নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দীপ ছিলো, শিখা ছিলো, শুধু তুমি ছিলেনা বলে...

শায়মা

দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...

শায়মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

জেন জি - ভাবনা, চিন্তা, দর্শন, শিক্ষা এবং আমরা

১৩ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:২৫


কিছুদিন আগে একটা ট্রেইনিং হচ্ছিলো। বর্তমানের একটু পাঁজি, একটু নিয়ম না মানা কিন্তু লিটল জিনিয়াস বাচ্চাদেরকে নিয়ে। বকে ঝকে বা ধমকে তো তাদের আর আজকাল ক্লাসে আটকে রাখাই দায়। আবার যে কোনো কিছুর এক্সপ্লানেশনে যেন তারা এক কাঁঠি এগিয়ে। মাঝে মাঝে টিচারেরাই তাক লেগে যায়। হা করে তাকিয়ে থাকতে হয়। নিজেরাই ভাবনায় পড়ে যাই, আরে এমন করে আমরা ভাবিনিতো। কারো কারো কাছে এসব চরম দুঃসাহস বা বেয়াদপীর পর্যায়েও পড়ে কিন্তু মাথায় কত প্রশ্ন আসে দিচ্ছে না কেউ জবাব তারের দিনগুলি কি আর আছে? সেই আগে দিনে আজগুবি সব প্রশ্নগুলো শুনে সবাই মিথ্যে বাজে বকছিস বলে তাড়িয়ে দিলে আর যেন কোনো সমাধান বা উত্তরই পাওয়া দায় ছিলো। কিন্তু এখনকার বাচ্চাদের কি আর তা লাগে? তাদের তো বড়দেরকে জিগাসা করারও প্রয়োজন পড়ে না। তাদের মাথায় প্রশ্ন আসা মাত্র। দরকার শুধু একটা ক্লিক। ব্যাস এক ক্লিকেই মিঃ গুগল বা ইউটিউব সদা ও সর্বদা প্রস্তুত আছেন তাদের জন্য অক্লান্ত অপরিশ্রমে সকল উত্তর নিয়ে। বর্তমানের স্কুলের এই বাচ্চাদের বড় অংশ এই Generation Z ....

আমরা অনেকেই হয়ত Baby boomers, Generation X, Generation Y এসব শুনেছি। যেমন যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৪০ থেকে ১৯৫৯ এর মধ্যে যাদের জন্ম তাদের বলা হয় বেবি বুমার্স। এ এরপরে ১৯৬০ থেকে ১৯৭৯ সালের মধ্যে যাদের জন্ম তাঁরা জেনারেশন এক্স, ১৯৮০ থেকে ১৯৯৪ সালের মধ্যে যারা জন্ম নিয়েছে তারা জেনারেশন ওয়াই বা মিলেনিয়াল এবং ১৯৯৫ থেকে ২০১০ এর মধ্যে যাদের জন্ম তারা জেনারেশন জেড

এই জেনারেশ জেড নিয়েই আমার আজকের লেখা। ৭ থেকে ২২ বছর বয়সী বাচ্চারা জেনারেশন জেড। এরা যে সময়টাতে জন্মগ্রহণ করেছে সে সময়টাতে বিশ্বজুড়ে শুরু হয়ে গেছে ইন্টারনেট ব্যবহার। ছোট দু বছরের বাচ্চারাই এখন পড়া লেখা শেখার আগেই আইফোন ব্যবহার শিখছে। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে করছে। জেনারেশ জেডের মন-মানসিকতা উদার, বিভিন্ন ধর্ম বা সামাজিক বিষয় নিয়ে তারা বেশি মাথা ঘামায় না, তারা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে বিশ্বের সাথে যুক্ত, তারা পরিবেশ সচেতন। জেনারেশন জেড ফেসবুক এবং ই-মেইল বেশি ব্যবহার করে না। তারা ইন্সটাগ্রাম এবং ইউটিউব ব্যবহারে অভ্যস্ত। তারা টিভিতে পণ্য ও সেবার বিজ্ঞাপন দেখে অভ্যস্ত না। জেনারেশন জেড প্রজন্মের ক্রেতারা অনলাইনে কেনাকাটা করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে।যাইহোক এই দলটিকে অনেক সময় ইন্টারনেট প্রজন্ম বলা হয়, কারণ এটি ইন্টারনেটের জনপ্রিয়তার পরে প্রথম প্রজন্মের জন্ম হয়েছিল।

অত্যন্ত আশাবাদী এই ছেলেমেয়েরা তাদের আগের প্রজন্মের থেকে নিজেদের অনেক এগিয়ে কল্পনা করতে ভালোবাসে। তারা ক্রিয়েশনকে বেশি প্রাধান্য দেয়। নতুন ও পুরাতনের সমন্বয়ে ছিলো ‘এক্স’ কিংবা ‘ওয়াই’রা। বুদ্ধদেব বসু, সুধীন্দ্রনাথ দত্ত, অমিয় চক্রবর্তী, জীবনানন্দ দাশসহ কল্লোল আন্দোলনের সাহিত্যিকেরা যেমন চেয়েছিলেন রবীন্দ্রবলয় ভেঙে নতুন ধারার সাহিত্যচর্চা করতে, তেমনি এখনকার যুগের ছেলেমেয়েদের ভেতরেও রয়েছে সম্পূর্ণ নতুন কিছু সৃষ্টির চিন্তা। অবশ্য এ ক্ষেত্রে রয়েছে ইতিবাচকতা বা নেতিবাচকতার প্রশ্ন। তাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় রুচিবোধ ও অভ্যাসেরও পরিবর্তন এসেছে।

এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের একটা বড় অংশই রেস্টুরেন্টপ্রেমী। আগে বাইরের খাবার বলতে ছিল ট্র্যাডিশনাল খাবারসহ বেশির ভাগই দেশি খাবার। সর্বোচ্চ গেলে চায়নিজ কিংবা থাই মেনু। এর বাইরে অন্য কিছু থাকলেও তা খুব বেশি উল্লেখ করার মতোিলো না। অন্যদিকে বর্তমান সময়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছে ইন্ডিয়ান, জাপানিজ, ফ্রেঞ্চ, ইতালিয়ান, রাশান কিংবা আমেরিকান রেসিপি। বর্তমানের প্রতিটি রেস্টুরেন্টে ইন্টেরিয়র ডেকোরেশন ইজ এক্সসেলেট! ফলে পরিবেশগত কারণ বা নতুন খাবার টেস্ট অথবা সময় কাটানোর একটা জায়গা; যেকোনো শর্তেই ‘রেস্টুরেন্ট’ অন্য সব অপশন থেকে এগিয়ে। এই প্রজন্মের হাত ধরেই ‘ফাস্ট ফুড’ কালচারের ঢালাও প্রচলন হয়। রেস্টুরেন্টের পাশাপাশি ফুডকোর্ট কিংবা মিনি ফুডকোর্টের সংখ্যা এখন অনেক।

আর্ট অ্যান্ড কালচারেও একটা বড় পরিবর্তন এসেছে। একটা সময় ছিল, যখন নিজেদেরকে নিজেদের প্রেক্ষাপটেই তৈরি করে নিতে হতো। নিজস্ব সীমানার বাইরে চিন্তা করাটা অসম্ভব না হলেও বেশ কষ্টকর ছিল। তখন এক ক্লিকেই বিশ্ব ঘুরে আসাটাও প্রায় অসম্ভব ছিলো। ওয়ার্ল্ড মিউজিক, থিয়েটার, মুভি ইত্যাদির সঙ্গে সম্পর্ক মজবুত করা সম্ভব হয়নি; কারণ, সুযোগ ছিল না তেমন। ‘ওয়াই’ দের পক্ষে এই সুযোগটা কিছুটা থাকলেও ‘জেড’ প্রজন্ম পাচ্ছে প্রায় সবই। ফলে, বাংলাদেশি মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি এখন অন্যদের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার মত পর্যায়েই উঠে এসেছে প্রায়।

সিনেমা দেখার রুচিবোধ পাল্টেছে। শুধুমাত্র হলিউড কিংবা বলিউডই নয়; পাশাপাশি কোরিয়ান, জাপানিজ, চায়নিজ, নেপালি, মালয়ালামসহ আরও অন্যান্য ধারার সিনেমার দর্শক তৈরি হয়েছে তরুণদের মধ্যে। এ ছাড়া বর্তমান সময়ের বাংলা সিনেমা কিংবা আর্টফিল্মও তাদের কাছে বেশ জনপ্রিয়।

টেকনোলজি ফ্রিক এই প্রজন্মের প্রতিদিনের অভ্যাসের তালিকায় স্থান পেয়েছে স্মার্ট গ্যাজেটস। কথা বলার জন্য মোবাইল ফোন এখন শুধু যোগাযোগের মাধ্যমই নেই, বরং স্মার্টফোনের স্মার্ট ব্যবহারেও তারা অভ্যস্ত। ফোন ক্যামেরায় শর্টফিল্ম তৈরির ট্রেন্ডও এসেছে। এ ছাড়া গুগল ম্যাপ, ডেইলি নোটপ্যাড, নেভিগেশন কিংবা লাইভ টিভির মতো নিত্যনৈমিত্তিক ব্যবহার এখন খুব সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংবাদপত্র, টিভি, খেলা দেখা, গান শোনাসহ প্রায় সবকিছুই অনলাইনে সেরে ফেলাতে তারা বেশি আগ্রহী। একটি অদ্ভুত ব্যাপার হলো, এদের অনেকেই ফটোশপের বিরুদ্ধে। এই বিরুদ্ধাচরণ মূলত খুঁত ঢাকার ব্যাপারে। তারা নিজেদের প্রকাশ করতে চায় নিজেদের মতো করেই।

জেনারেশ জি এর এই পরিবর্তনগুলোর যেমনই রয়েছে নতুন সম্ভাবনার দিক তেমনই কিছু ক্ষতিকর দিক এড়িয়ে যাবার উপায় নেই। প্রথমত, কালচার পরিবর্তনে তাড়াহুড়াজনিত কারণে অনেক ক্ষেত্রেই পাকিয়ে যাচ্ছে জগাখিচুড়ি। আমাদের সংস্কৃতি ঐতিহ্যগত চর্চা বেশ বাধার সম্মুখীন। এখনকার ছেলেমেয়েরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অভ্যস্ত হলেও আদতে তাদেরকে বিচ্ছিন্নই বলা যেতে পারে। এখন আড্ডা, হইহুল্লোড় কিংবা মাঠে খেলাধুলাবিমুখ ছেলেমেয়ের সংখ্যা নেহাতই কম নয়। তারা ভার্চ্যুয়াল জগতে অনেক বেশি সম্পৃক্ত। একই সঙ্গে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়াটাও একটা বড় সমস্যা হয়ে উঠেছে। ভার্চ্যুয়ালি তারা অনেক এগিয়ে গেলেও বাস্তবতায় পিছিয়ে পড়ার কারণে হতাশার শিকার হচ্ছে। মানবিক সম্পর্কের অবনতির পেছনেও এর দায় রয়েছে। প্রয়োজন না থাকলেও প্রায় সারা দিন তারা অনলাইনে ‘অ্যাকটিভ’। যুক্তরাষ্ট্রে ৫৯ শতাংশ কিশোর-কিশোরী অনলাইনে হয়রানির শিকার। এর ভেতরে রয়েছে অপমানজনক কথাবার্তা, গালিগালাজ, গুজব ছড়ানো, শারীরিক হুমকি প্রদান এবং অপ্রত্যাশিত ও ব্যক্তিগত ছবি প্রকাশ। নেতিবাচক দিকগুলো বাদ দিলে এই প্রজন্মের অর্জনটাও কম নয়। সুতরাং, ‘জেড’ জেনারেশনের গতিশক্তির সঠিক প্রয়োগটা জরুরি।

এখন তাই এই জেড জেনারেশনের সাথে সাথে ওয়াই জেনারেশন বা এক্স জেনারেশনের অভিভাবক বা শিক্ষকদেরকেও আপডেট হতে হবে। এসেছে নতুন শিশু তাই বলে স্থান ছেড়ে দিলেই শুধু চলিবেক না। সেই স্থানে বসাবার জন্য যোগ্য করে গড়ে তোলার দায়িত্বটাও কিন্তু আমাদের। বাবা, মা অভিভাবকদের। এখানে কিছু টিপস দেওয়া হলো-

5 Tips for Teaching Generation Z - জেন জি এর জন্য পাঁচটি টিপস-

আমাদের এই সন্তানদের জন্য এখন সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টিই তাদেরকে বুঝতে চেষ্টা করা। এটা টিচার বা অভিভাবকদের জন্য কষ্টকর তখনই যখন তারা এই জেনারেশনের সাথে ঠিকঠাক যোগাযোগ করতে পারেননা। তারা যেভাবে ক্লাসরুমের বাইরের গোটা পৃথিবীর সাথে কমুনিকেট করে ঠিক সেভাবে ক্লাসরুমে তাদেরকে ম্যানেজ করাটা কঠিন হয়ে পড়েছে। আর তাতেই এই বিপত্তি। এই সমস্যার সমাধান সম্ভব যদি না আমরা ক্লাসের বাইরের এবং ভিতরের জগৎটাকে এক না করে ফেলি। টেকনোলজী এটার কারণ তা বলার উপায় নেই, হয়ত যদিওবা টেকনোলজীর কারণই এসব সমস্যার কারণ। হয়ত টেকনোলজীই তাদের চিন্তাভাবনা ও কাজের ধারা বদলে দিয়েছে। প্রজন্ম এক্স বা ওয়াই এর তুলনায় আজকালকার বাচ্চারা ইন্টারেক্টিভ তথ্য, ভিডিও, পাঠ্যকরণ ইত্যাদি ব্যবহার করে। যেহেতু জেনারেশন জেড এর ইনফরমেশন সেন্ডিং এবং রিসিভিং এর পদ্ধতিগুলো ভিন্ন তাই তাদের যোগাযোগের পদ্ধতিগুলি আমাদের বুঝতে হবে। তাদের যোগাযোগ পদ্ধতিগুলি কিভাবে কাজ করে আমাদেরকে জানতে হবে।

1. Short Phrases
আজকালকার বাচ্চাদের কাছে যখন কোনো মেইল বা টেক্সট আসে। তার উত্তরের উপর তাদের নিয়ন্ত্রন থাকে। সুবিধামত সময়ে উত্তর দেবার ও প্রতিক্রিয়া জানাবার সুযোগ থাকে। এটি তাদের উপর কম চাপ ফেলে ও তাদের চিন্তা করতে সহায়তা করে। যেমন
একটি ইউটিউব ভিডিওতেও পজ বাটন আছে যা তাদের সময় ও সুযোগকে নিয়ন্ত্রণ করতে দেয়। তবে ক্লাসরুমে এটা কিভাবে করা সম্ভব? সেটি নিয়েই ভাবতে হবে।

