নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
এ বছর বিদেশ থেকে আগত শীতের পাখীদের আগমনে মনে মনে একটু বিরক্তই হচ্ছিলাম। ভাবছিলাম ছুটিটা এবারেও গেলো। ইনাদের সাথে সাথে শপিং মলে দৌড়াতে দৌড়াতে আর আত্নীয়-স্বজন, তাদের বন্ধু বান্ধব জ্ঞাতি গোষ্ঠীর বাড়িতে দাওয়াৎ খেতে খেতে এ কটাদিন অকারনেই পার হয়ে যাবে। তবে বিদেশ পার্টি যখন ঘোষনা দিলো এবারে তারা এক্সপ্লোর করতে চায় বাংলাদেশের রাঙ্গামাটির রঙ ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি চট্টগ্রাম, কাপ্তাই ইত্যাদি ইত্যাদি। তখন থেকেই আমার মনে শুরু হলো গুনগুন- রাঙ্গামাটির রঙে চোখ জুড়ালো, সাম্পান মাঝির গানে মন ভরালো। সে যাইহোক এইবার টিকেট, হোটেল বুকিং এসবের পালা। তো এই কাজে এগিয়ে এলেন আমাদের পরম সুহৃদ মিঃ আর্মিম্যান। এই পিক সিজনেও যেখানে হোটেল বা বাস, ট্রেন, প্লেন কোথাও ঠায় নাই ঠায় নাই, সেখানে উনি দু'মিনিটের মাথায় ম্যানাজ করে ফেললেন সকল কিছুই। তো শুরু হলো দলবল নিয়ে চট্রগ্রামের উদ্দেশ্যে আমাদের যাত্রা। আমাদের দলে নারী ও শিশুসহ ছিলেন মোটমাট ১১ জন। বেশ হৈ হুল্লোড়, আনন্দে, গানে ও সাথে সাথে অবিরাম খানাপিনায় কখন যে কেটে গেলো ট্রেনের কয়েকটা ঘন্টা তা বুঝাই গেলো না।
চট্টগ্রাম স্টেশনে পৌছুতেই গটগট করে কারা যেন সব মালপত্র নিয়ে গিয়ে উঠিয়ে ফেললো জীপে। আমাদের সহযাত্রীরা বুড়া থেকে গুড়া সকলেই মানে গুড়াগুলো অবশ্য কোলে কাখে করে সেটে গেলো সেই বিশাল দুই জীপের কোটরে। এরপর বাইরে তাকিয়ে দেখি, মাই গড! কোথায় প্রাকৃতিক লীলাভূমি! এ দেখি জ্যামে ভরা রাস্তায় গিজগিজ করছে দোকানপাট লোকজন! কিছুপরেই জীপ এসে থামলো এক পাহাড়ের চূড়োয়! এখানেই নাকি নামতে হবে আমাদেরকে আর হেঁটে হেঁটে আঁকা বাঁকা সিড়ি বেয়ে এই আলো-আঁধারীতে নেমে যেতে হবে নাকি সেই আর্মিদের মনোহর বাংলোতে। এরপর আর গাড়ি চলার পথ নেই। সিড়ি বেয়ে নেমে গেলাম সেই বাংলোয়।
রাতের খানাপিনা সেরেই আমি সামনের লনে হাঁটতে শুরু করলাম ছোটদের দলের সাথে। কিন্তু বড়দের দল বড়ই ভীতু আর ভীতু, তারা বারান্দা থেকেই চেচাচ্ছিলো, রাতে ঝোঁপঝাড়ের দিকে যেন না যাই কারণ সাপ-টাপ বের হতে পারে। আমি অবশ্য এই কথা শোনার আগে পরম সাহসী ছিলাম কিন্তু ভীতুদের সাপের ভয় শোনানোর পরে আমি তাকিয়ে দেখি এক লং জ্যাম্পে আমি ওদের নেটের বারান্দায় ভেতরে ঢুকে গেছি। ঐ দিকে পিচ্চিদের দলবল দৌড়াচ্ছে আমার পিছে বাট আমি ফার্স্ট!
কিন্তু রাতে সাপের ভয় থেকে লং জ্যাম্প দিয়ে রক্ষা পেলেও সাত সকালে আরেক আপদ! আপদ মানে কি যে বিপদ আমি হয়ত ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না। সকালে ঘুম ঘুম চোখে বাথরুমের দরজার পরদা সরাতেই ওমা দরজায় এক কুমিরের বাচ্চা! এই কুমিরের বাচ্চা ড্যাব ড্যাব করে আমার দিকে আবার তাকিয়েও ছিলো। আমি তো তাকে দেখেই এমন এক চিৎকার দিয়েছি যে কোনো ইনসিডেন্ট এলার্মও ফেইল হবে মনে হয় আমার চিৎকারের আওয়াজের কাছে এবং পুরা আমাদের টিমের ১১জন সহ ওদের বাংলোর বাবুর্চি, দারোয়ান, ড্রাইভার, মালী, তাদের বউ বাচ্চাসহ সব ঘুম ভেঙ্গে হাজির হলো আমার রুমে।
আমি যতই বলি আজকেই এখান থেকে চলে যাবো, কুমিরের বাচ্চার সাথে আমি কিছুতেই থাকতে পারবোনা তারা ততই বলে কিছুই হবেনা এরা নাকি নিরীহ প্রাণী, কারো কোনো ক্ষতি করে না হেন তেন। যাইহোক আমার বাক বিতন্ডা কান্না কাটিতে বিরক্ত হয়ে শেষে দারোয়ান আর ওদের বাবুর্চি মিলে লাঠি সোটা ঝাটা ( মশা মারতে কামান দাগা অবস্থা) দিয়ে কুমিরের বাচ্চাকে তাড়িয়ে দিলো জানালা দিয়ে। আমার অবশ্য আটোসাটো করে জানালা লাগানোর পরেও সন্দেহ যাচ্ছিলো না যে সে যদি আবার নিজ গৃহে ফিরে আসে দরজা দিয়ে।
যাইহোক, এরপর বারান্দায় বেরিয়ে ভোরের কুয়াশাছন্ন পাহাড়চূড়া দেখে আমি মুগ্ধ হলাম। কিছু দূরেই থরে থরে মৌনব্রতী সন্যাসীর মত পাহাড় দাঁড়িয়ে আছে। চারিদিকে সবুজ বনানী। আমরা রাতে যে সিঁড়ি বেয়ে নেমে এসেছিলাম আঁকাবাঁকা সর্পিল সেই সিড়িটার সৌন্দর্য্যেও আমি মুগ্ধ হলাম।
পাহাড়ের উপরের আমাদের বাংলোর লন থেকে দেখা যাওয়া ভোরের কুয়াশাছন্ন নগরীর একাংশ
বাংলোর বারান্দা
বাংলোর আঁকা বাঁকা সিড়ি
সকালে নাস্তার পর আমাদের প্রথম অভিযান ছিলো চিটাগং নগরী ভ্রমন। প্রথমেই আমরা পাহাড়টা ঘুরে দেখলাম। আহা মরি মরি ! চারিদিকে একি অপরূপ ধরি, দাঁড়িয়ে আছে ধরিত্রী।
হেঁটে হেঁটেই আমরা পার হলাম রেইলওয়ে অফিস
জায়গাটার নাম ছিলো টাইগার পাস।
যদিও সেখান দিয়ে গরুও পাস হচ্ছিলো।
আমরা গেলাম নিউ মার্কেট। কিছু কিনতে না শুধুই ভিজিট করতে। এরপর দুপুরের খানা শেষে চললাম আমরা পতেঙ্গা ওয়েস্ট পয়েন্ট নেভীর সী বিচের উদ্দেশ্যে। যেতে যেতে পথে ড্রাইডক, এয়ার ফোর্স অফিস, মেরিন ফিশারিজ, সিমেন্ট ফ্যাক্টরী কত কিছুই না চোখে পড়লো আর এক দিকে দাঁড়িয়ে ছিলো স্থির চিত্রের মত সারে সারে জাহাজ।
অবশেষে নৌবাহিনী সংরক্ষিত সি বীচ। আমাদের মিঃ আর্মিম্যান এ সকল কিছুর সুবন্দোবস্ত করে রেখেছিলেন। সেখানে বসেই আমরা সান্ধকালীন চা খেলাম আর তারপর ফিরে এলাম বাংলোতে। রাতে সেদিন মিঃ আর্মিম্যানের সৌজন্যে ছিলো বিশেষ ডিনার- মেজবানী মাংস, চিকেন কোরমা, লইট্যা শুটকী ভুনা, শোলমাছের কালিয়া, আলু ভর্তা আরও কি কি সব চট্টগ্রাম স্পেশাল ডিশেস.......
পরদিন ছিলো রাঙ্গামাটি যাত্রা----ওহ বলতে ভুলে গেছি বাথরুমের দরজায় কুমীরের বাচ্চা বলে যে ভ্রম করেছি সেটা আসলে ছিল চট্রগ্রাম ঐ আর্মি বাংলোর স্পেশাল বিগ সাইজ টিকটিকি। টিকিটকিটার ছবি আছে কিন্তু এইখানে ভয়ে আমি এ্যাড করতে পারলাম না!
পরদিন শুরু হলো রাঙ্গামাটি যাত্রা!!!! গাড়িতে করে ধেয়ে চলি, মনে বাজে সূর, একি অপরূপ রূপে মা তোমার হেরিনু পল্লী জননী!!!! শেষ পর্যন্ত আর গাড়িতে বসে থাকা গেলোনা। পথে নামতেই হলো কিছুক্ষন সেই পাহাড়ী পথের সৌন্দর্য্যে পা ডুবিয়ে চলতে। এরপর আমাদের গাইড কাম ড্রাইভার আমাদেরকে নিয়ে গেলো রাজবন বিহারে। স্বর্নালী সেই মন্দিরে ছবি তোলা কঠোরভাবে নিষেধ ছিলো। তাই বাইরে থেকেই ছবি তোলা হলো।
রাজবন বিহার মন্দির
রাজার কামান
এরপর গেলাম রাজবাড়ি। রাজবাড়ির প্রাঙ্গন আছে, রাজ দরবার আছে কিন্তু রাজার বাড়ি আজ আর নেই। কয়েক বছর আগে ফানুস উৎসবের এক অগ্নিকান্ডে পুড়ে গেছে রাজবাড়ির এক অংশ আরও এক অংশ ডুবে গেছে পানির মাঝে। তবে এখানের বাঁদরেরা খুবই ফ্রেন্ডলি। তারা নির্ভয়ে চারিদিকে ঘুরছিলো এবং নিজের মনে করে যার হাতে খানা দানা যা পাচ্ছিলো টান দিয়ে নিয়ে নিচ্ছিলো!
রাজবাড়ির প্রাঙ্গন ও বাঁদরের দল
রাঙ্গামাটিতে আমরা উঠেছিলাম রাঙ্গামাটি ক্যান্টনমেন্টের আরন্যকে। প্রকৃতির মাঝে মানুষের হাতের ছোঁয়ায় গড়ে ওঠা যেন এ আরেক রুপকথা রাজ্য। যাইহোক বিকালে গেলাম ঝুলন্ত ব্রীজ। ঝুলন্ত ব্রীজে পর্যটকদের ভীড়ে ব্রীজ কখন ভেঙ্গে পড়ে এ চিন্তায় আমার এ সৌন্দর্য্যই দেখা হলো না ঠিক মত। তবে মনে সাধ মিটিয়ে আমি ব্যাগ কিনেছি। স্থানীয়দের হাতে তৈরী মনোহর ব্যাগ, আচার, বাদাম, গয়না গাটি যা পেয়েছি হাতের কাছে সব!!!!!
ঝুলন্ত ব্রীজ
ব্যাগ বুননরত বিক্রেতা
এবার গাইড আমাদের নিয়ে গেলো টেক্সটাইল মার্কেটে। এটাও চাকমাদের হাতে তৈরী নানা জিনিসের মার্কেট। সেখান থেকে আমি লাল নীল হলুদ সবুজ কাপড় ও সাথে কিনে ফেললাম সালোয়ার কামিজ, ফতুয়া, থামি যা কিছু ভালোলাগার সবই। রাতে ফিরে এসে কোনো মতে ডিনার সেরেই আমরা গভীর ঘুমে তলিয়ে গেলাম।
পরদিনের যাত্রা ছিলো দিনমান কাপ্তাই লেক।
খুব সকালে আগের দিনের কেনা চাকমাদের ড্রেস পরে সাজুগুজু করে রেডি হয়ে নিলাম তারপর নাস্তা সেরেই দৌড়ালাম এস পি ঘাটে। সেখানে আমাদের জন্য বোট রেডি করা ছিলো। আমি অবশ্য বোট দেখে চিন্তিত ছিলাম সেখানে উঠতে পারবো কিনা। তবে দেখলাম এই বোটে ওঠা তেমন ঝামেলার না, সহজেই ওঠা যায়। কিছু পরে বোট ছেড়ে দিলো। চারিদিকে অথই জলে রোদ্রের ঝিকিমিকি। বাচ্চারা মেতে উঠলো আনন্দে। সকলের কলকাকলীতে মুখর হয়ে উঠলো আমাদের নৌযাত্রা।
নৌকা নিয়ে বয়ে চলা মাছ ধরা জেলেদল
দুপাশে সারে সারে দাঁড়িয়ে পাথুরে পাহাড়, চারদিকে ঝিলিমিলি জল।
বেশ কিছুক্ষন পরে আমরা পৌছালাম পেদা টিং টিং দ্বীপে। এই ছোট্ট মনোহর দ্বীপটিতে এসে ভাবছিলাম এই দ্বীপের নামই কি পেদা টিং টিং? পরে জানলাম এই দ্বীপ জুড়ে করা খাবারের রেস্টুরেন্টটির নাম এটা। আর পেদা টিং টিং মানে পেট ভরে খানাপিনা। জানলাম এখানে লোকাল ফুড খেতে চাইলে অর্ডার দিয়ে চলে যেতে হবে তারপর আরও সব খানে ঘুরে এসে খেতে বসলেই খাবার হাজির হবে গরমাগরম।
আমরা পেদা টিং টিং দ্বীপ হতে চললাম শুভলং এর উদ্দেশ্যে পথে পড়লো মনোহারি ঝর্ণার দ্বীপ। মাঝি বললো বর্ষায় এই ঝর্না জেগে ওঠে । এখন ঝর্না মৃতপ্রায়। শুভলং এ যখন পৌছালাম দেখলাম এ শুধু আর্মিদেরই এক দ্বীপ। বন্দুক নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে তারা। এখানে আছে এক রেস্ট হাউজ ও মেইন আকর্ষন এখানকার স্থানীয় হ্যান্ডিক্রাফটস বাজার।
শুভলং পাহাড়ের উপরের সেই আর্মি ক্যাম্পে ঘুরে ঠান্ডা শীতল ডাবের জলে গলা ভিজিয়ে আমরা ফিরে চললাম। পথে পড়লো গোল্ডেন বুদ্ধা টেম্পল ও হোয়াইট বুদ্ধা টেম্পল। তবে হোয়াইট বুদ্ধা টেম্পল এখনও রেডি না থাকার সেখানে নামা যায় না। এর পর ফিরে এলাম আবারও পেদা টিং টিং এবং পেট ভরে খেলাম বাঁশ দিয়ে রাঁধা বনমোরগের মজাদার কারী যা বাঁশের পাত্রেই সাজিয়ে দেওয়া হয়েছিলো। কালবাউশের কারীও বাম্বু শ্যুটসে রান্না করে কলাপাতায় করে সাজিয়ে দিয়েছিলো ওরা। বাচ্চারা খেলো নর্মাল ফুড। পেট ভরে খানাপিনার পর আমাদের মন ভরে গেলো এই দ্বীপের মনোহর সৌন্দর্য্যে।
মনোহর দ্বীপে পাহাড়িয়া মনোহারী সাজে একজন ভ্রম্যচারিনী উদাস নয়নে সন্মুখে চাহিয়া মনে মনে গান গাইছিলো...
গোল্ডেন বুদ্ধা
হ্যোয়াইট বুদ্ধা
চাকমা স্পেশাল লোকাল ফুড- বাঁশ দিয়ে মাছ আর মাংস
আবার শুরু হলো নৌযাত্রা। এবারের গন্তব্য টুকটুক পাহাড়। টুকটুক পাহাড়ের নাম কেনো হয়েছে তা পাহাড়ে উঠতে গিয়েই বুঝলাম আমি। এ পাহাড়ে উঠতে গেলে টুক টুক করেই উঠতে হবে। পরম শক্তিশালী ব্যাক্তি ছাড়া হন হন করে ওঠার সাধ্য নেই কারো আর তাই বুঝি হন হন পাহাড় না হয়ে টুকটুক পাহাড়ই হয়েছে। তবে টুকটুক শুধু পাহাড়ই নয়। এখানে রয়েছে গহীন অরণ্য। ঝিরিঝিরি পাতার ফাঁকে বিকেলের রোদ। মনে মনে গাইছিলাম। গাছের পাতায় রোদের ঝিকিমিকি ......
টুক টুক পাহাড়
টুকটুক পাহাড়ের রেস্টুরেন্ট
এখানের এক মনোরম রেস্টুরেন্টে খেলাম বিকালের চা ও সাথে ওদের নিজস্য স্টাইলে বানানো টা মানে এক গাঁদা ছোট ছোট বামন পেঁয়াজী উইথ কুচি কুচি করে কাঁটা কাচা মরিচ পেঁয়াজ!!!!!এর পর আর পা চলছিলো না কারো কারো সারাদিনের ঘুরাঘুরি শেষে আমরা ফের পা বাড়ালাম আরন্যকের উদ্দেশ্যে।
টুকটুক পাহাড়ের অস্তগামী সূর্য্য
বাঁশের মাচার রাতের খাবার
রাতে আমাদের ডিনার ছিলো ক্যান্টনমেন্টের এক বাঁশের মাচার উপরের রেস্টুরেন্টে। সেখানে আমাদের মিঃ আর্মিম্যানের সৌজন্যে চকচকে র্যাপিং এ মোড়ানো বিশাল এক গিফ্ট দেওয়া হলো এবং কাবাব, নান, মাংসের চাপ ও নানা রকম মাছের ফ্রাই দিয়ে ডিনার সেরে ক্লান্ত শ্রান্ত দেহে ফিরে এলাম। ঘুমানোর আগে গিফ্ট খুলে দেখি এক গাঁদা পিস্তল!!!!!! ও মাই গড!!!!!! এ কি গিফ্টের ছিরি! আর্মি বলে কি আমাদেরকেও এমন সব বন্দুক পিস্তল দিয়ে ভয় দেখাতে হবে। বাচ্চারা মহোৎসাহে এই ডেকোরেশন থেকে কে কোন বন্দুক পিস্তল তুলে নেবে সেই নিয়ে গোল করতে শুরু করলো। তবে পরে মিঃ আর্মিম্যানের সাহাচার্য্যে তাদের হাত থেকে বন্দুক পিস্তলগুলো রক্ষা পেলো।
আমাদের জন্য আর্মিদের দেওয়া ভালোবাসার বন্দুক পিস্তল গিফ্ট
রাতের আরন্যক রিসোর্ট
দিনের আরণ্যক রিসোর্ট
পরদিনের গন্তব্য ছিলো কাপ্তাই হেলিপ্যাড ও পাওয়ার প্লান্ট।
কাপ্তাইকে ওরা বলে হাপ্তাই তবে হাপ্তাই পাওয়ার প্লান্টে যাবার আগে আমরা গহীন অরন্য পেরিয়ে পৌছালাম জীবতলী ক্যান্টনমেন্ট।পথে পড়লো বনভান্তে মন্দির।
বনভান্তে মন্দির
এরপর গহীন বন বনানী পেরিয়ে পৌছুলাম উঁচু পাহাড়ে চূড়ায় এক হেলিপ্যাডে। সেই হেলিপ্যাড পাহাড়ের চূড়ায় উঠে মনে হলে নীচে নৈস্বর্গিক এক প্রকৃতি থমকে আছে।
আমি তো পাহাড়ী ড্রেস আর সাজুগুজু নিয়ে ছবি তুলতে তুলতে শেষ।
কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র
যাইহোক এরপর পাওয়ার প্লান্ট পরিদর্শন। ভেতরে সাধারণ জনগনের প্রবেশ নিষেধ তবে মিঃ আর্মিম্যানের সৌজন্যে আমাদের সেই পারমিশনও জুটে গেলো। ঘুরে ঘুরে দেখলাম আমরা আমাদের দেশের এই অপূর্ব সম্পদ হাপ্তাই ওরফে কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ সৌন্দর্য্য।
অবশেষে ফিরে যাবার পালা..... কয়েকদিনের ক্রমাগত হন্টন আর অবিরাম ঘুরাঘুরির কারণে সকলেই বেশ ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলো। তারপরেও ফিরে যাবার সময় চোখে গেঁথে নিলাম এক অপরুপ যাদুময় মায়াবী দিনগুলোর স্মৃতি।
এ ভ্রমনে চির স্মরনীয় কয়েকটি বিশেষ ঘটনা........
