক্তি।
প্রশ্ন আসতে পারে বিশেষ চাহিদা কি?
প্রথমেই আসা যাক প্রতিবন্ধীতার ধরন নিয়ে। তিন ধরণের প্রতিবন্ধীতার জন্য চাহিদা বেশি থাকে (বিশেষ শিক্ষার আলোকে) বুদ্ধি প্রতিবন্ধী, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ও শ্রবন প্রতিবন্ধী। শারীরিক প্রতিবন্ধী ব্যাক্তিদের বিশেষ শিক্ষার আওতায় ধরা হয় না যেহেতু তাদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য আলাদা কোন কাজ করতে হয় না।
কার কি চাহিদা। বুদ্ধি প্রতিবন্ধেদের জন্য আলাদা কোন সহায়ক যন্ত্রের প্রয়োজন পরে না। তবে তাদের শিক্ষাগত চাহিতা হল তারা যতটুক পারে ততটুকই পরবে। তাদের পাশ করিয়ে এগিয়ে নিতে হবে। সাধারন শিক্ষার্থীদের মত ফলাফল তাদের কাছে আশা করে থাকলে হবে না। তারে জামিন পর দেখলে বুঝতে পারবেন।
দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের প্রধান চাহিদা হল সাদা ছড়ি। তাছাড়া শিক্ষার ক্ষেত্রে ব্রেইল সিসটেম, অডিও সিসটেম, স্পিকিং কম্পিউটার ইত্যাদি।
শ্রবন প্রতিবন্ধেদের প্রধান চাহিদা হেয়ারিং এইড। শিক্ষায় বাস্তব বস্তু দিয়ে শিখণ।
শারীরিক চাহিতাসম্পন্ন ব্যাক্তিদের জন্য শিক্ষার ক্ষেত্রে এমন কোন চাহিদা নেই। তবে দৈনন্দিন জীবনের চাহিদাগুলো হল হুইল চেয়ার, স্টিক, ক্রেজ, বেড চেয়ার, রেম, ইত্যাদি।
প্রতিটি বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যাক্তিরই ঘর, শিক্ষাঙ্গন, অফিস-আদালত, খেলার মাঠ ইত্যাদি ভেদে আরো আরো চাহিদা রয়েছে।
এবার আমার কথায় আসা যাক। আমি একজন শারীরিক বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যাক্তি। এর মানে আমি শারীরিক ভাবে প্রতিবন্ধী। আমার বিশেষ চাহিদা হল হুইল চেয়ার। তবে যেহেতু বাংলাশের ভবনগুলো, রাস্তঘাট, যানবাহন হুইল চেয়ার উপযোগী নয় তাই বসে বসেই চলা ফেরা করতে হয়।
এবার বলেন তো আমি শারীরিক বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যাক্তি এটাতে আবালের কি হল?
কিছু মানুষে আছে নিজে বোঝেনা এর জন্য আরেকজনকে কষ্ট দেয়। গত দুইদিন যাবত ব্লগে মারাত্মক মনকষ্ট পাচ্ছি। বোধহয় বেশিদিন টিকতে পারবো না।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১২
বালক বন্ধু বলেছেন: এই ক্ষেত্রেগুলোতে আমি নিয়মিত কাজ করি। তাই আমি জানি মানুষ কতটা অসচেতন। নাজানাটা কোন দোষের নয়। দোষ তখনই হয় যখন না জেনে নিজেকে মানুষ বড় মনে করে।
সে জানতে চাইতে পারতো। অভদ্র ভাষার ব্যব্হার কোন ভাবেই উচিত হয়নি।
২| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১০
সায়েম হক বলেছেন: খালি ক্যাচাল
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১১
বালক বন্ধু বলেছেন: কাকে বোঝালেন?
৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১২
অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: দুঃখিত , আন্তরিকভাবেই ।
অন্য সবাইও না বুঝেই এমন বলেছে । ক্ষমাসুন্দরতা দেখাবেন।
আবারো দুঃখপ্রকাশ ।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১৩
বালক বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ। আশা করি মানুষ মন থেকে বুঝবে।
৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১৫
তাশফী বলেছেন: দুঃখিত , আন্তরিকভাবেই ।
অন্য সবাইও না বুঝেই এমন বলেছে । ক্ষমাসুন্দরতা দেখাবেন।
আবারো দুঃখপ্রকাশ ।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:২৪
বালক বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ। আশা করি মানুষ মন থেকে বুঝবে।
৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১৫
ইউক্যালিপ্টাস বলেছেন: অলস ছেলের সাথে একমত।
৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১৬
সাগরের বুকে ঢেউ........ বলেছেন: আপনার জন্যে শুভকামনা।
সবার মানসিকতা তো একি রকম নয় তাই আজেবাজে কথায় কান না দিয়ে সামনে এগিয়ে যান।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:২৯
বালক বন্ধু বলেছেন: আজেবাজে কথায় কান না দিয়ে সামনে এগিয়ে যান।
ভাই এই একটা জিনিসই পারিনা।
৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১৬
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: হা কথাটা অনেকে জানে
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৩০
বালক বন্ধু বলেছেন: আমি বিশেষ শিক্ষা নিয়ে অনেক কাজ করি। আমার অভিজ্ঞতা কিন্তু বলে বেশিরভাগ মানুষই এই বিষয়গুলো জানেনা। শিক্ষিত মানুষও এই তালিকায়।
শেষবারের অভিজ্ঞতাটা মনে পরলে করুনা লাগে।
৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: ব্যাপারটা অনেকের ই জানা নেই। এখনতো আপনি ক্লিয়ার করলেন তার পরেও যারা বলবে তাদের না হয় আমরা অসুস্থ বলেই ধরে নিবো। মন খারাপ করবেন না।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৩১
বালক বন্ধু বলেছেন: আপনার কথাই রাখলাম। মন খারাপ না করার চেষ্টা করছি।
৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১৮
বাবুল হোসেইন বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো আপনার ব্যাখ্যা। তবে সবাইকে বলি না বুঝে মন্তব্য করা মোটেই ঠিক না।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৩২
বালক বন্ধু বলেছেন: না বুঝে মন্তব্য করা মোটেই ঠিক না।
এই কথাটার সাথে একশত ভাগ একমত।
১০| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১৯
হঠাৎ বৃষ্টি! বলেছেন: হুম। আমারও এটা জানা ছিল না।উনি নিজেও হয়ত এটা জানলে দুখঃ প্রকাশ করবে। ভালো থাকুন।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৩৩
বালক বন্ধু বলেছেন: আশায় রইলাম।
১১| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:২০
বিডি আইডল বলেছেন: কালকে আপনার প্রোফাইল লেখা দেখেই আমি বুঝতে পেরেছিলাম...এটাও বুঝেছিলাম অনেকেই না বুঝে কমেন্ট করবে....