2. Use Visuals
জেনারেশন জেডপূর্ণ একটি ক্লাসরুমে ৪৫ সেকেন্ডেরও বেশি সময় মনোযোগ দেওয়ার জন্য জোকস বা মজাদার গল্প সবচেয়ে কার্য্যকরী। স্ক্রিনে এমন কোনো ছবি বা ভিডিও দেখানো যেতে পারে যা কমপক্ষে তিন মিনিটের জন্য থাকবে। এটি নিয়ে প্রশ্ন/উত্তর চালাতে হবে, যতক্ষণ না তাদের মনোযোগ চলে না যায়।

ইদানিংকালে আমরা যা করছি অনলাইন জ্যুম ক্লাস তাতে বড় বাচ্চাদের হয়তো ফাঁকিবাজীর সুযোগ আছে যদি না তারা মন দিতে চায় আর কি তবে আমি খেয়াল করেছি আমার আর্লী সেকশনের বাচ্চারা ঠিকই ৯৯% মনোযোগে পাওয়ার পয়েন্ট বা ভিডিওগুলি ঠিকঠাক দেখে শুনে ও বুঝে আমাকে আনসার করে। এবং তাদের চোখ মুখের ঔজ্জ্বলতা দেখে বুঝাও যায় যে তারা কত বেশি আনন্দ পাচ্ছে।

3. Make it Interactive
শুধুমাত্র পাঠ্যবই বা শিক্ষকের মুখের বাণী ছাড়াও বা পাঠ্যপুস্তকের সহায়তা ছাড়াও বাচ্চারা নিজেরাই ইন্টারনেট ব্রাউজ করে নানা রকম তথ্য উপাত্য সংগ্রহ করে তা পুরো ক্লাসে শেয়ার করতে পারে। এই ধরনের কাজ গুলো তাদেরকে কনফিডেন্ট করে তোলে। অন্যের উপর নির্ভরতা কমাতে শেখায়। যদিও সঠিক গাইডেন্স প্রয়োজন। তবুও নানা তথ্য খুঁজে বের করার চর্চা শেখায়, জ্ঞান চর্চা ও তা শেয়ার করার বিষয়টিও উৎসাহিত করে। এটি মিডল এবং সিনিয়রেও বিশেষ কার্য্যকরী হবে বলে আমি মনে করি।

গুগল ড্রাইভে ইমেজ শেয়ার অথবা Complete collaborative notes with Google apps কিংবা Google Drawing কিংবা Google Forms, Sheets, Google Map এসব ব্যবহারও এই জেনারেশনের জন্য বেশ কার্য্যকরী পদ্ধতি।

4. Be Honest
তাদের উপর বিশ্বাস রাখতে হবে। তারা বর্তমান বিশ্বের তথ্য সমাগ্রীতে ভরপুর যা বেশিরভাগ প্রাপ্তবয়স্করা হয়ত জানেো না। তারা একেকজন একেক হিডেন তথ্য ভান্ডার। সেদিন আর নেই। শিক্ষরাই সব জানেন। সত্যি বলতে শিক্ষকরা স্যুপার হিউম্যান না কাজেই নিজের সাথে অনেস্ট হতে হবে। যে কোনো মূল্যে আমাদের বাচ্চাদের শিক্ষাটাকেই প্রাধন্য দিতে হবে। এটি ইগো দেখাবার জায়গা না।


5. Take Criticism Well (Give it, Too)
এটি একটু কঠিন তবুও সেই আগের জেনারেশন আর নেই। কাজেই এমন একটি ক্লাসরুম পরিবেশ তৈরী করতে হবে যেখানে বাচ্চারা নিজেদের অপিনিয়ন দিতে পারবে। টিচারকে ভুল মনে হলেও তা তারা যেন প্রকাশ করতে পারে। একে অন্যের প্রতি সন্মান বজায় রেখে আলোচনা, তর্ক বা ডিবেট চালাতে পারে। এতে একে অন্যে মাঝে বোঝাপড়া ও জ্ঞান চর্চার পথ ইন্টারেস্টিং ও সহজ হবে। তারা গঠনমূলক মতামতের সাহায্যে জ্ঞানচর্চার পথ প্রসারিত করবে। এখানে জেনারেশন ওয়াই এর একজন টিচার জোর করে তার কর্ত্বত্ববাদ যদি জেনারেশন জেড এর ঘাড়ে চাপিয়ে দিতে চায় তো ভুল হবে।

প্রতিটি পরীক্ষা বা যে কোনো বিষয় পড়াবার শেষে একটি তালিকা বা রিফলেকশন ফর্ম দেওয়া যেতে পারে যেখানে ক্লোজ এন্ডেড বা ওপেন এন্ডেড প্রশ্নোত্তরের সাহায্যে শিক্ষার্থী তার বিষয়টি বুঝতে পারা, বা জানার ইচ্ছা বা অক্ষমতা বা কারণ জানাতে পারবে। এটি টিচারের পরবর্তী পদক্ষেপ, ও টিচিং স্টাইলে কি পরিবর্তন বা উন্নয়ন আনা প্রয়োজন তা বুঝতে সাহায্য করবে। একই ভাবে টিচারেরও উচিৎ দৈনন্দিন লেসন প্লানের পাশাপাশি একটি রিফলেকশন জার্নাল মেইনটেইন করা।

যাইহোক, অনেক বড় লেকচার দিলাম। মানে জেনারেশন জেডদেরকে কেমনে পড়ালেখায় বেশি বেশি মনোনিবেশ করানো যায় এই নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে খুঁজে পেতে পড়ে পড়ে নিজের মত দিয়ে একটু লিখলাম আর কি। কেনো লিখলাম!! কারণ এই জেনারেশন জি নিয়ে আরও আরও গবেষনার দরকার মনে হচ্ছে আমার। বিশেষ করে জেনারেশন ওয়াই কিংবা এক্স এর টিচারদেরকে মনে হয় নতুন করে জন্ম নিতে হবে এদেরকে পড়ালেখার ইন্টারেস্টিং ওয়েগুলি চিন্তা করতে। :( যাইহোক আমার কাছে এই জেনারেশন জি এক অবাক বিস্ময় এবং বড়ই ইন্টারেস্টিং সাবজেক্ট। মানে আমার কাছে তাদের কিছু এবনরমাল কিন্তু অকাট্য সব যুক্তিগুলো না মেনে পারা যায় না। তাদের কাছে পরম সত্য বলে কিছুই নেই। যদি এই সংক্রান্ত কেউ কিছু আরও জেনে থাকে বা কোনো কোনো ম্যুভি, ডকুমেন্টারী বা আর্টিকেল পড়ে থাকে তা জানালে আরও আরও খুশি হবো।

যাইহোক এখন আরেকটা কথা বলি,
১৯৪০ থেকে ১৯৫৯ এর মধ্যে যাদের জন্ম তাদের বলা হয় বেবি বুমার্স। ( কেউ কি আছে এখানে বেবি বুমার্স? কেমন ছিলো তারা?? কেমন আছেন এখন?)

এরপরে ১৯৬০ থেকে ১৯৭৯ সালের মধ্যে যাদের জন্ম তাঁরা জেনারেশন এক্স, (তারা থাকলকে ও জানালে খুশি হব....)

১৯৮০ থেকে ১৯৯৪ সালের মধ্যে যারা জন্ম নিয়েছে তারা জেনারেশন ওয়াই বা মিলেনিয়াল ( এই জেনারেশন অনেক আছে নিশ্চয়)
এবং ১৯৯৫ থেকে ২০১০ এর মধ্যে যাদের জন্ম তারা জেনারেশন জেড ( তারা কি ব্লগে আসে?????)

মানে চলমান গতিশীল এই জেনারেশনের কি সময় আছে এই ক্রম অগতিশীল হয়ে পড়া ব্লগটাতে আসার জন্য? একজনকে মনে পড়ে গেলো........... রুপন রিজওয়ান.... অভিমানী বেবি ভাইয়া..... কোথায় আছো? কেমন আছো??? দেখা দাও আবার আমাদের এই ব্লগবাড়িতে। জেনারেশন জেডের সাথে সমন্বয় ঘটুক এক্স কিংবা ওয়াই এর।


আর জেন জেড এর সাথে নামে ও কামে দুইটাতেই মিল আছে যে সে আমাদের জেন রসি ভাইয়া......একদিন সে আমাকে বলেছিলো তারা কয়েকজন নাকি তাদের সময়ের চাইতে ১০ বছর এগিয়ে ছিলো। মানে ভাবনা আর চিন্তায়। ভাইয়া ঠিকই বলে পরম সত্য বলে কিছু নেই যা আমরা ভেবে নিয়ে কাঁটিয়ে সারাটা জীবন অনেকেই........ এমনটা হয়ত ভাবে উদাসী ভাইয়াও......

আর মাহমুদ ভাইয়া!! সে মনে হয় ব্যাক টু দ্য ফিউচারের অজানা কোনো জেনারেশন! বাপরে!!! আরও জানতে হবে......


যাইহোক নতুন করে ভাবো, ভাবছো জেন জি এবং পরম সত্য ভেঙ্গে নতুন কিছু আনো......



যেসব জায়গা থেকে তথ্য পেয়েছি....
z

Zen Z

সবচেয়ে ভালো লেগেছে

Teaching Zen Z

মন্তব্য ১৫৮ টি রেটিং +২৮/-০

মন্তব্য (১৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৩২

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমার জন্মসাল ২০০২।
অজানা কিছু জানলাম। ধন্যবাদ।

১৩ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৩৫

শায়মা বলেছেন: ভেরী গুড!

ভাইয়ু পিচ্চু তোমার ব্লগে গিয়ে এখন দেখবো তোমার ভাবনা, চিন্তা ,দর্শন শিক্ষা ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি যাহা আমার গবেষনায় সাহায্য করিবেক।

থ্যাংক ইউ এন্ড লাভ ইউ বেবি জেন জি ভাইয়ু!!! :)

২| ১৩ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৩৬

বিজন রয় বলেছেন: সময় লাগবে।

১৩ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪০

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

নো ফাঁকিবাজি!!!!!!!!!!!!!!!!!!

সময় লাগানো লাগবেনা!!!!!!!!!!!!

এখনি পড়ো!!!! বুড়ামানুষের মত না!!! জেন জিকে টেক্কা লাগিয়ে পড়ে ফেলো কুইক কুইক!!!

৩| ১৩ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হোলি মোলি!

এইডাই বুঝি জেনারেশন জেড!!!


কেমনে কি, ম্যান!
তয় বয়স হইছে। আগের মতো আর এনার্জী পাই না। এদিকে জীমটাও ঠিক মতো চালু হইতেছে না। করোনা লাইফটা জীবন বানায় দিলো!

১৩ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫৪

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তুমি হলে জেডদের জেড!!!!

ঐ যে আগে বলতে না চিকনমিয়াকে জেডা সেই টাইপ আর কি জেডা জেড!!!


তুমি যা ভাবতে পারো আগামী ২০ বছরের জেনারেশনও তা ভাবতে পারবেনা আবার পিছের ১০০ বছরও ভাবেনি হয়ত। তুমি আরেক জেন যা আমরা জানবো কিনাও সন্দেহ!!

তবে মহা পাগলাও আছো!!! :P

৪| ১৩ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

এ বছর পৃথিবীর সর্বত্রই বেবি বুম হবে ।
বাংলাদেশসহ পৃথিবীর সব দেশেই জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে বেবির বন্যা।

১৩ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫৬

শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা হা


ভালোই বলেছো ভাইয়া, বেবি বুম!!!

তাই বলে নামটা বেবি বুম হবে নাকি বেবি লকডাউন হবে ভেবে দেখলে হয়না!!! :P

৫| ১৩ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি হলুম গিয়ে জেনারেশান এক্স, নিজেকে ''এক্স'' ভেবে ভালো লাগছে। তবে, একটা ব্যাপার বুঝলাম না; ৭ বছরের একজন বাচ্চা হতেই পারে, কিন্তু ২২ বছরের একজন বাচ্চা হয় কিভাবে? জেনারেশান জেড এর বাচ্চার ডেফিনেশান কি পাল্টে গেল? :P

আবার এটাও ঠিক........গায়ে-গতরে আমি যদিও জেনারেশান এক্স, মনের দিক দিয়ে কিন্তু আমি জেনারেশান জেড! কাজেই এই জেডদের সব ফীচারগুলি আমার জন্যও প্রযোজ্য!!! =p~

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০২

শায়মা বলেছেন: হা হা হা যাক খুব তাড়াতাড়ি এক্স জেনারেশন যেমন এক্সরে করে দেখেও ফেলেছো তেমনই জেড মনটাকেও এক্সরে করে ফেলেছো!!!

সাধে কি তুমি এক্স জেড এন্ড ডাবল জেড!!!!

আর
৭ বছরের একজন বাচ্চা হতেই পারে, কিন্তু ২২ বছরের একজন বাচ্চা হয় কিভাবে? জেনারেশান জেড এর বাচ্চার ডেফিনেশান কি পাল্টে গেল?

এরা তো বাচ্চাই এক্স ওয়াইদের কাছে তবে বুড়া বাচ্চা মানে দেখো কথাই বলতে পারেনা সারাদিন মুখ গুজে আছে গ্যাজেটে!!!
আঙ্গুলগুলি কথা বলে। তাই রবীন্দ্রনাথ গানে গানে ভবিষ্যৎবাণী করেছিলেন......

যখন যাবো চলে ( মানে যখন তিনি থাকবেন না) তারা ফুটবে তোমার কোলে( ট্যাব বা ল্যাপটপ)
তোমার মালা গাঁথার আঙ্গুলগুলি( মানে শব্দমালা) মধুর কিরণ করে যেন আমায় স্মরণ করে.......

স্মরণ না করে কি উপায় আছে!!!

বাপরে!! রবিঠাকুর যেন সকল জেনারেশনের অমর জেনারেশন অ !!! B:-)

৬| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: অসাধারণ লেখা

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০৬

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া থ্যাংক ইউ ভেরী মাচ!!! :)

৭| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০৫

বিজন রয় বলেছেন: বুদ্ধদেব বসু, সুধীন্দ্রনাথ দত্ত, অমিয় চক্রবর্তী, জীবনানন্দ দাশ.... ৪ জন হলো, আর একজন গেল কই?

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১২

শায়মা বলেছেন: আরও একজ কেনো ? আরও ছিলো তো...... প্রেমন্দ্র মিত্র, কাজী নজরুল ইসলাম!!! :)

সবার নাম লিখিনি তো..........স্যরি!!!

বাট ভেরী গুড!! বুঝা গেলো ইউ আর আ গুড রিডার!!!!!!!!!!!!
থ্যাংক ইউ ভাইয়া....... কল্লোল আন্দোলন নিয়ে এইখানে একটু লিখে দাও। আমিও তারপর লিখবো!!