১। রাজন্যা ভৌমিক ঋদ্ধি - তার বয়স হবে চার বা পাঁচ কিন্তু কান্নার আওয়াজ, বাপরে! মা তাকে থামাতেই পারছিলো না। সে মায়ের কোলে ঘুমাতে চাচ্ছিলো ট্রেনে কিন্তু মা বিরক্ত হয়েছিলো এই তার অপরাধ। সে অপরাধে সে মা সহ ট্রেনের অন্যান্য যাত্রীদের কান ঝালাপালা করে তুললো। আমি আবার সবই সহ্য করতে পারি কিন্তু বাচ্চাদের কান্না! কিছুতেই না। কাজেই আমিই এগিয়ে গেলাম থামাতে অবশেষে। বললাম এ্যই কি হয়েছে! কাঁদছো কেনো? সে চোখের কোনে আমাকে দেখে নিয়ে আরও দ্বিগুন স্বরে চিৎকার শুরু করলো। আমি বললাম, হায় হায় আমি তো সব দেখে ফেললাম তুমি বেবিদের মত কাঁদো!!!!!! অংবং এই সব আমার নানা এক্টিং কাজে লাগালাম। কাজ হলো। তারপর সে আমার বন্ধু হয়ে গেলো। কান্না থামিয়ে গান শুনালো-
গুড মর্নিং গুড মর্নিং হাউ আর ইউ টু ডে
আই এ্যাম ফাইন , আই এ্যাম ফাইন
উইশ ইউ আ গুড ডে........
ওর কাছে আমি শিখে নিলাম গানটা। আর ওকে বললাম ...... আমি তোমাকে মনে রাখবো। অবশেষে আমরা অটোগ্রাফ বিনিময়ও করলাম। সে আমার ছোট রাইটিং প্যাডটা টেনে নিয়ে লিখে দিলো নিজের নাম গটগট করে। আমিও লিখে দিলাম ওকে আমার নাম আর রাজন্যা নামের সেই ছোট্ট মেয়েটাকে গেঁথে নিলাম হৃদয়ের মনিকোঠায়।
২। মটু ছেলে ও তার মা - নৌকায় ওঠাতে আমার বড় ভয়। কিন্তু আমি নিজের ভয় ভুলে গেলাম এক ইয়া বড় সড় মটু ছেলের ভয় দেখে। এ বয়সের অন্যান্য ছেলেরা দুঃসাহসী সৈনিকের মত তড়বড় উঠে যাচ্ছিলো আর সে কিনা মায়ের হাত ছাড়বেই না। পরে বুঝলাম আসল কারণ তার মনে সকল ভীতি ঢুকিয়েছেন তার মা। বাবু আমার হাত ধরো, বাবু আমার পাশে বস, ভয় নাই ভয় নাই আর মা যত বলে মটু ছেলে আরও ভয় পায়। আমি না পেরে জিগাসা করলাম, ও কোন ক্লাসে পড়ে। মা বললেন ক্লাস এইট। ক্লাস এইটে পড়ে এই নন্দ দুলালকে মনে হয় মা শুধু মুখে তুলে খাইয়ে দেয় আর সামনে একটা তেলাপোকা আসলেও মটু ছেলেকে ভয়ে অজ্ঞান হয়ে যেতে বলে! আহারে মা আর আহারে ছেলে! অতি আদরেও মানুষ মটু ও ভীতু হয়।
৩।ডমিনেটিং ছেলে ও তার বাবা- ট্রেইনে যেই খাবারই আসে চিকেন, কাটলেট, চা কফি, চুইংগাম, চকলেট সবই খেয়ে ফেলেন এই বাবা। পাশে বসে থাকা মাও তার মাঝে সাঝে দু একটাতে ভাগ বসায় হ্যাজব্যান্ডের অনুরোধে। তার কয়েক সিট আগে বসেছিলো তাদের গাট্টাগোট্টা ষন্ডা মার্কা ১৯/২০ বছরের এক ছেলে। সেও হয়তো খাচ্ছিলো একই ভাবে। তাকে দেখা যাচ্ছিলো না। শেষে যখন খানাপিনার বিল নিয়ে ট্রেইনের কর্মচারীরা এলো। বাবা টাকা দিতে গেলেন। ৩ প্যাক কাটলেট,ব্রেড, দুই প্যাক চিকেন ফ্রাই, ৪ প্যাক কি কি যেন হেন তেন হিসাব। ছেলে উঠে এলো। থামিয়ে দিলো বিলম্যানকে। কি বলেন যা তা! একটা মানুষ এত খায় নাকি! ফাজলামী পেয়েছেন? সেই লোক তো কাচুমাচু- স্যার এসবই খেয়েছেন। ছেলে বাবাকে চার্জ শুরু করলো- কয়ডা নাস্তা খাইসেন? বাবা মিন মিন করে বললো কি যেন। ছেলে আবার বলে, কয়ডা নাস্তা খাইসেন, ঠিক করে বলেন? বাবা বলেন, তিনডাই তো খাইলাম। ছেলে বলে কি বলেন? আমিই দুইডা খাইলাম, আপনি তিনডা খাইলেন কেমনে! আম্মা আপনি কয়ডা খাইসেন? মাও বাবার দলে- মিন মিন স্বরে বললেন, কি জানি মনে নাই। এই মুহুর্তে আমি হাসি ঠেকাতে পারলামই না এবং আমার হাসির শব্দও নিম্মগামী ছিলো না। তবুও ছেলের কোনো ভ্রুক্ষেপই নাই। সে বাবা এবং মাকে চার্জ করেই যাচ্ছে আর বাবা নিশ্চুপ। হঠাৎ বাবা ছেলের এইসব অযথা বিরক্তি সহ্য না করে বলে উঠলো, ঐ যা তুই দূরে গিয়ে বস, দেন ভাই বিলডা দেন। ছেলে বিস্মিত বাবার এ হেন বোকামী দেখে যেন তার সহজ সরল ভালোমানুষ বাবাকে সকলে ঠকিয়ে নেয়, তো বাবার বকা খেয়ে ছেলে বললো, আজীব তো, যান যা করার করেন, আপনার টাকা তো বেশি সস্তা হইসে। গজ গজ করে সে নিজের সিটে ফিরে গেলো। এই ভালোমানুষ বাবা আর মা আর তার নিজের আদরের ছেলের তাদেরকে বোকা ভাবা দেখে আমার খুবই মজা লেগেছে। যদিও এই ছেলের আচরণ আমার চোখে একটু বেয়াদপীই তবুও তারা যে এক সুখী এবং সহজ সরল বাবা মা এবং আল্লাদী ডমিনেটিং ছেলের ফ্যামিলী তা দেখে বোঝা গেলো।
৪। ঘাটের বুড়ি - আমরা যখন কাপ্তাই লেকের ঝর্না দেখতে গেলাম। আমি কিছু সময় বসেছিলাম নৌকাতে। অন্যরা সবাই ঝর্নায় ভেজাভেজির চেষ্টা করছিলো। এই সময় দেখলাম এক হাসিখুশী বুড়ি। আরেক নৌকা থেকে আমাকে ডাকাডাকি করছে। আমার খুবই মজা লাগলো, আমিও তাকে ডাকলাম আমার নৌকায় আসার জন্য। দূর থেকে তার কথা শুনতে বা বুঝতে পারছিলাম না। সে আমার ডাক পেয়ে খুশীতে দুই কদম হাঁটা আর এক লাফে চলে আসলো আমার নৌকায়। যেখানে আমি নৌকায় উঠতে নৌকার স্ট্যান্ড হতে শুরু করে মাঝি, আমাদের সঙ্গী সাথী পাঁচ বছরের বাচ্চারও হাত পা জড়িয়ে ধরি সেখানে এই বয়সে এই বুড়ি খালাম্মার দুই কদম আর এক লাফে এক নৌকো থেকে আরেক নৌকায় ওঠা দেখে আমার চোখ গুল্লু গুল্লু হয়ে গেলো! জানলাম সে রোজ সকালে এখানে আসে ১০/১১টায়। তার গ্রাম থেকে যেসব মাঝি নৌকা নিয়ে আসে তাদের সাথে চলে আসে, নিত্য নতুন ভ্রমনবিলাসী মানুষ দেখা তার শখ। তার নিজেকে হ্যাপী রাখার এই বিচিত্র শখ আর হাসিখুশী মুখ আমি কোনোদিন ভুলবোনা।
৫। সেলফি ওয়াইফ- ঐ ঝর্নার ধারেই আরেক দৃশ্য।একদল অভিযাত্রী হৈ চৈ করে নামলো বোট থেকে। সেই দলের সবচাইতে স্মার্ট সুন্দরী আর খুবই সুন্দর হালকা হালকা রঙধনু রঙ জামা পরা মহিলাটাই সেই বাড়ির ভাবী। সবাই ভাবী ভাবী করে অস্থির। সেই বাড়ির সব ছোট ছোট দেবর ননদদেরকে মাতবরী স্টাইলে নির্দেশনা দিচ্ছিলো সেই অতি পরম আপনভাবীটা। সে যদিও খুব অস্থির আর এই ভ্রমন নিয়ে এক্সাইটেড ছিলো। শুধু ভ্রমন না দেবর ননদ সামলানোই নয় বরং তার পাশাপাশি তার মেইন আকর্ষন ছিলো সেলফি তোলাটাও। সে পাড়ে দাঁড়িয়েই একবার এদিক, আরেকবার ওদিক তার এক ঢাল খোলা লাল নীল রং করা চুলগুলো নিয়ে দেখছিলো, কোন দিকে তার সেলফি স্টিক ঘোরাবে। সব্বাই হই হই করে উপরে উঠে যাচ্ছিলো। সে বিশাল হাক ডাকে বলছিলো, ঐ তোদের ভাইয়াকে একটু ডাক দে না! মানে সে তার হাসব্যান্ডের সাথে ছবি তুলতে চায়। কিন্তু হাসব্যান্ডের ছবি তোলা তো দূরের কথা কই যে সে ছিলো আমি খুঁজেও পাচ্ছিলাম না। শেষে হাসব্যান্ড আসিলেন হাতে এক ঠোঙ্গা বাদাম নিয়ে ও বউ এর এই সেলফী প্রীতিতে ভীষন বিরক্ত হয়ে তাকিয়ে রইলেন ও সেলফী তুলতে রাজী হলেন না। বউ তো মহা রাগ করে একা একাই পটাপট কয়েকটা সেলফী তুলে ফেললো। আমি নৌকা থেকে বসে বসে এই দৃশ্যে যেমনই মজা পেয়েছি তেমনি দুঃখ পেয়েছি বেরসিক হাসব্যান্ডটার কান্ড দেখে। হা হা তাই বলে বউটাকে আমার খুবই ভালো লেগেছে। সে যেন আপনার মাঝে আপনি হারা, আপন সৌরভে সারা, যেন আপনার মন আপনার প্রাণ আপনারে সঁপিয়াছে...... হাহাহাহাহহা আর অবশ্যই সে যদি তোর ডাক শুনে কেই না আসে তবে একলা চলো, একলা মাতো, একলাই আনন্দে ভাসো নীতিতে বিশ্বাসী!
৬। হাসব্যান্ড সচেতন ওয়াইফ- এ ওয়াইফ আমাদের সহযাত্রী ছিলেন। পানিপথে উনার হাসব্যান্ডের হঠাৎ জরুরী কাজ প্রয়োজন পড়লো। বেশ কিছুক্ষন যাবৎ উনি উশখুশ করছিলেন। কিন্তু উনার ওয়াইফের কষ্টটা ছিলো দেখার মত। হাসব্যান্ড যত না সমস্যা ফিল করছিলো ওয়াইফটার মনে হচ্ছিলো তার থেকে বেশি কষ্ট হচ্ছে। একটু পর পর জিগাসা করে বেশি কষ্ট হচ্ছে? বলো বলো? হাসব্যান্ড কঠোর মুখে সামনে দৃষ্টি মেলে উদাস চেয়ে রয়, আর ওয়াইফ অপলক তার মুখে তাকিয়ে বুঝার চেষ্টা করে কষ্টের পরিমান তার ঠিক কতখানি। একটা মুহুর্তে ওয়াইফ না পেরে মাঝিকে বলেই ফেললেন, মাঝি কোথাও নৌকা ভিড়ানো যায় না!
৭। শীত লাগা ছেলের মা- ইনি আরেকজন মা। বাচ্চা কিছুতেই গরম কাপড় পরে আসতে রাজী হয়নি। তাতে মায়ের বড় আপত্তি। একটু পর পর মায়ের নিজের চাদরে তাকে ঢাকতে যায়, নিজের ওড়না খুলে দিতে চায়। আর বাচ্চা খেপে ওঠে।শীত বাচ্চার লাগছিলো না যেন লাগছিলো মায়েরই বেশি। হা হা হা আমি শুধু অবাক হয়ে দেখছিলাম নারীর নানা রুপ, কত রুপে, কত ছন্দে, কখনও মমতাময়ী মা, কখনও ভালোবাসাময় স্ত্রী সকলের সকল সুবিধা অসুবিধাগুলি নিজের উপরে নিয়ে নিজে যে একটু ঘর ছেড়ে এসেছেন খোলা হাওয়ায় নিশ্বাস নিতে। সে নিশ্বাসটুকুও বুঝি ভার হয়ে আসে সবার কথা ভাবতে ভাবতেই!!!!!!!!
৮। জীবতলী ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও ছুটির ঘন্টা- কাপ্তাই এর যে ক্যান্টনমেন্টে আমরা হেলিপ্যাড পরিদর্শনে গিয়েছিলাম সেখানে ছিলো এক বাচ্চাদের স্কুল। আমাদের ড্রাইভার বলে অনেক আগে নাকি এই স্কুলেই ছুটির ঘন্টা সিনেমার শ্যুটিং হয়েছিলো।
৯। জীবতলী ক্যান্টনমেন্টের পথে হাতী চলা পথের গল্প- গাইড বললো এই গহীন যে অরণ্যে আমাদের গাড়ি ছুটে চলেছে। খুব ভোরে এবং সন্ধ্যার পর পরই এইখানে নেমে আসে হাতী। আর সামনে এই সব যানবাহন দেখলেই খেপে ওঠে তারা। কিছুদিন আগে এক সি এন জি ড্রাইভার নাকি হাতী দেখে পালিয়েছিলো সি এন জি ছেড়ে। হাতি নাকি তার সি এন জি উলটে দিয়ে পা দিয়ে পাড়িয়ে দুমড়ে মুচড়ে দিয়েছে। বাপরে এটা শোনার পর আমি চোখ বুঁজেই ছিলাম। বলা যায় না তখন ভোর না হলেও যদি ভুল করে তারা আমাদের গাড়ির সামনেই নেমে আসে!
১০। ফাহমিদা মিষ্টি পিচ্চি- যাবার কালে ট্রেইনে পেয়েছিলাম এক ছোট্ট মিষ্টি মেয়ে রাজন্যা ভৌমিক ঋদ্ধিকে। আর ফেরবার কালে পেলাম আরেক পিচ্চি ফাহমিদাকে। এত সুন্দর একটা পরী বাচ্চা! তার সিটের উপর দাঁড়িয়ে আমার ব্যাগে কি আছে উঁকি দিচ্ছিলো। আমি তাকে ব্যাগ থেকে বের করে দিলাম একটা ছোট্ট লোশনের টিউব। সেটা পেয়ে মনে হয় এমন মহার্ঘ সে আর কখনও তার জীবনে পায়নি। সেটা দিয়ে একবার সেলফি তোলে, একবার চুমু খায় আবার খুলে একটু হাতে ঢেলে মুখে লাগায়!!!!!!! হা হা হা নৈস্বর্গিক সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি দেখে ফেরবার পথেে ট্রেইনের দীর্ঘ বোরিং সময়টাও শেষ মেষ ফাহমিদাকে নিয়ে ভালোই কেটেছিলো।
এক কথায় অনবদ্য অবিস্মরণীয় শীতকালীন ভ্রমন সাঙ্গ হলো এক রাশ আনন্দময় স্মৃতিগুলি নিয়েই।
সবাইকে নতুন বছর ২০১৭ এর শুভেচ্ছা।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫৮
শায়মা বলেছেন: নো ফাঁকিবাজি!!!!!!!!!
তুমি এই মাত্র চা খেয়ে আসছো কাজেই মন দিয়ে পড়ো!!!!!!!!!!
মজার ভ্রমন হয়েছে!!!!!!!!!
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৩
নুর আমিন লেবু বলেছেন: শায়মা আপ্পি, তোমার ছবি দেখতে খুব ইচ্ছে।
তোমার পুরো ছবি দেখতে পেলাম না।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৭
শায়মা বলেছেন: ভ্রমনের ছবি দেখো ভাইয়া!!!!!!!
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৪
জেন রসি বলেছেন: আমি গতমাসে আমার রুম থেকেই বেড় হইনি। যদিও নির্বান লাভ হয়নি। ঘরে বসে থাকা এক্সপেরিমেন্ট শেষ। এবার থেকে ভাবছি নিয়মিত ওয়াইল্ড ট্যুর দেব। আপনাকেও ইনভাইট করব।
নেক্সট ইয়ার সরাসরি এভারেস্ট!
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২০
শায়মা বলেছেন: এভারেস্ট!!!!!!!
তাইলে তো এখন থেকেই এভারেস্টের জন্য ফ্যাশেনেবল জামা কাপড় বানাতে হবে!!!!!
৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৭
নুর আমিন লেবু বলেছেন: আপ্পি, প্রায় তোমার ব্লগে ঢুকে, তোমার লেখাগুলি পড়ি। কিভাবে তুমি এত সুন্দর করে লিখ।
আমি তোমার মত ব্লগার হতে চাই। কিভাবে কি করব। একটু বলবে? ছোট ভাই ভেবে বল।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৪
শায়মা বলেছেন: হা হা
তোমার কথা শুনে হাসতে হাসতে মারা গেলাম ভাইয়ু!!!!!!!!
যাইহোক এক কাজ করো, আপাতত ৭ দিনের হোমওয়ার্ক দেই
রোজ ১০ লাইন লিখবে
টপিক
১। শীতকালের সকাল
২। শীতকালের দুপুর
৩। শীতকালের বিকেল
৪। শীতকালের সন্ধ্যা
৫। শীতকালের রাত
৬। শীতকালের গোসল
৭। শীতের পিঠা!!!!!!!
৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২০
জাহিদ অনিক বলেছেন: লং জার্নির মতই লং পোস্ট ।
পোষ্টের মান হবে ইনফিনিটি ।
পড়া শুরু করতে ভয় হচ্ছে, যদি শেষ করতে করতে ভোর হয়ে যায় !!
শুধু ছবিগুলো দেখলাম । মুগ্ধতা । সবাই এত ঘুরে বেড়াচ্ছে , আর আমি .।.।.।.।.।।।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৫
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া ভোর হবে না !!!!!
এখুনি পড়ো!!!!!!!!
আর পুরোটা না পড়লেও পোস্টের শেষে দেখো কিছু স্মরণীয় ঘটনা আছে! সে সব পড়ো!!!! সেসব ভেবে আমি হাসতে হাসতে মরছি!!!!!!!
তুমিও ঘুরতে চলে যাও.....
তোমার আর সমস্যা কি!!!!!!!
৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৯
জাহিদ অনিক বলেছেন: সমস্তটাই পড়ে ফেলব , পড়ার জন্য মানসিক স্থিতিশক্তি অর্জন করছি ।
আমি যেদিন ঘুরতে যাব না !! একদম সারা জীবনের জন্য জংগলে চলে যাব ।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৩
শায়মা বলেছেন: হায় হায় !!!!!!!!!!
টারজান!!!!!!!!!!!
আমিও জঙ্গলে থাকতে চাই কিন্তু আমার তো টিকটিকি, সাপ ব্যাঙ্গ থেকে শুরু করে তাইলে পুরা জঙ্গলের বাঘ ভাল্লুক মানে পেস্ট কন্ট্রোল, এনিমেল কন্ট্রোল করে তারপর নিশ্চিন্তমনে জঙ্গল বাসে নির্বাসনে যেতে হবে!!!!!!!!!
৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩২
সায়ান তানভি বলেছেন: আহ! কি লেখনী আর অপূর্ব সব ছবি। ভালো লেগেছে আপু। আরো ভাল লাগলো ব্লগে এসে অনেকদিন পর।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!
থ্যাংকস আ লট!!!!!!!
আমিও রাঙ্গামাটির রঙ্গে চোখ আর মন জুড়িয়ে এলাম!!!!!
৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৬
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৮
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া!!!!!!!
ছক্কা কই দেখলে!!!!!!!!!!
আমি তো তোমার ছবি দেখেই অক্কা!!!!!!
৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৬
জেন রসি বলেছেন: সমস্যা নেই! এভারেস্টে টিকটিকি নেই। ভয়শূন্য চিত্তেই চূড়ায় উঠে যেতে পারবেন। তারপর চূড়ায় উঠে ফ্যাশন শো। আপনি মডেল। আমি ফটোগ্ৰাফার। পুরাই স্যুরিয়েল এক ব্যাপার হয়ে যাব!!!
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪১
শায়মা বলেছেন: হা হা হা পিছলাই পড়বো নাতো !!!!!!!!
