নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
মনে পড়ে খুব ছোটবেলায় পাশের বাসার একই ক্লাসের সহপাঠী রুনির কাছে দেখলাম অদ্ভুত সুন্দর এক জুতোর বাক্সবাড়ি। মানে সে তার বাবার জুতোর ফেলে দেওয়া বাক্সের মধ্যে ছোট্ট এক ভেলভেটে মোড়ানো মায়ের গয়নার পুরোনো বাক্স দিয়ে বানিয়েছে আরও সুন্দর ছোট এক খেলনা বিছানা। বিছানাটার মাথার কাছে আবার এক রতি তুলো কাপড় দিয়ে চারকোনা করে পেঁচিয়ে সেটা দিয়ে বানিয়েছে বালিশও। শুধু কি তাই? সেই বিছানার ঠিক মধ্যিখানে পেতে রাখা আছে এক টুকরো রাবারক্লথ, ঠিক যেমনটির ওপর আমি কিছুদিন আগেই জন্ম নেওয়া আমার চাচীর সদ্যজাত বাচ্চাটাকে শুইয়ে রাখতে দেখেছি। অবাক হয়ে শুনলাম রুনির বড় বোন তাকে কাপড় দিয়ে বানিয়ে দিয়েছে এই অপরুপ আশ্চর্য্য এক মা পুতুল সাথে ছোট্ট সেই বাবু পুতুলটিও। মা পুতুলটার কি অপরুপ লম্বা কালো সুতোর চুল। টানা টানা চোখ, লাল টুকটুক ঠোঁট! তাকে আবার ছোট্ট জরিপাড় লেসের শাড়িও পরানো হয়েছে! গলায় আবার দুই পুঁতি দিয়ে বানানো পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য্য সুন্দর এক মালাও ঝোলানো রয়েছে!!!পুতুল আর তার ছোট্ট বাবু পুতুলটার রুপে আমি তো মহা মুগ্ধ!!!
বাসায় ফিরলাম মন খারাপ করে। আমার তো ওর মত কোনো পুতুল নেই, ওর মতো কোনো বোনও নেই আমার যে বানিয়ে দেবে ওমন একটা পুতুল। আমার মহা রাগী এবং ব্যাস্ত মায়ের কি সময় হবে আমার জন্য সেই রকম একটা পুতুল বানিয়ে দেবার? কিন্তু সব শুনে এক গাল হেসে মা বললেন দেখো আমি ওরটার চাইতেও ভালো পুতুল বানাতে পারি। আর তারপর সেদিন দুপুরেই ভাত খাবার পর মা বসলেন সুই সুতা আর টুকরা কাপড় নিয়ে। আর সত্যি সত্যি বানিয়ে ফেললেন আশ্চর্য্য সুন্দরএক বউ পুতুল। তাকে পরিয়ে দিলেন লাল টুকটুক শাড়ি। চুলে বেধে দিলেন খোঁপা সেই খোঁপায় কি অপরূপ এক ছোট্ট কাপড়ের ফুল। আমি মায়ের উপর কৃতজ্ঞতায় আর মুগ্ধতায় বিমোহিত হলাম। আর তারপর বসলাম আমার পুতুলের ঘরবাড়ি সাজাতে।
সব মেয়েরাই পুতুল ভালোবাসে। এখন তো মেয়ে বাবুরা সব বারবি ডল, পাপেট ডল আরও কত রকমের ডল নিয়ে খেলে। তাদের জন্য রয়েছে কত রকম বেডরুম সেট, কিচেন সেট বা সাজুগুজু সেট । আমার সেসব ছিলো না। আমি নিজেই আমার সৃষ্টিশীল প্রতিভার যথার্থ প্রয়োগ ঘটিয়ে বানিয়ে ফেলতাম আমার কাপড়ের পুতুলদের জন্য ম্যাচবক্সে তুলো আর কাপড় সেলাই করে ছোট্ট ছোট্ট সোফাসেট, ছোট্ট কাগজে ফুলপাতা একে তাতে রঙ চড়িয়ে দিয়াশলাই কাঁঠির ফ্রেম দিয়ে বাঁধাই করা ওয়াল পেইন্টিং আরও কত কি!!!! কাপড়ের পুতুলের উপর সেই আমার বিষম ভালোবাসার শুরু। বলতে গেলে মোহ। কিছুদিনের মাঝেই জমে উঠলো আমাদের আশেপাশের বন্ধুদের সাথে পুতুলখেলা। আমার অপরুপা কনে পুতুলের সাথে বিয়ে হলো একদিন পাশের বাড়ির বন্ধু সীমার ছেলে পুতুলটার।হই হই করে বরযাত্রী আসলো। মা রেঁধে দিলেন পোলাও আর কোর্মা। বরদের আনা আলাউদ্দিন সুইটমিটের মিষ্টিও খানাপিনা হলো। যদিও সীমা ধর্মে ছিলো হিন্দু তবে আমাদের সেসব পুতুলের বিয়েতে বা আত্মীয়তায় ধর্ম,বর্ণ, জাঁতি বিভেদের কোনো প্রশ্নই ওঠেনি। সে যাইহোক ...
এরপর নানুবাড়ির এক চৈত্র সংক্রান্তির মেলায় বড় মামা এনে দিয়েছিলেন মাটির পুতুল। আরও পরে একজন বিশেষ মানুষ আমার পুতুল প্রীতি বা আসক্তি জেনে আড়ং থেকে উপহার দিয়েছিলো আমাকে এক অপূর্ব সুন্দর নৃত্যরতা কাপড়ের পুতুল!!! সেই পুতুলটা আমার পুতুলের আলমারীতে এখনও সযতনে রক্ষিত রয়েছে।
একদিন রাস্তায় ট্রাফিক সিগনালে দেখলাম এক পাতার পুতুল।কাঁঠির মাথায় লাগানো সে পুতুলটা কি অপরিসীম দক্ষতায় হাত পা নেড়ে তলোয়ার চালাচ্ছিলো। পুতুলওয়ালাকে কাছে ডাকতেই সে চিৎকার করে বললো, এ আমার তালপাতার সেপাই। ওর নাম নিধিরাম সর্দার!! আমি তো আবারও মুগ্ধ!!! মনে পড়ে গেলো সেই ছড়া, ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। তার পাতার সেপাই এর ঢাল ছিলোনা বটে তবে তলোয়ার ছিলো দুই হাতে দুইটা। পুতুলওয়ালা একটু নাড়া দিতেই বাতাসের বেগে সাই সাই করে তলোয়ার চালাচ্ছিলো সে। যাইহোক পৃথিবীর নানা দেশেই আছে তাদের ঐতিহ্যবাহী পুতুল। বাংলাদেশের এসব পুতুলও কোনো অংশেই কম নয় তাদের কাছে। আমাদের দেশীয় ঐতিহ্য ও লোকজ সংস্কৃতির সাথে অতঃপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে আমাদের বাংলাদেশের এসব পুতুল।
বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও লোকজ শিল্পে পুতুল-
বাংলার আদিযুগ থেকেই দেবদেবীর প্রতিকৃতি ও খেলনা হিসেবে পুতুল এদেশের ঐতিহ্যের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। আমাদের দেশে রয়েছে মাটি, কাঠ, শোলা, কাপড়, গাছের পাতা, পাট ও কাগজের পুতুল।হিন্দুধর্মের নানারকম পূজোর সময় কুমাররা মাটি দিয়ে গড়ে দেবদেবীর মূর্তি ।সাথে বিভিন্ন ধরনের খেলনা পুতুলও বানায় তারা। তাছাড়া বাচ্চাদের খেলনা হিসাবেও গ্রামে গঞ্জে অনেকেই বানায় বাঁশ, পাতা, মাটি, খড়, কাগজ বা শোলার পুতুল।
ধর্ম,বর্ণ,জাঁত,পাত নির্বিশেষে সব শিশুদেরই তা সমান প্রিয়।
যত রকমের পুতুল-
মাটির পুতুল দুইভাবে বানানো হয়- হাতে টিপে টেপা পুতুল আরেক রকম বানানো হয় ছাঁচে ঢেলে ছাঁচ পুতুল। কাজেই মাটির পুতুল দু'রকমের। যদিও আড়ং বা দেশী্য সংস্কৃতির ধারক বিভিন্ন দোকানগুলোতে নানারকম মাটি, কাঠ,শোলা বা কাগজ ও পাটের পুতুল পাওয়া যায়।
পুতুল তৈরীর প্রক্রিয়া-
কাঁচামাটি দিয়ে তৈরি ছাঁচের পুতুল প্রথমে রোদে শুকিয়ে আগুনে পোড়ানো হয়। তারপর তাতে বিভিন্ন রঙ চড়িয়ে পুতুলের পোশাক ও চোখ মুখ আঁকা হয়।হাজার বছর ধরে বাংলার ঐতিহ্যের সঙ্গে হাত মিলিয়ে চলে আসছে এই পুতুলের চল। অনেক কষ্ট করে, অনেক সংগ্রাম করে এখনো টিকে আছে বাংলার আদি এক সম্প্রদায়ের মানুষ। তারা পেশায় পাল।মাটি দিয়ে বানায় তারা নানারকম জিনিস ও মাটির পুতুল।
কাঠের পুতুল তৈরিতে কদম, আমড়া, জিওল, শ্যাওড়া, ছাতিম, শিমুল প্রভৃতি কাঠ ব্যবহৃত হয়। শোলার খেলনা পুতুল ফরিদপুর ও রাজশাহী অঞ্চল এবং ঢাকার শাঁখারি বাজারে তৈরি হয়। কাপড়ের পুতুল তৈরি হয় হাতে। বাঁশপাতা বা খেঁজুর পাতা বা তালপাতা দিয়েও বানানো হয় তালপাতার সেপাই এর মত নানা রকম হাত পা নড়া (ম্যুভিং) মজাদার পুতুল।
পুতুল ও পুতুলনাচ বা পুতুলনাট্য-
পুতুলনাট্য বা পুতুলনাচ।পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই রয়েছে পুতুলনাট্য বা পুতুলনাচ। তবে বর্তমানযুগে শুধু বিনোদনের জন্য নয় বরং শিশু-শিক্ষা, তথ্য-প্রচার, গণ-সচেতনতা, বিজ্ঞাপন, পরিবেশ-উন্নয়ন, সামাজিক ও পারিবারিক সম্পর্ক উন্নয়ন, মনোচিকিৎসা, প্রতিবন্ধী শিশুর বিকাশ, চলচ্চিত্র, টেলিভিশন এসব মাধ্যমে পরিবেশনের জন্যও পুতুলনাট্য বা পাপেট্রি এক শক্তিশালী গণমাধ্যম। পুতুলের নৃত্যাভিনয়ের বিশিষ্ট শিল্পাঙ্গিকটি লোক সমাজে ‘পুতুলনাচ’ নামেই সুপরিচিত হলেও এটি প্রকৃত পক্ষে একটি বিশিষ্ট লোকনাট্য।’
পুতুলনাচ বা পুতুলনাট্যে সব পুতুলেরই বিশেষ চরিত্র থাকে।তারা এমনি এমনি নাচে না, কাহিনী অনুযায়ী নাচে।সাধারণত চার ধরনের পুতুল দিয়ে নাচ হয়, তারের পুতুল, লাঠিপুতুল, বেনীপুতুল ও ছায়াপুতুল। সূক্ষ্ম তার বা সুতার সাহায্যে বানানো হয় তারের পুতুল। লম্বা সরু লাঠি দিয়ে নাচানো হয় লাঠি-পুতুল। দুই কিংবা তার চেয়ে বেশি পুতুল একসঙ্গে আঙুল দিয়ে নাচানো হলে তাকে বলা হয় বেণিপুতুল। বাংলাদেশে এই তিন ধরনের পুতুলের চলই রয়েছে। ছায়াপুতুল বা স্যাডো পাপেট বাইরের দেশেই বেশী জনপ্রিয়। মাছ, পাখি, গাছ, মানুষ, পশু ইত্যাদি সব ধরনের পুতুলই মঞ্চে দেখা যায়।
বাংলাদেশে তারের পুতুলনাচই বেশি দেখা যায়। এর জন্য থ্রি ডাইমেনশনাল সেইপে একদিক খোলা স্টেজ তৈরি করতে হয়। পুতুলনাচে পরিবেশনায় ব্যাকগ্রাউন্ড হিসাবে ব্যবহৃত হয় কালো পর্দা। এতে যেসব কালো সুতা দিয়ে পুতুলগুলোকে নাচানো হয়, সেগুলো চোখে পড়ে না। মঞ্চে থাকে আলোর ব্যাবহার। কথক বা কন্ঠ দেওয়া হয় ব্যাকগ্রাউন্ডে।প্রতিটি দলেই থাকে একটি বাদকগোষ্ঠী, তবু একটি বাঁশি সব সময় বাজানো হয়।
১৯৪৭ সালের দেশ ভাগের পর মুসলিম পুতুল নাচিয়ের আবির্ভাব হয়। শুরুতে এ অঞ্চলের পুতুলনাচের বিষয় ছিল রামায়ণ, মহাভারত, রাধা-কৃষ্ণ, চৈতন্যলীলা ইত্যাদি কাহিনীভিত্তিক। পরে যুগের পরিবর্তনে পুতুলনাচের কাহিনীতেও পরিবর্তন এসেছে।
মুস্তাফা মনোয়ার ও তার পুতুলনাচ বা পাপেট শো-
বাংলাদেশের বিভিন্ন মেলা ও লোকজ উৎসব-অনুষ্ঠানে পুতুল নাচের আসর বসে। এটি আজও গ্রাম বাংলার সহজ সরল মানুষ ও এমনকি শহরেও বিনোদনের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। বাংলাদেশে ঐতিহ্যবাহী এই পুতুলনাচ বা পাপেট শিল্পকলার সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে অগ্রণী ভৃমিকা পালন করছেন চিত্রশিল্পী ও নন্দনতাত্ত্বিক মুস্তাফা মনোয়ার। তিনি আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গিতে পাপেট থিয়েটার নিযে় পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও প্রদর্শনী করছেন। তাঁর নেতৃত্বে এডুকেশনাল পাপেট ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (ই.পি.ডি.সি) পাপেটশিল্পী সৃষ্টি, কুশলীদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষন দান, পাপেটের মাধ্যমে শিশু-কিশোরদের মধ্যে দেশাত্ববোধ জাগ্রতকরণ, দেশীয় সংস্কৃতি ও কৃষ্টির সঙ্গে নতুন প্রজন্মের পরিচিতিকরণ ইত্যাদি কার্য্যক্রম চলছে। দেশের লোকগাথা, রৃপকথা ও লোকসঙ্গীত থেকে উপাদান নিয়ে ই.পি.ডি.সি আনন্দঘন শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান প্রযোজনা ও প্রদর্শন করে আসছে। সেসবের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি অনুষ্ঠান হচ্ছে: পণ্ডিত ও মাঝি, বহৃরৃপী, প্রবাদ বাক্য, আগাছা, লোভ, লিচুচোর, ছোট মেয়ে ও প্রজাপতি, খুকি ও কাঠবেড়ালি, মোমের পুতুল, শান্তির পায়রা, বকের কান্না, গাধা ও কচুরিপানা এসব। বাংলাদেশের পাপেট মিডিয়া আজ আন্তর্জাতিক মানে পৌঁছতে সক্ষম হয়েছে। ১৯৯৭ সালের নভেম্বরে নরওয়েতে আন্তর্জাতিক পাপেট থিয়েটার ফেস্টিভাল এবং ১৯৯৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের কলকাতায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী ও সম্মেলনে বাংলাদেশ সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে।
এবার বলি এই একাত্তরের পুতুলওয়ালার গল্পকথা
সবুজ একটা ধানক্ষেতের পাশে দাঁড়িয়ে এক কৃষকের সঙ্গে জোর তর্ক চলছে একজন রাজাকার আর খোদ ইয়াহিয়া খানের।
রাজাকার: কইয়া দাও, মুক্তি কোথায়?
ইয়াহিয়া: কিধার মুক্তি হায়?
