নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
যদিও পেশাটা আমার বাচ্চাদেরকে পড়ানো। তবুও এই পেশাটা ছাড়াও রয়েছে আমার নানা রকমের শখ। আর আমার এই নানা রকম শখের মাঝে ঘর সাজানোর শখটা অনেকখানি জায়গা জুড়ে আছে। আমার ধারণা ছোট্টবেলার পুতুল খেলার মাঝ দিয়েই পুতুলের ঘর সাজাতে সাজাতেই মনে হয় এই শখটার শুরু হয়েছিলো। আমি ছোট থেকেই স্বপ্ন দেখতাম আমি আমার বাসাটাকে এমন করে সাজাবো ওমন করে সাজাবো। আর সেই স্বপ্নটা তখন প্রতিফলিত হত জুতোর বাক্সের পুতুলের বাসা সাজাতে গিয়ে। আর এটা এখন বাস্তবায়িত হয়েছে জলজ্যান্ত একটা বাসার মাঝে। আর গতবছর আমি একটা সাজানোর জন্য মনের মত বলতে গেলে একটা খালি বাসাই পেয়ে গেলাম আর তাতেই মনের মত করে সাজাবার সুযোগও হয়ে গেলো। যদিও বাসাটাতে আমরা উঠেছি এক বছরও পুরো হয়নি আর তাই বাসাটা পরিপূর্ণভাবে আমাদের যা যা প্লান আছে সেভাবে সাজানো হয়ে ওঠেনি তবুও এই অল্প সময়টুকুটে যতটুকু পেরেছি তাই দিয়েই সাজাতে চেষ্টা করেছি।
আমি খুব কল্পনাবিলাসী । আমি যখন একটা ঘর সাজাই তখন আমি কল্পনার রাজ্যে ভেসে বেড়াই। পরী বা এঞ্জেল বা ফেইরী আমার খুব প্রিয় তেমনই নানা রকম পুতুল বিশেষ করে বারবী ডল আমার খুব পছন্দের। যদিও আমি আমার সারাজীবনের সঞ্চয় পুতুলের মাঝে অনেক খানি ডিসকার্ড করেছি এই নতুন বাড়িটা সাজাতে গিয়ে তবুও বেশ কিছু এখনও আমি প্রায়ই ওলট পালট করে সাজাই সেই ছোট্টবেলার মত কল্পনার রাজ্যে ভেসে বেড়াই। আমি যখন কোথাও বেড়াতে যাই মেইন উদ্দেশ্যটাই থাকে আসলে বেড়ানো। শপিং টা আসলে জরুরী থাকে না তবুও আমি প্রতিবারইযেখানেই গেছি প্রায় সব দেশেরই পুতুল কিনেছি এবং বলতে গেলে প্রতিবারই পুতুল কিনতে গিয়ে এক্স্ট্রা লাগেজও কিনতে হয়েছে।
এই বাসাতে কোনো ইন্টেরিয়র লাইটিং নেই।কারণ উঁচু সিলিং আমার সব সময় প্রিয়। ইন্টেরিওর লাইটিং এ যে সিলিংটা নীচু হয়ে যায় সেই ব্যপারটা আমার মোটেও ভালো লাগে না তবে ঢেকে রাখা স্নিগ্ধ নরম আলো আমার খুব ভালো লাগে। তাই আমার সকল আলোকসজ্জা এই ল্যাম্প ও ক্যান্ডেলগুলি দিয়েই।
বাগান আমার খুব প্রিয়। এক টুকরো সবুজ উদ্যানের বসে এক কাপ চা ।এখানে আমি সকালে চা খাই বা কবিতার বই পড়ি.... গাছের সাথে কথা বলি। আমার ক্যাকটাস টেরারিয়ামগুলির ঝাঁড়পোচ বা দেখাশোনা করি। অন্যান্য সব গাছ পরিচর্যায় আমার সহ যোগীরা কাজ করলেও আমি আমার টেরারিয়াম ক্যাকটাসগুলিতে নিজে পানি দেই ঝেঁড়েমুছে সাফ করি। ওদের যত্ন নেই। তবে আমাদের ছাদবাগানটা এখনও পুরোপুরি সাজিয়ে উঠতে না পারলেও রোজ বিকালে আমরা ফ্যামিলির সবাই মিলে সেখানেই কাটাই। এখানে আমাদের রুফটপ স্যুইমিং পুল আছে। এখন শীতের কারণে পানি সরিয়ে রাখা হয়েছে। রোজ বিকেলে স্যুইমিং এর পরে আমরা এখানে বিকেলের চা খাই। সাথে থাকে আমাদের পাখিরা।
আমি আজও সঙ্গীতের চর্চাটা মোটামুটি চালিয়ে যাচ্ছি তাই প্রতিদিনই আমি যখন রেওয়াজ করি তখন আমি আমার বেডরুমের এমন একটা জায়গা সাজিয়েছি যেন আমি রেওয়াজের সময় সামনেই আমার বেলকনীর সবুজটুকু দেখতে পাই। আমি যখন রোজ সকালে ঘুম ভেঙ্গে উঠি বেডরুমের এই সবুজ বেলকনিটি আমাকে সারাদিনের বেঁচে থাকার অনুপ্রেরনা যোগায়। আনন্দে বাঁচার অনুপ্রেরণা।
এছাড়াও এ বাড়িতে আছে মোটমাট ৪টি বেডরুম এবং আমার মাস্টারবেড ও লিভিং রুমের বেলকনিগুলি ছাড়াও প্রতিটি বেলকনিতেই আমি সবুজের ছোঁয়া রেখেছি। নানা রুপের ও নানা রঙ্গের ফুলের পাশাপাশি সবুজ পাতাবাহার বা ক্যাকটাস আমার ভীষন প্রিয়। সবুজ গাছগুলির হরিৎ বর্নের মাঝে আমি প্রাণের ছোঁয়া খুঁজে পাই। সকালে উঠে যখন দেখি বর্নিল কোনো ফুল ফুটেছে। তখন সেখানে আমি খুঁজে পাই ভীষণ কোমল সুন্দর এক জীবন ও আনন্দের ছোঁয়া।
আমি খুব সাজতে পছন্দ করি। আমি যেহেতু বাচ্চাদেরকে পড়াই। কাজেই সুন্দর করে সেজেগুজে নানা রকম দুল বা মালা পরে বা রঙ্গিন নেইলপলিশ লাগিয়ে আমি যখন ক্লাস নেই বাচ্চারা সেসব দারুন পছন্দ করে আর আমি খুব তাড়াতাড়ি তাদের মনের কাছে চলে যেতে পারি। তাই আমার ড্রেসিং টেবিলটি আমার খুব শখের একটি আসবাব। আর হাতের কাছে আমার সকল সাজসজ্জা সাজিয়ে গুছিয়ে রাখতেও আমি দারুন ভালোবাসি।
আমাদের এই বাসার প্রতিটা বেডরুমেই রিডিং ও শোবার ব্যাবস্থা আছে। আমি ছবি আঁকতে ভালোবাসি তাই ছবি আঁকবার মেসি সরঙ্জামাদী আমি আমার রুফটপের সান রূমের এক কোনায় রেখেছি। যখন আঁকতে ইচ্ছা করে আমি এখানেই চলে আসি।
তবে আমার প্রচুর বই আছে। সেসব নিয়ে আবার একটি লাইব্রেরী করার ইচ্ছা আছে নীচের একটি ফ্লোরে। খুব শিঘ্রী তার কাজ শুরু হবে। আমার লাইব্রেরীটার একটি কোনাকেই আমি আমার ছবি আঁকার জায়গা গুছিয়ে নেবো এমন একটি প্ল্যানও আছে আমার।
বেশ কয়েক বছর যাবৎ আমি লেখালিখির সাথে জড়িত। আমার প্রিয় ল্যাপটপ আমার লেখালিখির হাতিয়ার। আমি আমার বেডরুমে নিজের বেডে বসে বা আমার একটি কর্নার সোফা ও কফি টেবিল আছে সেখানেই ল্যাপটপ নিয়ে এই লেখালিখি করি। সামনে যথারীতি থাকে আমার সবুজ বাগানের এক খন্ড।
ডাইনিংরুম এটা ফরমাল এবং ইনফরমাল দুভাবেই লাগে। তবুও আমি সবসময় খুব সুন্দর একটা পরিবেশ চাই। তাই প্রায়ই আমি অতি সাধারণ ডালভাতও সুন্দর করে সাজিয়ে পরিবেশন করতে ভালোবাসি। ড্রইং এবং ডাইনিং খুব পাশাপাশি হওয়ায় আমি একই ফেব্রিক ও ডিজাইনের সোফা ও ডাইনিং সেট ইউজ করেছি। টেবিল সেট বা টেবিল ডেকোরেশন আমার খুব পছন্দের একটি শখ তাই আমি টেবিলটাকেই ডেকোরেটিভ বেঁছেছি।
আমার কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর বাড়িগুলিই রাজবাড়ী। যেখানে থাকবে কারুকার্য্য মন্ডিত আসবাব। বড় বড় ঝাঁড়বাতি। দেয়ালে দেয়ালে বড় বড় পেইন্টিং। আমি ট্রেডিশিওনাল এন্টিক লুক। বা ভীষন রকম জাকজমকপূর্ণ গর্জিয়াস লুক পছন্দ করি। তাই মনে হয় একটা কুঁড়েঘরে থাকলেও আমি লতায় পাতা্য সেটাকে ঠিকই গর্জিয়াস লুক বানিয়েই ফেলবো।
আমার বাসার ওয়ালে ড্রইংরুমে আমি কিছু মুঘল আর্ট রেখেছি যেহেতু আমি ট্রাডিশনাল বা এন্টিক স্টাইল দিতে চেষ্টা করেছি
আরও কিছু ওয়ালে আমার নিজের আঁকা ছবি রেখেছি। আর আমার এই ওয়াল পেইন্টিং গুলোর বিষয় ভরাতনত্যম ডান্সার।
আর কিছু ওয়াল এখনও খালি রেখেছি কারণ যতদিন মনের মত কিছু না পাবো বা নিজেই কিছু না আঁকবো ততদিন এটা খালিই থাকবে।শুধু ঘর সাজাবার জন্য বা দেওয়ালটাকে ভরে দেবার জন্যই আমি দেওয়াল নষ্ট করতে রাজী নই।
আমার বেডরুমের বেডটিও আমি রাজকীয় ডিজাইন রাখতে চেষ্টা করেছি এমনকি কেউ আসুক না আসুক রোজ সকালেই আমি নিত্যনতুন বেড কাভার ঢেকে এটি সাজিয়ে রাখি। আমার ছোটবেলায় নানী দাদীদের বাড়িতে ছিলো কারুকার্য্যময় পালংক। সেই পালংকের কথাই আমার মনে পড়ে প্রায়ই। রুপকথার গল্পের বইগুলির রাজকন্যার বিছানাটাও আমার দারুন পছন্দ ছিলো। আজও এত বছর পরে এসেও আমার তাই ঘর সাজাতে সেই বিষয়গুলিই প্রভাব ফেলেছে।
একটা ওয়ালে আমাদের কিছু বিশেষ ছবি আছে। ছবিগুলো বিশেষ করে নানা ট্রাভেলের ।এই ছবিগুলো প্রকাশ করে আমাদের ভ্রমনের স্মৃতিগুলি এবং আমার নানা রকম ইভেন্টে অংশগ্রহন। আর আমার কিছু নাচ এবং গানের অনুষঠানের ছবিও রয়েছে। আগেই বলেছি আমার শখের শেষ নেই । আমি শখের গাইয়ে, শখের নাচিয়ে এমনকি শখের লেখক এবং চিত্রকরও। তবে সবই শখের এবং শখের।আমার এলবামগুলোও এক পাশে আমি রেখেছি। মাঝে মাঝেই পুরোনো ছবির সাথে আমি হারিয়ে যাই ফেলে আসা সুন্দর সব অতীতে।
কিচেনে আমি খুব কমই কাজ করি। কিন্ত বিশেষ অকেশনে বা সময় পেলেই নতুন রেসিপি ট্রাই করে সারা কিচেনে ঝামেলা বাঁধাতে আমার জুড়ি নেই। কিন্তু আমার হেল্পিং হ্যান্ডরাও এখন আমার মতই সৌখিন মনের হয়ে উঠেছে তাই তারা নিজেরাই কিচেনটাকে কাজ করার সাথে সাথেই সুন্দর করে গুছিয়ে রাখে।
আমার বাসার এন্ট্রেন্সে আমি একটু ফুল পাখি গাছ আর রঙ্গিন মাছে সাজিয়ে দিয়েছি। যে কেউ আসলেই যেন এক টুকরো সৌন্দর্য্যের সাথে মুখোমুখি হয় বা আমি নিজেও বাসায় প্রবেশের মুখে যেন সুন্দরের ছোঁয়া নিয়েই প্রবেশ করতে পারি তাই আমার এই চেষ্টা।
আমাদের এই বাসাতে ৪ নং বেড রুমটাকে অফিসরুম কাম স্টাডিরুম হিসাবেই রেখেছি। এখানে একটা ছোট বেড আর সোফাও রয়েছে। এবং আমাদের টিভিটাও লিভিং রুম বা বেডরুমে না রেখে এখনােই রাখা হয়েছে। সুন্দরের পূজারী আমি।
আমার আশপাশ চারিধার আমি সাজিয়ে গুছিয়ে রাখতে পছন্দ করি।
সসব সময় সুন্দর থাকতে চাই।
চারিধার সাজিয়ে রাখতে চাই।
আগেও বলেছি আবারও বলছি। আমার কাছে সুন্দর এক স্বপ্নের বাড়ি মানেই রাজবাড়ি বা রাজপ্রাসাদ। যা বাগান ঘেরা ও নানা রকম সুন্দর জিনিসে সাজানো। আমি রোজ সকালে উঠে যখন আমার বাসার চারিদিকে তাকাই সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি মনে মনে তিনি আমাকে এত সুন্দর একটি মনের মত করে সাজিয়ে রাখা বাড়িতে রেখেছেন।
এক কাপ মর্নিং টি নিয়ে যখন আমার এক চিলতে সবুজ বেলকনিতে বসি মনে হয় স্বর্গদ্যান বুঝি একেই বলে। আমার নিজের বাসাটিকে আমি দারুন ভালোবাসি। আর তাই মনের মত সারাদিন সাজাই......
