নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
"হাই টি" এই শব্দটাই শুনি জীবনে প্রথম আমাদের স্কুলের বৃটিশ প্রিন্সিপ্যাল যেদিন আমাদেরকে স্কুল শেষে হাই টি এর জন্য ইনভাইট করেছিলেন সেদিন। লাঞ্চ না ডিনার না নিদেন পক্ষে টি পার্টিও না এটা আবার কি "হাই টি"? এটা নিয়ে কেউ কেউ আলাপও করে জেনে ফেল্লাম ব্রেকফাস্ট এবং লাঞ্চের মাঝে সময়ের কম পার্থক্য যখন মানে যখন মানুষ বেলা গড়িয়ে ঘুম থেকে উঠে বেলা চড়িয়ে কিছুমিছু খায় তখনই তাকে ব্রাঞ্চ বলে যেমন তেমনই হাইটিও বেলা গড়িয়ে বিকেল বিকেলে ভারী বা ঠিক ভারীও না এমন কিছু খাওয়াকেই হাই টি বলে। যাকগে সেসব নিয়ে ভাবনার সময় ছিলো না আসলে। আমরাও বেলা গড়িয়ে চড়িয়ে সেই হাই টি পার্টিতে এত শত কেক বিস্কিট দেখেই খুশি। খেয়ে তো বটেই। সেই হাই টি এর মেন্যু কি হয় কেমনে হয় এত সব ভাবনার সময় নেই তখন আর।
এরপর এক যুগ কেটে গেছে। জ্ঞান বুদ্ধি বাড়ার সাথে সাথে জানাও হয়েছে অনেক কিছুই। শুধু হাই টি বললেই হলো না বা আফটারনুন টি বললেই হলো না সেসব কেনো বলছে কি কারণে সেসবও জানতে হয় এখন আমাকে। মানে সোজা কথা বয়স বেড়েছে তো। যাইহোক নিজে জানার সাথে সাথে ভাবি আমার মত যারা হাই টি তে যায় বা খায় তারাও অনেকে হয়ত আমার মতই ঠিকঠাক জানে না এসব কি কারা এনেছিলো কেনোই বা এনেছিলো বা কেউ কেউ জানে কিন্তু যারা জানে না তাদের জানতে দোষ কি? আর আমি যদি একটু জানাতেই পারি। তাই ভাবলাম এবার এই শিক্ষা দীক্ষা নিয়ে একটু লিখি ও আমার হাতে কলমে হাই টি টেবল সজ্জার কিছু চিত্র প্রদর্শনী করি।
হাই টি মানে কি উচ্চ চা!! ওমা এটা আবার কেমন কথা!
তখনও চা চক্র বা টি পার্টি কোনো সামাজিক অনুষ্ঠান নয়, কিন্তু উচ্চবিত্ত শ্রেনীরা লাঞ্চ ও ডিনারের মাঝে চা পান করতেন। সাথে কিছু মিছু বিস্কিট কেক ইত্যাদি ইত্যাদি। উচ্চবিত্তরা তো কত কিছুই খায় কত কিছুই করে কিন্তু শ্রমিক শ্রেণীগুলির জন্য কি আর সেসব সাজে বা সাজতো? সে ছিলো অষ্টাদশ শতাব্দীর দিকের কথা। উচ্চবিত্তরা যাই করুক না করুক শ্রমিকদের এই টি খাবার জন্য ছিলো ভিন্ন সময়সূচী এবং ভিন্ন বাজেট। চা তখনও এতটাই দামী যে শ্রমিক শ্রেণীর জন্য চায়ের পিছে অর্থ নষ্ট করার সামর্থ্য ছিলো না। ক্লান্ত শ্রান্ত কারখানার কর্মীরা যখন সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত বাড়ি ফিরতেন বা আরও পরে তখন তারা থাকতেন ক্ষুধার্ত! তাই সে সময়ে যুক্তরাজ্যের শিল্প এলাকায় উত্তর ইংল্যান্ড এবং দক্ষিণ স্কটল্যান্ডের শ্রমিক শ্রেণীর জন্য প্রচলন করে এই হাই টি এর। বৃটিশ হাই টিতে থাকে চা, রুটি, সবজি, পনির এবং মাঝে মাঝে মাংসের আয়োজন। বৈচিত্র্যের মধ্যে থাকে পাই, চিপস এবং ক্র্যাকার এসব।এই হাই টি তখন উচ্চ শ্রেণীর মানুষের জন্য সামাজিক অনুষ্ঠান তবে শ্রমিকদের জন্য এটি বড় প্রয়োজন ছিল।
আচ্ছা একে 'হাই টি' বলা হয় কেনো?
এর একটি সম্ভাব্য ব্যাখ্যা হল যে এটি টেবিলে পরিবেশিত হত, আরামদায়ক চেয়ার বা সোফায় বসা যেত। যদিও উচ্চবিত্তরা তাদের নিজস্ব স্টাইল গড়ে তুলেছিলো।চা কেক বিস্কিটের সাথে সাথে স্যামন ফিশ এবং ফলের সংযোজন করা হয়েছিলো। আবার পাইও ব্যবহার করা হয়। হা হা পাই এর সাথে হাই এর একটা মিল আছে। যাই হোক আর তাই হোক আমি এত কিছু বুঝিনা বুঝতেও চাই না। আমি জানি আনন্দধারা বহিয়ে দাও ভূবনে.....
তাই যখন গতকাল কেউ কেউ বাসায় আসিবেন ও বৈকালিক নাস্তা খাইবেন বলিয়া আব্দার করিলেন আমি বিরক্ত হইতে হইতে গট দ্যা আইডিয়া হাই টি!!!!!!!!!!!