কৃষকটি একটু এগিয়ে এসে নিজের বুক চাপড়ে বলল, ‘এইখানে, এইখানে থাকে মুক্তি। বুকের মধ্যেই মুক্তি থাকে।’
এসব কোনো সত্যিকারের মানুষের মাঝে তর্ক নয়। ইয়াহিয়া, রাজাকার ও কৃষকরূপী পুতুলদের তর্ক। পুতুলদের এই কান্ড হাসি ফোটায় রণাঙ্গনের যোদ্ধাদের মুখে, ক্যাম্পের শরণার্থীদের মুখে। আর সেই হাসি দেখে পুতুলের পেছনে দাঁড়িয়ে তৃপ্তির নিঃশ্বাস ফেলেন একজন পুতুলওয়ালা। তিনি জয় করে ফেলেন অন্যরকম এক যুদ্ধ, হাসি জয়ের যুদ্ধ।
এই যুদ্ধজেতা মানুষটি আমাদের মুস্তাফা মনোয়ার। অনেক গৌরবময় পরিচয়ের মধ্যে বিরাট এক পরিচয়—একাত্তরের রণাঙ্গনে পাপেট শো দেখিয়ে মানুষ হাসানো মুস্তাফা মনোয়ার।
অন্যরকম যুদ্ধ
মুস্তাফা মনোয়ারের মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ। পাকিস্তানের রিপাবলিক দিবস। পাকিস্তান টেলিভিশনের অনুষ্ঠান ব্যবস্থাপক হিসেবে এদিন বিশেষ কিছু আয়োজন করার কথা মুস্তাফা মনোয়ারের। কিন্তু এই দিন উদ্যাপন করতে মন সায় দিল না তাঁর। সারা দেশে তখন অসহযোগ আন্দোলন চলছে। এমন অবস্থায় পাকিস্তানের বিশেষ দিবস পালন!
টেলিভিশন স্টেশনে ঢুকে মুস্তাফা মনোয়ার ভাবতে থাকলেন, কী করা যায়। পরিকল্পনা করলেন, অনুষ্ঠান শেষে এই বিশেষ দিনে পাকিস্তানের পতাকাই উড়ানো হবে না। যেই ভাবা, সেই কাজ। তখন ১০টার মধ্যে টেলিভিশন বন্ধ হয়ে যেত। এদিন অনুষ্ঠান আরও দুই ঘণ্টা বাড়িয়ে দেওয়া হলো।
ওদিকে ১৫ দিন আগ থেকেই ৬০-৭০ জন পাকিস্তানি মিলিটারি ক্যাম্প করেছে স্টেশনের ভেতর। অধৈর্য মেজর জিজ্ঞাসা করল, ‘প্রোগ্রাম খতম নেহি হোতা কাহে?’ মুস্তাফা মনোয়ার বললেন, ‘আপকো মালুম নেহি আজ স্পেশাল ডে? প্রোগ্রাম অর ভি চ্যালে গা।’ ১১টার দিকে সব কলাকুশলী পেছনের গেট দিয়ে চলে গেলেন। মুস্তাফা মনোয়ার, উপস্থাপিকা মাসুমা খাতুন সব, আরও কজন আছেন শুধু। ১২টা এক-দুই মিনিটে মাসুমা বললেন, আজ ২৪ তারিখ। আমাদের অনুষ্ঠানমালা শেষ। এই বলে সবাই মিলে ভোঁ-দৌড়।
এর পর পাকিস্তান টেলিভিশন স্টেশনেও আর পা রাখেননি তিনি।২৬ মার্চে চললেন কলকাতার পথে। পথে পথে হৃদয় ভেঙে দেওয়া দৃশ্য। হাজার হাজার মানুষ পথ চলছে। নেই কোনো মুখের ভাষা। তারা জানে না কোথায় চলছে।
কলকাতায় গিয়ে উঠলেন পার্ক সার্কাস এলাকার একটি বাসায়। নানা কাজের মধ্যেও মাঝে মাঝে বারাকপুরের শিবিরগুলোতে যেতেন। সেখানে কারও মুখে হাসি নেই। বাচ্চাগুলোও গম্ভীর। বেঁচে থাকার ইচ্ছাও যেন নেই মানুষগুলোর। তখনই হঠাত্ মনে পড়ে গেল পাপেটের কথা। পাপেট বা পুতুল দিয়েই এই মানুষগুলোর মুখে হাসি ফোটানোর পরিকল্পনা করলেন মুস্তাফা মনোয়ার।
পুতুলের যুদ্ধ
মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য সেই পাপেটকেই অস্ত্র বানাতে চাইলেন। কিন্তু পাপেট যে বানাবেন, সঙ্গে তো কিছুই নেই। এরই মধ্যে তার বাসায় হাজির হলেন তারেক আলী, সাইদুল আনাম টুটুলসহ অনেকে। পাপেটের কথা শুনে তাঁদের উত্তেজনার শেষ নেই। আঠা, কাঠের গুঁড়ো, সুতা, কাপড়, লেইস, রডসহ পুতুল বানানোর সব সরঞ্জামই জোগাড় হলো।কাগজ কেটে পুতুল আর তার জামার মাপ হয়ে গেল।
পুতুলের জামা-কাপড় বানানোর জন্য এক দর্জির দোকানে হাজির হলেন মুস্তাফা মনোয়ার। ছয়-সাতটি ছোট ছোট জামা বানিয়ে দিতে হবে, আজই। দর্জি তো খুবই অবাক, ‘এত ছোট জামা? এ দিয়ে কী হবে। এখন পারব না।’
কিন্তু নাছোড়বান্দা মুস্তাফা মনোয়াররা, ‘কিন্তু জামাগুলো তো আমাদের ভীষণ দরকার।’ শেষমেশ কথায় কথায় বের হয়ে গেল মুস্তাফা মনোয়াররা বাংলাদেশের লোক। শরণার্থী শিবিরে পুতুলনাচ দেখানোর জন্য এই জামা-কাপড়গুলো চাই। এটুকু শুনেই দর্জি যেন আকাশের চাঁদ পেল হাতে। পারলে মাথার ওপরে তুলে ধরে পুতুলওয়ালাকে!
‘আপনারা মুক্তিযোদ্ধা’—দর্জি বলল। মুস্তাফা মনোয়ার হাসলেন। দর্জিমশাই এত অভিভূত হয়ে গেলেন যে, পাঁচ-ছয় ঘণ্টার মধ্যেই সব কাজ শেষ করে দিলেন। শুধু কাজ শেষ করে দিলেন না। কিছুতেই আর মজুরি নেবেন না। বললেন, ‘লজ্জা দেবেন না, আমি সারা জীবন বলতে পারব, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কাজ করেছি।’
পুতুল তৈরি হলো, জামা-কাপড় হলো। এবার শুরু খেলা দেখানো। বারাকপুরের কাছে একটি শরণার্থী শিবিরে গিয়ে হাজির হলেন মুস্তাফা মনোয়ার ও তাঁর পাপেট শোর দল। কালো পর্দা দিয়ে কোনোরকমে মঞ্চ বানানো হলো। প্রথম দিন ওই দলের উপস্থিতিতে শরণার্থী শিবিরের লোকজন অবাক। কী হচ্ছে এখানে!
রাজাকার এসে কৃষককে ভয় দেখাল। রাজাকারের পক্ষ নিয়ে খোদ ইয়াহিয়া চলে এল। তাকে তাড়া করতে মুক্তিযোদ্ধা এল। মুক্তিযোদ্ধাকে দেখে ইয়াহিয়া আর তার রাজাকার সঙ্গী ভয়ে জড়সড়। শেষে সবাই মিলে ইয়াহিয়া আর রাজাকারকে ধরে পিটুনি।
শুরু হলো হাসি। মুস্তাফা মনোয়ার আর তাঁর দল অবাক হয়ে দেখলেন, হাসছে সবাই। কয়েক দিন আগে সন্তান হারানো মা হাসছেন, সর্বস্ব হারানো বাবা হাসছেন, পা হারানো মুক্তিযোদ্ধা হাসছেন।বুক ভরে তৃপ্তির শ্বাস নিলেন মুস্তাফা মনোয়ার। এই তো চেয়েছিলেন তিনি। এমন দুঃসময়ে হাসির বড় প্রয়োজন।
মোট ছয়টি মজার চরিত্রের পাপেট বানানো হয়—কৃষক, ছোট ছেলে, ইয়াহিয়া, রাজাকার, মুক্তিযোদ্ধা ও বাউল। একটি দৈত্যাকৃতির রাক্ষসও ছিল, যাকে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে তুলনা করা হতো। সংলাপ লিখতে বসে দর্শকদের জন্য কিছু জায়গা রাখা হতো। এসব জায়গায় পাপেটের বিভিন্ন কথার জবাব দিত সাধারণ মানুষ।
লোকজনেরও ছিল দুর্দান্ত উত্সাহ। ইয়াহিয়া মার খাচ্ছে। ঘোষক তখন বলে উঠত, ‘আর কে কে মারতে চায়?’ উপস্থিত জনতা চিৎকার করে উঠত। শো শেষে অনেকে মনের মধ্যে লুকিয়ে থাকা ক্ষোভ ঝাড়তে সরাসরি এই পুতুল ইয়াহিয়া আর রাজাকারকেই ধরে মারতে চাইত।
শরণার্থী শিবিরের পাশাপাশি পার্ক সার্কাসের স্থানীয় ক্লাবগুলোতেও আয়োজন করা হয় পাপেট শো। কখনো মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং সেন্টারগুলোতেও এই পাপেট শো সাহস জুগিয়েছে মুক্তিযোদ্ধাদের। সেসব জায়গায় কোনো কোনো মুক্তিযোদ্ধাও পাপেট পরিচালনায় হাত লাগিয়েছেন। কখনো মুস্তাফা মনোয়ার একাই যেতেন কখনো যেতেন দল নিয়ে।
এভাবে শরণার্থীদের শিবিরে শিবিরে ঘুরতে ঘুরতে দেখা হয়ে গেল আমেরিকার চিত্রগ্রাহক লেয়ার লেভিনের সঙ্গে। তিনি তো মহা অবাক। এত সুন্দর অভাবনীয় একটা মাধ্যম দেখে তিনি যারপরনাই অভিভূত। চিত্রায়ন করলেন তাঁর পাপেট শো।
এরই মধ্যে দিল্লিতে বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক দলের দলনায়ক হবার ডাক পড়েছিলো তার।পাপেট শো বিরতি দিয়ে সেই দলের সঙ্গে কেটেছিলো বাকি একাত্তর।
তার পর কত দিন চলে গেছে। দেশ স্বাধীন হয়েছে। পাপেট, ছবি, সংস্কৃতি আর টেলিভিশন নিয়ে দিন কাটে মুস্তাফা মনোয়ারের।
নব্বইয়ের দশকের শুরুর দিকে হঠাৎ এক দিন দেখা তারেক মাসুদের সঙ্গে। তিনি জোর করে নিয়ে গেলেন তাঁর এডিটিং স্টুডিওতে। সেখানে মুক্তির গান নামের একটা চলচ্চিত্রের কাজ চলছে। তারেক মাসুদ তাঁকে কিছু দৃশ্য দেখতে বললেন।
মুস্তাফা মনোয়ার বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে দেখলেন, ফিরে এসেছে সেই একাত্তরের কৃষক, রাজাকার আর ইয়াহিয়ার পুতুলযুদ্ধ! কৃষক পুতুল ইয়াহিয়াকে বলছে, ‘তোমার হস্তরেখায় মরণরেখা স্পষ্ট দেখা যাইতেছে।’ মুক্তিযোদ্ধা পুতুলটি বলছে, ‘বাংলার ঘরে ঘরে মুক্তিযোদ্ধারা জন্ম নেয়। তাঁরা থাকেন বাঙালির বুকের মধ্যে।’
চোখের পানি মুছে তারেক মাসুদের দিকে ফিরে চাইলেন পুতুলওয়ালা। এক অজানা আনন্দে ভরে গেল তার বুক। ধুলোর আড়ালে হারিয়ে যায়নি তাঁর পুতুল যোদ্ধারা।
***ছোট্টবেলার আমার সেই কাপড়ের পুতুলগুলো আজ আর আমার কাছে নেই তবে আজও বেঁচে আছেন এই পুতুলওয়ালা।মুস্তাফা মনোয়ার আমার অতি প্রিয় একজন মানুষ। বেঁচে থাকুক তিনি ও তার ভালোবাসার মাধ্যম চিরদিন বাংলার ঘরে ঘরে!!! হাসি ফোটাক সকলের মুখে সারাটাজীবন। বলুক তারা জীবনের কথা, জোগাক তারা বেঁচে থাকার লড়াই এর সাহস। ভালো থাকুক সবাই বিজয়ের মাসটিতে আজও এই আমার পরম চাওয়া।
***
জীবনি- পুতুলওয়ালা মুস্তাফা মনোয়ার
***
পুতুলওয়ালার অনুপ্রেরনায় অনুপ্রানিত হয়ে শিশুদের জন্য আমার পুতুলনাচ পরিচালনার প্রচেষ্টা
তথ্য ও ছবি- নেট ও জীবন থেকে....
Click This Link
Click This Link
http://dhakatimes24.com/2013/11/23/5350
Click This Link
Click This Link
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪২
শায়মা বলেছেন: পড়ো নাই মিথ্যুকভাইয়া।
এত তাড়াতাড়ি এই গবেষনালদ্ধ ফলাফল পড়া যায় নাকি!!!!!!!!!!!!
মিথ্যা বলার অপরাধে কি শাস্তি পাওয়া যায় নিজেই ঠিক করো।
২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৮
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: এতো দেখি মেগা পোস্ট। বুকমার্ক করে রাখলাম। সময় নিয়া পড়মু!
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৩
শায়মা বলেছেন: এখুনি পড়ো!!!!!!
এত কাজ কিসের ভাইয়ামনি???
নো ফাকিবাজি!!!!!!!!!!!!!!!
৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩০
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
বাহ, সুন্দর !
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
শায়মা বলেছেন: এই যে আরেকটা ফাকিবাজ ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!
আমার এই সুবিশাল গবেষনালদ্ধ ফলাফল পড়লো না!!!!!!!!!!!
৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বেশ ভাললাগা
নিশ্চই ভাল আছ শায়মা
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া থ্যাংকস আ লট!!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস কমেন্টের জন্য।
তোমাকে আমরা অনেক ভালোবাসি। অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি।
৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
আফসোস কোনদিন পাপেট শো দেখা হয়নি ।
ছোটবেলায় আমারও পুতুল ছিল :!>
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
শায়মা বলেছেন: আমার পাপেট শোটা দেখো ভাইয়া।
লিন্ক দেওয়া আছে তো।
আর তোমারও পুতুল ছিলো!!!!!!!!!! :
আমার এখনও আছে!
৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: বাংলার পুতুলওয়ালা মুস্তাফা মনোয়ার বেঁচে থাকুক তিনি ও তার ভালোবাসার মাধ্যম চিরদিন বাংলার ঘরে ঘরে !!!
পরুল, কৃষক, বাউল .... এখনও মনে পড়ে
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
শায়মা বলেছেন: আমারও খুব প্রিয় ছিলো পারুল, কৃষক বাউল এবং গরুটাও।
তবে ভাইয়া তখন আমি এত কিছু জানতাম না তার কথা।
পরে নিজেই যখন পাপেট শো করলাম আর সেটা দেখে তিনি মুগ্ধ হলেন তার পরই জানতে পেলাম তাকে আরও বেশি।
৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪০
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: আপু, বাংলা লিংকের একটা টিভিসি পুতুল নাচের উপর করেছিল, ঐটা আমার বেশ ভালো লাগত, জীবন্ত পুতুল নাচ
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫১
শায়মা বলেছেন: ওহ হ্যাঁ সেটা নাচের মধ্যে পড়ে ভাইয়া। মানুষরাই পুতুলনাচ নাচে পুতুল সেজে।
৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: ছি ছি আপু আপনি এই ভাবে বললেন। আপনি পোস্টের কোন অংশ নিয়ে প্রশ্ন করেন দেখেন উত্তর দিতে পারি কিনা?
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫২
শায়মা বলেছেন: বলো তালপাতার সেপাই কাকে বলেছি!!!!!!!!!!
