নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
এই যে শিরোনামে কি, কাকে, কেনো, কিভাবে, কোথায় এতগুলো প্রশ্ন দেখা যাচ্ছে। ঠিক এমন সব কি, কাকে, কেনো, কিভাবে পৃথিবীর সব প্রশ্ন বোধক চিহ্ন আমার মাথাতেও এসেছে এই জীবনে বহু বহু বার। বহু বহু ক্ষেত্রে এক এক্সপেরিমেন্টাল জীবন কাটাতে গিয়ে বহু বহু বার মনে পড়েছে ছোটবেলায় পড়া সেই কবিতাটিও-
মাথায় কত প্রশ্ন আসে দিচ্ছে না কেউ জবাব তার,
সবাই বলে মিথ্যে বাজে বকিসনে আর খবরদার...
তবে হ্যাঁ আমাদের ছোটবেলার তুলনায় এখনকার ছোটবেলায় প্রশ্নোত্তর পাওয়া সহজ। জানার শেষ নেই তবুও এ যুগের ছেলেমেয়েরা সে যুগের তুলনায় অনেক অনেক জ্ঞানী। তাদের উত্তর মা বাবা বা বড়রা না দিলেও তারা জেনে নিতে পারে বর্তমানের ডিজিটাল দুনিয়ার বক্ষ চিরে। শুধু শিশুরাই নয় এই বর্তমান বিশ্বে মানুষ নিজের উন্নয়ন নিজে অনেকভাবেই ঘটাতে পারে। শুধু প্রয়োজন একটু ইচ্ছা এবং অদম্য চেষ্টা।
আমার প্রথম শখ বা ভালোবাসা নাচ বা নৃত্যকলা। আমি এমনটা অনেকবার শুনেছি আমি নিজে যখন নাচি তার থেকেও নাকি নিজে যখন একটা নাচ শিখাই এক দল পিচ্চুপাচ্চু বা বুড়াধুড়া মানুষগুলোকেই। তখন নাকি সেটাই বেশি ভালো হয়। কারণ আমি নিজেকে দেখতে পাইনা বটে তবে ওদেরকে দেখতে পাই। ঠিক একই ভাবে কিছু যখন লিখি তখন আমার মনের ভাষা মনই জানে কিন্তু হাতে বা কি-বোর্ডে তা আসেনা। কারণ মনটাকে কেউ দেখতে পায়না শুধুই লেখাটুকুই দেখতে পায়।
যাইহোক বর্তমানে ছবি ব্লগের জোয়ারে ভাসছে সামুরাজ্য। চারিদিকে ছবি আর ছবি। তারই সাথে অসাধারণ সব শিরোনাম বা বর্ণনাও আছে তাই সেই ছবিতা ও কবিতা মিলিয়ে হয়ে গেছে আজ সামু ব্লগের খাতা যেন এক ছবি গল্পের খাতা। সেই সব ছবিতা কবিতা ও গল্পগুলো নিয়েই আসলে যে ভালো ভালো ছবি হয় তাই দেখছি আমি। আর তাই তো মাথায় এত প্রশ্ন আসে ভাবছি আমি জবাব তার। আর হ্যাঁ কিছু কিছু লিখেও রাখি তবে।
সুন্দর ছবি মানে কি বা নান্দনিক ছবি কিংবা ফোটো কাকে বলে?
একটা সুন্দর ছবি মানেই যা দেখে আমাদের মন ভালো হয়ে যায়। আমরা মুখে বলি বা মনে মনে বলি, বাহ কি সুন্দর এক ছবি! সেই সুন্দর ছবির সাবজেক্ট হতে পারে এক অপরুপ সুসজ্জিত উদ্যানে সোগৌরবে ফুটে থাকা পুস্পরাণী কিংবা পথের ধারে হেলায় পড়ে থাকা ঘাসের উপরে সকলের অগোচরে উপেক্ষিতা কোনো ফুল। প্রতিটা ছবির আসলে একটা উদ্দেশ্য থাকে। প্রতিটা ছবি বা ফোটোর একটা গল্প থাকে যা একজন দক্ষ ফোটোগ্রাফার অর্থপূর্ণ উপায়ে সেই অনন্য মুহুর্ত বা গল্পটাই ক্যাপচার করে ফেলে। বাব্বাহ সহজ নহে কখনই।
এটি ভালো ছবি বা অর্থপূর্ণ ছবি বা নান্দনিক ছবি কেনো বলে?
একেক জনের কাছে সৌন্দর্য্যের সংজ্ঞা একেক রকম। তবুও সকল সৌন্দর্য্যের কিছু ক্রাইটেরিয়া বা শর্ত আছে। ছবির ক্ষেত্রেও রয়েছে কিছু ক্রাইটেরিয়া বা শর্ত। তবে সব শর্তই সবখানে পূরণ হতে হবে এমন কথা নেই তবে ছবি তোলার সময় ব্যপারগুলো খেয়াল রাখলে নিজের সেই উদ্দেশ্য বা আনন্দ বা বেদনার মূহুর্তটি অন্যের সাথেও ভাগাভাগি করে নেওয়া সহজ হয়ে যাবে।
একটা ছবির প্রথম শর্তটিই হলো ছবিটির সার্বিক রচনা- ছবি তোলার বা শেখার নানারকম গাইড বুক বা ট্রেইনিং আছে। কিন্তু আজকাল যেহেতু সবার হাতে হাতে ফোনেই ক্যামেরা থাকে তাই সে সব ছবি তুলতে তুলতে শখের ফোটোগ্রাফার হবার ইচ্ছা মনে গড়ে ওঠে। তাই নিয়মগুলো জেনে নিলে লাভ ছাড়া ক্ষতি নেই।
আচ্ছা সুন্দর একটা ছবি কিভাবে তুলে মানুষ?
প্রথম শর্ত ফ্রেমিং বা কতটুকু ছবির ফ্রেমে আনবো। বাব্বাহ আজকাল ২ বছরের বাচ্চারাও মনে হয় ছবির ফ্রেম ধরে নিয়ে টপাটপ ক্যামেরা টিপে দেয়। যাই হোক ভালো ছবির ফ্রেমিং কি?