এবং আরও তাই আমার এই বাসাবাড়ির সাজসজ্জা আর বিলাসী কথাবার্তা নিয়ে যদি চাঁদগাজীভাইয়া আর কলাবাগান ভাইয়া তেড়া বেকা ব্যাঙ্গ টাইপ কিছু বলতে আসে তো তাদেরকে আমার ছাঁদ বাগানের মর্নিং আর ইভনিং টি কাপে ........ হি হি তারা কি বলে তারপর বলবো .....
যাইহোক আরেকটা কথা আমার এই গৃহসজ্জা নিয়ে আমি একটি বিশেষ স্বীকৃতি পেয়েছি আর সেই থেকেই ছবিগুলো নিয়ে শেয়ার করলাম আমার প্রিয় সামুতে.......
সকলকে এই বসন্তে আমার ফুলবাগানের ফুলগুলির বাসন্তী বা ফাল্গুনী শুভেচ্ছা.....
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
আসলে আমি খুবই সাজানো গুছানো অভ্যাসের মানুষ। তবে কিছুদিন আগে এই গৃহসজ্জার একটি সার্টিফিকেট এমনই ভাবে পেয়ে গেলাম যে সেই ছবিগুলো থেকে কিছু শেয়ার করতে ইচ্ছে হলো। তবে তাদের চাইতে মনে হয় আমিই ভালো ছবি তুলি।
তাদের তোলা বেশিভাগ ছবিগুলিই কেমন কালচে কালচে আসে। আর আমার তোলা ছবিগুলি আজকের বাগানের আর ফুলেরটা সেসব মোটেও ওমন কেলে ভূত টাইপ না।
যাইহোক বাবা তারা হলো রিয়েল ফোটোগ্রাফার আমারটা কি আর চলবে???
অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়ামনি!!!!!
এই বসন্ত হতে ঐ বসন্ত পর্যন্ত আনন্দে থাকো ভালোবাসায় থাকো!!!
২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: বাব্বা, এ কি বাসা নাকি মিউজিয়াম!
বসন্তের শুভেচ্ছা শায়মান্টি বেইবি।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৮
শায়মা বলেছেন: হা হা হামুবেবি....
কতদিন পরে......
তুমি দেখছি বিজি থেকে ইজি হয়েছো মনে হচ্ছে .....
যাইহোক আমি কিন্তু তেমন মিউজিয়াম না। আমি অনেক ফাকা ফাকা করেই সাজিয়ে রাখি।
আর নতুন বাসা পেলাম হঠাৎ গত বছরের শেষ সময়ে!!!
আর তাতেই মেতে উঠলাম নতুন খেলায়।
যদিও এই শখ আমার নতুন না । অনেকদিনেরই....
৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৪
আখেনাটেন বলেছেন: মনে হচ্ছে ট্রাভেল গাইড ঝাঁসির রাণীর রাজপ্রাসাদ ঘুরিয়ে দেখালেন। চমৎকার।
শেষে সেফু'দার মতো লিখতে পারতেন, 'কী হিংসে হয়?'
ছবিগুলো অনেক অনেক সুন্দর।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৯
শায়মা বলেছেন: ছবিগুলো মানে যেগুলো কালচে কালচে সেসব এফডিসি এর ক্যামেরাম্যানের তোলা। তার কালো কালো ভূত মার্কা ছবি দেখে মনে হলো আমার গুলোই ভাঅ। ঝকঝকা ছবি।
আমার তো মনে হলো আমার ছবি তোলাই তাদের চাইতে ভালো...
সেফুদার মত বলবো যদি চাঁদগাজীভাইয়া আর কলাবাগানভাইয়া কিছু বলে তবেই.... হা হা হা
আর অনলভাইয়া অবশ্য কিছুই বলবেনা তার এইসবে কোনোই মাথা ব্যাথা নেই। তিনি নিজেই আছেন তলোয়ার নিয়ে ঘোড়ায় চেপে .....
৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৭
আমি সাজিদ বলেছেন: আহ মানুষের কত আনন্দ
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০০
শায়মা বলেছেন: অনেক!
আর আমার আনন্দে দেখে আমার নতুন বাড়ির মানুষেরা মাঝে মাঝে ভয় পেয়ে যাচ্ছে। ভাবছে ডিপ্রেশনের উল্টা টাইপ অতি আনন্দ কোনো এক মেন্টাল ডিজিজ আছে কিনা আমার!
তারা ভেবেই পাচ্ছেন না আমার এত জীবনীশক্তির কারণটা কি!!!
মালিকা হামিরা টামিরাও ভাবছে মনে হয় !!!!!!
৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০৫
আখেনাটেন বলেছেন: সেফুদার মত বলবো যদি চাঁদগাজীভাইয়া আর কলাবাগানভাইয়া কিছু বলে তবেই. --- উনারা আবার কি বলবেন? কোনো রহস্য..........
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১২
শায়মা বলেছেন: রহস্য হলো
চাঁদগাজীভাইয়া নিজেই এক রহস্য!!!
৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বাসন্তী শুভেচ্ছা।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৭
শায়মা বলেছেন: বসন্তে ফুল গাঁথলো আমার জয়ের মালা!!!!!!!!!
থ্যাংক ইউ ভাইয়ু!!!!
৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: Regal affairs!
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৮
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এই মন্তব্য তো চাঁদগাজীভাইয়ার মন্তব্য থেকেও রহস্যময় হয়ে গেলো!!!!!
৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৮
আমি সাজিদ বলেছেন: ডাইনিং টেবিল সেটটা বেশী ভালো লেগেছে
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩৭
শায়মা বলেছেন:
এটা কেমন হয়েছে ভাইয়ু!!!!!!!!
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪১
শায়মা বলেছেন: তোমার জন্য আরও
এবং আরও
৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪২
শায়মা বলেছেন:
এই যে আরেকটা সাজিয়েছিলাম....
১০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪৬
আমি সাজিদ বলেছেন: বাহ সবগুলোই ভালো এসেছে। আপি তোমার কি ডিএলপি ডায়াবেটিস হাইপ্রেশার কিছু আছে? খালি সালাদ খাচ্ছো যে!
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫২
শায়মা বলেছেন: হা হা হা নাহ!! সালাদ আমার খুবই প্রিয়!! একই সাথে মিত্তিও!!!!!
১১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪৬
আমি সাজিদ বলেছেন: ও উপরে পোলাও রোস্ট আছে। ইশ খেয়াল করিনি তো!
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৬
শায়মা বলেছেন: হা হা আছে আছে অনেক আছে!!!!!!! দাঁড়াও আগে কলাভাইয়াকে ঝকঝকে ছবি দেই !!!!!!!
১২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫২
কলাবাগান১ বলেছেন: Opulent but kitchen is too সাদামাটা, dark, and boring.........কিচেন হবে এরকম
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এই ডার্ক আমার দোষ না!!!!!!!!
ঐ বেটা ফটোগ্রাফারের!!!
আচ্ছা দাঁড়াও আমি আমার তোলা ছবি নিয়ে আসছি!!!!
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:২২
শায়মা বলেছেন:
কিচেনের ঝকঝকা ছবি তুলে এনেছি!!!
আর এমন কিচেন আমি বানাবো কেনো!!!!!!!!!!!
কিচেনেই খাবো কেনো!!!!!!!!!
আমাদের কি ডাইনিং রুমের অভাব পড়েছে!!!!!!!!!!
হা হা হা হা হা হা কসমভাইয়া.....
কিচেনের ছবি দেবার সময় আমার তোমার কথাই মনে পড়েছিলো এবং বেডরুমের ছবিও খুবই ডার্ক!
দাঁড়াও সেটাও বদলে দিচ্ছি!!!!!!
আমি জানি তুমি কিচেন এক্সপার্ট আর্কিটেক্ট! ইন্টেরিওর ডিজাইনার!!!!!!! বাট আমিও!!!!!!!!!
১৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৭
আখেনাটেন বলেছেন: আমার ব্লগার কলাবাগান ভাইজানের কিচেন পছন্দ হইছে.........
লেখক বলেছেন: ভাইয়া এই ডার্ক আমার দোষ না!!!!!!!! -- আপনি কিন্তু কলাবাগান ভাইজানের কাছে ৩-০ গোলে পরাস্ত........হা হা হা।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০২
শায়মা বলেছেন: হা হা হা কলাভাইয়ার কাছে আছেই আমার এই কিচেন!!!!!! হা হা হা এর আগেও ভাইয়া এই কিচেন নিয়েই লাগতে আসছিলো!!!!!!
বাট ভাইয়া সব খুঁটিয়ে ঠিকই ধরেছে.... দুই দিনের মাঝেই ভাইয়া আমার কিচেনের কাছে পরাস্ত হইবেক!!!!!!!!
১৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০৪
ঢুকিচেপা বলেছেন: আপনার রুচির প্রশংসা করতেই হয়। তবে একটা প্রশ্ন, কি খেলে এমন রুচি হয় ?
“সাজানোর জন্য মনের মত বলতে গেলে একটা খালি বাসাই পেয়ে গেলাম আর তাতেই মনের মত করে সাজাবার সুযোগও হয়ে গেলো।”
একটা খালি বাসা আমার খোঁজে আছে। আপনি খরচ করে সাজাতে চাইলে আওয়াজ দিয়েন।
৮ নম্বর ছবিটা কি চাঁদের দেশে তোলা ? বইগুলো পড়ছে না দেখে চিন্তা হচ্ছে...
অনেক কিছু দেখলাম, বাঁশীও আছে কিন্তু কদম গাছ কই ? বাঁশী বাজান কোন গাছের নিচে ?
ভালো লেগেছে।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০৬
শায়মা বলেছেন: দাঁড়াও!!!!!!!!! কলাবাগানভাইয়াকে হারানোর জন্য আমি আমার কিচেনের ঝকঝকা ছবি তুলে আনি আগে!!!!!!!!!!!!
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪০
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়াপু!!!!!!!!
চিলেকোঠার প্রেমে পড়লে !!!!!!!
না না এ খালি বাসা সে খালি বাসা নহে আপুভাইয়া!!!!!!