একটু পরেই এসে যাচ্ছি!! :)

৮| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: যখন যাবো চলে ( মানে যখন তিনি থাকবেন না) তারা ফুটবে তোমার কোলে( ট্যাব বা ল্যাপটপ)
তোমার মালা গাঁথার আঙ্গুলগুলি( মানে শব্দমালা) মধুর কিরণ করে যেন আমায় স্মরণ করে.......
ব্রাভো!!! রবি ঠাকুর মনে হয় ট্যাব বা ল্যাপটপের কথা মনে করেই এই গানটা লিখেছিলেন। একেবারে কালজয়ী পুরুষ!!! গানটা অবশ্য শুনি নাই মনে হয়।

এখানে 'জেড' কে 'জি' উচ্চারন করে। দেশেও কি তাই এখন? আমরা অবশ্য স্কুলে 'জেড' ই বলতাম। যাই হোক, তোমার বর্ণিত রবীন্দ্র সঙ্গীতের লিঙ্কটা সময় করে দিও। শুনে দেখি, কেমন লিখলো......আর যে গাইলো, কেমন গাইলো। :)

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১৭

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া একটু ওয়েট করো। আমি এসে গানের লিঙ্ক দিচ্ছি। আমিও গেয়ে দিচ্ছি....... :)

এই গানের প্রথম লাইন- এই উদাসী হাওয়ার পথে পথে মুকুলগুলি ঝরে...আমি কুঁড়িয়ে নিয়েছি, তোমার চরণে দিয়েছি, লহ লহ করুণ করে.........

হ্যাঁ রবিঠাকুর কালজয়ীই লিখেছিলেন- ভেঙ্গে মোর ঘরের চাবী নিয়ে যাবি কে আমারে...... বা হারে রে রে রে আমায় ছেড়ে দেরে দেরে....... হা হা হা এসবই আজকাল বাসায় বসে গাচ্ছি!!

হ্যাঁ এখন জি বলে তাও শুধু না যি... আর ফোনিকটা বি বাজ এর মতন যযযযযযযযযয

আমরাও কি আর জি পড়েছি ভাইয়া! জেড যখন যি হলো তখন সারাদিন মৌমাছির মত বা স্নোরিং ম্যানের মত যযযয যযযয করে মরেছি এবং শিখেছি!!!:(

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫০

শায়মা বলেছেন: Ei Udashi Hawar - Srikanto Acharya

ভাইয়া এই যে গানটা!!!

৯| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১৩

জেন রসি বলেছেন: জেনারেশন জেডদের হাইপার রিয়্যালিটির মধ্যে জেনারেশন ওয়াইও ঢুকে পরেছে। যেমন ওয়াইয়ের উত্তরাধুনিক বাস্তবতার ভেতর এক্সরা ঢুকেছে।

আমার কোন জাত নাই। ষ্ট্যাণ্ডার্ড নাই। আমি ডিক্লাসড। মাঝেমাঝে ব্লগ দিয়ে ইন্টারনেট চালাই। ;)

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩৫

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ তুমি অন্য কোনো অজানা দলের। জাঁত নাই পাত নাই তুমি একজন উদাসী বাউল........


তোমার জন্য গান -

১০| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১৭

বিজন রয় বলেছেন: না হলো না...... !!!! প্রেমন্দ্র মিত্র, কাজী নজরুল ইসলাম... এনারা অন্য দলের।

আপনি সেই জনকে অবশ্যই যোগ করবেন।



১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪৪

শায়মা বলেছেন: ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে গোকুলচন্দ্র নাগ, দীনেশরঞ্জন দাশ, সুনীতা দেবী এবং মনীন্দ্রলাল বসু প্রমুখ কলকাতার হাজরা রোডে “চার শিল্প গোষ্ঠী” (four arts' club) নামে একটি আড্ডার সূচনা করেন, সাহিত্য, ললিত কলা, সংগীত ও নাটক সৃষ্টি ও চর্চার জন্য। প্রথমে চার সদস্য একটি ছোটগল্পের সংকলন বের করেন ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে , নাম “ঝড়ের দোলা”। দীনেশরঞ্জন দাশ এবং গোকুলচন্দ্র নাগ এরপর ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে একটি সাময়িক পত্র বের করেন, নাম দেন কল্লোল। প্রতিদিন সাহিত্য আলোচনার আড্ডার জন্য দিনেশচন্দ্রের পটুয়াতলা লেনের বাড়ীটি নির্দিষ্ট ছিল। কল্লোল পত্রিকার প্রথম সম্পাদক ছিলেন দীনেশরঞ্জন দাশ।

কল্লোল সাহিত্যগোষ্ঠী সম্ভবত বাংলা সাহিত্যের প্রথম আধুনিক নবজাগরণের সূচনা করে। যদিও কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নিছক মানবপ্রেমী সাহিত্যের বৃত্ত থেকে দূরে সরে গিয়ে আধুনিক সাহিত্যের এই ঝড়কে সাধারণ পাঠকরা খুব সহজে মেনে নেয়নি। সেই সময়ের আর এক বিখ্যাত সাময়িক পত্র শনিবারের চিঠির সাথে “কল্লোল” গোষ্ঠীর বেশ কিছুবছর ধরে চলেছিল বিখ্যাত সাহিত্যের লড়াই। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ এই বিতর্কে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং কল্লোলে বেশ কিছু রচনা লিখেছিলেন; যেখানে তিনি বলেছিলেন যে তিনি নব্য সাহিত্যের এই উদ্যোগের প্রশংসা করলেও বাস্তবমুখী সাহিত্য কে মানুষের আদিম ইচ্ছার বশবর্তী করে আনার সারশূন্যতা তাকেও অস্বীকার করেন নি। এখানে উল্লেখ্য যে তিনি তাঁর “শেষের কবিতা” র অমিত রায় এর বক্তব্যের মাধ্যমে নিজেকে অর্থাৎ মানবিক সাহিত্যস্রষ্টা রবীন্দ্রনাথের লেখার সমালোচনা করেছিলেন। কল্লোল গোষ্ঠীর লেখকরা অন্যধারে সিগমুন্ড ফ্রয়েড এবং কার্ল মার্ক্স এর প্রভাবে প্রভাবিত ছিলেন। কল্লোল গোষ্ঠীর সাহিত্য আলোচনা সে সময়ের বহু বিখ্যাত প্রগতিশীল সাহিত্যিকদের ভাবনাকে প্রভাবিত করেছিল এবিষয়ে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই। নিয়মিত না হলেও তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় এই গোষ্ঠীর আলোচনায় মাঝে মাঝে যোগ দিতেন।

কল্লোল পত্রিকায় লেখার সময় কাজী নজরুলের বয়স ছিল পঁচিশ বছর, প্রেমেন্দ্র মিত্রের বয়স ছিল কুড়ির নিচে আর বুদ্ধদেব বসুর বয়স ছিল পনের।

বাপরে পুরাই সেই যুগের জেন জি ...

জেন রসি বলেছেন: বিজন দা মনে হয় বিষ্ণু দের কথা বলতেছেন।

সবার নাম যোগ করে দিলাম........ :)

একজন একজন করে লাভ নাই !!! এই আন্দোলনে কি ঐ একজন ছিলো? নাকি শুধু পাঁচজনই!!!

এত শত নাম পেলাম!!! :)

এইবার তুমি বলে দাও... নইলে কল্লোল আনন্দলন নিয়ে আমাদেকে বলো! :)

১১| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩৩

জেন রসি বলেছেন: বিজন দা মনে হয় বিষ্ণু দের কথা বলতেছেন।

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪৬

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া উত্তর দেবেনা .......
উত্তর চায়!!!! :)

নো প্রবলেমো!!!

যতক্ষন সঠিক উত্তর চেয়ে না পাবে আমিও চেরেষ্টা চালিয়েই যাবো!!!


আমি ভাই হারবো না ভাই হারবো না !!! :P

১২| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩৪

মিরোরডডল বলেছেন: ভালো বিষয় জানতে চেয়েছো শায়মা আপু :)

আমি যে কোন জেন কেমন করে বলি । প্রবলেম হচ্ছে আমার বয়স ২৫ এ আসার পর ট্রাফিক জ্যামে আটকে গেছে । সামনে পেছনে ডানে বাঁয়ে কোথাও আর যাচ্ছেনা । প্রতিবছর আবারও সেই ২৫ হয় । এখন যদি প্রশ্ন করো কতো বছর ধরে ২৫ বার্থডে করি , তখন আবার আমি ভুলে যাই, ডিমেনশিয়া সিম্পটম দেখা দেয় :P

আচ্ছা আপু আমরা কি বিষয়ে যেন কথা বলছিলাম :|

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪৯

শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা তুমি এক দুষ্টু জেন বা জ্বীন!!! :P

হা হা হা বুঝাই যাচ্ছে!!!!!

ডিমনেশিয়া আপুনি আমরা প্রেম একবারই এসেছিলো জীবনে নিয়ে কথা বলছিলাম !!! :P

১৩| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪৫

জেন রসি বলেছেন: রবি ঠাকুরকে নিয়ে যখন চরম মাতামাতি চলতেছিল তখন কল্লোলরা বিশ্ব সাহিত্যে নজর দিয়ে দেখল সেখানে অনেক কিছুই ঘটে গেছে। ফ্রয়েড এবং মার্ক্সের প্রভাব তখন তুঙ্গে। ভাববাদকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে বস্তুবাদ এবং মনোবিশ্লেষণ। সুতরাং তারাও প্রশ্নবিদ্ধ করা শুরু করল রবি ঠাকুরকে। তবে তারা না পারছে রবি ঠাকুরের সুফিবাদ, ভাববাদ আর মানবতাবাদের ককটেলকে না ফালাইতে, না পারছে ফ্রয়েড আর মার্ক্সের সাথে অ্যাডাপ্ট করতে।

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩

শায়মা বলেছেন: তাতে কি আন্দোলন তো করেছে কিন্তু কালজয়ী রবিঠাকুরের সাথে কেউ পারবে নাকি???

লকডাউ সঙ্গ এখনও গাচ্ছি আমি- হা রে রে রে আমায় ছেড়ে দে রে দে রে..........

বিজনভাইয়া কি বলে শুনি........:)

ওয়েটিং ওয়েটিং ......

১৪| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
জেনারেশন এক্সের একজন ইয়োডা বলছি। :) কি কাজে লাগতে পারি, আপু?



১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০০

শায়মা বলেছেন: জেনারেশন এক্সভাইয়া তোমার পছন্দের একজন সাহিত্যিক এবং সাহিত্য, পছন্দের গায়ক এবং নায়ক, খানা এবং পিনা এসব শেয়ার করে আমার এক্স জেনারেশ জ্ঞান ভান্ডার সমৃদ্ধ করো......
লাভ ইউ ভাইয়ামনি!!! :)

১৫| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০১

জেন রসি বলেছেন: তাতে কি আন্দোলন তো করেছে কিন্তু কালজয়ী রবিঠাকুরের সাথে কেউ পারবে নাকি???

আপনাদের জন্যই অঞ্জন গেয়েছিল,

তুমি না থাকলে
রবীন্দ্রনাথ দোয়াত কালি
মাথায় তুলে হত কুপোকাত! ;)

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০৬

শায়মা বলেছেন: হা হা ঠিক ঠিক আমি না থাকলে রবীন্দ্রনাথ .........

সেই যে আমার প্রথম আদি তব শক্তি.........

১৬| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০৩

বিজন রয় বলেছেন: আমি কল্লোলিক বিবরণ শুনতে চাইনি, শুধু বলেছি কল্লোল যুগের চার জনের নাম বললেন কিন্তু আর এক জনের নাম বললেন না কেন? বলেছি সেই একজনের নাম দিয়ে দিতে। জেন রসি ঠিক বলেছেন। বিষ্ণু দে।

বাংলা সাহিত্যে ত্রিশের দশকে বিশিষ্ট ৫ জন কবি রবীন্দ্র প্রভাবের বাইরে গিয়ে বাংলা ভাষায় আধুনিক কবিতা সৃষ্টি করেছিলেন। তাদের ৫ জনকে বাংলা সাহিত্যে পঞ্চপান্ডব বলা হয়।

১.অমিয় চক্রবর্তী (১৯০১-৮৭)।
২.বুদ্ধদেব বসু (১৯০৮-৭৪)।
৩.জীবনানন্দ দাশ (১৮৯৯-১৯৫৪)।
৪.বিষ্ণু দে (১৯০৯-৮২)।
৫.সুধীন্দ্রনাথ দত্ত (১৯০১-৬০)।

মান্নাদের কফি হাউস গানটিতে বিষ্ণু দে'র কথা বলা হয়েছে।

আর বাংলা সাহিত্যের অমর পঞ্চকবি হলেন........

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,
কাজী নজরুল ইসলাম,
দ্বিজেন্দ্রনাল রায়,
অতুলপ্রসাদ সেন এবং
রজনিকান্ত সেন


যাহোক বিকেল হলো বলে.....!!

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:১০

শায়মা বলেছেন: বললাম না কারণ আমি জানতাম আমি না বললে তুমি এটাই জিগাসা করবে আর তখন জেন জি জিনি ভাইয়া এটার এনসার দেবে তুমি আবার এসে বলবে এই যে আমি পারলাম না কেনো? আমি বলবো পারবোনা কেনো? গুগল আছে না? আর তুমি বলবা জেন জি জিনি তো ঠিকই বলে দিলো আর আমি বলবো........

ঠিক ঠিক সে তো বলবেই সে তো জেনের জেন যক্ষী জেন......

যাইহোক তুমি কাল্লোলিক বিবরণ না শুনতে চাইলেও শুনালাম আর তোমার পঞ্চপান্ডবিক ও পঞ্চকবিক বিবরণ শুনে ধন্য হলাম!!!

অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা আর ভালোবাসা তাই ভাইয়ু!:)

১৭| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:১৪

বিজন রয় বলেছেন: শুধু শুধু আমাকে কষ্ট দিলেন!!

এবার এই ব্লগের পঞ্চকবিদের নাম বলুন তো?

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:২৮

শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া

১। সেলিম আনোয়ার - যে অসংখ্য কবিতা নিরুপমা করিওনা ক্ষমা লিখেছেন
২। সেলিম আনোয়ার- আকাশলীনা তুমি বাসার ছাদে উড়াও ঘুড়ি বাতাসহীনা এমন সব অগুনিত কবিতা লিখেছেন ।
৩।সেলিম আনোয়ার- শ্যামা তোমার জন্য বুকপকেটে নিয়েছিলাম কাজল তবুও নাই আমার খেমা
৪।সেলিম আনোয়ার- অপ্সরা তালগাছে উঠে কেনো বসে আছো ( অতি রিসেন্ট)

এবং

৫। সেলিম আনোয়ার- এই দেশের সর্বপ্রথম করোনাকাব্য লিখেছেন তিনি :) :) :)

আমার কাছে তিনি একাই পঞ্চকবি.......... :) :) :)

১৮| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:১৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: শুনলাম গানটা। মেনি মেনি থ্যাঙ্কু! :)

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৩৬

শায়মা বলেছেন: আমার গাওয়াটাও শুনাবো ভাইয়া!!!

কিন্তু শ্রীকান্তেরটা শোনার ১০০ দিন পরে শুনতে হবে!:)

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪২

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া সারাদিন যা গাই:P

১৯| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪৩

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

লেখক বলেছেন: জেনারেশন এক্সভাইয়া তোমার পছন্দের একজন সাহিত্যিক এবং সাহিত্য, পছন্দের গায়ক এবং নায়ক, খানা এবং পিনা এসব শেয়ার করে আমার এক্স জেনারেশ জ্ঞান ভান্ডার সমৃদ্ধ করো......
লাভ ইউ ভাইয়ামনি!!!



