নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
মাঝে সাঝেই আমরা বিরক্ত হয়ে বলি, বেশি লেকচার দিস না বা এই রে শুরু হলো বক্তৃতা। কিন্তু এই বক্তৃতা বা লেকচার দেওয়াটা যে কতটা কঠিন বা ভয়ংকর হতে পারে, তা মনে হয় প্রেজেন্টেশন বা স্পিচ দিতে গিয়ে হাঁটু কাঁপাকাপির সেই দুঃসহ অনুভুতিময় স্মৃতিতে অনেকেরই জানা আছে।
অনেকেই হয়তো জানে না,বক্তৃতা দিতে আসলে কম বেশি সবাইই ভয় পায়, এই ভয় এর শিকার শুধু আমি বা আপনি একা নন। তবুও জীবনের নানা ক্ষেত্রে বিশেষ করে স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি বা অফিস আদালতে এই ভয়ংকর কাজটি প্রায়ই করতে হয় আমাদেরকে। কাজেই ভয়ংকর কাজটির এই ভয়ংকর ভয় কাটাতে আমাদেরকে প্রথমে খুঁজে বের করতে হবে যে “ভয়” আসলেই কি ? ভয়টা আসলে বিপদের আশংকাই তো, তাইনা? কিন্তু এই বক্তৃতা বা স্পিচ বা প্রেজেনটেশনে আবার ভয় কিসের! এই ভয়টা কি আসলেই একটা ভয় নাকি আমাদেরই সৃষ্ট কল্পিত ভয়? হুম, একটু ভাবলেই ধরে ফেলা যায় যে এ ভয়টা সম্পুর্ণ কল্পিত একটা ভয়।
কাজেই এই ভয় কিভাবে কাটানো যায়? সেটা নিয়েই আমার এই লেখাটা। তার আগে এই টপিকটা মাথায় কেনো আসলো সেটা বলি। কিছুদিন মানে বেশ কিছুদিন আগে ১৫ই মার্চ গিয়েছিলাম এক মজাদার সেমিনারে। সেমিনারের বিষয়বস্তু ছিলো স্পিচ বা বক্তৃতা বা লেকচার বা প্রেজেন্টেশন। সেখানে গিয়েই এই জীবনে আমি প্রথম জানলাম ওয়ার্ল্ড স্পিচ ডে বলেও একটা নাকি দিন দুনিয়ায় আছে আর সেটা নাকি সেদিন! যাক বাবা তার মানে এই স্পিচ দিতে গিয়ে যত না ভয় পেতাম আমি তা নিয়ে সারা বিশ্বের মানুষও আসলে ভাবে। তবে মজার ব্যাপার হলো, এই ভয়ংকর বিষয়টা নিয়ে সেমিনার যত এগুতে থাকলো আমার চোখের সামনের কালো পর্দাটাও তত সরতে থাকলো আমি বুঝলাম আমি কেনো এত ভয় পেতাম প্রেজেন্টেশন বা স্পিচকে। আর এই স্পিচ বা প্রেজেন্টেশন যে আমাদের জীবনে কতবারই দরকারে আসে বার বার আর তাই সেটা কিভাবে সুন্দর করে উপস্থাপন করা যায় সেটা শেখাটাও অতীব জরুরী।
তো সেদিন, যা শুনলাম, দেখলাম ও জানলাম----
প্রেজেন্টেশন বা স্পীচ দেবার ভীতি কাটাতে প্রথমেই যেটা করতে হবে, ভয়ের মুখোমুখি হতে হবেঃ-
ভয়ের মুখোমুখি হওয়া মানে ভয়ের উৎস খুঁজে বের করা। আসলে মানুষ যে কারণে সবার সামনে কথা বলতে ভয় পায় তা হলো অনিশ্চয়তা। এককথায় বলতে গেলে আমরা জানি না বক্তৃতা বা প্রেজেন্টেশনের সময় কি ঘটবে। ভয়ের কারণটা নিশ্চয়ই এমন নয় যে আমাদেরকে এমন একটা বিষয়ে বলতে হবে বা প্রেজেন্ট করতে হবে যে সে বিষয় সম্পর্কে আমরা কিছুই জানি না। কিছুই না জেনে মানুষ তো আর কিছু বলতে উঠে না তবে তারপরেও বক্তার অনিশ্চয়তায় ভোগার মত অনেক কারণ থাকতে পারে যেমন সবাই বক্তার আইডিয়া কিভাবে গ্রহণ করবে ? তার বক্তব্য কিভাবে মুল্যায়িত হবে অথবা শ্রোতা কতটুকু প্রভাবিত হবে? যদি ভুল বলে ফেলি? যদি কেউ কথা শুনে হাসতে শুরু করে? এমন শত শত। তবে যদি শুরুটা বেশ ভালো ভাবে করা যায় এবং বিষয়টার উপর স্বচ্ছ ধারনা দেওয়া যায়, তবে শ্রোতা যেমন আনন্দিত হবে আর বক্তার ভয়ও অনেকাংশেই দূর হয়ে যাবে।
কাজেই ভয়কে জানালা দিয়ে ছুঁড়ে ফেলতে হবে। যদি ভয়ে হাঁটু কাঁপতে থাকে তবে স্মরণ করতে হবে সেই অব্যার্থ মন্ত্র, ভয়টা আসলে মিথ্যা , প্রমাণটাই হলো আসল। যে কারণে ভয় পাচ্ছি তা আদৌ ঘটবে না। যদি কোনো গরমিল এর ব্যাপারে আগে থেকেই চিন্তিত থাকি, যদি তেমন কিছু ঘটেও যায় তবে তা সাথে সাথে শুধরে নেওয়া যাবে। ভয়ের কারণেই গরমিল হয়। ভয় না পেলে গরমিল হওয়ার সম্ভাবনা নেই। নিজের মনোবল বাড়িয়ে ভয় থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।
ভয় না পাওয়াটা প্রথম শর্ত এবং এর পরের শর্ত প্রস্তুতিঃ-
ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়াটা বিশেষ জরুরী। তাই প্রথমেই যে যে বিষয়ে বলতে হবে তার পূর্ণাঙ্গ তালিকা তৈরি বিশেষ প্রয়োজন। এরপর বক্তব্যের বর্ণনা, এবং তারপর মূল পয়েন্টগুলো চিহ্নিত করতে হবে। প্রথমে কি বলবো মানে বক্তব্যের ইন্ট্রোডাকশন, বক্তৃতার মাঝখানে কি বলবো মানে মেইন বডি বা মূল বক্তব্য, এরপর শেষটাই বা কিভাবে করবো মানে কনক্লুশন তা ঠিক করে নিতে হবে। এ ছাড়া পাওয়ার পয়েন্ট স্লাইড, স্ক্রিপ্ট এসব থাকলেও রেডি করে ফেলতে হবে।
তৃতীয় শর্ত চর্চাঃ-
ইংরেজীতে একটা কথা আছে “Practice makes a man perfect ”. তাই পৃথিবীতে যাই করি না কেনো প্রাকটিস বা চর্চা করলে হবে না এমন কিছুই নেই। আর এই কথা বলার জড়তা বা ভীতি যেটাই হোক না কেনো দূর করতে হলেও চর্চার বিকল্প নেই। স্পিচ প্রাকটিসের সবচেয়ে ইউজফুল চর্চাটা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বক্তৃতা প্রাকটিস । এই চর্চায় আত্মবিশ্বাস বাড়ে, একদম হাড়ে হাড়ে প্রমানিত। রেকর্ড বা ভিডিও করেও প্রাকটিসের ভুল ত্রুটি নিজে ধরা যায়। এছাড়াও বিভিন্ন ল্যাংগুয়েজ ক্লাব, ডিবেটিং সোসাইটিতে সাময়িক বা পুরোপুরি অংশ নেওয়া যায়।
শেষ শর্ত বা ধাপ মনোবলঃ-
মনোবল নিয়ে শ্রোতার সামনে দাড়াতে হবে। এ প্রসঙ্গে একটা কথা বলি, আমি যখন কারো সামনে মাইকে কিছু বলি আমার চেহারা দেখে কেউ বুঝতে পারেনা ভেতরে কি হচ্ছে মানে খুব স্বাভাবিকই লাগে নাকি কিন্তু আমি জানি আমার বুকের মধ্যে কত শত ঝড় ঝঞ্জা, টর্নেডো, সিডর কি না বয়ে যায়। তবুও আমি হাসি হাসি মুখে অভিনয় করি, আমি একটুও ভয় পাচ্ছিনা এমন ভাব।
এ কথা বলার উদ্দেশ্য আসলে শ্রোতা আমাদেরকে দেখতে পায়, আমাদের স্নায়ুচাপ তো দেখতে পায় না। কাজেই একটু স্নায়ুচাপ কাজ করলেও সফলভাবে বক্তৃতা শেষ করা সম্ভব । কাজেই মনোবল বাড়াতে হবে, স্বাভাবিকভাবে দাঁড়িয়ে হাসিমুখে বক্তব্য দিতে হবে।
শ্রোতার ব্যপারে বেশি মাথা ঘামাবার দরকার নেই। বক্তৃতার সময় একেক জনের প্রতিক্রিয়া একেক রকম হবে এটাই স্বাভাবিক । বক্তৃতা বা প্রেজেন্টেশনের সময় শ্রোতার সাথে চক্ষু-সংযোগ বা আই কনট্যাক্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আকাশের দিকে তাকিয়ে , মাথা নিচু করে বা অন্য কোনোদিকে তাকিয়ে কথা বলা যাবেনা, শ্রোতার চোখের দিকে তাকাতে ভয় পেলেও চলবেনা।
সবশেষে একটা কথাই মনে রাখতে হবে, বক্তৃতা, প্রেজেন্টেশন সবার সামনে নিজের চিন্তা-চেতনা দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরার সুযোগ দেয়। এটা মানুষকে সামনে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে। সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার ব্যাপারে সাহসী করে তোলে। আর একটু ভেবে দেখলে দেখা যায় নিজের বন্ধু, সহকর্মী ,সমমনাদের সামনে কিছু বলতে আসলেই ভয়ের কিছু নেই। কাজেই নো চিন্তা । সকল দ্বিধা দ্বন্দ ভয় ভীতি ঝেড়ে ফেলে আত্নবিশ্বাসে সাথে বক্তৃতা, স্পিচ বা প্রেজেন্টেশনে নো চিন্তা এনি মোর।
আরও কিছু জিনিস ভাবার আছে মানে শেষ হইয়াও হইলো না শেষঃ-
১)কোথায় কথা বলতে হবে সেটি মাথায় রাখতে হবে। কারণ একেক পরিবেশে একেক রকমভাবে বক্তব্য উপস্থাপন করতে হয়। কোন কনফারেন্সে যেভাবে কথা বলতে হয়, পাবলিক স্থানে নিশ্চয় সেভাবে কথা বলা যায় না।
২) বক্তৃতা বা স্পীচ মাইক্রোফোন ব্যবহার করে দেওয়া হবে নাকি মাইক্রোফোন ছাড়াই কথা বলতে হবে, সে সম্পর্কে আগে থেকে জানতে হবে? স্টেজের কোথায় দাঁড়িয়ে কথা বলতে হবে সেটা জানাও জরুরী।
৩)দর্শক-শ্রোতাদের সম্পর্কে জানাটা জরুরী। তারা শিশু নাকি ছাত্র নাকি বয়স্ক নাকি মধ্যবয়স্ক সে সম্পর্কে আগে থেকেই জানতে হবে। তাদের প্রফেশন, মেন্টালিটি এসব বিষয়ে একটু ধারনা করে নিতে হবে।
৪)যতদূর সম্ভব বক্তব্যের বিষয়ে জানা।কোন বিষয়ে ভালো না জেনে কথা বলা উচিত নয়। অডিয়েন্সের মধ্যে এমন কেউ থাকতে পারে যিনি ওই বিষয়ে ভালো জ্ঞান রাখেন। তাই আগে থেকেই সাবধান হওয়া উচিত।
৫) বক্তৃতার বিষয় মনে রাখার সুবিধার জন্য কোন কাগজে বা ব্যানারে লিখে রাখা যেতে পারে যেমন, কোন আলোচনা সভা হলে ব্যানারে সভার বিষয়বস্তু, আয়োজকের নাম বা কোম্পানির পণ্য,ব্র্যান্ড পরিচিতি অনুষ্ঠানে স্লাইডে কোম্পানির নাম, ওয়েবসাইট, পণ্যের মটো ইত্যাদি লিখে রাখা যেতে পারে।
৬) কন্ঠস্বর আর একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। কণ্ঠস্বর যেনো স্বাভাবিক থাকে সেদিকে লক্ষ্ রাখতে হবে। গলাফাটা চিৎকারও নয়, আবার নিচুস্বরও নয়, এমন টোনে কথা বলতে হবে। সাহিত্য সভায় ভয়েস ন্যাচারাল থাকলেও চলবে, কিন্তু প্রতিবাদসভায় ভয়েস হতে হবে জোরালো।
বই- উপস্থাপনা ও বক্তৃতার কলাকৌশল - ডঃ জাকির হোসেন
স্কুল, কলেজ, অফিস আদালত ছাড়াও যারা শিল্পসাহিত্য, আবৃত্তি, সঙ্গীত, অভিনয়, রাজনীতি বা প্রশিক্ষণের সঙ্গে জড়িত তাদের জন্যও বক্তৃতা, প্রেজেন্টেশন বা উপস্থাপনার ক্ষেত্রে পূর্বপ্রস্তুতি নেয়া ও সতর্ক থাকা প্রয়োজন। তাই আরও কিছু ব্যাপারে সতর্কতা প্রয়োজন। যেমন-
১. ড্রেস আপ, গেট আপ ও বডি ল্যাঙ্গুয়েজঃ পোষাক ও অন্যান্য কিছু বিষয়ের প্রতি যথেষ্ট মনোযোগী হতে হবে। ইস্ত্রি করা পরিছন্ন পোষাক এবং দৃষ্টিকটু ক্যাটকেটে রঙ পরিহার করা উচিৎ। হাঁটাচলা, হাত নাড়ানো, কথা বলা সবকিছুতে স্বাচ্ছন্দ্য আছে কি না খেয়াল রাখতে হবে। গলা শুকিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকলে পানি খেয়ে নেওয়া যেতে পারে। এলো মেলো উস্কুখুস্কো চুল দাঁড়ির বদলে পরিছ্ন্ন ঝা চকচকে মুখের স্মার্ট প্রেজেন্টেশন বেশি উপভোগ্য।
২. ক্লিয়ার কন্সেপ্ট ও টাইম ম্যানাজমেন্টঃ যে বিষয়ে উপস্থাপনা করতে হবে সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারনা থাকতে হবে। সময় সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে অর্থাৎ কতটুকু সময় ধরে কথা বলা দরকার তা ঠিক করে রাখতে হবে। এই উপস্থাপনার মাধ্যমে কি একটি অথবা তারও বেশি বার্তা পৌঁছুতে আগ্রহী সে ব্যাপারে আগে থেকেই ধারণা রাখতে হবে?
৩.দর্শক শ্রোতা সম্পর্কে আগাম ধারণাঃ- কারা এই অনুষ্ঠানের দর্শক শ্রোতা হয়ে এসেছেন? কী জন্য এবং কিসের আগ্রহে তাঁরা এসেছেন? সংখ্যায় তাঁরা কত হতে পারে? সেস জেনে নেওয়া ভালো। ভাষা ও সহজ বোধ্যতার ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে।
৪. উপকরনগুলি সম্পর্কে জেনে রাখাঃ- দর্শক-শ্রোতাদের প্রতি বক্তব্য সঠিকভাবে পৌঁছুনোর সুব্যবস্থা আছে কি না সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে ? বিদ্যুৎ ও আনুষঙ্গিক সহযোগগুলো ঠিকঠাক আছে কি না? উপস্থাপনার জন্য প্রয়োজনীয় অডিও-ভিজুয়াল মাধ্যমগুলো সচল বা কার্যকর আছে কি?