স্পেশাল নিডস একটা বহুল প্রচলিত ইংরেজী শব্দ...বিশেষ করে বিমান/হোটেলে বুকিং এ এই জিনিষটা নিয়মিতই জানতে চাওয়া হয়
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৩৫
বালক বন্ধু বলেছেন: একজন বিজ্ঞ মানুষ পেয়ে ভাল লাগলো।
১২| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৩৪
বালক বন্ধু বলেছেন: একজন বিজ্ঞ মানুষ পেয়ে ভাল লাগলো।
১৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৩৬
নবীন বাবু বলেছেন: কামঅন এত অল্পতে মন খারাপ করলে কি চলে।মানুষের অজ্ঞতাকে আলোকিত করেছেন এটা কি আপনার জন্য অনেক বড় পাওয়ানা?
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৪০
বালক বন্ধু বলেছেন: ভাই আমি এখনো নিজেকে বদলাতে পারিনি।
সব কিছুতেই অল্পতেই মন খারাপ হয়ে যায়।
১৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৩৯
হা...হা...হা... বলেছেন: একজন শারীরিক বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তি।
কবিতা ভালবাসি।
মনের কথা অপরকে বলতে ভাললাগে।
প্রোফাইলের লেখাটি মোছেন, সাথে এই লেখাটিও। নিজেকে আর কত হাসির পাত্র করবেন?
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৪৭
বালক বন্ধু বলেছেন: "একজন শারীরিক বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তি।"
আমি কি করে নিজেকে হাসির পাত্র করলাম।
মনে হয় পোস্টটি ঠিকমত পড়েননি।
১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:০৯
বালক বন্ধু বলেছেন: আপনার কাছে একটা প্রশ্ন "একজন শারীরিক বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তি" কথাটার মানে কি আপনি জানতেন?
১৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৫৩
পারভেজ আলম বলেছেন: বালক বন্ধু, হা হা হা'র কথায় কিছু মনে নিয়েন না, সে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী। আর যারা উলটা পালটা মন্তব্য করছে, তাগোরে মাপ কইরা দিয়েন।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:০৯
বালক বন্ধু বলেছেন: বু্দ্ধি প্রতিবন্ধীরা মানুষের মজা কুরায় না।
১৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৫৬
বিডি আইডল বলেছেন: @ পারভেজ...একমত...বাথিজার অসুখটার নাম হইলো Asparagus syndrome
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:১৩
বালক বন্ধু বলেছেন: Asparagus syndrome হল অটিস্টিক শিশুদের একটি প্রকার। এরা অনেক বেশি প্রতিভাবান হয়। নিয়মকানুন মেনে চলতে এদের অনেক ভাল লাগে এবং করা ভাবে নিয়মকানুন মেনে চলে। যারা নিয়ম মেনে চলেনা তাদের তারা চরম ঘৃণা করে ও মাঝে মাঝে মারতে যায়।
এদের বৈশিষ্ট দেখে অনেকে বলে এরা আসলে প্রতিব্ন্ধী নয়। প্রতিভাবান মানুষ।
১৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:০০
পারভেজ আলম বলেছেন: বিডি আইডল @ আপনেরে উত্তম ঝাজা। Asparagus syndrome, আমি পুরা হাসতে হাসতে শ্যাস।
১৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:০৭
টেকিবাবা বলেছেন: যারা কমেন্টগুলো করেছে তারা না জেনেই করেছে বলে মনে হয়। যেমন আমিও জানতাম না "একজন শারীরিক বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তি" - কথাটার মানে কি, ধন্যবাদ ব্যাখ্যা করার জন্য।
তবে, একটা কথা আছে - আপনার প্রোফাইলে এই বিষয়টা উল্লেখ করা কি খুবই জরুরী বা যুক্তিসংগত, একদম প্রথম লাইন হিসাবে? ধরেন আপনি অপরিচিত একজনকে ফোন করলেন কোন ১টা কাজের জন্য, ফোন ধরেই সে শুরুতে বলল "ভাই, আমি একজন শারীরিক বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তি" অথবা সোজা বাংলাতে বললে "ভাই, আমি একজন প্রতিবন্ধী"। তাহলে ব্যাপারটা কেমন হবে? একটু অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যায় না? আপনার লেখার মাধ্যমেই তো আপনার সাথে আমাদের পরিচয়, সেখানে আপনার প্রোফাইলের প্রথম লাইনই যদি এমন হয় যেটা অনেকের কাছেই বোধগম্য না বা যেটা একটু দ্ব্যার্থবোধক(যারা খারাপ অর্থে নিতে চান তাদের কাছে) তাহলে একটু কেমন কেমন হয়ে যায় না? সামগ্রিকভাবে এই বিশেষ লাইনটা আপনি কেন দিয়েছেন তা আমি বুঝতে পারি নি, আশা করি আপনি একটু বুঝিয়ে বলবেন।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৩১
বালক বন্ধু বলেছেন: আপনার কথাটা ভাল লেগেছে। লিখাটা পরিবর্তন করে দিবো।
১৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:০৭
হা...হা...হা... বলেছেন: পারভেজ আলম, বিডি আইডল এবং লেখককে বলছি।
বছর ৫/৬ আগে একবার মিরপুর ১নং গোলচক্কর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলাম। আমার পাশদিয়ে একজন প্রতিবন্ধ লোক হেঁটে যাচ্ছিল। হাঁটার সময় সে নিজের উপর কন্ট্রোল রাখতে রীতিমত যুদ্ধ করছিল। এক সময় সে আমার পাশে এসে পড়ে গেল। আমি তাকে ধরে উঠাতে গেলে সে বলল ''আমাকে ধরবেন না।'' তারপর সে নিজে নিজে উঠে হেঁটে গেল। আমি পিছন থেকে অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকলাম। একজন প্রতিবন্ধী মানুষের নিজের উপর এতবড় আস্থা আমি আর দেখিনি। সে তার নিজের প্রতিবন্ধকতা দিয়ে কারো সাহায্য বা করুন না কামনা করে না। আমার মনে হয় একজন মানুষ এমনই হওয়া উচিত। এই লেখকের ''একজন শারীরিক বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তি।'' লেখাটি পড়ে আমার মনে হয়েছে তিনি শুধু শারীরিক না মানুষিক ভাবেও নিজেকে প্রতিবন্ধী ভাবেন। তিনি প্রতিবন্ধী এটা ব্লগে লেখা কি মানুষের করুনা পাওয়ার আশায়? এই যে এই লেখার মাধ্যমে তিনি এতজনের করুনা পেলেন এর জন তিনি কি লজ্জিত হওয়া উচিত না??
