নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দীপ ছিলো, শিখা ছিলো, শুধু তুমি ছিলেনা বলে...

শায়মা

দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...

শায়মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

*~* রমজান ও ইফতার এবং ইফতার ২০২২ *~*

০১ লা মে, ২০২২ রাত ৮:২৪


চলে যাচ্ছে রমজান ২০২২। গত দু'বছরের মহামরী আবদ্ধ জীবন কাটিয়ে এ বছর রমজান যেন কিছুটা সস্তির শ্বাস ফেলেছে। আবার ফিরেছে মানুষ চিরায়ত রমজানের আমেজে। কিছুটা শৃংখলার মাঝেও রমজান আবার এসেছে পুরোনো উৎসব মুখর রূপে। আমি এবং আমার চারপাশ সাজিয়ে গুছিয়ে রাখা এ আমার এক মহা আনন্দবিলাস। তাই রমজানের ইফতারের টেবিল সজ্জা এবং তার ছবি নিয়ে আসি আমি বারবার।

এ আমার ইফতার টেবিল নয়। রমজান উপলক্ষ্যে রমজানের আমেজে সাজানো গৃহকোন। ফেসবুকের একটিভিটিগুলো এবং নানা রকম গ্রুপগুলো আজ বিশ্বব্যাপী সমাদৃত ও সুপরিচিত বটে। কিন্তু আমি তাতে খুব একটা আগ্রহ পাইনা। তবে গৃহসজ্জার একটি অতি মূল্যবান গ্রুপ আছে যা আমার কাছে বিশেষ প্রিয়। সেই গ্রুপেই আমি জেনেছি দেশ বিদেশের নানা উৎসব উপলক্ষে বদলে যাওয় গৃহকোনের সাজসজ্জা সম্পর্কে। সেই গ্রুপে আমি পেয়েছি নানা রকম সৌন্দর্য্যের পরিচয়। তাই আমিও এবারের রমজান এবং বৈশাখী আদলে সাজিয়েছি গৃহকোন।

এই ছবিটা খুব ভালো লাগছিলো তাই জুড়ে দিলাম কিন্তু কিছুতেই সোজা হচ্ছে না। :( মাহে রমজানের আমেজে তাসবিহ, মোমবাতি বা আগরবাতিতে সাজিয়ে দিলে মনে হয় ভালো হত ভেবেই আমিও সেই স্টাইলই ফলো করার ট্রাই করেছি।

রমজানের প্রথমদিনটি থেকেই এই সজ্জায় ঝলোমলো ছিলো আমার গৃহকোন।

এলো বৈশাখ

বৈশাখে আবার সাজিয়ে দিলাম এই গৃহকোন বৈশাখী আমেজে। রনজান থাকায় বৈশাখের কোনো অনুষ্ঠানে যাইনি সেদিন বটে কিন্তু বৈশাখ পালনে আমার প্রতি বছরের শিশুদের নিয়ে করা কর্মযজ্ঞে ভীষন ভীষন ক্লান্ত ছিলাম আমি।

তবুও থামেনি আমার বৈশাখী গৃহসজ্জা। লাল নীল বৈশাখী সাজ আর নক্সীপিঠা মুরলী সাজিয়ে দিতেও ভুলিনি কিন্তু।

ওহে সুন্দর মম গৃহে আজি পরমোৎসব রাতি ...... হ্যাঁ এ গানটাই আমার মনে বাঁজছিলো এই গৃহসজ্জার সময়টাতে।

রেখেছি কনকমন্দিরে কমলাসন পাতি.......কমলাসন নেই তবে সুন্দর করে চেয়ার টেবিল সাজানো ছিলো আরেক প্রান্তে।

আজ সবার রঙ্গে রঙ মেলাতে হবে

লাল সাদা আর লাল সাদা

আরও থাকুক অন্য কিছু রঙ্গগুলো...

আমার বৈশাখী ইফতার টেবিলের চিত্র

চিরায়ত ইফতার

বেগুনী, পেঁয়াজী, ছোলা, চপ, জিলাপী ফলমূল, হালিম টালিম :)

এসব ছাড়াও সালাদ ফ্রেঞ্চ ফ্রাইজ, স্যুপ ইন বান, থাই স্যুপ চিকেন স্যুপ এসব এসব করেছি কিছু কিছু দিন ইফতারে...