১) ফ্রেমিং- ছবির ফ্রেম এমন হতে হবে মানে ক্যামেরাটা এমনভাবে ধরতে হবে যেনো কোনো ইম্পরট্যান্ট বা মিনিংফুল অংশ কেটে না যায়। ছবির ফ্রেম ঠিক আছে সাবজেক্টও দেখা যাচ্ছে কিন্তু এমনভাবে কেটে গেছে যে দেখতেই ভালো লাগছে না।
আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় জিনিস সুন্দর করে ছেটে ফেলাটাই নান্দনিক হয়ে ওঠে। নইলে দূর এর মাঝে আবার এটা এসে পড়লো। ছবিটাকে নষ্ট করলো এমন কোনো ছবিতে প্রাণ ভরে না। খুঁত খুঁত থেকেই যায়। তাই থাকতে হবে দেখার চোখ আর বুঝতে পারার চোখ।
এই ছবি একজন দক্ষ প্রফেশন্যাল ফটোগ্রাফারের তোলা এবং সঠিকভাবে কেটে ছেটে ফেলা। কাজেই ইহা নান্দনিক তবে আমি ইচ্ছা মত কাঁচি চালালে হয়ে যেতে পারতো বান্দনিক মানে বাজে মানে খারাপ অবস্থা।
এছাড়াও যারা ছবি তুলে তাদের একটা জিনিস মনে রাখতেই হবে। ফোকাল পয়েন্টটা কোথায় হবে। ফটোগ্রাফারকে জানতে হয়
রুলস অব থার্ড। সাবজেক্টটা ফ্রেম এর মাঝখানে থাকবে না। যেমন-
এবার আমি বানাই আমার নিজের ছবিকে কাটাকুটি দাঁগ দিয়ে। তবে প্রকৃতির ছবিতেই এই রুল বেশি মানানসই।
ছবির এই চারটি লাইনস যে চারটি বিন্দুতে ক্রস করেছে সে বিন্দুগলোর উপরই থাকবে বা রাখতে হবে ছবির সাবজেক্ট এর ফোকাল পয়েন্ট। এটা অবশ্য ছবি যে তুলবে তারই জানা দরকার। আমরা যারা দেখি তারা এত কিছু না দেখলেও চলে আর কি। আমরা সাধারণ মানুষ এই সব রুল না জানলেও কোনটা সুন্দর ছবি ঠিকই বুঝে যাই তাইনা? যারা ছবি তুলবে তারা ফ্রেমিং , লেন্স, টাইমিং, রুলস, ব্যাকগ্রাউন্ড, জ্যামিতিক ভাব সাব আরও যা যা আছে শিখুক.......
তবে দর্শক হিসাবে বা দক্ষ ফটোগ্রাফার আমাদেরকে কি কি দক্ষতার সাথে দেখাতে পারে সেটাই দেখি তাহলে-
২) Display Of Emotion বা ছবির আবেগকে ফুটিয়ে তোলা- আমার কাছে এবং একজন সফল ফোটোগ্রাফার বা দর্শকের কাছে ছবির আবেগটা মনে হয় ভীষন গুরুত্বপূর্ণ। একটি ছবি দেখেই আমাদের মন আনন্দে ভরে ওঠে আবার কোনো ছবি দেখে দুঃখে কলিজা ফেটে যায় আবার কোনো ছবিতে ভয়ে শিউরে উঠি আমরা। কাজেই ছবির মাঝে এই ইমোশন আনাটাও ছবি তোলকের এক দক্ষতা বটে।আসলে ছবির এই সঠিক সুন্দর ইমোশন সঠিক মুহুর্তে ধরে ফেলা যায় ক্যানডিড বা তাৎক্ষনিক বা অসেচতনভাবে ছবি তোলার জন্য প্রস্তুত না হয়ে সত্যিকারের অকৃত্রিম ইমোশনটাই যখন সাবজেক্ট দেয় তখনই।
বিয়ে মানেই আনন্দ। দুজনে দুজনার। আহা
কিন্তু এই ছবির ইমোশন বা কষ্টটা ভেবে আমার চোখে পানি চলে এসেছিলো। ঢং না সত্যিই কন্যার বাবা মা আর স্বয়ং কন্যাই জানে এই ছবির কষ্টের ভাষা।
৩) Simple Storytelling বা ছবির গল্প- আমি যখন গল্প বলি বাচ্চারা হা করে শোনে। এমনকি বড়দেরকেও যখন বলি তখনও ভালোই গল্পের জালে আটকিয়ে তাদেরকে মনে মনে হাসি আমি। আর যখন গল্প লিখি আচ্ছা থাক গল্প তো আমরা সেই ছেলেবেলা থেকেই পড়ছি তবে ছবির গল্পও কিন্তু আমরা ছেলেবেলা থেকেই পড়ছি। ছবি ও ছড়া দেখে দেখে কল্পনায় ভাসি আমরা। একইভাবে ছবি তোলক বা ফোটোগ্রাফারও গল্প বলে। মুখে বলে বলেও না কাগজে লিখে লিখেও না তারা ক্যামেরায় গল্পটাকে ধরে ফেলে আর সেই গল্প পড়ে আমরা মুগ্ধ হই। এই ছবির মাঝেও গল্প বলার ব্যাপারটা নাম করা লেখকের মত নাম করা ফোটোগ্রাফাররাও দেখিয়ে থাকেন।
আহা বিয়ের সাজ আর তার গল্প..... শুধুই আনন্দের.... দূরে দাঁড়িয়ে বান্ধবীরা। ওয়েডিং গাউনটা রেডি করে রাখা। আহা সি ইজ জাস্ট ওয়েটিং ফর দ্যা ওয়েডিং পার্টি। তবে বাংলাদেশ হলে কন্যাকে কষ্ট করে সাজতে হত না। বান্ধবীরাই সাজিয়ে দিত।
আর এই গল্প শুধুই কষ্টের....
যাইহোক আমিও বানালাম এই ছবিটার গল্প। হারানো দিনের সিনেমার মত সাদায় কালোয়.....
শিরোনাম- রং হারানো আমার স্মৃতি
তখন প্লেয়ারে বাজছিলো- হারানো দিনের মত হারিয়ে গেছো তুমি।
তাই শুনে ইমোশন -মন খারাপের হয়ে গেলো। আনমাইন্ডফুলও হয়ত একটু।
ফটোগ্রাফার স্যরি ভিডিওম্যান - শামিম।
এডিটিং আমি- ভিডিও থেকে সাদায় কালোয়.....ঝাপসা ঝুপসা হোক তবুও এটা আমার ছবির গল্প।
৪) Elliptical Storytelling - ( মানে চিন্তা করতেই থাকো বা উহ্য রেখেও ছবির ভাবনাটা ভাবানো তবে এটার আসল বাংলা কি আল্লাহই জানেন?) আমি যেটা বুঝি রবিঠাকুরের টার্ম সেটা যেন অনেক কথা যাও গো বলে কোনো কথা না বলি। হ্যাঁ ঠিক যেমন পথের পাঁচালী পড়ে আমার যত ভালো লাগলো। ম্যুভিতে দেখে নয়। ঠিক তেমনই ফটোগ্রাফির এই ব্যপারটা যেন সেই ছবির কল্পনায় দর্শককে ভাসিয়ে নিয়ে যাওয়া। ছবি দেখে কল্পনার রাজ্যে ভেসে বুঝে নিক দর্শক কোথায় বয়ে চলেছে সেই ছবির গল্পটা।
যেমন এই ছবিগুলি দেখে নিশ্চয়ই এই ছবির মানুষটিকে না চিনেও যে কেউ ভেবে নিতে পারেন ইনি সাজুগুজু বড়ই ভালোবাসেন। সাজিয়ে রাখতেও ভালোবাসেন এমনকি তিনি ফুল এবং গাছও ভালোবাসেন। তিনি কি নায়িকা? নাকি গায়িকা? নাকি তিনি এক রহস্য। যে যা ভাবে ভেবে কল্পনায় চিনে নিক। নো প্রবলেমো।
ইয়েস। এই ছবি দেখে কল্পনা করা যাচ্ছে এই ছবির মালিক হয়ত কস্মিনকালে হলেও গান শিখেছিলো। আবার বাঁশিও বাঁজায় নাকি? গানের বইও আছে আবার। আচ্ছা আচ্ছা থাক বাঁশি শুনে আর কাজ নাই। ছবি কত কিছুই না ভাবাচ্ছে। টাইম আছে?