মানে চূড়ায় ওঠার আগে পিছলাই পড়লে তো মডেলগিরির সাধ মিটে যাবে ভাইয়ু!!!!!!!
তোমারও আর ফটোগ্রাফার হওয়া হবে না!!!
১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৭
জাহিদ অনিক বলেছেন: আরে টিকটিকি, সাপ ব্যাঙ্গ থেকে শুরু করে তাইলে পুরা জঙ্গলের বাঘ ভাল্লুক মানে পেস্ট কন্ট্রোল, এনিমেল এগুলো সব মানসিক ভয় ! টিকটিকি কি মানুষ খেয়ে ফেলতে পারে !
টারজনই বলো আর রবিনসন ক্রুসো বলো, জংগলে আমি যাবোই যাব
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৫
শায়মা বলেছেন: ইয়াক থু!!!!!!!!!!!!!
আবার টিকটিকি খানাও!!!!!!!!!!
নীলমনিকে ডাকতে হবে দেখছি!!!!! সে খায় তেলাপোকা আর তুমি টিকটিকি!!!!!!!!!
ওকে ওকে জঙ্গলেই যাও তাইলে
জঙ্গলেতে যাবোই আমি টারজান ভাই এর মত
পাহাড় সাগর অরন্য পথ পেরিয়ে শত শত
মাগো আমার দাও বানিয়ে ক্রুসোর নৌকাখানা
জঙ্গলেতে যাবোই আমি শুনবো না আর মানা!!!!!!!!!
১১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: শীত কালে সাপ??????
কাপ্তাই পাওয়ার প্ল্যান্টে আমার অনেক পরিচিত জন ছিলো।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫০
শায়মা বলেছেন: আরে সত্যিকারে কি আর সাপ বের হতো!!!!!!!
বড়রা তো দড়িকেও সাপ ভাবে !!!!!!!!! আমি তো তোত্ত মানুষ!!!!!! তাই বড়দের কথা শুনি!!!!
কাপ্তাই পাওয়ার প্লান্টে আমাদের আর্মিম্যানই তো সব ব্যাবস্থা করে দিলো!!!!!
নেক্সট টাইম তোমাকে বলবো ভাইয়ু!!!!!!!
১২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৯
জেন রসি বলেছেন: অনেক কিছুই হতে পারে! চূড়ায় ওঠার আগেই আমরা অন্যজগতের অন্য কোন চূড়ায় উঠে যেতে পারি(ইহকাল অতিক্রম করে)। তবে যাইহোক ফ্যাশন শো চলবে।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৫
শায়মা বলেছেন: বাপরে!!!!!!
তুমি তো আবার পরাবাস্তবের দূত!!!!!!!
না না তোমার সাথে আমি নাই ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!
১৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫১
জাহিদ অনিক বলেছেন: বাহ । এই সারা জাহানে যাহা আছা তাহা সব কিছুই খাদ্য । কি বোর্ড মাউস তাও খাদ্য । তেলাপোকার খাদ্য , যুক্তিবিদ্যা আমরা তেলাপোকা খেতে পারি অতএব মাউস কিবোর্ডও খেতে পারি ।
যাহোক , তোমার ছড়া দেখে মুগ্ধ । তুমি নীলমনিকে ডাকো, আমি প্রামানিককে ডাকি , সে এই ছড়ার আরো ভালো মূল্যায়ন করতে পারবে ।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৭
শায়মা বলেছেন: আরে যাকে ইচ্ছা তাকে ডাকো!!!!
হয়ে যাক ছড়ার লড়াই!!!!!!!!!
আমারও আছে কি যে করি ভাইয়া আর লিটনভাইয়া!!!!!!
ছড়া দিয়ে উড়িয়ে দেবো আকাশে বাতাসে সাত আসমানে!!!!!!!!!
১৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপুনি কি অপূর্ব লেখনি!!!!! আহা........
কিভাবে লিখেন যেন........
কি-বোর্ডটার কিছু কপি বের করেন..........
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৮
শায়মা বলেছেন: হা হা
বাহা
কাহা!!!!!!!!
নিজেই
লেখো
ভালো
লাগে
যাহা!!!!!!
১৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৯
বিদ্রোহি নাজরুল বলেছেন: আপনার লেখার মাঝে রস আছে । পড়তে ভাল লাগে , অনেক গুছিয়ে লিখেন ।ধন্যবাদ আপনাকে ................................পুরাতন মানুষ,নতুন নিক
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০১
শায়মা বলেছেন: হা হা নতুন নিক কেনো ভাইয়া!!!!!!
পুরোনোটা কি হারিয়ে ফেলেছো!!!!!!
১৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০১
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপুনি আমিও পাহাড় দেখেছি কিন্তু তোমার মতো করে নয়। তোমার বর্ননার দরনটাই আলাদা। সু্ন্দর বর্ননায় আর এত সব সুন্দর ছবি পোষ্টে পাঠক হিমষিম খাবে কোনটাকে প্রাধান্য দিবে।
তোমাকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ু!!!!!!!!
রোজ রোজ ঘুরে এসে তো লিখে রাখতাম যা দেখতাম সবই!!!!!!
তোমাকেও নতুন বছরের শুভেচ্ছা!!!!!!
অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি!!!!!!
১৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০২
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: বাপরে! এত্তো লম্বা পোষ্ট! এখনো পুরো পড়ি নাই
ছবিগুলো ভালো লাগলো, তবে ক্যামেরায় ত্রুটি আছে।
এক মহিলাকে দেখতেছি, তবে পুরো চেহারা দেখা যায় না। সম্ভবত ক্যামেরার সমস্যা
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০৮
শায়মা বলেছেন: ক্যামেরা শুধু না ক্যামেরাম্যানেরও সমস্যা!!!!!
তোমার নাম নজরুল নাকি ভাইয়া!!!!!!!!
১৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০২
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনার কি-বোর্ডটা কোন ব্র্যান্ডের ?
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০৯
শায়মা বলেছেন: আইপ্যাড ব্র্যান্ড ভাইয়ু!!!!!!!!!
১৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০৭
জেন রসি বলেছেন: ঠিক আছে এভারেস্টে আমি একাই যাব!
নৌকায় উঠেছেন। সাঁতার পারেন?
আমার মনে হয় নৌকায় ভয়ে চোখ বন্ধ করে ছিলেন।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১১
শায়মা বলেছেন: যাও যাও একাই যাও!!!!!
শেষে আমি পিছলাই পড়লে তো তুমি ভর্তা হয়ে যাবা!!!!!!
আরে সাঁতার পারি তো!!!! সাঁতার পারবোনা তাই কি হয়!!!!! কত্ত টাকা খরচ করে আমাজনে শিখলাম!!!!!!!
কিন্তু তবুও পানি দেখলেই আমি পায়ের তলে মাটি পাইনা জানো!!!!!
২০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০৮
নুর আমিন লেবু বলেছেন: আপ্পি আমি মোটেও ঠাট্টা করছি না।
আমি একেবারেই ছোট। তোমার অনেক ছোট।
সবে মাত্র কলেজে পড়ি।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৫
শায়মা বলেছেন: আমিও কি ঠাট্টা করছি নাকি!!!!!!
আমিও তো বললাম !!!!!! রোজ ১০ লাইন লিখে আমাকে দেখাও।
মানে লিখতে লিখতেই লেখা শেখা যায় ভাইয়া পিচ্চু!!!!!!
২১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১২
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: নজরুল হবে ক্যান?
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৯
শায়মা বলেছেন: হা হা
জানিনা ক্যান!!!!!!!
মনে হলো !!!!!!!!!!
২২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৪
সুমন কর বলেছেন: কিছু পড়ে, ছবি দেখে চলে গেলাম..............পরে............
+।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২২
শায়মা বলেছেন: পুরোটাই পড়ো ভাইয়া!!!!!!!!!!
তুমি সিনসিয়ার পাঠক আমি জানি!!!!!!!
এত কষ্ট করে সব মনে করে করে লিখলাম আর না পড়েই যাবে না!!!!!!!!!
২৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: ও ....................!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
ধনীলোকী ব্র্যান্ড...........
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
আরও কি কি ব্রান্ড শুনতে চাও বলো!!!!!!!!!!!
২৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৯
জেন রসি বলেছেন: আমাজনে সাঁতার শিখলে এমনটাই হবে! পানির তলে মাটি পাওয়া যাবেনা! বুড়িগঙ্গায় শেখা উচিৎ ছিল!
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৬
শায়মা বলেছেন: বুড়িঁগঙ্গা!!!!!!!!
ইয়াক থু থু!!!!!
কালো পানি!!!!!!
মরে যাবো তো!!!!!
আমার ওসিডি আছে জানোনা!!!!!!!!
২৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
বড়ই সৌন্দর্যময় সকল ছবি
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৮
শায়মা বলেছেন: হা হা থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!
তবে ক্রেডিটটা রাঙ্গামাটির।
চোখ জুড়িয়ে যায় আর মন ভরিয়ে যায়!!!!!
২৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: গরীবি ব্র্যান্ডের নাম বলতে পারেন। যেন সাধ্যের মধ্যে কিনে সুখ পেতে পারি।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪০
শায়মা বলেছেন: আরে আমি কি কোনো ব্রান্ডই বিক্রি করি নাকি!!!!!!!!!!!!!
সেটা তো তোমাকে মার্কেটে যেতে হবে ভাইয়ু!!!!!!!!!
২৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ঝর্নার পানি কি পান করা হইয়াছে
আর একখানা ছবিতে আলতা সুন্দরী, সুন্দরী লাগছে
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪৩
শায়মা বলেছেন: আরে না !!!!!!
ইয়াক থু থু!!!!!!!!!
ঝর্নার পানিতে আর্সেনিক আছে নাকি কে জানে!!!!
আমি তো দেখতে গেছি!!!!!!
খেতে যাইনি!!!!!!!!!
আর আমি তো আলতা সুন্দরীই সাজিয়াছিলাম!!!!!!!!!!!!
২৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪৯
আখেনাটেন বলেছেন: সুন্দর লিখনিসহ ছবি। তবে শেষের টুকরো টুকরো বর্ণনাগুলো আরোও ভালো লেগেছে।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫৮
শায়মা বলেছেন: হা হা শেষের ঘটনাগুলো আসলেই মজার ছিলো আর আমার এ ভ্রমনে স্মরনীয় হয়ে থাকবেও।
২৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫১
রাতুল_শাহ বলেছেন: ওরে মারে..........
কি বলে ঝর্নার পানি নিয়ে.........
মুসা বিন শমসের কি আপনাদের কেউ হলো?
মনে হচ্ছে কেউ হতে পারে। সব ব্যাপার ইয়াক থু থু ব্যাপার আছে। এভাবে সব জায়গায় থু থু ফেললে পরিবেশ নষ্ট হবে।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০০
শায়মা বলেছেন: মুসা বিন শমসের তো আমার আত্মীয় জানোনা!!!!!!
উনি বিন শমসের আর আমি সবজান্তা শমসের..........
৩০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ঝর্ণার পানি মুখ ধুয়েছেন নিশ্চয় ।
আপনার বান্ধবীদের ছবি দিতে ভুলে গেছেন কেন?
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০২
শায়মা বলেছেন: ইয়া আল্লাহ!!!!!!!!!
এই গুলা তো তোমার শ্বাশুড়ি আম্মারা!!!!!! মানে আমার বান্ধবীরা!!!!!!!!!!!
ছবিটা কি তুমি তুলেছো!!!!!!!!!
৩১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: হুম, আমি তুলেছি !!!
আচ্ছা, শ্বাশুড়িরা কি তার মেয়ের জামাইদের এই ভাবে খাবার............
শুভ কামডা সেরে ফেলতে হপে
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৪
শায়মা বলেছেন: বাহ একবারেই চার কন্যাকে!!!!!
চারটা শ্বাশুড়ি দেখা যাচ্ছে!!!!!
৩২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এক নজর দেখে ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম । প্রফেশনাল একটি লিখায় ব্যস্ততায় আছি । পরে আবার আবার অাসব ।
শুভেচ্ছা রইল ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:২০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!
তাড়াতাড়ি লেখা শেষ করো!!!!!!
আর অনেক ভালো থাকো!!!!!
৩৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
হা, হা, হা
আমার মত অপদার্থ আবার বিয়ে !!
গানডা শুনছেন না !!!
বয়স আমার বেশি না ওরে টুকটুকির মা
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:২৪
শায়মা বলেছেন: না শুনিনি এই গান!!!!!!
কালকে শুনবো!!!!!!!!
এখন ঘুমাতে যাই!
বাই বাই
৩৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৪৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
ছবিটা দারুণ, যেন নিঃসঙ্গ একাকী
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০০
শায়মা বলেছেন: হা হা এই জন্যই বলি ছবি সব সত্যি কথা বলে না!!!! এই যে দেখো ছবিতে আমাকে একটু মটু মটু লাগে আমি আবার ততটা মটু মটু না কিন্তু তাই বলে সত্যিকারে!
হা হা হা হা হা হা
আর আমার এই নিসঙ্গ ছবির পিছে এক দঙ্গল বাচ্চাকাচ্চা ছেলে বুড়া ছিলো। অবশ্য তাদের কেউ কেউ এদিক সেদিকে ঘুরাঘুরিতে মত্ত ছিলো। কেউ কেউ গাছেও উঠছিলো পিচ্চিরা। এবং উঠতে গিয়ে পিঁপড়ার কামড়ও খেলো। কিন্তু ছবি বলছে নিঝুম দ্বীপে আমি।
৩৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৪৫
বিজন রয় বলেছেন: ভ্রমণের কথকতা, ভ্রমণের ছবিকথা, ভ্রমণের ঊনকথা।
তবে পোস্টটি আপনার অন্য অনেক অনবদ্য পোস্টের মতো ক্লাসিক্যাল হয়নি।
এনি ওয়ে তড়িঘড়ি করার ফল সবসময় ভাল হয় না।
একটি ভাল পোস্ট আশা করছি পরবর্তীতে।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩১
শায়মা বলেছেন: ইশ!!!!!!!!!!!!! মোটেও তড়িঘড়ি না!!!!!!!! আন্দাজে বান্দাজে বললেই হলো, না!!!!!!!!!!! কাল সারাদিনের ২৪ ঘন্টার ১৮ ঘন্টা নিয়ে এই লেখা লিখেছি আমি! কাজেই আবারও প্রমানিত হইলো তুমি পোস্ট পড়ো না!!!!!!!!!! পড়লে বলো কোথায় কোথায় তড়িঘড়ির ছাপ মনে হলো শুনি!!!!!! আমি পরম ধৈর্য্যশীলা মানবী জানো না!!!!!!!! তাহা যে আমার লেখাতেও ফুটে উঠেছে সেই কথা যে কেউই স্বীকার করবে! তুমি কোন দেশ থেকে আসলে আল্লাহ জানে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
যাইহোক আমার চোখে মানে আমার মনে আমার পরম আদরে যতনে লেখা পোস্টই সর্বসেরা বুঝছো!!!!!! কাজেই তোমার আশা করে লাভ নেই আমি তো আমার সাধ্যমতই লিখবো আর নিজেই খুশী হবো বুঝছো!!!!!!!!!!
আর আমি খুশী!!!!!!!!! আমার স্মৃতিবহুল শীতের পাখিদের নিয়ে এবারের এ ভ্রমনে!!!!!!!
তোমার আশা নিয়ে তুমিই লেখো ভাইয়ামনি সোনার খনি!!!!!!!!!!!
৩৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৪৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নৈস্বর্গিক সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি.......রাঙামাটি সম্পর্কে এই বিশেষণটাই শুধু মানায়।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই ভাইয়া!!!!!! রঙ্গে রঙ্গিন । শুভলং এর এক বোগেনভেলিয়া ঝাঁড়ের নীচে দাঁড়িয়ে আমার মনে হচ্ছিলো আমিও তার গোলাপী রঙ্গে রঙ্গিন হয়ে উঠেছি!
৩৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৩
সারাফাত রাজ বলেছেন: আপু, অসাধারণ।
১ থেকে ১০ অতিরিক্ত অসাধারণ।
৪ নম্বরের ঘাটের বুড়িটাকে দেখতে ইচ্ছা করছে।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮
শায়মা বলেছেন: হা হা হা আসলেই ভাইয়া। ভ্রমন তো সৌন্দর্য্য দেখা আর ফিল করা তবে এই সব ঘটনাবলীও কি বাসায় বসে থাকলে দেখা হতো বলো!!!!!!!
এই সব ঘটনাগুলো আজীবন মনে পড়বে আর আমি হাসবো!!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!!!!
৩৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫০
পুলক ঢালী বলেছেন: সুন্দর বর্ননায় রসব্যঞ্জনের প্রাচুর্য্য ভ্রমন আর ছবি পোষ্টকে আকর্ষনীয় করেছে। অনেক মজা পেলাম খুব ভালও লাগলো।
এমন নির্মল আনন্দদায়ক পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংকস আ লট ভাইয়ামনি!!!!!!!!
অনেক অনেক খুশি হলাম!!!!!!! অনেক ভালো থেকো!!!!!!!!!
৩৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এত্ত বড় লেখা বাবারে পড়তে পড়তে বুড়া হয়ে গেলাম । তবে পড়তে গিয়ে বিরক্ত হয়নি একটুও।
প্রথম ছবিটা কি ভাল কি ভাল।
শুধু ভ্রমনই করেননি। সাথে চারপাশের জীবনও দর্শন করেছেন। কত সুন্দর করে তা তুলে ধরেছেন। একেই মনে হয় বলে জাদরেল লেখক। তবে আপনার বেলায় আপু জাদরেল শব্দটা মনে হল বেমানান হচ্ছে। যাই হোক আপু লেখাটা অসাধারন।
যদিও পুরা ছবি দেননি তবে আমার কাব্য কনাটি মনে হয় ভুল হয়নি
** জানো নাকি বাপু
দেখতে পরীর মত
শায়মা আপু।
ভাল থাকবেন আপু।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
ঠিক ঠিক আশপাশ দেখে হাসতে হাসতেই আমি শেষ!!!! আর পরী মরী জানিনাাা!!!!!!!!!!!! আই এনজয় সৌন্দর্য্য মানে আমি সৌন্দর্য্যবিলাসী!!!!!!!!
৪০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩
ফটোডিক্টেড বলেছেন: আপনার সাথে সাথে আমিও রাঙ্গামাটি ঘুরে এলাম। শুভেচ্ছা জানবেন।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬
শায়মা বলেছেন: হায় হায় ভাইয়া!!!!!!!!!!!
ফোটোডিটেক্ট কেনো তোমার নাম!!!!!!
ফোটো ডিটেক্ট দিয়ে কি করো তুমি বলোতো!!!!!!!!!!!
৪১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুলংএ তো এখন আর পানি পাওয়া যায়না, পাশের ছোট্ট ঝর্নাটায় নিশ্চয়ই গিয়েছিলেন? ওখানে এখনো বেশ পানি।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫২
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই বড় ঝর্নায় কোনো পানিই নেই। ছোট্টটাতে ক্ষীন ধারা।
তবে শুভলং তেমন ইন্টারেস্টিং লাগেনি শুধু বোগেনভেলিয়ার ঝাঁড়টুকু ছাড়া। শুভলং যে উদ্বোধন করেছিলেন উনি আমাদের এক শীতের পাখি রিলেটিভের বিশেষ পরিচিত বন্ধু আর তাই সেখানে যেতেই হলো।
এই সেই বোগেনভেলিয়া ঝাঁড় ভাইয়া.....
৪২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: শীতের পাখীদের নিয়ে আপনার কাপ্তাই রাঙ্গামাটি ভ্রমণ বৃত্তান্ত পড়ে ভাল লাগলো। যেকোন ভ্রমণ বৃত্তান্তই আমার ভাল লাগে, তবে তার লেখক যখন জুন, পুলহ ও আপনার মত কেউ হন, তখন উচ্চাশাটা বেড়ে যায়। কবি বিজন রয় যেমনটি বলেছেন, পোস্টটি আপনার অন্য অনেক অনবদ্য পোস্টের মতো ক্লাসিক্যাল হয়নি - সেটা হয়তো আপনিও বুঝতে পারবেন। যেসব জায়গাগুলোয় গিয়েছিলেন, সেখান থেকে এর চেয়েও অনেক ভাল ছবি আশা করেছিলাম। পাওয়া যেত। রাঙ্গামাটি-কাপ্তাই সড়কটা পুরোটাই তো খুব সুন্দর ছিল।
তবে "এ জার্নি বাই ট্রেন" এবং এ ভ্রমনের চিরস্মরনীয় কয়েকটি বিশেষ ঘটনার বর্ণনাগুলো শায়মাসুলভই হয়েছে, যথারীতি আকর্ষণীয়।
শিরোনামের ছবি নির্বাচনটি ভাল হয়েছে। দ্বিতীয় ছবিটাতে প্রকৃতি আর আধেক নারী- এদের মাঝে কে কার সৌন্দর্য বাড়িয়েছে, তা বলা মুশকিল। নৌবাহিনী সংরক্ষিত সি বীচ এর আরো কিছু ভাল ভাল ছবি দেখতে পাব বলে আশা করেছিলাম।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এই পোস্ট লেখার সময় তোমার কথা মনে পড়েছিলো অনেকবার। এমনকি সে কথা আমি এখুনি তোমার ব্লগে গিয়ে বলে আসতে চেয়েছিলাম। এখুনি যেতামও তুমি না আসলে। যাইহোক তোমার কথা মনে পড়ার কারন
১. তুমিও আর্মিতে ছিলে
২. আমার পোস্ট তুমি মন দিয়ে পড়ো আর তাই বর্ণনা পড়ে অনেক হাসবে ভেবে!!!!! হা হা হা
বিজনভাইয়া তো পোস্ট পড়েই না ভাইয়া!!!!!!!! হা হা হা তাই আসলেই বুঝিনি ! আর এত শত আর ভাবছি না !!!!!!!! মন দিয়ে যা ভালো লাগে লিখেই যাবো যে কটা দিন বিজি থেকে ইজি আছি।
তবে তুমি যখন বললে তখন বুঝলাম ছবিগুলি আরও আরও ভালো হতে পারতো। আসলে ছবি দেবার ব্যাপারে আমার মাথায় অনেক ঝামেলা কাজ করে। আর এত এত রাঙ্গামাটি কাপ্তাই এর ছবি আর ভিডিও আছে !!!!! কত আর দেবো!!!!! তবে তুমি যখন বললে এইবার দিয়ে দেবো জুড়ে ! ছবির ভারে পোস্ট না ওপেন হলে আমার দোষ নেই কিন্তু!!!!!!