আমার প্রিয়...

১) সাহিত্যিকঃ লিও টলস্টয় ও মুহম্মদ জাফর ইকবাল
২) সাহিত্যঃ ওয়ার এন্ড পিস
৩) গায়ক/ব্যান্ডঃ ইনিগমা
৪) নায়কঃ টম হ্যাংক্স
৫) খাবারঃ তেহারী

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪৯

শায়মা বলেছেন: ভেরী গুড!!
তোমার এক্স জেনের পছন্দ অপছন্দগুলি জানা হলো!!!


অনেক অনেক ভালো থাকো ভাইয়ামনি!!!

২০| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৪

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: এটা কি ভাইয়ামণি পোষ্ট ? B-)

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৬

শায়মা বলেছেন: হা হা হা

মাই অল পোস্ট আর ফর মাই ডিয়ারেস্ট ভাইয়ামনি এন্ড আপুনিমনি!!! :):):)

২১| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



টিচারস ট্রেনিং চলছে, কিংবা উহার উপর বইপত্র পড়ছেন?

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৫১

শায়মা বলেছেন: হা হা সারাদিনই চলছে আজকাল ভাইয়া। তোমার বাড়িতে জেন জি থাকলে তুমিও টিচার না হয়েও মনে হয় পড়তে বা বুঝে যেতে কাহাকে বলে এই জেন জি!

যাইহোক ভাইয়া তুমি কোন জেনারেশন। না বলতে চাইলেও তোমার জেনারেশনের ভালো লাগা মন্দ লাগা এবং সঙ্গীত, সাহিত্য, পছন্দের খানা কি কি জানাও প্লিজ!!!

দেখি তোমার মনের ভেতর দিয়ে ঘুরে আসতে পারি নাকি আমরা একটু!!

২২| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৪০

কল্পদ্রুম বলেছেন: এক সময় এই বিষয়ে বেশ আগ্রহ নিয়ে পড়েছিলাম।বিশেষত এক জেনারেশন থেকে অন্য জেনারেশনে ক্রমান্বয়ে মানসিকতার পরিবর্তন এবং আগের জেনারেশনের জীবন দর্শন কিভাবে পরবর্তী জেনারেশনের উপর প্রভাব ফেলেছিলো সেগুলো আমার কাছে খুব ইন্টারেস্টিং লাগছিলো।তবে আমার কাছে মনে হয় জেনারেশন ওয়াইজ বৈশিষ্ট্যগুলো আসলে আপব্রিংগিং এর উপর নির্ভর করে।২০০০ এর পরে জন্ম নেওয়া উন্নত শহরের একটি ছেলে হয়তো আদর্শ জেনারেশন জি হয়ে উঠবে।কিন্তু সাধারণ গ্রাম কিংবা মফস্বল শহরের একটি ছেলে জেনারেশন ওয়াইয়ের সুযোগ সুবিধা নিয়ে বড় হলে তার চিন্তাভাবনাও ওই জেনারেশনের মতই হবে।আবার আমার নিজের একটি ধারণা।জেনারেশন ভাগের ব্যাপারটা আমেরিকা এবং বাংলাদেশে ভিন্ন হওয়া উচিত।অল্প করে বললে, আমেরিকার বেবি বুমাররা হলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ফেরত জেনারেশনের ছেলেমেয়েরা।এরা হলো জেনারেশন ওয়াইয়ের প্যারেন্টস।বেবি বুমাররা তখন আমেরিকায় যেই পরিবেশে বড় হয়েছিলো সেটা তাদের জেনারেশনের মানসিকতা তৈরি করে।এই মানসিকতা পরে এক্স এবং ওয়াইয়ের উপর প্রভাব ফেলে।এভাবে সার্কেলটা চালু হয়।আমাদের দেশের ক্ষেত্রে এই সার্কেলটা বোধহয় মুক্তিযুদ্ধের পর থেকে শুরু হবে।আমাদের বেবি বুমার হলো মুক্তিযুদ্ধের পরের জেনারেশন।যাই হোক।এবার থামি।আপনার মূল টপিকের বাইরে অনেক উলটাপালটা কথা লিখে ফেলেছি। :) পোস্টের লেখা ভালো লেগেছে আপু।অনেক পয়েন্ট যে কোন প্রজন্মের জন্যই প্রযোজ্য।

১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া উলটা পালটা কথাগুলোর জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস।

ঠিক বলেছো শহর এবং গ্রামে শিক্ষা দীক্ষা আচার আচরণে যথেষ্ঠ ফারাক থাকার পরেও জেনারেশনের ছোঁয়া লেগেই যায় মনে হয়।

অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়া!:)

২৩| ১৩ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০২

আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,




টিচারীয় পোস্ট!
এই Generation Z কে বুঝতে হলে আপনাকে আগে মাথা ঠিক রেখে সত্যটা মানতে হবে “Z ” থেকে জেব্রা। এরা জেব্রাদের মতোই মিনিটে প্রায় সোয়া মাইল দৌঁড়ানো প্রানী। সময়ের আগে আগে এরাও দৌঁড়ায়। ওদের সাথে দৌঁড়ে পাল্লা দিতে হলে আগে এই প্রশ্নের উত্তরটি জেনে নিতে হবে - “জেব্রাদের গায়ে ডোরাকাটা দাগ কি সাদার উপরে কালো না কালোর উপরে সাদা ডোরাকাটা ?” B-) :P
সঠিক উত্তরটা জানলে তাদের বুঝতে পারা সহজ হবে।

আর যদি Z কে “জি” উচ্চারণ করি তাহলে আপনি বুঝতেই পারছেন “জি” থেকে জিরাফ হয়। জিরাফের হে.......ই লম্বা গলার উপরে থাকে মাথাটা। জেনারেশান “জি”র মাথায় কি কি যে ঘটে তা দেখতে-বুঝতে হলে আপনাকে বুদ্ধির চোখে চশমা লাগিয়ে ঘাড় উঁচু করে টেলিস্কোপ লাগিয়ে দেখতে হবে। এছাড়া উপায় নাই। :|| :#)

এতো কিছু করার পরে যদি জেনারেশান “জি” বা “জেড” এর ভাবনা, চিন্তা, দর্শন বুঝতে পারেন তো ভালো নইলে সোজা
“শিক্ষা কোয়ারেন্টাইন”য়ে..................... :((

১৩ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৩

শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা ঠিকই বলেছো ভাইয়া। তবে অনলাইন জ্যুম জেন জেড বা জি এর জন্য মনে হয় সুবাতাস এনে দিয়েছে। প্যারেন্টস কম্প্লেইন করে তারা নাকি জ্যুম অডিও ভিডিও অফ করে দিয়ে চেস খেলছে বা কম্পু গেইম নিয়ে বসে থাকে। :P

২৪| ১৩ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: তুমার তথ্য বিচারে এক্স জেনারেশনে মনে হয় পরে গেলাম।

১৩ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫২

শায়মা বলেছেন: গুড গুড!!

এখানে দেখছি অনেকেই এক্স হয়ে যাচ্ছে!!


আমার তথ্য না কিন্তু ভাইয়ু!!! বিজ্ঞানীদের তথ্য! :P

২৫| ১৩ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৫

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: কেন যে বেবি বুমার্সে জন্মাতে গেলাম! ছোট ছোট নাতি নাতনি গুলো ছবি তুলতে গেলে পোজ দেয়

১৩ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৭

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া হা হা বেবি বুমার্স এখনও পর্যন্ত এখানে একটাও পাইনি আমরা।

বেবী বুমার্সদের পছন্দ অপছন্দ ভালো লাগা না লাগা সব বলো!!!! প্লিজ!!!

২৬| ১৩ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: আমি জেনারেশন এক্স? আপনি কোণ জেনারেশন জানতে চাই ।যদিও নারীদের বয়স জিজ্ঞাষা করতে নেই |-) তারপরেও :`>

১৩ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৬

শায়মা বলেছেন: হা হা ঠিক বলেছো ভাইয়া। নারীদের জেনারেশন জানলে বয়স জেনে ফেলবে তবুও জেনে রাখো আমি এক্স এর শেষ আর ওয়াই এর শুরু মানে একদম মাঝে হা হা :P

যদিও আমি আসলে ডাবল জেড মনে মনে...... :P

২৭| ১৩ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: কিছুদিন আগের কথা।
নিজ হাতে ইলিশ রান্না করলাম। কিন্তু বণ্টন করতে গিয়ে বাধল বিপত্তি। মানুষ তিন জন, মাছ চার খণ্ড!
কোনোভাবেই ভাগ করা যাচ্ছিল না।

১৩ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭

শায়মা বলেছেন: আবার পাগলা কমেন্ট করেছো!!!

গবেষনায় কোনো পাগলা জেনারেশন আছে কিনা দেখতে হবে।
শুনো ভাইয়া বাকী এক খন্ড জানালা দিয়ে ছুড়ে মারবে। হিমু এসে খেয়ে যাবে। কতদি ধরে খেতে পায়না। পাগল হয়ে তোমার মাথায় চেপেছে.....:(

২৮| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৩৩

জুন বলেছেন: আমি যে কোন জেনারেশন সেটাই ভেবে আকুল। একটু হেল্প করলে হয়তো ধরতে পারবো :)
তুমি যে কিসব কঠিন জিনিসপত্র মাঝে মাঝে লিখো বুঝি না।
এর চেয়ে নান্না বান্না সাজুগুজু পোস্টই তো ভালো :P
+

১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৪৫

শায়মা বলেছেন: নান্না বান্না সাজুগুজু নিয়েই তো থাকতে চাই আমি। আর সাথে সাজুগুজু। কিন্তু মানুষজন আমাকে শান্তিতে থাকতেই দেয় না! :(

২৯| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৪৫

জাহিদ অনিক বলেছেন: ওরে বাবা!!! কতদিন পর দিলে এই পোষ্ট!!! সেই কবে শুনেছিলাম Gen-Z এর কথা।
আমি অল্প অল্প করে বাইচ্চা গেছি Gen-Z হতে হতে্।

Good post. Very very informative and researchful. I respect your these kinds of writings that is informative and helpful for others. Especially child teaching posts.

Off Topic: জেন জি, নাম দেখে ভেবেছিলাম জেন রসি ভাইকে কিছু লিখেছ বোধহয়। :``>>

১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৪৭

শায়মা বলেছেন: হা হা হা কি করে ভাবলে এটা!! তোমার সাথে না আমার সেই ২৬শে মার্চ কথা হলো। এই সাবজেক্টে ট্রেইনিং করে এসে! আর এত তাড়াতাড়ি ভুলে গেলে পিচ্চু!!! তুমি একটা আস্ত জেন জি!!!!!!!!!!

৩০| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৪৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ পোস্ট শায়মা! পরের প্রজন্মের কি নাম হবে? জেন আলফা? বিটা? গামা?

১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:২৩

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!! তোমাকে দেখে অনেক ভালো লাগছে!!! :)

সত্যি কথা কি জানো! আমিও ভাবছিলাম। তবে পরের প্রজন্ম করোনা বা কোভিড বা লকডাউন হয় কিনা কে জানে!!!


হা হা হা

অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি!!!!

৩১| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু আপনি রিসোর্স পার্সেন না ট্রেনি? আরও সময় লাগবে। সম্ভব হলে আবার এসে পূর্ণাঙ্গ মন্তব্য করবো।

১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৮

শায়মা বলেছেন: আমি এক বিরাট গবেষক! :P


হা হা হা মাঝে মাঝে ট্রেইনিং হয় আর কি। পাঁজী বাচ্চাদেরকে কেমনে আয়ত্বে এনে ঠান্ডা মাথায় ডান্ডা না মেরে পড়ানো যায়! সেখান থেকেই এত সব!! ওকে ভাইয়া আবার এসো!!

৩২| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সহজ সরল বর্ননা করে বুঝিয়েছেন

১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৪১

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ ভাইয়া!!

সহজ কথা যায় না বলা সহজে !

আমি সেটা ভালোই পারি।

আবার সহজ করে অনেক কঠিন কথাও বলতে পারি!


অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়ামনি!

৩৩| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:৩৮

শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: ইশ! অল্পের জন্য জেন. জি হতে পারলামনা। (মাথায় হাত ইমোটিকন :D )
এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের জন্য নিরাপদ নেট সার্ফিং এর নিশ্চয়তা দিতে পারাটা বেশি চ্যালেঞ্জের।

১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:৫৭

শায়মা বলেছেন: অল্পের জন্য না হতে পারলে তুমি ঠিকই জেন জি!!!

নিরাপদ নেট সার্ফি এর জন্য আবার মাকে সাথে বসে থাকতে হবে!!!

আরেক জ্বালা!!! :P

৩৪| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৩২

শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: ও বাবারে .. এই যুগের বিচ্ছু পোলাপাইনের সাথে টক্কর দেয়া আমার কম্ম নয় !!

ওয়ার্কিং মম হলে যন্ত্রনা'টা কোথায় নিশ্চয় ঠাওর করতে পেরেছেন। দিলেও বিপদ, না দিলেও বিপদ। উভয় সংকট !!

১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৩৫

শায়মা বলেছেন: তুমি আবার মমও নাকি!!!!!!!!!


আমি তো ভেবেছিলাম পুচ্চি পাচ্চা একটা আপুনি!!!


বাট তোমাকে রোমান্টিক রোমান্টিক লাগে মনে হয় নিকটার জন্য!
কাজেই মম টম হওয়া চলবে না। বাচ্চাদের জ্বালায় কি আর রোমান্টিক জেন জি থাকতে পারবে!!


ওফফ জেন জি গুলা মনে হয় রোমান্টিন না। মুখ গোমড়া প্রাকটিকাল তারা! :`>

৩৫| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৪৮

শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: লেখক বলেছেন: তুমি আবার মমও নাকি!!!!!!!!!

- না না এখনো মম হইনি। যারা মম তাদের কথা ভাবছি। আজ না হোক, দুইদিন পর তো হতেই হবে। তখন কেমন হবে !!

''আমি তো ভেবেছিলাম পুচ্চি পাচ্চা একটা আপুনি!!!''
- কতটা পিচ্চি ভেবেছো জানিনা। তবে খুব পিচ্চিও না আবার বেশি বড়ও না (বিশেষ করে মানসিকতার দিক থেকে ) B-)

''বাট তোমাকে রোমান্টিক রোমান্টিক লাগে মনে হয় নিকটার জন্য!''
- কাছের মানুষগুলোও বলে আমি নাকি আবেগী। কিন্তু আমার নিজের কাছে নিজেকে খুব 'কড়া প্রকৃতির' মনে হয়। :P

'' বাচ্চাদের জ্বালায় কি আর রোমান্টিক জেন জি থাকতে পারবে!!''
- আমিও তাই ভাবি। হাহা..