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৪০
বালক বন্ধু বলেছেন: আপনার চিন্তার সাথে আমি একমত। তবে আপনি আমার সম্পর্কে ভুল বুঝেছেন।
জীবনে কখনোই কারা করুনা প্রার্থনা করিনি। আমার জীবনের যুদ্ধ সম্পর্কে আপনি অবগত নন তাই এই কথা বলেছেন। আমি বসে বসে চলেই আমার শিক্ষা জীবন শেষ করিছি। এই শিক্ষা চালাতে অনেক সময় ৪ তলা, ৬ তলায় ক্লাশ করেছি এই ভাবে বসে বসে চলে। তার পরও কারো সহোযোগীতদা নেই নি। রিকশায় উছতে গেলে প্রায়ই পা, হাত কেটে যায। বব্ধুরা আমাকে সহোযোগীতা করেতে চায় তার পরও তাদের সাহায্য নেই না।
েিনজের কোন কাজেই অপরের সাহায্য নেই না যতখন না আমি সম্পূর্ণ অপারগ হই। বরং শিক্ষা হোক বা জীবনের অন্যান্য ক্ষেত্রে আমি আমার বন্ধুদের দুহাত দিয়ে সহযোগীতা করি। সেটা টাকা দিয়ে হোক, প্রযুক্তিগত হোক বা অন্য কোন।
এখানে আমার এটি উল্লেখ করার কারণ হল আমি এমন একজন ব্যাক্তি হওয়ার পরও ব্লগে আছি। এতদূর আসতে পেরেছি তা বোঝাবার জন্য।
আশা করি আপনার ভুল ভেঙ্গেছে।
২০| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:১৫
টেকিবাবা বলেছেন: হা...হা...হা...র সাথে অনেকাংশেই সহমত। খেটেখাওয়া আত্মবিশ্বাসী অনেক প্রতিবন্ধী মানুষ দেখেছি(আমার একজন সহপাঠীও তাদের মধ্যে একজন যে মোটামুটি আমার ভালোই বন্ধু ছিলো)। তাদের কিন্তু সবসময় এমনভাবে চলতে দেখেছি যাতে তাদের প্রতিবন্ধকতা নিয়ে অন্যদের মনে কোনো করুণা বা প্রশ্নের উদ্রেগ না হয়। ব্যক্তিগতভাবে একজন প্রতিবন্ধীকে কখনই করুণার চোখে দেখতে পছন্দ করি না। কোনো দুর্ঘটনাতে আমি যদি একটি হাত বা পা হারিয়ে ফেলি তাহলে আমিও চাইবো না যে আমাকে সবাই অতিরিক্ত সহানুভূতি দেখাক।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৪৩
বালক বন্ধু বলেছেন: আমিও চাইনা আমাকে কেও করুনার চোখে দেখুক।
সমাজকল্যান মন্ত্রণালয়ের লালাবগ থানার অফিসার আমাকে করুণা করেছিল বলে আজও আমি সামাজকল্যানের কোন কাজে যাইনা।
আমার এই উল্লেখের উদ্দেশ্য হল আমি বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন হয়েও এতদূর এসেছি, আমার এই সফলতা দিয়ে মানুষকে উজ্জিবিত করতে।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
২১| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:১৫
বিডি আইডল বলেছেন: বাথিজা...পৃথিবীর যে কোন দেশেই যে কোন ধরণের ডিজেবল লোকজনই আত্মসম্মান নিয়ে চলে...যে ঘটনাটা বললা সেটা এইখানে কেউ করতে চাইলে অনুমতি নিয়ে করবে....অন্যথায় ডিজেবল লোকটা নিজেরে অফেন্ডেড মনে করতে পারে...
কিন্ত মনে রাখতে হবে সব ডিজ্যাবেলিটি চোখে দৃশ্যমান নয়.. আমার এক ঘনিষ্ঠ কানাডিয়ান বন্ধুর Asparagus syndrom আছে এবং এটা সে না বলা পর্যন্ত কারো জানার কথা নয়...
সাথে আছে বাংলাদেশে এই নিয়ে অবহেলা এবং অজ্ঞানতা...অন্তত: লেখকের এই লাইনের সুবাধেই অনেকেই অনেক কিছু জানলো
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৪৯
বালক বন্ধু বলেছেন: আমার এই উল্লেখের উদ্দেশ্য হল আমি বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন হয়েও এতদূর এসেছি, আমার এই সফলতা দিয়ে মানুষকে উজ্জিবিত করতে।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
২২| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:২৩
ঠোঁটকাটা নির্লজ্জ বলেছেন: হা...হা...হা... বলেছেন:
তিনি প্রতিবন্ধী এটা ব্লগে লেখা কি মানুষের করুনা পাওয়ার আশায়? এই যে এই লেখার মাধ্যমে তিনি এতজনের করুনা পেলেন এর জন তিনি কি লজ্জিত হওয়া উচিত না??
ঠিক বলেছেন।
বালব বন্ধু, আপনি একজন শারীরিক বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তি এটা সবাইকে জানানোর দরকার আছে কি?
আর আপনার এই প্রতিবন্ধকতা তো ব্লগে আপনার লেখালেখিকে বাধাগ্রস্থ করছে না। শুধুশুধু নিজের প্রোফাইলের প্রফম লাইনেই এই কথা ঘোষণার কোন প্রয়োজন নেই। নিজেকে কেন অকারণে করুণার পাত্র করছেন?
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫০
বালক বন্ধু বলেছেন: আমিও চাইনা আমাকে কেও করুনার চোখে দেখুক।
সমাজকল্যান মন্ত্রণালয়ের লালাবগ থানার অফিসার আমাকে করুণা করেছিল বলে আজও আমি সামাজকল্যানের কোন কাজে যাইনা।
আমার এই উল্লেখের উদ্দেশ্য হল আমি বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন হয়েও এতদূর এসেছি, আমার এই সফলতা দিয়ে মানুষকে উজ্জিবিত করতে।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫১
বালক বন্ধু বলেছেন: আমি প্রতিবন্ধী জেনেই আপনি করুনা করা শুরু করলেন। আপনার মনমানসিকতা পরিবর্তন করা উচিত।
২৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:২৩
হা...হা...হা... বলেছেন: টেকি বাবাঁ@ আইডল কাকু আর পারভেজেরে বুঝান তো একটু।
একজন মানুষ প্রতিবন্ধী, আর এটা সবাইকে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে জানাতে হবে, আর এটা দেখে আমি যদি হাসি তাহলে আমি Asparagus syndrome সমস্যাটা যে আসলে কার সেটা ভাবার সময় হয়ে গেছে।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫৭
বালক বন্ধু বলেছেন: একজন মানুষ প্রতিবন্ধী, আর এটা সবাইকে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে জানাতে হবে, আর এটা দেখে আমি যদি হাসি তাহলে আমি Asparagus syndrome
আমি যদি সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে থাকি তাহলে আমি অপরাধি। কিন্তু আমার দূর্বলতা নিয়ে হাসাহাসি করে আপনি কি ভাল কাজ করেছেন?