৫. সামঞ্জস্যতাঃ- অনুষ্ঠানের সাথে উপস্থাপনার বিষয়টি মানানসই আছে কি না এবং কিভাবে তা ভেবে দেখা দরকার। দর্শক-শ্রোতা যাতে ক্লান্তি বোধ না করেন তা দৃষ্টিতে রাখা। যদি তেমন হয়ে থাকে তাহলে তাঁদের উজ্জীবিত করার জন্য অনুষ্ঠানের সঙ্গে মিলে যায় এমন বিকল্প উপস্থাপনার প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে। সব শ্রোতার মনযোগ কখনই একসাথে ধরে রাখা সম্ভব না। তবে অধিকাংশ শ্রোতার মনযোগ ধরে রাখতে হলে একখানে দাড়িয়ে না থেকে হেঁটে হেঁটে কথা বলতে হবে, আকর্ষনীয় কথা হতে হবে এবং শ্রোতাদেরকে সম্পৃক্ত করে কথা বলতে হবে।
মূলত যিনি উপস্থাপনা করবেন তাকে সবদিক থেকে চিন্তা করে সাবলীল হতে হবে। নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস আনতে হবে। মঞ্চে এমনভাবে দাঁড়ানো যাবে না যাতে দেখতে বোকা বোকা লাগে আবার খুব বেশি অহংকারী মনে হয় এমন ভাবও পরিহার করতে হবে। সাধারণত উপস্থাপনারে ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দেয় যে, গলা শুকিয়ে যাচ্ছে, কানে ভোঁ ভোঁ শব্দ শোনা যাচ্ছে, নিজেকে বোকা দেখাচ্ছে বলে ধারনা হতে থাকে, অহেতুক তাড়াহুড়োভাব এবং ভুল হয়ে যায়। সর্বোপরি দর্শক শ্রোতা বিরক্তবোধ করছেন বলে মনে হতে থাকে। সঠিক ভাবে উচ্চারণও বিশেষ প্রয়োজনীয়। কথা গুলো এমন হওয়া উচিৎ হবে যা সবাই পরিষ্কার ভাবে বুঝতে পারে। উপস্থাপনা করার সময় কথা গুলো খুব দ্রুত বা হুড়মুড় করে না বলাই ভালো, সময় নিয়ে বুঝিয়ে ও পরিষ্কারভাবে কথা বললে সবার বুঝতে সুবিধা হবে এবং সবার মনযোগ বজায় থাকবে। সোজা ভাষায়-
যা করতে হবে:
১. মঞ্চে উঠে সবচেয়ে আগেই দর্শকশ্রোতাদের মনোযোগ আকর্ষণ করে খুব আন্তরিকতার সঙ্গে প্রোগ্রাম বা অনুষ্ঠানের বিষয়ে দুটো কথা বললে ভয়টা অনেকাংশেই কেটে যায়।
২. যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী এবং ইতিবাচক মনোভঙ্গীর প্রকাশ করতে হবে।
৩. শুরু করার আগেই মনে মনে একটি ধারানুক্রম সাজিয়ে নিতে হবে, কী কী বিষয় এবং কখন কখন বলতে হবে মনে মনে তার ধারণা রাখতে হবে।
৪. মূল অনুষ্ঠানের জন্য বরাদ্দ সময়ের কতটুকু অংশে নিজের উপস্থাপনার জন্য তা পরিমাপ করতে হবে।
যা কখনও করা যাবেই না:
১. নিজের দুর্বলতা বা সবলতা সম্পর্কে বলার কোনোই দরকার নেই।
২. এলোমেলো এবং দীর্ঘ সময় নিয়ে কথা বলা যাবে না।
৩. দর্শক-শ্রোতাদের প্রতি কোনো অভিযোগ করা যাবে না।
৪. সমাজে বলা অসঙ্গত এমন কৌতুক বা উপকরণ পরিবেশন করা যাবে না।
৫.এমন ভাব নেওয়া যাবেনা যে মনে বক্তা দুনিয়ার সবকিছু জানে। ( হামবড়া বা সর্বজান্তা ভাব আর কি)
৭. দর্শক ও শ্রোতাদের প্রতি কোনো বিব্রতকর ও বিরক্তিকর প্রশ্ন বা উক্তি ছুঁড়ে দেওয়া যাবেনা।
উপস্থাপনা এবং বক্তৃতা এমন একটা মাধ্যম যা আমাদেরকে অন্যদের সামনে আমাদের যোগ্যতা ও সৃষ্টিশীলতার পরিচয় প্রকাশ করে। কেউ যদি হতে চায় শিক্ষক, কর্মক্ষেত্রের অফিসার এবং নেতৃস্থানীয় কোন ব্যক্তিত্ব তবে এই স্পীচ ও উপস্থাপনার কলা কৌশল শেখা খুব জরুরী। কেঊ কেউ ভাবে আমার দ্বারা এটি হবে না মানে একেবারেই অসম্ভব কিন্তু এটা ভুল। শুধু একটু সতর্ক প্রস্তুতি ও কিছু কলা কৌশল অবলম্বন করলে যে-কেউ একজন সফল ও জনপ্রিয় উপস্থাপক হতে পারে।
এই ছিলো আমার স্পীচ বা বক্তৃতা বা প্রেজেন্টেশেনের জানা কলা কৌশল বা ছলা কলা তবে আমাদের সেদিনের সেই সেমিনারে একজনকে দেখে ও তার কথা শুনে তো আমি মহা মুগ্ধ! তিনি এক মনোমুগ্ধকর বক্তা! সেদিনের অনেক সফল বক্তাদের সাথে তিনিও শুনিয়েছিলেন স্পীচ বা প্রেজেন্টেশনে তার সফলতার কাহিনীগুলি। নীচে আমি সেই সফল কমেডিয়ান কাম বক্তা কাম উপস্থাপকের কথাই লিখছি।
নাভিদ মাহবুবঃ-
পেশায় তিনি ইঞ্জিনিয়ার। কিন্তু সকলেই তাকে চেনেন কমেডিয়ান হিসাবে। কিভাবে তিনি হলেন ইঞ্জিনিয়ার থেকে কমেডিয়ান! সেও এক মজার কাহিনী। এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা বোর্ডে সম্মিলিত মেধাতালিকায় ১৩তম, এইচএসসিতে পঞ্চম স্থান অধিকার করেছিলেন নাভিদ মাহবুব। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ভর্তি পরীক্ষায় হয়েছেন দ্বিতীয়। সেখান থেকে তড়িৎ প্রকৌশলে প্রথম শ্রেণিতে স্নাতক। উচ্চশিক্ষার জন্য ১৯৯২ সালে পাড়ি জমান যুক্তরাষ্ট্রে। স্নাতকোত্তর মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ে। কিন্তু সারাজীবন এত ভালো ফলাফল করা নাভিদ মাহবুব যখন তার বক্তব্য প্রেজেন্ট করতে গেলেন তার বিশ্ববিদ্যালয়ে তখনই ঘটলো বিপত্তি। এরপর তিনি এ ব্যাপারে সতর্ক হয়ে ওঠেন ও কিছু বক্তৃতা কর্মশালা বা ক্লাবেও প্রশিক্ষন নেন।
২০০৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের লাসভেগাসে স্ট্যান্ড আপ কমেডি প্রতিযোগিতা কমেডি ফেস্টিভালে ১৫০ প্রতিযোগীদের মাঝে সবাইকে চমকে দিয়ে ১৪৯ জন আমেরিকানকে পেছনে ফেলে 'সেরা পুরুষ কমেডিয়ান' নির্বাচিত হলেন নাভিদ মাহবুব। সেবার নাভিদকে সেরা হিসেবে বেছে নেওয়ার ব্যাখ্যাও দিয়েছিলেন বিচারক যে তার কৌতুক ছিল অশ্লীলতামুক্ত, হাস্যরসাত্মক এবং বুদ্ধিদীপ্ত। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, তার কৌতুকে ছিল দারুণ সব চিন্তার খোরাক।
এরপর কমেডির নেশা যেন পেয়ে বসে তাকে। স্ট্যান্ড আপ কমেডিয়ান হিসেবে বিভিন্ন জায়গায় শো করতে করতে একসময় মাথায় আসে, দেশে ফিরে একটা কমেডি ক্লাব করবেন যেখানে লোকজন আসবে এবং কৌতুক শুনবে। ২০১০ সালের মাঝামাঝি বারিধারায় ছোট্ট পরিসরে (আমার বাসার কাছকাছি ) খুলে বসলেন 'নাভিদস কমেডি ক্লাব'। এখন অবশ্য সেটা ঠিকানা বদলে গুলশানের আরএম সেন্টারে। যুক্তরাষ্ট্রের ডাকসাইটে স্ট্যান্ড আপ কমেডিয়ান ববি কলিনস, এডি ব্রিল, ইয়ান ব্যাগ, আজহার ওসমানও এসেছিলেন নাভিদের আমন্ত্রণে। কিন্তু কমেডিয়ান তো শুধু হাসায় তার আবার কি এত মূল্য? এই হাসির মাঝেও আছে গভীর ইঙ্গিত আর কমেডির মধ্য দিয়ে মানুষকে একটা মেসেজ দেওয়ার চেষ্টা করেন নাভিদ। স্ট্যান্ড আপ কমেডির একটা বিশেষত্ব-মানুষের সামনে অনর্গল কথা বলে যেতে হয়। যাতে লোক হাসে। কিন্তু কাজটা বেশ কঠিন। আর তাই এই প্রেজেন্টেশনে সফল হওয়াটাও অনেক বড় ব্যাপার আর নাভিদ মাহবুব তেমনি একজন সফল মানুষ।
ইঞ্জিনিয়ার থেকে কমেডিয়ান
সবদেশে-সবকালে প্রায় সবখানেই বক্তৃতার গুরুত্ব অপরিসীম। পৃথিবী বদলে দেয়া সিদ্ধান্তগুলোর ঘোষণা হয়েছে কোন না কোনো বক্তৃতার মাধ্যমে। কয়েক মিনিটের বক্তৃতা বদলে দিয়েছে কোন দেশের মানচিত্র; কোন জাতির ভাগ্যাকাশ। সেসব বক্তৃতাতে এক ধরনের যাদুশক্তি ছিলো। কয়েক মিনিটে আবৃত্তি করা সেসব পঙক্তিমালার শক্তি – লক্ষ, বুলেট বোমাকে হার মানিয়েছে। যুগেযুগে আদর্শ প্রচারের সবচেয়ে বলিষ্ঠ মাধ্যম বক্তৃতা।
সেরা বক্তৃতাগুলি
আমি এক স্বপ্ন দেখি :: মার্টিন লুথার কিং এর ঐতিহাসিক ভাষণ
বঙ্গবন্ধু
মাওলানা ভাসানী
আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ- একজন আলোকিত মানুষ ও সুযোগ্য বক্তা
“ভালোবাসার কাজটি খুঁজে নিতে হবে” – স্টিভ জবস এর বিখ্যাত সমাবর্তন বক্তৃতা
আগেই বলেছি-
উপস্থাপনা এবং বক্তৃতা এমন একটা মাধ্যম যা আমাদেরকে অন্যদের সামনে আমাদের যোগ্যতা ও সৃষ্টিশীলতার পরিচয় প্রকাশ করে। কেউ যদি হতে চায় শিক্ষক, কর্মক্ষেত্রের অফিসার এবং নেতৃস্থানীয় কোন ব্যক্তিত্ব তবে এই স্পীচ ও উপস্থাপনার কলা কৌশল শেখা খুব জরুরী। কেঊ কেউ ভাবে আমার দ্বারা এটি হবে না মানে একেবারেই অসম্ভব কিন্তু এটা ভুল। শুধু একটু সতর্ক প্রস্তুতি ও কিছু কলা কৌশল অবলম্বন করলে যে-কেউ একজন সফল ও জনপ্রিয় উপস্থাপক হতে পারে।
কাজেই বক্তৃতা, স্পীচ বা প্রেজেন্টেশন? আর নয় ভয়, আর নয় ভীতি!!!!!! সব দ্বিধা, দ্বন্দ ভয়, লজ্জা কাটিয়ে হয়ে উঠি সফল বক্তা, মনের ভাবটি বা বার্তাটি সফলভাবে প্রকাশ করে পৌছে যাই অন্যের কাছে, খুব সহজেই।
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫৪
শায়মা বলেছেন: তেলাওয়াৎ!!!!!!!!!
বুঝছি তুমিও
২| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৪
সুমন কর বলেছেন: আরে, নিক দেখি ফিরে পেয়েছেন....................!!
মিষ্টি কই?
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:১৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু
ইদানিং টেরারিয়াম নিয়ে বিজি তাই তোমার জন্য নিয়ে আসলাম টেরারিয়াম মিষ্টি মানে কেক!
৩| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৪
জেন রসি বলেছেন: আমার হাঁটু কাঁপেনা!
তবে পাবলিকের সামনে আমি আবার কম কথা বলতে পছন্দ করি!!!
পারসোনালিটির একটা ব্যাপার আছেনা?
নাচতে না জানলে উঠোন বাঁকা, এই কথা এখানে প্রযোজ্য হবে না!!!
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:১৭
শায়মা বলেছেন: এহ রে বললেই হলো?
তোমার জীবনের একখানা সফল প্রেজেন্টেশনের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করো তো ভাইয়ু।
ড্রেস আপ, গেট আপ, ক্লিন সেভ, জুতা মোজা থেকে কি কি পন্থা অবলম্বন করেছিলে ১০ লাইনে ব্যাক্ত করো।
আর কম কথা বললে পারসোনালিটি ভালো হয় কে বলেছে শুনি? বাঁচালদেরকেও পারসোনালিটি আছে বুঝেছো? সেটা বাঁচাল পারসোনালিটি!
আর লজ্জা ভয় ত্যাগ করে অনর্গল কথা বলার শক্তিও এই ফিয়ার অব স্পীচ কাটাবার ভালো শক্তি তবে অবশ্যই আউল ফাউল বাউল টক নহে। |
৪| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আরেহঃ এটা ব্যাপার নাকি?? আমি ভিতু হতে যাব কেন??
লিসেন,
ক্লাস সিক্সে যখন স্পিচের জন্য ডায়াসে মাইকের সামনে আসলাম, তখন আমি একেবারে ফাটিয়ে দিয়েছিলাম ভয়ডরহীন মানসিকতা দেখিয়ে। স্যারেরা ভাবতেও পারেনি আমি ঐভাবে চমকে দেব আমার ক্লাসমেটরা তো নয়ই!!
তবে সত্যি কথা বলতে কি? আমি ভেতরে ভেতরে কাঁপছিলাম। এমনকি আমার হাঁটুও কাঁপছিলো কয়েকবার। ৫ মিনিট পরে অবশ্য মানিয়ে নিই।
আসল কথা হলো, এইসব লুকিয়ে ফেলতে পেরেছিলাম বেশ সাবলীলভাবঈ।
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:২০
শায়মা বলেছেন: গুড গুড !!!
এই না হলে আমার ভাই!
আগেই বলেছিম দর্শক শ্রোতা বক্তাকে দেখতে পায় কিন্তু তার স্নায়ুচাপ নহে কাজেই স্নায়ুচাপ লুকিয়ে বেশ ঝরঝরে হাসিখুশি বক্তব্য দেওয়া সম্ভব!
আমারও তো হাসিখুশী মুখের পিছে, বুকের মাঝে টর্নেডো, সিডর, রোয়ানু, সোয়ানু সবই বয়ে যায়!
৫| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:১০
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা ,
এককথায় চমৎকার ।
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:২৫
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া থ্যাংকস থ্যাংকস থ্যাংকস আ লট লট এ্যান্ড লট!!!!!!!!!!
আজকের জন্য না পুরাটা, আগের দিনগুলোর জন্য!!!!!!!!!!
অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি!
৬| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:১৩
প্রামানিক বলেছেন: আমি কলেছে বক্তৃতায় নাম দিয়ে পালিয়ে গিয়েছিলাম।
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:২৬
শায়মা বলেছেন: হায় হায় কি বলো ভাইয়া বুঝলাম!!!!!!!!
তোমারও তাইলে আমার মত না না এই ছবিটার মত ভীতি আছে তাইনা!!!!!!
৭| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:১৪
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: পড়ার আগেই প্রিয়তে ঢুকায়ে নিলাম। ভার্সিটির প্রেজেন্টেশনের আগেরদিন পড়ব
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:২৯
শায়মা বলেছেন: না!!!!!!!!!!!!!!
আগেরদিন পড়লে চলবে না !!!!!!!!!!!!!!!!
আজ থেকেই পড়া শুরু করো !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
রোজ সকালে উঠে একবার করে চোখ বুলাবে আর মনোবল বাড়াবে বুঝছো!!!!!!
৮| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:২৩
বিজন রয় বলেছেন: শায়মা আপা আপনি কি স্কুলের ম্যাডাম?
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩০
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ তো ভাইয়া!
এতদিন পরে জানলে!!!!!!!!!!!!!!
৯| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩৩
বিজন রয় বলেছেন: এতদিন পর কি, আমি তো ব্লগে বেশি দিন না।
আর আপনার সাথে তো তেমন কথা হয়নি।
আপনার এই পোস্ট নিয়ে কি বলবো, সব তো বলে দিয়েছেন।
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩৬
শায়মা বলেছেন: ওকে
তুমি কি বলবা আমি বলে দিচ্ছি---
১) তোমার প্রফেশন বলো!
২) কোন দেশেতে বাসা তোমার?
৩) তোমার জীবনের প্রথম স্মরণীয় ভয়নীয় মানে ভীতিকর অথবা সাহসী প্রেজেন্টেশনের ঘটনা বলো!
১০| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪১
বিজন রয় বলেছেন: না শায়মা আপা আপনার ধারনা ঠিক নয়। আমি সব মানুষের মতো নই।
অন্যকে সর্বোচ্চ সন্মান দেওয়া আমার সবসময়ের কর্তব্য।
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪৩
শায়মা বলেছেন: মানে কি!!!!!!!!!!!!!!!
আমি কখন বললাম তুমি অন্যকে সন্মান দাও না!!!!!!!!!!!!!
আমি তো বললাম
১) তোমার প্রফেশন বলো!
২) কোন দেশেতে বাসা তোমার?
৩) তোমার জীবনের প্রথম স্মরণীয় ভয়নীয় মানে ভীতিকর অথবা সাহসী প্রেজেন্টেশনের ঘটনা বলো!
বলো বলো বলো ভাইয়া আমি জানতে চাই এসব!!!!!!!
১১| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪৮
বিজন রয় বলেছেন: কেন শায়মা আপা, আমার ব্যক্তিগত বিষয় বলবো কেন, আর জানতে চাচ্ছেনও বা কেন?
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫০
শায়মা বলেছেন: আরে তুমি জানতে চাইলে না!!!!!!!!!!!
বললে যে ---
৮. ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:২৩ ১
বিজন রয় বলেছেন: শায়মা আপা আপনি কি স্কুলের ম্যাডাম?
তাইলে আমি জানলে দোষ কি!!!!!!
১২| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:০২
বিজন রয় বলেছেন: আপনার লেখাটি অনেক ব্যাপক আর বিশ্লেষণাত্বক, তাই মনে হয়েছে আপনি বোধহয় শিক্ষক। সেজন্য বলেছিলাম। এখন তো মুশকিলে ফেলালেন।
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:০৬
শায়মা বলেছেন: আচ্ছা থাক এত ঝামেলা হলে বলার দরকার নেই ভাইয়া!
তুমি যেই হও নরম মনের মানুষ যে বুঝাই যায়।
অনেক অনেক ভালো থেকো!!!!!!!