কিনে আনলাম মিঃ বেকার থেকে আমার প্রিয় পেস্ট্রী নানা রঙ্গের নানা ঢঙ্গের। সুফিয়াকে বললাম কিমার চপ বানাতে কারণ মাংসের আইটেম বাংলাদেশি নিজস্ব স্টাইল হাই টি আমার।
এরপর বসলাম পাস্তা কালারফুল আর্টিস্টিক লুক দিতে ব্রকলী, গাজর মাজর এইসব মিশাতে, এরপর কেশুনাট সালাদ চিকেন আইটেম বাড়াতে। এরপর একটা ট্রেতে মিটলোফ বিফ লোফ পনির টনির বিস্কিট মিস্কিট আঙ্গুর টাঙ্গুর দিয়ে বানালাম কিছু মিছু।
তারপর সব্জী ড্রাই চিপস। এটা কিন্তু ইয়াম্মী ঢালী থেকে এনেছি।
আরও নানা রকম নাটস। সাসলিস থেকে স্যুগার পাফ এবং কেশুনাট কেক। এরপর স্যুইট কর্ণ ক্রিম ফ্রাপো দিয়ে উপরে আবার স্ট্রবেরী বসিয়ে দিলাম। টিন কুচি কুচি সব্জী দিয়ে সালাদ আবারও দেশীও স্টাইল আনতে পটাটো চানাচুরের সাথে পনির গুড়া মিশিয়ে কিছু মিছু বানালাম আর কি।
ওহ প্রিঙ্গেলসও সাজিয়ে দিয়েছিলাম রঙ্গে ঢঙ্গে। যাইহোক সব কিছু সাজিয়ে গুছিয়ে মাঝে বসিয়ে দিলাম আমার সেন্টেড ক্যান্ডেলের ভোটকা জারটাকে। আর ফুলদানীতেও কিছু মিছু ফুল ছিলো। যাইহোক সব সাজিয়ে আমি আনন্দে আত্মহারা। এইদিক দিয়ে ছবি তুমি ঐ দিক দিয়ে তুলি। শান্তিই হয় না।
সুফিয়া বলে- আফা পাফগুলা তো নরম হইয়ে যাবে, পাস্তা তো ঠান্ডা হইয়ে যাবে হেন তেন পেন পেন।
আমি বললাম= চুপ ...... দেখছো না আমি ছবি তুলছি।
সুফিয়া বলে আফা ঠান্ডা খানা আর নিমচানো কুচমুচি কি ভালা লাগবো কাইতে ? খাওন যাইবো?
আমি বললাম চুপ থাকো মানুষের ভালো লাগলো কি লাগলো না খেতে পারলো কি পারলো না তাতে আমার কি???
আমার কাজ সুন্দর করে খানা সাজানো আর ছবি তোলা। মানুষজন খেতে পারলো কি পারলো না তাদের কাজ.......
উহা আমার কাজ নহে.......
সকল বিরক্তিকর কাজের মাঝেও আনন্দ খুঁজে নেওয়াই আমার কাজ। ঝগড়া ঝগড়ি, মারামারি হলেও।
যাইহোক আপাতত হাই টি এন্ড বাই টি.......
মানে লেখা থেকে বাই বাই এবং হাই টি চিত্র প্রদর্শনী চলুক...... নিন্দুকেরা ডু নট সে হাই টি না ছাই টি
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৩৬
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই। আমাদের দেশীয় ভাই টি, বোন টি চাচী মামা খালা টি করবো ভাবছি।
কিশোয়ার পারলে আমি না কেনো???
২| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৩৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হাই টি সম্পর্কে জানলাম। এত সুন্দর পরিবেশন, চোখ জুড়িয়ে যায়। খুব ভালো লাগলো। খাবারগুলি আগে খেতে হয় নাকি টি আগে খেতে হয়। এই নিয়মগুলি বললে আরও ভালো হত।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৪৪
শায়মা বলেছেন: আগেও না পরেও না।
এক চুমুক চা আরেকবার হা.....
আর এই হা দিয়ে যা যা
মানে যা যা খুশি.......
৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৫২
মিরোরডডল বলেছেন:
পরিবেশনা মনোমুগ্ধকর !
আপু মিঃ বেকারের পেস্ট্রিগুলো আমার এখানে পাস করে দাও প্লীজ
সুফিয়াকে বললাম কিমার চপ বানাতে কারণ মাংসের আইটেম বাংলাদেশি নিজস্ব স্টাইল হাই টি আমার ।
ছবিতে কোনও কিমার চপ দেখালাম না
থাকলে সেটাও দিও আমাকে ।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৫৭
শায়মা বলেছেন: আমার সবচেয়ে পছদ মিঃ বেকারের পেস্ট্রী।
আর কেশুনাট কেক ছিলো সাসলিস এর।
দাঁড়াও কিমার চপের ছবি দিচ্ছি সব ছবি দেওয়া যাচ্ছিলো না আর পুরা টেবিলেরও না আর পাশেও ড্রিংকস এর একটা টেবিল ছিলো।
ছবি দিতে পারিনি।
ওয়েট এখন দিচ্ছি।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:০২
শায়মা বলেছেন:
এবার দেখতে পাচ্ছো মিররমনি!!!!!!
৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৫৪
স্প্যানকড বলেছেন: সুফিয়া বলে আফা পাফগুলি তো নরম হইয়ে যাবে ! হা হা হা... হাই টি ওসব ধনিদের কারবার আমগো টং চা বেস্ট ! লগে দুইটা লাঠি বিস্কুট ভিজাও আর চুমুক দাও। আহ! কি টেস্ট ! এর লগে ল্যাতিন, ইউরোপীয়ান, পুতিন রে গালা গাল দাও। ভালো থাকবেন।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:০৪
শায়মা বলেছেন: হা হা তোমার গালাগাল শুনলে তো ল্যতিন প্যাতিন হয়ে পাতিল হয়ে গলায় কলসী দিয়ে ডুবে মরতো খালে।
আর পুতিন তো পুঁতির মালা গেঁথে লেসফিতা নিয়ে বের হত রোডে।
৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৫৪
মিরোরডডল বলেছেন:
ঢাবিয়ান বলেছেন: আমাদের বিকালের নাস্তায় ডাল্পুরি, সিঙ্গারা, সমুচা, পেয়াজু, ঝালমুড়ির কোন তুলনাই হয় না।
১০০% সহমত
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:০৫
শায়মা বলেছেন: আমিও....... সহমত।
এবারে আনবো বাংলাদেশীও পেঁয়াজু টি, বা সামুসা টি বা সিঙ্গারা টি ওকে????
৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৫৪
সোনাগাজী বলেছেন:
৫ তারা হোটেলের ছবি থেকে সিনথেসাইজ করা, মনে হচ্ছে।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৫৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!
কেমন হয়েছে বলো বলো!!!!!!!!!
আমার হোটেল দশ তারা......
যাইহোক যাক রাগ দুঃখ ভুলে আমার পোস্টে এলে তাই অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়ামনি!
আর যেন বকা ঝকা দিও না তাইলে কিন্তু আবার আমি রেগে যাবো।
৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:০১
মিরোরডডল বলেছেন:
সুফিয়া বলে আফা ঠান্ডা খানা আর নিমচানো কুচমুচি কি ভালা লাগবো কাইতে ? খাওন যাইবো?
হায়রে !!!! সুফিয়াও বুঝলো আর আমাদের আপুটা বুঝলো না !!
ঠান্ডা নিমচানো খাবার খাওয়ার চেয়ে না খাওয়াও ভালো
সকল বিরক্তিকর কাজের মাঝেও আনন্দ খুঁজে নেওয়াই আমার কাজ।
ঘটনা কি আপুটা ? বার বার বিরক্তিকর বলার কারন কি ? খাদকগুলো কারা এসেছিলো যে তুমি বিরক্ত
বিরক্তি হয়েও যদি এতো সুন্দর আয়োজন হয়, তবে কেনো না !