আমি এই পরিচয় করুনা পাবার জন্য দেইনি। দিয়েছি মানুষকে বোঝাবার জন্য যে আমি এত কষ্ট করে হলেও এতদূর আসতে পেরেছি।
আমি নিয়মিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে প্রতিবন্ধীতা নিয়ে কাজ করি। তাদের মধ্যে এডিডি, ডেবস, বোডা, এনজেল, এনএফডি, পিডিএফ ইত্যাদি রয়েছে। আমাদের মূল ও প্রধান কাজ মানুষকে প্রতিবন্ধীদের বিষয়ে জাগ্রত করা। তাদের সক্ষমতা জানানো। আমি এইখানে নিজেকে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন হিসেবে উল্লেখ করার কারন একই। মানুষ জানুক আমরাও কত কি করতে পারি।
আপনি কি জানেন ভাস্কর দা নামে একজন দৃষ্টি প্রতিন্ধী ব্যাক্তি ওয়েব ডিজাইনের কাজ করেন। জাপান থেকে ওয়েব ডিজাইনের উপর তার ডিগ্রী রয়েছে। তার নিজের ওয়েবসাইট রয়েছে। তিনিও সেখানে তার প্রতিবন্ধীতা তুলে ধরেছেন । এর মূল উদ্দেশ্য কিন্তু নিজেকে করুনার পাত্র করা নয়। নিজের শক্তিকে তুলে ধরা ও মানুষকে সচেতন করা।
আশা করি ভবিষ্যতে আর বলবেন না যে আমি করুনা পাবার জন্য এই কথা লিখেছি বা সাইনবোর্ড টানিয়েছি। আমি এই কথা কখনোই মুছবো না।
২৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:২৩
পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: আমি নিজেও এই কথার অর্থ জানতাম না ।
আমি নিজে পুরা সামুর সকল ব্লগারের পক্ষ থেকে আপনার এই কথা নিয়ে ফালতু কথা বলে মনে কস্ট দেবার জন্য ক্ষমা চাইছি । আসলে দোষ আমাদের নয়, দোষ আমাদের সিস্টেমের , আমাদের নিজেদের চারপাশের সবকিছুর।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫৭
বালক বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:২৫
বিডি আইডল বলেছেন: বাথিজা সজল....প্রতিবন্ধী বলা মানে যে নিজের প্রতি করুনা চাওয়া নয় অনন্ত: কমেন্টগুলা পইড়া সেটা বুঝতে পারবা বলে মনে করছিলাম..দোষ তোমার না বাথিজা..দোষ আমাদের শিক্ষার
২৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৩৫
হা...হা...হা... বলেছেন: আইডল কাকু, করুণা কেউ চাইতে হয় না। করুন না অনেকেই নিজের অজান্তে করে পেলে। আমি যে মানুষটিকে হাত ধরে তুলতে ছেড়েছিলাম সেটা করুণা করে না। মানুষটির অবস্থা দেখে মনের মধ্যে মোচড় দিয়ে উঠেছিল বলে, একজন মানুষ হিসেবে আরেক জন মানুষকে সাহায্য করার জন্য, সহযোগীতা করার জন্য। কিন্তু মানুষটি ঠিকই ধরে নিয়েছিল সাহায্য ও সহযোগীতার আড়ালে এটাও এক ধরণের করুনাই। করুন না কি জিনিস সেটা বোঝার বোধ সাবার থাকে না কাকু।
১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:০৬
বালক বন্ধু বলেছেন: এই ধরনের মনমানসিকতা প্রায় সব প্রতিব্ন্ধীরই রেয়েছে। কেউ সহযোগীতা করতে চাইলে করুনা ভাবে। আমিও এদের মধ্যে তা স্বীকার করতে দ্বিধা নেই।
আপনার মানুষকে সহযোগীতা করার মন মানসিকতা রয়েছে এর জন্য আপনাকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।
আমার প্রতি আপনি যে ভুল করেছেন আশা করি তা ভাংবে।
২৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৪১
পারভেজ আলম বলেছেন: হায়রে, তর্কে জিতার লেইগা মানুষ কত নির্লজ্জ যে হইতে পারে। অথচ একটা ভুল করলে স্যরি বইলা ক্ষমা চাইয়া নিলেই হয়, কামডা কি এতই কঠিন?
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫৮
বালক বন্ধু বলেছেন: মনে হয় অনেক কঠিন।
২৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৪৩
অজানা এক পথিক বলেছেন: উপরে কয়েকজন বলে ফেলেছে।
আপনার লেখার সাথে বা ব্লগে উপস্থিতির সাথে আপনি প্রতিবন্ধি তার তো কোন সম্পর্ক নেই বা তা জানানোরও কোন প্রয়োজন নেই। তাই প্রোফাইলের প্রথম লাইনটা মুছে ফেলুন।
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫৯
বালক বন্ধু বলেছেন: আমি এই পরিচয় করুনা পাবার জন্য দেইনি। দিয়েছি মানুষকে বোঝাবার জন্য যে আমি এত কষ্ট করে হলেও এতদূর আসতে পেরেছি।
আমি নিয়মিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে প্রতিবন্ধীতা নিয়ে কাজ করি। তাদের মধ্যে এডিডি, ডেবস, বোডা, এনজেল, এনএফডি, পিডিএফ ইত্যাদি রয়েছে। আমাদের মূল ও প্রধান কাজ মানুষকে প্রতিবন্ধীদের বিষয়ে জাগ্রত করা। তাদের সক্ষমতা জানানো। আমি এইখানে নিজেকে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন হিসেবে উল্লেখ করার কারন একই। মানুষ জানুক আমরাও কত কি করতে পারি।
আপনি কি জানেন ভাস্কর দা নামে একজন দৃষ্টি প্রতিন্ধী ব্যাক্তি ওয়েব ডিজাইনের কাজ করেন। জাপান থেকে ওয়েব ডিজাইনের উপর তার ডিগ্রী রয়েছে। তার নিজের ওয়েবসাইট রয়েছে। তিনিও সেখানে তার প্রতিবন্ধীতা তুলে ধরেছেন । এর মূল উদ্দেশ্য কিন্তু নিজেকে করুনার পাত্র করা নয়। নিজের শক্তিকে তুলে ধরা ও মানুষকে সচেতন করা।
আশা করি ভবিষ্যতে আর বলবেন না যে আমি করুনা পাবার জন্য এই কথা লিখেছি বা সাইনবোর্ড টানিয়েছি। আমি এই কথা কখনোই মুছবো না।
২৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫০
মাহমুদ রহমান বলেছেন: প্রথমত,
আমরা অনেকেই দায়িত্ব নিয়ে মন্তব্য করি না। মন্তব্যের সময় ওপারে কে বসে আছেন, বয়স কত, জেন্ডার কি, স্ট্যাটাস কি এসব বিবেচনা করার সুযোগ নেই; কেবল লেখাটাই এখানে বিবেচ্য। কখনও না জেনে, কখনও রেগে, কখনও বা ইগোর বশবর্তী হয়ে এমন কমেন্ট করে ফেলি যা অন্যকে কষ্ট দেয়। আমাদের সচেতনতা কাম্য..