নিশ্চিৎ জানি পারবেনা তবে ২ মিনিটের মধ্যে উত্তর দিতে হবে।
৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
লেখোয়াড় বলেছেন:
+++++++++++++++
++++++++++++++++++++
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ লেখোয়াড়ভাইয়া।
১০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: আরে এ যে পুতুল নাচের ইতিকথা ! আমি তো ছবি দেখেই মুগ্ধ ! আচ্ছা এখন পড়তে যাই ।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
শায়মা বলেছেন: পুতুলরা তো আসলেই সুন্দর!!!!!!!!!
ওকে ভাইয়া পড়ো আমিও পুতুলদেরকে দেখে আজও মুগ্ধ হই।
১১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০০
ঢাকাবাসী বলেছেন: বিশাল লেখা, পুরোটা পড়িনি তবে কিছুটা পড়ে বুঝলুম একটা রিসার্চ পেপার, ভালই হবে। বেশ পরিশ্রম করেছেন।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
আসলেই পুতুলের মাঝেও যে এত কিছু তা জেনে অবাক হতে হয়!!!
১২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০১
বৃতি বলেছেন: পুতুল নিয়ে চমৎকার পোস্ট আপু! বিশেষ করে মুস্তাফা মনোয়ারের পুতুল নিয়ে যুদ্ধের অংশটুকু মুগ্ধ হয়ে পড়লাম । ভাল লাগা জেনো ।
আমার ছোটবেলার ডলগুলোর কথা মনে পড়ে গেল । পুতুল এখনো অনেক ভাল লাগে ।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!
আমার এখনও পুতুল প্রিয়।
আপু পোস্টের নিচে দেওয়া আমার পাপেট শো লিন্ক দেখো!
১৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০২
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: ওমা আপু আমাকে প্রশ্ন করেফেছেন ? বউ ভাত খাওয়া জন্য না ডাকলে আগেই উত্তর দিতাম।
বাঁশপাতা বা খেঁজুর পাতা বা তালপাতা দিয়েও বানানো হয় তালপাতার সেপাই এর মত নানা রকম হাত পা নড়া (ম্যুভিং) মজাদার পুতুল।
এখন বলবেন ভাইয়া অজু হাত দেখাচ্ছে।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১১
শায়মা বলেছেন: হাহাহাহাহা
দেখছো এমন করেই আমি বুদ্ধি করে আমার পিচ্চুদেরকে পড়িয়ে নেই।
১৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৬
মামুন রশিদ বলেছেন: হায় হায়! এই পোস্ট না পইড়া লগ আউট হওয়ার চিন্তা করছিলাম কিভাবে
কথা হবে কাল সকালে । ভালো থেকো আপুনি
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৯
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া!!!!!!!!!!
তুমিও পড়োনি!!!!!!!!!!!
হায় রে মানুষ ভালো কথা বললে পড়েনা..........
এর থেকে আমার খানাপিনা পোস্টই ভালো!!!!!!!!!!
অথবা সাজুগুজু পোস্ট!!!!!!!!!!!:
১৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২০
মামুন রশিদ বলেছেন: অর্ধেক পড়েই :-<
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৩
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া কালকে তোমার বেবিরা বাসায় ফিরলে ওদেরকে পড়তে দিও আমার পুতুল পোস্ট!!!!
ইহা শুধু আমাদের প্রিয় পুতুলই নহে কিছু শিক্ষনীয় বটে!!!!!!!!!!
বাবুদেরকে পড়াতে ভুলোনা কিন্তু!!!!!!!!
১৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৭
সায়েম মুন বলেছেন: পোস্টে জানা হলো পুতুলকাহন। বেশ সময় নিয়ে পড়লাম। অনেক সময় ও শ্রম দিয়েছো।
মোস্তফা মনোয়ারের বেশ কিছু পাপেট শো টিভিতে দেখেছি। সত্যি খুব মজার একটা বিষয়। হালুমটা প্রায়ই দেখা হয়। (নাম ভুল বললাম নাকি আবার )
এক কথায় পুতুল নিয়ে সুন্দর এবং গোছালো একটা পোস্ট। কষ্টসাধ্য ও পরিশ্রমী পোস্টে অনেক ভাললাগা রইলো।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৯
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
বুঝাই যাচ্ছে তুমি এত্তা আমাল মনোযোগীভাইয়া।
লাভ ইউ সো মাচ ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!
১৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
পোস্ট শুরু হয়েছিল পুতুল নিয়ে, এবং এরই পরিক্রমায় পাপেট এবং মোস্তফা মনোয়ার এসেছেন দেখে ভাল্লাগতেছে। পোস্ট পড়তেছি এখনো।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৭
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ইজি থেকে বিজি, বিজি থেকে টাফে নিয়ে যাওয়াই আমার কাজ ভাইয়া।
মানে মিষ্টি কথায় ভুলিয়ে ভালিয়ে তেতো ঔষধ গিলিয়ে দেওয়া। তবে পুতুল আর পুতুলওয়ালার কাহিনী কি আর তেতো হয় কখনও?
১৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
পাপেট নিয়ে মোস্তফা মনোয়ারের যুদ্ধটাই প্রমাণ করে, মানুষ স্বাধীনতার জন্য কতটা উদগ্রীব ছিলো। যে যার অবস্থান থেকে সহায়তা করে গেছে। একজন দর্জি কতটা মহানুভবতায় এগিয়ে আসেন, শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়।
মোস্তফা মনোয়ার ব্যক্তিগতভাবে আমার অনেক পছন্দের লোক। উনি একটা লুপ্তপ্রায় শিল্পকে অবস্থান দিয়েছেন। উনার অবদান অবিস্মরণীয়।
দারুন পোস্ট, আপু।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই ভাইয়া। উনি আমারও অনেক প্রিয় সারাটা জীবন ধরেই। তবে তার সম্পর্কে এত কিছু জানতাম না আগে। যখন জানলাম , অবাক হলাম। ভাষা আন্দোলনের সময়ও উনি জেল খেটেছেন। ভাইয়া নিচে দেওয়া তার জীবনি লিণ্কটা পড়লে আরও জানতে পাবে।
থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
ভালো থেকো অনেক অনেক!!!
১৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট এক ঝটকায় একাত্তর । বেচে থাকুক আরও অনেক অনেক
দিন মুস্তফা মনোয়ার ।
এই পোষ্টে অনেক অনেক ভাল লাগা থাকল আপুনি ।
গেলুম
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
শায়মা বলেছেন: তোমার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা আর থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!!!!!!!
ভালো থেকো অনেক অনেক!!!!!!!!!!
২০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫২
সুরঞ্জনা বলেছেন: আমিও ছোট বোনকে বানিয়ে দিয়েছি কাপড়ের পুতুল, মাটির পুতুল।
মোস্তফা মনোয়ারের মহান কির্তি স্মরন রাখুক বাঙ্গালী।
অনেক তথ্য বহুল পোস্ট শামা বুলবুল।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৩
শায়মা বলেছেন: আপু আমিই তো তোমার সেই ছোট বোনটা ছিলাম তাইনা???
আপুনি এত ভালোবাসো কেনো আমাকে বলোতো!!!!!!!!!!!!!!!
তোমাকে , ফেরারী পাখি আপুকে, শ্রাবনসন্ধ্যা আপু, সহেলী, নম্রতা আরও আরও কত শত মানুষ মনজু ভাইয়া, ফয়সাল ভাইয়া, খলিলভাইয়া , কালপুরুষভাইয়া, শফিকভাইয়া, ইমন ভাইয়া, স্বপ্নজয় ভাইয়া । ভোলা হবেনা কখনও!!
২১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০২
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: এই লোকটাকে ভালো লাগে। আগে বিটিভিতে ওনার শো মিস করতাম না।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৮
শায়মা বলেছেন: বুঝলাম পিচ্চু!!!!!!!! পাপেট শো তোমারও অনেক প্রিয়!!!!!
Click This Link
এই পোস্ট দেখো আর
Click This Link
আমার করা এই পাপেট শো টা দেখো ভাইয়া।
২২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৬
এহসান সাবির বলেছেন: আরে আপু সেই রকম সুন্দর পোস্ট...... সত্যিই এতো গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন.....
মোস্তফা মনোয়ার পছন্দের মানুষ.....
শুভেচ্ছা.......!!
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
তোমাকে একটা কথা বলার ছিলো!!!!!!!!
রোজ ভাবি বলবো কিন্তু ভুলে যাই।
আমার আরও আরও ছোটদের পোস্ট আছে। তোমাকে একসময় সব লিন্ক জড়ো করে দেবো।
২৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৯
ফানার বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে সেই .... আশির দশকে পুতুল নাচ দেখার কথা মনে পড়ে গেল
কি ঝক্কি ঝামেলা পর পুতুল নাচ দেখার সুযোগ পেয়েছিলাম।
চমৎকার পোষ্ট।।
আনেক পরিশ্রমের ফসল
ধন্যবাদ এমন পোষ্ট উপহার দেওয়ার জন্য।।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
পুতুল সব সময় কত প্রিয় ছিলো সেসব লিখেছি ভাইয়া। পুতুল নিয়ে কিছু কষ্টের কথাও ছিলো । সেসব লিখিনি। দুঃখ আর কষ্টগুলো ছেটে ফেলতে চাই জীবন থেকে।
যাইহোক পোস্ট লেখার উদ্দেশ্য আসলে ছিলো পুতুল দিয়ে যে আমরা আসলেও অনেক কিছুই উপস্থাপন করতে পারি সৎ উদ্দেশ্য থাকলে সেটা বলা। আর অভূতপূর্ব অনুভুতি হয়েছিলো মুস্তাফা মনোয়ারের গল্পটা জেনে।
অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়া।
২৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪০
এহসান সাবির বলেছেন: অনেক লেখা চোখ এড়িয়ে গেছে... সরি আপু......
প্লিজ লিংক গুলো দিলে অনেক ভালো হবে....
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
শায়মা বলেছেন: বেশিভাগ লেখা লেখার সময় মাথায় ঘোরে ছোট্টবেলার কথা ভাইয়া।
তাই লেখাগুলো ছোটদের জন্য হয়েই যায়।
ওকে সব একসাথে দেবো ভাইয়ামনি।
২৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪১
মৃন্ময় বলেছেন: বাংলাদেশের পুতুল ও একাত্তরের এক পুতুলওয়ালা শিরোনামটাই অসাধারন,
এই সর্ম্প্কে আগে কখনো এত তথ্য একসাথে পাইনি,
ভালো লাগলো,
ভালো থাকুন।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
আমিও অজানা তথ্যগুলোই জানাতে চেয়েছিলাম ভাইয়া।
২৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০০
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চোখ বুলিয়ে গেলাম আপুনি, সময় করে আবার আসবো! আমার বোন ( এখন ইন্টারে পড়ে) এখনো নিয়মিত পুতুলের বিয়ে দেয়, এই দৃশ্য বড্ড মর্মান্তিক!!
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৪
শায়মা বলেছেন: হায় হায় মর্মান্তিক কেনো ভাইয়া?????
আমি কিন্তু ইন্টার অনেক আগেই পাশ করে গেছি। এখনও আমার পুতুলের আলমারী দেখলে ভীমরি খাবে!!!
ওকে তোমাকে পুতুলের আলমারীটা দেখাবো।
২৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০১
বেঈমান আমি. বলেছেন: তোমার নাকি পুতুল কালেকশান আছে?তুমি নাকি এখনো পুতুল নিয়া খেলো?
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৬
শায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক স্পেশালী এই বিশেষ পুতুলগুলোর কালেকশান আছে।
চেনো তো পুতুলগুলো???? না চিনলে বলো চিনিয়ে দেবো।
২৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০২
অপু তানভীর বলেছেন: আমি কোন দিন পুতুল নাচ দেখি নাই !
এই লোকটার এক টা অনুষ্ঠান দেখতাম বিটিভিতে !! কত দিন দেখি না !
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৯
শায়মা বলেছেন: আরে কি বলো ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!
কোনোদিন পুতুলনাচ দেখোনাই???
হা হা হা হাসছি একটা কথা ভেবে।
কানে কানে বলতে হবে কথাটা। এখন বললে একজন মাইর দেবে।
যাইহোক আপাতত
Click This Link
এই পোস্ট
আর এই পুতুলনাচটা দেখো.........আমার বানানো, স্ক্রিপ্ট রাইটিং, ভয়েস দেওয়া, পুতুল মেকিং তবে লাইটিং, স্টেজ আমি সহ অন্যরা ও পুতুল মুভমেন্টে আমার কিছু সহযোগী ছিলো।
Click This Link
২৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৬
বেঈমান আমি. বলেছেন: এই তাহলে কাহিনি?
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৮
শায়মা বলেছেন: কি?
না বুঝেই কাহিনী!!!
৩০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৭
ট্যটলার বলেছেন: মনে পরে গেল ছোট বেলার কথা, মাটি দিয়ে কত পুতুল বানাইছিলাম, আর আম্মুর সুতার বান্ডিল সব শেষ করতাম কাপড়ের পুতুল বানিয়ে বানিয়ে। আপনার পোষ্ট খুব সুন্দর হোইছে। মোস্তফা মনোয়ার আমার প্রিয় ব্যক্তিদের একজন, ছোট বেলায় বিটিভিতে ওনার "মনের কথা" অনুষ্ঠান দেখতাম অনেক আগ্রহ নিয়ে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪১
শায়মা বলেছেন: তুমি কি আপু?
কাপড়ের পুতুল বানাতে যখন তখন নিশ্চয়ই তুমি আমার একটা আপুই হবে।
তবে আমি কখনও আমার মায়ের মত ভালো পুতুল বানাতে পারতাম না আমার ছোট বেলায়।কিন্তু আমি এখন পুতুল বানানোর কোর্স করেছি। এমনকি পুতুল নাচ বা পাপেট শো ও করেছি।
অনেক অনেক ধন্যবাড আর ভালোবাসা তোমাকে আপু। আর মুস্তাফা মনোয়ারের কথা আর কি বলবো!!!
তিনি আমার চিরস্মরণীয় ব্যাক্তি!
৩১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মার্ক করে রাখলাম। এই পোষ্ট অবশ্যই আশা করি প্রিয়তে যাবে। কালকে পুরোটা পড়ে আবার মন্তব্য করব।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৩
শায়মা বলেছেন: আব্বুভস্কি!!!!
এই বয়সে এমন বুড়ি ধাড়ি একটা মেয়ের বাবা হয়ে এখন পুতুলের লেখাটাও পড়তে হলো!!!
কি দূর্ভাগ্য তাইনা????
তবে এই লেখা শুধুই পুতুল নিয়ে না। বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পুতুল কথনের সাথে আছে এক একাত্তরের পুতুলওয়ালার কথা। যা আমাদের জানা উচিৎ।
৩২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০১
রাফা বলেছেন: কেমন আছেন সিস্টার?
পোস্ট পড়ি নাই - তাই নো কমেন্টস।
অবসর পেলেই প্রথম চান্সে পড়ে ফেলবো।
ধন্যবাদ।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!
তোমাকে আমার অনেক দরকার!!!!!!!!
কোথায় থাকো ???????????
খুঁজেই পাইনা!!!
৩৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:১৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: ছোট বেলায় কাপড়, খিল আর সুতা দিয়ে পুতুল বানাইয়া সবাইকে দিতাম। একটু বড় হওয়ার পর লাল মাটির পুতুল বানাইতাম।
এখন ছোট বোনকে বানাইয়া দিই। সে খেলে। ছোট বোনের পুতুল গুলোর আবার নাম আছে- সানিয়া, ডলি, সাগর।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৮
শায়মা বলেছেন: বাপরে!
আমি আগেই জানতাম তুমি আমার মতন পুতুল নিয়ে খেলো! পুতুল ভালোবাসো!
পাতা দিয়ে পুতুল বানানোটা মজার! সেটা শিখতে হবে!পাতার ঘড়ি, পাতার আংটি বা পাতার পুতুল কোনোটার ছবিই পেলাম না!