১৩| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:০৭
জে.এস. সাব্বির বলেছেন: আমি ক্লাস সিক্সে প্রথম বক্তিতা মঞ্চে উঠে- আমার গ্রামের নাম ভুলে গিয়েছিলাম !!ভয়ে পা কাঁপছিলো না ,কিন্তু বুকটা প্রচন্ড ধরফর করছিল।। ওসব চাপা দিয়ে ফাটিয়ে দেওয়ার মত একটা শুরুও করতে পেরেছিলাম ।কিন্তু মাঝখানে এসে হঠাত্ই "আমার গ্রামের নাম...." বলে আর কিছু বলতে পারছিলাম না ।প্রচন্ড সাহস নিয়ে মাথার মগজ চাচার সাথে যুদ্ধ করেও গ্রামের নামটা মনে পরছিল না ।অতঃপর প্রায় ১৫ সেকেন্ড মাইকে তইজরানি-গইজরানি প্রকাশ শেষে মঞ্চ থেকে নেমে আসলাম ।মনেই পরতেছিল না ।ব্যাপারটা এতটা সিরিয়াস ছিল যে-নেমে আসার পরে আমার ফ্রেন্ডরা যখন মজা করে আমার গ্রামের নাম জানতে চাচ্ছিল তখনও আমি মনে করতে পারিনি! এমনকি সেদিন আরও প্রায় ২ ঘন্টা স্কুলে থাকা অবস্থায়ও মনে করতে পারিনি ।অথচ তার ২ মিনিট পরে বাসায় আসার জন্য রিক্সা মামাকে কতনা সাবলীল ভাবেই বলে ফেলেছিলাম "মামা ,বিদ্যানন্দী যাইবেন??"!!!
আমার স্কুল লাইফের একটা স্মরণীয় ঘটনা ছিল এটি ।।বক্তিতার সেই জড়তা এখন অনেকটাই নেই ।আমার টিপস গুলাও কাজে দিবে নিশ্চয় ।এইজন্য একটা স্পেশাল ধন্যবাদ আপু।
@নাভিদ_মাহবুব ভাইয়ার বেশ কয়েকটা ভিডিও দেখেছি ইউটিউব থেকে ।অছম টাইপ!
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া খুব ছোটবেলা মানে ৪/৫ বছর থেকে নাচ, গান এমনকি কবিতা বলতেও স্টেজে কোনো ভয় ছিলো না আমার শুধু বড়বেলায় মানে কলেজ থেকে এই ভীতি শুরু হল শুধু মাত্র কথা বলার সময়। মানে স্পীচ বা প্রেজেন্টেশনেই সেই প্রবলেমটা ছিলো!
স্কুলে জব শুরু করার পর তো এই ভীতি যে কোথায় গিয়ে যে দাঁড়ালো! মানে একটা ট্রেইনিং করতে হয়েছিলো ৬ মাস সেইখানে তাদের কাজ নাই কাম নাই দুই মিনিট পর পর প্রেজেন্টেশন দিতে বলে! ও মাই গড! যখনই সেটা বলে আমার হার্ট এ্যাটাক হয়!
আমি আমার প্রিন্সিপ্যালকে বললাম এই কাজ জীবনেও আমার দ্বারা হবে না। আমি ফেইল। মানে কোনো কিছুতে ফেইল মেনে নেওয়া আমার স্বভাবে নেই সেই আমি পিছু হটেছিলাম ভয়ে। কিন্তু আমার প্রিন্সিপাল আমাকে সাহস জুগিয়েছিলো যে তুমিই পারবে। কেউ পারুক আর না পারুক।
আমি তার কথায় মোটেও ভরষা পাচ্ছিলাম না, মনে মনে ভাবছিলাম আমার আমিকে আমি চিনি না আপনি চিনেন!!!!!!
আমাকে বলতে গেলে ঠেলে ঠুলে পাঠাতে হত তখন !
রোজ রোজ কান্না পেত সেই ৬ মাস। এর পর এখন আমি অটো দাঁড়িয় যেতে পারি মাইকে! আমাকে আর কারু কিছু বলা লাগে না!
আসলেই মানুষ পারেনা এমন কিছুই নেই!
১৪| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:১২
জেন রসি বলেছেন: তার চাইতে ধ্যান করা উত্তম!!!
ধ্যানে মিলায় বস্তু, স্পিচে বহুদূর!!!
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৪
শায়মা বলেছেন: ধ্যানের মধ্যে স্পিচ প্রাকটিস করো তাইনা ভাইয়া?
তোমার জীবনের সবচাইতে স্মরনীয় স্পিচ কি?
১৫| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:১৭
অপু তানভীর বলেছেন: আমি পাব্লিকের সামনে কথা কইতে ভয় পাই
০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৫
শায়মা বলেছেন: আহালে আমার ভাই হয়ে এইসব চলিবেক না!!!!!!!!!!!
আজ থেকে এই পোস্ট মুখস্থ করিবেক!
১৬| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:২৯
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: অনেক বিশাল পোস্ট, সময় খুব সংক্ষিপ্ত! তাই প্রিয়তে নিলাম.
পরে সময় করে পড়ব নে!!
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:০০
শায়মা বলেছেন: আচ্ছা সময় করেই পড়ো ভাইয়া তবে স্পিচ নিয়ে ভীতিকর বা সুখকর যে কোনো ঘটনা শেয়ার করে যেও আমাদের সাথে।
আর যেভাবে সবাই এই পোস্ট প্রিয়তে রাখছে বুঝা যাচ্ছে এই বিষয়ে সবারই দরকার আছে।
১৭| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৯
বন্যলোচন বলেছেন: বক্তৃতার সিক্রেট- কথা শুরু করার সময় ধরে নিবেন সামনের সব শ্লার কাছে আপ্নে টাকা পান। তাইলেই আর ভয় লাগবে না
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:০২
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা
বন্যভাইয়া একেবারেই বন্য স্টাইলেই কথাটা বলেছো তাই হাসতে হাসতে মরলাম। কিন্তু আসলেও কথাটা ভুল না খুব একটা। এই রকম জোর জারী নির্ভিক ভাব না হলে ভয়টা তো কাটবেনা সহজে।
১৮| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫২
জে.এস. সাব্বির বলেছেন: আমি এখন ঘামি!
ছোটবেলায় আমি একদম ঘামতাম না ।আর এরজন্য মাঝে মাঝে আমার আফসোসও হোত !! প্রথম মঞ্চে ওঠার ঐ অভিঞ্জতার পরের বছর সেভেনে থেকে আমার উঠলাম মঞ্চে ।তখন কাপানুটা আরও বেশি টের পেয়েছিলাম ।আর প্রচন্ড ঘামতেছিলাম ।তবে হযবরল কিছু একটা বলে কিন্তু "দ্বিতীয়"পুরষ্কারটা এনেছিলামও ।।কিন্তু আশ্চর্যের ছিলো আমার ঘেমে যাওয়া ।এই ডিসগাস্টিং জিনিসটা তখন কেন জানি খুব পছন্দ করতাম!! এরপর থেকে আমাদের ক্লাসেও অনেকবার সামনে এসে কথা বলতাম স্যারের হুকুমে (আসলে ঘামতে !!)
সেই থেকে এখন প্রচন্ড ঘামি ।বলতে হবে না-এখন এটা সবচেয়ে বিরক্তিকর ।
আসলেই মানুষ পারেনা এমন কিছুই নেই! আমিও ঘামতে পারি
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:০৭
শায়মা বলেছেন: ঘেমে যাওয়া পছন্দ করতে!!!!!!!!!!!!!!!!!!
ইয়াক থু !!!!!!!! বলো কি ভাইয়া!!!!!!!!
তবে সবকিছুর পর বুঝতে পারছি তুমি একজন ভালো বক্তা এবং ছোট থেকেই প্রাকটিস করছো।
ভাইয়া দু মিনিট বক্তৃতা রেকর্ড করে আমাদেরকে শুনাও!!!!!!!প্লিজ প্লিজ প্লিজ!!!!!!!!!!!!!!
১৯| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৫
উল্টা দূরবীন বলেছেন: ইয়ে, রমজান মাস আইসা পড়ছে। এক নেকিতে সত্তুর নেকি। এক গুনাহতে কত গুনা জানিনে। গেমু ভাইয়ের কথানুযায়ী পোস্টটা প্রিয়তে রাইখা দিলাম। নিজের স্বার্থেই রাখলাম। ভবিষ্যতে কাজে দিবার পারে। অনেক অনেক থ্যাংকু এমন একটা বিষয়ে বিস্তারিতভাবে লেখার জন্য।
আমার একটা ঘটনা শেয়ার করি। ক্লাস সেভেনে থাকতে একবার বিজয় দিবস উপলক্ষে বক্তৃতা দিবার জন্যে আমারে মাইকের সামনে খাড়া করাই দেওয়া হইলো। লাজুক আমি আর কী করিবো, উপায়ান্তর না দেইখা মাইকের সামনে খাড়াইলাম। তারপর শুরু করলাম আমার ঐতিহাসিক ভাষণ। ভাষণ সহহুরু করার পর বুঝতে পারলাম, আমি আবোল তাবোল বকতেছি। গলার স্বর কেমন জানি হয়ে গেলো। তৃষ্ণায় জান ফেটে যআবআবে এমন। রমজান মাসেও মানুশের এমনন তৃষ্ণা লাগেনা। আহা মরি, আহা মরি। আমি সকল শব্দ হারাইয়া ফালাইলাম। থরথর করিয়া আমার গা কাঁপিতে লাগিলো। সামনের টেবিল ধরলাম, বেহায়া টেবিলও কাঁপিতে লাগিলো। লজ্জা, ভয়ে আমার নাক কাটিয়া গেলো সবার সম্মুখে। তারপর থেকে আমি বক্তৃতা বিষয়ডা সাইডে চল্লিশ কদম দূরে রাখিয়া চলি।
পোস্টটা মনযোগ দিয়া পড়লাম এবং আপনার কাছে একটা আবদার হইলো, আই কন্টাক্ট বজায় রাখিবার খুব ভালো একটা তরিকা নিয়া একদিন পোস্ট করবেন। আল্লার দোহাই লাগে। কারো নেত্র তাকাইয়া কথা বলিলে আমার নেত্রকোনায় পানি আসিয়া যায়। মনে হয় সে আমার ভিতরে কলিজা গুদ্দা ফুসফুস ভুড়ি সব দেইখা ফেইলতেছে।
আপনারে আবার রিকু করি, আই কন্টাক্ট নিয়া একখান পোস্ট দিয়েন।
অনেক অনেক ধইন্যাপাতা এবং রুহ আফজা।
ভালো থাইকেন ভইন।
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:১৮
শায়মা বলেছেন: ভাষণ সহহুরু করার পর বুঝতে পারলাম, আমি আবোল তাবোল বকতেছি। গলার স্বর কেমন জানি হয়ে গেলো। তৃষ্ণায় জান ফেটে যআবআবে এমন। রমজান মাসেও মানুশের এমনন তৃষ্ণা লাগেনা। আহা মরি, আহা মরি। আমি সকল শব্দ হারাইয়া ফালাইলাম। থরথর করিয়া আমার গা কাঁপিতে লাগিলো। সামনের টেবিল ধরলাম, বেহায়া টেবিলও কাঁপিতে লাগিলো। লজ্জা, ভয়ে আমার নাক কাটিয়া গেলো সবার সম্মুখে। তারপর থেকে আমি বক্তৃতা বিষয়ডা সাইডে চল্লিশ কদম দূরে রাখিয়া চলি।
হা হা হা হা হা এটা পড়ে অনেক হাসছি .........।
আর আই কন্টাক্ট সরাসরি না করতে পারলে দর্শক বা শ্রোতার কপালের দিকে তাকাবে ভাইয়া। তারা ভাববে ওদের দিকেই তাকিয়ে আছো। এটাই টিপস!!!
২০| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:১৩
সায়েম মুন বলেছেন: আমি ক্লাস এইটে প্রথম বক্তৃতা দিয়েছিলাম। কাজী নজরুল ইসলামের মৃত্যু/জন্ম দিবস উপলক্ষ্যে। মাইক্রোফোন ছাড়া, ক্লাসে স্যারদের টেবিলের পাশে দাঁড়িয়ে। শুরুটা ভাল করেছিলাম, মাঝামাঝি পর্যন্ত গিয়েছি। এরপর আর মুখ দিয়ে কোন কথা বাহির হয় না। এবং সেই পর্যন্ত ক্ষ্যামা দিতে হয়। যাই হোক, সেই বয়সে কি আর এত ধারণা ছিল যে মেইন বিষয়গুলো টুকলিফাই করে নিলে ভাল হয়।
এরপর বড় বয়সে বিদেশ বিভূয়ে ২৫০/৩০০ শ্রোতার সামনে প্রেজেন্টেশন। হাঁটু কাঁপতে কাঁপতে আর গলা শুকাতে শুকাতে যাচ্ছে তাই অবস্থা। তবে শেষ করতে পেরেছিলাম এটাই সান্তনা। পরে উপস্থিত দেশীয় ভাইদের কাছে শুনি আমি নাকি কুরআন তেলাওয়াতের মত প্রেজেন্টেশন দিয়েছি। তবে এরপর আরও কতগুলো প্রেজেন্টেশনের পর ভয় ডর অনেকটাই কেটেছে।
তুমিতো সব কিছু বলে দিয়েছো তারপরও একটু বলি। প্রেজেন্টেশনের প্রথম কথা হচ্ছে আত্মবিশ্বাস নিয়ে স্টেজে দাঁড়ানো। সঠিক সময়ে শেষ করা। সুযোগ থাকলে লিটারেচার কমিয়ে গ্রাফিক্যাল/ছবি দিয়ে প্রেজেন্টেশন আকর্ষনীয় করা যায়। স্লাইডের দিকে অনবরত তাকিয়ে না থেকে শ্রোতাদের সাথে চোখাচোখি হতে হবে। হরবর বা তাড়াহুড়ো না করে গুছিয়ে বলতে হবে। মূল বিষয়গুলো সাদা কাগজে লিখে নিলে ভাল হয়। প্রেজেন্টেশন হচ্ছে আপনাকে হকারি করতে হবে। আপনার এক বা একাধিক আইটেম কাস্টমারকে (শ্রোতাদেরকে) খাওয়াতে হবে। আপনার আইটেম যত বেশী খাওয়াতে পারবেন আপনি তত বেশী সার্থক।
তোমার পোস্টটা আগে পেলেতো খুব উপকৃত হতুম। আজকে এক ঝানু বাগীস হয়ে যেতুম।
পোস্টটা প্রিয়তে নিলাম। বিনিময়ে য়েকটা টেরারিয়াম গিফট দিয়ো কিন্তু।
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:২৭
শায়মা বলেছেন: বেবি ভাইয়ু.......
ছোটবেলার কথা শুনে তো আমি হাসতে হাসতে শেষ!!!!!!!!!
তবে তোমার কোরান তেলাওয়াৎ কেমন ছিলো শুনতে পাচ্ছি!!!আর এখন যে দক্ষ বক্তা তাও বুঝা যাচ্ছে।
তুমিও প্রি্যতে নিলে!!!!!!!!!!!!!!!!
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা
থ্যাংক ইউ!!!!!!!!!!!!!!! সব টেরারিয়াম নিয়ে যাও!!!!!!!!!!!!!
২১| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:২৫
উল্টা দূরবীন বলেছেন: দর্শকশ্রোতা খুব সন্নিকটে হলে তো এই টনিক কাজ করবে না আপ্পো। তখন?
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:২৯
শায়মা বলেছেন: সন্নিকটে যাবার এত কি দরকার ভাইয়া? একটু না হয় দূরেই থেকো।
২২| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৩৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভার্সিটিতে প্রেজেন্টেশন করতে গিয়ে হাঁটু কাঁপতো একসময়! বিচলিত হয়ে সবকিছু ভুলে যেতাম! এখন অবশ্য হাঁটু কাঁপেনা । মেডাম এর সামনে দিব্যি প্রেম সংক্রান্ত আলাপও করি মাঝেমধ্যে (প্রেজেন্টেশন বাদ দিয়ে মেডাম যখন কবিতা আবৃত্তি করতে বলেন কিংবা পছন্দমত বিষয় নিয়ে আলাপ করতে বলেন)!
০৭ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫০
শায়মা বলেছেন: বাপরে!!!!!!!!!
এই না হলে সাধু ভাইয়া!
২৩| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৪৮
জে.এস. সাব্বির বলেছেন: তবে সবকিছুর পর বুঝতে পারছি তুমি একজন ভালো বক্তা এবং ছোট থেকেই প্রাকটিস করছো।
আপু ,আমি এখনো ছোটই আছি ।এবং প্রাকটিসের পর্বেই আছি ।বড় হয়ে নিশ্চয়ই শুনাবো..... (তখন কিন্তু সময় করে শুনতে হবে বলে দিলাম!!)
০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১২
শায়মা বলেছেন: আরে আরও কত বড় হবা!!!!!!!!
তার থেকে এই ছোটকালেরটাই শুনাও!!!!!!!!! আমরা ধন্য হই!
২৪| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৪৮
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ০৬ এ প্রথম আবৃত্তি করি শ তিনেক মানুষের সামনে। ভয়ে বুক ধুকপুক।
এরপর এখন আর কি.।.।.।
ডালভাত সবচেয়ে বড়টা করেছি পহেলা বৈশাখে, আড়াইহাজার মানুষের সামনে।
কিচ্ছু মনে হয় নি.।.।.।
০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫
শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু হি হি আবৃত্তি ও প্রেজেন্টেশনের মাঝে কিছু পার্থক্য আছে। কিছু কবিতার বুলি আওড়ে যাওয়া তেমন ভয়ের নহে কিন্তু!!!!!!!
প্রেজেন্টেশন মানে অনর্গল সতঃস্ফূর্ত কথা বলে যাওয়া এক গাদা অডিয়েন্সের সামনে এটাই এক ভয়ংকর ব্যাধি!
২৫| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৫০
উল্টা দূরবীন বলেছেন: আপনে বুঝেন না। খরররররর.....
০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬
শায়মা বলেছেন: ও আচ্ছা আচ্ছা!!!!!!!! এইবার বুঝছি!!!!!!!!!!!!
২৬| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:১৬
পাকাচুল বলেছেন: ভয়ট এখনো গেল না। প্রেজেন্টেশন স্কিল বাড়ানোর কোর্স করতে হবে মনে হয়।
০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭
শায়মা বলেছেন: নো ভয় ভাইয়া! আমার পোস্টখানা মুখস্থ করে ফেলো!