হা হা এখানেও একটা রহস্য আছে.... ভাঙ্গিনি রহস্যটা!!!!!!
৮নং ছবিটা ভূতের দেশে তোলা!!!!!! হা হা হা
আমাদের বাসায় কৃষ্ণ আছে...... মহিলা কৃষ্ণ!!!!!!!!সেই বাঁজায় বাঁশি......
কিন্তু আমার রাঁধার ছবি দেখো
১৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:০৯
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: চা এবং কবিতার বই দেখে মনে হয় বাসাটি অনেক উচ্চতায় এবং গুলশান বা বনানী।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৩
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ বলেছি না আমি আকাশে থাকি ভাইয়া!!!!!!!!! হা হা
আর বাসাটা গুলশান বা বনানী না বারিধারায়...
১৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
কত টাকা আয়ের, কতজনের পরিবার, পরিবারে কতজন শিক্ষিত হলে এভাবে ঘর সাজিয়ে বসবাস করতে পারবে বাংলাদেশে? কোন চাকরাণীর দরকার হবে?
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৬
শায়মা বলেছেন: চাকরাণীর দরকার হবে মানে কি!!!!!!!!!!!!
কি বলো হাই থট !!!!
বুঝিনি ! তার থেকে কলাবাগান ভাইয়ার কথাই সহজ ছিলো!!!!!!
১৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:১২
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর সাজানো গোছানো বাসা।
চায়ের দাওয়াত কি পেতে পারি না?
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৭
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ পারো পারো। অবশ্যই পারো।
এই নাও চা। সাথে একটু টাও আছে ভাইয়ামনি!!!!!!
এবার খুশ!!!!!!!!!
১৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৩৮
অনল চৌধুরী বলেছেন: দেয়ালে কি রং? এলিট না এশিয়ান ?
ঢাকায় আমি কারো বাড়িতে ছাদ চৌবাচ্চা দেখিনি।
তোমারটার ছবি দাও?
আর অনলভাইয়া অবশ্য কিছুই বলবেনা তার এইসবে কোনোই মাথা ব্যাথা নেই। তিনি নিজেই আছেন তলোয়ার নিয়ে ঘোড়ায় চেপে ..... - আমি যদি তলোয়ার হাতে নিয়ে দেশ পাহারা না দিতাম, তাহলে তোমার বাড়ির এতো সৌন্দর্য থাকতো না। মারাঠা-বর্মী বা এ্যামেরিকান ডাকাতরা সব লুট করে নিয়ে যেতো !!!!!
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১২
শায়মা বলেছেন:
এই নাও চৌবাচ্চা!!!!!
আপাতত এটা খুঁজে পেলাম একা একা নয়তো তার মাঝে ডুবাডুবি ছবি সব। সেসব দিতে চাচ্ছি না .....।
ঠিক ঠিক এই দেখো এমেরিকান ভাইয়ার আমার কিচেন পছন্দই হচ্ছে না ......
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১৩
শায়মা বলেছেন: এইটাতে অবশ্য সূর্য্যের ছবি তোলার জন্য হাফ পুল এসেছে।
১৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৪৯
সোহানী বলেছেন: তা তোমার বাসায় কবে দাওয়াত দিবা!!। এইভাবে ছবি দিলে চলিবেক না। আমরা সামনাসামনি দেখিতে চাই। নেক্সট সামুর আড্ডাটা তোমার ওইখানেই তাইলে হবে, কাভা ভাইরে খবর দেই!! কি বলো
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১৯
শায়মা বলেছেন: দাওয়াৎ আপুনি!!!!!! শুধু চা কেনো???
পোলাও কোরমা বিরিয়ানী সব সব !!!!!!!!
ওকে ওকে তাই হবে!!!!!!!!!
লাভ ইউ লাভ ইউ লাভ ইউ!!!!!!
২০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৫৯
নেওয়াজ আলি বলেছেন: বসন্তের শুভেচ্ছা । ছবিগুলো একদম সুন্দর
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১৯
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়া!!!!!!! আর ফাল্গুনী শুভেচ্ছা!!!
২১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:০৯
কলাবাগান১ বলেছেন: "আর এমন কিচেন আমি বানাবো কেনো!!!!!!!!!!!
কিচেনেই খাবো কেনো!!!!!!!!!
আমাদের কি ডাইনিং রুমের অভাব পড়েছে!!!!!!!!!!"
আপনি কিচেন আইল্যান্ড এর কনসেপ্ট টা হয়ত বুঝতে পারছেন না... (ভুল করলাম নাতো!!!)
ডাইনিং রুম আমেরিকার সব কিচেনের পাশের রুমেই থাকে সেটা ফরমাল খাবার দাবার জন্য...সেখানে ৮-১০ জনের বসার চেয়ার আর টেবিল আর একটা কুরিও (curio) থাকবেই...
কিন্তু কিচেন আইল্যান্ড ঘিরেই আমেরিকান ফ্যামিলি আড্ডা, ঘনিস্ট বন্ধু/বান্ধবীদের নিয়ে পার্টি, এমনকি রুটি বেলা, হোম অফিস সব কাজেই ব্যবহার হয়। আর কিচেন আইল্যান্ডের পাশে থাকে 'নুক (Nook)' সেখানে ২-৩ জন (স্বামী/স্ত্রী/সন্তান) বসে খাবার জন্য ছোট একটা একস্ট্রা 'ডাইনিং' টেবিল আরে চেয়ার থাকে। Search google for "Nook furniture"
আপনার কিচেনে একটা আইল্যান্ড লাগান আর মাইক্রওয়েভ কে উপরে কেবিনেটের সাথে 'বাধার' ব্যবস্হা করেন, এককোনা 'নুক' হিসাবে ইউজ করুন
এই কিচেনে নিশ্চয় পরাজয় মেনে নিবেন: (শুধুমাত্র কিচেন, বাথরুম পরে)
আমেরিকান ডাকাত রা তলোয়ার আর ঘোড়া দিয়ে 'দেশ' পাহাড়া দেখে আর হাসে....লেসার দিয়ে যে অস্ত্র ইউজ করবে তরবারি কিছু বুঝার আগেই বাকা হয়ে যাবে.....।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৩৪
শায়মা বলেছেন: ছি ছি ছি ভাইয়া.........
ছি ছি ছি!!!!!!!!!!!!!!!!!! তোমাকে খাঁটি বাঙ্গালী ভেবেছিলাম আমি!!!!!!!!! এবং আমরা!!!!!!!
আজ বুঝলাম তুমি একটা মাইকেল মধুসূধন দত্তের ভুলিকা বেলা...... ভুলিকাবেলা কি না বুঝলে আমার থেকে জেনে নিও...... কারণ আমেরিকান কনসেপ্ট মানুষ তুমি নতুন বাংলা ভোক্যাব যদি না বুঝো!!!!!!!
যাইহোক শুনো আমি আমেরিকান না। আমি খাঁটি বাঙ্গালী মানে একদম খাঁটি না তবে একটু একটু খাঁটি তাই ডাইনিং রুমে টেবিলে খাই। নইলে কিচেনে পাত পেড়ে খেতাম মেঝেতে। যদি খাঁটি বাঙ্গালী হতাম।
তুমি আমেরিকা গিয়ে আমেরিকান বাঙ্গালী হয়ে ফ্যামিলী নিয়ে কিচেনে খাও। আমার কি???
আমি খাবো না!!!!!!!!!!!!!!!
আমি এইভাবেই রোজ রোজ সাজিয়ে গুছিয়ে আমার ডাইনিং টেবিলে আয়েস করে খাবো!
তোমার এই কিচেন নুক বা কিচেন টেবিলের সার্চ অনেক দিয়েছি অনেক দেখেছিও কিন্তু ঐ যে আমি সেটা করবো না!!! আমি এইভাবেই ডাইনিং এই খাবো নয়তো ছাঁদে বসে বিকালবেলা......
আমেরিকানদের ছোট্ট বাড়িতে যে পাতে খায় সে পাতেই .... মানে অফিস করে!!!
তাই আমকে করতে হবে!!!!!!!!!!!
কাভি নেহি!!!! উফ হিন্দি বলি ভেবোনা...... শুধু এই কথাটাই বলি যখন দরকার লাগে মানে তুমি যেমন আমেরিকান স্টাইল নিয়ে আসছো একজন খাঁটি বাঙ্গালির বাড়িতে.....
আপনার কিচেনে একটা আইল্যান্ড লাগান আর মাইক্রওয়েভ কে উপরে কেবিনেটের সাথে 'বাধার' ব্যবস্হা করেন, এককোনা 'নুক' হিসাবে ইউজ করুন
জীবনেও না......
এক কাজ করো ভাইয়া আগের দিনের রাজা বাদশাহদের কিচেন কেমন জানা থাকলে জানাও আমি সেটাই বানাতে চাই।
আই লাইক ট্রেডিশ্যনাল এন্টিক লুক।
ডোন্টো লাইক আমেরিকান মধুসুধন স্টাইল.... হা হা হা
পরাজয় স্বীকার করলাম না !!!!!!!
আবারও লেসার লেজার করে তুমি আমেরিকান সমর্থন দিয়ে দেশপ্রেমের পরিচয় ক্ষুন্ন করছো।
মনে রেখো আমাদের পূর্ষ পুরুষেটা ঘোাড়ায় চড়েই তলোয়ার দিয়ে জয় করেছেন।
আমাদের লেজার লাগেনা খালি হাতেই কুপোকাৎ!!!!!!!!!! নইলে মুখ আছে। কলম আছে কি বোর্ড আছে!!!!!!!
২২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:২০
রানার ব্লগ বলেছেন: এলোমেলো থাকার ভেতর যে একটা আনন্দ এটা আপনি মিস করছেন। আপনার ঘর দেখে ঘর কম যাদুঘর বেশি লাগছে। আমার দম বন্ধ লাগে এমন ঘরে গেলে। আমার এক খালা আছেন তিনি আপনার মতই গোছানো বাতিকগ্রস্ত, আমি ভুলেও তার বাসায় যাই না। হাসপাস লাগে এমন ঘর দেখলে, সুযোগ পেলে এলো মেলো করে দিয়ে আসতাম।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩০
শায়মা বলেছেন: হা হা কথা সত্যি। আমার সাথে বাস করা কম কষ্টের নহে।
তাতে কি মানুষ অভ্যাসের দাস। সবাইকেই এক দড়িতে বেঁধে ফেলছি হা হা
ভাইয়া তুমি আসলে এলো মেলো করতে পারবে না। সব ঘরেই সিসি ক্যামেরা অনলি টয়লেট বাদে। হা হা হা
২৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:২৮
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: এক্কেবারে খাঁটি বাঙালিয়ানা-র ছাপ প্রতিটি বর্গফুটে - প্রতিটি দৃষ্টিজুড়ে!
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!
২৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩১
সামিয়া বলেছেন: ছাদের ছবিটা খুব সুন্দর।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:২৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সামিয়া। ....... আজ ছাদে আমাদের বসন্তের মেলা ছিলো......
এই নাও ছাদের ছবির সাথে ফয়ারের বসন্ত কর্নার......
২৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আপনার যেমন রুচিবোধ তেমনি সুন্দর করে সাজানোর সহজাত গুণ।+++++++
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৩৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ!!!!!!!!
কি করবো হাজার কাজ থাকলেও আমার অকাজ করতেই হবে......
এসব অকাজের অংশ হা হা হা .......
২৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫৬
মপোতোস বলেছেন: সুন্দর! সুন্দর!! সুন্দর!!! কত্তো গুণী তুমি শায়মাপুমণিইইইইইইইইইইই...............
তোমার বাসায় দাওয়াত করো, প্লিজ, প্লিজ, প্লিইইইইইইইইইজ ......
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৩৯
শায়মা বলেছেন: আমার বাসায় দাওয়াৎ।
চলে আসো পরীর দেশে ........
২৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২৩
নীল আকাশ বলেছেন: ছবিগুলি খুব সুন্দর এসেছে। বুঝাই যাচ্ছে খুব সৌখিন আপনি।
নব বসন্তের শুভেচ্ছা রেখে গেলাম।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ু.......
মধুর বসন্ত এসেছে .......
২৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৩৭
পদ্মপুকুর বলেছেন: পুরাই হোটেল বানায়ালাইছেন...
বেশ আগে একবার হলের বড়ভাই, ফাহিম ভাই বললেন- সোনারগাঁওয়ে একটা প্রোগ্রাম+ইফতার আছে, যাবা নাকি? ফাহিম ভাই ওই সময় কোন এক পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার ছিলেন। সোনারগাঁও এর ইফতারের লোভে রাজী হয়ে ফাহিম ভাইয়ের লেজ ধরে ধরে কাওরানবাজারে উপস্থিত হলাম। ওটাই ছিলো এ ধরনের হোটেলে আমার প্রথম প্রবেশ। হোটেলে ঢোকার পর সাজানো গোছানো সবকিছু দেখে কেমন যেনো দমবন্ধ হয়ে আসতে লাগলো। আশেপাশের পরিবেশের সাথে চটিপায়ে দেয়া আমাকে অপাংক্তেয় মনে হতে লাগলো.... হোটেলের রিসেপশন পার হয়ে কিছুদুর যাওয়ার পরই আমি সোনারগাঁওয়ের ইফতারের আশা ত্যাগ করে সোজা কলাভবনের সামনে এসে বড় করে একটা নিশ্বাস নিলাম, আহ! চারদিকে কত সুন্দর অগোছালো-এলোমেলো... বাঁচলাম!!
আপনার সাজুগুজুর বহর দেখে আমার ওইদিনের ফিলিং আসতাছে... অ্যাতো পারফেক্ট ক্যাম্নে হয় মাইনষ্যে
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৯
শায়মা বলেছেন: হা হা বাঁচলে????
হা হা হা
মিছা কথা না!!!!!!!!!!!!!! ইফতারের সময় কি আর এই সব পালাই পালাই মনে থাকে!!! আর না খেয়ে পালালে!!!
একদম নো মিছা কথা ভাইয়ু!!!!!!!!
২৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম, কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা দেখতে।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৫২
শায়মা বলেছেন: হা হা দেখার পর কি বুঝলে ভাইয়া???
কোন মন্তব্যটা আবার দেখতে আসবে বলো???
৩০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আরে........এতো দেখি এলাহি কাজ-কারবার! অবশ্য রাজকন্যা বলে কথা!!
তবে যতো যাই বলো, এতো কিছু করার সময় পাও কই? আমার অবশ্য গোটা বৃটেন চালাইতে হয়, তাই সময়ের অভাব! নয়তো আমিও পারতাম!!
একটা ছবিতে দেখলাম, চায়ের সাথে ওয়াকারের স্কটিশ শর্টব্রেড! আমার খুবই প্রিয়। ইনফ্যাক্ট চায়ের সাথে এই জিনিসই আমি খাই। এটা কি এখন দেশে পাওয়া যায় নাকি?
ব্যক্তিগতভাবে আমার অবশ্য এতো টিপটপ থাকা পছন্দ না। কেমন আর্টিফিশিয়াল মনে হয়। বাইরে থেকে এসে যদি কাপড়-চোপড়, জুতা মোজা ইচ্ছামতো এদিক-সেদিক ছুড়তেই না পারলাম, তাহলে এতো কষ্ট করে স্বাধীনতা লাভের মুল্য থাকলো কোথায় বলো দিকিনি? যদিও এসব করতে পারি না! আফসোস!!!
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৩৪
শায়মা বলেছেন: হা হা তুমিও তো রাজার কুমার কি আর করবা!!! সময় কই বলো!!!!!!!!
হ্যাঁ ওয়াকারের স্কটিশ শর্টব্রেড আজকে বহু যুগ ধরেই পাওয়া যায়। গুলশান ডিসিসি ওয়ানেও আবার গুলশান ২ ডিসিসি ঢালীতেও। ওকে ওকে তুমি আমার পরীর দেশে রাজপ্রাসাদে আসলে তোমাকে চায়ে এটাই দেওয়া হবে।
হা হা হা জুতো জামা এদিক সেদিক ছুড়লে ভাবীজীও তোমাকে মনে হয় সেদিকেই ছুড়ে ফেলে দেবে। হা হা হা
যাইহোক ভিষন ভিষন বিজি থাকতে হচ্ছে ইদানিং ভাইয়া
৩১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৬
এল গ্যাস্ত্রিকো ডি প্রবলেমো বলেছেন: Too good to be real! মনে হলো যে সিনেমা অথবা বিজ্ঞাপনচিত্রের রিল দেখছি!
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:০৭
শায়মা বলেছেন: হা হা দাঁড়াও তোমাকে একটা সিনেমা দেখাই তাইলে .......
৩২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৫১
ফয়সাল রকি বলেছেন: বাহ! বেশ বেশ।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩০
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া!!!
৩৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু আমি শুধু একা নই আমার গিন্নিও মোহিত অভিভূত। একটা প্রশ্ন:- আপনার বাসাটি কত হাজার স্কয়ার ফিট? যদি ছোট খাটো জায়গায় ইন্টেরিয়র করা সম্ভব হয় তাহলে আপনাকে কলকাতায় এলে আমার বাসায় অগ্রিম দাওয়াত রইলো। হাতেকলমে পাঠ নেবো এবং আপনাকে গুরুমা মানবো। হেহেহে..
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৪
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া আমি আমার নিজের ইন্টেরিওর ডেকোরেটর। তবে তুমি ডাকলে অবশ্যই যাবো!!! আমাদের বাসাটা সব মিলিয়ে ৪০০০ স্কয়ার ফিট তবে বাসার ভেতরেরটুকু ৩৫০০ এর একটু বেশি হবে....
৩৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: এত টিপটপ কীভাবে থাকে মানুষ, উফ অস্থির লাগে। আমার দুই রুমের বাসার অবস্থা যদি তোমাকে দেখাতে পারতাম আপু তাহলে নিশ্চিত তুমি "…নীলুমনিইই…"বলে হার্টফেইল করবে।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৭
শায়মা বলেছেন: হা হা তুমি যে আমার সেই সর্ব স্বীকৃত বাসাটা দেখেছো আমি কিন্তু জানি!!!!!!! হা হা হা
যাইহোক আমার মনে হত তোমার হওয়া উচিৎ একদম ছিমছাম কবিতার মত চারপাশ!!! আর তুমি কিনা বললে তুমি হার্ট ফেইল টাইপ আউলা ঝাউলা!!!!!!!!!!!
৩৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৯
করুণাধারা বলেছেন: তোমাকেও জানাই বাসন্তি শুভেচ্ছা... ভালো থেকো।
তুমি সারাদিন অনলাইনে ক্লাস নাও সাজুগুজু করে, রাতে চিলেকোঠায় গিয়ে গল্প লেখো... তাহলে ঘরদোর সাজানো, এত চমৎকার ফুল ফোটানো এসব কখন করো!! ভাবতে ভাবতে শেষ পর্যন্ত বুঝতে পেরেছি... বাগান করে মালি এসে, আর ঘরদোর একবারে গুছিয়ে রেখে দিয়েছ... আমার পরিচিত একজনের তোমার মতো এমন রাজকীয় বিছানা ছিল, সবসময় টিপটপ। পালংকের নিচে লুকেনো থাকতো চৌকি, রাতে ঘুমানোর সময় চৌকি টেনে বের করে তাতে ঘুম, বিছানা থাকতো সবসময় পরিপাটি...
তবে তোমার সব সাজুগুজুতে এ প্লাস!! চমৎকার সাজানো ঘর আর বাগান। কিন্তু একটা গ্র্যান্ড পিয়ানো দরকার, সুচিত্রা সেনের মতো বসে বাজালে দেখবে সবাই আরো মুগ্ধ হবে...
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:২২
শায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক তাই হবে আপুনি ...... গ্রান্ড পিয়ানো এনে ফেলতেই হবে...... তারপর সুচিত্রা সেন কাকে বলে সেটাই দেখানো হবে হা হা হা .......
আড় বিছানার তলায় লুকানো চৌকির আইডিয়া খারাপ না। তবে সেটা কিছুটা কলাভাইয়ার কিচেনে খাবার মত ব্যপার হয়ে যাবে । না না আমি রাজকীয় বিছানাতেই ঘুমাবো।
যাইহোক এবার বাসন্তী শুভেচ্ছা নাও........
আসে বসন্ত ফুলবনে সাজে বনভূমি সুন্দরী.....
চরণে পায়েলা রুমুঝুমু
মধুপ উঠিছে গুঞ্জরী......
৩৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,
চারদিক সাজিয়ে রাখা আর সুন্দর থাকতে চাওয়া সবার হয়ে ওঠেনা। কোথাও না কোথাও প্যাঁচ লেগেই যায়। তারপরেও আপনি অমনটা হয়ে উঠতে আর থাকতে পারছেন জেনে ভালো লাগলো। অবশ্য আপনি যে সাজগোছ পছন্দ করেন সে কথা তো ব্লগেই পেয়েছি আমরা।
ঘরের মতো লেখাটিও গোছানো, পরিপাটি।
তবে ওয়াল বুকর্যাকটি উল্টো করে দিয়েছেন মনে হয় !
বাসন্তী রঙের ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা আপনাকেও..........
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৩৮
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ভালোবাসা আর বসন্তের শুভেচ্ছা ভাইয়া।
খুব পরিপাটি থাকতে চাই বটে তবে ইদানিং ঘাড়ে চেপে বসা ব্যস্ততায় হিমশিমও খাচ্ছি।
হ্যাঁ ছবিটা সোজা হচ্ছেই না।
৩৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:২৮
রানার ব্লগ বলেছেন: সব ঘরেই যখন সি সি লাগিয়েছেন টয়লেট কি দোষ করলো। ওখানেও সি সি লাগিয়ে ফেলেন। প্রাইভেসির বারটা বাজিয়ে ফেলেছেন। ঘর হলো নিরাপত্তার আবাসস্থল আর আপনি সেটাকেই জেলখানা বানাচ্ছেন। আর সিসি ক্যামেরা থাকলেবা কি, আমি তো লুকিয়ে লুকিয়ে এলমেল করবো না। আপনার বাসার ছবি দেখে আমার শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। সিলেন্ডার লাগবে।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৭
শায়মা বলেছেন: হাহাহা অক্সিজেন সিলিন্ডারও আছে ভাইয়া।
ওকে ওকে পিঠে সিলিন্ডার বেঁধেই এসো।
৩৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:১৯
অনল চৌধুরী বলেছেন: তোমার চৌবাচ্চায় এসে একদিন রৌদ্রস্নান করবো।
কাঠমান্ডুতে দেখেছিলাম ,রোদের আলোয় গোসল করলে শরীর ভালো লাগে। তবে দেশে-বা বিদেশের কোনো সমুদ্রসৈকতে নেমে শান্তি পাইনি।
ঠিক ঠিক এই দেখো এমেরিকান ভাইয়ার আমার কিচেন পছন্দই হচ্ছে না -যারা লোভের কারণে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসীদের কর দিয়ে দেশে দেশে গণহত্যা লুটপাট, আর দেশ দখলে মদদ দেয়, তাদের নিজেদের দেশের খুনাখুনি ছাড়া পৃথিবীর কোনোকিছুই ভালো লাগবে না।
আবারও লেসার লেজার করে তুমি আমেরিকান সমর্থন দিয়ে দেশপ্রেমের পরিচয় ক্ষুন্ন করছোএকটা খুনী ডাকাত নরপিশাচ দেশের Niggasian- এর কাছ থেকে তুমি এর চেয়ে ভালো কি আশা করো ? এরা রক্তপায়ী ড্রাকুলার জাতি। খুনী ডাকাত কলম্বাস খূজে পাওয়ার পর গত ১১ মাসে এই প্রথম গত ৪২৯ বছরে বিদেশে হামলা চালিয়ে একটা মানুষও খুন করতে পারেনি। তাই তো রক্তপিপাসায় উন্মাদ হয়ে উঠেছে।
আমেরিকান ডাকাত রা তলোয়ার আর ঘোড়া দিয়ে 'দেশ' পাহাড়া দেখে আর হাসে....লেসার দিয়ে যে অস্ত্র ইউজ করবে তরবারি কিছু বুঝার আগেই বাকা হয়ে যাবে.....- এ্ই কথা শুনে আমার অট্টহাসির কারনে সারা শান্তিনগরে মানুষের রাত ৩:০৭ মিটের ঘুম ভেঙ্গে গেছে !!!