৩৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:১৭
মামুন রশিদ বলেছেন: পুতুল খেলার পোস্ট পড়ে নস্টালজিক হয়ে পড়লাম । পাশের বাড়িতে এক মেয়ে ছিল আমার ক্লাসমেট । ওরা তিন বোন মিলে পুতুল খেলত । পুতুলের খাট বিছানা, পুতুল বিয়ে উপলক্ষে রান্নাবান্না আরো কতকি! ওরা আমাকেও খেলায় নিতে চাইতো । আমাকে বাজার করার দায়িত্ব দিত । যাও ভাইয়া পুতুলের জন্য এটা নিয়ে এসো, বিয়েতে অনেক মেহমান আসবে বাজার করে নিয়ে এস ।
আমি তক্কে তক্কে থাকতাম.. ওরা তিন বোন বিয়ে বাড়ির কাজকর্মে ব্যাপক ব্যস্ত থাকার সুযোগে হঠাৎ পা দিয়ে সব মাড়িয়ে ওদের দিকে ভিলেনের লুক দিয়ে চলে আসতাম ।
পুতুল খেলা পণ্ড করে দেয়ার পর ঐ তিন বোনের কষ্টের চাহনি আজও যেন চোখে ভাসে । মজার ব্যাপার এত খারাপ কাজ করার পরেও ওরা সব ভুলে গিয়ে আমার সাথেই খেলতে চাইতো ।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তুমি ছোটবেলায় এত দুষ্টু ছিলে!
এখন তো তোমাকে দেখলে কেউ বলবেও না ছোটবেলায় এত মিচকা ছিলে তুমি!
৩৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২১
মামুন রশিদ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের সময়কার পাপেটশো টি অনেকবারই দেখেছি । ইয়াহিয়াকে বাঙালি কৃষকের চরম খোঁচা দিয়ে কথা বলাটা খুব উপভোগ্য ।
আর আমি মোস্তফা মনোয়ার স্যারের ভক্ত । শুধু আমার মেয়েরাই না, একা একাও আমি টিভিতে উনার প্রোগরাম দেখি ।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৭
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া তুমি একা একাও দেখো!!!!
যাইহোক মুস্তাফা মনোয়ারের ভক্ত নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। আরেকজন আছেন পার্থ প্রতীম মজুমদার। তার কথাও একদিন লিখতে হবে। আমার ছোটবেলা থেকে মৃত্যুবেলা পর্যন্ত কোনো কোনো মানুষের প্রতি ভালোবাসা ফুরোবেনা।
৩৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
জুন বলেছেন: মেয়ে মাত্রই পুতুল ভালোবাসে শায়মা। ছোটবেলায় আম্মাকে দিয়ে কত কাপড়ের পুতুল বানিয়েছি তার ইয়াত্তা নেই। তাদের বিয়ে শাদীই হতো খানাপিনা সহ।
তোমার পোষ্ট পড়ে লরা ইঙ্গলসের শার্লট এর কথা মনে পড়লো। প্রতিবেশী নেলসনের ছোট মেয়ে তার পুতুল নিয়ে যাওয়ায় সে কি রকম ভেঙ্গে পড়েছিল।
পুতুল নাচ আমি মেলায় দেখেছি তবে পর্দার পেছনে কি করে সেটা তারা করে তা দেখেছি সাউন্ড অব মিউজিক সিনেমায়।
তোমার পুতুলওয়ালা আমারও খুব প্রিয় এক ব্যাক্তিত্ব।তবে স্বাধীনতার সময়ে তার ভুমিকার বিস্তারিত বর্ননা জানলাম।
সুন্দর পোষ্ট যথারীতি।
+
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১১
শায়মা বলেছেন: আপুনি কমেন্টে একশোটা লাইক। কমেন্ট দেখেই বোঝা যায় তুমি যে একটা পড়ুয়া আপুনি আর অনেক অনেক জানো।
থ্যাংকস আ লট আপুনিমনি!!!
(বাসন্তী শাড়ির কথা ভুলিনি কিন্তু!)
৩৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: পুতুল নিয়ে পোস্ট দেখে কোনো দিকে না তাকিয়েই ঢুকে পড়লাম।
আমার সময়ে প্লাস্টিকের আর রাবারের পুতুল ছিল।রাবারের পুতুলগুলিকে চাপ দিলে প্যা-পো করত।কিন্তু ঐগুলো আমার বিরক্ত লাগত।আমাদের বাসায় একজন কাজ করতেন।তিনি আমাকে খুব সুন্দর করে কাপড় দিয়ে পুতুল বানিয়ে দিতেন। একসময় আমিও পুতুল বানানো শিখে গেলাম।মাঝে মাঝে পুতুলের বিয়ে দিতাম।সেইসময়ের সব কথা তোমার এই পোস্ট পড়ে মনে পরে গিয়েছে আপু।
অসাধারন পোস্ট দিয়েছো।একই সাথে তোমার পোস্টটা যেমন আনন্দ দিয়েছে,তেমনি ভাবিয়েছেও।
ভাল থেকো আপু/
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
শায়মা বলেছেন: এইরে পিচ্চিটার মনের মত পোস্ট হবেই জানতামই। শোনো পিচ্চি পুতুল শুধু পুতুলই নহে রয়েছে তার নানা অন্তরাল কাহিনী।
আপুনি অনেক অনেক থ্যাংকস আমার পোস্টটা পড়ার জন্য। ভালো থেকো অনেক অনেক।
৩৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: পুতুল নিয়ে পোস্ট দেখে কোনো দিকে না তাকিয়েই ঢুকে পড়লাম।
আমার সময়ে প্লাস্টিকের আর রাবারের পুতুল ছিল।রাবারের পুতুলগুলিকে চাপ দিলে প্যা-পো করত।কিন্তু ঐগুলো আমার বিরক্ত লাগত।আমাদের বাসায় একজন কাজ করতেন।তিনি আমাকে খুব সুন্দর করে কাপড় দিয়ে পুতুল বানিয়ে দিতেন। একসময় আমিও পুতুল বানানো শিখে গেলাম।মাঝে মাঝে পুতুলের বিয়ে দিতাম।সেইসময়ের সব কথা তোমার এই পোস্ট পড়ে মনে পরে গিয়েছে আপু।
অসাধারন পোস্ট দিয়েছো।একই সাথে তোমার পোস্টটা যেমন আনন্দ দিয়েছে,তেমনি ভাবিয়েছেও।
ভাল থেকো আপু।
৩৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩০
চিরতার রস বলেছেন: পুতুলখেলা বয়সের কথা মনে পড়ে গেলো। আমার মনে আছে আমাদের একটা পুতুলের বিয়েতে মাইক আনা হয়েছিল।
সে কথা মনে করে এখনো হাসি পায়।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
শায়মা বলেছেন: কি বলো ভাইয়া!!!! মাইক!!!!!!!!!!!
আরে তুমিও পুতুল খেলতে??? তুমি কি একটা আপুনি নাকি ভাইয়া চিরতা আপুনি/ভাইয়া?
এটা বলো আর সাথে সেই মাইক বাজানো পুতুলের বিয়ে কাহিনীটাও বলো। আমি জানতে চাই ও জানাতে চাই আজকের ছোট্ট বাবুদেরকে কত মজার ছিলো সেই সব আমাদের পুতুলখেলার দিন আর আমাদের সেসব আনন্দে কিভাবে জড়িয়ে ছিলেন আমাদের অভিভাবকেরা।
৪০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩২
আমি ইহতিব বলেছেন: দারুন পোস্ট শায়মাপু। +++
প্রথমদিকে নস্টালজিক হয়ে গেলেও শেষের দিকে চোখ ভারী হয়ে আসছিলো। আপনার বর্নণাশৈলীতে শরনার্থী শিবিরের লোকগুলোর মুখে হাসি ফুটাতে পারার মুস্তফা আনোয়ারের আনন্দ যেন আমিও অনুভব করছিলাম। স্যালুট টু পুতুলযোদ্ধা।
পুতুল আমিও অনেক পছন্দ করতাম। কিন্তু আমার মেয়েটা মাঝে মাঝে তার পুতুলগুলোকে খুব আদর করে আবার মাঝে মাঝে অবহেলায় ফেলে রাখে। ওর মেজাজ মর্জির উপর ডিপেন্ড করবে ও আদর করবে না ফেলে রাখবে।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
শায়মা বলেছেন: আপুনি তোমার ঠিকানা দাও। তোমার মেয়েটার জন্য আমি বানিয়ে দেই এক মজাদার ঠিক আমার ছোট্টবেলাকার মত একটা সোজা সোজা হাত ওয়ালা কাপড়ের পুতুল!!!! সাথে বানিয়ে দেই জুতোর বাক্সে তার ঘরবাড়ি। দেখবে সে আর অবহেলায় ফেলেই রাখতে পারবেনা ।
আর মুস্তাফা মনোয়ার!!!
বেঁচে থাকুক চিরকাল আমাদের হৃদয়ে।
৪১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন এবং দূর্দান্ত একটা পোষ্ট নাতালিয়া!!! প্রিয়তে নিলাম। মুক্তিগানে তারেক মাসুদ এই পাপেট শো টি দেখিয়েছিলেন।
আমার পরিবারে নারী শিশুদের আধিক্য বেশি থাকায় ইচ্ছায় অনিচ্ছায় আমাকেও এই পুতুল খেলায় অংশগ্রহন করতে হয়েছে। আমি খেলতাম আমার ছোট খালা আর মামার সাথে। এখনকার দিনের ছেলেপেলেরা পুতুল খেলা জানে না! একটা সুন্দর ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে! অথচ কারো কোন ভ্রুক্ষেপ নেই। আপনার কি জানা আছে, পুতুল খেলার রিপ্লেসমেন্ট কি দিয়ে হয়েছে??
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯
শায়মা বলেছেন: আব্বুভস্কি তুমিও পুতুল খেলতা!!! হাহাহাহাহাহাহা দিব্য চোখেই দেখতে পাচ্ছি একটা মোটুসটু বাবুভস্কি পুতুলের বিয়ে দিতে যাচ্ছে।সাথে তার পিচ্চিপুচ্চি এক গাদা।
মুস্তাফা মনোয়ার প্রিয় মানুষ আর প্রিয় ব্যাক্তিত্ব। তার জন্য শুভকামনা আর তোমাকে অনেক অনেক থ্যাংকস!!!
৪২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
সরকার আলী বলেছেন: এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ,
পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫
শায়মা বলেছেন: বাহ ভাইয়া!!!
আরও একজন কিংবদন্তীর কবিতা। পুতুলবেলা বা পুতুলখেলা নিয়ে আমিও লিখেছিলাম আমার মনের কথা।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
শায়মা বলেছেন: Click This Link
আমার ছেলেবেলা
৪৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
মামুন রশিদ বলেছেন: পুতুলের পোস্ট পড়ে কেন নস্টালজিক হলাম এবার বলি । ঐ তিন বোনের বড়টা তো আমার ক্লাসমেট, তুই তুকারি করি । তো ইউনিতে পড়ার সময় একবার বাড়ি এসেছি । সন্ধ্যার দিকে পাশের বাড়ি থেকে হঠাৎ কান্নাকাটির শব্দ পাই । আম্মাকে জিজ্ঞেস করতেই বলে ঐ বাড়ির মেঝো মেয়েটা ইন্টারে রেজাল্ট খারাপ করেছে । পরের দিন গেলাম সান্তনা দিতে । সান্তনা আর কি দিব, হাতে 'সাতকাহন' বইটা ধরিয়ে দিয়ে বললাম এটা পড় সাহস পাবে । বড়টা বললো, তুই মাঝে মাঝে এসে কথা বলে যাইস ওর সাথে । তো আমি রোজ সন্ধ্যায় যাই, আমি গেলে ছোট টা রুম ছেড়ে চলে যায় । আর বড়টা নাস্তা খাওয়ানোর জন্য ব্যস্ত হয়ে যায় । কয়েকদিন গল্পগুজব করেই ভালই চলল । ক্যাম্পাসে ফেরার আগে ওদের বাসায় যেতেই দেখি মেঝোটা কাঁদো কাঁদো । আমি কিছু সন্তনাবানী শুনিয়ে বই নিয়ে ফিরে আসি ।
বাসায় এসে বই খুলে দেখি মেঝোটার চিঠি!!!
আমার কিছু করার ছিল না । কিছু বলারও ছিল না । আমার জন্য ক্যাম্পাসে তখন আরেকজন অপেক্ষমান..
এই হলো নস্টালজিয়ার গল্প
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
শায়মা বলেছেন: আহালে ভাইয়াটা!
আহেম ভাইয়া!
দেখো আবার সেই তিনকন্যার মেঝোকন্যা তোমার লেখা পড়ে আবার কান্না না শুরু করে দেয়!
৪৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
এম মশিউর বলেছেন: পুতুলের পোস্ট দেখে আবারো এই পুতুলের ছবিটা দিতে ইচ্ছে হল!
(পোস্ট পুরোটা পড়া হয় নি; মেগা পোস্ট। সময় নিয়ে পড়তে হবে।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
শায়মা বলেছেন: এই পুতুল দম্পতি তো গোঁপাল ভাঁড় আর তার বউ গোপাল ভাঁড়নি!
৪৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
লাবনী আক্তার বলেছেন: ছোট বেলায় অনেক পুতুল খেলেছি। কি মজার ছিল সেই দিনগুলো। আহা! কোথায় হারালো সেই শৈশব।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯
শায়মা বলেছেন: ছোট্টবেলার দিন গুলি হারিয়ে গেছে আপুনি!
৪৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
রাতুল_শাহ বলেছেন: পাতার চশমাও আছে।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০২
শায়মা বলেছেন: পাতার চশমা বানিয়ে ছবি তুলে দাও ভাইয়া!
৪৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০১
বেঈমান আমি. বলেছেন: পোস্ট পড়ে এই গানটা মনে পড়ে গেলো।
তোরে পুতুলের মত করে সাজিয়ে ........................................
................................. :>
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
শায়মা বলেছেন: সেই গান আমার অনেক প্রিয় ছিলো আর সেই গান শুনে আমি ঐ গায়কের ফ্যান হয়ে গেলাম!
তার মত ফ্যাশেনেবল আর হ্যান্ডসাম আর কোনো গায়ককেই লাগেনি আমার কখনও!
৪৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: গান মনে পড়লে হবে ভাই, গানটা গেয়ে আপলোড করে দিলে বেশি ভাল হতো না।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
শায়মা বলেছেন: রাতুলভাইয়া শুধু তাই না সাথে ওমন ফ্যাশেনেবল দাঁড়িও দেখতে চাই আমরা!
আর টিথ প্লানটেশন করে ওমন সুন্দর বিউটি গজদন্ত!
৪৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫
বেঈমান আমি. বলেছেন: রাতুল_শাহ @আমি কিন্তু খারাপ গাইনা।একজনরে টেলোফোনে শুনাইছিলাম সে বলছে খবরদার ব্লগে কোনদিন তুমি গান গেয়ে আপলোড দিওনা।তাহলে নাকি তার বেইল থাকেব না আর :!>
সর্যি আমি ক্লিন শেভডই ভালো আছি দাঁড়ি রাখার কোন ইচ্ছাই নাই।তবে ফ্রেন্চ্ কাট দাঁড়ির কথা বিবেচনা করা যায়
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০১
শায়মা বলেছেন: হায় হায় কার এত বড় সাহস! তোমার গান থামায়!!!
এখুনি গেয়ে রেকর্ড করে আমাদেরকে শুনাও প্লিজ!
৫০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১১
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: শায়মাপু কিছুক্ষন পরে আসছি তোমার পোস্টে কেমন আছো ?
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি আপুনি! তুমি কেমন আছো? দেখা যায়না কেনো তোমাকে?
৫১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২
তাসজিদ বলেছেন: পুতুলনামা।
একবার পুতুল শো দেখেছিলাম। অনেক কষ্টে ১০ মিনিট থেকেছিলাম।
পোস্ট এ +++++++++++++
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
শায়মা বলেছেন: কেনো????
এত কষ্ট কেনো?????
পুতুলনাচতো অনেক মজার ভাইয়া।
Click This Link
আমার পাপেট শো টা দেখো।
৫২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: "পুতুল" শব্দটাই কী আদুরে
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬
শায়মা বলেছেন: সেই যে এক গান আছে...
তুই যে আমার পুতুল পুতুল সেই ছোট্ট মেয়ে.....
মান্না দের গান.....
৫৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: বেঈমান আমি @ ভাইজান প্লিজ শুনান।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭
শায়মা বলেছেন: প্লিজ!!!!প্লিজ!!!!প্লিজ!!!!!!!!