২৭| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: রাজনীতিবিদরা আর কিছূ পারুক না পারুক এই এক্টা বিষয়ে বিনা ইউনি িপএচডি
জেন রসি ভাইয়ের সাথৈ সহমত
তবে আমার প্রিয় কোন বিয়ষ বলতে দিলে- মাশাল্লাহ! কিন্তু গত বাধা কিছূতে.. পা পিছলে আলুর দম
০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২০
শায়মা বলেছেন: রাজনীতিবিদদের কথা যা বলেছো তা কি আর বলতে!!!!!!!!!!
তবে বুঝা গেলো তোমার ভেতরেও রাজনীতিবিদ হবার বিশাল সম্ভাবিলিটি আছে!!!!!!!!!!!
তবে আমার প্রিয় কোন বিয়ষ বলতে দিলে- মাশাল্লাহ! কিন্তু গত বাধা কিছূতে.. পা পিছলে আলুর দম
২৮| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:৫৪
মাগুরগিয়াসাইবারফোর্স বলেছেন: ভাল পুসট
০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ!!!!!!!!!
২৯| ০৭ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৪৬
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: শুধু পড়েই গেলাম তবে তা আত্বস্থ করে মাইকের সামনে দাড়ানোর ক্ষমতা আমার আজো নেই বা হয় নি।। আমি বরাবরই ব্যাক বেঞ্চার।।
০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৩০
শায়মা বলেছেন: আজও হয়নি!!!!!!!!!!!!!
কি বলো ভাইয়া!!!!!!!!!!!
নো ভয় এনি মোর!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৩০| ০৭ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৬:২০
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: (আরো একখানা অপ্রকাশিত পান্ডুলিপি)
শায়মাপুর ''সপ্রতিভ বক্তব্য, লেকচার, উপস্থাপনা বা প্রেজেন্টেশনের ছলাকলা বা কলাকৌশল!!!!!!!!!'' পোষ্টের জবাবে অসহায় মিনমিনে আর্তি
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এই পোস্ট প্রিয়তে না নিলে গুনাহ হইবে।
এ জীবনে এ প্রথম
গেমু সনে একমত;
আপুনির জেল্লাতে
লাজে দিনু নাকে খত।
কি দিয়ে তৈরী বাপু
তোমার ঐ ব্রেন?
ওজনটা আলগাতে
লাগে দুই ক্রেন !!
মগজ আছে মিনিমাম
শত শত বস্তা;
ভাবখানা গুণ যেনো
কত কত সস্তা !!
কঠিন সব টপিকেরে
লিখে ফেলে অনায়াসে;
সুখ পাঠে পাঠকেরা
গিলে পোষ্ট গোগ্রাসে !!!
রাগে চুল টেনে ছিড়ি
মন চায় হবো খুন;
গুণের 'গ'-টি নেই
আমি যে মহা বেগুণ।
কি চালের ভাত খাও
করো কি গুণের চাষ?
দাওনাগো ছিটেফোটা
সে গুণের নির্যাস।
রোজ তা-ই জলে গুলে
খাব ঠিক সকালে;
গুণহীন ধুকে ধুকে
মরবো কি অকালে??
পোষ্টখাানি মহা দামী
খুটে খুটে পড়ি সব;
পাইনিকো সমাধান
স্পিচে মোর যেই প্রব।
প্রব বলে যে সে প্রব?
কিছুতে হয়না কিছু;
বক্তব্যের শুরুতেই
টেনশানে আসে সুসু।
বেগ যেনো টাইফুন
হড়বড় কই কি যে;
স্পিচ শেষে টের পাই
প্যান্ট মোর গেলো ভিজে।
আজীবনি জেসনের
মহা জুজু ভাষন;
এনাউন্সে নাম শুনে
ভেজে তার আসন।
যেথা যাই দুয়ো খাই
লাজে নাক কাটা;
স্পিচে সদা ডরি
বুকে নেই পাটা।
করবো কি বলে দাও
বের করো সমাধান;
প্রাণ ভরে দোয়া দেব
রোজা রেখে রামাদান।
উৎসর্গঃ
ডেডিকেটে কোন জন
সেও বুঝি বুঝা বাকী?
আলবাৎ শায়মাপু
ঘটে কিছু আছে নাকি?
ছবিঃ
পুরনো আদত মোর
নেট থেকে কপি;
সিনা টেনে জোরে কই
নয় চুপিচুপি।
০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪
শায়মা বলেছেন:
ছি-ই-ই ছি ছি ছ্যাচো ছ্যাচো বুড়ো ধাড়ি ছেলে!
এ বয়সে ভেঁজে প্যান্ট আজও ভয় পেলে!!!!!!!!!!!!
হাঁটু কাঁপে ঠকাঠক তুলতে যে ছবি,
এই নিয়ে লেখো ছড়া, হতে চাও কবি!!!!!!!!!!
নাকে খত দাও ভায়া কান ধরে বসো ওঠো
ছোলা বুট খেয়ে খেয়ে সকালেতে রোজ ছোট।
স্পিচে ভয় পাও এনাউন্সে কান্না
ওরে সোনা যাদুমনি ঢঙ্গের জা'গা পান্না!
ইংলিশ, বাংলিশ, হিন্দী কি চাইনিজ
এ্যরাবিয়া, হিব্রু, জংলী কি লেবানিজ
চাপাবাঁজি দিয়ে দিয়ে কত জনে ঠকালে
আজ বলো ভুই পাই, কত যেন ককালে!
এরপরও যদি বলো " ভুই পাই লেকচার"
পরে নিও ভায়া তুমি এক প্যাক ডায়াপার!
৩১| ০৭ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:০০
রিকি বলেছেন: স্পিচ দিতে যাওয়ার আগে... বিটা ব্লকার গোত্রের মেডিসিন খেয়ে যাওয়া বাঞ্ছনীয়!!! এমনিই আমি কী ডরাই সখী ভিখারি রাঘবে..কনফিডেন্স আসবে !!!
০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১
শায়মা বলেছেন: দুনিয়ার কোন জিনিসটা জানোনা রিকিমনি!!!!
সে বিটা গোত্রের মেডিসিন খেতে হবে?
আহা আহা জিনিয়াস আপুনি
৩২| ০৭ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:০৭
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: অনেক দীর্ঘ কিন্তু অতীব জরুরী একটা না অনেকগুলো পোস্ট এটা। সময়ের অভাবে পড়া হয়নি। যতটুকু পড়েছি এতটুকুতেই গুরুত্ব অনুধাবন করেছি তাই প্রিয়তে রেখে দিয়েছি। সময় করে অবশ্যই পড়ে নিব। পূর্ণ অনুভুতি পরবর্তির জন্য তোলা না রেখে ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম। ভালো থাকুন প্রিয় ব্লগার। ধন্যবাদ।
০৭ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮
শায়মা বলেছেন: তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থেকো অনেক অনেক!
৩৩| ০৭ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১২
কল্লোল পথিক বলেছেন:
দারুন পোস্ট।
সোজা প্রিয়তে।
০৭ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!
এই পোস্ট লিখে আমি তো নিজেই অবাক ! যত না লাইক তার থেকে প্রিয়তে নেওয়া সংখ্যাই বেশি!
৩৪| ০৭ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
মহা সমন্বয় বলেছেন: আমার মনে হয় এই গুনটা কিছু মানুষের সহজাত একটা গুণ। আর কিছু মানুষ এটা চর্চা করতে করতে করতে মনের অজান্তেই রপ্ত করে ফেলে। আমার আরও মনে হয়, বকতৃতা দেওয়ার সময় খুব বেশী সচেতন থাকার প্রয়োজন নেই, বেশী কিছু মাথায় রাখারও দরকার নেই। খুব স্বাভাবিক ভাবে জাস্ট শুরু করা আর কি। আর সামনে যে সকল শ্রোতা থাকবে তাদের ভাবতে হবে এরা সবাই আমার বোকা ছাত্র এরা কিচ্ছু বুঝে না সত্যি কথা হচ্ছে এই ভাবনাটা মাথায় রেখে বক্তব্য শুরু করলে তা অনেক সাবলীল হবে। তথ্যগুত ভুল/সঠিক সেটা পরে দেখা যাবে বক্তব্য সাবলীল হল কি না সেটাই হচ্ছে বড় কথা।
বেশি কিছূ ভেবে বকতৃতা শুরু করতে গেলেই বিপদ ঘটে হাঁটু কাঁপাকাপি শুরু হয়ে যায়।
০৭ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৭
শায়মা বলেছেন: আমারও তাই মনে হয়। দুঃসাহসী মানুষই এটা সবচেয়ে ভালো পারবে!!!!!!!!! আমার ধারনা তুমিও সেই দুঃসাহসীদের মাঝে একজন ভাইয়া!
৩৫| ০৭ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৫২
শেয়াল বলেছেন: খেকজ
০৭ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮
শায়মা বলেছেন: এটা কি তোমার লেকচার অভিবাদন শেয়ালভায়া!!!!!!!!!!!
৩৬| ০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০০
রাতুল_শাহ বলেছেন: হুমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমম
অনেক জ্ঞান পাইলাম।
০৭ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১
শায়মা বলেছেন: হুম!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এখন এই গিয়ান কাজে লাগাও ভাইয়া!
৩৭| ০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০২
সোজা সাপটা বলেছেন: Cmttkar
০৭ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ!!!!
৩৮| ০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮
মাহমুদ পিয়াস বলেছেন: আগে ভয় লাগতো, পরে একটা অনলাইন রেডিওতে উপস্থাপনার সুযোগ পেলাম। তারপর সব ইতিহাস । এখন আমার সামনে সব গরুছাগল !!!
নাউ মাইক্রোফোন ইজ মাই গার্লফ্রেন্ড !!!
০৭ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩
শায়মা বলেছেন: ভেরী গুড ভাইয়া!!!!!!!!!
অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো!!!!!!!!
৩৯| ০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১
অন্যরকম আমি বলেছেন: আমি কিন্তু জীবনের প্রথম প্রেজেন্টেশন এ ভয় পাইনি ! হা হা
০৭ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩
শায়মা বলেছেন: ভেরী গুড ভাইয়ু!!!!!!!!!
তবে সেই ঘটনাটা শুনতে চাই!
৪০| ০৭ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬
অশ্রুকারিগর বলেছেন: বরাবরের মতই ফাটিয়ে দিয়েছেন হে শায়মা আপু!
একাডেমিক প্রেজেন্টেশনের ব্যাপারে আমার নিজের একটু অভিজ্ঞতা শেয়ার করি। ভার্সিটিতে আর কয়েকটা সেমিনার, কনফারেন্সে কয়েকবার প্রেজেন্টেশনের অভিজ্ঞতা থেকে বলতেছি। আমি সবসময় প্রেজেন্টেশনটা গুছিয়ে করার চেষ্টা করি। স্লাইডগুলো যত সুন্দর হবে তত ভালো। অডিয়েন্স আপনি একটু তোতলালেও স্লাইডের গুণে মাফ করে দেবে! প্রাসংগিক (স্লাইডের টেক্সট খুব কমও না আবার বেশিও না) স্লাইড বানিয়ে সেটা পূর্বে আপনার নির্ধারিত সময়ের অনুপাতে প্রাক্টিস করে, স্লাইডের কোথায় কি আছে ভালোমতো জেনে প্রেজেন্টেশনে গেলে আপনি আত্মবিশ্বাসে টইটম্বুর হয়ে থাকবেন। আমার ক্ষেত্রে কখনো এর ব্যতিক্রম হয় নি !
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৩৯
শায়মা বলেছেন: গুড গুড গুড ভাইয়া আই অলওয়েজ লাইক গুছানো মানে অরগানাইজড মানুষ!!!!!!!!!
( আমি সবসময় প্রেজেন্টেশনটা গুছিয়ে করার চেষ্টা করি। স্লাইডগুলো যত সুন্দর হবে তত ভালো। অডিয়েন্স আপনি একটু তোতলালেও স্লাইডের গুণে মাফ করে দেবে! প্রাসংগিক (স্লাইডের টেক্সট খুব কমও না আবার বেশিও না) স্লাইড বানিয়ে সেটা পূর্বে আপনার নির্ধারিত সময়ের অনুপাতে প্রাক্টিস করে, স্লাইডের কোথায় কি আছে ভালোমতো জেনে প্রেজেন্টেশনে গেলে আপনি আত্মবিশ্বাসে টইটম্বুর হয়ে থাকবেন। আমার ক্ষেত্রে কখনো এর ব্যতিক্রম হয় নি !)
সত্যিই তোমার কোনো প্রেজেন্টেশনের ভিডিও ক্লিপ থাকলে পাঠায় দাও ভাইয়া। আমরা আরও আরও শিখি।
অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি!!!!!!
৪১| ০৭ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুণ কাজের পোস্ট, হবু বক্তাদের অনেক কাজে লাগবে। পরিশ্রম করে সুন্দর একটা পোস্ট দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪৩
শায়মা বলেছেন: কাজের মানে মহা কাজের এই স্পিচ বা লেকচার ভীতি দূরীকরণ ব্যাপারগুলো ভাইয়া!!!!!!!!
আমার মত মানুষও স্পিচের নাম শুনলে আগে আত্মারামকে খাঁচাছাড়া করে আকাশে উড়ায় দিত!!!!!!!!:
যাইহোক তোমাকেও অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!
৪২| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:১২
জেন রসি বলেছেন: নিজের উপলব্ধি থেকে যখন কেউ কিছু বলে তখন সেই স্পিচ শুনতে ভালো লাগে। যেমন ধরেন অরুন্ধতি রায় কিংবা নোম চমস্কির স্পিচ। আবার আরোপিত কথাবার্তা যত দক্ষতার সাথেই বলা হোক না কেন তা বুঝে ফেলা যায়! যেমন যখন কোন মার্কেটার পণ্য প্রমোট করার জন্য প্রেজেন্টেশন দেয় তখন সেটা সে তার উপলব্ধি থেকে করেনা। আবার কাদের কাছে প্রেজেন্ট করা হচ্ছে এটাও একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। যেমন ভাসানি কৃষক শ্রমিকদের সাথে অনেকটা তাদের ভাষাতে কথা বলেই কনভিন্স করতে পারতেন!
তবে এটা ঠিক যে আধুনিক বিশ্বে পাবলিকের কাছে নিজের ধ্যান ধারনা দক্ষতার সাথে তুলে ধরা আসলেই একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। তাই, ফিলিপ কোটলার হইতে শুরু কইরা জাকির নায়েক, নোম চমস্কি হইতে শুরু কইরা বারাক ওমাবা সবাই সেই চেষ্টা কইরা যাইতেছে!
এখন কাজের কথায় আসি! এই বিষয়ে আপনার একটা প্রেজেন্টেশন আমরা সরাসরি দেখতে চাই!
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫৩
শায়মা বলেছেন: অনেক বড় বড় বক্তাদের কথা ও তাদের বক্তৃতার ভাবসাব বলেছো।
আবার আমার প্রেজেন্টেশনও দেখতে চেয়েছো তার আগে আমরা দেখতে চাই একটি সাবলীল প্রেজেন্টেশন ফ্রম জিনিকা রসিকামি।
যাও যাও অডিও ভিডিও করে আনো!!!!!!!!
৪৩| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:১৪
ইখতামিন বলেছেন: নির্ধারিত বিষয়ে পর্যাপ্ত তথ্য মাথায় থাকলে, আর মনোবল থাকলে এটা কোনও ব্যাপার না
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫৯
শায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক ইখুবেবি এ্যান্ড আই থিংক ইউ আর আ গুড প্রেজেন্টেটর!!!!!!!
৪৪| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: পারবো না
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৪
শায়মা বলেছেন: পারতেই হবে!!!!!!!
পারিবোনা এ কথাটি বলিও না আর ভাইয়া!!!!!!!!!!!
৪৫| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:১০
রাতুল_শাহ বলেছেন: চাঁদ কোন দিকে উঠলো???
পারবো না এ্ই কথাটি শিখিলাম যার কাছ থেকে, সে আজ উল্টো কথা বলে।
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:১৭
শায়মা বলেছেন: ও !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আমি পারিনা এমন তো কিছু আসলে হতে পারেনা ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!
পারবোনা বলি আর কি বিপদ এড়াতে!
৪৬| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:২৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: ও ........................
আপনি বিপদ দেখে পারবো না বলেন!!!!!!!!!!!!!!!
অনুপ্রেরণরা হারিয়ে গেল.................
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩১
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
তাই তো অবস্থা বুঝে ব্যাবস্থা নিতে হয় জানোনা!!!!!!!!!
৪৭| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: হুম...........
এই জন্য তো বললাম - পারবো না কথাটি শিখলাম আপনার কাছে।
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫৫
শায়মা বলেছেন: এইবার অবস্থা বুঝে ব্যাবস্থা নিতেও শিখে যাও ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!
৪৮| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:০১
মহা সমন্বয় বলেছেন: নির্ধারিত বিষয়ে পর্যাপ্ত তথ্য মাথায় থাকলে মনোবল এমনিতেই চলে আসে তখন উক্ত বিষয়ে কোন ব্রেক ছাড়াই ঘন্টা খানেক বকবক করা যেতেই পারে আসল কথা হচ্ছে তথ্য, মাথায় পর্যাপ্ত পরিমাণে তথ্য থাকতে হবে। আর হ্যাঁ পূর্ব অভিজ্ঞতারও প্রয়োজন আছে পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকলে মাথায় যতই তথ্য থাকুক না কেন মুখ দিয়ে একটি কথাও বের হবে না ঘেমে নেয়ে একাকার অবস্থা হবে। অনেক সহজ শব্দটিও তখন সবচেয়ে কঠিন শব্দে রুপান্তরিত হয় সব জগা খিঁচুরি পাঁকিয়ে যায়।
আমার এক ভাই, তিনি যে কোন বিষয়ে সারা দিন প্রচুর বকবক করতে পারেন , কিন্তু সমস্যা হচ্ছে উনার গন্ডির বাইরে বেশি লোকজনের সামনে বকবক করতে পারেন না। একদিন কোন এক সভায় উনার ১০ মিনিটের একটা বকতৃতা দেয়ার পালা পরল। আমাকে বলল তুই পানির বোতল নিয়ে আমার পাশে থাকবি সবসময় আমি তাই করলাম, বক্তব্যের শুরুতেই এক ঢোক পানি পান করে নিলেন, কিছুক্ষণ পর আবার হাত বাড়ালেন পনির জন্য, একটু পর ওনার হাঁটু কাঁপাকাঁপি শুরু হইলু তা দেখে পাশের একজন বলল আরে আপনি তো কাঁপতেছেন অসুস্থ নাকি? ভাই তখন গর্জে উঠে বলল.. আরে মিয়া কাঁপাকাঁপির দেখছেন কি কাঁপাকাঁপি তো শুরুই হয়নি এখনো!