যেদেশে করোনায় প্রতিদিন মশা-মাছির মতো মানুষ মরছে, যাদের ৫ লাখ মানুষ মরার পরও এইসব পারমাণবিক অস্ত্র, লেসার, ফেসারে কোনো কোজ হচ্ছে না, তখন কিছু অনুগত ভৃত্য যখন আবারো এইসব সন্ত্রাসীসুলভ কথা বলে, তখন মনে হয় প্রভুর বাশের চেয়ে ক্রীতদাসের কঞ্চি বড়!!!
এরা কি জানে, করোনা গত ৪২৯ বছর ধরে দেশে বিদেশে তাদের গণহত্যা-লুটপাট আর দেশ দখলের পাপের নিয়তি নির্ধারিত শাস্তি? করোনায় সব এ্যামেরিকান সন্ত্রাসী মারা যাবে ?
তলোয়ার আর ঘোড়া দিয়ে 'দেশ' পাহারা - দেয়ার কথাগুলি যে ‘‘ব্রেভহার্ট” ছবির মতোই খুনী-দেশদখলকারী ইংরেজ-এ্যামেরিকানদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের একটা প্রতীক, সেটা বোঝার মতো জ্ঞান-বুদ্ধি কি এইসব শিকড়হীন-নামহীন-গোত্রহীনদের আছে?????
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৫১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমার প্রতি তন্ত্রীতে সারা মগজ জুড়ে দাউ দাউ অনল জ্বলছে তা নিভাতে কক্সেসবাজার সমুদ্র সৈকতের প্রয়োজন হবে। চৌবাচ্চা মৌবাচ্চায় চলিবেক না ......
৩৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
গৃহসজ্জা নিয়ে দারুন পোষ্ট । দেখে মুগ্ধ ।
আধুনিক সময়ে ঘর সাজানোর কৌশলকে তুলনা করা যেতে পারে যে কোনো
শিল্প মাধ্যমের সঙ্গে। কেননা শত শত বছর ধরে স্থাপত্যশৈলীতে যোগ হয়েছে
নানা মাত্রা। যার প্রভাব পড়েছে গৃহসজ্জায়। বাড়ির বাহিরটা দেখতে সুন্দর হওয়ার
পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ সৌন্দর্যও গুরুত্বপূর্ণ। বাসা সাজানোর টিপস, গৃহসজ্জায়,বিবিধ
সামগ্রী , টেবিল ল্যাম্প , খানদানী এন্টিক পোষ্টার , ফুলদানি , বারান্দার তরুলতা
সাজসজ্জা নিয়ে এই সুন্দর আয়োজনটি দেখে খুব ভাল লাগল, পোষ্টটি প্রিয়তে গেল।
আমাদের জীবন খুবই স্বল্প সময়ের। এই স্বল্প সময়ে আমরা পৃথিবীর সৌন্দর্যকে পুরোপুরি
উপভোগ করতে চাই। আমরা এই সৌন্দর্যের টানে ছুটে চলি হাজার মাইল দূরে।
অথচ নীজের যা কিছু আছে তাই দিয়ে নীজের গৃহটিকে, সে নীজের আলীশান গৃহই
হোক কিংবা ভাড়া বাসা বা ছোট বাসাই হোক সাজাতে পারি মনের মত করে ।
যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে’ তাই শিক্ষকতার পাশাপাশি রূপ চর্চা, সৌন্দর্য চর্চা, শিল্প সাহিত্য চর্চা
সমানতালে চালিয়ে যাও,শায়মা তুমি এগিয়ে চল আমরা আছি তোমার সাথে! তবে এই সাথে
একটি বিনীত অনুরোধ রেখে যাব । অনুরোধের প্রেক্ষাপট নীচের কিছু কথামালা ।
আমাদের জনপদের অনেক গ্রামেই দেখা যায় নিজের বসতঘরের ভিতরে কিংবা
বারান্দায় সৃজনশীল নারীদের হাতে তৈরী বিভিন্ন ধরনের দৃষ্টিনন্দন নক্সীকাথা,
শতরঞ্জি, কিচেন ম্যাট, ঝুড়ি, ব্যাগ, হাতপাখা,পাপোস,কুশন, টেবিল ম্যাট, কার্পেট,
সিকা, শো-পিস, গহনাসহ ঘর সাজানোর বিভিন্ন উপকরণ।
নক্সী শীতল পাটি
পাটের আশ হতে তৈরী নক্সী সিকা
সুই সুতায় ফুটে তোলা নক্সী কাথা
পাট ও মুরতার তৈরী বিভিন্ন শিল্পকর্ম
বাঁশ ও বেতের তৈরী আসবাবপত্র
সেখানে গৃহকর্ম শেষে অবসর সময় এসব হাতের কাজ করে পরিবারের খরচেও
অবদান রাখছেন নারীরা। প্রত্যন্ত গ্রামের যে সব নারী হস্তশিল্পের এসব কাজ
করছেন তাদের অনেকেই বিধবা, স্বামী পরিত্যক্তা কিংবা তালাকপ্রাপ্তা।
হতদরিদ্র কর্মহীন নারীদের তৈরী দৃষ্টিনন্দন এসব ব্যবহার্য পণ্য দেশের বিভিন্ন
বড় শহরে বিপননের পাশাপাশি বিদেশেও রফতানি করার সুযোগ রয়েছে।
এদের তৈরী গৃহসজ্জা সামগ্রী নিয়ে শহরের সৌন্দর্যপ্রিয় জীবন যাপনকারীগন যদি
নীজের বাড়ীঘরের আভ্যন্তরীন সাজসজ্জার সুন্দর সুন্দর ছবি দিতেন তাহলে
এটা সেই সমস্ত হত দরিদ্র নারীদেরকে অনেক ভাবেই সহায়তা করতো,
তারা পেতো তাদের কষ্টার্জিত শ্রমের উপযুক্ত পারিশ্রমিক ও পৃষ্ঠপোষকতা ।
বিষয়টি তোমার বিলক্ষন জানা আছে সেটা জানি তবু এই সুযোগে মন্তব্যের
ঘরে এ বিষয়টি অন্য সকলের সাথে একটুখানি শেয়ার করলাম ।
আমার কালেকশন হতে শুভেচ্ছা স্বরূপ আপুমনির জন্য রইল এটা
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ ভাইয়া। আসলেই আমি পুতুল খুব খুব ভালোবাসি।
যাইহোক তোমার দেওয়া কুটির শিল্প বা বাংলার ঐতিহ্যে একটা ঘর সাজিয়ে দেখাবো আমি তোমাকে ভাইয়ামনি।
নীচে একটা লাইব্রেরী হচ্ছে সেখানে সাজিয়ে তুলবো কুটির শিল্প, বাংলার মৃৎ শিল্প ও গাছ গাছালীতে। ভাইয়া ছাঁদ বা বারান্দায় যতই গাছ পালা থাকুক না কেনো আমার কিন্ত ঘরের মাঝে গাছপালা বড়ই ভয় লাগে। পোকামাকড়ের ভয় আরও কিছ......
খুব দু একটা গাছ ছাড়া আমি ঘরে কখনই গাছ রাখিই না.....
৪০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৩৮
অজ্ঞ বালক বলেছেন: অসাধারন। লাইফে পরথমবার মনে হয় যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে বাগধারাটা মাথায় ঢুকলো। মনোমুগ্ধকর।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:০৮
শায়মা বলেছেন: আহা শুধু বুঝি রাঁধি আর চুল বাঁধি???
কত কিছু করি!!!!!!!!!
যদিও অকাজ তার বেশি!!! হা হা হা ভাইয়ামনি!! লাভ ইু লাভ ইু লাভ ইু এন্ড থ্যাংক ইউ অজ্ঞ পুচ্চি ভাইয়ু!!!!
৪১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১৪
মিরোরডডল বলেছেন:
you’re the princess, you’re the queen!
শায়মাপু অপূর্ব তোমার রাজপ্রাসাদ !
আর সবচেয়ে সুন্দর হচ্ছে রুফটপ ।
Its beautiful !
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ মিররমনি!!!!!!!!!!
তোমার জন্য ছাঁদ বাগানের চা আর আমার স্পেশাল ক্যাকটাস কাপকেক.....
৪২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৫:৩৩
মলাসইলমুইনা বলেছেন: জাদিদ সাহেবতো মনে হয় ২০২২ সালের সামু ব্লগার্সডে-র সুপার্ব ভেন্যু একটা পেয়ে গেলেন ! ও আরেকটা কথা,প্রফেশন চেঞ্জ করে ইন্টিরিয়র ডেকোরেশনের মাল্টিমিলিয়ন ডলারের বিজনেসে ওপেন করার এটাই শ্রেষ্ঠ সময় কিন্তু আপনার !
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১২
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ঠিক ঠিক ভাইয়ামনি!!!!!!!!!
আমি কিন্তু তোমাকে মেইল করেছিলাম!!!!!!!!!
৪৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৫:৪৫
জিকোব্লগ বলেছেন: আপনার ও আপনার পরিবারের ইনকাম সোর্স কি ?
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৩
শায়মা বলেছেন: পরীর দেশের রাজ্য চালনা!!!!!!!!!!
পরীস্থানের আশে পাশেও এসোনা ভাইয়া ডাকিনী যোগিনীরাও আছেন কিন্তু!!!!!!
৪৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:২৪
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার কাছে রান্নাঘরের সেই পুরানো আমলের কনসেপ্টেই পড়ে আছেন মনে হচ্ছে....। যেখানে মসলা বাটা হয়, মাছ মাংশ কাটাকুটি করে আশ রক্তে মাখামাখি অবস্হা, ধুয়া/রান্না মসলার গন্ধ, মাছের কাটা/হাড্ডি, তরকারির গার্বেজ যে ভরপুর রান্নাঘর এর কনসেপ্ট...
আর আমি যে কিচেনের কথা বলছি, সে কিচেনে গ্রানাইট পাথরের কাউন্টার টপ, কোন মাছ মাংশ কাটাকাটি নাই (সবই প্যাকেট করা), রান্নার ধুয়া রুমে ঢুকারই চান্স পায় না, তার আগেই চুলার উপর থেকেই বাহিরে বের করে দেয়, ওয়াশিং মেশিন সব থালা বাসন ধুয়ে দিচ্ছে...
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৩
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া ইউ নিড টু গো টু আই স্পেশালিস্ট!!! নয়ত মনের ডক্টর!!!
কোথায় তুমি রক্ত মাংস আড় গারবজ দেখলে তোমার মনের চোখে ভাইয়ামনি!!!!!!!!!
(আর আমি যে কিচেনের কথা বলছি, সে কিচেনে গ্রানাইট পাথরের কাউন্টার টপ, কোন মাছ মাংশ কাটাকাটি নাই (সবই প্যাকেট করা), রান্নার ধুয়া রুমে ঢুকারই চান্স পায় না, তার আগেই চুলার উপর থেকেই বাহিরে বের করে দেয়, ওয়াশিং মেশিন সব থালা বাসন ধুয়ে দিচ্ছে..._ )
ওলে ওলে ওলে ছি ছি ছি থু থু থু!!! আমি তাঁজা মাছ মাংস ছেড়ে প্যাকেট করা বাসী ফ্রোজেন মাছ মাংস খাবো কেনো??? নো ওয়ে আমরা তাজাই খাবো আের সেটা কাটবো এবং ধোবোও ...... কিন্তু তোমার মগজ ধোলাই কে করলো??? এমন বাঙ্গালীয়ানা ছেড়ে ঐ দেশ ঐ দেশ ভাব করা!!!!!!!!! হা হা হা
শুনো ভাইয়ামনি...... এত অনুকরনপ্রিয় হইবোক না তাহা হইলে ইন্টেরিওর দিয়ে মিন্নি চান্নি লাইট লাগিয়ে ঘরকে মায়াপুরী বানিয়ে রাখতাম। আমি নিজের মায়া আর ভালোবাসা দিয়েই আমার মত করেই সাজাবো। আর এ কথা সত্যি তোমার ঐ দেশে নিজেরাই তোমরা কুক নিজেরাই তোমরা ক্লিনার। বাট আমাদের এই রাজার রাজত্বে আমাদের অনেক হেল্পিং হ্যান্ড থাকে কাজেই ওয়াশিং মেশিনে থালা প্লেট না ধুয়ে কেউ কেউ ডিশ ওয়াশারে ধোয় বটে তবে হাতবল বা লোকবলের অভাব নাই ভাইয়ামনি...... তুমি ওয়াশিং মেশিনে থালা বাসন ধোঁও আর ডিশ ওয়াশারেই কাপড় কাঁচো । আর নিজেই কিচেন টপ ধুয়ে মুছে রাখো দরকার পড়লে না খেয়ে থাকো তবুও এই রকম মাথা খারাপ করে উলটা পালটা বকো না....... শেষে গ্রাইন্ড মেশিনে মাথা নিজের নিজেই গুড়িয়ে ফেলবে তো!!!!!!!!!!!