দ্বিতীয়ত,
আপনার এই পোস্টটির কল্যাণে অনেক কিছুই জানা হলো।
১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:০৩
বালক বন্ধু বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি দারুন।
মন্তব্য করার পর যদি এমন হয় কোন মানুষ তা ধরিয়ে দিলো তাহলে দেখা যায় তার পরও নিজের মন্তব্যের উপর দাড়িয়ে থাকে।
মানুষের যে ভুল হতে পারে তা তারা বোঝে না।
উল্টো বলছে আমি নাকি করুনা পাবার জন্য এই কাজ করেছি। জীবনে কখনোই কারো করুনা নেইনি। ইনশাআল্লাহ নিবোওনা।
সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দর রহমান বিশ্বাস, সাবেক ঢাবি ভিসি ফয়েস স্যার আমার দৃড়তাকে স্যালুট করেছেন। আর কয়েকজন মানুষকে আমি বোঝাতে পারছি না যে আমি লাইনটা করুনা পাবার জন্য উল্লেখ করিনি।
৩০| ১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫৫
কমুনা বলেছেন: স্যরি ম্যান , হা হা হা একটা অসুস্থ , কিসু মনে রাখবেন না ।
১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:০৪
বালক বন্ধু বলেছেন: আপনার সরি হওয়ার কিছু নাই। আশা করি এরা ভুল বুঝতে পারবে।
৩১| ১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:০৭
এক্স বলেছেন: আপনাকে আমার আগের থেকেও বেশি ভাল লাগছে. আপনি নিজে যা তাই লিখেছেন, নিজেকে প্রকাশ করেছেন. এটা না বললে আমরা আপনার ফিলিংস আর ইমোশনগুলি বুঝতেও পারতাম না. কারন আমাদের আর আপনার ফিলিংসে অবশ্যই পার্থক্য আছে...
আপনি কিছু মনে করবেন না, ব্লগের বিশ্বযুদ্ধের মধ্যে পড়ে সবার মনই শক্ত হয়ে সন্দেহপ্রবন হয়ে রয়েছে. আমরা সবকিছুর মধ্যেই প্রতারনা ও অপরাধ খুঁজে পাই...
আমি আছি আপনার দলে.
১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:১৩
বালক বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনি আরেকটা সুন্দর বিষয় তুলে ধরেছেন।
আবেগটা আমাদের একটু আলাদা হয়। অনেক সময় তা দোষে রূপ নেয়। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তা দোষের নয়।
আমি অন্তত্য আবেগে ভেষে যাই না। নিজেকে শক্ত করতে অনেক কষ্ট হয়েছে। যদিওয় এখনো অনেক ছোট ছোট বিষয় এরিয়ে যেতে পারিনা।
৩২| ১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:১০
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: আগের কমেন্ট সামু খেয়ে ফেলছে।
ঘটনাটা দুঃখজনক। তবে আমার মত সাধারণ ব্লগাররা ঐ কথাটার প্রকৃত অর্থ জানে না, ফলে অনেকে ঐ কথাটিকে অশ্লীলভাবে চিন্তা করে।
আর ব্লগের ভার্চুয়াল জগতে আপনার শারীরিক সমস্যার কথা উল্লেখ করার কি দরকার বুঝি না, অনেকে ভাবতে পারে আপনি সহানুভূতি আদায় করতে চাইছেন।
কিছু মনে করবেন না। মনের ভাবটা অকপটে বলে ফেললাম। ভাল থাকুন।
১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:১৫
বালক বন্ধু বলেছেন: মনের কথাটা অকপটে বলার জন্য ধন্যবাদ। এভাবে বলাটাই যুক্তি যুক্ত। তবে তা শালিন হতে হবে যে ভাবে আপনি করেছেন।
আমি এই পরিচয় করুনা পাবার জন্য দেইনি। দিয়েছি মানুষকে বোঝাবার জন্য যে আমি এত কষ্ট করে হলেও এতদূর আসতে পেরেছি।
আমি নিয়মিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে প্রতিবন্ধীতা নিয়ে কাজ করি। তাদের মধ্যে এডিডি, ডেবস, বোডা, এনজেল, এনএফডি, পিডিএফ ইত্যাদি রয়েছে। আমাদের মূল ও প্রধান কাজ মানুষকে প্রতিবন্ধীদের বিষয়ে জাগ্রত করা। তাদের সক্ষমতা জানানো। আমি এইখানে নিজেকে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন হিসেবে উল্লেখ করার কারন একই। মানুষ জানুক আমরাও কত কি করতে পারি।
আপনি কি জানেন ভাস্কর দা নামে একজন দৃষ্টি প্রতিন্ধী ব্যাক্তি ওয়েব ডিজাইনের কাজ করেন। জাপান থেকে ওয়েব ডিজাইনের উপর তার ডিগ্রী রয়েছে। তার নিজের ওয়েবসাইট রয়েছে। তিনিও সেখানে তার প্রতিবন্ধীতা তুলে ধরেছেন । এর মূল উদ্দেশ্য কিন্তু নিজেকে করুনার পাত্র করা নয়। নিজের শক্তিকে তুলে ধরা ও মানুষকে সচেতন করা।
আশা করি ভবিষ্যতে আর বলবেন না যে আমি করুনা পাবার জন্য এই কথা লিখেছি বা সাইনবোর্ড টানিয়েছি। আমি এই কথা কখনোই মুছবো না।
৩৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:১৪
হা...হা...হা... বলেছেন: ওকে দাদা, হাত মিলান। আপনার সাথে আমার কোন বিরোধ নাই। হয় তো মতের অমিল এই যা। কারো সাথে কারো মতের অমিল হলে সেটা নিশ্চয় কারো অপরাধ না। আপনার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনায়।
৩৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:১৭
এক্স বলেছেন: @স্পেলবাইন্ডার - অনেক ধনী কি গর্ব করে বলেননা তার গরীব অতীতের কথা? এখানে লেখকও তার লিমিটেশনকে অতিক্রম করার কথাই উল্লেখ করেছেন. হতেও তো পারে তিনি আরও কয়েকজন ব্লগারকে পেয়ে যাবেন যারা একই তাকদীরের.