আর চির স্মরনীয় ঘটনা আরও আছে ! হা হা হা কত আর লিখবো বলো!!!!!!!!!
আর ব্লগে মারমেইডের মত আধেক নারী আধেক মাছের বদলে আধেক নারী আধেক প্রকৃতি/ টেবিল/ চেয়ার / খানা পিনা দেওয়া আমার চিরায়ত ট্রেডিশন।ছোটবেলায় হ্যান্স ক্রিশ্চিয়নের ফ্যান হবার কুফল আর কি!
নৌ বাহিনীর সি বীচে যখন পৌছায় তখন সূর্য্য ডুবু ডুবু কাজেই ছবিগুলিও সাঁঝের মায়া টাইপ। তাই দেইনি!
আচ্ছা ভিডিও থেকে দেওয়া যায় কিনা চেষ্টা করে দেখবো!!!!!!
অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!
৪৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫
রানা আমান বলেছেন: খুব আনন্দ নিয়ে পড়লুম একটি ভালো লেখা ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!! অনেক অনেক ভালো থেকো!!!!!!
৪৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৪
ফটোডিক্টেড বলেছেন: হা হা আমার নাম ফটোডিটেক্ট না ফটোডিক্টেড, মানে ফটোর প্রতি আমি অ্যাডিক্টেড। প্রতিটি ছবি আমার সাথে কথা বলে। আপনার ছবিগুলো আমার সাথে কিন্তু অনেক গল্প করলো।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১২
শায়মা বলেছেন: ওহ তাই বলো!!!! যাক বাবা বাঁচলাম!!!!!!!
আমার ছবিগুলি তোমার সাথে গল্প করলো!!!!!!!!!! হা হা হা ছবিরাও তার মানে গল্প করে!!!!!!
তোমার জন্য কাপ্তাই হৃদের একটা মন হারানো গল্প দিলাম.........
৪৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার বর্ণনার সাথে অসাধারণ সব ছবি।
ধন্যবাদ বোন শায়মা।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!!!!
অনেক অনেক ভালোবাসা আর কৃতজ্ঞতা!!!!!!
৪৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩০
সামিয়া বলেছেন: সুন্দর লাগলো।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনিমনি!!!!!!!!!!
৪৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪২
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা মিশিয়ে অসাধারন ..........
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৬
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!!!
৪৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৪
পথহারা মানব বলেছেন: এত লম্বা ট্রেন!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এক বগি থেকে আরেক বগিতে যেতে যেতেই হাপিয়ে উঠলাম..যদিও এই ট্রেনে কোন কাটলেট, চিপস, চিকেন ফ্রাই কিছুই ছিল না তারপরও পুরো ট্রেনটার এমাথা থেকে ও মাথা ঘুরেফিরে দেখলাম!!!!!!!!!
সকালে ঘুম ঘুম চোখে বাথরুমের দরজার পরদা সরাতেই ওমা দরজায় এক কুমিরের বাচ্চা! এই কুমিরের বাচ্চা ড্যাব ড্যাব করে আমার দিকে আবার তাকিয়েও ছিলো।
হা হা হা
কুমিরের বাচ্চাটা বলতেছিল, হাউ মাউ খাউ...শায়মীর গন্ধ পাউ
আমি তো তাকে দেখেই এমন এক চিৎকার দিয়েছি যে কোনো ইনসিডেন্ট এলার্মও ফেইল হবে মনে হয় আমার চিৎকারের আওয়াজের কাছে
এলার্ম নিয়ে ভাবনা, আর না না
আজই আপনার বাসা বাড়ি, ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে লাগিয়ে ফেলুন এলার্ম শায়মা
এক আওয়াজেই ফায়ার ব্রিগেড, এম্বুলেন্স সব হাজির!!!!!!!!!!!!!!!
শায়মা এলার্ম আপনার বাসাকে রাখবে নিরাপদ ও ঝুঁকিমুক্ত (ডিলারশীপের জন্য আগ্রহী ব্লগাররা যোগাযোগ করুন )
পুরা আমাদের টিমের ১১জন সহ ওদের বাংলোর বাবুর্চি, দারোয়ান, ড্রাইভার, মালী, তাদের বউ বাচ্চাসহ সব ঘুম ভেঙ্গে হাজির হলো আমার রুমে।
ভাবল এই বুঝি কেউ নিয়ে গেল রে....হা হা হা
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা
এখন খুব হাসি বেরুচ্ছে তাই না বাবাজান!!!!!
সেই কুমিরের বাচ্চার কিলবিলে চেহারা দেখলেই বুঝতাম কত বড় বীর সাহসী!!!!!!
ইয়াক থু থু থু !!!!!!!!!!!!
ছবি দিতেই আবার গা ঘিন ঘিন চিন চিন ওরে বাবারে মারে গেলাম রে!!!!!!!!
৪৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২
পথহারা মানব বলেছেন: আহ!!! কি সুন্দর কুমিরের বাচ্চাটা!!!!!!!!!!!!!
তোমার ধরে নিয়ে আসা উচিত ছিল!!!! জিনি ভাই ফ্রাই করে খেতে পারত
ফ্রায়েড টিকটিকি আর সাথে তেলাপোকার স্যুপ...অসাধারন একটা ডিনার হত জিনিভাইয়ার জন্য!!!!!!!!!!!!!!!
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১
শায়মা বলেছেন: ঐ সাথে সাথে তুমিও খাইতা!!!!!!!!
নিজেই যাও আর ধরে আনো!!!!!!!!!!!!
আমি ধরে আনবো !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
জীবনেও না !!!!!!!!!!!! মরণেও না!!!!!!!!!!!!!!!!!
৫০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২
ধ্রুবক আলো বলেছেন: এতো লম্বা পোষ্ট পড়তে পড়তে কাহিল হয়া গেছি, কফি দেন... লাঞ্চ পরে করবো।
পোষ্ট টা খুব ভালো লাগলো, তবে লেখা গুলো আবার পড়ে দেখবো ভালো করে।
পোষ্টে +++++
খুব অসাধারন হয়েছে। তবে যেখানেই ঘুরতে যান, খুব সতর্ক থাকবেন , শুভ কামনা রইলো.,..
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭
শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে শুধু এক মাগ কফির বদলে পুরা কফি স্টোর দিয়ে দিলাম!!!!!!!!!!!
ওকে ওকে শুধু এক মাগ কফির বদলে পুরা কফি স্টোর দিয়ে দিলাম!!!!!!!!!!!
৫১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: একটা সম্পূরক প্রশ্ন । আপনার পুরো ছবি দেন নাই কেনো ? কোথাও নাক কাটা, কোথাও গাল কাটা, কোথাও চোখ কাটা !!
ভ্রমন গল্প দেখেই মনে হচ্ছে উপভোগ করেছেন জম্পেস ।
টিকটিকিরে কুমির ভাবা হচ্ছে ! কুমির সে খবর জানলে কিন্তু আপনার খবর ছিলো, তার মান ইজ্জত নিয়ে এভাবে টানা হেঁচড়া করছেন !!!
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৪
শায়মা বলেছেন: আহা তোমার নাম দাও নাই কেনো!!!!!
যে কারণে নাম দিয়েছো এই খটোমটো অংবং সে কারণেই আধা আধা ছবিও!!!!!!!!
ভীষন মজার ছিলো এই ভ্রমন!!!!!!
টিকটিকিকে কুমির ভাবলে আমি কি করবো!!!!!!! আসলে কুমিরও লজ্জা পাবে সেই টিকটিকির সাইজ দেখলে বা ভুল করে নিজের বাচ্চা ভেবে বাড়িতেও নিয়ে যেতে পারে!!!!!!!
৫২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ইন্টারভ্যাল !
ইচ্ছের ঘোরাঘুরি মজার না হলে কী চলে !!
হা হা !!
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১২
শায়মা বলেছেন: হা হা কিসের ইন্টারভ্যাল ভাইয়ু!!!!!!!!
তোমার নিকগুলার মাঝের ইন্টারভ্যাল নিক নাকি!!!!!!!!!!
যাইহোক আসলেই মজার ঘুরাঘুরি উইথ বুড়াবুড়ি গুড়াগুড়িও!!!!!!!!!!!!!
৫৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৯
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ইন্টারভ্যালটা হচ্ছে আপনি আমার নাম জানতে চাইছেন আর আমি আপনার ছবি নিয়ে !!!
আমার তো নিক একটাই,একটা দিয়েই সময় পাই না, আবার আরো নিক !!! সো এখানে ইন্টারভ্যাল হয়ার কোন সুযোগ রাখি নি ।
শেষের ছোট ছোট গল্পগুলো ভ্রমণের প্রাণ ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪০
শায়মা বলেছেন: আহা আহা
তুমি বললে আর আমিও বিশ্বাস করলাম আর কি!!!!!!!!! হুহ !!!!!
আজকাল দেখি অনেকেই আমার ঢঙ্গী পদকটা কেড়ে নিতে আগ্রহী!
যাইহোক আসলেই শেষের গল্পগুলো নিয়েই আমি হাসি!!!!!!!
সারাজীবন হেসেই যাবো!!!!!!!!
৫৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:২৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: খুব মজা করেছো দেখি! বর্ণনাও দারুণ ! ছবিগুলিও সুন্দর ঝরঝরে! সব মিলিয়ে অসাধারণ এক পোস্ট ! তা অর্ধেক মানবী'টা কে গো?
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪২
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ অনেক অনেক মজা করেছি ভাইয়ামনি!!!!!!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকেও!!!!!!!!
অর্ধেক মানবীটা হলো মারমেইডের বোন ভারমেইড!!!!!!! মানে আধা মানবী আধা ভ্রমন পিকস!!!!!!!!!!
৫৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আধা পড়ছি , বাকি আরেকদিন
এর মাঝে বান্দরের ছবি সবথিকা সুন্দর লাগছে , তোমার আধা পিক গুলোর পাশে কিউট বান্দর গুলিরে কেউ যদি ফটোশপ করে দিত , তাইলে সবচাইতে সুন্দর মানাইত
তাইলে আর জিন্দেগীতে আধা পিক দেয়ার সাহস করতা না
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫
শায়মা বলেছেন: আরে কি বলো!!!!!!!!!
টিকটিকি দেখে ভয় পেলেও বান্দরের সাথে আমার দারুন সখ্যতা। মানে একদম গলাগলি না হলেও কাছকাছি দাঁড়িয়ে ছবি আছে তো!!!!!!!!!!! তোমাকে চুপি চুপি দেবো ওকে !!!!!!!!!!!! নাইলে সবাই তো আমাকে আবার বান্দরের বোইন ভাবতে পারে!!!!!!
৫৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫০
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: আমারতো কুমীরের ছোট্ট বাচ্ছাটাকে ভীষণ সুইট লেগেছে ! কত্ত কিউট !!!!
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০০
শায়মা বলেছেন: ইয়াক থু থু থু ভাইয়া!!!!!!!!
শিঘরী গিয়ে তোমার যাদুর বীন বাঁজিয়ে ধরে আনো ঐ দুইটাকে!!!!!!তোমার সাপুড়ের ঝোলায় বন্দী করে রাখো প্লিজ!!!!!!!!!
৫৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৪
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: বিশ্বাসে মেলায় মুক্ত, অবিশ্বাসে অরণ্য!
ওরাও যেন হাসে ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭
শায়মা বলেছেন: ওরা তো হাসিখুশী মানুষেরাই!!!!!
হাসবেই তো!!!!!!!
তুমি কেমন আছো ভাইয়া! আজ তো তোমার ছুটি!!!!!!!
৫৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ভালো আছি সম্ভবত !
আমার তো প্রতিদিনই ছুটি !
আপনি কেমন আছেন ?
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১২
শায়মা বলেছেন: প্রতিদিনই ছুটি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কেমনে!!!!!!!!!!!!!!!!!!
তুমি তো আর বেকার না!!!!!!!!
বললেই হলো!!!!!!!!!
আমি ভালো আছি!!!!!!!! ভালো ছিলাম!!!!!!!!!!! ভালো থাকবো!!!!!!!!!!!!!!!
৫৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪
কাবিল বলেছেন: সুন্দর!
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪
শায়মা বলেছেন: কেমন আছো ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!
থ্যাংকস আ লট!!!!!!!!!!
৬০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২০
০১মৃনাল বলেছেন: দারুণ ছিল ছবিগুলা, ভ্রমন কাহিনী টাও অনেক সুন্দর.
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!
৬১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২১
ক্লে ডল বলেছেন: "এই পোষ্ট পড়ে শেষ করতে অনেক ধৈর্য আর স্থিরতা প্রয়োজন ক্লে ডল! আপাতত কেটে পড় এখান থেকে।" নিজেকেই নিজে বললাম!
ঘুরাঘুরি আনন্দময় হোক আপনার।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২৯
শায়মা বলেছেন: তুমি এত অধৈর্য্য আগে বুঝিনি আপুনি!!!!!!!!!!!!!!!!
৬২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: ছবিতে অর্ধেক দেখা ভদ্রমহিলা অনেক সুন্দর ।
আচ্ছা উনি কি বিবাহিতা
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০০
শায়মা বলেছেন: হায় হায় উনি তো আকাশে থাকেন!!!!!! মানে উনি পরীরাণী! আর পরীরাণীদেরকে এই সব জিগাসা করা নিষেধ!!!!!!!!!
আবারও অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!!!!!!! কেনো থ্যাংকস বুঝেছো নিশ্চয়!!!!!!!!!!
৬৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৪
কাছের-মানুষ বলেছেন: বর্ননার সাথে ছবি অসাধারন হয়েছে । মুগ্ধ হলাম ছবিগুলো দেখে ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংকস আ লট ভাইয়া!
৬৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৯
পুলহ বলেছেন: পোস্টটা বোধহয় দুইভাগে দিতে পারতেন আপু।
অর্ধেক চেহারার ছবিগুলোর চেয়ে যেটায় আপনি পুরোপুরি আছেন (মন্তব্য নং ৩৪ দ্রষ্টব্য) বেশি ভালো লেগেছে।
খায়রুল আহসান স্যারের মন্তব্যটাও সঙ্গত কারণেই ভালো লাগলো।
পেদা টিং টিং শব্দের অর্থ জানতাম না। এটা কোন ভাষার শব্দ তা জানেন কি? চাকমা ভাষাই হবে বোধহয়...
প্রায় ৭/৮ বছর আগের স্মৃতি মনে পড়ে গেলো। বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র থাকাকালীন গিয়েছিলাম সে দেশে...
যে দেশের রঙে আপনার, আমার সকলেরই চোখ জুড়ায়...
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১১
শায়মা বলেছেন: আবার দুইভাগে!!!!!!
কেনো কেনো কেনো!!!!!!!!! একবারেই দিয়ে দিলাম কত কষ্ট করে !!!!!!!!
এখন কষ্ট করে পড়ো ভাইয়া!
আর ছবি হি হি আমি তো আধা মানবী তাই আধা আধাই আমার ভালো লাগে!!!!!!!
খায়রুলভাইয়ার সব মন্তব্যই পৃথিবী সেরা!!! পেদা টিং টিং চাকমা শব্দ।
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!
৬৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৭
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: আমি নিজ থেকেই নিজে ছুটি নিয়ে নিয়েছি সেই কবে !
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১২
শায়মা বলেছেন: হায় হায় কেনো!!!!!!
কি মজা রোজ তোমার ছুটি ভাইয়া রোজই তোমার ছুটি....
আহা হা হা হা
৬৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫২
কালীদাস বলেছেন: ভালই বেড়াইছেন অনেকগুলা চেনা স্পট দেখলাম, লাস্ট গিয়েছিলাম ফোর্থ ইয়ারে পড়ার সময়, তাও ৯ বছর আগে।
আপনের এবারের হাফ ফটু দিয়ে ফুল ফটু সিমুলেট করা খুব সহজ হবে, যারা বিদ্যাটা জানে আরকি
নাহ, মনে হচ্ছে একটা ট্রাভেলগ দিয়েই আমার তিনবছরের ব্রেকটা কাটাতে হবে...
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৬
শায়মা বলেছেন: না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
করবানা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
ফটু নিয়ে এই সব করতে হয় না ভাইয়া!!!!!
আর অনেক অনেক মজা হয়েছে ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!সত্যিই সে এক অনাবিল সৌন্দর্য্য আর ফিরতেই ইচ্ছা হয় না সেখান থেকে। তুমি কোন সাবজেক্টে পড়েছো ভাইয়া?
৬৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৩
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ভালো না লেগে উপায় ছিলনা তাই আর কি!
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ ভাইয়ামনি!!!!!
৬৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫২
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ঢঙী শায়মার ''রাঙ্গামাটির রঙে চোখ জুড়ালো- একটি শীতকালীন ছুটি ভ্রমন ব্লগ'' পোস্টের বায়োপসি
মুখে মুখে সোয়া সের
পালোয়ান সাচ্চা;
টিকটিকি দেখে কয়
কুমিরের বাচ্চা!!!
এই যদি হয় তার
সাহসের দৌড়টা;
খুব বুঝি কেমন হলো
এডভেঞ্চারি ট্যুরটা।
পাহারের ধারে বসে
খেয়ে ঠোঙা ঝালমুড়ি;
ছবি পোষ্ট করে ক'বে
পাহারটা ছোট ভারি।
লেকের পানিতে ছুঁয়ে
আলগোছে আঙ্গুল;
ক'বে পারি দিছি ঝড়ে
কি বিপদ সংকুল?!?
পেখনার রাণী সে যে
ধূলো দেখে ফিট খায়;
লোকজন দেখলেই
ঘিনে নাক সিঁটকায়।
হেথা কয় ভীন কথা
''কত জনে মিশেছি'';
শায়মারে চিনি যারা
শোনে খুব হেসেছি।
আর্মির পিছে পিছে
উঠে দামী রিসোর্টে;
খায় সুখে খানাদানা
রাঁধিয়া বামবুশুটে।
শপিংএই দিন শেষ
ড্রেস কিনে ভুটানি;
অর্ধেক ছবি তুলে
কত তার ফুটানি।
চেহারা দেখিয়ে হাফ
ভাব ধরে ঢঙ্গি;
বাকী মুখ ব্রনে ভরা
আঁচিলের সঙ্গি।
শেষের প্যারাগুলোয়
কয়েছে যা গল্প;
বানিয়ে বলেছে প্রায়
হাছা খুবি অল্প।
গল্প বানাতে তিনি
জেনো অতি দক্ষ;
শপিং আর খানা ছিলো
ট্যূরে মূল লক্ষ্য।
এই ছিলো শর্টকাটে
ট্যূরের বায়োপসি;
ডাইনি কি করে কে জানে
খোদা নাম জঁপছি।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৫
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা লিখেছো না
চান্দগাঁও এর ভুত!!!
লিখে আনি জবাবটা
ছাড়াবো তোমার ভুত!!!!!!!!
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬
শায়মা বলেছেন: আহা আহা পালোয়ান
কে বলেছে টিকটিক!!!
কুমিরেরই বেবি সে যে
জানো না তো ঠিক ঠিক।
সাহসের দেখেছো কি
দৌড়িয়ে বনেতে
সাঁতরিয়ে এলাম যে
সাগরের কোনেতে।
পাহাড় ডিঙ্গিয়ে গেছি
পিছে ফেলে পর্বত
হাতী ঘোড়া হরিন আরও
সাথে ছিলো মর্কট।
তুই এক কানা গাধা
লেক ভাবো সাগরে
মেঘ ডাকে ভাবো ঝড়
বলো বাবা মাগোরে!
পেখনাটা ঝকঝকে
তকতকে ঝলমল
রাণীরা কি ধুলো মাখে
কি বললি আরও বল!!!!!!!!!!!!