নিশ্চয় গানের কথা শুনে এখন হাতে ফাইটিং গ্লাভস পরতে গেছে।
৫৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ছবিগুলো দেখে ছোটবেলায় যাওয়া দাদুবাড়ি মনে পড়ে গেলো অনেক অনেকদিন হলো যাই নি!!
প্রিয়তে অবশ্যই।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
শায়মা বলেছেন: আমিও কত দিন যাইনি!!!!!!!!
আমি মেলা থেকে তাল পাতার এক বাঁশী কিনে এনেছি
বাঁশি কই আগের মত বাঁজে না ......
তবে কি ছেলেবেলা???
অনেক দূরে ফেলে এসেছি!!!!!!!!!!!
ভাইয়া তোমার পোস্টে একশোবার চেষ্টা করেও ঢুকতে পারলাম না আজ!!
৫৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
তাসজিদ বলেছেন: কি যে বলেন না আপু, ভয়ানক বোরিং জিনিস এই পুতুলনাচ।
তার থেকে ডিসুম ডিসুম মুভিই ভাল আমাদের জন্য
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
শায়মা বলেছেন: হায় হায় তুমিও ডিসুম ডাসুমভাইয়া???????????
৫৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০
তাসজিদ বলেছেন: সত্যি বলতে কি আমি অনেক আশা নিয়ে ঢুকেছিলাম। কিন্তু কতক্ষণ বক বক করল শুধু।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১
শায়মা বলেছেন: বক বক হবে কেনো???
পুতলের নাচ গান দেখো নি???
৫৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
রাতুল_শাহ বলেছেন:
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ!!!!!!!
এখন বানালে???
৫৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১
বেঈমান আমি. বলেছেন: নিশ্চয় গানের কথা শুনে এখন হাতে ফাইটিং গ্লাভস পরতে গেছে।
সামনে পেয়ে নেই তারপর বুঝানো হবে কত ধানে কত চাল।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
শায়মা বলেছেন:
৫৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
মামুন রশিদ বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম, আমার মেয়েদের দেখাবো বলে
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া ।
ওদের জন্য আরও পুতুল পোস্ট দেওয়া হবে।
৬০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
আমি সাজিদ বলেছেন: বিজয়ের মাসের শুভেচ্ছা আপ্পি।তোমার পোস্ট মানেই ভিন্ন কিছু।
অসাধারণ।
আর শুনো, আমি একটা গল্প লিখেছিলাম, একটু পড়ে দেখবে কি ? বৃতির বাবা
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০১
শায়মা বলেছেন: বৃতির বাবা????
আমি তো এইটা বৃতির লেখা ভাবছিলাম।
তোমাকে আমার অনেক দরকার ছিলো পিচ্চু ভাইয়া।
৬১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২০
আমি সাজিদ বলেছেন: বান্দা হাজির। বলো কিভাবে হেল্প করতে পারি।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
শায়মা বলেছেন: হেল্প না।
৬২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৪
আমি সাজিদ বলেছেন: তাহলে ?
ইমেইল দিয়ো [email protected]
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
শায়মা বলেছেন: হা হা থাক ...ইমেইলের দরকার নেই আর!
ভালো থেকো লক্ষীভাইয়া!
৬৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৩
বাঁশ আর বাঁশ বলেছেন: পুতুল নাচ শিখতে চাই। কোথায় যোগাযোগ করবো?
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৩
শায়মা বলেছেন: পুতুলনাচ শিখতে পুতুলওয়ালার কাছে যাও।
৬৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২৯
যুবায়ের বলেছেন: অসাধারন লিখেছেন......
মুগ্ধ হলাম...
আপু কেমন আচেন?..
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৪
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি ভাইয়া!
বাবুটাতো বড় হয়ে গেছে।
৬৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩১
যুবায়ের বলেছেন: পুতুলনাচ দেখেছিলাম দুএকবার মনে পড়ে আজো...
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
শায়মা বলেছেন: মাত্র দুয়েকবার???
ভাইয়া পোস্টে দেওয়া আমার করা পুতুলনাচ বা পাপেট শোটা দেখেো!
৬৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:১২
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: পুতুল নিয়ে পরিপূর্ণ পোষ্ট আপি, কিভাবে বানানো হয় থেকে শুরু করে আমাদের আবেগের সাথে কিভাবে জড়িয়ে আছে সব!!
ভালো লাগলো পড়তে।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
এত কষ্ট করে বিশাল লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস!!!!
৬৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১
অশ্রু কারিগড় বলেছেন: ছুডুবেলায় বইনের লগে কত্ত খেলছি, আহারে আর এখন তো মামা ডাক শুনতে হলমার্ক থেইকা পুতুল কিনে দিতে হয় ভাগ্নিদের । সেই দিনও শেষ, আমার পকেট ও শেষ ।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
এভাবেই চক্রাবর্তে পুতুল ফিরে ফিরে আসে ভাইয়া।
৬৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩২
অদৃশ্য বলেছেন:
অপুর্ব...
শায়মাপুনির জন্য
শুভকামনা...
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ অদৃশ্যভাইয়া!
৬৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দেশের মুক্তিযোদ্ধাগণ ,দেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছে প্রত্যক্ষও পরোক্ষ ভাবে। আমাদের হৃদয়জুড়ে মুক্তিযুদ্ধের বাস পুতুল সে সত্যিটা বলে দিল।এ পোস্ট পড়ে জানা গেল বাংলাদেশের পুতুলগুলোও যুদ্ধ করেছে দেশের হয়ে। কারণ তাদের নির্মাতা একজন মুক্তিযুদ্ধা মুস্তফা মনোয়ার।তাকে বেশিরভাগ মানুষ চিনেন ছোট বেলা থেকেই।তার পাপেটশো,পুতুল নাচ ,দারুণ ব্যাক্তিত্ব, চমৎকার উপস্থাপনার জন্য।এসব কারণে আমার পছন্দের ব্যক্তিদের একজন। বিজয়ের মাসে পুতুল যুদ্ধ নিয়ে পোস্টটি ব্যতিক্রমী ভাললাগার হয়ে থাকলো।তাই পোস্ট দাতাকে অবশ্যই ধন্যবাদ।
বঙ্গবন্ধুর আহবান ছিল তোমাদের যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে ঝাপিয়ে পড়। সেই উদাত্ত আহবান দেশের মানুষের হৃদয়ে জায়গা নিয়েছিল। আসলে মুক্তিযুদ্ধের বীজ বপন হয়েছে সেই ৫২ তে।একাত্তরে সেটি পরিপূর্ণতা লাভ করে।
শিল্পী মুস্তফা মনোয়ার অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন। যুদ্ধ করেছেন পুতুল দিয়েও।
পুতুলগুলো সত্যি সুন্দর।আসলে বুঝতে দিতে হবে তো কেমন পুতুল ভাল লাগে।কেমন পুতুল চাই।তাহলেই মনের মতন পুতুল পাওয়া যাবে।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
৭০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
নীল-দর্পণ বলেছেন:
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫
শায়মা বলেছেন: নীলুমনি কেমন আছো???
বুঝাই যাচ্ছে অনেক ভালো !!! অনেক ভালো !!!
ভালো আছো!!!
৭১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: পুতুল নাচের কথা মনে হলেই শৈশবে কথা মনে পড়ে যায়।
অনেক সুন্দর হয়েছে।
পোষ্টে প্লাস। ++
ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
ভালো থেকো অনেক অনেক!!!
৭২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: আগের সময়টাই তো ভাল ছিল । তখন কাপড় পুতি , চুমকি , আঠা , জরি দিয়ে আমি কত পুতুলের জামা আর গয়না বানাতাম । আমার আম্মু অবস্য পুতুল খেলা পছন্দ করতো না । কিন্তু আমার বাবা চুপি চুপি কিনে দিত পুতুল আর এই সব সরঞ্জাম ।
আমি একবার পাপেট শো দেখেছি মেলায় । কিন্তু জানো আপু আমার মনে হয়েছে ওরা অনেক কম টাকা পায় । এসবের প্রচলন তো এখন আর তেমন নেই ।
মুস্তাফা মনোয়ার কে চিনি কিন্তু তার পাপেট শো নিয়ে এত কিছু জানতাম না ।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
শায়মা বলেছেন: সেই তো পুরোনো দিন আর ফিরে আসেনা আমাদের পুতুলখেলার দিনও আর ফিরবেনা।
হুম গ্রামে গঞ্জে পুতুলনাচে পারিশ্রমিক কম।
মুস্তাফা মনোয়ার আর তার পুতুলনাচের ইতিকথা সবার জানা উচিৎ ভেবেই এই পোস্টটা লিখলাম আপুনি।
৭৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩১
অপু কাউসার বলেছেন: Nice ....kemon achen Apu?
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া! ভালো আছি!
৭৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অসাধারন পোষ্ট।
তথ্য সংকলনে প্রানবোন্ত এই পুতুল নাচের ইতিহাস জানতে সহায়ক করলেন।ভাল লাগল।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
অনেক অনেক ভালো থেকো!!!
৭৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আচ্ছা আপু, ব্লগ জগতে একটি ব্যাক্তিগত প্রশ্ন ।
তোমার এত ভক্ত কেন?
তুমি ব্যাক্তিগত কি কর?
লেখা লেখিতেত মনে হয় অগ্রজ তুমি।
প্রকাশিত গল্প, কবিতা, গবেষনা এমন কি আছে বাজারে পাব?
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৯
শায়মা বলেছেন: হায় হায় গেছি........
ভক্ত কোথায় দেখলে!!!!
সবাই আমার ভাইয়া আর আপুনি, ছোট ছোট ভাইয়া আপুনি বা বড় বড় ভাইয়া আপুনি সবাই আমার কাছে একটা ফ্যামিলির মত। সত্যিই আমার মনে হয় ব্লগ পরিবারটাও আমার জীবনের একটা পার্ট।
আমি মনে হয় বেসিক্যালি একটু ইন্ট্রোভার্ট যদিও আমার পরিচিত মানুষরা সে কথা মানতেই চায়না। তারা বলে তুই ইন্ট্রোভার্ট!!!!!!!! এত বড় মিথ্যা কথা!!!!! ঢং কম কর।
বাট তারা জানেনা আসলেই আমি কত কথা, কত দুঃখ কত বেদনা বা খুব গোপন ব্যাথার নীরব রাত্রী চেপে রাখতে জানি আমার বুকের মধ্যে।
যাইহোক আমি যখন এই ব্লগ পরিবারটিতে আসি তখন এটা এত বড় ছিলোনা বটে তবে ছিলো কিছু অনেক অনেক বড় মানুষেরা যারা আমার থেক জ্ঞানে গরিমায় বা বিচার বুদ্ধিতে অনেক বেশি ছিলেন। তবে তারা কি করে মায়ার বাঁধনে বেঁধে নিয়েছিলো আমাকে আমি জানিনা। আমি আজও মনে করি আমি কিছুই লিখতে জানিনা আসলেও।
আমি যখন এই ব্লগের পাতায় মনের কথা লিখে ফেলার সুযোগ পাই তখনও আমি জানতাম না আমার এসব আবোল তাবল কথা শুনবার বা পড়বার কেউ আছে। ধীরে ধীরে বুঝলাম আমি একা নই। এখানে আছে আমার অনেক প্রিয়জনেরাই যাদের কথা আমি এতদিন জানতাম না।
আমি ব্যাক্তিগতভাবে কি করি??? হা হা হা শুনলে তুমি হাসবে। তার থেকে জিগাসা করো কি করি না ??? আমি যখন যা মনে চায় তাই করি। অতি অবশ্য ভালোলাগার কিছু পেলেই আমি সেটা করার চেষ্টা করি। সব সময়ই মেতে থাকতে চাই আনন্দ আর আনন্দের উপকরনের মাঝে কিন্তু তা তো অনেক কঠিন তাইনা?
যাই হোক আমি রেগুলার জব যেটা করি সেটা একটা বেবিদের স্কুলে পড়াই। ছোট্ট বেবিদের নাচ শেখাই, ছবি আঁকাই, গল্প শোনাই। তবে এছাড়াও আরও কিছু সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি আর আবৃতির চেষ্টা করি মাঝে মাঝে। গানও গাই। :
আমার নিজের লেখা কোনো বই বাজারে নেই। তবে কয়েক বছর যাবৎ বইমেলায় খলিল ভাইয়া, রাশেদীন ভাইয়ারা যেসব কবিদের কবিতা নিয়ে কবিতার বই বের করে সেসবে কিছু কবিতা আছে।
অনেক অনেক কিছু বলে দিলাম ভাইয়ামনি। ভালো থেকো অনেক অনেক !!!!!!!!!!
৭৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
ধানের চাষী বলেছেন: চমৎকার !
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
৭৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ১.হায় হায় গেছি........
ভক্ত কোথায় দেখলে!!!! ------------- অস্বীকার করলেও মানতে নারাজ ভক্তটি।
২.বাট তারা জানেনা আসলেই আমি কত কথা, কত দুঃখ কত বেদনা বা খুব গোপন ব্যাথার নীরব রাত্রী চেপে রাখতে জানি আমার বুকের মধ্যে।
------------ যার জন্য মানুষ মহান হয় । জীবনটাতে দুঃখ না থাকলে হয়তো জীবন ।উপভোগ্য হয়না আপু।
৩. আমি ব্যাক্তিগতভাবে কি করি??? হা হা হা শুনলে তুমি হাসবে। তার থেকে জিগাসা করো কি করি না ??? আমি যখন যা মনে চায় তাই করি। অতি অবশ্য ভালোলাগার কিছু পেলেই আমি সেটা করার চেষ্টা করি। সব সময়ই মেতে থাকতে চাই আনন্দ আর আনন্দের উপকরনের মাঝে কিন্তু তা তো অনেক কঠিন তাইনা? ---------------------- হাসব কেন! এইযে তুমি তোমার সৃষ্টির মাঝে নিজেকে করেছ মহান।
৪.আমার নিজের লেখা কোনো বই বাজারে নেই। তবে কয়েক বছর যাবৎ বইমেলায় খলিল ভাইয়া, রাশেদীন ভাইয়ারা যেসব কবিদের কবিতা নিয়ে কবিতার বই বের করে সেসবে কিছু কবিতা আছে। -------------তাতে কি ব্লগে তোমার ভক্ত বনে গেলাম। অপেক্ষায় রইলাম তুমি তোমার সর্বোচ্চ শ্রেষ্ঠত্ব উপার্জন করবে।
আবারো তোমার উত্তর উত্তর মঙ্গল আর শুভকামনা রেখে একটু বিরক্ত করলাম। মনে কিছু নিওনা।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
শায়মা বলেছেন: না না বিরক্তও হইনি। মনেও কিছু নেইনি।
আমার এখন বিশাল অবসর। স্কুল ছুটি .. খেয়ে দেয়ে কাজ নেই তেমন।
২৫ থেকে বাচ্চাদের অনুষ্ঠানের জন্য নাচের প্রাকটিস শুরু হবে। ততক্ষন নো চিন্তা।
৭৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
দীপান্বিতা বলেছেন:
সরাসরি প্রিয়তে ...
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি।
তোমার আজকের মহাভারত পড়ে তো চিন্তায় পড়ে গেলাম বসন্তরাগ ক্লাসিক্যাল সঙ্গীত নিয়ে। সেটার উৎপত্তি কবে কিভাবে হয়েছিলো জানতে হবে।
৭৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ভালো লাগলো পুতুল-বন্দনা... এহাবারে মন্দ না
পুতুল নাচের ইতিকথা না হলেও আসল কথা বলা হয়েছে
আমাদের বাসাটি রীতিমত পুতুল যাদুঘর...
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮
শায়মা বলেছেন: বুঝেছি ভাবীজি আর কন্যা মিলিয়া যাদুঘর গড়িয়াছেন তাই না ভাইয়া ।
৮০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আপুনি! :!>
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১১
শায়মা বলেছেন: কি ভাইয়া???