আর আমরা যদি নাই জানি তার লিমিটেশনের কথা তবে তার অনেক আবেগই আমাদের কাছে ধরা পড়বে না. যেমন ধরেন, যার পা নেই সে যদি আবেগ দিয়ে বলে আমি হাঁটতে চাই সুন্দর বাগানে এটাই আমার স্বপ্ন, তবে আমরা পাওয়ালারা ভাবব যে পোলায় ভাব মারে. কিন্তু তার কাছে ওটাই বাস্তব স্বপ্ন.
প্রথমে আমিও আই ভিউপয়েন্ট থেকে দেখেছি কিন্তু এখন দেখার চেষ্টা করছি ইউ ভিউপয়েন্ট থেকে.
১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:১৯
বালক বন্ধু বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য। ধন্যবাদ।
৩৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:১৭
বালক বন্ধু বলেছেন: @ হা...হা...হা...
আসুন হাত মিলাই।
তবে ভাই দয়া করে এই কথাটা আর বইলেন না যে আমি করুনা পাবার জন্য এই কাজ করেছি। মনের মধ্যেই রাইখেন না।
এরূপ কথায় বুকে রক্ত ক্ষরণ হয়।
৩৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:১৮
এক্স বলেছেন: শাবাস... হা...হা...হা... থ্রিচিয়ার্স ফর ইউ. মার দেয়ার থেকে মাফ চাইতে কলিজা বেশি লাগে.
১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:২০
বালক বন্ধু বলেছেন: থ্রিচিয়ার্স ফর হা...হা...হা...
৩৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:২২
বালক বন্ধু বলেছেন: দু:খ যাকে বোঝানোর জন্য এই পোষ্ট তাকে পাইলাম না। মূল পোস্টের মন্তব্যও পরছে কিনা বুঝতে পারলাম না।
৩৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:২২
মাহমুদ রহমান বলেছেন: শিক্ষিত মানুষের সমস্যা হচ্ছে, এঁরা ইগো সমস্যায় ভুগেন। সহজে হারতে চান না।
আসল কারণটা হচ্ছে..
মতের সাথে না মিললে তারে হেন তেনভাবে বকাবাদ্য করার চল সামুতে আছে। বাট, আপনি শারীরিক বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন হওয়ায় সেই কাজে একটু বিপদ হয়েছে। এই বিপদটাকে হয়ত দেখা হচ্ছে 'করুণা' পাবার কারণ হিসাবে।
সামুতে যেকোন ভাল মানুষ কেবল কবিতা, প্রেম, গল্প, ভ্রমণ কাহিনী এই ধরনের লেখা না লিখে যদি তাঁর বিশ্বাসের কথা লিখেন তবে নিশ্চিতরুপে প্রতিপক্ষের দ্বারা আহত হবেন। এই আহত হওয়ার ধরণটা কখনও মাত্রাতিরিক্ত। যেহেতু মন আছে, সেহেতু মন খারাপ হবেই। কিছুই করার নেই! আমাদের কেবল তাদের জন্যই করুণা করে যেতে হবে।
১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৫৮
বালক বন্ধু বলেছেন: সিত্য কথা। আলাদা আলাদা বিভাগ থাকলে সমস্যাটা দূর করা যেত।
৩৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:২৭
ব্রাইটসেন্ট্রাল বলেছেন: না বুঝে মন্তব্য করা মোটেই ঠিক না।
১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৫৬
বালক বন্ধু বলেছেন: একমত একমত অতপর একমত।
৪০| ১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:২৭
অজানা এক পথিক বলেছেন: আপনি আমার কথা বুঝতে ভূল করেছেন। আমি বলি নাই আপনি করুনা পাবার জন্য এটা লিখেছেন। আমার কমেন্টটা আবার পড়ুন
আমি বলতে চেয়েছি এটা জানানোর কোন প্রয়োজন নেই এখানে।
১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৫৫
বালক বন্ধু বলেছেন: যদি আপনি তা না বুঝিয়ে থাকেন তবে আমি ক্ষমা চাচ্ছি।
আমার মন্তব্যগুলো পরেন তাহলে বুঝবেন আমি কি প্রয়োজনে এটা জানাচ্ছি।
৪১| ১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৪৪
ব্রাইটসেন্ট্রাল বলেছেন: না বুঝে মন্তব্য করা মোটেই ঠিক না।
১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৫৭
বালক বন্ধু বলেছেন: একমত একমত অতপর একমত।
৪২| ১৮ ই জুলাই, ২০১০ রাত ২:৫৪
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: ভাই, কষ্ট পাইয়েন না। আমি নিজেও এই কথাটার অর্থ জানতাম না। তবে না জেনে মন্তব্য করাটা উচিৎ হয় নাই।
১৯ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১২:২৫
বালক বন্ধু বলেছেন: সে জানতো না এটাতে আমার কষ্ট না।
তার মন্তব্যটা ভাল ছিলো না।
১৯ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১২:২৬
বালক বন্ধু বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
৪৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:২৫
হাম্বা বলেছেন: টেকিবাবা বলেছেন: যারা কমেন্টগুলো করেছে তারা না জেনেই করেছে বলে মনে হয়। যেমন আমিও জানতাম না "একজন শারীরিক বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তি" - কথাটার মানে কি, ধন্যবাদ ব্যাখ্যা করার জন্য
(ভাই আপনি এখানে আমাদের পরিচিত কোন শব্দ ব্যবহার করলেন না কেন?
আর আপনার এই শব্দের যে ভুল ব্যখা হতে পারে সেটাওত বোঝা কোন কঠিন ব্যাপার না। এই জাতীয় অপ্রচলিত শব্দ ব্যবহার করলেন কেন?)