কতজনে মিশলে কি
দূরে ছিলো দাঁড়িয়ে
মেশা মানে কারে কয়
গলা ধরো জড়িয়ে!!!!!!!!!
তাইলে কি খুশি হতি
ভাঙ্গা ঘরে উঠলে
না খেয়ে লেংড়া হয়ে
লেং লেং ছুটলে!!!!!!
।
ভুটানটা পেলে কোথা
স্বদেশটা চেনোনা!!!
বুঝেছি বুঝেছি তুমি
পাকি ছাড়া কেনোনা!!!!
ঢঙ্গি হবো ঢঙ্গ ঢঙ্গা
তোর কিরে ভুটুরাম!
আমা মুখে ব্রন বলা!
পিটিয়ে ভোলাবো নাম!
৬৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ছবিগুলো সুন্দর।
পোস্ট দেখে মনে হচ্ছে, "ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক"এর জন্য তৈরি করেছেন?
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৭
শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়া!!!!!!!
কোথায় হারিয়ে গেছিলে!!!!
উই অল ওয়ার মিসিং ইউ!!!!!!!!!
৭০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৬
কালীদাস বলেছেন: টেনশনের কিছু নাই, আমি পারি না। মেলা বছর আগে কিছু ওয়েবসাইট দেখছিলাম যেখানে করা যেত; এখন আর সেগুলোর ঠিকানাও মনে নাই। তার উপ্রে হাজার হোক আমি খুবই ভালু পুলা
স্ট্যাটিসটিক্স
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১০
শায়মা বলেছেন: যাক বাবা বাঁচা গেলো!!!!!!
আই নো ইউ আর ভালো পুলা!!!!! তাই তো আই লাইক ইউ সো মাচ ভাইয়া!!!!!
তবে স্ট্যাটিসটিক্স পড়ছো জেনে ভয় পেলাম!!!!!!!!!
৭১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: জায়গাটার নাম ছিলো টাইগার পাস... যদিও সেখান দিয়ে গরুও পাস হচ্ছিলো ... মজা পেলাম!
তবে এখানের বাঁদরেরা খুবই ফ্রেন্ডলি -- ফ্রেন্ড পেলেই মনে হয় ওরা ফ্রেন্ডলী হয়!
বছর ছয়েক আগে পেদা টিং টিং দ্বীপে গিয়েছিলাম। ওখানকার গরম খাবার খুব তৃপ্তির সাথে খেয়েছিলাম, সেকথা আজও মনে আছে।
মনোহর দ্বীপে পাহাড়িয়া মনোহারী সাজে একজন ভ্রম্যচারিনী উদাস নয়নে সন্মুখে চাহিয়া মনে মনে গান গাইছিলো... - তিনি তখন ঠিক কোন গানটি গাহিয়াছিলেন??
টুকটুক পাহাড়ের নাম কেনো হয়েছে তা পাহাড়ে উঠতে গিয়েই বুঝলাম আমি - বাকীটুকু পড়ে আমিও বুঝলাম!
টুকটুক পাহাড়ের অস্তগামী সূর্য্য -- ছবিটা খুব ভাল লেগেছে। বনভান্তে মন্দির আর তার নীচের ছবি দুটোও খুব সুন্দর।
আপাততঃ এ টুকুই। পরে আবার আসার আশা রাখি।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪
শায়মা বলেছেন: হা হা আমিও টাইগার পাসে গরু পাস দেখে মজাই পেয়েছিলাম ভাইয়া।
ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! বুঝেছি দুষ্টামী করে আমাকেও বাঁদর বলা হলো!!!!!!!!!!! হা হা হা এই কথা অবশ্য অনেক শুনেছি তবে আমি আগে বাঁদর ছিলাম মানে যখন আমি ছোট ছিলাম এখন ভালো হয়ে গেছি তো!!!!!! সত্যিই এখন আমি অনেক ভালো হয়ে গেছি!!!!!!
পেদা টিং টিং এর সবচেয়ে মজা বাঁশের রান্না আর ঐ যে ফাইসা মাছ না কি যেন ভাজা আমি যদিও খাইনি সেটা।
আর কোন গানটা গাইছিলাম শুনবে!!!!!!!
উত্তর দক্ষিন পূর্ব পশ্চিম সব ঘুরে এক ভ্রম্যচারী চমকে তাকালো, থমকে দাঁড়ালো
সেই নদীর তীরে তীরে ছোট ছোট ঘর বাড়ি
পানসী ছোটে ঢেউ ভেঙ্গে পরণে নদীর নীল শাড়ি
লাগলো মনে একটা মিষ্টি ঢেউ এসে তার
দেখলো নয়ন ভরে নদীর চারিধার ঘুরে ফিরে ঘুরে ফিরে ঘুরে ফিরে!!!!!!!!!!!!!!!!!
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া গানটা খুঁজতে গিয়ে একটা মনোমুগ্ধকর নাচও পেয়ে গেলাম!!!!!!!
তাই তোমাকেও নাচটা দেই!!!!!!!
https://www.youtube.com/watch?v=rOl36zXsU0g
৭২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৯
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
রাজবাড়ির সামনে প্রজাদের সেইরাম মানাইছে আপনার ঘোড়া-ঘুড়ি দেইখা ঈর্ষায় ঈর্ষান্বিত হইলাম-গো আপা পোষ্ট খানা সেইরাম হইছে। ছবি গুলো দেখে শুধু এটাই মনে হলও
"বহু দিন ধ’রে বহু ক্রোশ দূরে
বহু ব্যয় করি বহু দেশ ঘুরে
দেখিতে গিয়েছি পর্বতমালা,
দেখিতে গিয়েছি সিন্ধু।
দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া
ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া
একটি ধানের শিষের উপরে
একটি শিশিরবিন্দু।"
পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে পর্যটন বিকাশে ব্যবসায়ী ও স্থানীয় অধিবাসীদের সম্পৃক্ত করে সমন্বিত পরিকল্পনা গ্রহণ করলে ঐ এলাকায় মানুষরা আর্থিক ভাবে সচ্ছল হয় একই সাথে দেশের মধ্যবিত্ত ভ্রমণ পিপাসী মানুষরা বিনোদনের সুযোগ পায়। আপা, আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর এই পোষ্ট টির জন্য।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০
শায়মা বলেছেন: তোমাকেও অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!
এত্ত এত্ত সুন্দর মন্তব্যের জন্য!!!!!!!!!!
অনেক অনেক ভালো থেকো!!!!!!!
৭৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬
রাইসুল সাগর বলেছেন: ছবি আর ব্যাখা দুটাই দারুন আপু। শুভকামনা নিরন্তর।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!
কোথায় থাকো আজকাল!!!!
তোমাকে টিভিতে দেখি শুধু কিন্তু ব্লগে নাই!
৭৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: অতি আদরেও মানুষ মটু ও ভীতু হয়। - হ্যাঁ তা বটে। আজকাল চারপাশে এমন অনেক মটু আর তাদের নিত্য অস্থির, চির উদ্বিগ্ন মায়েদের দেখতে পাই, আর মনে মনে বিরক্ত বোধ করি। মায়েরা এভাবেই তাদের সন্তানদের কপাল পোড়ায়। আল্লাদী ডমিনেটিং ছেলেটাও অতিরিক্ত ভালবাসার ফসল বলে মনে হলো।
তার নিজেকে হ্যাপী রাখার এই বিচিত্র শখ আর হাসিখুশী মুখ আমি কোনোদিন ভুলবোনা - হাসিখুশী ঐ বুড়িটার ছবি দেখতে ইচ্ছে করছে। নিত্য নতুন ভ্রমনবিলাসী মানুষ দেখা তার শখ --তাদের সুখ দেখেই হয়তো তিনি দুঃখে ভরা নিজের জীবনটাকে ভুলে থাকতে চাইতেন।
সেলফি ওয়াইফ - A very common scene today, seen everywhere around!
বেশি কষ্ট হচ্ছে? বলো বলো? - এত কিছু খেয়াল করেন?
মাঝি কোথাও নৌকা ভিড়ানো যায় না! - A truly dedicated wife!
আপনার গ্রীষ্মকালীন ভ্রমণ শুরু হবে কবে??
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৬
শায়মা বলেছেন: হা হা মটু ছেলের চেহারা আর কান্ড সাথে মায়ের কীর্তি কলাপ দেখে আমি প্রথমে তাকে অটিস্টিক ভেবেছিলাম। পরে বুঝলাম অতি আদরে স্বাভাবিক জীবনের কর্মকান্ড আচরণ বিঘ্নিত হয়েছে। আর আল্লাদী ডমিনেটিং ছেলেটা!!!!!!!! হা হা হা হা হা কি আর বলবো!!!!! সে বাবা মাকে সহজ সরল বোকা ভাবে আরও ভাবে সবাই তাদের ঠকিয়ে নিয়ে যায় বুঝি!!!!!
হাসিখুশি বুড়িটার ছবি তোলা হয়নি ভাইয়া! তবে সে তরুনী বা কিশোরী বালিকার মত চঞ্চল আর মায়াময়ী হাসির অধিকারিনী
ছিলো। আসলে অনেকের মত ছবি তুলতে গেলে আমি এত কিছু খেয়াল করতে বা দেখতে পেতাম না। আমি তাই ছবি তুলি বটে তবে তার চাইতেও চোখের ক্যামেরায় ছবি তুলে নেই অনেকগুলো গল্প নিয়ে সাথে। তবে তার ছবি আমার মনের ক্যামেরায় যেহেতু তোলা আছে এঁকে ফেলবো কোনো একদিন!
সেলফি ওয়াইফটাও খুব মজার ছিলো। সে নিজে যেমনই সুখী মানুষ তেমনি পুরা শ্বশুরবাড়ির লোকজনই তার কন্ট্রোলে তবে সেই কন্ট্রোলটা আসলে মায়ার বাঁধন তেমনি মনে হচ্ছিলো আমার। মনে হয়েছিলো তাকে দেখে সে নিজের আনন্দে মাতে যেমনি তেমনি রাগ হলেও বকা ঝকা দিয়ে দেয় নিজের মনে করেই। এমনটা ঝরঝরে মনের মানুষ মনে হয় দেখা যায়না সচরাচর।
আর সচেতন বউটার কষ্টটা যেন ছিলো তার হাসব্যান্ডের কষ্টের চাইতে বেশী। সে চারিদিকের অপার সৌন্দর্য্য ছেড়ে উদ্বিগ্ন মুখে তাকিয়ে দিলো হাসব্যান্ডের মুখেই।
একই সাথে নারীর এতগুলো রুপ!!! খেয়াল না করে কই যাই বলো ভাইয়া!
আমার গ্রীস্মকালীন ছুটি হবে জুলাইতে! তখন রোজা থাকে বলে শপিং আর ইফতারেই কেটে যায় ভাইয়া। তবে একবার গেলাম কলকাতা। কলেজস্ট্রিটের জীবন লিখে রাখহা হয়নি তবে আমার স্মৃতির ক্যামেরাও কম নয়! শুধু স্যুইচ অন করে দিলেই .........
অনেক অনেক থ্যাংকস এগেইন ভাইয়ামনি!
৭৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬
মাহমুদা রোজি বলেছেন: অসাধারন! ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না। শুধু ঘুরতে যেতে ইচ্ছে করছে।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৭
শায়মা বলেছেন: চলো আবার যাই আপুনি!!!!!!!
৭৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:২৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: লেপটপ কুলে নিয়ে পড়ছি এ লিখা, আর ইউটিউব চালু করে শুনছি এ গানটি
লাল পাহাড়ের দেশে যা
আপুমনি তুমি ও তোমার দলবল গানটি শুনতে শুনতে আমার মন্তব্যটি পড়তে পার ।
লাল পাহাড়ের দেশে যা
রাঙ্গামটির দেশে যা
ইত্থাক তুকে মানাইছে না রে
ইক্কেবারে মানাইছে না রে
লাল পাহাড়ি দেশে যাবি
হাঁড়ি আর মাদল পাবি
মেয়ে মরদের আদর পাবি রে
ও নাগর… ও নাগর…
ইক্কেবারে মানাইছে না রে
লাল পাহাড়ি দেশে যা
রাঙ্গামটির দেশে যা
ইত্থাক তুকে মানাইছে না রে
ইক্কেবারে মানাইছে না রে
নদীর ধারে শিমুলের ফুল
নানা পাখির বাসা রে নানা পাখির বাসা
সকালে ফুটিবে ফুল মনে ছিল আশা রে
এমন ছিল আশা
তুই ভালোবেসে গেলি চলে
কেমন বাপের ব্যাটা রে তুই কেমন ব্যাটা?
লাল পাহাড়ি দেশে যা
রাঙ্গামটির দেশে যা
ইত্থাক তুকে মানাইছে না রে
ইক্কেবারে মানাইছে না রে
ভাদর মাসে ভাদু পূজা
ভাদু গানের ঘটা
ঐ কালো মেয়েটার মন মজেছে
গলায় দিব মালা রে
তার গলায় দিব মালা
তুই মরবি তো মরে যা
ইকেবারে মরে যা মরবি তো মরে যা
ইকেবারে মরে যা
ইত্থাক তুকে মানাইছে না রে
ও নাগর… ও নাগর…
ইক্কেবারে মানাইছে না রে
https://www.youtube.com/watch?v=4XKrRwtdfak
টেক্সটাইল মার্কেটেে ছবি সাথে দোকানী যাকে তুমি একটি পেন্সিল স্কেচ করে দেয়ার কথা বলেছে সেটাই সেরা মনে হয়েছে , এটাই মৌলিকত্বের বেশি দাবী রাখে ।
যাহোক টেক্সটাইল মার্কেটেে ছবিটার সাথে রাংগামাটির বিশাল জনগোষ্ঠির জীবন ও সংস্কৃতির যোগ রয়েছে । রাংগামাটির নৃতাত্বিক জনগুষ্ঠির প্রতিটি ঘরে কোমড় তাঁত রয়েছে । তাঁতে নীজেদের পছন্দন্দনীয় কাপড় বোনা ও পর্যটক আকর্যনীয় কাড়র বয়ন করা এখন সেখানকার নৃতাত্বিক গোষ্ঠির জন্য একটি সন্মানজনক পেশায় পরিনত হয়েছে । এদেরকে যত বেশী পার তোমার শক্তিশালী লিখায় তুলে ধর । তুমি মনে হয়ত জান রাংগামাটির নৃতাত্বিক জনগুষ্টির বিবাহের বয়সের প্রতিটি নারীকে তাঁতে কাপড় বোনার দক্ষতা তাদের বিবাহের পুর্ব যোগ্যতা হিসাবে গন্য । তাঁতে কাপড় বুনতে না পারা পর্যন্ত তারা বিবাহের পিড়িতে বসতে পারেনা । তাদের জন্য উন্নত মানের প্রশিক্ষণ, সুলভে উপকরণের যোগান ও তাদের তৈরী পণ্য ভাল দামে বিপনণের জন্য লিখনী চালাও ,দেখবে তোমার রাংগামাটি ভ্রমন কেমন ফল ধরে ।
আজ এ পর্যন্তই, রাংগামাটি ঘুরে সবটুকু দেখতে বেশ লম্বা সময় লাগবে ।
শুভেচ্ছা রইল
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০১
শায়মা বলেছেন: এই গান তো কতইনা মনে মনে গেয়েছিলাম ভাইয়া। আর কতবার যে এই নাচ আমি পিচ্চিদেরকে শিখিয়েছি!!!!!!!!!!
অবশ্যই এই মেয়েদের মানে এই গোষ্ঠির তাঁত শিল্প নিয়ে আমি লিখবো তো বটেই আরও এদের সমস্যাগুলি ও উন্নয়ন নিয়ে কাজ করবার চেষ্টা করবো। তুমি জানো বাংলাদেশের বস্ত্র ঐতিহ্য নিয়ে আমি আমার সর্বাত্মক গিয়ান দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করি। অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া এই সাজেশন দেবার জন্য।
৭৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনি সবজান্তা শমসের না, আপনি টুকটুকির মা
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৭
শায়মা বলেছেন: ইহজগত, পরজগত, মরজগত দিন দুনিয়া বা কোনো কল্পলোকেও আমার টুকুটুকি বা কোনো নামেই কোনো কন্যা নাই!
৭৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৪
~মাইনাচ~ বলেছেন: বাহ, সুন্দরতো
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৮
শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
তুমি কই থেকে আসলে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এতদিন পরে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এটা তোমার কন্যার ছবি নাকি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৭৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ খুশী হলাম বান্দরবনের এই অবহেলিত নৃতাত্বিক জনগুষ্ঠির বয়ন শিল্পের উন্নয়নের জন্য তুমি নিরলসভাবে কাজ করবে শুনে । কামনা করি তোমার প্রচেশ্টা সফল হোক । একটা পারটিসিপেটরী গবেশনা কর্মে এ ধরনের নৃতাত্বিক জনগুষ্ঠির একান্ত সান্নিধ্যে রাংগামাটিতে একসময়ে কিছু থাকতে হয়েছিল । সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো সেখান মশা । সে মশা একবার হুল ফুটালে নির্ঘাত ম্যলেরিয়া , আগে ছিল শান্তি বাহিনী আর পরে হলো এই প্রাণঘাতী মশা । তোমার কুমীরের বাচ্চার থেকে এই মশা অনেক ডেঞ্জারাস , তাই যতদিন সেখানে থাকবে বি কেয়ারফুল এবাউট দিস মশা ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫
শায়মা বলেছেন: ফিরে এসেছি তো ভাইয়া!!!!!!!
কি বলো মশা!!!!!!!!!!!!!!
আগে বলবা তো!!!!!!!!!!
যদিও টুকটুক পাহাড় ছাড়া কোথাও মশার কবলে পড়িনি.......
তবে এমনই সাবধান ছিলাম মশারা কাছেও ঘেষতে পারেনি!!!!!!!
আচ্ছা ভাইয়া এত কিছু নিয়ে গবেষনা করেছো মশার বংশ কি করে করে দেবো ধ্বংস তা নিয়ে লেখোনি কেনো!!!!!!!!!!!
৮০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১০
গাওসেল এ. রাসেল বলেছেন: যাইতাম মঞ্চায়।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১৯
শায়মা বলেছেন: চলো চলো আবার যাই ভাইয়ু!!!!!!!!!
কেমন আছো ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!
৮১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৮
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: বান্দর কা পিকচার বহুত আচ্ছা লাগা, হুয়াইট বুদ্ধ ভি খুব সুরত থা। ওর ও চাকমা খানাপিনা বহুত সুওয়াদিস্ট থা। বোলে এক্কেরে ইমাম্মি থা। সাথ মে এক গানা ভি আ গিয়া-
লাল পাহাড়ির দেশে যা,
রাঙামাটির দেশে যা,
এখানে তোকে মানাইছেনা গো -
লা লা লা লা লা
আরেক টা মনে পড়ল-
বিধুর এ লগগন, মধুর এ লগগন,
আকাশে বাতাসে লাগিল রে-
চম্পা ফুটিচে চামিলি ফুটিচে,
কার সুবাসে ময়না আমার নাচিল রে!
পুরাই উরাউরি লেখায় উড়াউড়ি মন। ধরে রাখতে কষ্ট হইতেছে!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩৩
শায়মা বলেছেন: হায় হায় তুমিও হিন্দী ভুত মাথায় চাপিয়ে ফিরলে নাকি!!!!!!!!!
ডানা আছে তো উড়েই যাও!!!!!!
লাল পাহাড়ের দেশে যাও
নীল সাগরে ভেসে যাও.......
৮২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আপনার লেখাও এক কথায় অনবদ্য অবিস্মরণীয় !!! আমি সত্যিই হতবাক লেখা পড়ে!!
তবে বেড়ানোর কাহিনী বেশ মজার।
আমাদের কোন আর্মি ম্যান নেই, তাই ওদিকটায় বেড়াতে খুব ঝক্কি পোহাতে হয়। শুভলং দেখা হয়নি।
বান্দরবানের নীলগিরীতে দিনে যেয়েই চলে এসেছি, দেখা হয় সূর্যোদয়!!
অনেক শুভেচ্ছা আপু, ভাল থাকবেন।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১
শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি!!!!!!
আসলেই আর্মিম্যান ছাড়া এইসব এলাকায় যাওয়াটা একটু কম আনন্দের কারণ মিঃ আর্মিম্যান যে কারিশমা দেখিয়েছেন তাতেই অর্ধেকের বেশি আনন্দ বেড়ে গিয়েছিলো!!!!!!
শুভলং কেনো দেখোনি!!!!!!!!
এইবার নীলগিরি গেলে আমাকে বলো দেখি মিঃ আর্মিম্যান কিছু করতে পারে কিনা!!!!!!
৮৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার একটা পুরনো পোস্ট- দু'জনে মুখোমুখি গভীর দুখে দুখী ........... পড়লাম। খুব সুন্দর লিখেছেন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমার আরও এক লেখালিখির সাথে পরিচয় করিয়ে দিলাম তোমাকে তো!!!!!!!!!!