৮১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
নাইস পোষ্ট আপু। পোষ্টের প্রথমে আপনার পুতুলের গল্প পড়ে হাসছিলাম, এইভেবে আপু বুঝি নিজের পুতুর গপ বলতে এই পোষ্ট দিসে। কিন্তু যখনই একাত্তর চলে এলো আর থামাতে পারি নাই নিজেকে।
সবুজ একটা ধানক্ষেতের পাশে দাঁড়িয়ে এক কৃষকের সঙ্গে জোর তর্ক চলছে একজন রাজাকার আর খোদ ইয়াহিয়া খানের।
রাজাকার: কইয়া দাও, মুক্তি কোথায়?
ইয়াহিয়া: কিধার মুক্তি হায়?
কৃষকটি একটু এগিয়ে এসে নিজের বুক চাপড়ে বলল, ‘এইখানে, এইখানে থাকে মুক্তি। বুকের মধ্যেই মুক্তি থাকে।’
এই মুক্তিটা আজো চাই।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
শায়মা বলেছেন: আমি আমার পুতুল, বাংলাদেশের পুতুলগুলো আর এক বিশেষ পুতুলওয়ালার কথাই বলতে চেয়েছিলাম ভাইয়া।
৮২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট, কিন্তু প্রিয়তে নিতে পারছিনা...... পরে এসে প্রিয়তে নিয়ে যাবো।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
৮৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
আরজু পনি বলেছেন:
শিল্পকলা একাডেমীতে বেশ কয়েকমাস আগে উৎসব হয়েছিল...পরে হরতালের জন্যে আর শোভাযাত্রাটা হতে পারে নি ।
ছোটবেলারও বেশ কিছু মজার স্মৃতি আছে ।
পোস্টে ভালো লাগা রইল , শায়মা ।।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৩
শায়মা বলেছেন: কিসের শোভাযাত্রা আপুনি???
পুতুলের???
মাঝে মাঝে পাপেট শো হয়.......
পুতুলের শোভাযাত্রাটা নিশ্চয়ই অনেক মজার ছিলো।
৮৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৬
এক্সপেরিয়া বলেছেন: আমার টেবিলে তাকে এখনও দুইটা পুতুল ক্লাস টু থেকে আছে!! এগুলার প্রায় ৫০টা ছবিও তুলে রাখসি ল্যাপটপে!!
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১১
শায়মা বলেছেন: আমার তো এক আলমারী আছে।
তবে দুঃখের কথা ছোট্টবেলার একটাও নেই।
অনেক কিছুই হারিয়ে গেছে ছেলেবেলার মত!
৮৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫২
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালো লাগলো পুতুলের ইতিকথা।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫০
শায়মা বলেছেন: রাশেদীনভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!
থ্যাংকস আ লট!!!!
তোমাকে অনেকদিন পর দেখলাম!!!!!
৮৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
পেন্সিল চোর বলেছেন: অনেকদিন পর আইসা একখান পোস্ট পাইলাম যেটারে প্রিয়তে নিয়া নিলাম।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ চোর ভাইয়া!!!
৮৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২২
এ্যংরি বার্ড বলেছেন: ব্যাবসা বানিজ্য কেমন চলে?
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪২
শায়মা বলেছেন: এতদিন পর কোথা থেকে এলে এ্যাংরী হয়ে এলে এ্যাংরী বার্ড!!!!!!
কোন ব্যাবসাটার কথা বলছো যেন????
আর কোন বানিজ্যটা???
একটু পরিষ্কার করে বলো তো .........
৮৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫০
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: বাবার জুতার বাক্স , মায়ের পুরোনো শাড়ি , টেইলার কাকুর কাছ থেকে নিয়ে আসা নানা রং ঢংয়ের টুকরো কাপড় , খালা ফুপির ছিরে যাওয়া জুয়েলারির ঝিকিমিকি পাথর পুথি , দাদার কিনে দেওয়া কাঠের ছোট ছোট ফার্নিচার সেট যেটা আবার লালনীল রঙ্গের আল্পনা করা ছিলো , দুপুরের ঘুম ফাকি দিয়ে রান্নাঘরের আলমিরা থেকে লুকিয়ে খাবার নিয়ে পুতুলের বিয়ে! !!!!
হায়রে শৈশব !!
ফেলে আসা রুপকথার জীবনে ফিরিয়ে নিয়ে গেলে! !
। সংগ্রহে রাখার মতো পোস্ট
এই গানটি অপ্সরাপুর জন্য
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫
শায়মা বলেছেন: সায়েদা সোহেলী বলেছেন: বাবার জুতার বাক্স , মায়ের পুরোনো শাড়ি , টেইলার কাকুর কাছ থেকে নিয়ে আসা নানা রং ঢংয়ের টুকরো কাপড় , খালা ফুপির ছিরে যাওয়া জুয়েলারির ঝিকিমিকি পাথর পুথি , দাদার কিনে দেওয়া কাঠের ছোট ছোট ফার্নিচার সেট যেটা আবার লালনীল রঙ্গের আল্পনা করা ছিলো , দুপুরের ঘুম ফাকি দিয়ে রান্নাঘরের আলমিরা থেকে লুকিয়ে খাবার নিয়ে পুতুলের বিয়ে! !!!!
ঠিক ঠিক আপুনি... একদিন স্কুলে যেতে একটা মেয়ে আমাকে দিলো আশ্চর্য্য সুন্দর একটা ঝিকিমিকি পাথর!!! সেইটা দেখে তো আমি মুগ্ধ!!!!!!! কোহিনুর হীরা পেলেও এত খুশী হতামনা হয়তো!!!!!!
আপুনি অনেকদিন পর দেখলাম তোমাকে। ভুলিনি কিন্তু।
আর থ্যাংকস গানটার জন্য অনেক অনেক!!!!!!!!!!!
৮৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫১
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
শায়মা বলেছেন: গান তো নাই আপুনি!!!!!!!!!!!!!!
৯০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: পুতুল নিয়ে লেখা ,,দারুন হয়েছে আপুনি,,,,,,,,,,,,,
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!
পুতুল নিশ্চয় তোমারও দারুন প্রিয়!!!!
কাপড়ের পুতুলও নিশ্চয় ছিলো তোমার।
৯১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: বর্ণনার মাঝে মাঝে ছবি, বুনটকে আরও শক্ত করেছে। শেষের লিঙ্কগুলো পরিপূর্ণতা দিয়েছে।
চমৎকার পোস্টে শুভেচ্ছা রেখে গেলাম।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!
অনেক অনেক ভালো থেকো!!!!!!!!!!!!
৯২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৪
এ্যংরি বার্ড বলেছেন: পুতুল ব্যাবসার কথা কইছিলাম।এইটাও বুঝো নাই?
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
শায়মা বলেছেন: মাই পুতুলস আর নট ফর সেল.......
৯৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৯
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ইয়াল্লা ! ভূত ভূত !! :-&
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
শায়মা বলেছেন: এই ভুত তো আমার ব্লগেও দুদিন যাবৎ ঘোরাঘুরি করছে।
৯৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
পরিবেশ বন্ধু কে বলেন, ব্যান করে দিবে ||
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
শায়মা বলেছেন: পরিবেশ বন্ধু ভাইয়ার বড় আপু ব্যান করে দেবে।
নিশ্চয়ই এইসব চলবেনা। আমার নামের মত আর কোনো কনফিউজিং নাম হলে আমি অনশন করবো!!!!!!!!!!!!!!!!!
৯৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এটা কি শায়মা আর শায়মা. নাকি? . দিয়ে শায়মার ডাবল রোল ।রাম আর শামের মত।
আমরা অবাক হলাম। ।
পুতুল বিয়ের পার্টি বা দাওয়াত খাওয়ার সৌভাগ্য আমারও হয়েছিল।তখন অবশ্য ব্যাপারটা অনেক গুরুত্ব পূর্ণ মনে হয়েছিল ।ছোডো বেলার ঘটনা। এখনো পুতুল আমার কাছে গুরুত্ব পূর্ণ।
বলতে গেলে কোন পুতুলে দেব পূজো তোমায় ভেবে পাই না
কোন পুতুল যে তোমার পাশ শোভা পায় না।
জেমস এর একটা গানের প্যারোডি।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬
শায়মা বলেছেন: ওহ ভাইয়া আমার তো মনে হয়েছে এটা তোমার মাল্টি নিক।
আমার প্রোগ্রামের সফ্টওয়ারে এমনটাই ধরা পড়েছে। যদি তাই হয় নেভার লগ ইন উইথ দ্যাট নিক।
খুব খারাপ একটা কাজ হবে। তুমি নিজেকে অনেক ভালোমানুষ দাবী করো কাজেই তেমনটা করা ঠিক হবেনা ভাইয়া।
৯৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এত কমে কাজ হবে না।অনেক তেল দেয়া লাগবে।শুধু অনুরোধে কি কাজ হয় ?
তবে মন খারাপ করো না তাহলে আমারো ।
স্বাধীনতা যে কৃষকের বুকে থাকে ওভাবে ভাবিনি এর আগে। দারুণ দর্শণ ভাল লেগেছে।
তোমার সবচেয়ে প্রিয় পুতুল কোনটা।
শুভদুপুর
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৮
শায়মা বলেছেন: আরও একবার প্রমান পেলে আমার প্রোগ্রাম ১০০% সঠিক তথ্যই প্রদান করে!
আর প্রমানিত সত্যের পর তেল না ঘি প্রয়োজন! আর একটি বাঁকা আংগুল..
৯৭| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অতঃপর প্রমাণ হলো সফটওয়ার ভুল। ওটি আমার কম্য নয়।অযথা মনে সন্দেহ আর সংশয়।
এই বার হাসো।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
শায়মা বলেছেন: তোমার কম্ম নয় কাহার অকম্ম
জানিবে এবার সেই বুঝিয়া লইবে প্রাপ্য...
হীন কার্য্যে নাহি লজ্জা এমনই সে নির্লজ্জ
জন্মেও সে দেখিবে না সেইফের মুখ অভিশাপ অনিবার্য্য...
৯৮| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার কবিতা ।কবি ভাল হয়েছে।
জন্মেও সে দেখিবে না সেইফের মুখ অভিশাপ অনিবার্য্য... সহমত।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮
শায়মা বলেছেন: সহমতের জন্য ধন্যবাদ।
৯৯| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: খুব সুন্দর! এরচেয়ে বেশি কি বলি বলেন তো আপি।
ছোটবেলায় পুতুল খেলতাম না দেখতাম। বড় আপুরা পুতুল খেলতো। তাদের সুন্দর সুন্দর পুতুল, পুতুলের বিয়ে, পুতুলের ঝগড়া সে এক মজার ব্যাপার। এতো ছোট ছিলাম যে সেই স্মৃতি গুলোও এখন কেমন জানি, ঝাপসা হয়ে আসে।
ভালো থাকবেন আপি। সব সময়।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
শায়মা বলেছেন: বাংলাদেশে শুধু মেয়েদের জন্য না ছেলেদের জন্য তাদের বড় বোন, ছোটবোন বা খেলার সাথী সকলেরই রয়েছে পুতুল খেলার স্মৃতি।
থ্যাংক ইউ ভাইয়া। ভালো থেকো অনেক অনেক!!!
১০০| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার পোস্ট !!!
যদিও পুতুল খেলা দেখতে আমার ধৈর্য্য হয় না!! :-< :-<
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
পুতুল, পুতুলখেলা আর পুতুলনাচ সবই আমার ভীষন প্রিয়।
১৪ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:০৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!! অনেকদিন পর এই পোস্ট খুলতে পারলাম। তাই জবাব দিতে দেরি হলো!!!
১০১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪৩
রৌহান খাঁন বলেছেন: নিচের লিংকের পোস্টের মেসি'টা কে একটু দেখে আসবেন
Click This Link
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
শায়মা বলেছেন: ওকে .....এখুনি যাচ্ছি...
১০২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
মেহেরুন বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট। ছোটবেলার পুতুল খেলার কথা মনে পরে গেলো।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৩
শায়মা বলেছেন: পুতুলখেলা পুতুল বিয়ে সে কি ভোলা যায়????
১০৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৬
মেহেরুন বলেছেন: হুম!! পুরান সেই দিনের কথা ভুল্বি কিরে হায়!!!!
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৮
শায়মা বলেছেন: ও সেই চোখের দেখা প্রাণের কথা
সে কি ভোলা যায় !!!!
১০৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পুতুল খেলার রঙিন সময় কোথায় হারিয়ে গেল
সময় এখন দারুণ ধূসর আকাশ খুঁজে পেল।
পুতুল বিয়ে পুতুল বিয়ে
বন্ধু বান্ধব সবাই নিয়ে
কত সুখস্মৃতি মনে দুলে
কাটিয়েছো দিন পুতুল খেলে।
একটি পুতুল দারুন মজার
রাগলে সে যে জীবন সাবার
আহলাদে তুল তুলে
হাসিতে তার পরাণ দোলে
মিষ্টি কথায় হৃদয় গলে
ভালবাসার প্রদীপ জ্বলে
পুতুলটি তাই সবার প্রিয়
সুযোগ পেলেই সঙ্গে নিয়ো
পুতুলনাচে পুতুল গানে
পুতুল কবিতা গল্প জানে
পুতুল রাধে পুতুল বাঁধে
ফুলের টোকায় বেশতো কাদে।
আবার হাসে সুখে ভাসে
খলখলিয়ে দারুন হাসে।
এমন মজার পুতুলখানি
দেখে ছিলাম কোথায় জানি!
জানো কী তার নাম ঠিকানা
আমি জানি না আমি জানি না।
পুতুল খেলার রঙিন সময় কোথায় হারিয়ে গেল
সময় এখন দারুণ ধূসর আঁকাশ খুঁজে পেল।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ । পুতুলের ছড়া ভালো হইসে।
১০৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: শুধু ছোটবেলার কথা মনে পড়েনি -- এখনো যে আমি সেই পুতুল নিয়ে খেলি সেটাও বলে দিলাম।অনেক সুন্দর পোস্ট! আমারও আছে অনেক পুতুল!নিজের হাতের বানানো ও অনেক পুতুল আছে আমার! এবং এখনো একটা পুতুল সামনে দিয়ে আমার রাগ ভাঙ্গানো যায়!
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০১
শায়মা বলেছেন: হা হা সেটা বুঝাই যায় তোমার লেখা পড়ে।
তুমি যে এখনও সেই ছোট্টই আছো মনে মনে সেটা কেউ না বুঝলেও আমি বুঝি। আমি জানি।
আসলে ইমোশন কন্ট্রোল করাটা বড় কঠিন কাজ। সেটা শিখতে হলে বড় হতে হয়। আর বড় হবার পরে মোটামুটি নিষ্ঠুর পর্যায়ে যেতে শিখতে পারলেই ইমোশন কন্ট্রোলিংটা ভালো শেখা যায়।
দোয়া করি সারাজীবন এমনি থাকো আপুনি।
অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে।
১০৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০০
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: বুকমার্ক করে রাখছিলাম, আজকে পড়লাম, অনেক কিছু জানলাম!
আগের কমেণ্টের উত্তরের প্রতি-উত্তর :- অফিসে বেশি বড় পোস্ট পড়িনা, কারণ কাজের ফাঁকেফাঁকে ব্লগে ঘুরাঘুরি করি।তাই একনাগাড়ে বেশি সময় পাওয়া যায় না
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
অনেক অনেক থ্যাংকস আবারও এসে পড়ার জন্য।
তোমাদের মত অনেকের কথাই আমার কখনও ভোলা হবেনা।
১০৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি
বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,
ভুলে যাবে জানি...
তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,
আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
কার লেখা?
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
শায়মা বলেছেন: রবিঠাকুরের লেখা.......
গান ........
আমার অনেক অনেক প্রিয় একটা গান .......
শুনতে চাইলে লিন্ক দিতে পারি........
এক সময় গানটা অনেক প্রিয় ছিলো। এখনও আছে ....... আসলে কিছু গান , কিছু কথা কখনও পুরোনো হয়না। সেসব আমাদের জীবনের সাথেই মিশে থাকে........
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গান খানি
বরষ ফুরায়ে যাবে, ভুলে যাবে জানি....