লাভ ইউ ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!!! তোমাকে আমরা হারাতে চাইনা......
৪৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ব্লগ বাড়ীতে আসা হচ্ছেনা কেন , খুবই ব্যস্ত নাকি ?
যাহোক পুনরায় খুঁজ নিতে এসে দেখি শুভেচ্ছার বস্তুটি তার সঠিক আকার দেখাচ্ছেনা ।
তাই সেটা আসলে দেখতে যে আকারের ঠিক সে রকমটিই রেখে গেলাম ।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৭
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ২০১৯ এর শেষে ডিসেম্বরে লাইফ স্টাইলটা একেবারেই বদলে গেলো। কাজেই তারপর থেকে ব্লগে সময় কম দিতে পারছিলাম বটে তবে ইদানিং কি যে অবস্থায় আছি বলার মত না। পোস্ট দিয়েছি সেই ১৩ তে আর আজ ১৮তে এসেও জবাব দিতে পারিনি মন্তব্যগুলোর।
স্যরি ভাইয়ামনি!!!!
৪৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:০৩
অনল চৌধুরী বলেছেন:
আমার দেশের কিরুদ্ধ কথা বলে যেসব হনুমান, দাদের বিরুদ্ধে চুপ করে থাকবো?
ককস্স জিঞ্জিরা সব সৈকতেই একাধিকবার গেছি।
আর আগুন নেভানোরই বা দরকার কি? তাহলে তো সব অপরাধী সাহস বেড়ে যাবে।
জিকোব্লগ বলেছেন: আপনার ও আপনার পরিবারের ইনকাম সোর্স কি ? - আপনি কি দুদক না আয়কর বিভাগের লোক?
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৯
শায়মা বলেছেন: থাক ভাইয়া আর আগুন জ্বালিয়ে দরকার নেই এমনিতেই আমার কলাভাইয়ার মাথায় আগিন জ্বলতে জ্বলতে ভাইয়ামনিটা ওয়াশিং মেশিনেই থালা বাসন সব ঢুকিয়ে দিয়েছে ..... কাপড়গুলো সব ডিশ ওয়াশারে .... আহারে থাক থাক ..........
জিকোভাইয়ার একটু জানতে ইচ্ছে হয়েছিলো। এমন করো কেনো?? জানতে ইচ্ছা হতেই পারে!!!!!!
৪৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২২
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ শায়মা বনি, আপনার চমতকার ও মনোহরনকারী পোস্টের জন্য।
আপনার এই পোস্টে আমি এবার সহ ৬ বার দেখলাম ও পড়লাম কিন্তু মন্তব্য করার সাহস পাইনি বা আসলে কিভাবে মন্তব্য করব বা কোথা থেকে শুরু করব এই চিন্তায়।এত চমতকার ,এত ভাললাগার পোস্ট যে মনে হচেছ এ সম্পর্কে যাই কিছু বলিনা তা কম বলা হবে বা হয়ত ঠিক ভাবে বলতে পারবনা ।তাই সবার শেষে এই মন্তব্য।
প্রথমেই - একটি খালি বাড়ী পেয়ে তা মনের মত করে আপনি সাজাতে চেষ্টা করেছেন এবং এক বছরের মাঝেই আপনি সেই বাড়ীর এই হাল (বেহাল দশা) করেছেন। এতে আসলে আপনি কি প্রমাণ করতে চাচেছন বা কি প্রমাণ হচেছে ? আপনার সৃজনশীলতা না সংসার কর্মের নিপুণতা বা সৌন্দর্য বোধ? এই জন্যই জ্ঞানীরা বলে "সংগদোষে লোহা ভাসে"।
আপনি আপনার সৃজনশীলতা দিয়ে একটি খালি বাসাকে কিভাবে এমন জংগলে পরিণত করলেন তাই চিন্তার বিষয়। আর আপনি এত সুন্দর ইট-পাথরের বাড়িটাকে ঘাস-লতা-পাতায় ভরিয়ে ফেলেছেন দেখে কি বলব!!! ভাষা হারিয়ে ফেলেছি।
আপনি শিক্ষক তাও আবার খুব সম্ভবতঃ প্রাক-প্রাথমিক স্কুলের যেখানে একটা নরম ও সুন্দর মনের দরকার হয় (কারন আমি কিছুদিন দেশের বেসরকারী প্রথমসারির একটা স্কুলের নিয়োগ এবং প্রশিক্ষণ শাখায় ছিলাম এই অভিজ্ঞতা থেকে বলছি) । আর এ পর্যায়ের শিক্ষকদের নিয়োগ দেয়া হয় অনেক যাচাই-বাছাই করে।যাদের সৌন্দর্য-বাঁচনভংগি,উপস্থাপনা,মন-মানিষকতার উপরই সর্বাধিক জোর দেয়া হয়।আর সেই সব গুনের অধিকারীদের মাঝে আপনি যে সেরাদের মধ্যে একজন এ কথা কোন সন্দেহ ছাড়াই বলা যায় আপনার এ পোস্টের প্রেক্ষাপটে।আর আপনার ক্লাস যে বাচচারা উপভোগ করে এটা চোখ বন্ধ করেই বলে দেয়া যায় কারন ক্লাসে আপনার উপস্থাপনা-মানসম্পন্ন অধ্যয়ন ব্যবস্থা এবং বাচচাদের মানষিকতা বুঝার জন্য চমতকার একটা নরম মন যা আপনাকে একজন শ্রেষ্ঠ শিক্ষকের আসনে অধিষ্ঠিত করার জন্য যথেষ্ট।
আর আপনার বাসার ভিতরের সাজ-সজ্জার ব্যাপারে কি বলব বলেন।ইতিমধ্যেই সবাই এ ব্যাপারে বলেছে আর সবাই যে আপনার চমতকার রুচি-উপস্থাপনা এবং সুন্দর মনের প্রশংসা করেছে এ কথা নতুন করে আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।আসলে এ ব্যাপারে আপনি শতভাগ পাস মার্ক পেয়েছেন এবং সারা দেশের মাঝে শ্রেষ্ঠ হয়েছেন এ কথা বলাই যায়।
একটা মানুষের ব্যাপারে জানা যায় তার কথা-বার্তা,চলা-ফেরা,রুচি-উপস্থাপনা-বাচনভংগি এবং তার শিক্ষা দেখে।আর এ সব কিছুই আপনার ভালমানুষী তথা আপনার কোমল ও সুন্দর মনের পরিচয়ই তোলে ধরেছে আমাদের মাঝে। আর যে কোন সৌন্দর্যই বৃথা হয়ে যদি তার প্রশংসা এবং উপভোগ (প্রিয়তম) কারো সাথে শেয়ার করার মত না থাকে।সেই ক্ষেত্রে আমি মনে করি আপনার ও জীবনে এমন কেউ আছে ( যদিও আপনি তার ব্যাপারে কখনো কিছু বলেন না যেমন বলে কাজী ফাতেমা ছবি ম্যাডাম) যিনি আপনাকে সুখে-দুঃখে সাহচর্য দিয়ে,উৎসাহ দিয়ে এবং সহযোগীতার মাধ্যমে আপনার এ কোমল মনের পরিচর্যা করছে এবং আপনি পরিচর্যা করছেন বাকী পরিপার্শ্বকতার।কে সে ভাগ্যবান যে এত চমতকার একটা মনের অধিকারী আপনার (আমি জানিনা আসলেই আপনি/আপনার কি অবস্থা) সাথে দিন কাটানোর সুযোগ পাচেছ।যদি কেউ থেকে থাকে উনাকেও ধন্যবাদ আপনাকে সাপোর্ট করার জন্য ,ভাল রাখার জন্য। কারন এসবই সম্ভব হয় তখনি যখন একজন মানুষ মানষিক-সামাজিক-পারিবারিক ভাবে ভাল থাকে এবং বিশেষ কেউ একজন তাকে প্রতিনিয়ত সমর্থন ও সহায়তা করে তার কোমল হৃদয়বৃত্তির পরিচর্যা করে। আমার ব্যাপোক ভাবে জানতে ইচছা করে কে সেই ভাগ্যবান?
এমনিতে ,আপনি আমার প্রতিবেশীই বলা যায় (যেহেতু আপনি বারিধারা এলাকায় বসবাস করেন,আমিও একই এলাকায়) আমার ৩ রুমের একটা খুপরি ঘর (ফ্ল্যাট) মোহাম্মদপুর এলাকায় আছে যা হস্তান্তর হয়েছে গত বছর মার্চে কিন্তু করোনার কারনে এবং ফ্লাইট অসুবিধার কারনে দেশে যেতে না পারার কারনে আমি এখনো ভিতরের সাজ-সজ্জার কোন কাজ করতে পারিনি। আপনার বাসার সাজ-সজজা থেকে মনে বড়ই আশা জাগতেছে যদি সময়-সুযোগ এবং আপনার মেহেরবানাীতে আপনার সদয় কৃপা হয় তাহলে আপনার পরামর্শ গ্রহন করব (অবশ্যই পরামর্শ ফি ছাড়াই) বিনা পয়সায়।
আর আপনার ড্রইং কাম ডাইনিং,আপনার বেডরুম, বারান্দা,পাক ঘর এগুলির ব্যাপারে আমি আর কি বলব বলেন,আকাট মূর্খ মানুষ আমি এ ব্যাপারে। তবে এটুকুই বলতে পারি সব কিছুই ব্যাপোক সৌন্দর্য হয়েছে।যাকে বলে +++।
আর ফুল বাগানের ফুলগুলি কি আসল না নকল? কারন সবগুলিই সুন্দর ।আর বাগান কি ছাদ বাগান না বারান্দা বাগান?
আর সুইমিংপুল? আহা ব্যাপোক মজা, খালি মজাই মজা ।চান্নিপসর রাইতে, বিশেষ কেউ একজনের সাথে জলকেলি করতে।আহা জীবন!!!! সুখের জীবন । ভাবতেই আমার কিমন কিমন লাগছে বনি!!!! আর যেই জন্য আপনি শুধু সুইমিংপুলের ছবি দিয়েছেন জলকেলির নয় সেইজন্য আমিও আর কিছু বলিলাম না তবে হৃদয় দিয়ে অনুধাবন করে লইলাম আপনার সুখের অবগাহনের ছবি।
পরিশেষে,আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এ চমতকার পোস্টের জন্য ।আর আশাকরি ,একবার অন্তত সময় দিবেন আমার খুপরি ঘরের সাজ-সজজার জন্য এবং আপনার মত সুন্দর মনের একজন মানুষের সাথে কিছু সময় কাটানো এবং কিছুটা সেবা (আপ্যায়ন) করার জন্য।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩৩
শায়মা বলেছেন: এই কমেন্টের জবাব লিখতে আমার একদিন সময় লাগবে পুরাটাই। তাই কালকে ......