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৪
শায়মা বলেছেন: মহা সমন্বয় বলেছেন: নির্ধারিত বিষয়ে পর্যাপ্ত তথ্য মাথায় থাকলে মনোবল এমনিতেই চলে আসে তখন উক্ত বিষয়ে কোন ব্রেক ছাড়াই ঘন্টা খানেক বকবক করা যেতেই পারে আসল কথা হচ্ছে তথ্য, মাথায় পর্যাপ্ত পরিমাণে তথ্য থাকতে হবে। আর হ্যাঁ পূর্ব অভিজ্ঞতারও প্রয়োজন আছে পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকলে মাথায় যতই তথ্য থাকুক না কেন মুখ দিয়ে একটি কথাও বের হবে না ঘেমে নেয়ে একাকার অবস্থা হবে। অনেক সহজ শব্দটিও তখন সবচেয়ে কঠিন শব্দে রুপান্তরিত হয় সব জগা খিঁচুরি পাঁকিয়ে যায়।
ভেরি গুড ভাইয়া!
আর বড় ভাইয়ার কান্ড জেনে!!!!!!!!!!!
বাট লজ্জার কিছু নেই প্রেজেন্টেশন বা বক্তৃতায় এমন অভিজ্ঞতা তো অনেকেরই হয়!
৪৯| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:০৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: তাহলে এই পোষ্ট থেকে প্রাপ্ত জ্ঞান সব জলে গেল মানে পারবোনা কথাটিতে আটকে গেলো।
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৬
শায়মা বলেছেন: কে বলেছে!!!!!!!!!!
পারিবো না এ কথাটি বলিও না আর
একবার না পারিলে দেখো শতবার!!!!!!!!!!
৫০| ০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:১৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: মহা সমন্বয় ভাই< দশম শ্রেণীতে প্রথমবার ২১ ফেব্রুয়ারী সবার সামনে কিছু বলতে বললো। আমি ভাব নিয়ে আমার লম্বা চুলগুলো ঝাকি মেরে কপাল থেকে সরিয়ে মঞ্চে উঠলাম।
আজ মহান একুশে ফেব্রুয়ারী..................তারপর কি বললাম কিছু মনে নেই। বলা শেষে ১ ঘন্টা কি হলো কিছু মনে পড়ছিলো না।
ঐটা প্রথম ঐটা শেষ। ভার্সিটিতে প্রেজেন্টেশনে খুব একটা বলতে হয় নাই, কারণ আমার প্রেজেন্টেশনগুলোতে এত বেশি ডাটা ছিলো আর অ্যানিমেটেড ডায়াগ্রাম ছিলো, ঐগুলো স্যারদের উত্তর দিয়ে দিয়েছিলো।
০৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৯
শায়মা বলেছেন: ও সেই লম্বাচুলগুলো!!!!!!!
মা যেগুলো হেডস্যারের সামনে নিয়ে গিয়ে কেটে দিয়েছিলো!!!!!!!!!
৫১| ০৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:০১
মুচি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। আশা করছি কাজে লাগবে।
কিন্তু মাইক্রোফোন হাতে নিলেইযে গলাটা কেমন ভারি হয়ে আসে।
০৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:০৬
শায়মা বলেছেন: নো মোর ভয় ভাইয়ু!!!!!!
সাহস করো, আত্মবিশ্বাস রাখো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৫২| ০৮ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৪:১৩
ঈশান আহম্মেদ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট তো।কাজে লাগবে।অনেক ধন্যবাদ আপু।
০৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৩০
শায়মা বলেছেন: তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া!!!!!!
পৃথিবীতে এমন কেউ নেই যে একটু হলেও যে এই প্রেজেন্টেশন, লেকচার বা বক্তৃতাকে ভয় পায়না এমনি মনে হচ্ছে আমার!!!!!!
৫৩| ০৮ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৫:৫১
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ছি-ই-ই ছি ছি ছ্যাচো ছ্যাচো বুড়ো ধাড়ি ছেলে!
এ বয়সে ভেঁজে প্যান্ট আজও ভয় পেলে!!!!!!!!!!!!
হাঁটু কাঁপে ঠকাঠক তুলতে যে ছবি,
এই নিয়ে লেখো ছড়া, হতে চাও কবি!!!!!!!!!!
নাকে খত দাও ভায়া কান ধরে বসো ওঠো
ছোলা বুট খেয়ে খেয়ে সকালেতে রোজ ছোট।
স্পিচে ভয় পাও এনাউন্সে কান্না
ওরে সোনা যাদুমনি ঢঙ্গের জা'গা পান্না!
ইংলিশ, বাংলিশ, হিন্দী কি চাইনিজ
এ্যরাবিয়া, হিব্রু, জংলী কি লেবানিজ
চাপাবাঁজি দিয়ে দিয়ে কত জনে ঠকালে
আজ বলো ভুই পাই, কত যেন ককালে!
এরপরও যদি বলো " ভুই পাই লেকচার"
পরে নিও ভায়া তুমি এক প্যাক ডায়াপার!
আপনা জেনেই বাপু
সব করি শেয়ার;
তা-ই দেখে ছি ছি ছ্যাচো
ভেরী আনফেয়ার।
কতোইবা বয়স আর
খুব হলে দেড় কুড়ি;
সেই নিয়ে অত খোটা
শীলে মোরে নুড়া নুড়ি।
টুকিটাকি ভুলচুকে
করো কতো অপমান;
মাইক ভাড়া করে দাও
পুরো পাড়ারে জানান।
থাক থাক লাগবোনা
আমার আর সমাধান;
ভিজে গেলে যাক ভিজে
গেলে যাক মোর মান।
বুঝে গেছি সবি আমি
নেই তোমা মাথা ব্যথা;
টিপস দ্যাও মজা লয়ে
ডাইপার,ছেড়া কাঁথা।
লেকচারে খেতা পুড়ি
যামুইনা মঞ্চে;
থাকমুনা এ শহরে
দেশে ফিরি লঞ্চে।
০৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯
শায়মা বলেছেন: ছেড়া কাঁথা, নেড়া মাথা সেই দিন নেই খোকা
হয়েছে যে ধুমসোটা ইয়া ধাড়ি হাঁদা বোকা।
ডায়াপার কিনলেও দিতে হবে যে অর্ডার
তার থেকে কাঁথা ভালো পুড়িয়োনা সে আবার।
মঞ্চে যেতেই হবে কাঁথাকানি পরে নাও
লঞ্চ থেকে আনি ধরে পালায়া কোথায় যাও!!!!!!!!
৫৪| ০৮ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:০০
রিকি বলেছেন: দেখেন--- কত কাজ বিটা ব্লকারের।
Beta-blockers are one of the most widely prescribed classes of drugs to treat hypertension (high blood pressure) and are a mainstay treatment of congestive heart failure. Beta-blockers work by blocking the effects of epinephrine (adrenaline) and slowing the heart's rate, thereby decreasing the heart’s demand for oxygen. Long-term use of beta-blockers helps manage chronic heart failure.
Why Are Beta-Blockers Prescribed?
Beta-blockers are often prescribed for these heart conditions:
Heart failure
High blood pressure
Angina
Abnormal heart rhythms
Heart attack
বিটা ব্লকার আসলেই কাজের ওষুধ আপুনি!!!
০৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৪৯
শায়মা বলেছেন: ভেরি গুড ভেরি গুড তাইলে এর পর থেকে আমিও প্রেজেন্টেশনের আগে খেয়ে নেবো দু একটা।
৫৫| ০৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:০৯
জেন রসি বলেছেন: রিকি আপু হঠাৎ কইরা বিটা ব্লকারের মার্কেটিং শুরু করল ক্যান???
নিশ্চয়ই কোন গুপ্ত রহস্য আছে!!!
ব্যাপারটা কি বুঝার জন্য একটা খাইয়া দেখব নাকি ভাবছি!!!
০৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৫২
শায়মা বলেছেন: চলো আমরা সবাই খাই
তার আগে রিকি আপুর বাসায় যাই!!!!!!!!!!!!!
ইনভেসটিগেশন করে দেখতে হবে এই কি তবে ছিলো সেই রহস্য!
মানে এত সপ্রতিভ বুদ্ধিমত্তার পিছে!!!!!!!!!!!!!!!
৫৬| ০৮ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩
জুয়াড়ি বলেছেন: আপনি একটা জিনিয়াস আপু
০৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩৯
শায়মা বলেছেন: এই কথা বলার জন্য তোমাকে এইবার এই গ্লাস পেইন্ট উপহার দেওয়া হলো!!!!
আর অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়া!!!!!!!
৫৭| ০৮ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বক্তিমা ? ওরে বাপরে ! একবার অল্পের জন্য স্টেজ থেকে পড়ে যাইনি ।
রিকিপু, আমার জন্য এক ফাইল রাইখেন !
০৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:০৬
শায়মা বলেছেন: থাক থাক ভাইয়া! এখনও যেহেতু বেঁচে আছো তাই তোমার জন্য গিফটো!!!!!!!
৫৮| ০৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৪২
তাওহিদ হিমু বলেছেন: Social Anxiety Disorder (SAD)-তে আক্রান্ত হলে পাবলিক স্পিকিং-এ সমস্যা খুব বেশি হয়। তখন আগে চিকিৎসা নেওয়াই ভাল। যাহোক, আমি একবার বক্তব্য দিয়েছিলাম ৫/৬মিনিট। অডিয়েন্সকে তেলাপোকার মতো মনে হয়েছিল। বুঝি নি কেন।
০৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:০৭
শায়মা বলেছেন: মাত্র একবার দিয়ে তেলাপোকা মনে হইসিলো সবাইকে আরও দিলে তো সব্বাই মশা মাছি হয়ে যেত!!!!!!!!!!!!!
ভেরি গুড ভাইয়া!!!!!!!
অনেক ভালো থেকো!!!!!!!!!!!
৫৯| ০৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৩
সাদরিল বলেছেন: অনেকদিন পর সামুর কোন পোস্ট প্রিয়তে নিলাম
০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:০৩
শায়মা বলেছেন: সাদরিলভাইয়া থ্যাংকস আ লট!
তবে এই প্রেজেন্টেশব আমার জীবনে একসময় কি ভীতি দিয়েছে আমি জানি!
৬০| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:০৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বলতে হবে, আয়নাতে ওই মুখ দেখবে যখন... থুক্কু ! বক্তৃতা যখন দিয়েছি বক্তৃতা আরো দেবো, এই মনের ভয়কে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ !
শিক্ষনীয় পোস্ট । অনেক ভাল লাগলো, পড়েই অনেক কিছু শিখে গেলাম ।
০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:২১
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া
কথা সত্যি!!!!!!!!!!!!
আয়নায় দাঁড়ালেই একমাত্র বোঝা যায় ........
যাইহোক এত কম কম দেখি কেনো ভাইয়ামন!!!!!!!! আজকাল কি সামুর পথ ভুলেই যাচ্ছো?
৬১| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৫৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: কই আছি তো ! আমার পোস্টগুলাই তার প্রমাণ । যদিও পড়ছি কম ! তাই হয়তো কম কম দেখা যাচ্ছে !
কেমন আছেন ?
০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:০৩
শায়মা বলেছেন: সেই হবে। কম কম পড়ছো আর কম কম বেড়াচ্ছো তো তাই চোখে পড়েছোও কম কম!!!!!
আমি অবশ্য ভাবছিলাম বিয়ে করে আর আসারই সময় পাচ্ছো না বা ভয়েই আসছো না !
৬২| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:০৭
এস বি সুমন বলেছেন: ডেল কার্নেগির "মন জয় করার সহজ উপায়" বইটা পড়েছিলাম । বইটার সাথে অনেকটাই মিল আছে আপনার এই লেখাটির।পোস্টে ভাল লাগা রইল +++
০৯ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ ডেলকার্নেগীর বইতেও এই ব্যাপারে অনেক তথ্যই আছে। সেখানকার কিছু নিয়ম কানুনও সেমিনারে বলা হয়েছিলো।
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া। অনেক ভালো থেকো!!!!!!
৬৩| ০৯ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:০৭
নীলপরি বলেছেন: আপনার পোষ্ট সমসময় অভিনব হয় । এটাও হয়েছে । দারুন লাগলো পড়তে । ++
০৯ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:০০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনিমনি! তবে এখন প্রমানিত আমি একাই নই অনেকেরই স্পিচ ভীতি আছে তা প্রিয়তে নেওয়া দেখেই বুঝেছি!!!!!
৬৪| ০৯ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:২১
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: ইয়াহু...!!!
নিজের নিক পেয়ে ভাল লাগছে.....
তার উপর শায়মা আপুর লেখা.....
মজা ই মজা.....
০৯ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:০১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু!!!!!!
নাইস টু সি ইউ উইথ ইওর নিক!!!!!!
অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!!!!
৬৫| ০৯ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪
অদৃশ্য বলেছেন:
নিজের অভিজ্ঞতায় বলতে পারি যে জনসম্মুখে দাড়িয়ে বক্তৃতা দেওয়াটা মোটেও সহজ কোন কাজ নয়... আমি যে কয়বার এই কাজটা করছে গেছি সে কয়বারই শরীরে শিহরণ ও কম্পন অনুভব করেছি... বিশেষ করে দুই হাতকে তো কোনভাবেই নিয়ন্ত্রন করতে পারিনাই... একবার তো হাতের কাগজখানা খই ফোটার মতো করে লাফাতে লাগছিলো...ওরেব্বাস...
চমৎকার উপস্থাপনা... ভবিষ্যতে যদ আবার কোন বক্তৃতার সুোগ আসেতো আপনার এই চমৎকার লিখাটা অনেক সাহায্য করবে... যারা প্রায়শই বক্তৃতা দিয়ে থাকেন তারা কোননা কোনভাবে এই সমস্যাটা কাটিয়ে উঠতে পারেন...
আপনার এই লিখাটি অনেক তরুনদের বক্তৃতার মঞ্চে সাহসের সাথে দাড়াতে দারুনভাবে সাহায্য করবে...
শুভকামনা...
০৯ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৫
শায়মা বলেছেন: একবার তো হাতের কাগজখানা খই ফোটার মতো করে লাফাতে লাগছিলো...ওরেব্বাস...
হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা
হাসতে হাসতে মরে গেলাম ভাইয়া। আমার তো শ্বাসকষ্ট, মাথা ঘোরা, বমি বমি কিচ্ছুই বাদ ছিলো না।
আমি বললাম আমাকে এর চাইতে একটা গান বা নাচ করতে বললেও তো ভালো ছিলো তবুও সেখানে কথাই বলতে হবে।আমি বললাম এই কাজ আমাকে দ্বারা সম্ভব না । কিন্তু আমার দল বললো তোমাকে দিয়েই সম্ভব । আমি বললাম আমাকে তো আমি চিনি মানে আমি জানি না অন্য কেউ তো জানেনা কাজেই এই কাজ আমাকে দ্বারা সম্ভব না।
তারপর উঠতেই হলো যখন। কানে নিজের কথাও শুনিনা, কি বলি নিজেও বুঝিনা। কাজেই অন্তরের ঝড় মুখে এসে গেলো হুড়মুড় করে কি যে বললাম!!!!!!!
এরপর শুরু হলো প্রাকটিস! তবে আজ ভয় কমলেও একদম নিশ্চিহ্ন হওয়া হয়তো মরার পরেও হবেনা!!!!!
৬৬| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৭
বিপ্লব06 বলেছেন: আপনি বলছেন ভয় না পাওয়াটা প্রথম শর্ত, কিন্তু আমার মনে হয় না এইটা ভয় পাওয়া পাবলিকরা মানতে পারবে। আমি শুরুতেই একটা জোক বলে পরিবেশটাকে হাল্কা করে নেই। তারপর অডিয়েন্সের দিকে একটা সহজ প্রশ্ন ছুড়ে দেই। অডিয়েন্স জানলেও "ভয়ে" উত্তর দিতে চায় না। তারপর প্রেজেন্টেশনের শুরু থেকে ঠাকুরমার ঝুলির মত করে গল্প বলা শুরু করি।
আর অডিয়েন্সের মাথায় কিছু ঢুকাতে না পারলে আমার কাছে প্রেজেন্টেশনটাকে ব্যারথ মনে হয়। আধাঘণ্টা পরে একজন দর্শক/শ্রোতাকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় আপনি ওই প্রেজেন্টেশন থেকে কি শিখছেন, আর ওই লোক যদি কিছু মনে না করতে পারে তাইলেই সব পরিশ্রম জলে গেল বলে আমি মনে করি।
আর লোকজন প্রেজেন্টেশনে ঘুমাবে এইটাই স্বাভাবিক। মাঝে মাঝে বেমক্কা প্রশ্ন (দুই আর দুইয়ে কত টাইপ) জিজ্ঞেস করলে দর্শক/শ্রোতা "ভয়ে" ঘুম থেকে জেগে উঠবে, যে আমাকে জিজ্ঞেস করে নাই তো?
আমি কিন্তু বহুত ভীতু!