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:০৭
শায়মা বলেছেন: মানে একটার পর একটা গেস্ট লেগেই আছে। আজকেও এসেছিলো দু'জন।
তো আমি মাছের তেলে মাছ ভেঁজে ফেললাম।
কেমনে দেখতে চাও!!!!!!!!!
ওকে দাঁড়াও দেখাচ্ছি।
৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:০৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: সুফিয়ার আফা তো বড়-ই দুষ্টু ঠান্ডা খানা আর নিমচানো কুচমুচি পরিবেশন করে ঢং ঢাং করে! সুফিয়াকে পেলাস তার আফাকে মাইনাচ।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:০৯
শায়মা বলেছেন: সুফিয়া আসলেই আমার ছবি তুলতে তুলতে খানা পিনা ঠান্ডা বানানো দেখে রাগ করে চলে গেছিলো।
যাক যাক আমার কি!!!!!!!!!!
আমি কি কাউকে ভুই পাই নাকি!!!!!!!!!
নাকি পাত্তা দেই!!!!!!!!!!!!!
নো পাত্তা মাত্তা ছাত্তা!!!!!!!!!!!
৯| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:০৮
মিরোরডডল বলেছেন:
স্প্যানকড বলেছেন: সুফিয়া বলে আফা পাফগুলি তো নরম হইয়ে যাবে ! হা হা হা... হাই টি ওসব ধনিদের কারবার আমগো টং চা বেস্ট ! লগে দুইটা লাঠি বিস্কুট ভিজাও আর চুমুক দাও। আহ! কি টেস্ট ! এর লগে ল্যাতিন, ইউরোপীয়ান, পুতিন রে গালা গাল দাও। ভালো থাকবেন।
বিকেল সন্ধ্যায় পূর্বাচলের রাস্তার পাশের টং দোকানের মালাই চা আর সাথে পিঠা বা পেঁয়াজু, সাথে সানসেট হলেতো কথাই নেই, বেস্ট হাই টি
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:১৭
শায়মা বলেছেন: ওরে টং মং কেনো এত!!!
রাস্তার ধুলা এই চায়ের আরেক উপকরণ মনে রেখো মিররমনি!!!!!!!!!!!!!
১০| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভেরি ভেরি স্পেশাল টি দারুন খাসা। দেখতে অসাম হয়েছে।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:১৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ !!
১১| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:১৩
মিরোরডডল বলেছেন:
পেয়েছি আপু । এই কিমার চপে কেউ হাত দিবে না ।
জুনাপুকে একটা পিস দিবো, আপুরও চপ পছন্দ, বাকি সব আমার
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:১৯
শায়মা বলেছেন: হা হা ওকে ওকে তোমার জন্য পারসেল করে পাঠায় দেবো!
১২| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:১৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ছবিগুলো লোড হয় নাই। ছবিগুলো একটু পর এসে দেখে যাব, আর খেয়ে যাব যদি মিষ্টিবিহীন হয়। তো, আমি আরো কিছু লোড বাড়াইয়া দিয়া যাই। এগুলো আমার মেয়ের খুব ফ্যাভারিট ছিল।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:২৪
শায়মা বলেছেন:
ভাইয়ু!!!!!!!!!!!
আজ বানিয়েছি মালটা টি
১৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:১৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সব টির সেরা টি তো হাইটিই, তাতে কোনো সন্দেহ নাই।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:২৫
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া যাক তুমি হাই টি বললে।
তবে নিন্দুকেরা নাক শিটকাবেই।
বলবে হাই টি না ছাই টি!!!!!!!
১৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:১৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পাগল হইয়া যাওয়ার মতো অবস্থা, তবে, আমি মাথা ঠান্ডা রাখতে পারি। ভোজনরসিকও না, পেটুকও না, যেটা প্রয়োজন, যতটুকু প্রয়োজন ততটুকুই খাব।
স্যান্ডউইচ
বাদাম/ক্যাশিও
ছোলা বা মটর আছে বোধহয়
চমৎকার আয়োজন। নিট অ্যান্ড ক্লিন, হাই ফাইন সাত তারা হোটেল
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:২৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু!!!!!!!!
বললাম না সাত তারা পাঁচতারা না!!!!!!!!!!
আমার হোটেল দশ তারা!!!!!!!!
কিছুদিন পর একশো তারা বানায় দেবো ।
একদম আকাশের লক্ষ্য তারাও ফেইল।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:২৭
শায়মা বলেছেন:
এই নাও দই খাও।
সাথে আজকের পুরা টেবিল.....
১৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৩১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
আজ বানিয়েছি মালটা টি
আমি অবশ্য মালটা টি খেয়েছি আগেই, ২০১৫ সালে। আপনার বানানোর পদ্ধতি জানি না। আমার অফিসে এক কলিগ আসলেন। রঙ চা দেয়া হয়েছে। তিনি দুই কাপের জন্য দুই কোয়া মালটা আনতে বললেন। তারপর বললেন, লেবুর মতো মালটার কোয়াটা চিপে রস ঢালতে চায়ে। স্বাদে ও গন্ধে এমন অদ্ভুত সুন্দর একটা চা হলো, আমি অভিভূত হয়ে গেলাম।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৩৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ঠিক সুফিয়ার ভাষায় নিমচানো পাফ খেতেও আমার যেমন নো প্রবলেম ঠিক তেমনি মাল্টা দিয়ে কিছু মিছু একটা বানানোতেও আমার নো প্রবলেম। আমি লিকার বানালাম। তার মাঝে মালটার টুকরা ছেড়ে দিলাম । সুন্দর ট্রান্সপারেন্ট কেটলীতে ঢেলে তারপর কাপে কাপে মধু আর মালটা চেপা......
১৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৩৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,
এরকম হাই-টি খেলে পেট ভরে ঢোল হয়ে ঘুমের হাই চলে আসার কথা।
তা এতো কষ্ট টষ্ট করে ঢাকার ভাঙা-চোরা রাস্তায় উষ্ঠা খেতে খেতে মিঃ বেকার - টেকার, ( অথবা মিঃ বিন) সাসলিস-টাসলিস, ঢালি-মালিতে দৌড়াদৌড়ি না করে থ্রি-ডি প্রিন্টারে প্রিন্ট ট্রিন্ট করে বানিয়ে নিতে পারতেন।( থ্রি-ডি প্রিন্টারে আজকাল দালান-টালানও অনায়াসে বানিয়ে ফেলা যায়) বেচারী সুফিয়াকেও কিমা টিমার চপ টপ বানাতে হতোনা ।
রাত অনেক, আপনার হাই-টি পড়তে পড়তে হাই উঠছে...........................
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৪৫
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা ভাইয়া!!!!!!!!!!!