''ওফফ জেন জি গুলা মনে হয় রোমান্টিন না। মুখ গোমড়া প্রাকটিকাল তারা!''
-বিটকেল একেক'টা। সবকিছুতে তাদের কঠিন যুক্তি থাকে।

১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৪৩

শায়মা বলেছেন: হা হা ঠিক তাই গোমড়ামুখো জেন জি এর জীবন মনে হয় আনন্দহীন বেরোমান্টিক!

তারা যেন বেশী বুঝে সব কিছুই!!! অনেক অনেক এডভ্যান্সড!!

৩৬| ১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:১৭

জেন রসি বলেছেন: মাহমুদ০০৭ বলেছেন: এটা কি ভাইয়ামণি পোষ্ট ?

রম্য এবং ভাঁড়ামোর পার্থক্য না বুঝায় ব্লগার মাহমুদকে ব্যান করা এখন সময়ের দাবী। B-)

১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৪৯

শায়মা বলেছেন: মাহমুদভাইয়ামনি আমার পোস্টকে ভাইয়ামনি পোস্ট বলেছে বলে তাকে ব্যান করা যাবে না। :(

আমি শুধু একা মনি বলবো। :)

৩৭| ১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ১:৪০

রাকু হাসান বলেছেন:



পড়িনি, মন্তব্যেও চোখ বুলায় নি । মনে হচ্ছে দারুণ কিছু লিখছো। বড় বড় মন্তব্য দেখা যায় :) । তবে শেষ মন্তব্য পড়েছি -ভাইয়ামনি পোস্ট --হাহহাহাহাহা :) :P B-)) । ঘুমাই । কাল পড়ে মতামত রাখবো .. :) নাও,রাতের গান । তোমার বেস্ট গান । :D

১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ১:৫৯

শায়মা বলেছেন: হা হা হা ওকে কাল পড়ো!


গান শুনে আমিও ঘুমায় যাবো! :)

৩৮| ১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ১:৫৫

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আমি জেন ওয়াই এর শুরুর দিকে জন্ম নিলেও পরে মাইগ্রেশন করে জেন জিতে চলে এসেছি B-)

জেন জি অত্যাধিক ভার্চুয়াল এডিক্ট এরা নিজের রুম থেকে লিভিং রুমে যাওয়ার জন্যেও গুগল ম্যাপের ডিরেকশন খোঁজে! দক্ষিণ কোরিয়া সম্ভবত এর সবচাইতে বড় ভুক্তভোগী। সাইবার এডিকশন ছাড়ানোর জন্য হাজার হাজার রিহ্যাব সেন্টার সেখানকার অলিতে গলিতে। এদের পজেটিভ দিক হল এরা জানে প্রচুর, চিন্তা পরিষ্কার। আমার ফেসবুক ইনবক্সেই মাঝে মাঝে এদের থেকে এমন সব মেসেজ আসে, আমার রীতিমতো হিংসা হয় এ কারণে যে এদের বয়সে এদের তুলনায় আমরা আসলে কিছুই জানতাম না।

তবে আমি নিজে ডিজিটাল নীতির বিরোধী. রবীন্দ্রনাথ বা রুশোর 'তপোবন দর্শন' আমার বেশি প্রিয়। ১৪ বচর অর্থাৎ ক্লাস এইট পর্যন্ত ছেলেপিলে পড়াশুনা করবে গাছতলায় প্রকৃতির মাঝে। বাগান করা শিখবে কৃষিকাজ শিখবে, রবিনসন্স ক্রুশো দিয়ে অনুপ্রাণিত করা হবে। বড় হবে প্রকৃতির কাছাকাছি থেকে, কাজ করবে এনালগ টুলস দিয়ে। ১৪ এর পরে বর্তমান দুনিয়ায় প্রবেশ. "এসো নৃপবনে ছায়াবীথি তলে এসো করও স্নান নবধারা জলে " এটা হবে মূলমন্ত্র.

১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ২:০৩

শায়মা বলেছেন: বাপরে একদম আমার মনের কথা। তবে এই জেন জি কে নিয়ে জানতে শিখতে ও পড়তে হচ্ছে তাদের কন্ট্রোল করতে গিয়েই!!

কিন্তু সে যে এক দূরহ ব্যাপার! যতই শিখাতে যাই মনে হয় নিজেকেই শিখতে হবে আরও।

এক্স ওয়াইরা সকালে ঘুম থেকে ওঠা ভালো অভ্যাস মেনে নিত নির্বিচারে।

আর এদের বিচার ছাড়া কথায় নেই। কেনো ভালো কিজন্য না করলে কেনো ভালো হবেনা। নানা মতামত! শুধুই নিজের....

অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি!:)

৩৯| ১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ২:১৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
জেনারেশন 'জেড' আসলে জেনারেশন গ্যাপ। গত তিন দশকে তথ্য-প্রযুক্তির উৎকর্ষতা এতো এডভান্স হবে তা সম্ভবত উদ্ভাবকেরাও ভাবেনি। হঠাৎ পাওয়া অবারিত এই সুযোগে নতুন প্রজন্ম কিছু কিছু বিষয়ে অগ্রজদের চেয়ে অনেক অনেক এগিয়ে গেছে। তাদের চিন্তা চেতনায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। এর ফলে কাঁচা-পাকার ভাবনাগত পার্থক্য বেড়ে গেছে প্রয়োজনের তুলনায় বহুগুণ। ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে জন্মগ্রহণ করা প্রজন্মটিই হলো জেনারেশন জেড। আর বেবি বুমার্সরা হলো ১৯৪৬-১৯৬৪ সালে জন্ম নেয়া প্রজন্ম। ১৯৮১-১৯৯৬ এ জন্মগ্রহণ করা প্রজন্ম মিলেনিয়াল।

একটি গবেষণা অনুসারে জেনারেশন 'জেড' হলো ভুল বুঝাবুঝির শিকার একটি প্রজন্ম। এই প্রজন্মের বয়স ১৬ থেকে ২২ বছর। যারা নিজেদেরকে খুবই কঠোর পরিশ্রমী, আত্মনির্ভরশীল এবং সৃজনশীল বলে বিবেচনা করে থাকে। অথচ পুরনো প্রজন্মগুলো তাদেরকে অলস এবং স্বার্থপর মনে করে। এমনটাই দেখা গেছে বিবিসির ইপসোস পরিচালিত একটি জরিপে।
বিবিসির জরিপে 'জেড' প্রজন্মের ১০০৩ জনকে তাদের অগ্রাধিকারমূলক বিষয়গুলো, তারা নিজেদেরকে বিশ্বের কোথায় দেখে থাকে এবং ভবিষ্যতে তাদের জন্য কী অপেক্ষা করছে সেসব বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়।

এগুলো মেনে নিতে হবে। নতুনদের সুযোগ করে দিতে হবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে, প্রযুক্তির দুনিয়াতে চোখ ধাঁধানো এই প্রজন্ম ব্যক্তিগত, পারিবারিক এবং রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন বিষয়ে বড়ই উদাসীন। তাদের দুনিয়া হাতের মুটোয় বন্দী, মুটো ফোনে বন্দী তাদের জীবন। ইনভেস্টমেন্ট এক্সপার্ট Morgan Stanley এর গবেষণা অনুযায়ী, ২০২০ এর মাঝামাঝিতে শুরু হবে ‘ইয়ুথ বুম’। ফলে জনমিতিতে অভাবনীয় পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাবে।

সুন্দর ও সময়োপযোগী পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৩৪

শায়মা বলেছেন: research- BBC

জেনারেশন 'জেড' কারা? কী তাদের বৈশিষ্ট্য?
কালের কণ্ঠ অনলাইন ১ অক্টোবর, ২০১৭ ১১:৩৪ |

জেনারেশন 'জেড' কারা? কী তাদের বৈশিষ্ট্য?
অ- অ অ+
বিবিসির নিউজবাইট এর গবেষণা অনুসারে জেনারেশন 'জেড' হলো ভুল বুঝাবুঝির শিকার একটি প্রজন্ম। এই প্রজন্মের বয়স ১৬ থেকে ২২ বছর।
যারা নিজেদেরকে খুবই কঠোর পরিশ্রমী, আত্মনির্ভরশীল এবং সৃজনশীল বলে বিবেচনা করে থাকে। অথচ পুরনো প্রজন্মগুলো তাদেরকে অলস এবং স্বার্থপর মনে করে। এমনটাই দেখা গেছে বিবিসির ইপসোস পরিচালিত একটি জরিপে।
বিবিসির জরিপে 'জেড' প্রজন্মের ১০০৩ জনকে তাদের অগ্রাধিকারমূলক বিষয়গুলো, তারা নিজেদেরকে বিশ্বের কোথায় দেখে থাকে এবং ভবিষ্যতে তাদের জন্য কী অপেক্ষা করছে সেসব বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়।

কোন বয়সীরা কোন প্রজন্মের অংশ
জেনারেশন জেড : ১৬ থেকে ২২ বছর বয়সীরা (যাদের জন্ম হয়েছে ১৯৯৫-২০০১ সালের মধ্যে) (২০০২ সাল থেকে যাদের জন্ম তারা আ...............


এটি ২০১৭ এ পাওয়া রিপোর্ট আর আামাদের ট্রেইনিং ২০১৯ এ পাওয়া তথ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৪০ থেকে ১৯৫৯ এর মধ্যে যাদের জন্ম তাদের বলা হয় বেবি বুমার্স। এ সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রচুর বাচ্চার জন্ম হয়। এরপরে ১৯৬০ থেকে ১৯৭৯ সালের মধ্যে যাদের জন্ম তাঁরা জেনারেশন এক্স, ১৯৮০ থেকে ১৯৯৪ সালের মধ্যে যারা জন্ম নিয়েছে তারা জেনারেশন ওয়াই বা মিলেনিয়াল এবং ১৯৯৫ থেকে ২০১০ এর মধ্যে যাদের জন্ম তারা জেনারেশন জেড।

বর্তমান বছরে বিশ্বজুড়ে তরুণ-তরুণীদের সিংহভাগ হচ্ছে জেনারেশন জেড। এদের বয়স সীমা ৭ থেকে ২২ বছরের মধ্যে।
Click This Link
এমনটা ছিলো। এই বয়স সীমাটা নিয়ে আমাদের ট্টেইনিং ছিলো......

যাইহোক জেনেরেশন গ্যাপ তো সব সময়ই থাকে এবং থাকবেই। আর সেটা কখনই পুরোনোদের পছন্দ হবে না। আমি অবশ্য নতুনের সাথে সদা ও সর্বদা.......
ইনভেস্টমেন্ট এক্সপার্ট Morgan Stanley এর গবেষণা অনুযায়ী, ২০২০ এর মাঝামাঝিতে শুরু হবে ‘ইয়ুথ বুম’। ফলে জনমিতিতে অভাবনীয় পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাবে।
বাহ এবার তো তাইলে এই নিয়েও গবেষনা করতে হবে। যদি বেঁচে থাকি আর কি!!!

৪০| ১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিরোনামে ("জেন জি - ভাবনা, চিন্তা, দর্শন, শিক্ষা এবং আমরা " ) "দর্শন" কেন যোগ হলো? বাংগালীরা সব কিছুতে "দর্শন" শব্দটা কেন যোগ করে দেন?

এক ব্লগার আবার নিজের প্রোফাইলে লিখেছেন, উনি দার্শনিক!

১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৩৯

শায়মা বলেছেন: হা হা হা জাহিদভাইয়া তো জেন রসিভাইয়াকে নিয়ে লেখাই ভেবেছিলো।
দর্শন যোগ করলাম তাদের ফিলোসফিটা কেমন দৃষ্টিভঙ্গি কেমন এই সব বুঝাতে আর কি। দর্শন যোগ করলে একটা গুরুত্ব হয় আর কি। তোমার তো আবার দর্শন দেখলেই ম্যাওপ্যাও মনে হয়।

ভাইয়া ঝগড়া লাগাতে আসলে কিন্তু আমার সাথে পারবেনা হা হা হা ......
দেখো ব্লগ মডারেশন নিয়ে কত থা হচ্ছে স্টিকি পোস্টে। তোমার পোস্টের ফ্লাডিং ই মনে হয় সেই পোস্টের কারণ ঘটিয়ে দিলো।

৪১| ১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:৩৪

অনল চৌধুরী বলেছেন: কোনো প্রজন্মই কিন্ত ২৫০-১০০ বছর আগে জন্ম নেয়া একজন জুল ভার্ণ,নজরুল,ডারউইন,ফ্রয়েড এডিসন বা মার্কস তৈরী হচ্ছে। না।
এরা হচ্ছে মাকাল ফল,যা কাচের মতোই চকচক করে কিন্ত হীরার মতো মুল্যবান না।

চাঁদগাজী বলেছেন: এক ব্লগার আবার নিজের প্রোফাইলে লিখেছেন, উনি দার্শনিক!
- তাতে আপনার সমস্যা কি? আপনিও নিজের জায়গায় লেখেন গোয়েবল।
কে নিষেধ করেছে?

১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৫১

শায়মা বলেছেন: হা হা হা না না সেটা বললে আবার চলবে না। তাহলে তো কেউ পিরামিড বানাতে পেরেছে কিনাও চলে আসবে ভাইয়ামনি।

এসবই যুগের পরিবর্তন এবং পাওয়া বা হারানো।মেনে নিতেই হবে। :)


আর চাঁদগাজী ভাইয়া গোয়েবল লিখবে না লিখবে আমি একজন বিখ্যাত ম্যাও এবং প্যাও !!! হা হা হা হা হা হা হা

৪২| ১৪ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:২৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি জেন এক্স এর সদস্য। ব্যতিক্রমী পোস্ট। কিছুটা চমকিত হলাম পোস্টে নতুনত্বে । মোবাইল ভার্সনে প্রিয়তে নেয়ার সুযোগ নেই। যথাসময়ে নিয়ে নেব। দারুন পোষ্ট। অনেক ব্লগার এই পোস্টে কমেন্ট করবে লাইক দিবে আফটার অল এটি শায়মা ব্লগ

কবেকার অন্ধকার গ্রাস করে নেয় রূপসীর মন
ও ফিরে আসে না আর পাখির নীড়ের মতন
পাখির বাসা দমকা হাওয়ায়
ভেঙে গেছে যেন সেই কবে,
শেষ বিকেলের আলোটাও নিভে যায়
ক্লান্ত অস্তরবি ডুবে গিয়ে সন্ধ্যা নেমে আসে
সব পাখি নীড়ে ফেরে ফেরারি পাখির
হয়না ফেরা আর, রাতের অন্ধকারে
ডানা ঝাপটায়
না পাওয়ার বেদনা হিম হয়ে আসে
কথানদী বয়ে চলে কূল ভাঙে কূল গড়ে
মোহনায় সঞ্চিত হয় দূর পাহাড়ের অটল দেহ থেকে ক্ষয়ে যাওয়া ভাঙাগড়ার অবশেষ
ময়ূরাক্ষী তটিনী সতত বিরহীনি,
বিরহীনি তাই চাঁদ
মেঘে ঢেকে গেছে সবটুকু দেহ তার
মেঘেরা ভেসে বেড়ায় মেঘেরা বিরহ বয়ে বেড়ায়
দেহ ভরা ক্রন্দন জল তার
ক্রন্দনরোল বজ্রপাতে ,
পৃথিবীর বুক কেঁপে ওঠে
অভিমানী আকাশের গণ্ডদেশ বেয়ে যেন অশ্রু বৃষ্টি হয়ে নেমে আসে সর্বংসহা পৃথিবী চেয়ে থাকে অহংকারী আকাশের অশ্রু
তৃষিত অসহায় পৃথিবীর বুকে তাই
আনন্দ অশ্রু যেন
নদীর দুকূল উপচে পড়া জলে
উটের গ্রীবার মত নিরবতায় রিমঝিম শব্দে
আশা নিরাশার দোলাচলে।


১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৫৪

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ চমক লাগানোই আমার কাজ। :) :) :)

চমকা রোগ বানানো আমার হবি!!! :) :) :)


হায় হায় ভাইয়া কবি সেলিমানন্দ দাস......