৫) Iconic Moments বা আইকনিক মুহুর্তগুলি- রোমিও জুলিয়েটের মত বা লাইলী মজনু ইতিহাসের কোনো চরিত্রের থিম ব্যবহার করে বর্তমনের মডেল দিয়েই সুন্দর একটি ছবি তৈরী করে ফেলা যায় যা মানুষের হৃদয়ে দোলা দেয়। এসব ছবিতে পোষাক, পোজ, নাটকীয় আলোর ব্যবহার, সেট বা প্রপস ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এ রকম ছবি অবশ্য আমার খুবই প্রিয়। আমি এমনই তুলতে চাই সদা ও সর্বদা।
মডেলের সাজ, প্রপস স্টেজ দিয়ে যোধাবাঈ বা কোনো মুঘল আমলের রাণী যেন। বাহ বাহ বাহ!
৬) Unique Moments বা অনন্য মুহুর্তের ছবি- কিছু অন্যন্য মুহুর্ত বেশি আকর্ষনীয় ও চিত্তাকর্ষক হয়। যেমন ওয়েডিং পিকচারের ক্ষেত্রে একটা উদাহরন দিলে বলা যাবে সকল দেশেই ওয়েডিং পিকচারের অনন্য সব ছবি তোলা হয় তবুও যখন বাংলাদেশী, গুজরাটী বা ইন্ডিয়ান কোনো কালারফুল কালচারাল অনুষ্ঠানের ছবি তোলা হয় তার আকর্ষনীয়তা সাধারণ অন্যান্য দেশীয় ও কালচারাল ছবির থেকেও অনেক বেশি হয়ে ওঠে।
এমন ইউনিক মোমেন্টগুলি বুঝি বাংলাদেশ, ইন্ডিয়া,গুজরাটের কালারফুল বিয়েগুলোতেই সম্ভব!
৭) Juxtaposed, Contrasting Concepts বা বিপরীতমুখী বৈসাদৃশ্য ক্রিয়েট করেও আর্কর্ষনীয় ছবি হতে পারে। যেমন গোবরে পদ্মফুল। ধনী ও দরিদ্র দুই পরিবারের দুটি ছেলে মেয়ের ভালোবাসা বা যে কোনো সংযোগ বা সম্পর্কের ছবি থিম হতে পারে এমন বৈসাদৃশ্যমূলক অবজেক্ট ব্যবহার করে।
ইহা একটি কঠিন ছবি। বৈসাদৃশ্য বুঝতে মাথা খাটাতে হবে।
৮)Unique Lighting and Color বা স্বতন্ত্র আলো এবং রঙ- এ তো মনে হয় সবাই বুঝে যায় রং আর আলোর খেলায় ছবি কেমন অনন্য হয়ে ওঠে। প্রকৃতিতে সূর্য্যদয় ও সূর্যাস্তে আকাশে সে রঙের খেলা তাই নিয়ে যেমন কোটি কোটি ছবি রয়েছে। তেমনই কৃত্রিম আলো, ফ্লাস এসব নানা রং এর আলো ব্যবহার করেও ছবির নান্দনিকতা ফুটিয়ে তুলতে দক্ষ ফটোগ্রাফারদের জুড়ি নেই।
৯)Attention To Detail বা মনোযগের কেন্দ্রবিন্দুতে পৌছে যাওয়া ছবিগুলি- নানা রকম বিজ্ঞাপন দেখি আমরা। এমন কিছু ছবি আছে যা হয়তবা প্রথম নজরে আনউইজুয়াল বা অস্বাভাবিক লাগলেও গুরুত্ব পায় তার অসাধারণ উপস্থাপনা দিয়ে। যেমন এই ওয়েডিং স্যুজ দুটি সুদৃশ্য কাঁচের টেবিলের উপরে রেখে ছবি তোলা হয়েছে। মাইক্রোলেন্স দিয়েও ছোট্ট পোঁকার ছবি তুলে তার অঙ্গ প্রত্যঙ্গগুলি বিশদভাবে ফুটিয়ে তোলাও ফটোগ্রাফারের এক বিশাল কৃতিত্বের মাঝেই পড়ে।
যেমন এক জোড়া ওয়েডিং স্যুজ সুদৃশ্য গ্লাস টপ টেবিলের উপরে।
১০) Unique Perspective বা অনন্য দৃষ্টিকোণ - একই লেভেলে ছবি আমরা সব সময় দেখছি আমাদের চারপাশেই কিন্তু বিভিন্ন এঙ্গেল বা বিভিন্ন দিক উপর থেকে এক রকম নীচ থেকে আরেক রকম দূর থেকে বা কাছে থেকে আরেক রকম ভাবে ছবি তুলেও ইন্টারেস্টিং অনন্য অসাধারণ সব ছবি তোলা যায়। যা ছবি তোলার দক্ষতার কারনেই বিশেষ বৈশিষ্ঠমন্ডিত হয়ে উঠতে পারে। আবার উপর থেকে ড্রোন ছবিও অনেক অনেক নান্দনিক হতে পারে।
এই ছবি সুউচ্চ সিড়ি থেকেই তোলা হয়েছে নির্ঘাৎ।
এছাড়াও আছে ছবির শিরোনাম, ব্যাকগ্রাউন্ড, আলো ছায়ার খেলা, রঙের সৃজনশীলতা, আইডিয়াস, ছবির ভেতরে শিল্প, গণিত বা জ্যামিতিক বিভাজন কত কত কিছুই।
বাব্বাহ এবার থামি। আর যারা এ কদিন ছবি দেখলেন, ছবি পোস্ট দিলেন তারাও আবার দেখি সুন্দর সব ছবিগুলির কারিকুরি আর অপার সৌন্দর্য্য। এবারের ছবি ব্লগ প্রতিযোগীতার মত সতঃস্ফূত অংশগ্রহন বহুদিন দেখিনি। অনেক অনেক ভালোবাসা আর ভালো লাগা তাই। তবে অংশগ্রহণই বড় কথা। সবাই আনন্দের সাথে অংশগ্রহণ করলো আর যারা করলো না তারাও দেখলো এটা কি অনেক কিছু নহে?
সবার জন্য ভালোবাসা। নেক্সট টাইম যারা যারা ছবি তুলবে তারা কি করবে জানিনা তবে যারা যারা ছবি দেখতে চাও এখন থেকে মন দিয়ে খুঁটিয়ে তারা আমার লেখাটা মন দিয়ে পড়তে পারো। যদিও ছবি তোলা এবং ছবি দেখে আনন্দে মন ভাসাতে আসলেই কোনো রুলস লাগে না....... মনের আনন্দে যাহা করিবো তাহাই সত্য...... আর বাকী সকলই মিথ্যা......
সবার জন্য শুভকামনা আর ভালোবাসা.......