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৫৪
শায়মা বলেছেন:
ভাইয়ামনি
তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।
প্রথমেই - একটি খালি বাড়ী পেয়ে তা মনের মত করে আপনি সাজাতে চেষ্টা করেছেন এবং এক বছরের মাঝেই আপনি সেই বাড়ীর এই হাল (বেহাল দশা) করেছেন। এতে আসলে আপনি কি প্রমাণ করতে চাচেছন বা কি প্রমাণ হচেছে ? আপনার সৃজনশীলতা না সংসার কর্মের নিপুণতা বা সৌন্দর্য বোধ? এই জন্যই জ্ঞানীরা বলে "সংগদোষে লোহা ভাসে"।
আপনি আপনার সৃজনশীলতা দিয়ে একটি খালি বাসাকে কিভাবে এমন জংগলে ) পরিণত করলেন তাই চিন্তার বিষয়। আর আপনি এত সুন্দর ইট-পাথরের বাড়িটাকে ঘাস-লতা-পাতায় ভরিয়ে ফেলেছেন দেখে কি বলব!!! ( ভাষা হারিয়ে ফেলেছি।
ভাইয়া ছোট থেকেই আমি ভীষন সৌন্দর্য্য বিলাসী। আমার চারপাশ আমি সাজিয়ে রাখতে ভালোবাসি। রোজ সকালে উঠেই ভাবতে ভালোবাসি। সৃষ্টিকর্তা আমাকে এমন সুন্দর একটা চারিপাশ দিয়েছে যা অনেকেরই নেই হয়ত। তাই এই কৃতজ্ঞতা আপনা আপনি চলে আসে। হ্যাঁ বলতে গেলে খালি বাড়িই পেয়েছি এক বছরের মত সময় ধরে। এই বাড়িতে যা ছিলো তা সব কিছুই রি এরেণ্জমেন্ট করতে পেরেছি আমার মত করে। এ বিষয়ে এ বাড়ির কেউ আমাকে বাঁধা দেয়নি বরং সবাই এনজয় করে আমার এই সৌন্দর্য্য বিলাম। এই বাড়িটা নিয়ে আমার পুতুলখেলায় তাদের কোনোই আপত্তিও নেই। আচ্ছা খুব শিঘ্রিই লিখবো সে গল্প মানে এই বাড়ি ও বাড়ির মানুষগুলি নিয়ে।
আপনি শিক্ষক তাও আবার খুব সম্ভবতঃ প্রাক-প্রাথমিক স্কুলের যেখানে একটা নরম ও সুন্দর মনের দরকার হয় (কারন আমি কিছুদিন দেশের বেসরকারী প্রথমসারির একটা স্কুলের নিয়োগ এবং প্রশিক্ষণ শাখায় ছিলাম এই অভিজ্ঞতা থেকে বলছি) । আর এ পর্যায়ের শিক্ষকদের নিয়োগ দেয়া হয় অনেক যাচাই-বাছাই করে।যাদের সৌন্দর্য-বাঁচনভংগি,উপস্থাপনা,মন-মানিষকতার উপরই সর্বাধিক জোর দেয়া হয়।আর সেই সব গুনের অধিকারীদের মাঝে আপনি যে সেরাদের মধ্যে একজন এ কথা কোন সন্দেহ ছাড়াই বলা যায় আপনার এ পোস্টের প্রেক্ষাপটে।আর আপনার ক্লাস যে বাচচারা উপভোগ করে এটা চোখ বন্ধ করেই বলে দেয়া যায় কারন ক্লাসে আপনার উপস্থাপনা-মানসম্পন্ন অধ্যয়ন ব্যবস্থা এবং বাচচাদের মানষিকতা বুঝার জন্য চমতকার একটা নরম মন যা আপনাকে একজন শ্রেষ্ঠ শিক্ষকের আসনে অধিষ্ঠিত করার জন্য যথেষ্ট।
ভাইয়া নিজেকে খুব বেশি নরম মনের বলতে পারবো কিনা জানিনা কারণ প্রয়োজনে আমার মত কঠোর কেউ হতে পারে বলে জানা নেই। তবে হ্যাঁ আমি ভালো থাকতে চাই, আনন্দে থাকতে চাই তাই কঠোরতা এভোয়েড করি। আর আমার বাচ্চাদেরকে আমি ভীষন ভালোবাসি। তাই তারাও বাবা মা দাদাদাদী নানা নানীসহ সবাই আমাকেও ভালোবাসে।
আর আপনার বাসার ভিতরের সাজ-সজ্জার ব্যাপারে কি বলব বলেন।ইতিমধ্যেই সবাই এ ব্যাপারে বলেছে আর সবাই যে আপনার চমতকার রুচি-উপস্থাপনা এবং সুন্দর মনের প্রশংসা করেছে এ কথা নতুন করে আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।আসলে এ ব্যাপারে আপনি শতভাগ পাস মার্ক পেয়েছেন এবং সারা দেশের মাঝে শ্রেষ্ঠ হয়েছেন এ কথা বলাই যায়।
হা হা সে এক মজার খেলা ছিলো। জানতাম না আমিই যে সবার পছন্দের গৃহসজ্জার মানুষটি হয়ে উঠবো কারণ সেখানে হোম ডেকর এক্সপার্ট, ইভেন্ট প্লানারদের সব বাসা ছিলো। বাট দে লাইক মাই ঔন স্টাইল উইদাউট এনি ইন্টেরিওর এক্সপার্টস সাজেশন!
একটা মানুষের ব্যাপারে জানা যায় তার কথা-বার্তা,চলা-ফেরা,রুচি-উপস্থাপনা-বাচনভংগি এবং তার শিক্ষা দেখে।আর এ সব কিছুই আপনার ভালমানুষী তথা আপনার কোমল ও সুন্দর মনের পরিচয়ই তোলে ধরেছে আমাদের মাঝে। আর যে কোন সৌন্দর্যই বৃথা হয়ে যদি তার প্রশংসা এবং উপভোগ (প্রিয়তম) কারো সাথে শেয়ার করার মত না থাকে।সেই ক্ষেত্রে আমি মনে করি আপনার ও জীবনে এমন কেউ আছে ( যদিও আপনি তার ব্যাপারে কখনো কিছু বলেন না যেমন বলে কাজী ফাতেমা ছবি ম্যাডাম) যিনি আপনাকে সুখে-দুঃখে সাহচর্য দিয়ে,উৎসাহ দিয়ে এবং সহযোগীতার মাধ্যমে আপনার এ কোমল মনের পরিচর্যা করছে এবং আপনি পরিচর্যা করছেন বাকী পরিপার্শ্বকতার।কে সে ভাগ্যবান যে এত চমতকার একটা মনের অধিকারী আপনার (আমি জানিনা আসলেই আপনি/আপনার কি অবস্থা) সাথে দিন কাটানোর সুযোগ পাচেছ।যদি কেউ থেকে থাকে উনাকেও ধন্যবাদ আপনাকে সাপোর্ট করার জন্য ,ভাল রাখার জন্য। কারন এসবই সম্ভব হয় তখনি যখন একজন মানুষ মানষিক-সামাজিক-পারিবারিক ভাবে ভাল থাকে এবং বিশেষ কেউ একজন তাকে প্রতিনিয়ত সমর্থন ও সহায়তা করে তার কোমল হৃদয়বৃত্তির পরিচর্যা করে। আমার ব্যাপোক ভাবে জানতে ইচছা করে কে সেই ভাগ্যবান?
সেই ভাগ্যবানের সাথে আমিও ভাগ্যবতী। কারণ আমার নিজের মত করে চলনে বলনে সেখানে কোনো বাঁধা তো পাইনি বটে বরং আরও উল্টা এনকারেজমেন্ট পেয়েছি। আমার এ সফলতায় তার অবদান ৫০%। হা হা শুধু তাই না তার থেকেও আরও কিছু বেশি আছে যা আসলেই আউট অব দ্যা বক্স। আমি সব সময় এমনটাই চেয়েছিলাম । সামথিং আউট অব দ্য বক্স।
এমনিতে ,আপনি আমার প্রতিবেশীই বলা যায় (যেহেতু আপনি বারিধারা এলাকায় বসবাস করেন,আমিও একই এলাকায়) আমার ৩ রুমের একটা খুপরি ঘর (ফ্ল্যাট) মোহাম্মদপুর এলাকায় আছে যা হস্তান্তর হয়েছে গত বছর মার্চে কিন্তু করোনার কারনে এবং ফ্লাইট অসুবিধার কারনে দেশে যেতে না পারার কারনে আমি এখনো ভিতরের সাজ-সজ্জার কোন কাজ করতে পারিনি। আপনার বাসার সাজ-সজজা থেকে মনে বড়ই আশা জাগতেছে যদি সময়-সুযোগ এবং আপনার মেহেরবানাীতে আপনার সদয় কৃপা হয় তাহলে আপনার পরামর্শ গ্রহন করব (অবশ্যই পরামর্শ ফি ছাড়াই) বিনা পয়সায়।
ওকে ভাইয়া তাই হবে আমি তোমার বাসা সাজিয়ে দেবো। গাউসুলভাইয়া যখন বাসা বানায় ভাইয়াও ভেবেছিলো আমার পছন্দ আর গৃহসজ্জা জ্ঞান বুঝি ভালো হবে । ভাইয়া তাই প্রায়ই আমার সাথে ফার্নিচার পর্দার ছবি শেয়ার করত।আমার মনে হয় সুন্দর করে সাজিয়ে রাখা একটা বাসা আমাদের মনটাই ভালো করে দেয়।
আর আপনার ড্রইং কাম ডাইনিং,আপনার বেডরুম, বারান্দা,পাক ঘর এগুলির ব্যাপারে আমি আর কি বলব বলেন,আকাট মূর্খ মানুষ আমি এ ব্যাপারে। তবে এটুকুই বলতে পারি সব কিছুই ব্যাপোক সৌন্দর্য হয়েছে।যাকে বলে +++।
থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
আর ফুল বাগানের ফুলগুলি কি আসল না নকল? কারন সবগুলিই সুন্দর ।আর বাগান কি ছাদ বাগান না বারান্দা বাগান?
সবই আসল ফুল ভাইয়া। আর বারান্দা বা ছাঁদ সবখানেই বাগান আছে।
আর সুইমিংপুল? আহা ব্যাপোক মজা, খালি মজাই মজা ।চান্নিপসর রাইতে, বিশেষ কেউ একজনের সাথে জলকেলি করতে।আহা জীবন!!!! সুখের জীবন । ভাবতেই আমার কিমন কিমন ( লাগছে বনি!!!! আর যেই জন্য আপনি শুধু সুইমিংপুলের ছবি দিয়েছেন জলকেলির নয় সেইজন্য আমিও আর কিছু বলিলাম না তবে হৃদয় দিয়ে অনুধাবন করে লইলাম আপনার সুখের অবগাহনের ছবি।
হা হা আসলেই স্যুইমং পুল অবগাহন এবং তারপরের ফুরফুরা মেজাজ হা হা হা ....
পরিশেষে,আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এ চমতকার পোস্টের জন্য ।আর আশাকরি ,একবার অন্তত সময় দিবেন আমার খুপরি ঘরের সাজ-সজজার জন্য এবং আপনার মত সুন্দর মনের একজন মানুষের সাথে কিছু সময় কাটানো এবং কিছুটা সেবা ) (আপ্যায়ন) করার জন্য।
তোমাকে আবারও অনেক অনেক ধন্যবাদ আর ভালোবাসা ভাইয়ামনি!!!
৪৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩৩
রামিসা রোজা বলেছেন:
ওহ্ শায়মাআপু মন্তব্য করার মত ভাষা আমার জানা নেই
ঠিক তোমার মতোই অসাধারন তোমার সব কারুসজ্জা...
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪৯
শায়মা বলেছেন: লাভ ইউ আপুনি!!!
৪৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:৩৭
অনল চৌধুরী বলেছেন: ওয়াশিং মেশিন সব থালা বাসন ধুয়ে দিচ্ছে... কূয়ার ব্যাং হঠাৎ পুকুর পড়লে যা হয়, এই লোকেরও হঠাৎ এ্যামেরিকায় গিয়ে সেই অবস্থা হয়েছে। সবাইকে অপমাণ-অসন্মান আর তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে নিজেকে কি যেনো কি হনু রে মনে করছে।
তাই ওয়াশিং মেশিনে কাপড় না ধুয়ে থালা-বাসন ধুচ্ছে।
রান্নার ধুয়া রুমে ঢুকারই চান্স পায় না, তার আগেই চুলার উপর থেকেই বাহিরে বের করে দেয় সে কি জানে, এজন্য বাংলাদেশের ঘরে ঘরে কিচেন হুড আছে?