৩১ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৫২
বালক বন্ধু বলেছেন: প্রশ্ন করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনার প্রশ্নের জবাবটা একটু বিস্তারিত দিচ্ছি।
আমাদের দেশে যারা শারীরিক/মানসিক/আচরনিক/বুদ্ধিগত ভাবে অক্ষম তাদের জন্য প্রচলীত প্রধান শব্দ হল "প্রতিবন্ধী"। তাছাড়া আতুড়, ল্যাংরা, ক্ষুরা, পাগল, অক্ষম, অন্ধ, বোবা, কালা, বয়রা ইত্যাদি সমস্যা ভিন্নতায় এরকম শব্দ ব্যবহার করা হয়।
প্রতিবন্ধী ব্যাতিত অন্যসবগুলো শব্দই ব্যাক্তিকে অবহেলা করে বলা হয়। বা অবহেলা করে না বলা হলেও ব্যাক্তিকে তার অক্ষমতা দিয়ে বিচার করা হয়।
ইংরেজীতে প্রতিবন্ধীদের বোঝানোর জন্য প্রথমিক ভাবে Disable শব্দ ব্যবহার করা হত। যখন থেকে এইসব শিশুদের বাবা-মারা তাদের সন্তানদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন হতে শুরু করলেন, যখন থেকে Special Education বা বিশেষ শিক্ষা বিষয়টি প্রচলিত ও শক্ত হতে শুরু করলো তখন থেকে Disable শব্দের পরিবর্তে নানা শব্দ ব্যবহার করতে লাগলেন। সবগুলো শব্দেই শিশুদের হেলা না করে তাদের সক্ষমতা তুলে ধরার জন্য ব্যবহার হতে লাগলো। যেমন বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রথমে ব্যবহার করা হত Intellectually Disable বা বুদ্ধিগত প্রতিবন্ধী। কিন্তু পরে বিশেষ শিক্ষার মাধ্যমে প্রমান হল তারা বুদ্ধিগত ভাবে প্রতিন্ধী নয়। তাদের অনেকের অনেক ধরণে বিশেষ প্রতিভা থাকে যা অন্য যে কোন সাধারণ শিশুদের চাইতে অনেক বেশি। পরে তাদের জন্য ব্যব্হার শুরু করা হল Mentally Retarded বা বুদ্ধিগত ক্ষতিগ্রস্থ শিশু।
এভাবে নানা শব্দ ঘুরে ঘুরে দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের জন্য Visually Impaired, শ্রবণ প্রতিবন্ধীদের জন্য Hearing Impaired শব্দটি এখন ব্যবহার করা হয়।
বিশেষ শিক্ষায় শারীরিক প্রতিবন্ধীদের নেয়ে কাজ করা হয় না। কারন শাররিক প্রতিবন্ধীদের শিক্ষা প্রদান করার জন্য তেমন কোন আলাদা সহযোগীতা করার প্রয়োজন পরে না। তবুও তাদের জন্য Physically Challenged শব্দটা ব্যবহার করা হয়।
সাধারণত যে কোন ধরণের প্রতিবন্ধী শিশুদের বোঝানোর জন্য Disable শব্দের পরিবর্তে Differently Able শব্দটি ব্যবহার করা হয়। তাছাড়া Exceptional Children শব্দটিও ব্যবহার করা হয়। তবে এখন তা কম ব্যবহার করা হয়। এখন যে শব্দটি বেশি ব্যবহার করা হয় তাহল Children With Special Need বা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু।
বিশেষ চাহিদা বলতে কি বোঝায় তা আমি আমার পোষ্টে উল্লেখ করেছি। তাই আবার বললাম না।
বাংলাদেশে বিশেষ শিক্ষা বা Special Education এর ক্ষেত্র এখনো অনেক ছোট। যারা কাজ করছে তারা বেশিরভাগই অভিভাবক থেকে আসা। অর্থাৎ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুর বাবা-মা ইত্যাদি। তাই এখানে যে ধরণের সচেতনতা সৃষ্টি হওয়ার কথা তার অনেককিছুই হয় নি যদিওয় পূর্বের তুলনায় একন অনেক কাজ হচ্ছে।
প্রতিটি শব্দই পরিবর্তন করা হয় এই ধরনের শিশুদের অবস্থার একটি Positive প্রকাশের জন্য। আমার সমস্যা মূল কথা নয়। আমি মানুষ আমার চাহিদা থাকতেই পারে। আমার চাহিদা বেশি হলে আমাকে অক্ষম ভাবার সুযোগ নেই। এটি বোঝনো জন্যই বিশেষচাহিদা সম্পন্ন শব্দটি ব্যবাহার করা হয়।
এখন আসি "এই জাতীয় অপ্রচলিত শব্দ ব্যবহার করলেন কেন?" প্রশ্নে জবাবে।
এই ধরনে সব শব্দই অপ্রচিলিত। আমরা যারা জানি তারা না ব্যবহার করলে কিভাবে এটি প্রচলিত হবে। তাই আমি ব্যবহার করেছি।
আর আমি Disable বা প্রতিবন্ধী আমার জন্য ব্যবহার করাটা অপমানজনক মনে করি।
এখন যে কোন বিশেষ চাহিদা সম্পনন্ শিক্ষার্থীদের আমরা বিশেষ শিক্ষার্থী বলে সম্মোধন করি।
আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ শিক্ষার্থীদের একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন বর্তমনা যা পূর্বে "ঢাক বিশ্ববিদ্যালয় বিশেষ শিক্ষার্থী সাংস্কৃতিক সংঘ (ঢাবিবিশিসাস) ও পরে বিশিসাস নামে পরিচিত। নামটা আমার দেওয়া। আমরা টিএসসিতে একটু অনুষ্ঠান করেছি। বিশেষ শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণকারী, তারাই উপস্থাপক, তারাই পরিচালনায়, তারাই আয়োজক এরকম অনুষ্ঠান এটাই প্রথম (টিএসসির তৎকালীন পরিচালক)
না জানাটা কোন অপরাধ নয়। ভুল বোঝাও কোন অপরাধ নয়। অপরাধ ভুলটা ইচ্ছে করে কাওকে হেয় করার জন্য করাটা।
সুন্দর ভাবে জিজ্ঞাসা করার জন্য ধন্যবাদ।
৪৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:০৩
মুরুববী বলেছেন:
হুম, দু:খজনক। তবে মনে হয় যারা কমেন্ট করেছিল, তারা না বুঝেই করেছিল। কিছু মনে নিয়েন না।
০১ লা আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫০
বালক বন্ধু বলেছেন: না জানাটা কোন অপরাধ নয়। ভুল বোঝাও কোন অপরাধ নয়। অপরাধ ভুলটা ইচ্ছে করে কাওকে হেয় করার জন্য করাটা।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৪৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:২৮
হাম্বা বলেছেন: লেখক বলেছেন:
এখন আসি "এই জাতীয় অপ্রচলিত শব্দ ব্যবহার করলেন কেন?" প্রশ্নে জবাবে।
এই ধরনে সব শব্দই অপ্রচিলিত। আমরা যারা জানি তারা না ব্যবহার করলে কিভাবে এটি প্রচলিত হবে। তাই আমি ব্যবহার করেছি।
আর আমি Disable বা প্রতিবন্ধী আমার জন্য ব্যবহার করাটা অপমানজনক মনে করি।
ধন্যবাদ।
০১ লা আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫১
বালক বন্ধু বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
কেমন আছেন?