কৃতজ্ঞতা- বার্জার পেইন্ট ফটোগ্রাফি, ওয়েডিং ফটোগ্রাফি অব বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ ফটোগ্রাফি।
https://www.slrlounge.com/techniques-10-characteristic-of-great-photos/
https://www.ace-cam.ca/blogs/acecam-blog/the-characteristics-of-a-good-photo
story telling photography
২৬ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ছবিয়াল ভাইয়া......
আশা করি যারা যারা ছবি তুলে তারা তারা লেন্স ফ্রেমিং, ব্যাকগ্রাউন্ড থার্ড রুল ফোর্থ রুল ফিফথ রুল যার যা জানা আছে সেসব নিয়েও পোস্ট দেবে .....
২| ২৬ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৯
নজসু বলেছেন:
প্রিয় আপা, আশা করি ভালো আছেন।
আপনার ব্লগ মানে নতুন কিছু অর্জন করা।
নিজেকে সমৃদ্ধ করার একটি সুযোগ।
দারুণ। অনেক তথ্যবহুল।
খুবই মনোযোগের সাথে পাঠ করেছি।
লাইক।
২৬ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ।
তবে এই ব্লগে অনেকদিন পর অনেক মানুষের এই সতঃস্ফূর্ত ব্লগীয় অংশগ্রহন বড়ই আনন্দদায়ক।
আসলেই প্রপার টপিক চুজ করাটাই হয়ত এই এত মানুষের অংশ গ্রহনের কারণ ছিলো।
সকলের হাতেই এখন ক্যামেরা। সবাই মুঠোফোনে ছবি তুলে তুলেও বেশ শিল্পী হয়ে গেলো। সবার মাঝেই এই ইন্টারেস্ট। যার কাছে যত প্রিয় ছবি ছিলো সবই এসেছে এই প্রতিযোগীতায়।
আর কিছু কিছু চিত্রগ্রাহকেরা তো অবাক করে দেওয়া। কোথায় যে ভাসিয়ে নিয়ে গেলো ছবিতে ছবিতে।
৩| ২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ৮:০৩
শেরজা তপন বলেছেন: আমি ভাবি কেন রে- তবে ইনি বিচারকের আসনে কেন বসলেন???????????????????
একন বুজতে পারচি - আমারতো লেখা পড়ে মাথা ভোঁ ভোঁ করছে
কত কঠিন কঠিন কথা আর কি সাবলীল বর্ণনা - এত্ত প্রতিভা লুকিয়ে রেখেছিলেন কোথায় কোথায় কোথায়???
২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ৮:১৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া কানে কানে সত্যি কথাটা বলি।
সেদিন তোমার লেখা পড়েই তো এই ভাবোদয় বোধদয় হলো।
ভাবলাম মরেছি!!!!!!!!!! এই বিচারকদের বিচার করবে কেডা ... এসে পড়লো ঘাড়েই বুঝি লাঠি সোটা.... যদিও আমার সামনে দুই দুই জন যন্ডা গন্ডা দক্ষ ফটোগ্রাফার ঢাল মানব আছেন।
আমি তো শুধু সুন্দর শিরোনাম আর ছবির গল্প বিষয়ে চক্ষুদান করিবোক। কিন্তু তোমাদের এত কিছু জানা জানি দেখে তাড়াতাড়ি চোখে চমশা এটে বসলাম।
আরে আরে এই তো এই তো সেই নাপিতের ডক্টরীর মত এখন যে আমার কি হবে!!!!!!!
আম্মা!!!!!!!!!!
৪| ২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ৮:২৪
আমি সাজিদ বলেছেন: ভালো পোস্ট, টিচারদের থেকে ভুল শুধরানোর এমন পোস্টই পাবো আমরা আশা করি।
২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ৮:২৭
শায়মা বলেছেন: হা হা পিচকু!!!!!!!! ভুল ভাল কিচ্ছুই নাই আসলে দুনিয়ায়..... যা ভালো লাগে আনন্দ লাগে সেটাই আসল....
৫| ২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:০৮
হাবিব বলেছেন: অনেক কিছুই জানা হলো। ছবি তুলতে কাজে লাগবে ।
২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:২৩
শায়মা বলেছেন: হুম!!!!!
তাই তো !!
এরপর যারা তুলবে একটু আমার মত জেনে নিলে তাদের ভালো। তবে আমি তুলছিনা
আমি দেখবো!
৬| ২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:১৭
কামাল১৮ বলেছেন: শিক্ষা মুলক একটি পোষ্ট।কয়েকদিন আগে হলে অনেকের উপকার হতো।
২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:২৬
শায়মা বলেছেন: হুম ঠিক তাই ভাইয়া।
তবে সবাই উৎসাহের সাথে যার যা আছে তাই নিয়েই আনন্দে অংশগ্রহন করছিলো।
সেটা হারিয়ে যেত।
নাপিত ডক্টরের মত মনে হত না না এটা তো হবেনা । সেটা তো হয়নি।
আমার যা হয়েছে এখন!!!!!
ভাইয়া নাপিত ডক্টরের গল্পটা জানোতো!!!!!!!
৭| ২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:২৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: গুনি আপার গুনি পোস্ট
২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:২৯
শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি!!!!!!!!!
তোমাদের সুন্দর সব ছবি দেখে গুনি পোস্ট সমর্পিত হইলোক!!!!!!১
৮| ২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ১০:০৩
ইসিয়াক বলেছেন:
হায়! হায়!!
এই পোস্টটা কেন আগে আসেনি। আমার ছবিগুলো তো সবই ভুল ভাল।
শিখতে হবে অনেক কিছু।
পোস্টে ভালো লাগা।
শুভেচ্ছা রইলো।
২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ১০:০৭
শায়মা বলেছেন: হা হা আগে আসলে তো আমার মত নাপিত ডক্টর হয়ে যেতে হত ভাইয়া।
তখন কোনোটাই মনে হত হচ্ছে না।
তার থেকে এই তো ভালো হলো.....
আর এত রুলস কে মানে???
৯| ২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ১০:১১
রানার ব্লগ বলেছেন: ইশ বললেই হলো যে ছবি জ্যামিতির মাপে মেপে মেপে তুলতে হবে। আমার ইচ্ছা হলো মনের সাথে প্রকৃতির রঙ মিশে গেলো ব্যাস ছবি হয়ে গেলো।
২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ১০:১৮
শায়মা বলেছেন: না না সব ছবিই জ্যামিতিক না তো ভাইয়া!!!!!!!!
মনের সাথে প্রকৃতির রং..... প্রকৃতির রং এর সাথে মনের রং আর ছবির রং মিলানোতেই তো মজা!!!!!!!!
১০| ২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ১০:৫৩
ঢুকিচেপা বলেছেন: আহা এই পোস্ট এতো দেরি করে দিলেন ?
আগে দিলে সুন্দর সুন্দর ছবি তুলতে পারতাম, এখন আর কি, সব আমার কোয়াল!!!!!
২৬ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৪০
শায়মা বলেছেন: হা হা তোমার কোয়াল কি খারাপ নাকি!!!!!!!!!