০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩৫
শায়মা বলেছেন: হুম ভাইয়া
ভয় না পাওয়াটাই প্রথম শর্ত কারণ ভয় পাওয়া মানুষকেও এটাই বুঝতে হবে ভয়টা আসলেই তার কল্পিত। শুরুতে জোক বলে পরিবেশ হালকা করা এটাও খুব ভালো একটা টেকনিক এবং ভালো বক্তারাই সেটা পারে আর আমি খুব ভালোই বুঝি তুমি কি জিনিস! হাসাতে হাসাতে হয়তো মেরেই ফেলবে চাইলে! হা হা তোমার প্রেজেন্টেশন দেখার এবং শোনার খুবই ইচ্ছা তাই আমার। যেভাবে নিজের প্রেম কাহিনী লিখো তাই দেখেই হাসতে হাসতে মরি।
আর অডিয়েন্সকে এক ঘন্টা ধরে অং বং বুঝানোর পর যদি তা তারা কিছুই না বুঝে মানে কারো এবস্ট্রাক্ট আর্ট মার্কা বক্তিমা তাই তো শুধু তা জলে না একেবারেই ড্রেইনের জলেই যাবে। তোমার স্পিচ নিশ্চয় জলে যায়না বরং মস্তিস্কের মনিকোঠাতেই গেঁথে থাকে বলেই আমার ধারনা।
আর লোকজন প্রেজেন্টেশনে ঘুমাবে এইটাই স্বাভাবিক। মাঝে মাঝে বেমক্কা প্রশ্ন (দুই আর দুইয়ে কত টাইপ) জিজ্ঞেস করলে দর্শক/শ্রোতা "ভয়ে" ঘুম থেকে জেগে উঠবে, যে আমাকে জিজ্ঞেস করে নাই তো?
হা হা হা এই পোস্ট লেখার আগে ঘূর্নাক্ষরেও জানতাম না ভাইয়া এই স্পিচ বা প্রেজেন্টেশন নিয়ে মানুষের মনে এত কিছু!!!!! আগে ভাবতাম আমি একাই বুঝি সেই বীর পুরুষ মানে বীর মহিলা! এখন বুঝতে পারছি হাড়ে হাড়ে আমার সমব্যাথী অনেকেই আছে। হা হা হা হা হা
অবশ্য তুমি ভীতু মানুষ!!!!!!! আমি মরে গেলেও বিশ্বাস করলাম না!!!!!!!
৬৭| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: বিয়া, এটা আবার কিয়া ! নিজেই জানলাম না নিজের বিয়ের খবর, পাড়া পড়শি বলছে হবে এবার তোমার কবর !
আপনার কথা শুনে আমি নিজেই ব্যাপক কনফিউশানে ভুগি, কখনো আপু, কখনো ভাইয়া, আবার এখন বলছেন আমি নাকি বিয়ে করেছি ! এখন কনফিউশান হচ্ছে আমি কী আসলে অবিবাহিত নাকি বিবাহিত ! ওহ নো, মাথা হ্যাং হয়ে যাচ্ছে !
০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩৯
শায়মা বলেছেন: বিয়ে মানে জানোনা ভাইয়া!!!!!
ঐ যে মাথায় টোপর পরে গলায় ফুলের মালা দিয়ে মা নুষ বিয়ে করতে যায়। আর তারপর কিছুদিন খানা দানা বউ আত্মীয় স্বজন নিয়ে বিজি থাকে।
আমার কথায় কনফিউশন কেনো ? কনফিউশন তো তুমি নিজেই! এমনি খটোমোটো নাম আবার বিয়ে করেছো কি করোনি নিজেই জানোনা ! অবশ্য যা ইচ্ছা তা করো নো প্রবলেমো !!!!!!
বাট বিয়ের আসরে স্পিচ দিতে হয় না তাই রক্ষা!
৬৮| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫২
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ও আচ্ছা ওইটা, এমন তো অনেক দেখেছি ! সবাই ব্যাপুক আগ্রহ নিয়ে তাকিয়ে থাকে দুইজন সাজানো মানুষের দিকে । একজন একটু বেশি সাজুগুজু করে, আরেকজন একটু কম ! তাই না ! ইয়ে আমি ধরতে পেরেছি !
হুম, চিন্তার বিষয় ! নাম, এবং বিয়ের বিষয়টা !
হুম, বিয়ের আসরে স্পিচ দিতে হয় না, কিন্তু কেউ যদি জিজ্ঞেস করে আপনার অনুভূতি কী তখন ! তখন একটা কাজ করা যায় হাউমাউ করে কান্না শুরু করে দেয়া যায় ! এই হলো অনুভূতি !
০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:০০
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হুম একজন বেশি একজন কম। তুমি কোনটা ভাইয়া!
হাহাহাহা হা হা হাহাহাহাহা তুমি কি স্পিচ দিসিলে নাকি কেঁদেছিলে ভাইয়ামনিটা???
৬৯| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩৮
কালনী নদী বলেছেন: সুন্দর হয়েছে বোন!!!
১০ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ।
৭০| ১০ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫৭
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
বক্তব্য, লেকচার, উপস্থাপনা কোনটাই আমার দ্বারা হয় নাই।
আমি দিতে গেলেই সব কিছু উল্টাপাল্টা হয়ে যায়। আপনার পোস্টটি প্রিয়তে নিলাম।
কাজে লাগবে খুব। পয়েন্টগুলো ফলো করলে আশা করি এবার দিতে পারব।
১০ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:০০
শায়মা বলেছেন: হয় নাই নাকি হবে না বলতে চাচ্ছো ভাইয়া?
শুনো হবে না বলে আসলেই পৃথিবীতে কিচ্ছু নেই!!!!!!!!!!
সব কিছুই হবেই শুধু দরকার ইচ্ছাশক্তি! আই মিন পজিটিভ ইচ্ছাশক্তি।
এই পোস্ট লেখার আগে গত ১৫ই মার্চ আমি গেছিলাম এক ওয়াল্ড স্পিচ ডে সেমিনারে সেখানেই চক্ষু কর্ণের বিবাদ ভঞ্জন প্রায় হয়েই গেলো ঝানু ঝানু বক্তাদের কথা শুনে ও দেখে।
৭১| ১০ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১৯
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
হয় নাই বলছি আপা। কিন্তু হবে না বলি নাই।
শুনো হবে না বলে আসলেই পৃথিবীতে কিচ্ছু নেই!!!!!!!!!!
সব কিছুই হবেই শুধু দরকার ইচ্ছাশক্তি! আই মিন পজিটিভ ইচ্ছাশক্তি। সহমত।
তাইতো প্রিয়তে নিলাম। নিজেকে ঝালাই করার জন্য।
১০ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২৮
শায়মা বলেছেন: একদম ওয়েল্ডিং করে ফেলো ভাইয়ু!!!!!!!!
নো ফেইল!!!!!!!!!!
ইহা অব্যার্থ মহৌষধ! বিফলে মূল্য ফেরৎ!
৭২| ১০ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪০
সায়ান তানভি বলেছেন: এই পোস্টের জন্য কোন প্রশংসাই বেশি নয় ।দারুন কাজ ।
১০ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩
শায়মা বলেছেন: তোমাকে প্রশংসার ভাষাও কিন্তু আমি খুঁজে পাইনা ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!
নিউ ওয়ার্ড বানাতে হবে তোমার জন্য আমার ! জানোই আমি তোমার ফ্যান!!!!!!!
৭৩| ১০ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭
সায়ান তানভি বলেছেন: আপনার মতো ফ্যান পাওয়া বিরাট আশীর্বাদ আমার জন্য ,অনেক শুভ কামনা আপনার প্রতি সবসময় ,আপনার প্রতিভায় জ্বল জ্বল করুক চারদিক ।
১০ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০৫
শায়মা বলেছেন: তোমার প্রতিভার কাছে অন্তত গল্প লেখায় চমকের কাছে আমার প্রতিভা তো মিট মিট করবে ভাইয়ু!!!!!!!!
আমি বুঝি জানিনা!!!!!!!!!!
৭৪| ১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:০৩
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ৬ তারিখের রিপ্লাই দেখলাম এখন! হে সামু! তুই কবে ঠিক হবি?
শায়মাপু, আমার প্রেজেন্টেশনে অন্যতম সমস্যা হল কিছুক্ষন কথা বললেই গলা ভেঙে বিকট হয়ে যায় যা শুনতে ভালো লাগে না। আর উলটা দূরবীন যেটা বললেন, আই কন্ট্যাক্ট নিয়ে সেই সমস্যাটা আমারো আছে। মনে হয় সবাই চোখ গোল গোল করে তাকিয়ে আছে
১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:১২
শায়মা বলেছেন: সামু তো আমাকে ১০০/২০০ নোটিফিকেশন দেখায় কিন্তু সেসব আমি খুলতেই পারিনা!
যাইহোক প্রেজেন্টেশনে গলা ভেঙ্গে বিকট হয়!
হা হা অনেক হাসছি এটা শুনে। নেক্সট টাইম রেকর্ড করে শুনিও ভাইয়া। আই কন্ট্যাক্টে ঝামেলা হলে তাকাবে দর্শক শ্রোতাদের কপালে তারা বুঝবে না আবার তোমারও সমস্যা কম হবে!
৭৫| ১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:১৭
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: হেসো না আপু এই গলার জন্য শ'খানেক লিরিক্স মুখস্ত থাকার পরেও গান গাওয়ার সাহস করিনি জীবনে।
তোমার কথা গুলো নেক্সট টাইম এপ্লাই করে যাব। যদিও প্রেজেন্টেশনের স্লাইড রেডি করতে করতেই বেলা শেষ হয়ে যায়। প্রিপারেশনের জন্য খুবই কম সময় পাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই। আশা করি ভালো করবো। উইশ মি লাক
১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৭
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক অনেক দোয়া ভাইয়া। স্লাইড রেডি করে বেলা শেষ করো নো প্রবলেমো বাট কলা কৌশলগুলো আগেই জানা থাকলে স্লাইডে সময় নষ্ট হলেও নো প্রবলেমো....... তুমি তো জানোই স্লাইড শেষ হলেই কি করতে হবে। কাজেই রেডি হয়ে যাও আর উঠে যাও মঞ্চে গটগট!
এখুনি একটা গান রেকর্ড করে শুনাও তো!
৭৬| ১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫৮
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: দাঁড়াও শোনাচ্ছি। তবে এক শর্তে, শোনার পরে পেটাতে আসতে পারবে না
আর শোনো, বড়আপু হিসেবে তুমি করে বললাম। কিছু মনে করনি আশা করি।
১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:০৪
শায়মা বলেছেন: হা হা না না শোনার পর হাসতে পারি তাই বলে আমি কি তোমাকে পেটাতে পারি বলো!!!!!!!!
আর তুমি করে বললে মাইন্ড করবো কেনো?? আমি তো দুনিয়ার সবাইকেই তুমি বলি!!!!!!! তাই নিয়ে কত কিছু!!!!!!!!!
বাট আই লাভ ইউ অল!!!!!!!! কিছু যায় আসেনা!
শিঘরি গান শোনাও ভাইয়া!
৭৭| ১১ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৩৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: প্রশ্নগুলো বেশ জটিল । বিয়ে হওয়া, বিয়ে না হওয়া, স্পিচ দেয়া নাকি কান্না করা !
এখনো কোন পত্রিকার পাতা খুঁজে পাওয়া যায় নি যে প্রকাশ করবে মনকৌঠরে জেগে উঠা পুরনো হয়ে যাওয়া কিছু অযাচিত অনুভবের উত্তর, আমি তার সান্নিধ্যে আর্জি রেখেছি আমি এতো অপরিচিত কেন আমার মাঝে ! সে নীরব ছিলো, উত্তরের আশায় মোর দিন নিপাত গেছে বহু । সে এখনো নীরব, এখনো কথা দেয় নি যে ছাপা হবে কোন বিকালের রৌদে আমার উত্তর ! বয়ে চলা বুকের গহীনে বিন্দু বিন্দু জল যাচ্ছে শুকিয়ে, একদিন হয়তো হৃদয় বলে পাওয়া যাবে শুধু একমুঠো ছাই !
১১ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৫৪
শায়মা বলেছেন: যে জলে আগুন জ্বলে, পোড়ে মন, পড়ে রয় ছায়া
রৌদ্রতপ্ত পথিকের পিপাসার্ত আরজের তৃপ্তিহীন ভগ্নরুপ কায়া
তুমি তো নিজেই অজানা আজও তোমার নিজেরই চেনা আয়নায়
সেও ছিলো মৌন মুখর অবেলার বিধাতার সৃষ্ট নীরব নীরবতায়......
৭৮| ১১ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:০৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: আয়নার সম্মুখে দাঁড়িয়ে পার হয়ে যায় পুরো জীবন
বিপরীত মুখে নিজেতেও বসবাস, চেনা অবয়বগুলো
তবুও যেন অচেনা, হাসি কান্নার রূপে সূক্ষ্ম সংমিশ্রণ
আঁধারের আলতো ছোঁয়ায় মিলিয়ে যায় স্পষ্ট মুখোশ
আলোর অস্তিত্বে ফুটে উঠে দেয়ালে অহংকারের দাগ
অতঃপর ঘোলাটে সন্ধ্যায় হারিয়ে যায় জীবন্ত পৃথিবীটা ।
১১ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২০
শায়মা বলেছেন: অহংকারে অহংকারে দগ্ধ হলো কত শত হৃদয়
শুদ্ধ হলো কত অভিমান, ফেলে আসা গান
তবুও হলো না ফেরা....
জীবন্ত পৃথিবীতে তাই জীবন্মৃতের চলাচল
অকারণ কোলাহল আর দীর্ঘশ্বাস!
তারপর একদিন অব্যাক্ত অভিমান আর
লুকানো অশ্ররুবিন্দের আড়ালে
চলে যেতে হয় সব কিছু ছেড়ে
পড়ে রয় ভুল
শুধু ভুল.....
৭৯| ১১ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:২৬
প্রীতম বলেছেন: আমার জেলায় যেকোন ভাবেই একবার প্রথম হয়ে গিয়েছিলাম। মনে হয়েছিল খুশিতে চিল্লাই। কিন্তু শেষে যে আমার কপালে কান্দন আছে সেটা যখন জানতে পারলাম তখন বড় দেরি হয়ে গেছে। ডায়পার পরে থাকলেও শেষ রক্ষা হতো হয়তো, কিন্তু আমারতো তোমার মতো এতো জ্ঞান বুদ্ধি নাই।
কুমিল্লা ডিসি অফিসের বিশাল অডিটরিয়ামে হাজার উপস্থিতির সামনে আমার দুই হাটু ষ্টেজে এমন এক ভুমিকম্প তুল্ল যে বার বার মনে হয়েছিলো- খোদা তুমি আমারে প্রথম বানাইয়া সম্মান দিলা না আমার মান ইজ্জত ধুলায় মিশাইয়া দেওয়ার আয়োজন করলা?
আভিজ্ঞতা মানুষের সময় আর অবস্থা পাল্টানোর বিড়াট মাধ্যম। তবে অভিজ্ঞতা আর্জনে আমার ব্যায়টা বেশিই ছিলো। তোমার উপরের শৃংংখলা বধ্য কথাগুলো ওসময় থাকলে আমার এ ব্যয় হতোনা।
তোমার এ লেখাটি আমি কাগজে প্রিন্ট করে নিয়েছি অন্যকে দিয়ে তাদের ব্যয় কমাতে। আমার ছেলেরা ছোট কিন্তু ওদেরো পড়তে দিয়েছি।
লেখা ভালো হয়েছে এটা বলা এখানে অযৌক্তিক। ভালো যেয়া আমি বল্লেও ভালো আর আমি না বল্লেও ভালো।
তোমার আরাও লেখা পাবার প্রয়াশে তুমি ভালো থাকো এদোওয়া করছি।
১১ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯
শায়মা বলেছেন: কিসে প্রথম হয়েছিলে ভাইয়া! এস এস সি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! স্যালুট! পা দুইটা দাও সালাম করি! ইউ নো আই এ্যাম ফন্ড অব জিনিয়াস/ ট্যালেন্টস ইত্যাদি ইত্যাদি ও ইত্যাদি!!!!!!!!!!!
যাইহোক মঞ্চে উঠে হাঁটু কাঁপাকাঁপি শুনে হাসতে হাসতে মরলাম!!!!!!
যাইহোক বুঝেছি এরপর কাঁঠখড় পুড়িয়ে হলেও তুমি সফল বক্তা!!!!!
আর অনেক অনেক থ্যাংকস আর ভালোবাসা ভাইয়া!!!!!!!!
অনেক ভালো থেকো সব সময়!!!!!!!
৮০| ১১ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:১৫
প্রীতম বলেছেন: সকালে ঘুম থেকে উঠেই তোমার মুল্যবান লেখাটির মন্তব্য করা হয়েগেলো। কিন্তু কিছুখন আগে আবার সামুতে এলাম প্রিয় লেখক কি প্রতিউত্তর দিল দেখার জন্য। সামুর খুলেই আমার চোখ আটকে গেলো উপরেই।
সকালে ঘুম থেকে উঠেই তোমার মুল্যবান লেখাটির মন্তব্য করা হয়েগেলো। কিন্তু কিছুখন আগে আবার সামুতে এলাম প্রিয় লেখক কি প্রতিউত্তর দিল দেখার জন্য। সামুর খুলেই আমার চোখ আটকে গেলো উপরেই।
দীপ ছিলো, শিখা ছিলো, শুধু তুমি ছিলেনা বলে....
ত্বকের যত্নে হলুদ ব্যবহারের যত কথা..............
একচোট হেসে নিলাম। মাঝে মাঝে চোখ আমাদের ভালোই মজা দেয়।
১১ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া সামু জানে আমি যে সাজুগুজু বিলাসী তাই আমার নামের সাথে রুপচর্চার লোগো জুড়ে দিয়েছে!
৮১| ১২ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:০১
শ।মসীর বলেছেন: পাবলিক স্পিকিং এ আমার তেমন সমস্যা না হলেও কেন জানি ভাইভা দিতে গেলে আমি গুলিয়ে ফেলি
ভাইভা ফোবিয়া তৈরি হইছে আমার এই কারনে......
১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯
শায়মা বলেছেন: ভাইভাও কম ভীতিকর নহে ভাইয়া!