৪৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৬
গরম কফি বলেছেন: বুঝলাম আপনি বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যাক্তি তার পর বলেন .....
আপনার কথার মানে আমি বুঝি তবে সেটা হয়তো জন সামনে না আনলেও পারতেন। হয়ত আপনি করুনা বা সহানু ভূতি কামনা করেন না কিন্তু অন্যরা এটা জানার পর উদগ্রিব হয় । অন্যদের এই সুযোগ দেয়া কি উচিত ?
৪৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৬
শিমুল আহমেদ বলেছেন: অনেক কিছুই জানলাম আপনার পোস্টটির সৌজন্যে । ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০৬
বালক বন্ধু বলেছেন: আপনাকে জানাতে পেরে আমিও খুশি।
৪৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৬
প্রলাপ বলেছেন: টার্মটার ব্যাখ্যার জন্য ধন্যবাদ। কিন্তু ভাই, এইটা তো আপনার মূল পরিচয় হইতে পারে না। ব্লগে আপনার পরিচয় আপনি লেখক।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০৭
বালক বন্ধু বলেছেন: না আমার মূল পরিচয় কখনেই এটি হতে পারে না। আমার বড় পরিচয় মানুষ।
মাঝে মাঝে মানুষকে প্রমাণ করতে হয় সে মানুষ।
মাঝে মাঝে মানুষ হয়ে জন্মেও অযোগ্য হতে হয়। তাই দিতে হয় যোগ্যতার প্রমান।
আমার এই পরিচয় আমার মত এক কোটি ৭৫ লাখ বাংলাদেশী মানুষের জন্য যারা সমাজের মূল মানুষগুলোর মত যোগ্যতা নিয়ে জন্মাতে পারেনি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
৪৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:০৫
সোহায়লা রিদওয়ান বলেছেন: @লেখকঃ প্রোফাইলের কথাগুলো কখনোই মুছবেন না প্লিয।
কিছু ব্যাপার বলার দরকার আছে,
কিছু ব্যাপার সাইনবোর্ড ঝুলিয়েই এই সমাজের অবিবেচক মানুষদের জানান দিতে হয়। মূলবিন্দুর বামদিক থেকে যারা চিন্তা করতে পছন্দ করেন, তাদের জন্য করুণা। কোন পরিস্থিতিতে কতটুকু কি করছি , সেটা থেকে অন্যদের অবশ্যই শেখার কিছু আছে। আপনি তাদের জন্য লেখেন। বিভিন্ন স্তরে কিভাবে বাধা গুলো অতিক্রম করে করে এগোচ্ছেন, জানান আমাদের। এটা আপনার দায়িত্বের পর্যায়ে পড়ে। যারা শিখতে আসেনা বরং বেশী বেশী শেখাতে চায় কিছু না জানা থাকার পরও , তাদের জন্য আপনি না।
বুঝাতে পারলাম আশা করি। Nick Vujicic যে এখন একজন পাবলিক স্পিকার, তার লিমিটেশন থাকা স্বত্তেও সমাজের আর দশজনের সাথে সমান তালে জীবন যাপন করেন, এটা তিনি জানাচ্ছেন, কত্ত মানুষ ইন্সপায়ার্ড হচ্ছে। এটা কি করুণা থেকে ?? উপরের কিছু মানুষের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন।
আমার কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে, সেই ভাবনা থেকেই কথা গুলো বলা।
ভালো থেকেন বালক। আল্লাহ আপনার সহায় হোন।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০৯
বালক বন্ধু বলেছেন: আপনার কথগুলো অনেক সুন্দর। আশা করি স্বরণে থাকবে।
আমার জন্য দোয় করবেন।
৫০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:০৯
সোহায়লা রিদওয়ান বলেছেন: বাই দ্য ওয়ে, আমি মনে হয় চিনি, তুমি সগীর? আমি জাহানের আপু :-)
১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:১০
বালক বন্ধু বলেছেন: জি আপু আপনি আমাকে চিনতে পেরেছেন।
কেমন আছেন আপনি।
৫১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:১১
ফাহিম আহমদ বলেছেন: সরি..............।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:১১
বালক বন্ধু বলেছেন: আপনি কেন সরি?
সুচিন্ত যে করতে পারে, সুচিন্তা যে মানতে পারে, সুচিন্তা যে বুঝতে পারে, মানবিকতা তাকে কখনোই ছেড়ে যায় না।
৫২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:১৮
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: ভাইয়া, আপনি কখনই আপনার প্রোফাইলের লেখা গুলো মুছবেন না।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:১১
বালক বন্ধু বলেছেন: বলেছেন: কখনোই না। ইনশাল্লাহ্
৫৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:১১
বালক বন্ধু বলেছেন: কখনোই না। ইনশাল্লাহ্
৫৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৭:৪১
রর্ঝনি৩০ বলেছেন: bhaia ashole term ta ekebarei oporichito, etai shobche boro cnfusn, apni banglay kotha tar bracket e jodi english term ta likhe dn, taholei mayb r shomoshsha thake na. Apnar jnne onk shuvo kamona
২০ শে মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:৫৫
বালক বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার পরামর্শটার জন্য। ঠিক আছে আমি ঠিক করে দিবো।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:০৮
অলস ছেলে বলেছেন: সরি। মনে কষ্ট নিবেন না। ভালো লিখেছেন, এটা বেশিরভাগ মানুষের না জানাই স্বাভাবিক, বিশেষত বাংলা টার্মটা প্রচলিত না হ্ওয়াতে। তার উপর আমাদের দেশে এখনো এ সচেতনতা নেই। ঐটা উপেক্ষা করে যান, ভালো থাকুন।