১১| ২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ১২:২৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: জানা হলো তথ্য দেখা হলো ভালো ছবি
২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ১২:৩১
শায়মা বলেছেন: হা হা এখন ছবি দেখলেই এই দিক ঐ দিক ঘুরাই সব মিলিয়ে নেবে ঠিক ঠাক হলো কিনা......
১২| ২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ১২:৫১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
আপু, দ্বিতীয় ছবিটা খুব সিম্পল কিন্তু অসাধারণ হয়েছে। ছবি তোলা একটা আর্ট। একজন দক্ষ ফটোগ্রাফার একজন গল্পকারও বটে। একজন ফটোগ্রাফার ছবির এ্যাংগেল, দৃশ্যপট, লাইট এবং মোশন কেমন হবে তা তাৎক্ষণিক মগজে গেঁথে নেন একজন শিল্পীর মতো। আমি মনে করি, ফটো তোলার জন্য ফটোগ্রাফারের আইকিউ কিংবা যে দৃশ্যের ফটো তুলছেন তা রিড করার দক্ষতা কতটুকু তার উপর ভিত্তি করে ছবির মেরিট নির্ভর করে। প্রফেশনাল ট্রেনিং না নিয়েও অনেক ফটোগ্রাফিতে পৃথিবীর সেরা সব এওয়ার্ড পাচ্ছেন। তবে, ফটোগ্রাফির বেসিক জানলে আরো জীবন্ত ছবি তোলা সম্ভব। আপনার দেওয়া টিপসগুলো খুব উপকারী। এসব বেসিক জানা থাকলে সহজে ভালো ফটোগ্রাফার হওয়া সম্ভব।
২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ১:২২
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ বার্জার পেইন্ট ফটোশ্যুট করেছিলো।
সেকেন্ড ছবিটা আমার থালাবাটি। আমি একটাও তুলিনি। ছবি তোলার চাইতে আঁকাই বেশি মজার। তবে দেখাটাও মজার তাইনা?
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
১৩| ২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ১২:৫১
নীল আকাশ বলেছেন: পোস্ট তো করে ফেলেছি। টাইমও শেষ।
এর পরেরবার বিদেশ ভ্রমনে আগে আপনার এই পোস্ট আবার ভালো করে পড়ে নেবো।
২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ১:২২
শায়মা বলেছেন: হা হা ওকে ওকে লিঙ্কগুলোও পড়ে নিও। আমার লেখার থেকেও জরুরী।
১৪| ২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ২:২২
একলব্য২১ বলেছেন: আরে তুমি নতুন পোস্ট দিয়েছ অথচ আমি লক্ষ্যই করিনি। এখন কাজের ফাঁকে কয়েক মিনিটের জন্য সামুতে ঢুঁ মারতে আসলাম। দেখি তোমার পোস্ট আলোচিত ব্লগে। গুড। I was engrossed in my work. আমি আমার কাছে বিভোর ছিলাম। আসছি ২/৩ ঘন্টা বাদে।
২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ২:৩০
শায়মা বলেছেন: কি করবো?
ছবি ব্লগের জোয়ারে ভাসছে সামু দুনিয়া তাই ভাবলাম আমি ছবি কেমনে কেমনে দেখতে হয় তাই নিয়েই আসি। হা হা হা
১৫| ২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ২:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অসাধারণ দিক নির্দেশনামুলক পোষ্ট ।
পাঠ করব , দেখব , শিখব আর কাজে
লাগানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করব ।
কিন্তু চোখে যে ভাল দেখিনা তার কি
উপায় । ছবি তুললে হাত কাঁপে '
ক্যমেরার শাটার ফোকাস হতে দুরে
চলে যায় । এটা আমার কর্ম নয়
বুঝে গেছি অবলিলায় । তারপরেও
এই কিছুক্ণ আগে ছবি প্রতিযোগীতার
জন্য একখান পোষ্ট দিয়ে এলাম ।
পুরস্কার বড় কথা নয় প্রতিযোগীতায়
অংশ গ্রহনের চেয়ে বড় আনন্দ আর
কিছুতেই নাই ।
শিক্ষনীয় পোষ্টটি প্রিয়তে নিয়ে গেলাম ।
শুভেচ্ছা রইল ।
২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ৩:২৮
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!
তোমার আবার শেখা লাগে!!!!!!!!!!!!!!
তুমি আমাদের শিক্ষাগুরু ......
১৬| ২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ৩:৩৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
এত নীশি রাতে সজাগ কেন
ভাবছিলাম একটি পোষ্ট দিব
ছবি নির্বাচক প্যনেলের তিন সমস্যা
শিরোনাম দিয়ে । এই পোষ্ট দেখে
তার আর প্রয়োজন হবেনা বলেই
নিশ্চিত হলাম ।
২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ৩:৪৮
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া এত নিশি জাগার একটা কারণ আছে।
জানাবো হয়ত কখনও ।
জানবে অথবা জানবে না.......
অথবা ভাববে এটা একটা মজার লেখা কোনো গল্পই।
তবে গল্পটা আমি বলবো কখনও কোনোদিন যদি বেঁচে থাকি.....
আর ছবি নির্বাচক প্যানেলের তিন সমস্যা মানে কি???
যাইহোক আজকেই তাড়াতাড়ি দিয়ে দাও সময় তো আর নেই .......