কসম তোমাকে অনলাইনে দেখে আমি এই পোস্ট পাবলিশ করেছি।
নাইলে কাল সকালে করতাম।
আমি জানতাম হাই উঠুক আর বাই উঠুক তুমি এই পোস্ট দেখে এমন একখানা কমেন্ট করবে তাই দেখে হাই মাই চলে যাবে। ঘুম তো বহুৎ দূর!!!!!!!!!!
সেই ফেস পেইন্টিং এর মত।
১৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৩৭
একলব্য২১ বলেছেন: হাই টি শব্দের সাথে পরিচিত ছিলাম। কিন্তু এই শব্দের পিছনের ইতিহাস জানা ছিল না। সচিত্রভাবে জানানোর জন্য শায়মা আপুকে ধন্যবাদ।
খাইছে আমারে এ দেখি এলাহি কাণ্ড। আচ্ছা উপর থেকে পাঁচ নম্বর ছবিতে একটি কাচের গ্লাসে সাদা দুধের মত ওটা কিসের পানীয়।
রাজকীয় পোস্ট।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৪৮
শায়মা বলেছেন: ওটা ড্রিংক না!!!!
সেন্টেড ক্যান্ডেল ......
দাঁড়াও আগুন জ্বলা ছবি দেই।
০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৫০
শায়মা বলেছেন:
এই দেখো.....
১৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৫৯
একলব্য২১ বলেছেন: হায় খোদা! পরের ছবিগুলোতেই তো ছিল সিন্টেড ক্যান্ডেল। আর আমি দেখে প্রথমে ভেবেছি বোরহানি। তারপর ভাবলাম এই সব খাবারের সাথে তো বোরহানি যায় না। তা হলে কি।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:০৬
শায়মা বলেছেন: না না বোরহানি না কিন্তু তুমি বলার পর দেখলাম আসলেও তো এই ক্যান্ডেল বোরহানী মার্কা।
পিংক পার্পেল ব্লু অনেক রং ছিলো। সবকটাই নিতে ইচ্ছা হচ্ছিলো কিন্তু এতই দাম। এতগুলা নিলে মাইর খেতে হবে।
১৯| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:০৬
অপু তানভীর বলেছেন: দাওয়াত না দিয়ে এসব ছবি দেওয়ার মানে কী ?
০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:০৭
শায়মা বলেছেন: তোমার দাওয়াৎ .........
ডোর ইজ ওপেন অলওয়েজ.......
২০| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:১২
একলব্য২১ বলেছেন: তোমার রাজকীয় পোস্টে সামু একদম চকচক ঝকঝক করেছে। দারুণ প্রেজেন্টেশন।
যদিও অন্য অনেকে মত আমারও প্রিয় বৈকালিক খাবার সিঙ্গারা, সমুচা, ভেজিটেবল চপ, কাটলেট, ঝালমুড়ি টাইপ খাবার।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:১৯
শায়মা বলেছেন: আমার এই রাজকীয় রং ঢং দেখে যে কত মানুষ আমাকে কত কিছু বলে।
তাতেও আমার লজ্জা নেই। আমি খানাপিনা যাই হোক সাজসজ্জাটি চাই .......
বৈকালিক খাবার সিঙ্গারা, সমুচা, ভেজিটেবল চপ, কাটলেট, ঝালমুড়ি এসব নিয়েও রাজকীয় পোস্ট দেবো একদিন।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৫৪
শায়মা বলেছেন:
তোমার জন্য মগজের কাটলেট
২১| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:২৫
মিরোরডডল বলেছেন:
হায়রে শুভ !!!
আপু শুভর জন্য কোন খাবার না, শুধু একটা সেন্টেড ক্যান্ডেল দিয়ে দাও
তাও ভালো যে বলে নাই ওটা ফালুদা কিনা ।
ইস !! কেনো যে মনে করলাম, এখন আমার ফালুদা খেতে ইচ্ছে করছে
০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩৫
শায়মা বলেছেন: আসলেই ঐ ক্যান্ডেল বোরহানী মার্কা।
গোলাপী নিল আনলে তুমি ফালুদাই ভাবতে
যাইহোক মাছের তেমে কেমনে মাছ ভেঁজেছি আজ বলতে গিয়ে ভুলে গেছিলাম।
এখন বলবো।
গেস্টদের আনা ফল দিয়েই ফ্রুট সালাদ।
কালকের বাঁচানো পেস্ট্রী থেকে কয়েক টুকরা।
স্যান্ডুইচ অবশ্য বানাতে হয়েছে আবার আজকে....
তবে পাস্তাটাও সিদ্ধ করা ছিলো শুধু একটু সবজী মাংস মিশিয়ে হেন তেন করে সাজিয়ে দেওয়া।
ওহ তারা আবার প্রিমিয়াম স্যুইটস এর মিষ্টি আর দইও এনেছিলো।
২২| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩২
একলব্য২১ বলেছেন: তারপর এবার বলো তোমার অথিতিরা এই রাজকীয় ambience আর খাবার খেয়ে কি বললো।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩৬
শায়মা বলেছেন: কি আবার বলবে? সেই একই কথা?
এটা কি কোনো হোটেলে আসলাম নাকি?
আমি বললাম হ্যাঁ এটা দশ তারা হোটেল।
অবশ্য নিমচানো পাফ আর ঠান্ডা পাস্তা খেয়ে পরে মনে হয় মনে মনে বলতে পারে দশ এর শুন্যটা আগে দিয়ে দেবো নাকি???
আর ঐ ১ হলো কষ্ট করার জন্য।
২৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩৮
একলব্য২১ বলেছেন: মিরোরডল, বিশ্বাস করো। বোরহানী আমার অসম্ভব প্রিয় ড্রিংক। আমার কাছে যখন মনে হল এটা বোরহানী তারপরই আমার মাথা খারাপ। অন্য কোন ছবিই আর আমি মনোযোগ দিয়ে দেখি নাই। আমার আত্মা বোরহানী খাবারের জন্য কি crave হচ্ছে তা বলে বুঝাতে পারবো না। কালকে যে করেই হোক বোরহানী খাবো। না হলে বাঁচবো না। হা হা হা।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৪৫
শায়মা বলেছেন: বোরহানী বানানো একদম সোজা.....
বোরহানী রেসিপি
প্রস্তুত প্রণালী
কাঁচা মরিচ, পুদিনা পাতা, ধনে পাতা, একসাথে বেটে, বিট লবণ পাটায় গুঁড়া করে মিহি করে, সমস্ত উপকরণ একসাথে অল্প পানি দিয়ে গুলে দইয়ের মধ্য দেয়া হয়। তারপর মিষ্টি দই, টক দই সহ সমস্ত উপকরণ ডিমের নাড়ুনী দিয়ে ১০ মিনিট নাড়া হয় কিংবা ব্লেন্ডারে মিশ্রিত করা হয়।
২৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৪৪
মিরোরডডল বলেছেন:
একলব্য২১ বলেছেন: তারপর এবার বলো তোমার অথিতিরা এই রাজকীয় ambience আর খাবার খেয়ে কি বললো।
এগুলোতো খাবার জন্য না, দেখার জন্য
আপুতো একটু আগে বলেই দিলো, খেতে পারলে খাবে নইলে না ।
আর সুফিয়া আসল কথা বলেছে, সব খাবার ঠাণ্ডা ।
এই মজাদার কিমা চপ যদি ঠাণ্ডা হয়, এটা কি আমরা খাবো ?