একদিন যাকে মনে হয় জীবনের সবকিছু। তাকে ছাড়া বুঝি জগৎ অচল। তাকে ছাড়া বুঝি এ দেহ একটি শ্বাসও ফেলতে পারবেনা একমুহুর্ত। যাকে ছাড়া বেঁচে থাকা অর্থহীন একদিন তাকে ছাড়াই দিব্যি চলে যায় আমাদের। আমরা বেমালুম ভুলে যাই, বরষের পর বরষ ফুরায়, কত দীঘল রাত্রী কাঁটে, বিরহী বরষা, স্মৃতিকাতড় গ্রীস্ম দুপুর পেরিয়ে ফের আসে বসন্ত। কোকিলের কুহুতান মনে পড়ে যায় ভুলে যাওয়া অতীতের কোনো ভুল মুহুর্ত হয়তোবা তবুও বড় মায়াবিনী ক্ষণ।
তবুও ফাল্গুন রাতে এ গানের বেদনাতে
আঁখি তব ছলো ছলো এই বহুমানি........
আর সেই ভুলে যাওয়া দীর্ঘ ইতিহাসে যখন হঠাৎ মুহুর্ত ভুলে মনে পড়বে আমাকে । সেই বা কম কি ??? সেও এক পরম পাওয়া।
চাহিনা রহিতে বসে ফুরাইলে বেলা
তখনই চলিয়া যাবো শেষ হলে খেলা......
শেষ বেলা আর শেষ খেলা কিংবা শেষের কবিতা। কোনো কিছুর পরেই অপেক্ষা বা বসে থাকার কোনো মানে নেই। বেলাশেষে শেষের খেলায় সব ফলাফলই মূল্যহীন। তাই ..........
আসিবে ফাল্গুন পুঃন
তখন আবার শুনো
নব পথিকেরই গানে , মিলনের বাণী........
প্রার্থনা রইলো আমি না হয় নাইবা রইলাম তোমার সেই পুঃন ফাল্গুনে। তোমার জীবনের পথে হেঁটে যাওয়া নতুন কোনো পথিকের গানে, শুনো তুমি কোনো মিলনের গান ..........
আমার জন্য বিরহই শ্রেয় ...........
মিলন আমার যোগ্য নয় অথবা আমি মিলনে যোগ্য নহি ...........
১০৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০১
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
১০৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১০
ক্ষ্যাত বলেছেন: ভাল লাগলো। অনেক কষ্ট করেছেন। কষ্ট সার্থক
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
১১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭
মেহবুবা বলেছেন: পুতুল নাচের ইতিকথায় ডুবে গেলাম ।
ছোটবেলার পুতুল খেলা মনে করিয়ে দিলে ; কাল সূতো অনেকটা ব্যবহার করে কেশবতী পুতুল বানিয়েছিলাম । খুব পরিপাটি করে পুতুলের ঘর সাজানো থাকতো , কোথায় গেল সেই সব দিন ।
মুস্তফা মনোয়ারের প্রসঙ্গে অজানা কথা জানা হয়ে গেল , এখনও এই সব গুনীজনেরা দেশ আলো করে আছেন । উনি কবি গোলাম মোস্তফার পুত্র তাই না ? ওনাদের একটা স্কুল ছিল মালিবাগ মোড়ের কাছে আমাদের ছোটবেলায় ' মনি মুকুর ' বা এই ধরনের একটা নাম ; স্মৃতি বিশ্বাসঘাতক না হলে হয় ।
আমার ছোটবেলায় রক্তকরবী নাটক সম্ভবত: দিলশাদ রেজা অভিনীত টিভিতে দেখানো হয়েছিল যা মুস্তফা মনোয়ারের পরিচালিত . দেখা হয় নি --আফসোস ।
‘লজ্জা দেবেন না, আমি সারা জীবন বলতে পারব, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কাজ করেছি।’ ---- আর আমরা ? কি করছি আমরা ?
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭
শায়মা বলেছেন: আপু কতদিন পর তোমাকে দেখলাম!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস আমার লেখাটা পড়ার জন্য। মুস্তাফা মনোয়ার আমার মত অনেকেরই প্রিয় সে জানি। তুমিও তাকে এতখানি জানো দেখে ভালো লাগছে।
অনেক অনেক ভালো থেকো আপুনি মনি।
১১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
বৃষ্টি'র জল বলেছেন: ছোট বেলার কথা মনে গেল আপু।
প্রতিদিনের জীবন যুদ্ধে,মানসিক কিছু অত্যাচারে কত কিছু ভুলে গিয়েছি,
চাপা পড়েছে কত ভাললাগা,প্রিয় কত কি...
চকলেট বক্সে ,জুতোর প্যাকেটে ছিল আমার পুতুলের ঘর।
আগে ছিল কাপড়ের,পরে একটু উন্নতমানের হল আমার পুতুল গুল,ছোট পুতুল গুলোর ভেতর থাকতো ফোম।
অনেক ভাললাগলো লেখাটা
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১২
শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি তোমার মত আমারও চকলেট আর জুতোর বক্সে পুতুলের বাড়িঘর ছিলো।
থ্যাংক ইউ সো মাচ লেখাটা পড়ার জন্য।
১১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
একলা ফড়িং বলেছেন: অনেক অনেক পুতুলের ভিড়ে লাল রঙের ছোট্ট দুটো কাঠের পুতুল ছিল ভীষণ প্রিয়। তখন ক্লাস টুয়ে পড়ি। আমাদের বাড়ি খুলনাতে, আব্বুর পোস্টিঙয়ের জন্য সেই সুদূর সৈয়দপুরে যেতে হয়েছিল। শিফট করার সময় ভুল করে পুতুল দুটো রয়ে যায়। পরে ওইখানে গিয়ে পুতুল খুঁজে না পেয়ে খুব কান্না করেছিলাম। বছর তিনেক পর খুলনায় ফিরে এসে খুঁজেছিলাম কিন্তু আর পাইনি। এই লেখাটা পড়ে সেই লাল রঙা কাঠপুতুলের কথা খুব মনে পড়ে গেল।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
শায়মা বলেছেন: তোমার ছোট্ট লাল কাঠের পুতুলের গল্প শুনে মনে পড়লো আমার বড় থেকে ক্রমশ ছোট হয়ে যাওয়া লাল লাল কিমানো পরা জাপানি পুতুলগুলোর কথা।
আপুনি ছোট্ট বেলায় হারিয়ে ফেলা জিনিসগুলোর মায়া বড় সাংঘাতিক তবে বড়বেলায় হারিয়ে ফেলা জিনিসগুলোর জন্য মায়া বেশিদিন থাকেনা। কারন হারাতে হারাতে হারানোর ভয় তখন প্রায় শূন্য হয়ে যায়।
১১৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৮
অন্তরন্তর বলেছেন:
ছোট বেলায় কত পুতুল নাচ দেখেছি। আমাদের গ্রামের বাড়িতে শীতের
সময় বেশি যেতাম। শীতের সময় মেলা বসত। মেলায় পুতুল নাচ,
যাত্রা, সার্কাস আরও কত কি যে ছিল।
আহা সেই দিনগুলো। আর কখনও সেই দিনগুলো ফিরে পাব না।
শুভ হউক ২০১৪( ভাল থাকবেই জানি কারন এখনও পুতুল নিয়ে
যেহেতু খেলা কর)। খুব ভাল লাগল।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০৪
শায়মা বলেছেন: তুমি তো অনেক ভাগ্যবান!!!!!!!!!!!!!
আমি এত পুতুলনাচ দেখতে পাইনি অবশ্য তবে আমার অনেক অনেক প্রিয়।
তোমার জন্যও নতুন বছরের শুভেচ্ছা তবে এখন আমি খেলিনা আমি তো শুধু সাজিয়ে রাখি পুতুলগুলো!
১১৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৯
এহসান সাবির বলেছেন: নতুন বছরের শুভেচ্ছা আপু!
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯
শায়মা বলেছেন: শুভ নববর্ষ ভাইয়া।
অনেক অনেক ভালো থেকো সারাজীবন।
১১৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শুভনববর্ষ
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫০
শায়মা বলেছেন: শুভ নববর্ষ ভাইয়া।
ভালো থেকো অনেক অনেক।
১১৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০২
মামুন রশিদ বলেছেন: হ্যাপি নিউ ইয়ার!!
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১৭
শায়মা বলেছেন: শুভ নববর্ষ ভাইয়া।
সব্বাইকে নিয়ে ভালো থাকো সারাটা জীবন।
১১৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯
শাহেদ খান বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট শায়মা'পু ! যথারীতি সমৃদ্ধ এবং বিস্তারিত !
+++++++
আমার অনেক ভাল লাগা রইল !
নতুন বছরের শুভেচ্ছা ! ভাল কাটুক সবটা সময় !
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ শাহেদভাইয়া।
তোমার জন্যও রইলো নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
১১৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৯
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
ভগ্নি
পুতুল নিয়া শৈশবে অনেকেই নাড়াচাড়া করিতে দেখিয়াছি।
এখানে পুতুল নিয়া যা লিখিলেন তাহাআগে জানিতুম না। জানিয়া প্রীত হইলেম।আমার কিছুটা কাজেও লাগিবে বটে!
ভালো থাকিবেন।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ কবি ভাইয়া।
তুমিও ভালো থেকো। অনেক অনেক শুভকামনা।
১১৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শায়মার পোস্টে আমি বরাবরই লেটকামার
পুতুল বিষয়ক বিশদ পোস্টে প্লাস +++++++++++++++
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৪
শায়মা বলেছেন: লেটে এসে পড়ার জন্য থ্যাংকস ভাইয়া।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা। ভালো থেকো অনেক অনেক।
১২০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩২
নীল জানালা বলেছেন: ছুটুবেলা আমার বেশ কয়েকটা গারলফেরেন্ড আসিল, একি পরিবারের কয়েকজন বোন। আমি কোনদিনো ওদের স্বাভাবিক অবস্থায় পাইসি বৈলা মনে পরেনা। ওদের বাসার খাটগুলা আসিল উঁচু। ওরা ওদের আব্বার ভয়ে সব সময় খাটের নীচে বৈসা পুতুল খেলতো। আমিও গিয়া বসতাম ওদের সাথে। ওরা খালি মাটির পুতুলরে শাড়ি পড়াইতো আবার খুলতো, আবার আরেকটা পরাইতো, রং মাখাইতো, সারাক্ষন এইসব!! আমি ভাবতাম, এইগুলা আমার সাথে বাইরে গিয়া গোল্লাছুট, কানামাছি খেল্লেওতো পারে...কি আজব!!!
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮
শায়মা বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহা
ভাইয়া মরে গেলাম হাসতে হাসতে আব্বার ভয়ে তারা সবসময় খাটের নীচে থাকতো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আর তুমি গিয়ে সেই খাটের নীচে ওদের কান্ড দেখে অবাকও হতে!!!
হা হা হা
ভাইয়া এই কথা তো ভুলেই গেছিলাম। আমার দাদী বাড়ির খাট মানে সেই সব নাকি পালঙ্ক। আমি জীবনেও তার উপর ছোটবেলায় উঠতে পারতাম না। হয় তার পদ্মফুল, বাঘ হাতী ঘোড়া মার্কা পায়া ধরে বেয়ে চেয়ে উঠতে হতো নয়তো একটা চেয়ার টেনে তার উপর উঠে তারপর।
হা হা হা হা ভাইয়া সেই কথা মনে পড়ে আমি হাসতে হাসতে মারা যাচ্ছি এখন।
যাইহোক তুমি তেমন আ্দ্দিকালের বদ্দিবুড়া মার্কা খাট ওরফে পালঙ্ক দেখেছো কিনা জানিনা তবে দেখলেই বুঝতে কোনো ছোট বাচ্চা মানে ৯/১০ বছরের বাচ্চার পক্ষেও সেই দানবীয় পালঙ্কে কোনো কিছুর সাহায্য ছাড়া ওঠা সম্ভব নহে।
যাইহোক দাদীবাড়ি গেলে আমিও তাই অত কষ্ট করে বেয়ে চেয়ে উঠার চাইতে খাটের তলাতেই খেলাধুলা নিরাপদ মনে করতাম তবে দাদী আবার কি সব হাবি জাবি ভুতুরে জিনিসপত্রও রেখে দিত সেই খাট ওরফে পালঙ্কের তলায়। তারপরও সেই বিশাল মাঠ মারকা খাট বা পালঙ্কের তলায় অনায়াসে ফুলবল খেলা যেত আর আমার কাজিনরা মিলে রান্না বান্না পুতুলখেলা কত কি!!!!!!!!!!!!!!
তবে আমি আমার দাদীর বোনের বাড়িতে গিয়ে যা দেখেছিলাম তা ভাবলে এখনও চক্ষু চড়কগাছে ওঠে তা হলো ঐ রকম হাতি ঘোড়া সিংহ মারকা খাট ওরফে পালঙ্ক সেটা আরও উচু এবং তাতে একটা মই লাগানো!!!!!!!!!!
মাই গড !!! কোন পাগলে কোন বুদ্ধিতে ওমন টং এ ওঠা খাট বানাতো আমার আজও জানা হয়নি।
আগে দিনে মনে হয় মানুষেরা বাড়িতে বাঘ সিংহ ঢুকে যাবার ভয় পেতো। তাই বাঘ সিংহ যেন সহজে ঘরে ঢুকে তাদের ধরে ফেলতে না পারে তাই ওমন টং এর ওপর খাট।
যেমন বনাঞ্চলে মানুষ ঘর বাড়ি বানায় তেমন বুদ্ধি!!!
১২১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২১
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: দুই নম্বার ছবির পুতুল দুইটা সবচেয়ে সুন্দর!!....... কেমন আছেন আপু?
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫
শায়মা বলেছেন: জানি জানি দুই নাম্বার পুতুল কেনো পছন্দ অমার ভাইয়া!!!!!!!!
তাড়াতাড়ি বিয়ে দিতে হবে তোমাকে আর আমাকে দাওয়াৎ দিও আমি এই রকম পুতুল গিফ্ট নিয়ে আসবো ওকে????
১২২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
ইশ.....কি সুন্দর ছিলো আমাদের সময়গুলো। এখনকার বাচ্চাদের চাইলেও সেই সুন্দর মুহূর্তগুলো দিতে পারবোনা আমরা। আগ্রহও পায়না দেখি। বারবি ডল এর প্রতিই আকর্ষন।
আমিও আমার মেয়ে পুতুলের বিয়ে দিয়েছিলাম ধুমধাম করে। ছাদে শামিয়ানাও টানানো হয়েছিলো। মেয়েকে একটা তুলতুলে সাদা কম্বল দিয়েছিলাম শ্বশুরবাড়িতে নিয়ে যাওয়ার জন্য। সেই কম্বলটা চুরিও হয়েছিলো ঐ বিয়ের দিন। কত গোয়েন্দাগিরি করে সেই চোর ধরেছিলামও। হাহাহাহা। কি আনন্দময় শৈশব ছিলো আমাদের। আহা !
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৪
শায়মা বলেছেন: হা হা তোমার তুলতুলে সাদা পশমী ছোট্ট পুতুলের কম্বলটা আমি দেখতে পাচ্ছি রিমঝিমনি।আরও দেখতে পাচ্ছি তুমি পুতুলদেরকে সেই কম্বলে ঘুম পাড়িয়ে রেখেছো।
আহা সেই যে আমাদের নানা রঙের রঙিন দিন গুলি।
১২৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২২
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আমি আইছি !
কমেন্টে ধন্যবাদ জানান লাগব না !
শুভ নববর্ষ ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪০
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা হা
ভাইয়া তোমাকেও দেখি ভুতে ধরেছে ...দা.......লা.... ভুতের ভুত!!!!!!!!!!!!
১২৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১২
কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: পুতুল নিয়ে লিখা অনেক সুন্দর একটা পোস্ট পড়লাম আপু
তবে আপনার অন্য লেখা গুলোর তুলনায় বেশি ভালো হয়েছে বলবনা
তারপরও অনেক সুন্দর করে তুলে ধরেছেন পুতুল নিয়ে যত কথা
প্রথম দিকটা খুব সুন্দর লাগছে
এতো পুতুল
এখনো কি খেলন পুতুল নিয়ে ?
নাকি বয়স হয়েছে বলে এখন পুতুল খেলা দেখেন??
আপনি পুতুল তৈরি করতে পারেন??