২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:১৬
শায়মা বলেছেন: Click This Link
ভাইয়া এই পোস্টটাকে আমার পোস্টের সাথে এড করতে চাই।
১৭| ২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ৩:৪৩
একলব্য২১ বলেছেন: হা হা হা। মাথা নষ্ট। এই পোস্ট লিখতে তোমার কয় ঘন্টা বা কয়দিন ব্যয় করতে হয়েছে। আমার খুব জানতে ইচ্ছা করছে।
২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ৩:৫০
শায়মা বলেছেন: ১ উইক সব কিছু মিলিয়ে..... ঝালিয়ে নিতে........ একটু আলোচনা করে বুঝে নিতে এবং লিখতে এবং অন্যে বুঝবে কিনা সেটা ভেবে ভেবে মিলিয়ে নিতে এবং তার সাথে নিজের বাসার ছবিগুলি মিলাতে। না পেলে বাংলাদেশ ওয়েডিং এর ছবিগুলি মিলাতে।
তবে হ্যাঁ নো কপি পেস্ট। বরং পড়ে পড়ে নিজে বুঝে যা লেখার লিখেছি। এক লাইনও কপি পেস্ট নট এলাউড।
১৮| ২৭ শে জুন, ২০২১ ভোর ৪:০০
একলব্য২১ বলেছেন: ডঃ আলীর মত আমারও খুব জানতে ইচ্ছা করে তুমি এত রাত পর্যন্ত প্রতি নিয়ত জেগে থাকো কেন। তোমার কি insomnia আছে। আবারও বলবো সব প্রশ্নের উওর দিতে হবে এমন মাথার দিব্যি কেহ দেয়নি।
২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৫৪
শায়মা বলেছেন: হা হা
মাঝে মাঝে মনে হয় তুমিও আমাকে একটা গল্পের বই মনে করো। যেই গল্পের বইটা পড়ে শেষই করা যাচ্ছে না । হাহাহা এই জিনিসটা বুঝতে পেরে আমি কিন্তু মনে মনে হাসি। তবে আমার ইদানিংকালের গল্পগুলো কসম আমি তোমার জন্য আর মিররমনির জন্য লিখি। আর তারপরই ঢুকিআপুটার জন্যও।
তারপর আছে খায়রুলভাইয়া, মাহা ভাইয়া, কামরুজ্জামানভাইয়া বা সোনাবীজভাইয়াও কিন্তু লেখার সময় সব সময় আজকাল মাথাতে সবার আগে আসে তোমাদের ৩ জনের নামই। হা হা হা
না আমার ইনসমোনিয়া নেই। কঠোর কঠিন রুটিন মেনে না চললে আমি আমার জীবনে অনেক কিছুতেই হয়ত পিছিয়েও পড়তাম।
তবে এখন লকডাউন আর হোম স্কুল হওয়ায় আমার রুটিন বদলেছে।
আগে উঠতাম সাড়ে ৫টায় এখন উঠি সাড়ে ১০ টায়। হা হা
কারণ আগে স্কুলের জন্য বের হতাম ৭:১৫ এ যদিও আমার ৮:১৫ ক্লাস টাইম এবং আমার বাসা থেকে সেখানে যেতে ৫ মিনিট লাগে কিন্তু কোনোভাবেই লেট করবোনা বলে পথে ঘাটে রাস্তা কাটা, ঝামেলা এসব মাথায় রেখেই ৫ মিনিটের জায়গায় এক ঘন্টা আগেই রওয়ানা। হা হা হা
আগে তাই ঘুমাতে যেতাম ১১ টু ১২ আর এখন ঘুমাই ৩ টু ৩:৩০ হা হা
আরেকটা কথা আমাদের স্কুলের বেবিরা মানে ছোটরা যেন মা বাবর সহায়তায় কম্পিউটার বা ডিভাইজ ইউজ করতে পারে তাই ক্লাস সন্ধ্যায় হয়। তারপর স্কুলের লেসন প্ল্যান মিটিং সিটিং এসবই থাকে কাজেই দিনের রুটিন বদলে রাত হয়ে গেলো।
তবে এখন আমার স্কুল ছুটি হয়েছে এক মাসের জন্য কিন্তু আমার ঘটনা বা অঘটনাবহুল জীবনে এক মুহুর্তের জন্য কোনো গল্পের বইটাতে বোরিং বা ফাকা কোনো স্থান নেই। চমক যেন লেগেই থাকে। হা হা সত্যই অবাক হয়ে যাই আমি একটা ইন্টারেস্টিং পার্ট থেকে বেরুতে না বেরুতেই আরেকটা ঢুকে যায় তার মাঝে।
বর্তমানের ইন্টারেস্টিং পার্ট হলো ছবি দেখা। হা হা তোমাদের দেওয়া ছবিগুলো। এর আগে ছিলো রিপোর্ট কার্ড আর তার ভুল নিয়ে হিমশিম মজা। কারন টিচারেরা বানিয়েছে আর আইটি পি ডি এফ এ এক কোটি ভুল করেছে। সে সব ভুল গোয়েন্দার মত বের করতে গিয়ে গোয়েন্দা প্রধান হয়ে গিয়েছিলাম।
এরপর এলো অনলাইনে বাচ্চারা আমাকে দেখেনি তারা দেখটে চায় তাই একটা অনুষ্ঠানে রাজী হতে না হতেই মোটমাট চারটায় যেতে হল......
এর মাঝে হঠাৎ একদিন ........
হা হা সাসপেনশন....... রাত জাগার কারণ বাড়িয়ে দিলো ......
কাল সারারাত শুনলাম বা শোনালাম ......
হারানো দিনের মত হারিয়ে গেছো তুমি
১৯| ২৭ শে জুন, ২০২১ সকাল ১০:৫০
সোহানী বলেছেন: ওওও তুমিতো বিচারকের আসনে!! ম্যাডাম বলবো কিনা ভাবছি
২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৫৭
শায়মা বলেছেন: হা হা বলো বলো একরাতের রাজার মত কিছুদিনের ম্যাডাম হয়ে নেই!!!!!!!!!!!
২০| ২৭ শে জুন, ২০২১ সকাল ১০:৫৮
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অনেক তথ্যসমৃদ্ধ লেখা। সত্যিই আপনার প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন এই লেখায়।
২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৫৮
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া অনেক অনেক থ্যাংকস আর ভালোবাসা।
আমি কিন্তু তোমার ফ্যান।
রবিনসন ক্রুশো মনে আছে আমার।
২১| ২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:১৯
মিরোরডডল বলেছেন:
আপুটা কতকিছু জানে !!!
সব বিষয়ে পারদর্শী ।
কংগ্রেচুলেশন্স শায়মাপু !
বিচারকের দায়িত্ব পালনে শুভকামনা ।
২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৫৯
শায়মা বলেছেন: হা হা মিররমনি......
আমি সকল কাজের অকাজী...........
কিন্তু আমার তো আজকাল গল্প লেখা ছাড়া কিছুই ভালো লাগেনা
২২| ২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৫৬
সামিয়া বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট আপু ++++++
২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৫৯
শায়মা বলেছেন: সামিয়া আপুনি!!!!!!!!!
থ্যাংক ইউ সো মাচ!!!!!!!! অনেক অনেক ভালোবাসা।
২৩| ২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:২৯
সুমন জেবা বলেছেন: বেসিক অনেক কিছুই জানলাম। ছবি তুলতে কাজে লাগবে ।
২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:৪৮
শায়মা বলেছেন: তোমার ছবি এমনিতেই অনেক সুন্দর ভাইয়া। যা কিছু আনন্দ নিয়ে করা হয় তা সুন্দর হতেই হবে। অনেক অনেক ভালোবাসা।
২৪| ২৭ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১৫
নিয়াজ সুমন বলেছেন: চমৎকার কিছু গাইডলাইন পেলাম।
এমন খুটিনাটি গুরুর্তপূর্ন বিষয় নিয়ে আরো পোস্ট চাই আগামীতে।
২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:১৯
শায়মা বলেছেন: আরও পোস্ট??
সে সব তো লিখবে যারা ছবি তুলবে তারা।
আমি তো শুধু কিভাবে দেখবো সেটাই লিখেছি.....
২৫| ২৭ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৩৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মনের আনন্দে যাহা করিবো তাহাই ঠিক। বাঁশি শুনে আর কাজ নাই সে যে ডাকাতিয়া বাঁশি। তোমার বাঁশি শ্রবণের অপেক্ষায় রইলাম। মাঝে মাঝে গান। আর চমৎকার পোষ্ট তো আছেই। যেমন এটিও চমৎকার তথ্যবহুল একটি পোস্ট। এখান থেকে ছবিয়ালরা অনেক প্রয়োজনীয় কলাকৌশল রপ্ত করে উপকৃত হবে অনুপ্রাণিত হবে বলেই আমার বিশ্বাস।
২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:২০
শায়মা বলেছেন: হুম ঠিক যেমন তুমি মনের আনন্দে কয়েক যুগ ধরে কাব্য রচনা করিয়া যাইতেছো ভাইয়ামনি!!!