৮৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬
আলোরিকা বলেছেন: ইশ কত্ত কত্ত মজার স্মৃতি মনে পড়ে গেল ! কুমির !! --- তো আমি ভেবেছিলাম নিদেনপক্ষে একটা বড় সাইজের গুইসাপ টাপ হবে -----শেষ পর্যন্ত টিকটিকি !!! আমার জানালায় ছিল একটি বানর ---সকালে ঘুম ভেঙ্গে জানালায় তাকিয়ে দেখি কে যেন মিট মিট করে তাকিয়ে আছে আমার দিকে চিৎকার দিতে যাব আর তখনই মনে হলো ---আহা রে নিরীহ বাঁদর একটা ।
আর হাতি যখন সিএনজিটা ভেঙেছিল আমি তখন আশেপাশেই ছিলাম -----মিষ্টি দেড়টি বছর ইন কাপ্তাই ! পেদা টিং টিং -এর আদা রুই না খেয়ে থাকলে মিস ।
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত , নিউমার্কেট , টাইগার পাস -----আটটি বছর ইন বন্দর নগরী চট্টগ্রাম !! তোমার পোস্ট পড়ে অনেক স্মৃতি ঝালিয়ে নিলাম আপুনি ।
হ্যাপি নিউ ইয়ার । ভাল কাটুক , আনন্দে কাটুক সারাটি বছর
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯
শায়মা বলেছেন: কি বলো আপু!!!!!!!!!!!!!!!
হাতী সি এন জি ভাঙ্গার সময় তুমি সেখানে ছিলে!!!!!!!!!!!
আমি তো ড্রাইভার কাম গাইডের কথা বিশ্বাসই করতে পারছিলাম না!!!!!!!!
আর বাঁদর কখনও নিরীহ হয়!!!!!!!! তুমি দেখি মহা সাহসী!!!!!!!!!!!
তুমিও নিশ্চয় আমার আরেক আর্মিম্যান ভাইয়ার বউ.......
বলো বলো কোথায় ছিলে.............
৮৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬
আলোরিকা বলেছেন: তোমাকে একটা ধাঁধাঁ জিজ্ঞেস করছি উত্তর দাও তো ----------একটি প্লেনে করে এক দম্পতি ( একজন নার্স আর একজন পাইলট এবং শুধু তারা দুজনই প্লেনে ছিল ) হানিমুনে যাচ্ছিল পথিমধ্যে হাজব্যান্ড খুবই অসুস্থ হয়ে পড়ল প্রায় অজ্ঞান আর কি -----তারপরও প্লেনটি কিভাবে ঠিকঠাক তার গন্তব্যে পৌঁছল !!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৪
শায়মা বলেছেন: হি হি হি খায়রুলভাইয়া উত্তর দিয়ে দিসে আপুনি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আর আমার নেট লাইন হঠাৎ উধাও হয়ে গেছিলো!!!!!!!!!!
তাই এত দেরী হলো আসতে!!!!!!!!!
তুমি মনে হয় নিজেই আর্মিওম্যান!!!!!!
৮৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০
আলোরিকা বলেছেন: আর আমি আমরি ( আমার ছেলে আমরি হতে চায় ) বা আমরিম্যানের বউ কোনটাই না । তবে ঐ জীবতলিতেই ছিলাম আর কি
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৫
শায়মা বলেছেন: জীবতলীতে ছিলে মানে অবশ্যই কাপ্তাই পাওয়ার প্লান্টে!!!!!!!!! বুঝে গেছি!!!!!!!!!!!
৮৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: @আলোরিকা, পুরুষ ব্যক্তিটি ছিল নার্স আর মহিলা পাইলট। আমাদের সচরাচর অনুমানের ব্যতিক্রমী।
আপনি বা আপনার স্বামী কি পিডিবি (বিদ্যুৎ বিভাগ) তে ছিলেন?
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬
শায়মা বলেছেন: একদম দুইটাই সঠিক উত্তর মনে হচ্ছে ভাইয়া!!!!!!
আলোরিকা আপু ধরা পড়ে গেলো!!!!!! হা হা হা
৮৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৮
আলোরিকা বলেছেন: যার যার মত করে বুঝে নিন ----------আমি স্পিকটি নট
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২
শায়মা বলেছেন: কেনো স্পিকটি নট শুনি!!!!!!!!!!!
হা হা হা
ধরা পইড়া গেছো তুমি রঙ্গিলা জালে আপুনি!!!!!!!!!!
হা হা হা
বাট এটা বলো জীবতলী সেই আর্মি স্কুলে সেই ছুটির ঘন্টা সিনেমা হয়েছিলো সেটা তো জানো তাইনা? আর কি কি জানো বলো বলো বলো!!!!!
৮৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার ও আমার ছোট্ট পাখি চন্দনা - লেখাটা আমার মনে হয় ওয়ান অভ ইয়োর বেস্ট!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৪
শায়মা বলেছেন: ঠিকই বলেছো ভাইয়া!!!!!!!!!!
আর তোমাকেও সেখানে বললাম অনেক অনেক কথা!!!!!
পড়ো শিঘ্রী ভাইয়ামনি!
আর আমার প্রাণ থেকে কৃতজ্ঞতা গ্রহন করো।
আমি কেনো লিখি আমি নিজেও জানিনা। লেখালিখি নিয়ে লেখক হবার বাসনায় কখনও লিখিনি। তবুও তোমার জন্য মনে হচ্ছে এট লিস্ট তোমাকে উৎসর্গ করার জন্যও আমার একখানা গল্পের বই ছাপতে হবেই!
৯০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬
পবন সরকার বলেছেন: অনেক ভালো লাগল।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!
৯১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪০
নীলপরি বলেছেন: ছবি আর লেখা দুটোই খুব ভালো লাগলো ।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭
শায়মা বলেছেন: নীলপরীমনি!!!!!!!!!!!!!!!!!! থ্যাংকস আ লট!!!!!!!!!!!!! কেমন আছো আপুনি???
৯২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: টিকটিকি কেন কুমিড়???!!!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫১
শায়মা বলেছেন: তাকে দেখলে তোমার এই প্রশ্নের উত্তর জানা হয়ে যেত!!!!!!!!!!!!!!!
৯৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯
বর্ষন হোমস বলেছেন: বাহ!সত্যিই মচৎকার!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১৭
শায়মা বলেছেন: হা হা মচৎকার কি জিনিস ভাইয়ু!!!!!!!!!!! চমৎকারের ভাই মচৎকার!!!!!!!!!
৯৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০২
বর্ষন হোমস বলেছেন: বাহ!সত্যিই মচৎকার!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১৮
শায়মা বলেছেন: বুঝেছি বুঝেছি। মচৎকৃত হইয়া তোমার মুখ থেকে শুধুই বারে বারে মচৎকার বাহির হইতেছে!!!!!!!!!
৯৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৩৪
বর্ষন হোমস বলেছেন:
যখন অতি চমৎকৃত হই তখন তোতলানো,শব্দ ওলট-পালট থেকে শুরু করে আরো অনেক জিনিস শুরু হয়ে যায়।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৭
শায়মা বলেছেন: হা হা বুঝাই যাচ্ছে চমৎকৃত হইলে তুমি তোতলা হইয়া মচৎকৃত হও ভাইয়া!!!!!!!
তো তোমার গোয়েন্দাগিরির কি খবর? একখানা গোয়েন্দা পোস্ট লিখো শিঘরী!!!!!!!!!!!!!!!!
৯৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৩৮
বর্ষন হোমস বলেছেন: আর হ্যা আপুনি এত মজা নিয়ে ঘুমোন কিভাবে?!?!?!?!
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৯
শায়মা বলেছেন: আমি ঘুমাই কে বলেছে!!!!!!!!!!!
আর যদিও বা ঘুম ঘুম চোখ বুজি, আমি নাকি সেই ঘুমের মাঝেও খিলখিল করে হাসি!!!!!!!!!!
এ অভ্যাস ছোট থেকেই!!!!!!!!!!! সর্বনাশ!!!!!!!!!!!! একবার এই হাসি দেখে এক কাজের মেয়ে সারা বাড়ি রাষ্ট্র করেছিলো আমার ঘাড়ে নাকি জ্বীন আছে।
সে তো জানে আামার নিজেরই বাস পরীর দেশে!!!!!!!!
৯৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:২৬
মহা সমন্বয় বলেছেন: উফফফ একদম অসাধারণ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৬
শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়া!!!!!!!!
এতদিন পর পর কই থেকে আসো!!!!!!!!
এত ভোরে উঠো তুমি!!!!!!!!
গুড গুড ভেরী গুড!!!!!!!!!!
৯৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা ,
একটি চটপটে মেয়ের, ছটফটে ভ্রমন কাহিনি গটগট করে লেখা ।
ভ্রমনে চির স্মরনীয় কয়েকটি বিশেষ ঘটনার মতো এই ব্লগ ভ্রমনের ঘটনা --
পোস্টের মেয়ে------- পাহাড়ী ড্রেস আর হেব্বী সাজুগুজু করে থাকা মেয়েটি একাকী বেঞ্চে বসা । খুব ছটফটে মনে হলো। দেখলুম, একখানা লাঠির মাথায় ফেভিকল আঠা মেখে পানিতে ডুবিয়ে ঝটপট কতোগুলি মাছ গাঁথার মতো, কি করে এই পোস্টে লেখার লম্বা লাঠির এখানে ওখানে ছবির ফেভিকল মেখে তুরন্ত অনেক পাঠককে গেঁথে ফেলছে সে । বেশ মজা লাগলো।
তাকে শুধালুম ---- গুড মর্নিং গুড মর্নিং হাউ আর ইউ টু ডে ?
সে বললে -------আই এ্যাম ফাইন , আই এ্যাম ফাইন....
আমি তাকে বললুম ------উইশ ইউ আ গুড ডে........ একা থাকো , একা থাকো , আমি তবে যাই .. টা টা গুড বাই ..........
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
চটফটে ছটফটে মনে হয় বুড়িকাল পর্যন্তই থাকবো অনেকের কাছেই ( তবে আমার ধারণা আমি আসলে ইন্ট্রোভার্টই আছি যদিও সে কথা বললে অনেকেই আমাকে ঢিল ছুড়ে মারে) । তবে ঘাটের বুড়িটা আমাকে আমার ভবিষ্যৎকালটাই মনে হয় দেখিয়ে গেছে। আমারও খুব ইচ্ছে হয়েছে তার মত !!!!!! মানে নিজের মত নিজে যেখানে খুশি পাখির মত উড়তে! হা হা হা
আর পোস্টের মেয়ে .....সত্যিই হাসতে হাসতে মারা যাচ্ছি। সাজুগুজু আমার খুবই পছন্দের কাজ! মানে সেটাও আমার আনন্দময় জীবনের একটা অংশ হয়ে গেছে। শুধু নিজেকেই না ঘরবাড়ি আশপাশ সবই ছবির মত সুন্দর বানিয়ে তার মাঝে বসে থাাকতে অনেক অনেক ভালোবাসি!!!!!!! তবে আমার সাথে যাদের চলতে হয় তাদের বিরক্তটাও বুঝি কিন্তু ধার ধারিনা। ফুপি একদিন বলে কবে যেন তাকেও ড্রয়ারের তাকে গ্লু দিয়ে আটকে বন্ধ করে রাখি সেই তার ভয়!!!!!!!
আর শেষে তোমার রাইম শুনানো দেখে আমি কিন্তু তোমার পাঁচ বছরের ছবিটাই দেখতে পাচ্ছি ভাইয়া!!!!!!!!!! হা হা হা হা
৯৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭
মহা সমন্বয় বলেছেন: ভোরের আলো না দেখলে আমার ঘুমই আসে না, তাই কখন ভোর হবে সে আশায় বসে থাকি। তাছাড়া বাংলাদেশের খেলা বলে কথা।
লেখাটা পড়ে এক্ষুনি রাঙামাটি যেতে ইচ্ছে করছে, আমার ধারণা রাঙামাটির সবুজ প্রকৃতির মাঝে শীতের কুয়াশা মাখা সকাল কি দারুণই না হবে!!! ভাবছি একদিন তল্পি তল্পা নিয়ে রাঙামাটির উদ্দেশ্যে রওনা হব।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯
শায়মা বলেছেন: যাও যাও কালই রওয়ানা দাও!!!!!!
আর ভোরের আলো ফুটলে তোমার ঘুম আসে!!!!!!!!!!!!!!
ইয়া খোদা!!!!!! বাঁচাও আমারে!!!!!!!!!! এই নিশাচরের হেদায়েত করো!!!!!!!!!
১০০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১১
অতৃপ্তচোখ বলেছেন: ভালই লাগল ভ্রমণ কাহিনী। মজার কিছু স্মরণীয় বিষয়। আপনার ভয়ে চিৎকারের বিষয়টা আমি একটু চিন্তিত ছিলাম। মানে বুঝতে পারছিলাম না বাথরুমে কুমির কিভাবে থাকতে পারে! যা হোক পরে অবশ্য জানতে পেরে আমার ভাবনাই সঠিক হয়েছে। আহারে! আদরে যত্নেও মানুষ মটু আর ভিতু হয়!
ভাল লাগলো রাঙামাটি সম্পর্কে কিছু জানতে পেরে। খুব সুন্দর ভ্রমণ কাহিনী।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৬
শায়মা বলেছেন: হা হা ভয়ে চিৎকার মানে চিন্তাও করতে পারবেনা সেই বিশাল টিকটিকি ইতিহাস!
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া মন দিয়ে লেখাটা পড়ার জন্য।
১০১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৩
বাঘ মামা বলেছেন: ছবি কবি ভ্রমণ বর্ণনা সবকিছুউ সুন্দর হয়েছে, কিন্তু তোমার এই কাঁটাছিড়া ময়নাতদন্ত মার্কা ছবি দেখে না হেসে পারিনা, তোমার ছবি দেখে ঐ গানটা মনে পড়ে যায়, ভিতর জানি কি বলে আর বাহির জানি কি, এত ভিতর বাহির টানপোড়নে আর কত, দিয়ে দিলেই পারো তোমার চাঁদ মুখ খানা যদি দিতেই ইচ্ছে করে।
তুমি আমার প্রিয় ব্লগার প্রিয় মানুষ কথা বেশি না বাড়াই।
আচ্ছা তুমি বুড়ি হবা কবে?জন্ম থেকে এক রকমই দেখছি । হাহাহাহাহা
শুভ কামনা সব সময়
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৫
শায়মা বলেছেন: ঐ বাঘমামা আমি বুড়ি হলে তোমার এত খুশি কিসের শুনি!!!!!!!!!!
আর আমার চাঁদমুখ দেখার জন্য তুমি উতলা!!!!!!!!!!!!!!! এই কথা বলতে পারলা!!!!!!!
ধরিত্রী সহ্য করিবেক নাহে!!!!!!!!!!
দ্বি-ভাগ হইয়া যাইবেক বলিলাম কিন্তু!!!!!!!!!!
১০২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫২
অদ্ভুত_আমি বলেছেন:
আপু আমার কিন্তু শুভলং ভালো লেগেছিলো । হয়তো আপনি শুষ্ক মৌসুমে গিয়েছেন বলে “শুভলং তেমন ইন্টারেস্টিং লাগেনি” আপনার কাছে। তাই আপনার জন্য কিছু ছবি-
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫৫
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ তখন ঝর্নাটা খুবই ক্ষীন ছিলো ভাইয়া!!!!!!!
এমন থাকলে তো আমারও অনেক ভালো লাগতো!!!!!!
১০৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৬
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: এক ছবিই একাধিক বার আপলোড হচ্ছে
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫৭
শায়মা বলেছেন: একই ছবি আমারও বার বার লোড হয় ভাইয়া।
এটা সামুর প্রবলেম!!!!!!!!!
তোমার ছবিগুলা অনেক সুন্দর!!!!!!!
১০৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৬
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: ২) আমিও রাজবাড়ির রাজ-বাঁদরদের কিছু ছবি তুলে ছিলাম !!
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০১
শায়মা বলেছেন: তোমার ছবিগুলা অনেক সুন্দর!!!!!
এগুলোই জুড়ে দেবো নাকি আমার ব্লগে ভাবছি!!!!!!
১০৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৮
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: ৩) পেদা টিং টিং দ্বীপের রেস্তারার খাবার আসলেই অসাধারণ ছিল, বিশেষ করে ছোট মাছের ফ্রাই এবং বাঁশের ভিতর রান্না করা মাংস ।
৪) আমারাও এক ব্রিগেডিয়ার রিলেটিভের সৌজন্যে প্রাপ্ত বিশেষ পাশের বদৌলতে কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ কেন্দ্র এর ভিতর প্রবেশ করার সৌভাগ্য লাভ করে ছিলাম । সংরক্ষিত এলাকায় ছবি তোলা নিষেধ স্বত্ত্বেও ছবি তোলার লোভ সংবরণ করতে পারি নাই
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০৩
শায়মা বলেছেন: আমার কাছে বাঁশের ভেতরে বাঁশ দিয়ে রাঁধা মাছটাও মজা লেগেছে ভাইয়া!!!!!!
আর সংরক্ষিত এলাকায় আমরা ছবি তুলিনি!!!!!!!!!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!!!!!!!!!!
১০৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: অপুর্ব সব ছবি আর চমৎকার ঝরঝরে বর্ণনায় খুব ভাল লাগল ভ্রমন কাহিনী। আমি একসময় চাকরী করতুম ঐ ডিভিশনে, মাঝারি পদে, পঁচিশ ত্রিশ বছর আগে। সব জায়গাতে অবারিত যাতায়াত ছিল, আর আপনার সুন্দর লেখাটি পড়ে ঐসব কথাই মনে পড়ল। অবশ্য তখন এত সুন্দর আর আধুনিক ছিলনা। পোস্টে ভালা লাগা সহ ++++++++
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩১
শায়মা বলেছেন: কোথায় চাকরী করতে ভাইয়া???
রাঙ্গামাটি ক্যান্টনমেন্ট নাকি কাপ্তাই বিদ্যুৎ এ!!!!!!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!!!!!
১০৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: চাকরী করতুম সেনাবাহিনীর চিটাগাং ২৪ ডিভিশনে, কাপ্তাই রাঙামাটি বান্দরবন খাগড়াছড়ি সব ওটার অধীনেই ছিল। ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫১
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া। আমি ভেবছিলাম বিদ্যুৎকেন্দ্রে!!!!!
অনেক অনেক ভালো থাকো ভাইয়ামনি!!!!!
১০৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৪
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: দেরি করে আসলাম বলে দুখিঃত। তবে আরো আগে একবার মন্তব্য লিখেছিলাম। কিন্তু মন্তব্য প্রকাশ করুন বাটনে প্রেশ করার আগেই লোডশেডিং হওয়ায় সেটা প্রকাশিত হয়নি!!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৫১
শায়মা বলেছেন: হা হা
তোমাদের ওখানে শীতেও লোডশেডিং!!!!!!!!
হায় হায়
যাই হোক পড়েছিলে তো আমার রাঙ্গামাটি ভ্রমণ !!!!!! তাতেই চলবে ভাইয়া!
আমি ভয়ংকর রকম বিপদে আছি নেক্সট উইক পর্যন্ত!!!!!!!
১০৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: তোমার অনন্য বর্ননাশৈলী তুলনাহীন শায়মাপু!
পোস্টে অবশ্যই প্লাস!
আর কিছু আধেক ছবি দিয়ে ফিল ইন দ্য ব্লাংকের যে খেলাটা খেলেছ সেটা খুব উপভোগ করেছি!
তুমি ধারাবাহিক নাটকে খুব ভালো করতে! আইমিন দর্শকদের মধ্যে আগামি পর্বে দেখব টাইপের আগ্রহ দারুন ভাবে সৃষ্টি করতে পারতে!:&rdquo
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:০০
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
সে কথা আর বলতে!!!!!!
তবে ধারাবাহিক নাটক লেখার পরিকল্পনাটা আমার ঠিক মাথাতে ছিলো না কিন্তু। তবে পরিবেশ পরিস্থিতিই আমাকে সে পথে নিয়ে গেছে!
এখন আর সাধারণ নাটক লেখার কোনো রকম উপায়ই নেই!!!!!!!!!!
১১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৪
আকাশচুরি বলেছেন: +
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:০১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমার লেখা মিস করি!!!!!!!
জানিনা অন্য কোনো নিকে লেখো কিনা!
যাইহোক ভালো থেকো অনেক অনেক!
১১১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩০
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগলো রাঙামাটির সৌন্দর্যরূপ সম্পর্কিত অনেক তথ্যজ্ঞান পেয়ে।
রুনা লায়লা'র গানটা মনে পড়ে গেল।
ভ্রমণ কাহিনী ভালো লাগলো সাথে সুন্দর সুন্দর ছবিগুলো চমৎকার।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬
শায়মা বলেছেন: রাঙ্গামাটি নিয়ে রুনা লায়লার গান আছে নাকি ভাইয়া!
আমি তো জানি রাঙ্গামাটির রঙ্গে চোখ জুড়ালো- নিয়াজ মোহাম্মদের গাওয়া গানটাই।
অনেক অনেক থ্যাংকস আমার লেখাটা পড়বার জন্য!