তার জন্য এই গানটা প্রযোজ্য শুধু ঢাকার পরিবর্তে সন্ত্রাসী এ্যামেরিকার কোনো গ্রাম হবে। আমিরিকা আইসা আমার আশা
*প্রথমটা বাদ দাও।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৫৯
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়াাাাাাাাাা কলাবাগান ভাইয়া তো মজা করে বলছে!!!!!!!!!
আর আমিও তার সাথে মজাই করছি!!!!!!!!!!!
নো রাগারাগি ভাইয়ুমনি!!!!!!!
হি ইজ আ জেন্টেলম্যান। সত্যিই তাই। বাট ভাইয়া আসলে মজাই করছে আর আমিও তো তার নাম নিয়েছি পোস্টে কারণ আমি আগেই জানি আমার কিচেন নিয়ে ভাইয়া এমনই বলবে বলে। হা হা হা
যাইহোক হাসতে হাসতে শেষ আমি আমেরিকা আইসা আমার আশা জুড়াইছে.... হা হা হা হা কলাবাগান ভাইয়াও মনে হয় হাসছে।
তার মাথা কিন্তু এক্কেবারেই কুল কুল আর ভাইয়া কাউকেই কখনও হার্ট করতে চায়না আসলেই।
একটু স্পষ্টবাদী আর যেটা মনে হয় সেটাই বলে......
তুমিও স্পষ্টবাদী তবে হাতে মেশিনগ্যান, শর্টগান, রাইফেল নিয়ে .........হা হা হা
৫০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:২৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কুটির শিল্প, বাংলার মৃৎ শিল্প ও গাছ গাছালীতে নীচের ঘরে একটি লাইব্রেরী সাজিয়ে তুলার কথা
শুনে খুবই খুশী হলাম। লাইব্রেরির নাম "বাংলার মুখ" হলে কেমন হয়। কামনা করি দেশ বিদেশে
বাংলার মুখের সুনাম ছড়িয়ে পড়ুক। সবাই আগ্রহী হোক বাংলার কুটির শিল্প, কারুশিল্প
দারু শিল্প, সুচী শিল্প, মৃৎ শিল্প প্রভৃতি হস্তশিল্পজাত পণ্যের বিষয়ে।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ ভাইয়া!!!!!
তুমি যে এত এত ভাবতে পারো!!! অবাক হয়ে যাই!!!
তুমি সত্যিই সবার ভালোবাসা আর সন্মান পাবার যোগ্য মানুষ একজন!!!
৫১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪৬
কলাবাগান১ বলেছেন: যার কাছে সত্যজিত রায় হল থার্ড ক্লাশ সিনেমা বানায় সে তো এমন কথাই বলবে
"সবাই তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে নিজেকে কি যেনো কি হনু রে মনে করছে।"
যা হোক কনটেস্কট বুঝলে কিচেনে ওয়াশিং হবে ডিশই, তবে আপনারা যদি মনে করেন কিচেনে কাপরচোপড় ধুই তাই সই....
আমি চাই না আপনার এই সুন্দর পোস্টে আর কনটেস্কট ছাড়া আর কোন কথা চালাচালি না হোক...
আমি কিন্তু কিচেনই ছিলাম কিন্তু হঠাৎ করে এক জন এসে ব্যক্তিগত আক্রমন আরম্ভ করল...
এটাই শেষ কমেন্ট
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!!! নো মারামারি!!! নো রাগ!!!
তুমি তো একজন কুল হেডেড মজার আর অনেক জ্ঞানী বলেই জানি আমি।
শুনো মজা করে যাই বলি না কেনো। আসলেই আমিও ভাবছিলাম ভাইয়ার কিচেন এত সুন্দর!!! আমিও এমন করে লাইট দিয়ে আলো ঝলমলে করে ফেলবো খুব শিঘ্রীই!!!!!!!!
ভাইয়ামনি নো রাগ নো দুস্ক!!
ঠিক আছে ওমন কিচেন বানিয়ে ১ মাস পরে আবার পোস্ট দেবো তোমার জন্য। কিন্তু নুক বানালেও কিচেন আইল্যান্ড বানাবো না আমরা। কারণ রাজকীয় স্টাইলে রোজ ডাইনিং টেবিলেই খেতে চাই। আর
ওয়াশিং মেশিনেও থালা ধোবো না কিন্তু!!!!!!!!!!!! হা হা হা
৫২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০৩
কাছের-মানুষ বলেছেন: খাইছে আমারে, মিউজিয়ামকেও হাড় মানাবে! আপনার ধৈর্য শক্তি এবং ঘর সাজানোর অদম্য স্পৃহা সত্যিই প্রশংসনীয়, আমার আর্মি স্টাইলের স্যালুট গ্রহণ করুন!
আমি দরিদ্র মানুষ, আমার পক্ষে এরকম সাজানো সম্ভব হবে না! তাঁর উপর আমার পোলা হল আগুনের গোলা, ও ঝরের বেগে সব কিছু লণ্ডভণ্ড করবে!
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০৮
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়ামনি!
তোমার আগুনের গোলা পোলাকে আমাদের আগুনভাইয়ার সাথে যুদ্ধে সামিল করে দাও।
দুজনে মিলে কি করে দেখবো তারপর!
অনেক অনেক ভালোবাসা আমাদের আগুনের গোলা পিচ্চু ভাতিজাটার জন্য!!!!!!! আর তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া!!!!!১
৫৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩৯
অনল চৌধুরী বলেছেন: আমি কখনো কাউকে ব্যাক্তিগত আক্রমণ করিনা যদি কেউ প্রথমে শুরু করে, সেটা সবাই জানে। আমেরিকান ডাকাতরা তলোয়ার আর ঘোড়া দিয়ে 'দেশ' পাহাড়া দেখে আর হাসে....লেসার দিয়ে যে অস্ত্র ইউজ করবে তরবারি কিছু বুঝার আগেই বাকা হয়ে যাবে..... একথা বলে শুধু আমাকেই না, সন্ত্রাসী এ্যামেরিকার ভক্তি দেখাতে গিয়ে পুরো বাংলাদেশকেই অপমাণ করা হয়েছে।
সত্যজিৎ রায়ের ছবি কি বেদবাক্য নাকি যে অন্ধভক্তি দেখাতে হবে? আমি তার ছবিকে থার্ড ক্লাস বলিনি, দারিদ্রের প্রদর্শণী আবর্জনা বলেছি।
থালা বাসন ধোয়ার যন্ত্রকে ওয়াশিং মেশিন না, ডিশ ওয়াশার বলে। Dishwasher
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৭
শায়মা বলেছেন: হা হা হা আবার আগুন মাথা নিয়ে আসছো ভাইয়া!!!!!!!!
তুমি আর ওয়াশিং মেশিন ডিশ ওয়াশার করোনা ।
ভাইয়া মনে হয় তাড়াহুড়ায় লিখতে গিয়ে এই ভুল করেছে।
৫৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৪২
ঢুকিচেপা বলেছেন: একটা বিষয় জানতে ভুলে গেছি।
“আমি ছোট থেকেই স্বপ্ন দেখতাম আমি আমার বাসাটাকে এমন করে সাজাবো ওমন করে সাজাবো।”
আপনার এই ছোটবেলার বেড দেখতে খুব ইচ্ছা হচ্ছে। কোন বেডে ঘুমালে এমন HD প্রিন্টের স্বপ্ন দেখা যায়।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৮
শায়মা বলেছেন: হা হা সেই ছোটবেলা কেমনে দেখাবো!!!!!!
৫৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০৯
জিকোব্লগ বলেছেন:
পাশ কাটিয়ে গেলেন। তাইলে কী ধরে নিতে হবে গেঞ্জাম থাকতে পারে !
ভালু ভালু !!!
@অনল চৌধুরী, মডুর বিরুদ্ধে আপনার মামলার খবর কি? সন্ত্রাস,
মামলা মোকাদ্দমা মাথায় নিয়ে গৃহসজ্জা আপনার মাথায় ঢুকবে না।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:৫৬
শায়মা বলেছেন: হা হা আমার কাছে সবই ভালু.......গ্যাঞ্জাম ধরে নাও কিংবা আলু!!!!!!!
হা হা হা ভাইয়ামনি....... খবর নাও..... ডিটেকটিভ লাগাও......এট;লিস্ট কিছু না হোক স্কিল বাড়বে
৫৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:২১
অনল চৌধুরী বলেছেন: জিকোব্লগ বলেছেন: আপনার মামলার খবর কি? - যে বিষয়টা নিয়ে আপনাদের সবার সিদ্ধান্তে এবং উপস্থিতিতে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে, সেটা নিয়ে আবার কথা বলার সুযোগ নাই।
তবে ফেসবুকে আমার মানহানির একটা মামলা ডিবি পুলিশ তদন্ত করছে। জানেনই তো, অপরাধীদের শাস্তি না দেয়া পর্যন্ত অঅমি শান্ত হই না।
সন্ত্রাস,মামলা মোকাদ্দমা মাথায় নিয়ে গৃহসজ্জা আপনার মাথায় ঢুকবে না- বই -পত্রিকা-ব্লগে লেখা থেকে যুদ্ধবিদ্যা- আমার মাথায় ঢোকে না এমন জিনিস কমই আছে।
তাছাড়া চলচ্চিত্র নিয়ে পড়ার সময় আমার একটা বিষয় ছিলো শিল্প নির্দেশনা, যা গৃহসজ্জার কাজেও ব্যবহার করা যায়।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:৫৯
শায়মা বলেছেন: গুড গুড ভেরী গুড!!!!!!!!!
ভাইয়া তাইলে তো তোমার থেকেও গৃহসজ্জার সাজেশন নেওয়া যাবে।
৫৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৯
জিকোব্লগ বলেছেন:
দ্যাশে গেঞ্জাম বুঝতে ডিটেকটিভ লাগাতে হয় না।
একটু বাড়ির ভিতরে ঘুরে আসলেই হয়। আপনি
বাড়ির ভিতরটাকে বাহিরে নিয়ে এসে তার সুবিধা
করে দিয়েছেন। টপ টু বটম যেখানে গেঞ্জাম,সেখানে
গেঞ্জাম হালাল। ডন্ট ওরি, গো এহেড, অল ওকে।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫২
শায়মা বলেছেন: আমি আর ওরি!!!!! হা হা হো হো ভাইয়ুমনি!!!!!!!
আসো আসো পরীর দেশের বাড়ির মাঝেই চলে আসো......
মালিকা হামিরার খাঁচায় বন্দী হয়ে তোতা পাখি বনেই থাকো......
এই দেখো একটারে পাখি বানায় ধরে রাখছি ......
৫৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:৪১
জুন বলেছেন: তোমার ঘর বাড়ির সাজসজ্জা দেখে মুগ্ধ হোলাম শায়মা। কি সুন্দর গোছানো সব। আমি মোটামুটি গোছানো হলেও এত টিপটপ রাখতে পারি না ছেলে আর তার বাবার জন্য। আমি একদিকে গুছিয়ে রাখি আরেকদিকে তারা মুহূর্তের মধ্যে লণ্ডভণ্ড করে ফেলে। কিছু বললে বাবার সুরে ছেলেও বলে উঠে,
"আম্মু জালাইও না তো"
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৯
শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি আমার সাথে সাথে আমার নতুন বাড়ির সবাই কিন্তু গোছানো হয়ে উঠেছে। তারা আমার কর্মকান্ড এনজয় করে ....
৫৯| ০১ লা মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: "ভাইয়া এই মন্তব্য তো চাঁদগাজীভাইয়ার মন্তব্য থেকেও রহস্যময় হয়ে গেলো!!!!!" - মানে রাজসিক ব্যাপার স্যাপার আর কি! এটাই বোঝাতে চাইছিলাম।
০১ লা মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৫৫
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া জানোই আমি নিজেকে রাজকীয় রাজকীয় ভাবতে লাইক করি! তাই এমন ভাব আর কি।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪০
মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: গৃহসজ্জার মতো চমৎকার গুণটির ওভারডোজ আছে আপনার মধ্যে। বেশ চমৎকার লাগছে ঘর সাজানোর ছবিগুলো,বেশ শৈল্পিক। আপনাকেও বাসন্তী শুভেচ্ছা আপু।