![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতিটা খুনেই যেন খোদার আরশ কেপে উঠে বলেছিলেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ড এরশাদ সাহেব। কথাটি সত্যিই মূল্যবান ছিল। কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো দুটি জোড়া খোনের অতি শুভনিয় রায় যদি মৃত্যুদন্ড হয় তাহলে ইতিহাস গড়া সেই সাত খোনের রায়তো ফাসিই হওয়া উচিৎ যদি তার চেয়ে বড় কোন শাস্তি থাকতো তাহলে সেটাও প্রাপ্য ছিল নূর হোসেন। কারন ত্রইশি তো ছিল নাবালক প্লাজ নিশাগ্রস্ত একজন অসুস্থ মানুষ এবং নেশার তরঙ্গে প্ররোচিত একজন অপরাধী। আর এদিক দিয়ে নূর হোসেন তো কোন অসুস্থ পাগল নেশাগ্রস্ত লোক ছিলনা এবং কি তার কোন সহযোগীরাও অসুস্থ ছিল না। ছিল শুধুমাত্র একজন আওয়ামিলীগের বড় নেতা। কিন্তু সে খোন করেছে শান্ত ও সুস্থ মস্তিস্কে সু-পরিকল্পিত ভাবে। খমতার প্রঙ্গাপন জারিতেই তার মস্তিস্কে কোন মনুসত্য ছিল না। সরকারের উচিত ছিল নূরহোসেনের সকল পরিবারকে কলঙ্কিত গুসনা দিয়ে তাদেরকে রাজনীতি এবং সম্পদগুলো বাজেয়াপ্ত করে দেওয়া। আবার আরেক দিক দিয়ে ঔষি এবং নূরহোসেনের অপরাধের চেয়ে বড় অপরাধী হচ্ছে লতিফ সিদ্দিকি তারোত ফাসি হওয়া উচিৎ কারন নূরহোসেন এবং ঔষি মানুষ খোন করেছে আর লতিফসিদ্দিকি খোন করতে চেয়েছে একটি শান্তির ধর্ম ইসলামকে। অহংকারীকে আল্লাহ কোনদিনই খমা করবেন না আর তাই লতিফসিদ্দিকিকে সরকারো খমা করতে পারবে না। তবে নূর হোসেন কে নিয়ে সরকারের যে রাজনীতি শুরু হয়েছে তা জাতীর জন্যে শুভ ইঙ্গিত নয়। আশা করেছিলাম ঔষির আগে নূর হোসেনের বিচার কাজ শেষ হবে। আশা করি এই আলোচিত ব্যক্তিদের খুব দ্রুত ফাসির রায় এবং কার্যকর হবে। তা না হলে জাতী কলঙ্ক মুক্ত হবে না।
©somewhere in net ltd.