১১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৯
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: রাঙামাটি পাহাড়ে দুপুরবেলা আহারে
নাম ধরে কে বাঁশরী বাজায়।
বুঝতে পারছি আমার এই গানটা মনে আসা উচিৎ হয়নি। গানটা ভাল লাগতো, আর রাঙামাটি শব্দটা ছিল প্রথমেই তাই সেই গানটার কথা মনে করেছিলাম।
আপনার প্রতিউত্তরে আমি উৎসাহিত। ভালো লাগা রেখে গেলাম
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৩
শায়মা বলেছেন: আমি কি এই গান শুনেছি!!!!!!!
এই গান আমার মনে পড়েনা ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!
তবে তোমার মনে আসা উচিৎ হবে না কেনো!!!!!!!!!!!
তোমার কি সেই স্মৃতি মনে পড়ে গেলো!!!!!!!
রাঙ্গামাটির পাহাড়ে কেউ একজন তোমার নাম ধরে ডেকেছিলো~!!!!!!!!!!!!
১১৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩২
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হা হা হা
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯
শায়মা বলেছেন: আজ বুঝলাম তোমার কবি হবার রহস্য ভাইয়া!!!!!!!
১১৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: গেমু পড়লো, চোখ জুড়ালো...
পরান ভরালো, আহা মন উড়ালো আকাশে..
লগিন সার্থক না হবে বলো কিসে?
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩২
শায়মা বলেছেন: হায় হায় কোন পাতালপুরী থেকে উঠে আসলে গেমুবাবু!!!!!!!!!!
আমি তো তোমাকে আর একটু হলে ভুলেই যেতাম!!!!!!!!
১১৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২২
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: কেউ হারিয়ে কেউ পেয়ে একা একা নিজের প্রাপ্য বৈষম্য চিন্তা করে কথা বলে। আমরা তাদের কথা শুনে কবি কবি ভাব বলি।
কবি' খুব বড় বিষয় আপু। আমার প্রতি অন্যায় করেছে মানুষ, সমাজ, প্রকৃতি। বৈষম্য আমার চির শত্রু। বৈষম্যভেদ্য করে আমি আমার লক্ষ্যে পৌঁছতে পারিনি। কারণ, বৈষম্যের দেয়ালটা বড়ই শক্ত।
আমার কথাগুলিই সাজাতে চাই সুন্দর করে কবিদের মতো করে। পেরে উঠি না। চেষ্টাশীল থাকি।
আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা রইল। শুভ কামনা।।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬
শায়মা বলেছেন: বৈষম্য!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
বলো কি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
লাথি মার ভাঙ্গরে তালা
যত সব বন্দীশালা আগুন জ্বালা আগুন জ্বালা
ফেল উপাড়ি!!!!!!!!!!
ভাইয়া এই সব বৈষম্য, ফৈষম্য, শ্রেণীভেদ এসব আমি কিন্তু বড় বা বাঁধা কিছুই বলে মানিনা....
আমার ধারণা মানুষের ইচ্ছাশক্তির উপরে আর কিছু নেই!!!!!!
পৃথিবীতে এমন বহু নজির আছে ভাইয়া!!!!!!!
কাজেই এইসব ভেবে সেসব নিয়ে পড়ে থাকলে চলবে না!!!!!!!
এগিয়ে চলো ----
উর্ধ গগণে বাজে মাদল নিম্নে উতলা ধরণী তল
অরুন পথের তরুণ দল চলরে চলরে চল!!!!!!!
অথবা
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলতে হয়....
মানে চলতেই হবে.....
ভাগ্য, বৈষম্য এটা সেটা নিয়ে বসে থাকা নহে ভাইয়ুমনি!!!!!!!
১১৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ
সে-ই ভাল ছিল!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৭
শায়মা বলেছেন: হায় হায় কি বলো !!!!!!!!!!
সেই ভালো ছিলো!!!!!!!!!!!!!!!
লাগ কলেনা ভাইয়ুমনি!!!!!!!!!
তোমাকে কি ভুলতে পারি!!!!!!!!!!
এখন ভুলে গেলেও পরে ঠিকই মনে পড়তো বুঝেছো!!!!!!
১১৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: যাইহোক, রাঙ্গামাটির পরে কি সুন্দরবন?
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪
শায়মা বলেছেন: আরে সেখানে তো লাইফে কতবার গেছি শেষ নেই!!!!!!
আর বান্দরবানও গেছি কোনো বনজঙ্গল আর বাকী নেই আমাজন ছাড়া!!!!
কিন্তু সেখানে যাওয়া হবে না কোনোদিনও কারণ যাবার নাম শুনলেই মনে হয় হার্ট এটাক খাবো!
তুমি কোন বনে গেছিলে ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!! এতদিন কোথায় ছিলে!!!!!!!! শকুন্তলার দেশে!!!!!!!!!!!!
১১৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: অরুন পথের তরুণ দল চলরে চলরে চল!!!!!!! (১১৫) < অরুন প্রাতের তরুণ দল চলরে চলরে চল!!!!!!!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৮
শায়মা বলেছেন: ওপস তাই তো!!!!!!!!!!!
ভাইয়া আমি তো নজরুল কম কম গেয়েছি তাই একটু ভুল হয়ে গেলো!!!!!!!!!
রবীন্দ্র হলে কেউই পারতো না!!!!!!!!!!
চ্যালেঞ্জ!!!!!!!!!!!!!!!
১১৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১৭
শামীম সরদার নিশু বলেছেন: নিচে নামতে নামতে ক্লান্ত হয়ে গেছি।
যাই হোক অনেক ভালো লাগল।
আমি ব্লগে নতুন।
আমার প্রোফাইল ঘুড়ে আসবেন।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৪
শায়মা বলেছেন: হা হা
ভাইয়া!!!!!!!!!!
ক্লান্ত হবার জন্য এক গ্লাস শরবৎ!!!!!!!!
তোমার ব্লগেও যাবো ভাইয়ামনি!!!!!!!!!
১২০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১
শামীম সরদার নিশু বলেছেন: ভালবাসা রইল আপুমনি।
ভালবাসা নিবেন কি?
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬
শায়মা বলেছেন: হা হা অনেক অনেক ভালোবাসা তোমাকেও ভাইয়ু!!!!!
১২১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: দোয়া করছি ভয়ংকর রকম বিপদ কেটে যাক!
শায়মাপু তোমার প্রথম পোস্টে মন্তব্য রেখে এসেছি। সময় পেলে দেখে নিও!
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৫
শায়মা বলেছেন: কাটবে মঙ্গলবারে!!!!!!!
ওকে ভাইয়া দেখছি!!!!!!!
১২২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯
বিপ্লব৯৮৪২ বলেছেন: আমার এক বন্ধু ছিল –নাম জয়নাল।
সে টেলিভিশনের ভ্রমন প্রতিবেদন দেখে বলত, সেও ঐসব জায়গায় গেছে।তারও ভ্রমনের বহু স্মৃতি আছে।
সিনেমা হলের বাইরে দেয়ালের পোস্টার দেখে কাহিনী মিলিয়ে বলত সেও ছবিটা দেখেছে।
আমরা বলতাম, কেউ মর্নিং শো, কেউ ইভিনিং শো আর কেউ নাইট শো দেখে।
আমাদের জয়নাল দেখে ওয়াল শো।
এত জায়গায় গেলেন কিন্তু নিজের কোন ছবি নেই।
তাই আমারও মনে হয় কারো কাছ থেকে শুনে বা কোন প্রতিবেদন দেখে জয়নালের মত কোন বর্নিত কাহিনী কিনা!
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭
শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
তোমাকেও তো না দেখতে দেখতে আমি ভুলেই যেতাম আর একটু হলে!
তোমার জয়নাল ওয়াল শো দেখুক আর গল্প শো বলুক আমি তো আমার আধা আধা ছবি দিলাম ভাইয়ামনি!!!!!!!!!
আর পুরাটা দিলেও কি আর সত্যিই সেটা আমি কিনা জানতে!
মানে আমি আসলেই কে আমিও তো জানিনা!
আর তুমি জানবে কেমনে!!!!!!!!!!
হা হা হা ভাইয়ামনি অনেক অনেক ভালো লাগলো তোমাকে দেখে এতদিন পরে!!!!!
১২৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৩৮
অঞ্জন ঝনঝন বলেছেন: পুরো লেখার মধ্যে "বেশ কিউট" একটা ভাব আছে। ভাল্লাগছে। চারপাশ অনেক ভালভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন এবং সেটা খুব সুন্দরভাবে লেখায় ফুটিয়ে তুলেছেন। পড়ে ভাল লাগলো
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!!
তোমাকে দেখে অনেক ভালো লাগলো!!!!!!!!
এতদিন কোথায় ছিলে?
১২৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৭
শামীম সরদার নিশু বলেছেন: শায়মাপুকে মিস লরছিলাম, তাই প্রোফাইলে আবার হাজির হলাম
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩০
শায়মা বলেছেন: আমি তো অনেক বিজি ছিলাম এবং স্টিল আছি কাল পর্যন্ত!!!!!!!!!
১২৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫
শামীম সরদার নিশু বলেছেন: ব্যস্ততা শেষ করে আমাদের মাঝে ফিরে আসুন।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৫
শায়মা বলেছেন: এ মাসের মত ব্যস্ততা শেষ!
আসছে আগামী মাসের ব্যাস্ততা!!!!!!!!!!
১২৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪
অঞ্জন ঝনঝন বলেছেন: মাঝখানে কয়েকটা ম্যাগাজিন ও ফেইসবুক পেইজে টেকনিক্যাল বিষয় নিয়া একটু লেখার চেষ্টা চালাইছিলাম তাই ব্লগে আসা হয় নাই আশা করি নিয়মিত হতে পারব এইখানে
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৯
শায়মা বলেছেন: গুড গুড
ভেরী গুড!!!!!!!!!!!!!
১২৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:২৩
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: ভালো লাগলো।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!
কত্তদিন পর দেখলাম তোমাকে!!!!!!!
১২৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:১৬
আলী প্রাণ বলেছেন: অনেক দিন পর তোমার লেখা পড়লাম। শুরু করলে শেষ না করে থাকা যায় না। ভালো লাগা রেখে গেলাম।
আর আমার স্মৃতি শৈশবের ডানায় পাওয়া যাবে চর্চার স্টলে. #৫৮৬
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া অবশ্যই অবশ্য তোমার শৈশব কেমন ছিলো জানবো আমি!!!!!!
১২৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬
মো: ওসমান গনি তালুকদার বলেছেন:
অনেক মুগ্দ হলাম।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!
১৩০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২০
বাকরখানি বলেছেন: আর্মি ডরাই। আপনে ডরান না?
অনেক মজা করসেন দেখা যায়।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩০
শায়মা বলেছেন: এহরে আর্মি ডরাবো কেনো??? কোন সুবাদে শুনি!!!!!!!
ফুহ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
ফাহ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
ফিহ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
অনেক মজা করেছি আসলেও ভাইয়া!
তোমার কি খবর? ভাবিজী কেমন আছে?? আর তোমার বাবুটা কত বড় হলো!!!!!!!
১৩১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭
বাকরখানি বলেছেন:
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪
শায়মা বলেছেন: হায় হায় ভাইয়া!!!!
বাবুটা বড় হয়ে গেছে আর তোমার চুলের একি অবস্থা!!!!!!
চশমাও নিয়েছো দেখছি!!!!!!!!!!!!! তুমি না লেজার করিয়েছিলে!!!!!!!
আর ভাবীজী তো পুরাই আমেরিকান হয়ে গেছে আমেরিকা গিয়ে!!!!!!!
১৩২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৪:১৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
শুভলং এর স্থানীয় হ্যান্ডিক্রাফটস বাজার ও এর ছবিটি আমার দৃস্টি কেড়েছে ।
এই বাজারটি উপজাতীয়দের শিল্প কর্মে ভরপুর, উপজাতিয়দের সম্তানের প্রতি
তাদের কেয়ার নেয়ার এমন অপরূপ দৃশ্য সম্বলিত শিল্প কর্ম কি সেখানে চোখে পড়েছে ?
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:১০
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ অনেক আছে এমন ছবি! এদের বিশেষ ধরণের বাড়িঘর, বাচ্চা পিঠে ঝুলিয়ে নেবার দৃশ্য!!!
আমি অবশ্য এঁকে ফেলবো নিজেই খুব শিঘ্রী!!!!!!
১৩৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটা তো এখন পুরোপুরি কাহিনী সম্ভার!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩০
শায়মা বলেছেন: হ্যঁ ভাইয়া তাড়াতাড়ি আরেক কাহিনী লিখতে হবে!!!!!!!!!
কিন্তু আমি আজকাল ইজি কাজে বেশি বিজি থাকি তাই লিখতেই পারি না আগের মত!!!!!!!
১৩৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১০
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: শায়মাপি আমার আর তোমার মধ্যে যদি একজন দুষ্টকে বেছে নিতে বলি তবে কাকে বাছবে???
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৬
শায়মা বলেছেন: আমি তো মায়াবতী, লক্ষীমতী, সুকন্যা টাইপ মানুষ!!!!!!!!
আমি কেনো দুষ্টু হবো!!!!!!!!!!!
এটা কেমন কথা!!!!!!!!!!!!!!
তুমিই হও দুষ্ট, শয়তান, বদমাশ যা ইচ্ছা তাই!!!!!!!!!!!!
আমি বাবা এসব হতে পারবোই না!!!!!!!!!!!
১৩৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৮
সায়ান তানভি বলেছেন: আরও একবার শায়মাপুর চোখে পাহাড় দেখে আসলাম । আপু এতো গুছিয়ে কিভাবে লিখেন আর কি নিরেট গদ্য। সব চোখের সামনে ভাসে
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২০
শায়মা বলেছেন: আহা !!!!!!!!!
গল্প লেখা যাদুকর তুমি বলো এই কথা না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আকাশে উড়ে গেলাম কিন্তু একদম ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
১৩৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমি তো মায়াবতী, লক্ষীমতী, সুকন্যা টাইপ মানুষ!!!!!!!!
আপি বলোতো!
খালি কলসি বেশি বাজে! এই প্রবাদের মূল প্রবক্তা কে ছিলেন?
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৩
শায়মা বলেছেন: ওকে বলছি......
এক ছিলো কন্যা। তাকে বিয়ে দিলো তার বাবা এক শয়তান বাড়িতে। শ্বাশুড়িটা ছিলো মহা শয়তান্নী শুধু বউটাকে কলসী কাঁখে দিয়ে জল আনাতো আর আনাতো!!!!!! জল আনতে আনতে বউটার কোমরই বাঁকা হয়ে গেলো!!!!!!!!
আর ঐ দিকে বউটার ছিলো এক ননদিনী। তিনি একখান না না দুইখান খালি কলসী উপুড় করে নিয়ে সারাদিন বাঁজাতো নানা রকম তাল, লয় আর ছন্দ.....
ধা দি না, না তি না, ধিন তে টে না কে ধি না, ধা ধা ধিন ধা, না না তিন না!!!!!!!!!! কত কিছু!!!!!!!!!!!!! কত তরা বোল!!!!!!!!!
আর বউটাকে বলতো....... বাঁজাও দেখি আমার মত!!!!!!! বউটা বাজাবে কি! তার কলসীগুলি তো ভরোভরো!!!!!!!! তাতে তো আওয়াজ উঠবে গুম গাম গা, গা গুম গুম! তাই দিয়ে কি আর বোল বেরুবে! আর তাই একদিন রাগ করে বললো,
খালি কলসী বাঁজে বেশি.....
১৩৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৫
সায়ান তানভি বলেছেন: আপনি তো সম্রাজ্ঞী, কি এমন আছে, যেটা তার অসাধ্য। আর সবই নিপুণ হাতে তৈরি অসাধারণ সৃষ্টি। আপনার রকমারি প্রতিভার ঝলকানি বরাবরই মন ঝলসে দেয়, মাঝেমাঝে হয় ঈর্ষাও
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫
শায়মা বলেছেন: ঈর্ষা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
তুমি ঈর্ষা করো বা করবে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কেটে ফেল্লেও বিশ্বাস করলাম না ভাইয়ুমনি!!!!!!!!!!!!!
১৩৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: ১৩৬ নম্বর প্রতিমন্তব্য- দারুণ বলেছেন!
লাইক!!!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!
আমি তো সব জানি তাই তো সাথে সাথে বিলিয়ারভাইয়াকে আসল কাহানীয়া বলে দিলাম!
দেখো না গল্পটা জানার পর বিলিয়ারভাইয়া দুঃখে কষ্টে নির্বাক হয়ে গেছে!!!!!!
১৩৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বিলি:-আজ তোমাকে দিয়ে আম কথাটি বলিয়ে ছাড়ব শায়মাপু!
-তাই!!!
-হু! তুমি পারলে বলতো আমের বৈজ্ঞানিক নাম কি?
-সহজ mangifera indica ।
- আচ্ছা বলোতো বাংলাদেশের জাতীয় ফল কোনটা?
- কেন কাঁঠাল!!!!!
- এইতো তুমি কাঁঠাল বলেছো, জিতে গেলাম!
-না জেতোনি আমার বলার কথা ছিল আম!!!!!
-আমমমমম হা হা হা
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭
শায়মা বলেছেন: এহ লে!!!!!!!!!!!!
- বিলি তুমি কানে এত কম শোনো জানতাম না.....
- কেনো কেনো ? কোথায় কম শুনলাম শায়মাপু.......
- শুধু কমই শোনোনা আবার অধৈর্য্যও বটে, শোনার আগেই ধেই ধেই নাচো.....
- কই কই কি কর ললা ললা লালা লললা লা
- চুপ আর লা লা করতে হবেনা। তুমি যে আবার তোতলা সেটাও জানা ছিলো না
- আমি তো তো তো তো তোত তোতোত
- চু-উ-উ-উ-উ-প!!!!!!!!!!!!!! আর তো তো করা লাগবেনা। আমি বলেছিলাম, আমার বলার কথা ছিলো আম্রের সহজ বাংলা যেটা সেটা.....
- সে সে সে সে টা টা টা টা আবাল তিঈঈঈঈঈঈঈঈঈ!
- আরে বোকা বলছি তো!!!!!!!!!!!!!!!!সে কথা বাকীটা বলার আগেই তুমি বুদ্ধু ধরেই নিলে আম.....আমি বলছিলাম আম- রের স-হ-জ বা-ং-লা যেটা সে- টা------- আম আসতেই ধেই ধেই এর পরের রের স-হ-জ বা-ং-লা যেটা সে- টা ......এই কথাটা কে শুনবে শুনি!!!!!!!!!!!
১৪০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমি যে এত কিছু নিজেও জানতাম না শায়মাপু!
আচ্ছা আমি আর কি কি??
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৪
শায়মা বলেছেন: হা হা
তুমি যে কত কিছু তুমি নিজেই তা জেনে নাও!!!!!!!
আমি কত আর তোমাকে যে বলবো!!!!!!
তুমি নিজে নিজেই শিক্ষিত হও!!!!!!!!!
তুমি তা জেনে নাও!!!!!!!!!!!
কোন গানের প্যারোডি করলাম বলো ভাইয়ু!!!!!!!!!!
দেখি কেমন তোমার বুদ্ধি?
১৪১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: তোমার স্কুলে এখোনো আমি প্রি-প্রাইমারির শিক্ষার্থী তাই আজকের মতন হার মেনে নিলাম!
তবে সুপ্ত বাসনার কথাটা জানিয়েই যাই; একটু বড় হয়ে নেই তখন ঠিকই একদিন তোমায় হারিয়ে যাব!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩২
শায়মা বলেছেন: হা হা হা কবে বড় হবে বাবা!
তেত্রিশ বছর কাটিলে!!!!!!!
তোমার মাথা যেদিন ছাঁদ ফুড়ে আকাশ ছুঁইবেক!!!!!!!!
১৪২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৫
বাকরখানি বলেছেন: ডিসেম্বরের শেষের দিকে ভ্যাংকুভারে আসছি দুইমাসের জন্য, আসার আগে মাথা কামাইছি পার্ট নেওয়ার জন্য ছবিডা কেমনে জানি মিল্যা গেছে এখনকার অবস্হার সাথে। পুলাটা খুব কানতাছিল বাংলাদেশ ছাড়ার আগে। আমার বউ খুশি আছিল যে পুলারে আমার দূষিত বাংলা থিক্যা ২মাস পাহাড়া কম দেওয়া লাগব বইলা
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৮
শায়মা বলেছেন: মাথা কামাইছো এই স্টাইলে!!!!!!!!!!!
ও মাই গড!!!!!!! এটাকে আবার কোন স্টাইল বলে!!!!! আধা মাথা কামিং স্টাইল নাকি!!!!!!!!!!
আর তোমার থেকে দুষিত বাংলা বাঁচাতে পেরে ভাবিজী খুশি!!!!!!!! দুই মাসের জন্য!!!!!!!!
হায় হায় দেখো তাকে বেশি রাগিও না ভাইয়া।
শেষে তোমার দুষিত কলুষিত বাংলা থেকে বাঁচাতে তোমাকে না সারাজীবনের জন্য ভাংকুবারে রাখার ব্যাবস্থা করে নাকি আমাদের সোনামনি ভাবিজীটা!!!!!!!!!
