![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পারিজাত সম্মিলিত খামার। পারিবারিক এই খামারটি কিশোরগঞ্জের ব্রাৰনকচুরী গ্রামে অবসি'ত। গ্রাম পর্যায়ে একটি বাড়ি একটি খামার এই সেস্নাগানে উৎসাহী হয়ে শাহ আজিজুল হক পৈতৃক ভিটায় গড়ে তুলেছেন পারিজাত সম্মিলিত খামার। পেশায় এ্যাডভোকেট ও পাবলিক প্রসিকিউটর হলেও কৃষিকাজে বেশ আগ্রহ থাকায় সহধর্মীনি ফাতেমা জোহরা আক্তারকে নিয়ে সময় পেলেই ছুটে আসেন স্বপ্নের এই খামারে। দেখভাল করেন খামারটাকে। খামারের আওতায় ৮ একর জমির উপর ছোট বড় মোট ৫টি পুকুর রয়েছে। পুকুরের মাছ গুলোও তাদের মালিকের আগমন বার্তা টের পেলেই দল বেধে চলে আসে পুকুরের ঘাটে যেখানে দাড়িয়ে মাছেদের খাবার দেন সরকারী চাকুরীজিবী শাহ আজিজুল হক ও তার সহধর্মীনি ফাতেমা জোহরা আক্তার। খাবার দেওয়া মাত্রই পুকুরে চাষ করা এই মাছ গুলো খুশির ডানা মেলে খাবার খেতে থাকে যা দেখলে সবারই মনে খুশির সঞ্চয় হবে। পুকুরের চারিপাশে লাগানো আছে দেশী বিদেশী বিভিন্ন ফলজ গাছ। গাছেও ফল আসতে শুরম্ন করেছে ইতোমধ্যে। এই সব খেটে খাওয়া মানুষগুলো এই খামারে সারা বছর খামার পরিচর্যার কাজ করে। ব্যক্তিগত উদ্যোগে গড়ে তোলা এই খামারে কর্মসংস'ানও হয়েছে অনেক গরীব- দুখী মানুষের। () পারিজাত সম্মিলিত খামারে পুকুরগুলোতে তেলাপিয়া মাছ সহ বিভিন্ন কার্প জাতীয় মাছ চাষের পাশাপাশি দেশী প্রজাতির শিং মাছও হয়েছে আশানুরম্নপ ভাবে। এই খামারে আছে গরম্ন, হাঁস, বিভিন্ন ফলজ ও বনজ গাছ এবং শাক-সবজির ৰেত। আরো আছে মুরগীর খামার। মুরগীর খামারটিতেও নিজেদের পদচারণা সবসময়। মুরগীর খাবার দেওয়া, মুরগীর পরিচর্যা করা, সর্বোপরি খামারের সুবিধা-অসুবিধা নিজেরাই দেখভাল করেন তারা। স্বপ্নের এই খামারটি গড়ে তোলার পেছনের গল্প শুনবো কিশোরগঞ্জ জজকোর্টের এডভোকেট ও পাবলিক প্রসিকিউটর শাহ আজিজুল হক সাহেবের কাছে। () পারিজাত সম্মিলিত খামার গড়ে তোলার আরেক সহযোদ্ধা শাহ আজিজুল হক সাহেবের স্ত্রী- কিশোরগঞ্জ উইমেন চেম্বার অব কর্মাস এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি এর সভাপতি ফাতেমা জোহরা আক্তার। () এই দম্পতির মত যদি অন্যান্য সরকারী বা বে-সরকারী কর্মকর্তা কর্মচারীরা পারিবারিক খামার গড়ে তোলে তাহলে দেশের সব ধরণের চাহিদা পূরণ করতে বিদেশ থেকে আমদানীর মুখাপেৰী হতে হবে না। একটি বাড়ি একটি খামার প্রতিষ্ঠা করতে পারলে দেশ হবে স্বয়ংসম্পন্ন এমনটাই ধারণা সংশিস্নষ্টদের।