হ্যাঁ ছবিয়ালদের চাইতেও যারা দেখবে তাদেরও হবে.....
২৬| ২৭ শে জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৩
মিরোরডডল বলেছেন:
কিন্তু আমার তো আজকাল গল্প লেখা ছাড়া কিছুই ভালো লাগেনা
তাহলে যেটা ভালো লাগে সেটাই করো আপুটা ।
Go with your heart.
নতুন গল্পের অপেক্ষায় ।
২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:২১
শায়মা বলেছেন: করবো করবো একটু ইজি হয়ে নেই আগে....
২৭| ২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:৪২
একলব্য২১ বলেছেন: মাঝে মাঝে মনে হয় তুমিও আমাকে একটা গল্পের বই মনে করো। যেই গল্পের বইটা পড়ে শেষই করা যাচ্ছে না ।
একদম মনের কথা বলেছ। লেখক লেখিকাদের এক ধরনের অন্তর্ভেদী ক্ষমতা থাকে। আর তা আছে বলেই তো তোমরা এ রকমভাবে লিখতে পারো, আর আমরা পাঠকরা তা পড়ার জন্য তীর্থের কাকের মত হা পিত্যেশ করে অপেক্ষা করি।
আমার ইদানিংকালের গল্পগুলো কসম আমি তোমার জন্য আর মিররমনির জন্য লিখি। আর তারপরই ঢুকিআপুটার জন্যও।
তোমার কসম কাটার দরকার নাই। আমার বা আমাদের কাছে তোমার কথা এমনিতে বেদবাক্যতুল্য। আমরা যে তোমার লেখার মুরিদ হয়ে বসে আছি এটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
আমার ঘটনা বা অঘটনাবহুল জীবনে এক মুহুর্তের জন্য কোনো গল্পের বইটাতে বোরিং বা ফাকা কোনো স্থান নেই। চমক যেন লেগেই থাকে।
কোন একটা বাংলা সিনেমার একটা ডাইলোগ শুনেছিলাম যেখানে নায়ক বলছে এ রকম যে " আমি ইতিহাস পড়ি না ইতিহাসের জন্ম দেই। " তুমি এত নানান কাজে নিজেকে সোপে দিয়ে ব্যস্ত রাখো তাতে তোমার জীবনে নানান চমৎকার বিষয় ঘটবে এটাই তো স্বাভাবিক। এতে অবাক হবার কিছু নেই।
কাল সারারাত শুনলাম বা শোনালাম .....
আমার গান শুনা নিয়ে কত পাগলামি ছিল (এখন এই উগ্র পাগলামি আর ততটা নেই।) সেই কথা একবার তোমার বলেছিলাম। দুই তিন বছর আগে আমার বাড়ীর কাছেই স্বপ্না department store-এ গেয়েছি দুপুরে দিকে শুধু ধনিয়া পাতা কিনতে। সেখানে ব্যাকগ্রাউন্ডে একটা ইংরেজী গান বাজছিল। গানটা আমি আমার ছোটবেলায় শুনেছি। কিন্তু কিছুতেই গায়কে নাম মনে করতে পারছিলাম না। আমি অনেকক্ষণ দাড়িয়ে রইলাম। গানের প্রথম কলি শুনার জন্য। আর তা শুনে বাড়ীতে ঢুকেই ইউটিউবে খুলে তৎক্ষণাৎ বের করে ফেললাম। এখন অবশ্য আর আগের মত অতটা পাগলামি না করলেও কিছুটা পাগলামি এখনও বজায় আছে। এত কথা বলার শানে নজুল হল বেশ কিছুদিন যাবত মিতালী মুখার্জির একটা বাংলা গান মনে করার চেষ্টা করছিলাম যা আমার খুব প্রিয় ছিল কিন্তু গানের কথা ভুলে গেছি। দু একদিন সার্চও দিয়েছিলাম ইউটিউবে মিতালী মুখার্জী বাংলা গান বলে। কিন্তু পাইনি। আর পরে তা ভুলেও গেছি। কারণ বাংলা গান কমই শুনা হয় বলে। তুমি যেই গানটা শেয়ার করেছো সেটা সেই গানটাই ছিল। এটাকে কি বলবে টেলিপ্যাথি। এখন লুপে দিয়ে সেই গানটাই শুনছি।
২৭ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৪৫
শায়মা বলেছেন: আমিও ছোটবেলায় এমন এক হারিয়ে যাওয়া গান খুঁজতে খুঁজতে একদিন পেয়ে গেলাম আমার মামার ক্যাসেট প্লেয়ারে। সেটাও অবশ্য ছোটবেলায়ই। হা হা
আর তুমি আমার কাছেই গানটা খুঁজে পেলে এটা জেনেও মজা পেলাম ভাইয়ু!!!!!!
হ্যাঁ টেলিপ্যাথি ভাইয়ু.....
তোমার ইমেইল দাও একটা মজার জিনিস পাঠাবো...... হা হা
আমার আই ডি [email protected]
২৮| ২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:৫০
মোঃমোজাম হক বলেছেন: আগে লিখলে পরীক্ষায় নির্ঘাত পাশ করতাম
পোষ্ট থেকে অনেক কিছু শেখার আছে, ধন্যবাদ।
২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:১৭
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়ামনি.....
আমি তো নিজে জানলে আগে থেকেই ক্যামেরা নিয়ে প্রাকটিস শুরু করে দিতাম।
২৯| ২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:২৩
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: চমতকার একটা পোস্টের জন্য ধন্যবাদ বনি। পোস্টে +++।
পড়লাম-দেখলাম-জানলাম এবং উপলব্ধি করলাম যে, শেখার কোন শেষ নাই। তা সে পড়ালেখা,ছবি তোলা কিংবা অন্য যে কোন কাজ।
২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:৩৭
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া আমাদের লাইভ দেখো।
কাল্পনিক ভালোবাসা ভাইয়া পোস্ট দিয়েছে। আরও জানো.....
অনেক ভালোবাসা।
২৯ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:৪৭
শায়মা বলেছেন: এই পোস্ট দেখো ভাইয়া
৩০| ৩০ শে জুন, ২০২১ রাত ২:০৯
জটিল ভাই বলেছেন:
সব মাথার উপ্রে ধিয়া গেলো। তাইতো পার্টিসিপেইট করি নাই
কতো রঙ্গ জানোরে শায়মাপি কতো রঙ্গ জানো!!
৩০ শে জুন, ২০২১ দুপুর ২:০৫
শায়মা বলেছেন: লাস্ট লাইনটা পড়ে তো চিন্তায় পড়ে গেলাম।
দেখি একটু জ্যোতির্বিদ্যা চর্চা করে।
তোমার কি চান্দের মত একটা মেয়ে বাবু আছে ভাইয়া???
এই যে দেখতে পাচ্ছি পুচ্চু একটা মেয়ে বাবু তোমার কোলে আর তুমি চশমা পরা হাসি হাসি মুখ।
৩১| ৩০ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:৪৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমার ইমেইল আই ডি [email protected] দিয়ে রাখলাম তুমি তো বিচারক প্যানেলে ভবিষ্যতে ঘুষপাতি দেয়ার জন্য তুমি না পড়লে তো সব বেকার । শুভদুপুর ।
৩০ শে জুন, ২০২১ দুপুর ২:১৮
শায়মা বলেছেন: ইমেইল আইডি দিয়ে কি বিচার করবো ভাইয়ু???