সাধে কি আমি বিজনভাইয়াকে বলেছি ইউ আর ওয়ান এন্ড অনলি একাই পঞ্চকবি ইন আওয়ার ব্লগ!!! :)

৪৩| ১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:১১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


বিষয়গুলো অনেক পরিচিত। সবই পাশ্চাত্য এথনিসিটি এবং সামাজিক বিবর্তনের ওপর নির্ভর করে প্রস্তুত।
কিন্তু বাংলায় পোস্ট দেবার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে, শায়মাজি!

টাইটেল দেখে আমাদের দেশের জন্য একটি সংস্করণ প্রত্যাশা করেছিলাম!
সেক্ষেত্রে 'প্রজন্ম একাত্তর' জায়গায় করে নিতো... ১৯৭১
স্বৈরাচ্চার-উত্তর প্রজন্ম... ১৯৯১ হেহেহে
...আর আগানো ঠিক হবে না। পিছানোও নিরাপদ নয়!


পাশ্চাত্য স্ট্যানডার্ডে আমি তো বয়সে 'জেনারেশন এক্স' - মানে জেনেক্স! খুব খিয়াল কইরা! 8-|
লেকিন... বৈশিষ্ট্যে আমি ওগুলোর ধারেকাছেও নেই B-)

কিন্তু বাকি অধিকাংশই 'মিলিনিয়ালস' এবং 'জেনওয়াই' এর মতো।
দুঃখের বিষয় হলো বেবি বুমারস-এর সাথে পাই পুরোপুরি মিল। কিতা কইতাম :(

১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:০৪

শায়মা বলেছেন: হা হা বাংলায় না দিয়ে কি উপায় আছে? বিদেশী ম্যান যে কি অংবং বলে গেছিলো বুঝিবার জন্যই পুনরায় এই পুণঃ গবেষনা।

তবে তোমার সংস্করণও ইন্টারেস্টিং।
সেটাও ভাবছি করিবোক!! :)


হা হা হা হা তুমি তো পুরাই জেন মালটি... ব্লগ মালটি না থাকলেও জেন মালটি.........

৪৪| ১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:১১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপাতত প্রিয়তে নিলাম। বাচ্চাদের শিক্ষাদান খুব গুরুত্বপূর্ণ সেদিক বিবেচনায় পোস্টখানি যথেস্ট গুরুত্ব রাখে। সময় করে বিজ্ঞ ব্লগারদের কমেন্ট গুলো পড়ে দেখবো। তবে নৈতিক শিক্ষাও নিশ্চিৎ করতে হবে ।

১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪১

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ জেন জেডের নৈতিকতাগুলো একটু আলাদা।

যেমন আমরা সবাই জানি নকল করে পাস করা অনৈতিক। তারা মাঝে মাঝে প্রায়োরিটিকে এমনই গুরুত্ব দেয় যে ধরেই নেয় পরীক্ষা পাসের জন্য নকল করতে পারে। এতে বাঁধা নেই। তারা অপরাধবোধে ভোগে না। তারা নীতির চাইতেও প্রয়োজনকে গুরুত্ব দেয়।

এসব তাদের কাছে খুব সুক্ষভাবে এক্সপ্লেইন করতে হয়। যেই দক্ষতা প্রায় অসম্ভব পর্যায়ে পড়ে যায়।

৪৫| ১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:১৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

*কিন্তু বাকি অধিকাংশই 'মিলিনিয়ালস' এবং 'জেন-জেড' এর মতো।

১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪২

শায়মা বলেছেন: হা হা গুড গুড গুড ভাইয়ামনি!!!!!!

আগেই বুঝে গেছি উ আর জেন মালটি.....

৪৬| ১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৩২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এত কঠিনের মাঝে আমি নাই, তোমার পোস্ট লাইক দিছি যাইগা হাহাহাহাহহা
ব্যস্ততা কমেছে মনে হয়

১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:২৭

শায়মা বলেছেন: আপু এত সহজ সরল থাকলে আর চলবে না। তোমার বাড়িতেই দুইটা জেন জেড আছে!!

কাজেই জেনে নাও, বুঝে নাও তাদেরকে....

না ব্যস্ততা কমেনি.. আরও বেড়েছে..:(

৪৭| ১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: বোন পাগলা কমেন্ট করি নি।
চারপাশ দেখিয়ে শুনিয়া ক্ষেপিয়া গেছি।

১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪৬

শায়মা বলেছেন: ইলিশ মাছের কোপ্তা বানাও।
দেখিয়া শুনিয়া খেপিও না......
এমনিতেই তোমার যা অবস্থা....... :P

৪৮| ১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:৪০

জোবাইর বলেছেন: বরাবরের মতো ব্যতিক্রমধর্মী লেখার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। বিষয়টি জেনারেশন এক্স, ওয়াই, জেড সবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আমি নিজে জেন এক্স, তবে পরবর্তীতে এসে যুগের প্রয়োজনে তথ্য প্রযুক্তিতে লেখাপড়া করায় জেন জেড'এর আধুনিক চিন্তাভাবনা কিছুটা বুঝি।

আমাদের দেশে জুনিয়রদের বিরুদ্ধে সিনিয়রদের চিরঅভিযোগ হচ্ছে "আজকালকার পোলাপাইনরা বড়ই বেয়াদব, এরা মুরুব্বীদের ইজ্জত-সম্মান করে না"। জুনিয়ররা যখন সিনিয়র হয় তাদেরও আবার সেই একই অভিযোগ :)! আসলে আমরা সিনিয়ররা জুনিয়রদের বুঝার চেষ্টা করিনা, শুধু ওরা আমাদেরকে অকাতরে সম্মান করুক সেটাই আশা করি।

আর্থ-সামজিক পরিবর্তনের ওপর ভিত্তি করে মানব সভ্যতার ইতিহাসকে প্রস্তরযুগ, ব্রোঞ্জ যুগ, লৌহ যুগ ইত্যাদিতে যেভাবে ভাগ করা হয়েছে ঠিক তেমনি একটা নতুন যুগে এখন আমরা প্রবেশ করেছি - যার নাম তথ্য প্রযুক্তির যুগ। জেনারেশন জেড হচ্ছে আপাদমস্তক তথ্য প্রযুক্তির প্রজন্ম। তাই এক্স-ওয়াইদের সাথে জেডদের চিন্তাভাবনার পার্থক্যটা ব্যাপক। সুতরাং জেডদের বুঝতে হলে এক্স-ওয়াইদের চিন্তা, ভাবনা ও প্রযুক্তিতে কিছুটা আধুনিক হতে হবে।

দুঃখের বিষয় হচ্ছে, ১৯৯৫ থেকে ২০১০'এর মধ্যে জন্মগ্রহন করলেও আমাদের দেশে এই প্রজন্মের একটি বড় অংশ দারিদ্রতা, শিক্ষা ও সুষ্টু পরিবেশের অভাবে এখনও ৭০ ও ৮০'র দশকের জীবনযাত্রায় অভ্যস্থ। আর যারা সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মগ্রহন করেছে তারা সারাদিন মুখ গুজে আছে আধুনিক গ্যাজেটে। এই প্রজন্মের বিরাট একটি অংশ নিত্য-নতুন গ্যাজেটের পেছনে দৌঁড়ছে কিন্তু বিজ্ঞানমুখী হচ্ছে না। ইন্টারনেটে হাত বাড়াতেই পেয়ে যাচ্ছে প্রশ্নের অজানা উত্তর। সে উত্তর না বুঝে কপি-পেস্ট করে (Plagiarism) চলছে পরীক্ষা পাশের চেষ্টা। আসলে আধুনিক প্রযুক্তির সুফলই বেশি এবং তা পেতে হলে জেন জেডকে সঠিক গাইডের জন্য জেন এক্স-ওয়াইকে এগিয়ে আসতে হবে।

যাই-হোক, গতানুগতিক ধারায় শুধু নতুন প্রজন্মের গদবাঁধা দোষ না খুঁজে তথ্য প্রযুক্তি ও জেনারেশন জেডদের মন-মানসিকতাকে কাজে লাগিয়ে তাদেরকে পড়াশুনায় আরো বেশি মনোযোগী করার আপনাদের এই মহতি প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাই। আশা করি আপনাদের মতো উদ্যোগ নিয়ে অন্যান্য অভিভাবক ও শিক্ষক-শিক্ষিকারাও এগিয়ে আসবে।

১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:০৩

শায়মা বলেছেন: এই মন্তব্য অনেক অনেক অনেক সুন্দর ভাইয়া।
আমাদের দেশে জুনিয়রদের বিরুদ্ধে সিনিয়রদের চিরঅভিযোগ হচ্ছে "আজকালকার পোলাপাইনরা বড়ই বেয়াদব, এরা মুরুব্বীদের ইজ্জত-সম্মান করে না"। জুনিয়ররা যখন সিনিয়র হয় তাদেরও আবার সেই একই অভিযোগ :)! আসলে আমরা সিনিয়ররা জুনিয়রদের বুঝার চেষ্টা করিনা, শুধু ওরা আমাদেরকে অকাতরে সম্মান করুক সেটাই আশা করি।

আমিও এ কথাটাই বলতে চাচ্ছিলাম যে জেন জেডদের ডিল করার প্রথম শর্ত তাদেরকে বুঝতে শিখতে হবে। উল্টা পাল্টা কাজগুলো যা আমাদের ঠিক মনে হয় না তা নিয়ে ভাবতে হবে, জানতে হবে।


অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া। অনেক ভালো থেকো!!!

৪৯| ১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:২০

রাকু হাসান বলেছেন:

দারুণ সুচিন্তিত পোস্ট । :) টিপস আরও বেশি শেয়ার করলে ভালো হত । আসলে আমর বুঝতে চেষ্টা করি না ,যে প্রত্যেকটা জেনারেশনের আলাদা ,স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য আছে। এক সাথে মেলালে চলবে না । তোমার পোস্টটি চিন্তার খোরাক দিবে। তবে বাংলাদেশর প্রেক্ষপটে স্থান বিশেষ কিছু পার্থক্য থাকবেই । আমাদের মানিয়ে চলতে হবে।
বিশেষ করে টিচারদের আপডেট প্রয়োজন চিন্তার সাথে । অনেক ধন্যবাদ অভিজ্ঞতাসুলভ জ্ঞান শেয়ার করার জন্য। :) +++++

গানটা কেমন লাগছিল :P

১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:২২

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ আরও বেশি টিপস আসলে আমার নিজেরই দরকার।

আসলে আমর বুঝতে চেষ্টা করি না ,যে প্রত্যেকটা জেনারেশনের আলাদা ,স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য আছে। এক সাথে মেলালে চলবে না । তোমার পোস্টটি চিন্তার খোরাক দিবে। তবে বাংলাদেশর প্রেক্ষপটে স্থান বিশেষ কিছু পার্থক্য থাকবেই । আমাদের মানিয়ে চলতে হবে।
বিশেষ করে টিচারদের আপডেট প্রয়োজন চিন্তার সাথে ।

একদম তাই!!

এই জন্য এই পোস্টখানা!!!!

আর গানটা ফানি!!!!

পিঞ্জর ভেঙ্গে কে গেলো তোমার!!!!!! :P

৫০| ১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: এইসব কই পাও :P

১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:২৬

শায়মা বলেছেন: হা হা এটা টিচিং ট্রেইনিং এ পেয়েছি! আর এরা তো আমাদের আশেপাশেই থাকে। তুমি কোন জেন ভাইয়ু!!!!

৫১| ১৪ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমরা জেনারেশন এক্স বলে এতবড় লেখা ধৈর্য ধরে পড়লাম। জেনারেশন জেড এর বাচ্চারা যখন অভিভাবক হবে তাদের জন্যে লাগবে এইটার ইউটিউব ভিডিও। না, আসলেই এই লেখাগুলি ইউটিউব কন্টেন্ট হিসেবে পারফেক্ট।

১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:২৯

শায়মা বলেছেন: এই পোস্ট লেখার সময় আমি ভাবছিলাম এটা প্যারেন্টদেরও কাজে লাগবে।
এই নিয়ে ইউটিউবও আছে মনে হয়। আসলেই জেন জেডকে সিধা করতে করতে নাকি বেবি ইয়ুম না কি চলে আসবে কাউসার ভাইয়া বললো!

ততদিনে নিশ্চয় বুড়ি থুত্থুড়ি হয়ে জব থেকে বাড়ি বসে পান চিবাবো কাজেই নো চিন্তা...

৫২| ১৫ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: লেখক বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া

১। সেলিম আনোয়ার - যে অসংখ্য কবিতা নিরুপমা করিওনা ক্ষমা লিখেছেন
২। সেলিম আনোয়ার- আকাশলীনা তুমি বাসার ছাদে উড়াও ঘুড়ি বাতাসহীনা এমন সব অগুনিত কবিতা লিখেছেন ।
৩।সেলিম আনোয়ার- শ্যামা তোমার জন্য বুকপকেটে নিয়েছিলাম কাজল তবুও নাই আমার খেমা
৪।সেলিম আনোয়ার- অপ্সরা তালগাছে উঠে কেনো বসে আছো ( অতি রিসেন্ট)

এবং

৫। সেলিম আনোয়ার- এই দেশের সর্বপ্রথম করোনাকাব্য লিখেছেন তিনি :) :) :)

আমার কাছে তিনি একাই পঞ্চকবি.......... :) :) :)


আমি এখন তবে একটি ধ্রুব তারা
তুমি তবে সেই আকাশলীনা
হৃদয় মালতী হয়ে অপসরা...। না না তোমার তুলনা নাই

শায়মার পোস্ট মানে আমার পরাণ যাহা চায় । !:#P !:#P :`>
তোমার

১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:২৭

শায়মা বলেছেন: পাগল সাঁকো নাড়াসনা একটা প্রবাদ আছে.....

ভুলে গেছিলাম। ভুলে গিয়ে সাঁকো নাড়ায় ফেলছি !!! গেছি ......

এখন আমাকেই লিখিতে হইবেক..... ওগো সেলিমামা ধরিও না আর ধামা... পরিওনা আর কবিদের জামা.....