নো ওয়ে......
আই ওয়ান্ট হট ফুড হট ।
হট ড্রিংক্স সুড বি এক্সট্রা এক্সট্রা হট
অথিতিরা ফর সিওর না খেয়েই, শুধু খাবার আর আপুর সাথে সেলফি তুলে গেছে
০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৪৬
শায়মা বলেছেন: আলু চপ তোমাকে আবার গরম করে দেবো ছবি তোলা হলে।
অতিথিদেরকেও গরম করে দিয়েছি।
আমি তো সবই জানি হাউ টু ম্যানেজ দেম অল.....
২৫| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৪৫
গরল বলেছেন: এতসব খাবারে ছবি দেখে জিভে জল আটকাতে পারলাম না, কফি শপে যেয়ে ডোনট, টিরামিসু আর কফি খেয়ে এসে পরে কমেন্ট করলাম। আমি চা এর সাথে কলিজা সিঙ্গারা অনেক মিস করি।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৪৮
শায়মা বলেছেন: ডোনাট আমার অতীব প্রিয়।
তাও আবার যে সে ডোনাট না। গ্লেজড ডোনাট!
কলিজা সিঙ্গারা!!!!!!!!!!!!! ওক্কে!!
০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৫২
শায়মা বলেছেন:
এই নাও বানায় আনলাম কলিজা সিঙ্গারা......
২৬| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৫৫
মিরোরডডল বলেছেন:
হা হা হা...... আপু মাছের তেলে মাছ এইটা ভালো করেছো ।
শুভ, বোরহানি আমিও খুব লাইক করি ।
এটাতো হোম মেইড করাই যায়, ইজি ।
ইচ্ছে হলেই করে খাওয়া যাবে কিন্তু ফালুদার কি হবে
ওটা শুধু দোকানেরটা ভালো লাগে, তাও আবার আড়ং -এর ক্যাফের ফালুদা ।
এর মাঝে আবার গড়ল এখন কলিজা সিঙ্গারার কথা মনে করালো
কেমন লাগে !
কি আর করা এখন যাই, সারারাত আর ঘুমালাম না, সকাল হয়ে গেছে ।
এখন গিয়ে চা বানাই ।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৫৮
শায়মা বলেছেন:
তোমার জন্য কলিজা মগজ সব....
২৭| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১:০৪
একলব্য২১ বলেছেন: এর মাঝে আবার গড়ল এখন কলিজা সিঙ্গারার কথা মনে করালো
কেমন লাগে !
হা হা হা
বিশ্বাস করো গ্লাসে বোরহানীর (দৃষ্টিভ্রম) দেখার পর তখন থেকে মুখ থেকে লোল পড়ছে। হা হা হা...
০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:০৫
শায়মা বলেছেন: হা হা বুঝেছি বুঝেছি। এখন সব যোগাড় যন্ত্র করে বাঙ্গালী পাড়া থেকে কিনে ফেলো। তারপর নিজে নিজে বানিয়ে নিজেই খেয়ে ফেলো।
এই জুনে আমি অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছি ইনশাল্লাহ।
আমিও গিয়ে বানিয়ে দিতে পারি।
যদি ততদিন বাঁচি.....
২৮| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমাকে খাবারের ছবি দেখিয়ে লোভ দেখাচ্ছেন নাকি?
গত দুই বছর পাগলের মতো খেয়েছি। ফলাফল ৯০ কেজি হয়ে গেছি। এখন আমি ডায়েট করছি। খুব সামান্য খাই। ওজন কমতে শুরু করেছে। আমার ইচ্ছা আছে ৬৫ কেজি হবো।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:০৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু!!!!!!!!
বার্গার বানাইনি তো।
৯০ কেজি শুধু খেয়ে হওনি। সারাদিন বসে বসে কম্পুটারেও হয়েছো।
আমারও একই অবস্থা ৯০ হইনি বটে তবে লকডাউনে ১০ কেজি যে বেড়েছে হাজার স্যুইমিং সাইক্লিনে কমে না।
২৯| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১:৩৬
একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,
তোমার এই পোস্ট যখন পড়ছিলাম। মনে মনে ভাবছিলাম গাজি সাহেব যদি এই পোস্টে আসতেন, কমেন্ট করতেন, তা হলে খুব ভাল হতো। যেই না রিফ্রেশ করলাম দেখি উনার কমেন্ট। আমি উনার ইন্টারন্যাশলান পলিটিক্সের উপর লেখা খুব মন দিয়ে পড়ি। অনেক সময় আমার অনেক প্রশ্নের উওর উনার লেখায় বা কমেন্টে পাই। আর উনার বক্র কমেন্ট পড়ে খুব হাসি।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:২৭
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া মনে হয় ভুল করে এসেছিলো।
যাইহোক নাও ভুল করে আসতে পারে কারণ ভাইয়া আমাদের মত এত কিছু মনে রাখে না । বড় ভাইয়ার মত যা খুশি বলে দেয়।
তবে আজকালকার আমরা তো বড় ছোট মানিনা তাই খেপে যাই। কিন্তু ভাইয়াও স্বভাব ছাড়তে পারে না মানে মাঝে মাঝে ভুলে যায় এই বেয়াদপ আমাদের সাথে এইভাবে বললে আমরা মানবো না।
যাইহোক তার নিউ নিক দেখে আমার সত্যিই ভালো লেগেছে।
ভাইয়া রেগুলার লিখতে ভালোবাসে এটা তার জীবনের একটা অনেক বড় ভালোবাসা। কাজেই তার লেখা বন্ধ হয়ে যাওয়া অমানবিক।
তবে নতুন নিকে ভাইয়া অনেকটাই সংযত। ভাইয়া এমনই থাকুক। লিখুক। যদিও ভাইয়ার লেখার বিষয়বস্ত আমার ইন্টারেস্ট না তবুও শিরোনাম পড়লেও তো মানুষ বর্তমান অনেক কিছুই ওয়াকিবহাল থাকে।
যাইহোক আমারও অনেক ভালো লেগেছে ভাইয়াকে দেখে। যদিও ভাইয়া আমাকে ক্রিমিনাল পার্টি বলেছিলো রাগ করে তবুও আই লাভ টু সি হিজ রাইটিং ইন ব্লগ এন্ড আই লাভ টু সি হিম টু.....