না ভাইয়া সাবধান থেকো ভাইয়ামনি!!!!!!!
১৪৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩০
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: গান সম্পর্কে আমার জ্ঞান কাকের স্বরের মত!
আই মিন কাকের গলা যেমন সুমধুর আমার গানের জ্ঞান গভীর!
জানি আমারটা হবে না তবুও বলছি, ওটা সম্ভবত “ আমি যে কে তোমার” গানের প্যারোডি!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২
শায়মা বলেছেন: ইয়েস!!!!!!!!
এই তো তুমি বুদ্ধিমান সঙ্গে বুদ্ধিমান হয়ে উঠছো ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!
ঠিক ঠিক !!!!!! ১০০ তে ২০০ দিলাম!~
১৪৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: গান সম্পর্কে আমার জ্ঞান কাকের স্বরের মত!
আই মিন কাকের গলা যেমন সুমধুর আমার গানের জ্ঞান তেমন গভীর!
জানি আমারটা হবে না তবুও বলছি, ওটা সম্ভবত “ আমি যে কে তোমার” গানের প্যারোডি
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪
শায়মা বলেছেন: গুড গুড ভেরী গুড!!!
১৪৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৯
মেহবুবা বলেছেন: সামহয়্যার ইনের এক অন্যতম চরিত্র তুমি । ভাল আছো ভাবছি ।
যদিও অনেক দিনের পর তবু সেই আগের মত ।
তোমার ঐ টুকটুক পাহাড়ের রেস্তোরা দেখে মুগ্ধ ।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫
শায়মা বলেছেন: আপুনি!!!!!!!!!!
আই ওয়াজ মিসিং ইউ!!!!!!!!
কিছুদিন আগেই তোমার কথা ভাবছিলাম!!!!! আমার জীবনে দেখা সামুর সবচেয়ে ভদ্র আর শান্ত আপুটা আর আসেনা কেনো!
আমি সেই আগের মতই আছি তবে একটু একটু বদলেছিও !!!!!!
১৪৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৪
পলাশমিঞা বলেছেন: আমার জন্য শুধুই কল্পনা অথবা দিবাস্বপ্ন।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩২
শায়মা বলেছেন: কেনো কেনো কেনো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
১৪৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৯
পলাশমিঞা বলেছেন: মারাত্মক নাটক!
"রাতের খানাপিনা সেরেই আমি সামনের লনে হাঁটতে শুরু করলাম ছোটদের দলের সাথে। কিন্তু বড়দের দল বড়ই ভীতু আর ভীতু, তারা বারান্দা থেকেই চেচাচ্ছিলো, রাতে ঝোঁপঝাড়ের দিকে যেন না যাই কারণ সাপ-টাপ বের হতে পারে। আমি অবশ্য এই কথা শোনার আগে পরম সাহসী ছিলাম কিন্তু ভীতুদের সাপের ভয় শোনানোর পরে আমি তাকিয়ে দেখি এক লং জ্যাম্পে আমি ওদের নেটের বারান্দায় ভেতরে ঢুকে গেছি। ঐ দিকে পিচ্চিদের দলবল দৌড়াচ্ছে আমার পিছে বাট আমি ফার্স্ট!"
সারসরা অজগর গিলতে পারে (হাহাহাহাহাহা)
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৫
শায়মা বলেছেন: রিয়েলি!!!!!!!!!!!!!
তাইলে ভাইয়া আমাকে একটা সারস কিনে দাও!!!!!!!!!!!!!!!
সারস আমার চাই চাই!!!!!!
লাল গলা সারসপাখি
ধরেছে যে বায়না
চার তার লাল ফিতে
চিরুণি আর আয়না......
১৪৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৫
পলাশমিঞা বলেছেন: আমি চাইলেও দেশে আসতে পারব না।
তোমাকে হয়তো বলিনি, আমার দুই নাতনি হয়েছ, যমজ। টুনটুনি এবং টুইনসে রেখে আর কোথাও যেতে পারব না। খালি কেটকেট করে!
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৭
শায়মা বলেছেন: আরে কি বলো ভাইয়া!!!!!!!!!!!
যমজ বেবি!!!!!!!!!!
যে মেয়েটা গ্লাস পেইন্ট করতো ওর বেবি!!!!!!!!!!!!
অনেক অনেক ভালোবাসা ওদের জন্য!!!!!!!!!!
১৪৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪১
পলাশমিঞা বলেছেন: হ্যাঁ, ও এখন অনকে বড় মা হয়েছে। ওর জন্য দোয়া করবে।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৩
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক দোয়া ভাইয়া!!!!!!
৮ বছরের মাঝে এত বড় হয়ে গেছে বেবিও হয়ে গেলো!!!!!!! অনেক মজা লাগছে জেনে!
১৫০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৭
পলাশমিঞা বলেছেন: সবচেয়ে বেশি মজার বিষয় হলো, আমি এখন নানা হয়েছি!
ওকে দেখতে গেলে নাতি নাতনিরা আমারে বেড়ে ধরে!
ইয়া মাবুদ! ১০ / ১২ টা হবে।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৭
শায়মা বলেছেন: ১০/১২টা নাতি নাতনি!!!!!!!!!!
বাট তোমাকে দেখলে কেউই বলবেনা তুমি নানা হয়েছো হা হা হা
১৫১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৩
পলাশমিঞা বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা!
গ্রান্ডপা! বলে দৌড়ে জড়িয়ে ধরে। একদিন একটায় বলেছিল, “You will make a great granddad”
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১১
শায়মা বলেছেন: তুমি তো গ্রেট সবখানেই ভাইয়া!
১৫২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
দীপান্বিতা বলেছেন: নতুন বছরের শুভেচ্ছা --- দারুন ঘুরলেন
শায়মাকে একটুই শুধু দেখা গেল
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫৩
শায়মা বলেছেন: হা হা দীপান্বিতামনি!
অনেক ঘুরেছি আসলেও।
তোমাকে তো একটুও দেখিনি কোনোদিন!!!!!
১৫৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫৯
সৈয়দ আবুল ফারাহ্ বলেছেন: এবার অনেক জায়গায় শীতের পাখি আসেনি। গতবারের কয়েকটি জায়গায় ঘুরলাম, পেলাম না। রাজনৈতিক অস্থিরতায় অন্যবার না এলেও বিদেশীরা এবার বাংলাদেশে এসেছে বেড়াতে। কুয়াকাটা, সিলেট, রাঙ্গামাটি, কক্সবাজার সব জায়গায়ই যাচ্ছে। তাদের সাথে আমাদেরও যাওয়া হচ্ছে। ভালই লাগছে।
তোমার লেখা ভাল লাগল।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই ভাইয়া!!!
শীতের পাখির বদলে শীতের মানুষ!!!!!!! যাকগে তবুও শীতের পাখিদের সাথে ওড়া না হলেও শীতের মানুষদের সাথে বেড়ানো তো হলো!!!!!!!!!!
১৫৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা ,
আসতেই হোল আবার । যদিও অনেকদিন পরে ।
বলেছেন , আপনি নাকি ইন্ট্রোভার্টই আছেন যদিও সে কথা বললে অনেকেই নাকি আপনাকে ঢিল ছুড়ে মারে । কাজটি বোধহয় তারা বেঠিক কিছু করেনা ।
আর ঘাটের বুড়িটার মতো নিজের মনে নিজে যেখানে খুশি পাখির মত উড়তেই তো আছেন , দেখলুম ।
আমাদেরও কারো কারো অমন পাখির মতো উড়তে ইচ্ছে করে । কিন্তু হয়ে ওঠেনা ! আকাশটা এতো ছোট যে ডানা মেলার ভরসা হয়না । জানি, পৃথিবী যখন সীমিত হয়ে যাবে তখন শেষ সীমানায় পা পড়ার পরে আমরা আর যাবো কোথায় ? শেষ আকাশে ডানা মেলার পরে পাখির মতো আর উড়বো কোথায় ?
পাঁচ বছরের ছবিটাই দেখতে পাচ্ছেন !!!!!!!!!! হা হা হা হা । ছবিটা এঁকে দিলে তো বুঝতুম আসলেই দেখতে পাচ্ছেন ...
শুভেচ্ছান্তে ।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
কমেন্টটা পড়তে পড়তে মুখ প্রথমে হাসি হাসি হলো, তারপর আরও একটু হি হি তারপর হো হো হো হো
কারণ পাঁচ বছরের তোমাকে আঁকিনি বটে ভাইয়ামনি তবে তোমার বাল্যকালের পাশের বাড়ির ইনা মিনাকে এঁকেছি.....
এই দেখো.....
যাইহোক, তুমিও মানলে না আমি যে সত্যিই ইন্ট্রোভার্ট। কি আর করা!!!!!!!!! তাই বলে নিশ্চিন্তে আছি তুমি অন্তত ঢিল ছুঁড়ে মারতে পারছোনা তাই।
আর ঘাটের বুড়িটার মতো নিজের মনে নিজে যেখানে খুশি পাখির মত উড়তেই তো আছেন , দেখলুম ।
আমাদেরও কারো কারো অমন পাখির মতো উড়তে ইচ্ছে করে । কিন্তু হয়ে ওঠেনা ! আকাশটা এতো ছোট যে ডানা মেলার ভরসা হয়না । জানি, পৃথিবী যখন সীমিত হয়ে যাবে তখন শেষ সীমানায় পা পড়ার পরে আমরা আর যাবো কোথায় ? শেষ আকাশে ডানা মেলার পরে পাখির মতো আর উড়বো কোথায় ?
ইশ ভাইয়া হঠাৎ এত উদাসী হয়ে গেলে কেনো বলোতো!!!! আগত ফাগুন কি তোমাকে উদাসী করে তুললো নাকি!!!!!!!!
যাইহোক এত উদাসী বা হতাশী কোনোটাই হয়ো নাতো। পৃথিবীর সীমানার পরেও যদি পা বাড়াতেই হয় ভয় কি!!!!!!!!! শেষ বলে আসলে কিছুই নেই, সীমিত বলেও নেই। আমার ধারণা সেই শেষের পরেও আছে নিঃসীম অনন্তকাল..... এত ভয় কি ভাইয়া? সেই অনন্তকালের পথেই পা বাড়াবো......
বলাও তো যায় না সেই নিঃসীমের পরেও থাকতে পারে কোনো অসীম অপার অপার্থীব কোনো মোহময় জগত!!!!!!!!
১৫৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪০
আমিই মিসির আলী বলেছেন: অনেক সময় নিয়া পড়লাম ।
ভ্রমন কাহিনী পড়তে ভালোই লাগে আর তার উপর আপনার হাতের তৃপ্তিকর লেখা।
ছবি দেখে ছোখ জুড়ালো।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫
শায়মা বলেছেন: হাহা কেমন আছো ভাইয়ামনি!
১৫৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৫
সপ্রসন্ন বলেছেন: আমার রাঙামাটি ভ্রমণ কেবল সাজেকেই সীমাবদ্ধ! আপনার পোস্ট পড়ে আর ছবি দেখে রাঙামাটির বাকি জায়গায় ঘুরবার ইচ্ছে হচ্ছে খুব!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১০
শায়মা বলেছেন: ঘুরে আসো ভাইয়া!!!!
অপার্থীব সৌন্দর্য্যের এই রাঙ্গামাটি থেকে.......
অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি.....
১৫৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
এই ছবিটা কোন বইয়ের কভার হতে পারে
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০
শায়মা বলেছেন: সেই বই এর নাম হতে পারে ......ঐ কাপ্তাই লেকের ধারে ......হলুদ রঙ্গা বেঞ্চে......নিসঙ্গ বসে একজনা....পিছে নিয়ে দশজনা!!!!!!!!!
১৫৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ৬ নংটা কি আপনিই ছিলেন আপু?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২
শায়মা বলেছেন: ইয়া তোবা তোবা, নাউজুবিল্লাহ......
এইটা আমার হাসব্যান্ড হলে আমি ধাক্কা দিয়ে পানিতেই ফেলে দিতাম......
বলতাম আগে খবর থাকে না যখন তখন পানিতে ডুবে মরো!!!!!!!!!!!!!!!!
১৫৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬
পলাশমিঞা বলেছেন: নতুন কিছু পোস্ট করলে মঙ্গল হবে।
পোস্ট লোড হয় না
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪
শায়মা বলেছেন: করিবোক ভাইয়ু!!!!!!!!
সারাদিন ধরে তো পোস্টই লিখলাম তবে এর মাঝে শপিং ও গেছি। ফাল্গুনী শপিং আর বিকালে বানালাম মজাদার ইয়াম্মী ইয়াম্মী......
১৬০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬
প্রথম স্পর্শ বলেছেন: অনেক ভাল্লাগা জানবেন
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!
১৬১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫
পলাশমিঞা বলেছেন: ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪৯.
আজ হলো ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭
মেলায় গিয়েছিলে?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৩
শায়মা বলেছেন: তাইলে কালকেই দেই। একমাস পূর্ণ হবে!!!!!! হা হা হা
না ভাইয়া যাইনি!!!!!!!!!!
১০ তারিখের পরই যাবো!!!!!!
১৬২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৫
পলাশমিঞা বলেছেন: প্রকাশকের জন্য মায়া হচ্ছে।
বেটায় এবার টের পাবে কার বই প্রকাশ করেছে! (হাহাহাহাহা)
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২২
শায়মা বলেছেন: হা হা আমিও যে এত জ্বালাতে পারি!!!!!!!!!!!
জানতাম না ভাইয়া!!!!!!!!!!
১৬৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৪
পলাশমিঞা বলেছেন: তাকে মাঝে মাঝে আস্ক্রিম কিনে দেবে নইলে আচকা মাথা ঘুরিয়ে পড়ে বললে আজ এত গরম লাগে কেন।
হাহাহাহাহাহাহাহাহা।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৬
শায়মা বলেছেন: হা হা হা আচকা মাচকা কি বলো ভাইয়া!!!!!!!!
হাসতে হাসতে মরলাম!!!!!!!!!!
শীতের মাঝে আইস্ক্রিম!!! তোমার উদ্দেশ্য তো ভালোনা!!!!!!!
শেষে সে ঠান্ডা লেগে অক্কা পাক তাইনা!!!!!!!!!! হা হা হা
১৬৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫১
পলাশমিঞা বলেছেন: আরে মরবে না। তাকে কয়টা আস্ক্রিম কিনে খাওয়ায় তা আমাকে বলবে।
তিন শো বই তাকে বিক্রি করতে হবে। চিন্তা করলেই আমি চিন্তিত হই। তুমিতো একটাও ঘরে আনবে না, তাকে টাকাও দেবে না তারোপর বলবে কয়েকটা ফ্রি কপি দাও ভাই বান্ধবকে দিতে হবে।
সবার মঙ্গল হোক!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৯
শায়মা বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা
ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!
১৬৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৫
পলাশমিঞা বলেছেন: বাঁচলে পরের বছর আমার স্টল দেব। প্রথম আমাদের সব বই বিক্র করব এবং পরে অন্যদের বই বিক্রি করার জন্য আজুরা আদায় করব।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৪
শায়মা বলেছেন: আজুরা!
এটা আবার কি!!!!!!!
ও মাই গড তোমার নিউ নিউ ভাষা শিখতে শিখতে তো আমি চক্কর হয়ে যাবো!
১৬৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮
আমি ইহতিব বলেছেন: দেরি করে পড়তে এলাম এত্ত দারুন একটা ভ্রমণ কাহিনি। ছবি দেখে আর বর্নণা পড়ে প্রাণের মধ্যে আকুপাকু করছে, ভাবছি বাসায় গিয়েই জামাইকে ওয়েলিং শুরু করবো রাঙ্গামাটি নিয়ে যাওয়ার জন্য
আরণ্যক কি সবার জন্য উন্মুক্ত আপু?
শেষটায় বাচ্চাগুলোর কথা জেনে মজা লাগলো। আসলেই এক একটা বাচ্চা যেন আনন্দের খনি এক একটা। আমার বাসারটার নমুনা দিলাম আপনার জন্য
অনেক অনেক ভালো থাকুন আপু।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩
শায়মা বলেছেন: তোমার বেবিটা তো একদম টুলটুলে বনোফুলে মধু খাও এর মত সুন্দর আপুনি!!!!!!!!!
যদিও আরন্যকে আমাদের আর্মিম্যান ছিলো তবে আরন্যক সবার জন্যই উন্মুক্ত কিন্তু রেন্ট করতে হয়!!!!!!!!!
১৬৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:২৭
ANIKAT KAMAL বলেছেন: এতো ভালোলাগা ভালোবাসা অাশির্বাদ প্রাপ্তি সুখ্যাতি অভিজ্ঞতা যার চারপাশে সেই তো বিশ্বটা জয় করবে অাপুমনি ভেবোনা হিংসে করছি কষ্ট পেলে যেনো ক্ষমা কর না , না , না
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৪
শায়মা বলেছেন: না না ভাবিনি!!!!!!!!!!!
আর অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়ামনি!
১৬৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪৫
আরইউ বলেছেন: পোস্ট টা আমি আগে অফলাইনে পড়েছি। আমার দেশটা কত সুন্দর! বাংলাদেশে এখন শীতকাল চলে, তাইনা? আমার এখনে মাইনাস ১৭ এখন।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
শায়মা বলেছেন: না ভাইয়া শীত না!
আর দুদিন পরে বসন্ত!
আর এখানে এবার শীত পড়েইনি বলতে গেলে!!!!!!!!
তবে রাঙ্গামাটির রঙ্গে আর সাম্পান মাঝির গানে মন সত্যিই ভরেছিলো কিছুদিন.......
১৬৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
আরইউ বলেছেন: ওহ আচ্ছা। শীত পরেনি? জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে।
রূপের রানী বাংলাদেশ। কোন সন্দেহ নেই।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৮
শায়মা বলেছেন: হুম শীত পড়েইনি এবার....
আসলেই রুপের রাণী বাংলাদেশ!!!!!!
সকল দেশের রাণী সে যে আমার জন্মভূমি....
১৭০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯
মোশফেক জামান সফল বলেছেন: চট্টগ্রাম ঘুরে এলেন আপু, অনেক ভাল লাগলো, এলবাম টি দেখে
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১
শায়মা বলেছেন: হুম!!!!!
আর তোমার মত আমারও ছবি!!!!!!
হলুদ বেঞ্চে বসা!!!!!!! হা হা হা
১৭১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪
মোশফেক জামান সফল বলেছেন: আমি লেখাপড়া র জন্য চট্টগ্রাম থাকি,অনেক বার ঘুরেছি। যখন চবি থেকে চলে যাব খুব খারাপ লাগবে।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬
শায়মা বলেছেন: আসলেই সে এক অপরুপ সৌন্দর্য্যের দেশ......
১৭২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২৬
জাহিদুল ইসলাম চৌধুরী শান্ত বলেছেন: সত্যিই অপূর্ব এক সৃষ্টির রহস্য চোখ পেরানো দায়
১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:২৬
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই ভাইয়ামনি!
অনেক অনেক ভালোবাসা!!!
১৭৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আমিও যাবো একদিন...!!!
আমি যাবোই যাব...!!!
সাথে নিয়ে যাবো...!!!
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬
শায়মা বলেছেন: কাকে!!!!!!!!!!!
আমাকে নিয়ে যাবে পিচ্চু ভাইয়ামনিটা!!!!!!!!!
১৭৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৫০
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: হুম আপনি তো পরী!!!!!!! দেখাই দেন না আর নিবো কেম্নে।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪
শায়মা বলেছেন: কেনো!!!!!!!!!!!!
বলেই দেখো না!!!!!!!!!!!!
উড়ে উড়ে যাবো!!!!!!!!!!!!!!!
আকাশ দিয়ে !!!!!!!!!!!!!!!!!!!
তুমি না দেখলেও আমি দেখবো!!!!!!!!!!!!!
১৭৫| ৩১ শে মে, ২০১৭ রাত ৩:৪১
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: লেখাটার খবরই জানলাম মাত্র আজ!! পড়তে পড়তে কখনো হেসে ফেলেছি। কখনো সেই ছোটবেলার মত আগ্রহী মুখ করে শুনছি ধারাবর্ননা।। যার কথা শোনায় নেই কোন ক্লান্তি।। কারন সে যে আমার দেশ।। ছবির পটে বাধিয়ে রাখার মত।।
খুব ভাল লাগলো।।
৩১ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:৫০
শায়মা বলেছেন: সেই তো ভাইয়া!!!!!
এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি !
সকল দেশের রাণী সে যে আমার জন্মভূমি!!!!!!
১৭৬| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:৩৬
ওসেল মাহমুদ বলেছেন: বেশ লাগলো পড়তে ! আমার ও প্রিয় এই পাহাড় সমতট ! ভাল থাকবেন !
১১ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:১৪
শায়মা বলেছেন: আমারও সাগর থেকেও পাহাড় বেশি পছন্দ ভাইয়া!!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস!!!!!!
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: এত লম্বা পোস্ট!!!!!!!
মনে হয় লম্বা ভ্রমণ হয়েছে।
জুন আপু কোথায় আছেন? পোস্ট পড়াতে হেল্প করে যান