৫৩| ১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:১৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: অফলাইনে পড়েছিলাম, তথ্যমূলক পোষ্ট।

আমি জেনারেশন ওয়াই, আমার বউ মাস ছয়েকের জন্য জেডের ট্রেন মিস করেছে, তবে আমার ছোট ভাই জেনারেশন জেড, আমার মা-বাবা জেনারেশন এক্স এবং বেবি বুমার্স। আমার ছেলের জন্য সংবিধান পরিবর্তন করে আল্টা জেনারেশন যোগ করতে হবে, আমার পোলা হল আগুনের গোলা!!!

আমরা সব সুপার পাওয়া একসাথে, আমরা হলাম গরিবের এভেঞ্জাস!

আপনি হেভিয়েট ব্লগার, কি খেদমত করতে পারি! B-) B-)

১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:২৯

শায়মা বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহাহা

ভাইয়া তুমিও কম আগুনের গোালা না .....

তোমার ছেলে হবে আগুনের গোলার আগুনের পোলা .....


হা হা হা

বাপরে এত শত আগুন দিয়ে খেদমত!!! পুড়িয়ে মারবে তো...... #:-S


দরকার নেই বাবা আমার হেভি ওয়েটের......

৫৪| ১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৪১

আখেনাটেন বলেছেন: ব্লগার কাছের-মানুষের মন্তব্য পরে মজা পেলুম। গরিবের এভেঞ্জার্স হা হা হা।


আমি নিজেও জেনারেশন ওয়াই বা মিলেনিয়ালের সদস্য। অর্থাৎ নাইন্টিস কিড। টেক বিপ্লবের যুগসন্ধিক্ষণের সাক্ষী গোপাল। :D




১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৪৫

শায়মা বলেছেন: হা হা কাছের মানুষ ভাইয়া বলেছে!! হি ইজ জিনিয়াস একচুয়ালী।

তুমিও জিনিয়াস কিন্তু পেটে পেটে শয়তানী বুদ্ধি!!!

হাসতে হাসতে মরে যাই!!!

ভাইয়া তোমার না কি? পল্টু না বিল্টু!!!!!!!১

৫৫| ১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৫৩

আখেনাটেন বলেছেন: ভাইয়া তোমার না কি? পল্টু না বিল্টু!!!!!!!১ ---- X(( X( .....গ্রামের ঝগড়াটে মহিলার মতো বলতে ইচ্ছে করছে, 'তোর মুখে গোবর মারি ছুড়ি। ধাড়ি মাইয়া (বয়স ১৪ বছর) গোটা গাঁও ঢ্যাঁঙ্গর ঢ্যাঁঙ্গর করে ঘুরে বেড়ায়'। :P =p~

আমার এক দুরসম্পর্কের নানি ছিল। নানাবাড়িতে গেলে গোষ্ঠির ঢ্যাঁঙ্গর ঢ্যাঁঙ্গর মাইয়াদের এভাবেই বকা দিত। =p~


১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:০৫

শায়মা বলেছেন: গোবর ছুড়ি মারবে মুখে!!!!!! :-B

মেরে কি আর রক্ষা পাবে?? X((

সেই গোবর নিয়ে মুন্ডু নেড়া করে নাড়ু বেল মাথায় মাখিয়ে উল্টো গাধার পিঠে চড়িয়ে একদম পিরামিডের মমি বানায় দেবো.......... B-)


তখন আর পল্টু বিল্টু পুরব জীবনের কথা স্মরণে থাকবে না!!! :P

৫৬| ১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:২৮

আখেনাটেন বলেছেন: মমি হতে পারলে তো ভালোই হত। ভ্যালি অব কিংসে এই মমিদের রাখার যে আয়োজন সচোক্ষে দেখেছিলুম তাতে মমি হওয়ায় যায়। ;)

১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৩৯

শায়মা বলেছেন: হা হা হা মমি হয়ে বসে আছো অলরেডি!! কিন্তু তোমার সত্যি নামটা নিয়ে আজ সত্যিই চিন্তায় পড়েছি....... পল্টু বিল্টু না গ আর স দিয়ে মনে হচ্ছে!!! মাই গড!! #:-S

৫৭| ১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৪২

রাকু হাসান বলেছেন:


এত আলোচনা হলো তবু একটি তবুও আশাবাদী হতে কষ্ট হচ্ছে । একটা আশ্বস্ত করার মত নোটিশ বা ম্যাসেজ কি দরকার ছিল না ? :(

১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:০৬

শায়মা বলেছেন: আরে কি বলো??? তুমি কি জেন জি হতে চাও নাকি!!!

৫৮| ১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:১৩

রাকু হাসান বলেছেন:


আরেহ না B-) ,তুমি চালাক আছ । বোকাসোকা ভাবছিলাম B-))

১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:১৯

শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা আমিও তাই ভাবছিলাম জানো? একটু আগেই ভাবছিলাম তুমি আমাকে যা মনে করতে এখন একটু চমকা খেয়েছো! হা হা হা

:P

এমন চমকা মাঝে মাঝেই হয়ে যায় আর কি ........

নয়ত আমি যেমনি বেণী তেমনি আছি চুল ভেজাই না.......

ছন্দে ছন্দে দুলি আনন্দে আমি বনফুল......গো ......

১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:২০

শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু...

তোমার মেইল আইডি দাও এক্ষুনি........

তোমাকে একটা মিউজিক ভিডিও পাঠাবো...... B-)

৫৯| ১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৪০

রাকু হাসান বলেছেন:




হাহাহাহাহা ..আমি কল্পনা করতে পারি না ,তুমি যে চালাক । =p~ । যে চালাক বা বোকা তার কথা ভাবলেই কিন্তু একটা চিত্র চলে আসে মনে । তোমার ক্ষেত্রে সেটা আসে না । B-)

নয়ত আমি যেমনি বেণী তেমনি আছি চুল ভেজাই না.......
ছন্দে ছন্দে দুলি আনন্দে আমি বনফুল......গো ....
-- ওয়াও । আমি এখন গানের কথাই বলতাম ,,,,নিচে দেখি লিখে দিছ। B-)
কি মিল দেখি ;)

১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৫১

শায়মা বলেছেন: তো আমার কথা ভাবলে কি চিত্র আসে শুনি???


শুনো হে বালক
কখনও বা আমি অনিন্দিতা
কখনও সূচিস্মিতা
কখনও বা আমি কোমল কঠোর
বিরল চিত্রাঙ্গদা......

দেখিতে আমাকে পাইবে না তুমি
দিয়া চক্ষুরও মন
আমাকে দেখিতে লাগিবে তোমার
কঠিন ত্রিনয়ন.......

৬০| ১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৫৮

রাকু হাসান বলেছেন:

গোপাল ভাঁড়ের বউয়ের মত । ;) :P
না যা কিছু ভাসে সেটা ভালোা ,ভদ্র শদ্র ,মার্জিত ,শান্ত বিশিষ্ট লেজ বিশিষ্ট । B-)) =p~

১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১:০৬

শায়মা বলেছেন: হাহাহাহহাহাহাহহাা গোপাল ভাঁড়ের বৌ বড়ই বুদ্ধিমতী ছিলো ..........:)


তোমাকে মিউজিক ভিডিও পাঠিয়েছি ভাইয়া ....... এমনি এমনি না.... ফর এডিটিং....... :P

১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১:১২

শায়মা বলেছেন: হে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
হ্যোয়ার আর ইউ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!১

৬১| ১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১:২২

রাকু হাসান বলেছেন:

তোমাকে মিউজিক ভিডিও পাঠিয়েছি ভাইয়া ....... এমনি এমনি না.... ফর এডিটিং....... :P--হহাহাহাহা
রহস্য লাগছে । কেমনে কি । :(

১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১:৩৩

শায়মা বলেছেন: কেমনে আবার!! যেমনে এডিটিং করো!!!! আই নিড ইওর হেল্প! জেনে গেছি!!! হা হা

৬২| ১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ২:২৪

কালো যাদুকর বলেছেন: আমি জেন জেড নিয়ে অনেক আগ্রহী। আপনার ব্লগটি পড়লাম। আপনার টিপসগুলো ট্রাই করব।

দেখুন আমার মতামতের সাথে মেলে কিনা..
অনেকদিন আগে লিখেছিলাম
view this link

১৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:৪৪

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!!


আমি তোমার ব্লগটাও পড়বো! :)

৬৩| ১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:০৪

অনল চৌধুরী বলেছেন: চাঁদগাজী ভাইয়া গোয়েবল লিখবে না লিখবে আমি একজন বিখ্যাত ম্যাও এবং প্যাও !!! হা হা হা হা হা হা হা [/sb বাংলাভাষায় নতুন একটা শব্দ উদ্ভাবনের জন্য তাকে সোনার কাঠাল পুরস্কার দেয়া হোক !!!!

*হলিউডে সবচেয়ে বাজে অভিনয়ের জন্য গোল্ডেন র‌্যাপসবেরী এবং এর নকল করে ভারতে ২০০৯ সাল থেকে সোনার কলা পুরস্কার দেয়া হয়।সোনার কলা পুরস্কার !!!!!

১৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:৪৫

শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া!!!!!!!!! তাইলে ভাইয়াকে সোনার কাঁঠালই দেওয়া হোক। অবশ্য দুষ্টুজনেরা অনেক আগে থেকেই ভাইয়ামনিকে অন্যকিছু দিয়ে আসছে। :P

৬৪| ১৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:০৮

মলাসইলমুইনা বলেছেন: শায়মা,
আপনার লেখাটার অদন্ত্য বুঝলাম হাতে কলমে। দেশের বাইরে থাকার কারণেই বুঝলাম । একটা বড় ধরণের জেনারেশন গ্যাপ মনে হয় তৈরী হয়েছে আগের সবগুলো জেনারেশনের সাথে মিলিনিয়ালদের । এই গ্যাপটা বেবি বুমারদের সাথে তাদের আগের বা পরের জেনারেশনের এতটা হয়নি যতটা মিলিনিয়ালদের সাথে তাদের ঠিক আগের জেনারেশনটার হয়েছে এখানে । খুব বড় কিছু সোশ্যাল নর্ম ভেঙে যাবে এদের কারণে বা রিডিফাইন্ড হবে এদের দিয়ে । খুবই একটা সোশ্যাল ইম্প্যাক্ট হবে এই গ্যাপের কারণে এরা যখন লিডারশিপটা টেক ওভার করবে তখন। সেটা ভালো না খারাপ হবে সেটা সামনের সমযেই শুধু বোঝা যাবে। আপাতত আপনার জেনারেশন 'জি'-র (z) জন্য যন্ত্রনা কমার কোনো মন্ত্রণা বা ভিটামিন নেই সেটা বুঝতে পারছি ভালো ভাবেই। কুশলে থাকুন এই কামনা । লেখায় ভালো লাগা ।

১৭ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০৩

শায়মা বলেছেন: আমি কিন্তু নতুনেরা চিনিলাম বিশ্বাসে বিশ্বাসী। আমার ভালোই লাগে আমরা যা ভাবতে পারিনি তারা পারছে এবং নিজেদের মত করে চলছে বুঝিয়ে দিচ্ছে পরম সত্য বলে আসলেই কিছু নেই মানুষ তার চিন্তার গন্ডির বাইরে আউট অব দ্যা বক্স ভাবুক.....:)

৬৫| ১৮ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:১৫

আমি সাজিদ বলেছেন: আমি তো জেনারেশন ওয়াই । ফাস্টফুড আমাদের দেশে জনপ্রিয় হয়েছে আমাদের জেনারেশন থেকে। স্যাটেলাইটের জোয়ার দেখেছি আমরা, টিচারের চক এন্ড বোর্ডে এইচএসসি পড়েছি আবার এরপরের পড়াশুনাতে পাওয়ার পয়েন্ট স্লাইড গিলতে হয়েছে। বার ফোনে মামুলি গেমস থেকে শুরু করে এখনকার বিশাল এন্ড্রয়েডে গেমস এবং রাতারাতি ইন্টারনেট এক্সেসের সিস্টেম বদলে গেল চোখের সামনে। জেনারেশন ওয়াই অদ্ভুত ট্রান্সফরমেশনস এর মধ্যে দিয়ে গেছে।

আশা করি ভালো আছেন।

১৮ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫৪

শায়মা বলেছেন: হা হা পিচ্চু...

জেনারেশন ওয়াই... সেই এইচ এস সি, মেডিকেল এক্সাম, ডক্টর হওয়া সবই চোখের সামনেই দেখলাম। মানে তোমাকে বড় হতে দেখলাম...... কোনো সন্দেহ নেই ইউ আর আ গুড স্টুডেন্ড! কবিতা আবৃতি, লেখালিখি বা গান গাওয়া সবই জানি..... জেনারেশন ওয়াই আর এক্সের প্রভাব হলেও তুমি বাবা মায়ের আশা পূরণ করা ছেলে। যা এই জেনারেশন এক্স এর মাঝে বলতে গেলে নেই। তারা শুধু যেন নিজেদের কথাই ভাবে।

যাইহোক আমি সব সময় ভালো থাকি। ভালো থাকা এবং অনেক আনন্দে থাকাটা প্রাকটিস করেছি বহুদিনের চর্চায়! তুমিও মনে হচ্ছে অনেক ভালো আছো এবং অনেক বড় হয়ে গেছো!! :)

ওহ তোমার মেডিটেশন বা হিপনোটিজম বা টেলীপ্যাথী নিয়েও অনেক আগ্রহ ছিলো মনে হয় তাইনা??

নিজের দিকে তাকিয়ে মাঝে মাঝে আমি অবাক হই। আমার মেমোরী এক ইতিহাস বই! হা হা

৬৬| ১৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৩৭

আমি সাজিদ বলেছেন: হ্যাঁ মেডিটেশন নিয়ে আগ্রহ ছিলো। এখনও আছে। মাঝখানে মাইন্ডফুলনেস প্র্যাকটিস করার ট্রাই করেছিলাম। পরে লামায় কোয়ান্টামম এ ঘুরতে গিয়ে কোয়ান্টাম মেথডের প্রতি ভালোবাসা জন্মে। যদিও ওদের কোর্স করিনি এখনও। করার ইচ্ছা আছে। আমি রেগুলার প্র্যাকটিস করিনি। ওহ, মাঝে তো ব্রেইন ওয়েব আর বাইনিউরাল বিট নিয়ে পড়সিলাম।

আমি আগে আপনাকে তুমি করে বলতাম, এখন তুমি বলতে ভয় পাচ্ছি। আপনার গানটা এখনও আমার পিসিতে আছে। সেই 'নিশীথ রাতের বাদল ধারা' ।

আপনার স্মরণশক্তি লা জবাব আপি।

১৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৯

শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা তুমি বলতে ভয় লাগছে? ভালো হয়েছে..... :)

যাইহোক জব করছো? বিয়ে করেছো?

আমার আরও অনেক কিছুই স্মরনশক্তিতে আছে....... :) :)

৬৭| ১৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫

করুণাধারা বলেছেন: আমি জেন এক্স!