৩০| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ২:২৭
সোবুজ বলেছেন: খাওয়া দুরের কথ জীবনে প্রথম নাম শুনলাম।অনেক কিছু শেখার আছে।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:২৯
শায়মা বলেছেন: আমিও একদিন জীবনে প্রথম এই হাই টি নাম শুনেছিলাম।
তারপর এক যুগ পরে শিখলাম ভালো করে আসলেই যে এই সাত ব্যঞ্জন করে মানুষ খাওয়াই কি বলে এটাকে কেনো বলে হেনো তেনো।
৩১| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ ভোর ৬:০২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
Shot on OnePlus ক্যমেরায় ধারণকৃত
দারুন সব মুখরোচক মর্নিং টি, আফটারনুন টি , ইভেনিং আর হাই টির
জন্য খানাখাদ্য প্রস্তুতকরন সাথে পরিবেশনের চিত্র খুবই সুন্দর হয়েছে।
সত্যিই The power of creation is at your fingertips.
আমাদের পক্ষ হতেও হাই টি'র দাওয়াত রইল ।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৩০
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
নেক্সট টাইম এইভাবে সাজাবো।
এটা অবশ্য উচ্চবিত্ত হাই টি স্টাইল। মানে আমারটাও ঐ স্টাইলই দিয়েছি।
তবে হাই টি এর মূল স্টাইল যা শ্রমিকদের জন্য শুরু হয়েছিলো সেটা উচু চেয়ারে বসে এক টেবিলে খাওয়া হত মানে ঐ যে বারে থাকে না ওমন।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৫৩
শায়মা বলেছেন:
ভাইয়া হাই টি উচু চেয়ারে বসে খেতে হত তাই এর নাম হাই টি হয়। কেনো???
এই ব্যপারে আরও জানতে মন চায়।
৩২| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:২৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এত এত খানাপিনা দেখলে জিব্বায় জল আসে । আর না খেতে পারলে চোখে জল আস। ভয়ংকর ডায়াবেটিস নিয়ে খানাপিনা দেখেই দেখেই মরবো বইনরে
০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৩২
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া!!!!!!!!!!!
চোখে জল জিভে জল তুমি তো ভালোই দুষ্টু আছো।
হাসতে হাসতে মরলাম।
না না মরবে না ভাইয়া। এত তাড়াতাড়ি মরা যাবে না।
৩৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:৪৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: হাই টি কথন আর খাবারের মেলা দেখে মনে হচ্ছে সামুতে দাওয়াত পড়েছে।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৪৩
শায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক আসো আসো আমার পরীর রাজ্যে তোমার দাওয়াৎ তোমার ফুলপরীকে নিয়ে আসো ভাইয়ু।
৩৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:৫০
শেরজা তপন বলেছেন: বর্ণনা ও পরিবেশনা মিলিয়ে ১০ এ বিশ!!!
পারেন বটে আপনি- এত কিছু করার সময় বের করেন ক্যাম্নে????????????
০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৪৬
শায়মা বলেছেন: মাত্র ২০????????
২০০০০০০০০০০০০০ লাগবে।
যার যত কাজ তার তত অবসর!!!! হামা ভাইয়ার পোস্ট।
৩৫| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৩৮
অপু তানভীর বলেছেন: আমি কেবল কেক আর এক কাপ কফি খাবো । আর কিছু না ।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৪৭
শায়মা বলেছেন: আগেই জানতাম। তুমি খুবই খানা দানা অপটু। সে তোমার সাস্থ্য দেখেই বুঝা যায়।
৩৬| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৪৬
জুল ভার্ন বলেছেন: এতো এতো খাবার-সবই ভার্সুয়াল!
০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৪৭
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!! রিয়েল খানাপিনার ছবি তুলেছি তো!!!
৩৭| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:২২
রানার ব্লগ বলেছেন: আপনার অফুরান্ত সময় !!! বোঝাই যাচ্ছে !!!
০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৪৮
শায়মা বলেছেন: আমার সময় না আমার ১০০ হাত......
১০০ হাতে আমি ১০০০০০০০০ কাজ করতে পারি!!!!!!
৩৮| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাইয়া!!!!! রিয়েল খানাপিনার ছবি তুলেছি তো!!!
রিয়েল খানাপিনার ছবি সত্য। তবে আমরা যারা ছবি দেখে রসনা তৃপ্ত করছি-তাদের জন্য ভার্সুয়াল খাওয়াই!
০৬ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:০০
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়ামনি!!! তাহলে চলেই আসো আমার পরীর দেশে।
৩৯| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:১৫
রানার ব্লগ বলেছেন:
০৬ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:১৭
শায়মা বলেছেন: হা হা আসলেই ১০০ হাত কিন্তু...... মিছা কথা না.....
৪০| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:৩০
রানার ব্লগ বলেছেন: হুম , এক কাজ কইরেন আসছে পুজায় আপনি খাড়া হয়ে যাইয়েন বনানী মাঠের মন্ডপে !!! পাব্লিক ১০ হাতি দেখেছে ১০০ হাতি দেখে ফিল নিক !!!!
০৬ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:৫৪
শায়মা বলেছেন: হা হা না না পাবলিকের জন্য এত হাত দেখানো যাবে না। তাইলে হাতেরা রাগ করে আমার গলাই টিপে ধরবে।
ইটস সিকরেট!
৪১| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৫৬
নীল আকাশ বলেছেন: ভাবছিলাম ব্লগ ডে অনুষ্ঠান কোথায় করলে ভাল হবে।
যত সব খাবার দেখিছেন এতেই আমাদের সবার হয়ে যাবে। সম্ভবত কিছু বেঁচেও যেতে পারে।
সবাইকে এই বছরের ব্লগ ডে অনুষ্ঠানের জন্য শায়মা আপুর বাসায় দাওয়াত রইলো।
চলুন করি সাথেই হামলা করি। এত এত সুন্দর লোভনীয় খাবার দাবারের শুধু ছবি দেয়ার শাস্তি হবে এটা।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:২৯
শায়মা বলেছেন: আসো আসো নো প্রবলেম...... আমাদের রুফ গার্ডেনে গার্ডেন পার্টি হবে।
বাট পরীর দেশে আসার আগে কিন্তু পাখা বানাতে ভুলোনা ভাইয়ু!!!!!!!
