![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অতিপ্রাচীন কাল থেকে নীম, নিসিন্দা, শটি, হলুদ, বসাক ইত্যাদি গাছগাছড়া ও লতাপাতা মানবদেহের রোগবালাই নিরাময়ে ভেষজ ঔষধ বা দাওয়াই হিসাবে ব্যবহারিত হয়ে আসছে। এই সব বনজ গাছগাছড়া থেকে বিভিন্ন ধরণের রোগের নিরাময়ক ও স্বাস'্য রৰার অন্যতম প্রধান ভেষজ ঔষধ বা প্রসাধনী তৈরি করা হত যা আগেরকারদিনে মানুষের রোগমুক্ত রেখে দীর্ঘায়ু দান করতো। অসংখ্য ভেষজ ঔষধীর মধ্যে কালোজিরাকে বলা হয় মৃত্যু ছাড়া সকল রোগের মহৌষধ। আর তাই নীম, নিসিন্দা, মেহগনি, আকন্দ, কালোজিরা ও রসুনের পেষ্ট ও জলীয় দ্রবণ তৈরি করে মাছের ৰত রোগ ও ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগ নিরাময় করার লৰ্যে দীর্ঘদিন গবেষনা করে আসছিলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্বাবিদ্যালয়ের গবেষকরা। বর্তমানে এইসব ভেষজ ঔষধ পরিমাণ মত মাছের খাবারে বা পানিতে মিশিয়ে ব্যবহার করলে মাছের বিভিন্ন রোগ নিরাময় করা সম্ভব যা গবেষনার মাধ্যমে পরীৰা-নিরীৰা করে সফলতা অর্জন করেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এ্যাকোয়াকালচার বিভাগের প্রফেসর ড. মোঃ গিয়াসউদ্দিন আহমেদ।
দেশের মৎস্য চাষীরা যদি এই ভেষজ ঔষধ ব্যবহার করে মাছ চাষ করে তাহলে তারা যেমন সুস'্য সবল মাছ উৎপাদন করে লাভবান হবে তেমনি দেশবাসী পাবে অর্গানিক মাছ। আর ভেষজ ঔষধ ব্যবহার করে অর্গানিক মাছ চাষ করতে পারলে বিদেশেও রপ্তানীর হার বাড়িয়ে আয় করা যাবে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা এমনটাই ধারণা সংশিস্নষ্টদের।
সাঈদ হাসান আকাশ/০১৭১৬৬৭৮৪৪৮
©somewhere in net ltd.