পারিজাত সম্মিলিত খামার। পারিবারিক এই খামারটি কিশোরগঞ্জের ব্রাৰনকচুরী গ্রামে অবসি'ত। গ্রাম পর্যায়ে একটি বাড়ি একটি খামার এই সেস্নাগানে উৎসাহী হয়ে শাহ আজিজুল হক পৈতৃক ভিটায় গড়ে তুলেছেন পারিজাত সম্মিলিত খামার। পেশায় এ্যাডভোকেট ও পাবলিক প্রসিকিউটর হলেও কৃষিকাজে বেশ আগ্রহ থাকায় সহধর্মীনি ফাতেমা জোহরা আক্তারকে নিয়ে সময় পেলেই ছুটে আসেন স্বপ্নের এই খামারে। দেখভাল করেন খামারটাকে। খামারের আওতায় ৮ একর জমির উপর ছোট বড় মোট ৫টি পুকুর রয়েছে। পুকুরের মাছ গুলোও তাদের মালিকের আগমন বার্তা টের পেলেই দল বেধে চলে আসে পুকুরের ঘাটে যেখানে দাড়িয়ে মাছেদের খাবার দেন সরকারী চাকুরীজিবী শাহ আজিজুল হক ও তার সহধর্মীনি ফাতেমা জোহরা আক্তার। খাবার দেওয়া মাত্রই পুকুরে চাষ করা এই মাছ গুলো খুশির ডানা মেলে খাবার খেতে থাকে যা দেখলে সবারই মনে খুশির সঞ্চয় হবে। পুকুরের চারিপাশে লাগানো আছে দেশী বিদেশী বিভিন্ন ফলজ গাছ। গাছেও ফল আসতে শুরম্ন করেছে ইতোমধ্যে। এই সব খেটে খাওয়া মানুষগুলো এই খামারে সারা বছর খামার পরিচর্যার কাজ করে। ব্যক্তিগত উদ্যোগে গড়ে তোলা এই খামারে কর্মসংস'ানও হয়েছে অনেক গরীব- দুখী মানুষের। () পারিজাত সম্মিলিত খামারে পুকুরগুলোতে তেলাপিয়া মাছ সহ বিভিন্ন কার্প জাতীয় মাছ চাষের পাশাপাশি দেশী প্রজাতির শিং মাছও হয়েছে আশানুরম্নপ ভাবে। এই খামারে আছে গরম্ন, হাঁস, বিভিন্ন ফলজ ও বনজ গাছ এবং শাক-সবজির ৰেত। আরো আছে মুরগীর খামার। মুরগীর খামারটিতেও নিজেদের পদচারণা সবসময়। মুরগীর খাবার দেওয়া, মুরগীর পরিচর্যা করা, সর্বোপরি খামারের সুবিধা-অসুবিধা নিজেরাই দেখভাল করেন তারা। স্বপ্নের এই খামারটি গড়ে তোলার পেছনের গল্প শুনবো কিশোরগঞ্জ জজকোর্টের এডভোকেট ও পাবলিক প্রসিকিউটর শাহ আজিজুল হক সাহেবের কাছে। () পারিজাত সম্মিলিত খামার গড়ে তোলার আরেক সহযোদ্ধা শাহ আজিজুল হক সাহেবের স্ত্রী- কিশোরগঞ্জ উইমেন চেম্বার অব কর্মাস এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি এর সভাপতি ফাতেমা জোহরা আক্তার। () এই দম্পতির মত যদি অন্যান্য সরকারী বা বে-সরকারী কর্মকর্তা কর্মচারীরা পারিবারিক খামার গড়ে তোলে তাহলে দেশের সব ধরণের চাহিদা পূরণ করতে বিদেশ থেকে আমদানীর মুখাপেৰী হতে হবে না। একটি বাড়ি একটি খামার প্রতিষ্ঠা করতে পারলে দেশ হবে স্বয়ংসম্পন্ন এমনটাই ধারণা সংশিস্নষ্টদের।
©somewhere in net ltd.