৪২| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কিল্লাই কিল্লাই কিল্লাই
তোমার পোস্টের ছবি দেখতারি না অসহ্য উফ
মেজাজ গরম হয়। মোবাইলে ঠিকই দেখতে পাই পিসিতে দেখি না।
যাই হোক আমি হলাম টি পাগলা মানুষ
একদিন আমার হট টি রং টি মিল্ক টি দুপুইরা টি, সকাইলা টি, বিকাইলা টির ছবি দেব।
তোমার মত এত আয়োজন আমার পক্ষে জীবনেও সম্ভব না। তোমার যে ধৈর্য বাপরে।
একদিন সত্যি সত্যি তোমার বাসায় হামলা চালামু ....। হাজার বিজার নাস্তা খামু আর চা....। দারুন মজা হবে। কিন্তু তুমি তো দাওয়াত দিতা না জানি
আমার অফিসে একদিন আসো আপি প্লিজ প্লিজ প্লিজ.....
০৬ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৩০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ!!!!!!!!!!!!!!!!
রাগ দুস্ক ভুলে আমার আমন্ত্রনে আসার জন্য আমার হাই টি পার্টিতে!!!!!!!
দাঁড়াও তোমার জন্যও মালটা টি আনিতেছি।
৪৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভেতো বাঙ্গালো অত কিছু বোঝে না। সকালে রুটি, দুইবেলা ভাত, এই হইলো গিয়া কাহিনী।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:২৬
শায়মা বলেছেন: আর বিকালে চা খাওনা বুঝি???
একদম মিছা কথা বলবা না। আমি জানি চা খাও মজাদার কত রকম নাস্তা দিয়ে।
৪৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৮
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: আপনার আয়োজন তো পাঁচ তারকা হোটেলকেও হার মানিয়েছে । কোনটা রেখে কোনটা খাব, ভাবছি ।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৯
শায়মা বলেছেন: বুড়াপান ভাইয়া আমার হোটেল তো দশ তারকা! হা হা
তোমার শেফস টেবিল মেবিল ফেইল
৪৫| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৮:২৮
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: হিজিবিজিহিজিবিজি!
০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৮:৩৪
শায়মা বলেছেন: মোটেই না!!!!!!!!!!
একদম নিটিক্লিনিনিটিক্লিনি
৪৬| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৯:২২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এতসব খাবারে ছবি দেখে জিভে জল আটকাতে পারলাম না। তাই চিনি ছাড়া একমগ লিকার চা নিয়ে বসে গেলাম। জলতো আটকাতে হবে!
০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৯:২৫
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া নেওয়াজ আলী ভাইয়ার মন্তব্য দেখো জিভে জল চোখে জল হা হা।
অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়ামনি।
৪৭| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৩৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পইপই করে হিসাব রাখছি, যেদিন আমার হাই টি সেদিন একটা বেশি বই কম হলে বাই টি হবে।
মারাত্মক সুন্দর হইছে সাজানো
০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৪৩
শায়মা বলেছেন: হা হা বাই টি বলো নো প্রবলেম। কিন্তু ছাই টি বলো না .......
৪৮| ০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৪৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
টিকই বলেছ হাই টি মুলত উচু টেবিলেই হতো পরিবেশিত , একে কখনো বেড রুমে পরিবেসিত হয়না ।
যতার্থই বলেছ , "হাই টি " একটি সন্ধ্যার খাবার হলেও প্রথমদিকে এটা শ্রমিক শ্রেণীর সাথেই যুক্ত ছিল ,
দিনের কাজ শেষে শেষ বেলায় ৫/৬ টার দিকে ঘরে ফিরে উচু টেবিলে রেখে এই খাবার খেতো ।
তবে পরে এটা বাস্তবে সকল সামাজিক শ্রেণীর দ্বারা উপভোগ করা হয়ে আসছে , এটি সাধারণত বিকাল
৫টা থেকে ৭টার মধ্যে খাওয়া হয়। অতীতে এটিকে কখনও কখনও "মাংস-চা"ও বলা হত।
কেননা এর কেন্দ্রীয় বৈশিষ্ট্যই হল একটি খাবারের সম্প্রসারণ যা প্রধানত রুটি, মাখন এবং চায়ের উপর
ভিত্তি করে কিছু ধরণের মাছ বা মাংস অন্তর্ভুক্ত করে যা সাধারণত একটি ফ্রাইং প্যানে রান্না করা হয়।
এটি নিয়ে একটি স্টেরিওটাইপিক্যাল অভিব্যক্তি "আপনি আপনার চা খেয়েছেন", রয়েছে যার অর্থ
"আমি ধারণা করি আপনি ইতিমধ্যেই খেয়ে ফেলেছেন", এটিকে অনেক জায়গায় লোকেদের আতিথেয়তার
কালে কৃপণ বলে বুঝাতে প্যারোডি হিসাবে ব্যবহৃত হয়। You'll Have Had Your Tea: The Doings
of Hamish and Dougal এই নামের একটি কমেডি সিরিজ বিবিসি রেডিউ ৪ এ
উপভোগ করেছি বেশ আয়েস করে ।
০৬ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:০৫
শায়মা বলেছেন: দিনের কাজ শেষে শেষ বেলায় ৫/৬ টার দিকে ঘরে ফিরে উচু টেবিলে রেখে এই খাবার খেতো
আমার ধারনা মানে আমি দিব্য চোখে দেখছি আর কি মানে কল্পনার চোখে যে তারা বাসায় ফিরে খেতো না। ঐ ফ্যাক্টরী বা অফিস বা হোটেলে মানে বার টাইপ কোনো রেস্তোরায় ওমন উঁচু চেয়ারে বসে খেত আর গল্প করতো সবাই মিলে।
আফটারনুন টি বড়লোকের স্পয়েল্ড বউগুলা কোনো কাজ কাম না পেয়ে চারটার সময় খেত সবাই মিলে। আর হাই টি শ্রমিকেরা খেত কাজ শেষে ক্লান্ত হয়ে।
স্কন নামে একটা খাবার আছে যা ঐ আমলের মহিলারা আফটারনুন টি তে খেত। রেসিপি দেখে মনে হয়েছে ইয়াক থু মার্কা খাবার হবে। ঐ আমলে জানতোই না এত তাই ওমন ইয়াক থু বানাতো মনে হয়।
৪৯| ০৭ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৩:০৮
সোহানী বলেছেন: এই একটা জিনিস করতে মনে থাকে না। খাবার সাজিয়ে টেবিলে দিয়েই গেস্টকে বসিয়ে দেই। তারপর ছবি তোলার কথা যখন মনে হয় তখন অর্ধেক শেষ........
তোমার আয়োজন সবসময়ই অসাধারন! এতো এতো সুগার কেমনে খাও
০৮ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৪৭
শায়মা বলেছেন: আমি তো খাবার খেতেই দেই না।
আগে ছবি তারপর খানাপিনা।
আমি যে কত্ত মিষ্টি খাই চিন্তাও করতে পারবেনা।
তাই তো আমি মিত্তি মিত্তি কথা বলি আপুনি।
মিষ্টি একটু কম খেলেই সেই জন্মের সময় যে মা মুখে মধু দেয়নি সেই সমস্যা বেরিয়ে যায়। তখন শুধু রাগ রাগ কথা বা কেচালবাজী বের হয়ে যায়।
৫০| ২০ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:০১
জটিল ভাই বলেছেন:
এতো আয়োজন,
ওহে স্বজন?