জেন জেডের সাথে আমার জেনারেশনের তুলনা করতে গিয়ে প্রথমেই মনে পড়ল প্রযুক্তির ব্যবহার। আমাদের সময় লিফটে থাকত লিফটম্যান, নিজে নিজে লিফটের বোতাম চাপার কাজটা করতেও ভয় পেতাম। অথচ এখন দেখ, জেন জেড হরদম কত রকম যন্ত্রের বোতাম টিপে কত কিছু করছে, নির্ভয়ে! এদের চৌকস জেনারেশন, বলতেই পারো... কিন্তু আগামী দিনের পৃথিবী গড়তে এদের ভূমিকা কী হবে তা নিয়ে আমার বেশ সন্দেহ আছে। ধর, আমরা কষ্ট করে নামতা মুখস্থ করতাম, মাথা খাটিয়ে অংক করতাম অথচ এখনকার বাচ্চারা ক্যালকুলেটারে মূহুর্তে সেটা করছে। এত ঝটপট তারা কাজ করে, তাকে লেগে যায়!!

কিন্তু যন্ত্রের ব্যবহারে দক্ষ হলেই কী তাকে মেধাবী বলা যায়!! আমার ধারণা এর উল্টোটা ঘটছে এরা  যন্ত্রের ব্যবহারে এমন অভ্যস্থ হয়ে যাওয়ায়। এরা সবকিছু করতে চায় সহজে, অল্প সময়ে, কোন কাজে মাথা খাটানোর কষ্ট করতে এরা রাজি না। আনন্দময় জীবন গড়া এদের জীবনের লক্ষ্য, সেই জীবনে মানবিক অনেক মূল্যবোধ হারিয়ে যায়...

আবার অন্যদিক দিয়ে দেখলে, হয়ত এই জেনারেশনের মাঝ থেকে আসবে প্রখর বুদ্ধিসম্পন্ন কিছু মানুষ, তারাই এগিয়ে নিয়ে যাবে বাকিদের, এদের হাত ধরেই প্রযুক্তিতে বিপ্লব আসবে। ভবিষ্যতে কী হতে পারে?

তোমার যখন সুযোগ আছে, তুমি একটা প্রশ্ন মালা তৈরি করে বিভিন্ন জেনের মানুষের মাঝে বিলি কর না কেন, (এটা তোমার ফেসবুক ব্যবহার করেও করতে পারো) তারপর উত্তর এনালিসিস করে দেখ বুদ্ধিবৃত্তিক আর মানবিক মূল্যবোধের পরিবর্তন বিভিন্ন জেনারেশনে কিভাবে হয়েছে...

(আগে একটা মন্তব্য লিখেছিলাম, সেটা পোস্ট করতে গিয়ে হারিয়ে গেল, তাই মেজাজ খারাপ করে এতদিন আর মন্তব্য করিনি। এখন করলাম, কিন্তু মনে হচ্ছে তা বলতে চাচ্ছি তা বলা হলো না।)

১৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:১৮

শায়মা বলেছেন: তোমার যখন সুযোগ আছে, তুমি একটা প্রশ্ন মালা তৈরি করে বিভিন্ন জেনের মানুষের মাঝে বিলি কর না কেন, (এটা তোমার ফেসবুক ব্যবহার করেও করতে পারো) তারপর উত্তর এনালিসিস করে দেখ বুদ্ধিবৃত্তিক আর মানবিক মূল্যবোধের পরিবর্তন বিভিন্ন জেনারেশনে কিভাবে হয়েছে...

হায়রে এমনিতেই জ্যুমের জ্বালায় আমার ঘুম হারাম!! তুমি আবার আমাকে কি কাজ দিলে আপু........

যাইহোক আসলেই যন্ত্রের সাথে বসবাস করা জেজ জি মানবিকতা হারাচ্ছে বলে আমারও মনে হয়.....:(

৬৮| ১৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমার বাচ্চারা জেন-এক্স। আপনার লেখায় বর্ণিত প্রায় সব বৈশিষ্ট্যই মিলে গেছে; ছোটো ছেলে আবার জেন-জি'র পরের ভার্সন :)

আমি বয়সের দিক থেকে জেন-এক্স হলেও কাজে-কর্মে, চিন্তা-ভাবনায় বেবিবুমার্স, এক্স-ওয়াই-জেড এবং ফিচার ভার্সনের চরম সংমিশ্রণ (কোনো ইমো নাই)

এসব ক্লাসিফিকেশন অব জেনারেশন জানা ছিল না। জানার পর বুঝলাম এতে একটা ঘাপলা আছে, যেহেতু আমি কোনো গ্রুপে পড়ছি না

সুন্দর বিশ্লেষণমূলক পোস্ট, উইথ গুড রিকমেন্ডেশন

১৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:২১

শায়মা বলেছেন: আমি বয়সের দিক থেকে জেন-এক্স হলেও কাজে-কর্মে, চিন্তা-ভাবনায় বেবিবুমার্স, এক্স-ওয়াই-জেড এবং ফিচার ভার্সনের চরম সংমিশ্রণ (কোনো ইমো নাই)


হা হা হা হা আসলেই তুমি এ বি সি ডি থেকে এক্স যেড সব ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!!! :P

৬৯| ১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৫৮

আমি সাজিদ বলেছেন: জব করছি। ঈদের আগে আহে আগে ডিউটি করে বাসায় কোয়ারান্টাইনে ছিলাম, ঈদের দিনেও আলাদা রুমে দিন কাটিয়েছি। দরজার নিচ দিয়ে ওয়ান টাইমে মজার মজার খাবার দিয়ে গেছে। বিয়ে টয়ে আগামী পাঁচ বছরের আগে প্ল্যানে নাই। ওই মেয়েটা যাকে আর আমাকে নিয়ে একটা ছোট গল্প লিখতে চেয়েছিলেন তার সাথ চার বছর যোগাযোগ নেই। কি অদ্ভুত, এই ব্লগে কতোকিছু ঘটে গেলো! এইজন্য সামুতে বারবার আসি। কত স্মৃতি!

১৯ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:০২

শায়মা বলেছেন: হা হা লিখতে শুধু চাইনি।লিখেছিলামও বটে। তবে প্রকাশ করিনি। আর না করার জন্যও নিজেকে থ্যাংকস দিয়েছি বারবার।
জীবনে অনেক প্রকাশিত গল্প থাকে এই থ্যাংকস দেবার গল্পটাও সে রকম।
গুড তোমার জীবনের লক্ষ্য তুমি প্রায় সফল করতে পেরেছো। যদিও একটু গড়বড় করে ফেলো মাঝে মাঝে এমনই মনে হয় আমার। তোমার ছোট বোন কেমনে আছে? সে এখন কি পড়ছে?

৭০| ১৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৫

আমি সাজিদ বলেছেন: ভালো আছে। কলেজে পড়ছে, সামনের বছর ওদের এইচএসসি ।

১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:০৩

শায়মা বলেছেন: গুড!!

অনেক অনেক দোয়া আর ভালোবাসা!! :)

৭১| ২৫ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৩২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি জেনারেশন এক্সের মানুষ। জেনারেশন ওয়াইরা অথবা জেনারেশন জিরা (যারা বড় হয়েছে) হওয়া উচিত জেনারেশন জির শিক্ষক। না হলে শিক্ষক আর ছাত্রের মধ্যে গ্যাপ বেশী হয়ে যাবে। জেনারেশন জি নিয়ে অনেক পণ্ডিত অনেক কথা বলে। যেমন জেনারেশন জির কাছে নাকি ‘The keyboard is mightier than the sword.’ এরা মালটি টাস্কিং এ দক্ষ। এদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেশী আগের জেনারেশন গুলির চেয়ে ( এটা আমার ধারণা). পরীক্ষায় ভালো না করার জন্য আত্মহত্যার ঘটনা আগে এত ছিল না। ঢাকার একটা নাম করা ইংলিশ ভার্শন স্কুলে একটা মেয়ে আত্মহত্যা করে শিক্ষকের সামনে (সিঁড়ি থেকে বিল্ডিঙের নীচে লাফ দিয়ে) যখন সেই শিক্ষক তাকে উপাধ্যক্ষের কাছে নিতে চায় মেয়েটি তার রেজালট শিটে ওভার রাইটিং করে গ্রেড সংশোধন করেছিল বলে। আমাদের সময় শিক্ষক মেরে বেহুশ করার নজির অনেক ছিল। কিন্তু কেউ এ জন্য আত্মহত্যা করত বলে শুনিনি।

২৫ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৫৬

শায়মা বলেছেন: কথা সত্যি। এই জিদেরকে বেয়াদপের লাঠি মনে হয় আমারও মাঝে মাঝে। কিন্তু তাদেরকে বুঝতে হলে, জানতে হলে চাই ধৈর্য্য আর ভালো করে চিন্তা করে দেখার ব্যপারটা। ভাইয়া জানো মাঝে মাঝে অবাক লাগে। আমরা তো এমন করে ভাবতে পারিনি তারা যেমনটা ভাবছে।

আত্মহত্যার প্রবনতা বাড়ার কারণ তারা বেশিভাগ সময় ডিভাইসে থাকে। মানুষের সান্নিধ্যে আর প্রকৃতির সান্নিধ্যে থাকলে হয়তো বুঝতো জীবন কত সুন্দর। ফেইলউর ইজ দ্যা পিলার অব সাকসেস মনে হয় তারা ভুলেই গেছে .......বা জানেও না ....

৭২| ২৫ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



আমার পোষ্টে তোমার করা মন্তব্যের উত্তর দিয়ে এখানে এসে দেখি জেড মানব প্রজন্ম নিয়ে বিশাল এক কোয়ালিটেটিভ রিসার্চ । এক নজর দেখে আপাতত মন্তব্যের লাইনে থাকার জন্য ভাললাগার ইট রেখে গেলাম । পরে আবার সময় নিয়ে আসব, অনেক কথা বলার আছে।

শুভেচ্ছ রইল

২৬ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:২১

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া জেন জিদের নিয়ে বাবামায়েদের সাথে সাথে টিচারেরাও হিমসিম খাচ্ছে তাই এই সব গবেষনা....

তোমার কাছেও জানতে চাই আরও আরও টিপস.......

বাবামায়েদের সাথে সাথে টিচার হয়ে.....

৭৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার একটি প্রাসঙ্গিক বিষয়ে অসাধারণ একটি উপস্থাপনা! অভিনন্দন এবং শুভকামনা....

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২০

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া। জেন জি এরা একটু বিস্ময়কর চিন্তুক আমার দৃষ্টিতে.......তাই তারা মজারও .....

৭৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার দেয়া তথ্য অনুযায়ী আমি তো Baby boomers জেনারেশনের লোক। জেন-জি এর পরেও কি আরো কোন জেনারেশন আছে? মানে ২০১০ এর পরে যাদের জন্ম, তারা কোন জেনারেশনে পড়ে? আমি আমার নাতনিটার কথা ভাবছিলাম আর কি! :)

প্যারাগ্রাফ বাই প্যারাগ্রাফ একেকটা ছোট বিষয়কে ধরে সুন্দর করে ব্যাখ্যা করে গেছেন। যেমনঃ তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার, নতুন কোন কিছু সৃষ্টির চিন্তা-ভাবনা, খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন, বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে শিল্প সংস্কৃতির চর্চা, রুচিসম্মত সিনেমা, স্মার্ট গেজেটস, ইত্যাদি বিষয়ে জেন-জি দের ভাবনা ও প্রবণতা অল্প কথায় খুব সুন্দর করে ব্যাখ্যা করেছেন। মোট কথা আমি আপনার এ অভিনব পোস্টটা পড়ে মুগ্ধ!

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ১১:১৭

শায়মা বলেছেন: আমি এক টিচার্স ট্রেইনিং এ জেন জি সম্পর্কে জানি। এরপর কৌতুহলী হই আরও জানতে। আর জেন জি এর পরেও নাকি আরও জেনারেশন আসছে।কাউসার ভাইয়া বলেছে। কিন্তু আমি এখনও জানিনা.....।
থ্যাংক ইউ ভাইয়ামনি!!
আরও একটা মজার টপিক নিয়ে লিখছি।
যতক্ষন মনের মত হবেনা।
প্রকাশও পাবেনা...... :)

৭৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: I am a proud Gen-BB!

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৪৭

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া তুমি তো জেন বেবি হয়ে গেলে!!!

তুমি প্রাউড হবার অনেক কারণ আছে।

তুমি সফল মানুষ।

যা চেয়েছো তাই হতে পেরেছো। তাই করতে পেরেছো।

নো অপ্রাপ্তি ইন লাইফ......

আছে বলো???

৭৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৪২

আমি সাজিদ বলেছেন: ২০২০ সালে!

৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৫০

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ তার আগে না পরে যেন এই লেখা পত্রিকায় পাবলিশ করা হয়েছিলো! :)

৭৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:০৩

ক্লোন রাফা বলেছেন: ২০২০-এর পোষ্ট ২০২৪শে পড়লাম। এখন আরও ভালো পর্যালোচনা করা সম্ভব। আমাদের উপমহাদেশের কেন্দ্র আর ইউরোপ আমেরিকার গেন্জিদের মাঝে কিছুটা পার্থক্য আছে‼️এখানকার গেন্জিরা একটু ডাম্ব হোলেও অনেস্ট। এদের হাত থেকে টেকনোলজি আর গেজেট নিয়ে নিলে হোপলেস হয়ে যায়। তবে যাই করুক শতভাগ সততার সাথে করে। কিছু ব্যাতিক্রম ছাড়া ‼️
আমাদের উপমহাদেশের গেন্জিরা ঠিক তার উল্টো। এদের সততা প্রশ্নবিদ্ধ। এরা ভিবিন্ন মাধ্যমের সাহায্য নিয়ে কিছু করার পর সেটা’কে নিজের বলে চালানোর চেষ্টা করে। এদের সাধারন জ্ঞান মোটামুটি ভালোই থাকে। তবে ক্রিয়েটিভিটি খুব অল্প সংখ্যকের। টেকনোলজি সরিয়ে নিলে খুবই নিচুমানের আই কিউ এদের। নিজের নাম লিখতেও গুগল করতে হয়!

আমি বাস্তবতা থেকেই বললাম কথাগুলো। আমেরিকান কোম্পানিগুলো ৬০ থেকে ৭০ ভাগ গেন্জিদের বরখাস্ত করছে এখন।
ধন্যবাদ॥

০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৫২

শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই এই ২০২৪ এর জেন জি এর অনেক আগে থেকেই টিচারেরা এই কোর্স করছিলাম। নতুন টাইপ বাচ্চাদের পড়ালেখার স্টাইল কেমনে বদলাবো ওদের সাথে সাথে, এটা নিয়ে। সব গেন্জিরাই আসলে একই ।সকল যুগেই সকল জেন জিই আসলে পুরোনোদের কাছে গেণ্জী হয়ে যায়।


নতুনেরাও যেমন পুরোনোকে মানতে চায়না। পুরোনোদের কাছেও নতুনদের সব অনর্থক!


এই চলে আসছে যুগের পর যুগ!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.