কিউরিয়াস মাইন্ড ওয়ান্টস টু নো
আপনার গল্প গুলো পড়তে খুব খুব ভালো লাগে
একদিন সময় করে আপনার সামুতে সব লেখা পইড়া ফেলবো
ভালো থাকুন সবসময়
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫
শায়মা বলেছেন: পড়ার জন্য থ্যাংকস ভাইয়া। কাগজের নৌকা, হাতি ঘোড়া বাঘ ভাল্লুক সবই বানাতে পারি আমি। এখনও পুতুল নিয়ে খেলিনা তোবে পুতুল সাজিয়ে রাখি পুতুলের আলমারীতে।
বয়স হইলে হইসে তো কি ? পুতুলের সাথে বয়স কি?? যে যা বলুক ভাই আমার যা ইচ্ছা আমি তাই চাই।
পুতুল খেলা দেখি, পুতুল খেলা করাই এবং পুতুল বানাতেও পারি।
ওকে আমি একটু পরে সব তথ্য যোগাড় করে এনে তোমাকে দেখাচ্ছি।
আর আমার অংবং গল্প ভালো লাগে জেনে অনেক অনেক খুশী হলাম।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮
শায়মা বলেছেন: Click This Link
কাগজের নৌকা বানাতে বানাতে কাগজের শার্ট
Click This Link
আমার বানানো জলপরী
Click This Link
কাগজের আইসক্রিম
Click This Link
খাবার দিয়ে পুতুল
Click This Link
ডিমের খোলসে পুতুল
Click This Link
চামচ দিয়ে পুতুল
Click This Link
কাগজের পুতুল পাপেট
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০২
শায়মা বলেছেন: Click This Link
এইটা পুতুলনাচ আর পুতুলের আলমারীর ছবি খুঁজে আনবো বা তুলে আনবো।
১২৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৪
কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: আপনি ত all square
very nice all of design
ধন্যবাদ
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৬
শায়মা বলেছেন:
ভাইয়া তোমার এই কমেন্ট শুনে এখন নিন্দুকেরা বলবে আমি এই কথা শোনার জন্য এতসব লিন্ক দিলাম।
১২৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৩
কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: কিন্তু আপনার নাম কি অপ্সরা ??
আর অই আইডি ও কি আপনার?? এক ব্লগে দুইটা আইডি
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৬
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ সেটাই আমার আসল নাম।
ঐ আই ডিতেই ছিলাম আগে পরে ভাবলাম নতুন আইডিতে লিখবো।
১২৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৩
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট আপুনি!!
+++
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
কেমন আছো???
বাবা কেমন আছেন?
১২৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১১
নাছির84 বলেছেন: আপনার সবগুলো লেখাই বৈচিত্রে ভরপুর। সময় করে পড়ছি...
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৫
শায়মা বলেছেন: এত বৈচিত্রের মাঝে শুধু একটাও যদি তোমার মত হয় তো আমি খুশি হবো অনেক অনেক ভাইয়া।
১২৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২০
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: প্রিয়তে ! ধর্মীয় গোঁড়ামির কারণে আমাকে ছোটবেলায় পুতুলখেলতে দেয়া হয়নি। বলা হয়েছিল , পুতুল খেলা পাপ !
আমার মেয়েদের অনেক অনেক পুতুল ! নিজের দুঃসহ শৈশব আমি ভুলে থাকি ওদের দেখে ।
দারুন পোস্ট ! প্রিয়তে !
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২০
শায়মা বলেছেন: কি বলো আপুনি!!!!!!!!!!!!!!!!!
পুতুল খেলাই হয়নি তোমার!!!!!!!!!!
আমার মেয়ে থাকলে আমিও তাকে অনেক পুতুল কিনে দিতাম কিন্তু আমার গুলো মরলেও দিতাম না!
থ্যাংক ইউ আপুনি!!!!
১৩০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৮
শোশমিতা বলেছেন: পুতুল খেলা সব মেয়েদের মনে হয় অনেক প্রিয়
অনেক সুন্দর পোস্ট + +
কেমন আছো আপু? আমার little princess কে নিয়ে এত বেস্ত থাকি ব্লগে বসে যে একটু পড়ব সেই সময় পাইনা। খুব মিস করি আপু
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৯
শায়মা বলেছেন: তাই বলো আপুনি।
লিটিল প্রিন্সেসটাকে দেখাও আমাদেরকে। একটা ছবি ব্লগ দাও।
১৩১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৩৭
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: স্মৃতি, আবেগ, ইতিহাস সব মিলিয়ে একটি বিশাল রচনা। কিন্তু লেখকের অন্তরিকতার বেশ উজ্জ্বল। পোস্টের জন্য ধন্যবাদ তো দিচ্ছিই, সেই সঙ্গে জানাচ্ছি যে, ৭১এ মুস্তাফা মনোয়ারের এমন ভূমিকার কথা আমার জানা ছিল না মোটেও।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া কেমন আছো? অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে!
মুস্তাফা মনোয়ারের এমন অনেক গল্পই আমাদের অজানা!
ভালো থেকো ভাইয়ামনি!
১৩২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৬
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট।
মুস্তাফা মনোয়ার শুধু একাত্তরেই নয় ভাষা আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিলেন।
ভাষা আন্দোলনের সময় মুস্তাফা মনোয়ার ছিলেন নারায়ণগঞ্জ গভর্নমেন্ট স্কুলে নবম শ্রেণীর ছাত্র। থাকতেন নারায়ণগঞ্জে মেজ বোনের বাড়িতে। নারায়ণগঞ্জ থেকেই তিনি শুনতে পেলেন ঢাকায় গুলি হয়েছে, কিছু বাঙালি শহীদ হয়েছে। পাকিস্তানিরা বাংলা ভাষা বন্ধ করে দিতে চায়। সেই প্রেক্ষাপটে মুস্তাফা মনোয়ার ছবি আঁকতে শুরু করলেন এবং সেই ছবি বন্ধুদের সঙ্গে সারা নারায়ণগঞ্জ শহরের দেয়ালে দেয়ালে সেঁটে দিতে লাগলেন। ফলশ্রুতিতে পুলিশ এসে তাঁকে এবং তাঁর দুলাভাই বিশিষ্ট ব্যবসায়ী লুৎফর রহমানকে বন্দি করে ঢাকা সেন্ট্রাল জেলে পাঠিয়ে দিলেন। দীর্ঘ একমাস কারাবাসের পর তিনি মুক্তি পেলেন।
ছবি আঁকার কারণে কিশোর বয়সে কারাবরণ করা এই শিল্পী কারাগার থেকে মুক্তির পর ছবি আঁকা থেকে কিন্তু পিছপা হননি। বরং তিনি ছবি আঁকায় আরও বেশি মনযোগী হয়েছিলেন। আর তাইতো পরবর্তীতে চিত্রশিল্পে তাঁর স্বতঃস্ফুর্ত পদচারণা, বাংলাদেশে নতুন শিল্প আঙ্গিক পাপেটের বিকাশ, টেলিভিশন নাটকে তাঁর অতুলনীয় কৃতিত্ব আমরা দেখতে পাই। তিনি শিল্পকলার উদার ও মহৎ শিক্ষক হিসেবে নিজেকে মেলে ধরেন। দ্বিতীয় সাফ গেমসের মিশুক নির্মাণ এবং ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পেছনের লালরঙের সূর্যের প্রতিরূপ স্থাপনাসহ শিল্পের নানা পরিকল্পনায় তিনি বরাবর তাঁর সৃজনশীল ও উদ্ভাবনী প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!!!!!!!!!
মুস্তাফা মনোয়ার একজন সত্যিকারের দেশপ্রেমী তার সকল কর্মকান্ডে সেটাই বুঝা যায়......
http://www.youtube.com/watch?v=R7WKWGyi6og
১৩৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২৭
রাবার বলেছেন: +++++
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংকস আ লট রাবার ভাইয়া।
তোমার এমন নিকের রহস্য কি?? জানতে ইচ্ছে করে তবে তোমার প্রপিক দেখে আমি মুগ্ধ মনে পড়ে সিলেটে যাবার পথে এমনি ভাবেই রাবার চাষ দেখেছি। তোমার বাড়ি নিশ্চয় সিলেট।
১৩৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৩
আমি সাজিদ বলেছেন: হ্যাল্লো আপ্পি। এইমাত্র মনে পড়লো, ছোট বেলায় পুতুল পুতুল খেলতাম।আমার এক খেলার সাথী ছিলো, বান্ধবী।খেলায় সে হতো আমার বৌ আর পুতুলগুলা হতো আমাদের বেবি
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৬
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা হা
সত্যি হাসতে হাসতে মারা গেছি ভাইয়া!!!!!!!!!!
এতদিন জানতাম মেয়েরা মেয়েরা পুতুল খেলে । পুতুলদের বিয়ে দেয় । শ্বসুরবাড়ি পাঠায়। আর তুমি দেখি নিজেরাই বিয়ে করে বসে ছিলে!!!!!!!!!!!
সেই বান্ধবী এখন কোথায় আছে???
১৩৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২০
আমি সাজিদ বলেছেন: সে বান্ধবীর বাবা ট্রান্সফার হয়ে গেছিলেন অনেক আগেই, তখন আমরা ছোট, ক্লাস ফাইভে পড়ি বোধহয়।তারপর তারা ঘোড়াশাল চলে যায়।এখন কেমন আছে, খোঁজ জানি না।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৩
শায়মা বলেছেন: আহারে আহারে ভাইয়াটা!!!!!!!!!!
মোরা ভোরের বেলা ফুল তুলেছি
দুলেছি দোলায় .......
বাঁজিয়ে বাঁশী গান গেয়েছি
বকুলের তলায় ..........
হায় মাঝে হলো ছাড়াছাড়ি ........
গেলেম কে কোথায়???
থাক থাক আর জেনে কাজ নেই। শেষে এখন জানতে গেলে তোমার নিজের জীবনটাই যাবে।
১৩৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৪
শাহরিয়ার রিয়াদ বলেছেন:
কত মানুষের, কত ধরণের ত্যাগের ফলে আজ আমাদের এই বাংলাদেশ। কতটুকুই বা জানি আমরা। সবাই কত দূরে সরে গেছে।
মুস্তফা মনোয়ারের প্রতি থাকল অনেক অনেক শ্রদ্ধা। ছোট থাকতে শুক্রবারে তার অনুষ্টানটা দেখা হত কিংবা মীনা কার্টুনের পর তার পাপেট শো টা।
আপু, এত সুন্দর একটা পোস্টের জন্য আপনারও অনেক ধন্যবাধ প্রাপ্য। আপনাকে এত্তোগুলো ধন্যবাদ।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯
শায়মা বলেছেন: তোমাকেও অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
১৩৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯
এমদাদ হোসেন জাবেদ বলেছেন: http://www.youtube.com/watch?v=ky9G_5mPnwQ
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০১
শায়মা বলেছেন: হায় হায় ভাইয়া !!! এই দুঃখের গান কেনো???
এই গান শুনলেই আমার মনে পড়ে ছেলেবেলার রঙ্গিন দিনগুলি যা সোনার খাঁচায় মোড়া থাকে।
১৩৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৩
সারেমল বলেছেন: পুতুলের ইতিকথা।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১১
শায়মা বলেছেন: আর একাত্তরের পুতুলওয়ালা!!!!!!!!!
১৩৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৪
হাতীর ডিম বলেছেন: অসাধারণ লাগলো। ধন্যবাদ আপু এতো সুন্দর একটা গল্পের জন্য।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭
শায়মা বলেছেন: ডিমভাইয়া
১৪০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অসাধারণ, চমৎকার একটি পোস্ট আপু। মুস্তফা মনোয়ারের পরিচালিত বিটিভির সেই পাপেট শোর মাধ্যমে ছবি আঁকা শেখানোর কথা মনে পরে গেলো।
১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৫৪
শায়মা বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!
১৪১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৭
এ.আর বাপ্পী বলেছেন: সত্যিই দারুন একটি পোষ্ট, পড়ে ভালো লাগলো..........
সবার আগে সর্বশেষ সংবাদ জানতে আমাদের সাইট এ ভিজিট করুন
http://www.a2znews24.com
ফেসবুকে আমরা:
http://www.facebook.com/a2znews24
১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
১৪২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: উফ! সেই দিনগুলো মনে পড়ে গেল আপনার লেখাটি পড়ে।পোস্ট সোজা প্রিয়তে!
১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ !!!
১৪৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮
ইমিনা বলেছেন: শায়মা আপু ভালো না। কেমন যেন লুকিয়ে লুকিয়ে থাকে
ব্লগের কোথ্থাও দেখি না। মাঝে মাঝে ব্লগ প্রোপিক লিস্টে দেখতে পাই কিন্তু নিমিষেই আবার হারিয়ে যায়
...
দুঃখ লাগে, ভারী দুঃখ লাগে
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৪৩
শায়মা বলেছেন: কেমন আছো আপুনিমনি!!!!!!!!!!
এতদিন পর এই পেজ খুললো!
১৪৪| ২০ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩
স্বপ্নছোঁয়া বলেছেন: অসাধারন লেগেছে ,ছোট বেলা থেকেই আমি ও পুতুল প্রেমী। কলেজে পড়াকালীন সময় নিজেই হিন্দুদের মেলা থেকে অনেক পুতুল কিনতাম । লেখনীতে যে মানুষটা কে তুলে ধরেছেন তিনি আমারও অনেক প্রিয় একজন মানুষ ।
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৪৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া
অনেক অনেক থ্যাংকস!
১৪৫| ২০ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫০
স্বপ্নছোঁয়া বলেছেন: অসাধারন লেগেছে !!!,আমিও ছোট বেলা থেকে পুতুল প্রেমী বড হয়েও হিন্দুদের মেলায় গিয়ে অনেক পুতুল কিনেছি । আপনার লেখনীতে যে মানুষটি এসেছে তিনি আমারও প্রিয় একজন মানুষ।
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৪৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ!!!!!!!!!!!
অনেক অনেক ভালো থেকো!!!!!!!!
১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩১
শায়মা বলেছেন:
১৪৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৩০
জেন রসি বলেছেন: আমাদের পূর্বপুরুষরা যা কিছু ছিল তা নিয়েই শত্রুর মোকাবেলা করেছিল।হোক সেটা গান, কবিতা কিংবা পুতুল খেলা।আমরা তাদের অযোগ্য উত্তরসুরি। মাঝে মাঝে প্রতিবাদ করতে গিয়ে যখন কণ্ঠরোধ হয়, যখন পিছপা হই তখন নিজের উপর ভীষণ রাগ হয়।মনে হয় এই আমার বেঁচে থাকার জন্যই কি ওরা প্রান দিয়েছিল?
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:১২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া খুঁজে খুঁজে এপোস্ট পড়ার জন্য থ্যাংকস!
গুণীজন হতে আসলে সবকিছুই শিক্ষণীয়!সামন্য পুতুল বা পাপেট যে কতখানি আনন্দময় শিক্ষার উপকরণ হতে পারে তার পরিচয় আমি পেয়েছি!
১৪৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৪২
সারেমল বলেছেন: খুজে খুজে আবারও এপোস্টে আসলাম।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ !!!!!!
১৪৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৮
দর্পণ বলেছেন: সেদিন দেখলাম এক অদ্ভুত পুতুল। সব পুতুলের এক চোখ কানা। রক্ত ঝরছে। বিভৎস্য ভয়ংকর। পুতুলগুলো তেড়ে আসছিলো আমার দিকে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮
শায়মা বলেছেন: হায় হায় এই বুড়া বয়সেও তুমি ভুতের স্বপন দেখো!!!!!!!!!!!!!!!!!
১৪৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৬
দর্পণ বলেছেন: লেখক বলেছেন: হায় হায় এই বুড়া বয়সেও তুমি ভুতের স্বপন দেখো!!!!!!!!!!!!!!!!!
কেমনে? জানলা কেমনে সেটা স্বপ্ন ছিলো!
ইদানিং ভুত প্রেত তন্ত্র মন্ত্র শুরু করছোনি?
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ!!!!!!!!!
সে তো কবে থেকেই করি!!!!!! পুরানো অভ্যাস জানোনা!!!!!!!!!!!
১৫০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮
দর্পণ বলেছেন: জানতাম বাট এত দূর আগাইসো এটা জানতাম না!
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৭
শায়মা বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৭
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: বিশাল গবেষনার ফল। লেখা পড়ে মন জুড়িয়ে গেল। ++++++++আর++++++++