সেও আরেক আপদ!
৮২| ১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৩০
জেন রসি বলেছেন: এই বিষয়ে একটা সরাসরি প্রেজেন্টেশন দিলে ভালো হইতো!!
অনুমতি দেন। কাজ শুরু কইরা দেই।
১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২১
শায়মা বলেছেন: শুরু করো শুরু করো!!!!!!!!
তুমি ভিডিও প্রেজেন্টেশন দাও আমি অডিও দেবো!
৮৩| ১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪
রেদওয়ান কাদের বলেছেন: ফেসবুক থেকেই আপনার পোষ্টটি পড়েছিলাম গতকাল আজ শুধু প্রিয়তে রাখলাম। অফিসে মাঝের মধ্যেই যখন প্রেজেন্টেশন দিতে হয় সত্যিই তার কয়েকদিন আগে থেকে আমার টেনশনের শেষ থাকে না। আশা করি আপনার পরামর্শগুলো কাজে লাগবে।++++
১২ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া ঠিক বলেছো!!!!!! আমি ভাবতাম এই ভীতি শুধু আমারই তাই ১৫ই মার্চ ওয়ার্ল্ড স্পিচ ডে তে গিয়ে মুগ্ধ হলাম আর তখনই ভাবলাম এ ব্যাপারে সবাইকে জানানো উচিৎ!
৮৪| ১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৪৫
লাল পিপড়ে বলেছেন: সেইরাম জ্ঞানের পোস্ট !!
তয় কথা হয়তেছে গিয়া আমার ভয় টয় নাই , উঁচা জায়গা হলেই হয় ৭ঐ মার্চের ভাষণ শুরু
১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৩৫
শায়মা বলেছেন: বাপরে!
তোমার সাহস তো কম না !!!!!!
৮৫| ১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৪১
জসিম বলেছেন: অন্যকে বুঝাতে হলে নিজেকে আগে অনেক জানতে হয়. এটা একটু কঠিন, কিন্তু হাজার জানার পরও সেটা আরো মানুষের সামনে তুলে ধরা, বুঝানো আরো অনেক বেশি কঠিন.
তবে, যে যতো সহজভাবে শ্রোতার সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারবে তার জন্য বলাটা সহজ হয়ে´যায়. যোগাযোগ স্থাপন বলতে শ্রোতার কাছে নিজেকে আকর্ষণীয় করে তোলা, তার জন্য সাধারণ বিষয়টা ভিন্নভাবে সহজে তুলে ধরা. এতে করে শ্রোতার কাছেও মনে হবে এটা তারই কথা.
লেখাটা বেশ ভালোই হৈচে.
১৪ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!
৮৬| ১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৮
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: লেকচার দিতে আমার কোনদিন প্রবলেম হয়নি।
এটা পড়ে মনে হচ্ছে ব্যাপারটা আরও সহজ।
কিন্তু বললে না, প্রাকটিস দরকার, ওটা তো নেই। অনেকদিন বিতর্ক করি না!
১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৪১
শায়মা বলেছেন: তোমার যে প্রবলেম হবে না সে তো বুঝাই যায় পিচ্চুভাইয়া!
আর তোমার প্রাকটিসও লাগবে না ! ইউ আর এক্সট্রা অর্ডিনারী জিনিয়াস!
৮৭| ১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫৫
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এতো সুন্দর একটা পোস্ট, আমার প্রসংশা করা উচিৎ ছিল, উল্টা তুমি করলে!
এটা ঠিক না
১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫৮
শায়মা বলেছেন: হা হা অনেক মানুষ করছে পিচ্চু বাট আমি তো ভীতু স্পিকার!!!!!!!!
তুমি একখানা গুড স্পিচ রেকর্ড করে শুনাও আমাদেরকে!
৮৮| ১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:১০
নুর আমিন লেবু বলেছেন: আপু অনেক কিছু শিখলাম। অনেক অনেক ভাল লাগল।
১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৩৫
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!!!!!!!
আমাদের অনেকের মাঝেই এই ভীতি আছে তা আসলেই কাটানো উচিৎ!
৮৯| ১৭ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: ধন্যবাদ। আশা করি কাজে লাগবে
১৭ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫৩
শায়মা বলেছেন: অবশ্যই কাজে লাগবে ভাইয়া!!!!!!
এই নিয়মগুলি আগে জানলে আমারও এত ভয় কম লাগতো!
৯০| ১৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২০
জে.এস. সাব্বির বলেছেন: ত্রিশ হাজার- শ্রোতার সামনে কি অসাধারণ স্পিচটাই না দিলেন আপু....!!!
"স্পিচ যখন দিয়েছি ,আগামীতে আরো দেবো !!সামু ব্লগারদেরকে প্রেজেন্টেশন শিখিয়েই ছাড়বো ,ইনশাল্লাহ" - একটা মুজিব কোড পরে.. কথা গুলা বলে যান এইবার
১৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২৮
শায়মা বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা
সত্যিই !!! মুখ লুকাই ৩০/৪০/৫০ জনের সামনেও স্পিচ কিছু না!
এখন সামনে কই যেতে হবে বলো!!!!! দেখি কত সাহস বাড়ছে!
৯১| ১৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭
জে.এস. সাব্বির বলেছেন: আপাতত দেয়ালের সামনে দাড়িয়ে (ভেবে নিন- আপনার সামনে হাজার পঞ্চাশেক শ্রোতা আশাবাদী কান পেতে তৃক্ষ্ন নয়নে তাকিয়ে আছে) জ্বালাময়ী অথবা যা খুশি তাই বলে দিন ।আর তৈরী করে ফেলুন একটা ভিডিও...
আপনার ভিডিও ইউটিউব কতৃপক্ষ পাওয়ার আগেই ভাইরাল হয়ে যাবে নিশ্চিত ভাবে- শুধুমাত্র আমাদের মাঝে শেয়ার করলেই হলো!!!!! প্লীজ প্লীজ প্লীজ আপু
১৭ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩৪
শায়মা বলেছেন: আহা আহা
ঠিক ঠিক যাই ভিডিও বানাই!
৯২| ১৮ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:০৫
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
সকালে ঘুম থেকেই পড়তে শুরু করেছিলাম। সকালের বিদ্যালাভ সফল হলো।
ষোলকলা দেখিয়ে দিয়েছেন... শায়মামণি! মুগ্ধ পাঠ!
প্রাইমারি স্কুলে থাকাকালে বিশেষ দিবসে কবিতা/বক্তৃতা/গান পরিবেশন করতে আমি মুখিয়ে থাকতাম।
তার মানে এই নয় যে, আমি খুবই জিনিয়াস। আমার আগ্রহ ছিলো, সামর্থ্য যা-ই থাকুক।
গানের বেলায় হলো কি: গান শুরু করলাম তো করলামই। গাইতে আছি তো আছিই। আহা কি অনুভব! পাশ থেকে প্রথমে তবলচি বিদায় দিলেন। তারপর হারমোনিয়াম! অবশেষে আমার গান শেষ হলো। গানটি ছিলো: এই পদ্মা, এই মেঘনা....
বক্তৃতা শুধুই দক্ষতা নয়, একটি মানবিক গুণ। বক্তৃতা মানে হলো 'জনগণের মানুষ' হয়ে ওঠা...
কিছু মানবিক বিষয় আছে, যা পাবলিক স্পিকিং এর ভিত্তি তৈরি করে...
<নিজেকে জানা, নিজের সামর্থ্যকে পরিমাপ করতে পারা... আত্মসংযমের জন্য, পরিস্থিতিকে অ্যাডাপ্ট করার জন্য
<মানুষের চাহিদা/স্বভাব/অভাব ইত্যাদির প্রতি সাধারণ আগ্রহ, যার মাধ্যমে মানুষকে বুঝার ক্ষমতা পাওয়া যায়;
<সকলের সাথে মিশতে পারার ইচ্ছা/দক্ষতা/সামর্থ্য/আগ্রহ: ডায়াসে দাঁড়িয়েই দর্শকের পালস বুঝতে পারতে হয়...
আমি জেন রসি'র সাথে একমত......... ধ্যানে মিলায় বস্তু......
ধ্যান বা নিজেকে সময় দেওয়া এবং নিজের সাথে কথপোকথন একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়।
১৮ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭
শায়মা বলেছেন: মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
সকালে ঘুম থেকেই পড়তে শুরু করেছিলাম। সকালের বিদ্যালাভ সফল হলো।
ষোলকলা দেখিয়ে দিয়েছেন... শায়মামণি! মুগ্ধ পাঠ!
প্রাইমারি স্কুলে থাকাকালে বিশেষ দিবসে কবিতা/বক্তৃতা/গান পরিবেশন করতে আমি মুখিয়ে থাকতাম।
তার মানে এই নয় যে, আমি খুবই জিনিয়াস। আমার আগ্রহ ছিলো, সামর্থ্য যা-ই থাকুক।
গানের বেলায় হলো কি: গান শুরু করলাম তো করলামই। গাইতে আছি তো আছিই। আহা কি অনুভব! পাশ থেকে প্রথমে তবলচি বিদায় দিলেন। তারপর হারমোনিয়াম! অবশেষে আমার গান শেষ হলো। গানটি ছিলো: এই পদ্মা, এই মেঘনা....
এই টুকু পড়ে
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা
আমিও হাসতেই আছি হাসতেই আছি ভাইয়া!!!!!!!!!
তবে বুঝা গেলো তুমি সঙ্গীত শিল্পীও বটে!!!!!!! শিঘরী গান শুনাও!!!!!!!!!!!
বক্তৃতা শুধুই দক্ষতা নয়, একটি মানবিক গুণ। বক্তৃতা মানে হলো 'জনগণের মানুষ' হয়ে ওঠা...
কিছু মানবিক বিষয় আছে, যা পাবলিক স্পিকিং এর ভিত্তি তৈরি করে...
নিজেকে জানা, নিজের সামর্থ্যকে পরিমাপ করতে পারা... আত্মসংযমের জন্য, পরিস্থিতিকে অ্যাডাপ্ট করার জন্য
মানুষের চাহিদা/স্বভাব/অভাব ইত্যাদির প্রতি সাধারণ আগ্রহ, যার মাধ্যমে মানুষকে বুঝার ক্ষমতা পাওয়া যায়;
সকলের সাথে মিশতে পারার ইচ্ছা/দক্ষতা/সামর্থ্য/আগ্রহ: ডায়াসে দাঁড়িয়েই দর্শকের পালস বুঝতে পারতে হয়...
আর তাতে তুমি যে ১০১% সুদক্ষ সে আর বলে দিতে হয় না।
আমি জেন রসি'র সাথে একমত......... ধ্যানে মিলায় বস্তু......
ধ্যান বা নিজেকে সময় দেওয়া এবং নিজের সাথে কথপোকথন একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়।
ধ্যান বা মেডিটেশনে কি না মিলায়!!!!!! সকলি মিলায়!!
বেশি ধ্যানে আবার শূন্যে মিলায় মানে মিলিয়ে যেতে পারে তাইনা ভাইয়া?
৯৩| ১৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮
তার আর পর নেই… বলেছেন: একবার আমি বক্তৃতা দিতে গেছিলাম। তো স্টেজে উঠে সামনে দেখি খালি মাথা আর মাথা। তারপর যে কী হয়েছে! সভাপতি, প্রধান অতিথি সব এলোমেলো হয়ে গেছে। সব কথা ভুলে গেছি। সেটা মনে করে এখনো হাসি, আমার পরিচিত যারা ওখানে ছিলো তারাও হাসে।
ডেল কার্নেগীর একটা বই আগে পড়ছিলাম বক্তৃতা নিয়ে। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে প্র্যাকটিস জানতাম। নাভিদ মাহবুব নিয়ে জানতাম না।
গ্লাস পেইন্টিংটা খুব সুন্দর!
১৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫
শায়মা বলেছেন: তোমাকে আমি মেরে ফেলবো!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কেটে ফেলবো!!!!!!!!!!!!!!!!!
এই যে দড়ি আনছি !
এখন তোমাকে বাঁধা হবে!!!!!!!!!!!!!!!
৯৪| ১৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
শায়মা বলেছেন:
এই যে খাঁচা
৯৫| ১৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০
শায়মা বলেছেন:
এই যে বক্স!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আর পালাতে পারবে না!!!!!!!!!!!!!
উই আর মিসিং ইউ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৯৬| ১৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭
তার আর পর নেই… বলেছেন: তোমাকে অনেক পছন্দ করি, আরো অনেককে করি। কিন্তু মাঝে মাঝে কিছু কিছু জায়গা ছাড়তে হয়, নিজের প্রয়োজনেই। ব্যাক্তিগতভাবে আমার কোন বন্ধু নেই, সারাদিনে মোবাইলে হয়তো একটা দুইটা কল আসে, তাও ব্যাপ্তিকাল খুবইই কম। তাই আমার অনেককেই মনে থাকে। ভালোবাসা অগ্রাহ্যও করা যায় না।
সাধু বেচারা একটা কবিতা লিখলো, নামটা হয়তো ভালো লেগেছে। নীলপরীর মন্তব্যে সাধু কুপোকাত।
১৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৪২
শায়মা বলেছেন: তুমি আর যাবেনা দিনে একটাবার ১৫ মিনিটস এর জন্য হলেও আসবে । আমাদেরকে দেখে যাবে! তোমাকে কত্ত মিস করি!!!!!!!!!!
কত্ত পোস্ট লিখলাম তুমি আসলে না। পড়লে না !
কবিতা খেলা তো হারিয়েই গেলো। সেই কবিতা খেলা নিয়ে কেচালকারীরাও হারালো। নেগাটিভ কিছুই চিরস্থায়ী হয় না।
কিন্ত তোমাকে কোথায় পাই!
৯৭| ১৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬
তার আর পর নেই… বলেছেন: কী লিখি তোমায়! ফিরে আসা, সে আর হবার নয় …
তার চেয়ে তোমার গল্প বলো। তোমার ভালোবাসার গল্প বলো। সেই যে, কার কবিতা চিঠি হয়ে গেলো।
১৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০১
শায়মা বলেছেন: কেনো হবে না!!!!!!!!!!!!!!
মানি না !!!!!!!!!!!!!! চলবে না!!!!!!!!!!!!!!!!!
কিন্তু কার কবিতা চিঠি হয়ে যাওয়া বলছিলাম যেন ভুলে গেছি তো!!!!!!!!!!
কখন কাকে চিঠি লিখতে হয় !!!!!!!!!
এত কি মনে থাকে বলো!!!!!!!!!!!
৯৮| ১৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১১
তার আর পর নেই… বলেছেন: পুরোটা তো বলো নাই।
ভালো থেকো। ব্লগকে এরকম প্রাণচঞ্চল রেখো। আরো অনেককেই দেখলাম না।
১৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
শায়মা বলেছেন: ভুলেই তো গেছি আপুনি!!!!!!!!!!!!!
কত কত আবেগীয় ভাব বার্তা এই হৃদয়ের অলিন্দে এলো গেলো!
এত কি মনে থাকে বলো!!!!!!!!!!!
ব্লগে প্রাণ দেখলেই তো অনেকের আত্মা চঞ্চল হয়ে ওঠে সেই ফলশ্রুতিতে কেউ কেউ হেসে যায়, কেউ কেউ কেঁদে যায়, কেউ কেউ হারিয়েও যায়।
এতদিন আসোনি সব তো একটু ওলট পালট লাগবেই!
তবুও তুমি যেওনা ......
তুমি যেও না এখুনি
৯৯| ১৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫১
রাতুল_শাহ বলেছেন: একটা ভিডিও টিউটোরিয়ালি দিলে আরও বেশি উপকৃত হত সবাই।
১৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮
শায়মা বলেছেন: দাও দাও!!!!!
তুমি বানায় দাও ভাইয়া!!!!!!
১০০| ১৯ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৫৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপুমনিরে যে সুন্দর একটা প্রেজেনটেশন দিছ
সেই সাথে মন্তব্যের সেনচুরী পার হইছ
সে জন্য টেরারিয়াম থেকে একটা
গিফটু দিলাম ।
১৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!!
১০১| ১৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২২
আমার কোন নাম নাই বলেছেন: সব কিছুর ই নিয়ম কানুন আছে । নিয়ম জানা থাকা প্রয়োজন । ডেল কার্নেগীর বই পড়ে এ বিষয়ে জেনেছিলাম ,অবশ্য এখন কিছু মনে নেই । আপনারটা পড়ে মনে হচ্ছে কোথায় যেন পড়েছি ।বেশ ভাল লেগেছে ।
১৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস!
১০২| ২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:২৭
কালনী নদী বলেছেন: read it again! very useful post' goes to favorite.
২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫২
শায়মা বলেছেন:
থ্যংক ইউ।
১০৩| ২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৩৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: আমি কেন দিবো?
এটা না আপনি দিবেন।
২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪৫
শায়মা বলেছেন: আমি কেনো!!!!!!!!!
তুমি দিলেই তো হয়!!!!!!
তুমি একজন সুবক্তা!
১০৪| ২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫২
রাতুল_শাহ বলেছেন: ও মা এই কি শুনি।
এটা কি রকম মিথ্যা অপবাদ!!!!!!!!!!!!!!!
এটা তো অপপ্রচার করলেন। এই সব তো ঠিক না।
আমি বা আমরা তো বক্তব্য দিতে পারি না আপুমণি।
আমি বা আমরা তো আপনার কাছে শিখতে এসেছি।
২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:০২
শায়মা বলেছেন: আমি !!!!!!!!!!!!
আমি তো লিখে দিলাম শিখে নাও!!!!!!!!!!
আবার এত কেনো ........!!!!!!!!!!!
এহ লে খেতে দিলে ঘুমাতে চায় ........
১০৫| ২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: কি শিখালেন তো কিছুই বুঝলাম না।
এতে কাজ হচ্ছে না।
আর থিওরীর সাথে প্র্যাকটিক্যাল থাকেই। কোন জিনিসের অসম্পূর্ণতা কখনও গ্রহণযোগ্য না।
২১ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯
শায়মা বলেছেন: প্রাকটিক্যালও লাগবে!!!!!!!!!!!!