মানে কি পড়তে পাঠাবে??
তুমি কি ভেবেছো কবিতার বিচারকও আমি হবো!!!!!!!!!!!
ইয়া আল্লাহ!!!!!!!!!
আমাকে কবিতার বিচারক বানায় দিও। সবার আগে নিরুপমা, অপ্সরা, বনলতা, ঘরের পাতা যারা যারা লিখবে সবার আগে সেসব আউট!!!!!!!!!!!!!
ঘুষপাতি পাঠাতে ইমেইল একাউন্ট কেনো ব্যাংক একাউন্ট লাগে এইটাও জানোনা!!!!!!!! ডাবলল আউট বনলতা বনের পাতা উপমা ছাড়াও অন্যগুলাও!!!!!!!!!!
৩২| ০২ রা জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১৬
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: এত সুন্দর করে আমার আপুটা কিভাবে লেখে, আমি শুধুই অবাক হই !!!
আল্লাহ আমাকেও একটু ধৈর্য ধারণ করার শক্তি দাও, আমার Stamina বাড়িয়ে দাও।
০২ রা জুলাই, ২০২১ রাত ৯:২৭
শায়মা বলেছেন: হা হা তোমার ধৈর্য্য স্টামিনাও কম না ভাইয়ু......
কেমন আছো ভাইয়ামনি???
নিউ আর্ট এন্ড ক্রাফটস এর খবর কি ?
৩৩| ০৮ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:৩২
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ.. এ ছাড়া আর কি বলব.. ব্যাপক একটা গাইডলাইন..
০৮ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:২৭
শায়মা বলেছেন: হা হা হ্যাঁ ফটো কিভাবে দেখবো তার গাইডলাইন। কিভাবে তুলবো সেটার জন্য আরো কয়েক বছর লাগবে।
৩৪| ০৯ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:০৮
শেরজা তপন বলেছেন: পড়া শেষে এই মন্তব্যটা মুছে ফেলবেন;
আপামনি কি খুব টেনশনে আছেন?
আপনি একজনের পোস্টের মন্তব্য আরেক খানে করে এসেছেন( চেক ঢাবিয়ানের পোষ্ট)
০৯ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:১৭
শায়মা বলেছেন: হায় হায় কি বলো???
০৯ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:২৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমি হলাম মা দূর্গার বড় বোন। এক সাথে দশ হাতে কাজ করি।
মাঝে মাঝে দশ হাতে গন্ডোগোল লেগে যায় তখন এ হাতের কাজ ও হাত করে বসে থাকে।
০৯ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:২৬
শায়মা বলেছেন: যাইহোক আমার নিউ ভিডিওগ্রাফি দেখো
সকল ফোটোক্রেডি আসমা
৩৫| ০৯ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: দেখে আসলাম~ কি লিখি তোমায়...
অন্য একাউন্ট থেকে লাইক দিয়ে এসেছি
ফটোগ্রাফি- এরেঞ্জমেন্ট খুব মনোমুগ্ধকর!
০৯ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৫৫
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া ঘরবাড়ি আশপাশ পুতুল টুতুল গান নাচ সব নিয়েই মাঝে মাঝে খেলাধুলার কাজ আর কি। কালকে বসে বসে বানিয়েছিলাম! হা হা
৩৬| ০৯ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শুধু একটা লাইক আছে সেটা আমার দেয়া । একটা কমেন্ট “সুন্দর” আমার। চমৎকার হয়েছে ।
০৯ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৫৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ু। লাইক টাইক বা কোনো কিছুর জন্য রাখিনা। এক্সপেরিমেন্ট কালেকশান।
৩৭| ১০ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:০২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তুমি গা্ইলে আরও ভাল লাগতো। “আমারো পরাণ যাাহা চায় তুমি তাই” গানটা তোমার কন্ঠে অসাধারণ হবে মনে হয়। এর আগে পিনাকেতে গানটা দারুন গেয়েছো কিন্ত ।
১০ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:১৪
শায়মা বলেছেন:
৩৮| ১০ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:২৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পেয়েছি সত্যি ভাল হয়েছে। কনগ্রেচুলেশন ।
১০ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৪০
শায়মা বলেছেন: কি পেয়েছো!!!!
৩৯| ১০ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৩৬
একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,
তোমার লতার গানটা শুনলাম। দারুণ। কোন কথা হবে না।
শুধু ইংরেজী না আমি বাংলা গানও শুনি। আমার একটা প্রিয় বাংলা গান শুনো।
view this link
১০ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৪১
শায়মা বলেছেন: এখুনি শুনছি!!!!!!
ভাবছি একটা কাব্য লিখবো!
কাল পরশু বা আজ রাতেই!!!!!!!
যেমনে লিখতাম সেই আদি যুগে এন্টার চেপে মনের কথা কাব্য!!!!!!!
৪০| ১০ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৪৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমারা পরাণো যাহা চায় গানটা তোমার শায়মা শ্যামা ইউটি উব চ্যানেলে ওটা তোমার কন্ঠে গাওয়া তাই না??
১০ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৫১
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ। ২০০৮ এ স্টুডিও রেকর্ডিং ছিলো। তাই রেখে দিয়েছি।
৪১| ১০ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৫৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর হয়েছে। তুমি একজন দক্ষ সিংগার । তোমার নৃত্য বিষয়ক কিছু সংগ্রহ নেই মনে হয়। আছে কি? থাকলে মন্দ হতো না।
১০ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:১৮
শায়মা বলেছেন: আছে!!!!!!!!!!!! কিন্তু দেবো না!!!!!!!!!
৪২| ১১ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৩২
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: আলোচনার বিষয়বস্তুটি ইন্টারেস্টিং ছিল সাথে আপনার উপস্থাপনাটাও । অনেক শুভকামনা ।
১১ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৪৮
শায়মা বলেছেন: আপুনিমনি!!
কেমন আছো??
কি লিখেছো আজকে???
অনেক অনেক থ্যাংকস আমার লেখাটাও পড়বার জন্য।
৪৩| ১১ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৪০
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: শায়মা আপু,
তুমি বেশ চমৎকার, বেশ প্রাণবন্ত। অনেক অনেক শুভকামনা তোমার জন্য আপু। ☺
-বিপাশা
১১ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৫৩
শায়মা বলেছেন: হা হা থ্যাংক ইউ সো মাচ।
ছোটবেলায় নাকি শয়তানের লাঠি ছিলাম। এখন ভালো হয়ে গেছি!!!!!!
যাইোহক দুঃখের জায়গা নাই জীবনে। কখন মরে যাই ! বাপরে!!!
যতক্ষণ আছি আনন্দে বাঁচি।
৪৪| ১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:১২
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্। এমন ই থেকো। ☺
১২ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:২০
শায়মা বলেছেন: হা হা অনেক অনেক ভালোবাসা আপুনি!!
মনে হচ্ছে তুমি একটা পুচ্চু আপুই হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৫:৫৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চমৎকার উপস্থাপনা।