ভুলিলা কি নাত-
জামাইয়ের কথা?
সে না আসিলে কিন্তু
সব আয়োজন বৃথা!
২০ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৩৯
শায়মা বলেছেন: না না না না তোমারে ভুলিতে পারি?
তোমার জন্য লাঠি বিস্কিট রাখা আছে কাড়ি কাড়ি।
বেতফলগুলো কুচি করে কেটে হালুয়া বানিয়ে পাটা দিয়ে বেটে
হামানদিস্তা দিয়ে ছেঁচে ছেঁচে রাখিয়াছি এক চাড়ি।
নারকেল পাতা চিরে ফালি ফালি কাঁঠি গুলো বেঁধে এক তাড়ি তাড়ি
রাখা আছে বাবা এসো তাড়াতাড়ি।
৫১| ২০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:০৪
ফয়সাল রকি বলেছেন: দুইবেলা দুই কাপ দুধ চা, চিনি দিয়ে!
২০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:০৯
শায়মা বলেছেন: আর কিছুই খাও না!!!!!!
এত্ত হেল্থ কনশাস তুমি!!!!!!!!
৫২| ২০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:১৫
ফয়সাল রকি বলেছেন: খাবো না কেন? সবই মোটামুটি খাই।
ব্যাপারটা অনেকটা এরকম হয়ে গেল যে- ডাক্তার বললেন, রাতে রুটি খাবেন।
রুগী বললেন, ভাত খাবার আগে না পরে?
২০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:২০
শায়মা বলেছেন: তাই বলো এমনিতে তো তুমি একটা ভুটু।
তাই না???
এবারের মেলায় কি লিখেছিলে?
নাম কি বইটার?
৫৩| ২০ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১৭
ফয়সাল রকি বলেছেন: হুম, আমি আসলেই একটা ভুটু! তাই বলে খাওয়া ছেড়ে দিবো নাকি!
এবারের মেলায় একটা গল্পের বই এসেছে।
কমলাখেকো তেলাপোকাটা এখনো চারপাশে ঘুরছেই
ফয়সাল রকি
প্রচ্ছদ: রায়হান শশী
পাওয়া যাবে: নৈঋতা ক্যাফে
স্টল নং: ৫৩৪
অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০২২।
রকমারী : লিংক
২০ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪১
শায়মা বলেছেন: গুড।
বই এর নামটাও তো দারুন ভাবনাময়....
৫৪| ২১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:২২
জটিল ভাই বলেছেন:
এতো আয়োজন,
ওহে প্রিয়জন!
সইবো কেমন করিয়া?
তোমার মনে,
আমার সনে,
নাই কি দয়া মায়া?
এভাবে নাতজামাইয়ের করিলে সমাদর,
নাতনি পাইবে কি সঠিক সোহাগ-আদর?
২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১৬
শায়মা বলেছেন: লাগবে না তোর আদর সোহাগ আমার নাতীর জন্য
তুই পাঁজী কুটিল জটিল তুই বড়ই বন্য।
সারাদিন তুই থাকিস লাগি ঠগেদের পিছে পিছে
তোরই জন্য তাদের জীবন ষোল আনাই মিছে।
গাধা, গরু নিয়ে ছিলি তবুও নিরীহ প্রাণী
এখন লাগিলি ঠগেদের পিছে কেনো এ শয়তানী!
গরু গাধাগুলি অবলা পারেনা বলিতে কথা
বেত মারিলেই ভ্যা করে ওঠে মনে পায় বড় ব্যথা।
ওরা সাদাসিদা ভালো ওরা জগতের বল
তারা না থাকিলে এত শয়তানী আসিত কইত্থে বল!!
ওরে শয়তান কুটিল জটিল ঠগেদের পিছ ছাড়
ওরা সাদাসিধা তাই বুঝি তোর বাড়ছে এত বাড়?
সামুর আসর উঠছে কেঁপে ঠগের কান্নাভারে
তবুও কি তোর নাইরে মায়া সাদাসিদা ঠগ তরে?
ভালো হয়ে যা ভালো হইতে লাগে না পয়সা বোকা
বসে বসে দেখ সাদাসিদা ঠগে কেমনে দেয় রে ধোকা।
ধোকা বড় ভালো ঠগ বড় ভালো উহারা সরল জাতি
ওদের ছাড়া যে এই দুনিয়ায় নাই আমাদের গতি।
৫৫| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ ভোর ৬:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: কিছুটা রম্য ধাঁচে লেখা এ পোস্ট দর্শনে মনোহর, বর্ণনে সুখপাঠ্য হয়েছে। ছবিগুলো দেখে তো সাথে সাথেই মনে হয়, যাই, চেয়ারটা টেনে বসে পড়ি!
হাই টী নামকরণ এর পেছনের কাহিনী জানিয়ে দিয়ে নিশ্চয়ই অনেক পাঠকের জিজ্ঞাসা এবং কৌতুহল অনেকটাই মিটিয়ে দিয়েছেন।
"এক চুমুক চা আরেকবার হা.....
আর এই হা দিয়ে যা যা" (২ নং প্রতিমন্তব্য) - এটা পড়ার পর থেকে চলছে শুধুই হা হা হা .......
২৯ নং প্রতিমন্তব্যটি ভালো লেগেছে। পোস্টে ২৩তম প্লাস। + +
২৪ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:০৯
শায়মা বলেছেন: হা হা তুমিও আমার কমেন্ট পড়ে হাসতে হাসতে মরো এটা বুঝলাম ভাইয়া। আমি নিজেও হাসি যখন লিখি। আবার মাঝে মাঝে এমনই জোরে শোরে হাসি যে সুফিয়ারা ভাবে আমি পাগল হয়ে গেছি।
আর ২৯ নং কমেন্টে সত্যি বলেছি মানে ম্যুড ভালো থাকলে আমি ভালো ভালো কথা বলি কিন্তু আমাকে খেপালে আমার ম্যুড খারাপ হয়ে যায় তখন আমি তেড়ে মেড়ে ডান্ডা করে দেই ঠান্ডা টাইপ হয়ে যাই।
তবে ঐ কমেন্টে যা বলেছি তাই সত্যি আমি মনে করি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৩৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: হাই টী হইল গিয়া আমাদের বিকালের নাস্তা। বিদেশে এত বছর থেকেও টির সাথে পরিবেশিত এই সব খাবার দাবারে কোন রুচিই পাই না। আমাদের বিকালের নাস্তায় ডাল্পুরি, সিঙ্গারা, সমুচা, পেয়াজু, ঝালমুড়ির কোন তুলনাই হয় না।