গেছি এইবার !!!!!!
সব জারিজুরি শেষ!!!!!!!!!!!!!
১০৬| ২৭ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: ধন্যবাদ আপুনি। অনেক কাজের পোস্ট।
ভালবাসা।
২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৮
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনিমনি!!!!!!!!
অনেক ভালো থেকো!!!!!!!!!!
১০৭| ২৮ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১০
নীলসায়র বলেছেন: আমেরিকাতে প্রতিবছর ওরা একটা জরিপ করে – কোন জিনিষকে সবাই বেশি ভয় পায়। সাপ? সুঁই? হাইট নাকি তেলাপোকা। যারা সঞ্জীবের লোটা কম্বল পড়েছে তারা জানে তেলাপোকা কী জিনিষ। তেলাপোকা কিন্তু যা তা পোকা না। কারণ “অতিকায় হস্তী লোপ পাইয়াছে কিন্তু তেলাপোকা টিকিয়া আছে”। তবে, এসবকে হার মানিয়ে ২০১৪ সালে এই তালিকার শীর্ষে কী ছিল?
তেমন কিছু না। কথা বলা। স্পস্ট করে বললে সবার সঙ্গে কথা বলা, জনারন্যে বকবক। ইংরেজিতে আদর করে বলে – পাবলিক স্পিকিং!!!
কিন্তু এ কাজটাতে অদক্ষ হলে জীবনের প্রায় ষোল আনাই মিছে। কথা বলা জানতে হবে, তা সেটা কোন কিছু বেঁচা হোক, কাউকে পটানো হোক কিংবা কোনো প্রতিকুলতাকে ঠেকাতেই হোক।
বিভিন্ন জার্নাল ঘেটে ও বাস্তবের অভিজ্ঞতার আলোকে দেখেছি,
ভাল বক্তা হতে হলে ভালো পাঠক হতে হবে। কথা বলার সময় ফোকাস থাকতে হবে। কেবল আড্ডার সময় ছাড়া। আড্ডার সময় যা কিছু বলা যায় তাতে কিছু যায় আসে না। কিন্তু কোন একটা অনুষ্ঠানে বা কোন সেমিনারে বা কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের আলাপে বিষয় সংশ্লিষ্টতায় ফোকাস থাকতে হবে। নন-ফোকাস লোকজনকে মানুষ পছন্দ করে না।
মিথস্ক্রিয়া – এটা এক ধরণের এনগেজমেন্ট। অনেকের ধারণা এনগেজমেন্ট মানে হলো মাঝখানে শ্রোতাদের সঙ্গে বাতচিৎ করা করা তাদের প্রশ্ন করার সুযোগ দেওয়া। ব্যাপারটা কিন্তু ঠিক তা নয়। এনগেজমেন্ট মানে কেবল সরাসরি কথা বলা নয়।
ডেলিভারি দেওয়া – একজন ভাল জন-বক্তা কেবল মুখেই কথা বলেন না, তার হাত-পা, জেস্টার সবই কিন্তু কোনো না কোনো মেসেজ দেয়। সেটা কিন্তু খুব দরকারি। শ্রোতাদের সঙ্গে আই কন্ট্যাক্ট করা খুবই কার্যকরী।
ধৈর্য - ভাল জন বক্তার একটি বিশেষ গুন হলো থামার ধৈর্য। তারা ঠিকই সময়ে সময়ে থামে যাতে শ্রোতারা পুরো বিষয়টা হৃদয়ে ধারণ করার সময় পায়।
২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:১৭
শায়মা বলেছেন: বিভিন্ন জার্নাল ঘেটে ও বাস্তবের অভিজ্ঞতার আলোকে দেখেছি,
ভাল বক্তা হতে হলে ভালো পাঠক হতে হবে। কথা বলার সময় ফোকাস থাকতে হবে। কেবল আড্ডার সময় ছাড়া। আড্ডার সময় যা কিছু বলা যায় তাতে কিছু যায় আসে না। কিন্তু কোন একটা অনুষ্ঠানে বা কোন সেমিনারে বা কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের আলাপে বিষয় সংশ্লিষ্টতায় ফোকাস থাকতে হবে। নন-ফোকাস লোকজনকে মানুষ পছন্দ করে না।
মিথস্ক্রিয়া – এটা এক ধরণের এনগেজমেন্ট। অনেকের ধারণা এনগেজমেন্ট মানে হলো মাঝখানে শ্রোতাদের সঙ্গে বাতচিৎ করা করা তাদের প্রশ্ন করার সুযোগ দেওয়া। ব্যাপারটা কিন্তু ঠিক তা নয়। এনগেজমেন্ট মানে কেবল সরাসরি কথা বলা নয়।
ডেলিভারি দেওয়া – একজন ভাল জন-বক্তা কেবল মুখেই কথা বলেন না, তার হাত-পা, জেস্টার সবই কিন্তু কোনো না কোনো মেসেজ দেয়। সেটা কিন্তু খুব দরকারি। শ্রোতাদের সঙ্গে আই কন্ট্যাক্ট করা খুবই কার্যকরী।
ধৈর্য - ভাল জন বক্তার একটি বিশেষ গুন হলো থামার ধৈর্য। তারা ঠিকই সময়ে সময়ে থামে যাতে শ্রোতারা পুরো বিষয়টা হৃদয়ে ধারণ করার সময় পায়।
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!
১০৮| ২৮ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯
নীলসায়র বলেছেন: আজকাল এইসব পাবলিক স্পিকিং এর উপর আমাদের দেশে নানারুপ কর্মশালা হচ্ছে। সম্প্রতি পাবলিক স্পিকিং কম্পিটিশনে দেশ সেরা ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের ইফতেখার এইরুপ প্রতিযোগীতায় দেশ সেরা বক্তা হয়েছে। এছাড়াও আজকা স্কুল কলেজ, ইউনিভার্সিটিগুলোতে এ বিষয়ে বিশেষ কর্মশালা আয়োজন করা হয়। তবে পূর্বে এসব না থাকায় দেশে বিদেশে আমাদেরকে হিমসিম খেতে হয়েছে।
এ বিষয়ে আমার প্রতি পরিবারের সদস্যদের প্রতিও বিশেষ অনুরোধ আছে। শিশুদের কথা বলতে দিন। প্রশ্ন করতে দিন। ওদের প্রশ্নের জবাব দিন। সুন্দর বাচনভঙ্গি ও সতস্ফূর্ত কথা বলায় উৎসাহিত করুন। যে জানে আপনার বাড়িতেই হয়তো গড়ে উঠবে এক একজন সুবক্তা।
২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:৩৬
শায়মা বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো ইফতেখারকে দেখে।
আর বাড়ির বাচ্চাদেরকে আসলেই ছোট থেকে উৎসাহ দিতে হবে!
১০৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮
এ.আর.বাহাদুর (বাহার) বলেছেন: অসাধারণ বর্ণনা।
আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৪
শায়মা বলেছেন: এই লেখা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
১১০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:১২
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: ভাসির্টি লাইফে অনেক গুলি কোচিং সেন্টারে ক্লাস নিতাম, ফলে লেকচার দেয়াটা খুব একটা কঠিন মনে হতো না । তবে মাস্টার্সের সময় একবার আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্সে আমার থিসিসের উপর প্রেজেন্টশন দেয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল, কিন্তু ঐ প্রেজেন্টশন এর জন্য এত বেশী প্রাকটিস করেছিলাম যে প্রেজেন্টশনের দিন গলা পুরোই বসে গিয়েছিল
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২২
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া গানের অনুষ্ঠানের আগেও আমার এমন হয়েছিলো একবার। প্রাকটিসের জ্বালায় গলাই বসে গেলো।
১১১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:০৭
সম্রাট৯০ বলেছেন: পুরো পোষ্ট পড়িনি, তবে বক্তৃতায় যাদের ভয় তাদের জন্য দারুন উপকারী একটা পোষ্ট বলেই মনে হচ্ছে, আমার আবার এসব ভয় নেই, উঁচু জায়গা পেলেই বলা শুরু করি, সামনে হাজার লক্ষ মানুষ কোন সংখ্যায় ভয় পাইনা, বলতে ভালো লাগে, গুছিয়ে পেছিয়ে চেঁচিয়ে সে যেভাবেই হোক,
আবারো গান পাগলার গান - song
০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০
শায়মা বলেছেন: গান পাগলা ভাইয়া!!!!!!!!
থ্যাংকস গানের জন্য!!!!!!!!
আর স্যালুট নির্ভিক বলার গুণের জন্য!!!!!!!!!
লাভ ইউ লাভ ইউ লাভ ইউ!!!!!!!!!!!
১১২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৪
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনাকে এবং আপনার পরিবারের সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!
ঈদ মুবারাক!!!!!!
১১৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২০
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: প্রতি উত্তর করায় আপনাকেও থ্যাংকু।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২২
শায়মা বলেছেন: তোমাকে আরও আরও থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!!
দেখেছি তুমি অনেককককককক সুন্দর সুনদর কবিতা লিখছো!!!!!!!
কিন্তু ইজি কাজে বিজি থাকায় কমেন্ট করা হয়নি!!!!!!!!!!
শুধু একটু ইজিই হয়ে নেই!!!!!!!!!!
অনেক অনেক ভালো থাকো!!!!!!
১১৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩০
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: মন্তব্যের আশায় থাকলাম।
তবে আগাম খেয়ে নিন
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৫
শায়মা বলেছেন: রাত দুপুরে স্ট্রবেরী ঠান্ডি ঠান্ডি!!!!!!!
গলা বসে যাবে তো!!!!!!!!!
তখন আমি গান গাবো কি করে!!!!!
তার থেকে মধু চা আনো!
১১৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: দুটোই শায়মার জন্য। পথহারা মানবকে কিন্তু দেয়া চলবে না। ( কড়া নির্দেশের ইমো হবে)
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ !!!!!!!!!!
থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!
পথহারা মানবকে না দেবার কথা বলেছো তাই আরও আরও খুশী হলাম!!!!!!
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৪
শায়মা বলেছেন: এই ভাইয়াটা কোথায় হারালো!!!!!!!!
১১৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: শুভরাত্রি!!
ঈদমোবারক ওয়ানস অ্যাগেইন।
পবিত্র ঈদুল আযাহা বয়ে আনুক অনাবিল সুখ সমৃদ্ধি।
ও হ্যা, পথহারা মানব কে কিন্তু দাওয়াত দেয়া চলবে না । বেচরা একবার বললেই চলে আসবে কিন্তু!!
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১৪
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া ওকে!!!!!!! এখন ঘুমাতে যাই
আর পথ হারা মানবভাইয়া পথ হারায় ফেলছে। সে খুঁজে খুঁজে এই পুরান পোস্টে আসতে পারবেনা চাও পাবেনা হা হা হা !
১১৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সাইন্ড ক্লাউডে আপনার আবৃতি শুনলাম।
দারুন দরদী কন্ঠের আবৃতি।
আমার একটা প্রিয় কবিতা নাম
আত্মহত্যা
কোন দিন সময় পেলে আবৃতি করে চির ঋণী করার অনুরোধ রইলো।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৩
শায়মা বলেছেন: অবশ্যই অবশ্যই ভাইয়া!!!!!!!!!
একটু সময় পাই একদম এটা আবৃতি করে তোমাকে পাঠায় দেবো!!!!!!!!
১১৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আগাম কৃতজ্ঞতা ।
ভালোথাকুন শায়মা ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১১
শায়মা বলেছেন: তুমিও অনেক অনেক ভালো থাকো ভাইয়া!
১১৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮
পথহারা মানব বলেছেন: ওরে এখানে দেখি আমাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে!!!!
শোন শায়মা মনি...আমি একটা পরামর্শ দেই!!!!!
পাবলিক স্পিচ দিতে গেলে সবাই শুধু শায়মার গলা কাটা ভুতের ছবিগুলো মনে করবেন তা হলে সব ভয় আর টেনশন শেষ!!!
এরচেয়ে ভয়ের কিছু হতে পারে না!!!
বিলিয়ার ভাইয়ু যতই শায়মার সাথে আতাত কর আর জুস, চা খাও কোন লাভ হবে না ও শুধু খাবারের ছবিই তুলে পাঠাবে বাসায় কখনো দাওয়াত পাবে না..হি হি হি....বিশ্বাস হচ্ছে না!!!! গেমু ভাই আর জিনি ভাইকে জিজ্ঞেস করে দেখ!!
আর কি বললা আবৃত্তি..হা হা.দরদ মাখা কন্ঠ...হা হা হা অবশ্য বাচ্চাদের কন্ঠ একটু দরদ মাখাই হয়!!! ওঠা ছিল ভুতুড়ে কণ্ঠস্বর যেটা ওর বিছানায় থাকে আর বলে পরির দেশে!!!!
তবে ওর নৃত্যকলা মোটামুটি ভালই যদিও আমার কাছে মনে হয়েছিল কিছু জায়গায় ছন্দপতন ছিল!!! তাও ভালই ঊপভোগ করেছিলাম!!!
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১০
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
ঠিক বলছো ভাইয়া স্পিচ দিতে গেলে আসলে আমার গলা দিয়ে এমন সব আওয়াজ বের হয় মনে হয় এইটা কি আমার গলা!!!!! আমি নিজেই নিশ্চিৎ হয়ে যাই যে কোনো স্ক্রন্ধ কাটা ভুতই আমার ঘাড়ে ভর করেছে নিশ্চয়!!!!!!! আর সামনে যারা বসে থাকে তাদেরও আমার ভুতের চেয়েও ভয়ংকর লাগে জানো!
যাইহোক তুমি বিলিয়ার ভাইয়াকে খারাপ খারাপ মন্ত্রনা দিসো কেনো!!!!!! ওরা কি এত বোকা যে তোমার কথা মানবে!!!!!!!! ওরা সবাই আমার বাসায় দাওয়াৎ খেয়ে গেছে তুমি জানোনা তো তাই বললে। বিশ্বাস না হয় তুমিই তাদেরকে জিগাসা করে দেখো!!!!!!!!!
বাচ্চাদের কন্ঠ দরদমাখা হয় এটা কই থেকে আবিষ্কার করলে??? তারা হয় চিলচেচানী আমি তো কোকিলকন্ঠি!!!!!!!!
আর এত নৃত্য জানো তো নেচে দেখাও দেখি!!!!!! আসছেন ভুতের নৃত্যরাজ।
১২০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৮
সানহিমেল বলেছেন: খুবই কাজের পোষ্ট। প্রিয়তে নিলাম এই মুহুর্তে আমার জন্য খুবই দরকারী পোষ্ট।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
১২১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১১
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ। উপকৃত হলাম।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ু!!!!!!!!
১২২| ১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: এটা আমার অনেক কাজে লাগবে আপু।
১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:১০
শায়মা বলেছেন: সবারই লাগে ...........
১২৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭
অবেলার পানকৌড়ি বলেছেন: আমাদের সমাজে অনেকেই আছেন, যারা দেশে সামান্য একটা কিছু হলেই দু কলম লিখে একটা প্রতিবাদ জানিয়ে নাক ডেকে ঘুমিয়ে পরে। সেদিক থেকে আপনি সম্পূর্ণ ভিন্ন। দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করে ক্রিয়েটিভ পোস্ট লিখে তারপর ব্লগে প্রকাশ করা। আপনাদের মত পরিশ্রমী মানুষেরা দীর্ঘদিন বেঁচে থাকুক, আশা করি। তবে একটা কথা না বললেই নয়, অতিরিক্ত পরিশ্রম একেবারেই করবেন না, শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি অবশ্যই খেয়াল রাখবেন। নায়ক সালমান শাহ, কণ্ঠশিল্পী খালিদ হাসান মিলু, ওয়াসিমুল বারী রাজিব স্যার, দিলদার ভাই, সুরকার প্রনব ঘোষ স্যার, মান্না ভাই, হুমায়ুন আহমেদ স্যার, ডঃ হুমায়ুন আজাদ স্যার, হুমায়ুন ফরিদী স্যার, কমেডি কিং পাপ্পু ভাই, এবং বাচ্চু স্যার তারা সবাই অকালেই সবাইকে কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেছেন। তারা যদি একটু সতর্ক থাকতেন তাহলে এমনটা হয়ত হতোনা। তাদের সবার অকালে চলে যাওয়া অনেকেই মেনে নিতে পারেনি।
ভাল থাকবেন।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯
শায়মা বলেছেন: অকালে চলে যেতে চাই না আমি। তবে ছোটকালে কোষ্ঠি বিশারদ বলিয়াছিলো আমি দীর্ঘজীবি নহি!
জানিনা এ জীবনের আর কদিন আছে??
১২৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০০
অবেলার পানকৌড়ি বলেছেন: মন খারাপ হয়ে গেলো। আপনার কিছু হলে আমি অনেক কষ্ট পাবো। যেখানেই থাকবেন ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০৩
শায়মা বলেছেন: লাভ ইউ পানকৌড়ি ভাইয়া!!!!!!!!!
কষ্ট পেতে হয় না!!!!!!!!
১২৫| ২৮ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আরেকখান চমৎকার, সুপার্ব পোস্ট
তবে আমার বাবা অতো ভয়টয় নাই
এককোটি থ্যাংস শামা
৩১ শে মে, ২০১৯ দুপুর ২:২৭
শায়মা বলেছেন: গুড গুড নো ভয়!!!!!!!!
১২৬| ২৮ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আমাকে একটা খাঁচা দাও তো
৩১ শে মে, ২০১৯ দুপুর ২:২৬
শায়মা বলেছেন: খাঁচা কেনো?
ভাঙ্গবে বলে!!!
১২৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: আমার সঠিক সময়ে সঠিক কথাটা কিছুতেই মনে আসে না।
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬
শায়মা বলেছেন: হাহাহা
বুঝেছি নারভাস ব্রেকডাউন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এই পোস্ট প্রিয়তে না নিলে গুনাহ হইবে।
(তেলাওয়াত শুরু করলাম )