গোলাপী ইফতার ডেজ

গোলাপ ফুল আর গোলাপী গোলাপী টেবিল ম্যাটের সাজে ইফতারটাই গোলাপী ইফতার নাম দিয়েছি আমি।

মুড়ির সাথে এই পেঁয়াজ, মরিচ, সরিষার তেলের সাজটা কেমন হয়েছে? নিশ্চয় অনেক অনেক সুন্দর তাইনা? :P

বানের ভেতর মাশরুম স্যুপটা ঠিক করে সাজানো হলো না সেদিন যদিও। টিন ফয়েলে মুড়ানো ছবিটাই তুলতে হলো ঠান্ডা হয়ে যাবার ভয়ে।

এমনি এমনি পুরো টেবিলের ছবি। :)

গোলাপী দিনের ইফতার টেবিল.. :)

বেগুনী ইফতার ডেজ

মাঝের ঐ সুন্দর মিষ্টির বেগুনী বক্সটার জন্যই এই সাজের নাম বেগুনী ইফতার ডে হয়ে গেলো। এই বেগুনী বক্সটা পাঠিয়েছিলো আমাদের প্রতিবেশী তার প্রবাসী পুত্রের নাতনী হওয়া উপলক্ষে।

টেবিলের আরেক প্রান্তের ছবি ......

বেগুনী ইফতার ডে চিত্র.... :)

লাল নীল ইফতার ডেজ

যদিও লাল নীল হলুদে সবুজে মাখামাখি ইফতার সজ্জা তবুও নাম দিলাম লাল নীল ইফতার ডেজ।
লাল হলুদ সবুজে মুড়ানো খানা খাদ্যের জোরে এত্ত সুন্দর রঙ্গিন ইফতার হয়ে গেলো।

লাল লাল নীল নীল হলুদ হলুদ আর সবুজ সবুজ বেগুনী ইফতার। :)


নীল নীল ইফতার ডেজ

এই ছবিগুলিতে তেমন কিছু খানা খাদ্য নেই। শুধুই নীল নীল সজ্জা।








আরও নীল নীল




এই আমার বানানো স্পেশাল রামেন।

আর বিবিকিউ বান বৌল মাশরুম স্যুপ।

দুটোই কিন্তু মজার মজার।

এবারের রমজানে প্রায় প্রতিদিন ছিলো লাল লাল তরমুজ।

তরমুজ আর পেপে রঙ্গিন ফলমূল

কাঁচা আমের শরবৎ :)
আরও আরও ছবি তুলেছি। মানে বলতে গেলে রোজ রোজই। যদিও খানাপিনাগুলোর চেয়ে সাজসজ্জাই বেশি। তাই এ আমার খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি ইফতার সজ্জা।

এই পোস্ট মানে আমার প্রতি বছরেই ইফতার পোস্ট যদিও আমি পোস্ট করি তবে এবারের যার বিশেষ অনুরোধে লিখেছি তাকেই উৎসর্গ করলাম। তার নাম নীলুমনি। আমাদের নীল দর্পন আপুনি। আপুনি বললো রমজান যায় যায় কোথায় তোমার ইফতার পোস্ট? আর তাই তাড়াতাড়ি তড়িঘড়ি শপিং টপিং বাদ দিয়ে ছবিগুলো নিয়ে আসলাম।

সবাইকে ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। ঈদ মুবারাক!! :)

মন্তব্য ১১৮ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (১১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ৮:৪৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন:

এক জীবনেও এত খাওয়া শেষ করা যাবে কিনা সন্দেহ....
:)

০১ লা মে, ২০২২ রাত ৮:৫০

শায়মা বলেছেন: এক জীবনে এর চেয়েও কত খেয়েছো.....

শুধু ছবি তোলোনি বলে আর কি।

হা হা

২| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ৮:৫২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: প্রতিবছর আপনার এই পোস্টেটি অনেক স্পেশাল।

ঈদ মুবারক।

০১ লা মে, ২০২২ রাত ৮:৫৭

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ ইহা আমার ঈদ সংখ্যা মানে রমজান সংখ্যা স্পেশাল।

ঈদে আরও একটা আনবো। :)



এই নাও তোমার জন্য বাসায় বানানো কলিজার সিঙ্গাড়া।

৩| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ৮:৫৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন:

মূল ছবি থেকে স্ক্রিনশট নিছি। ছবির সাইজ বড় হলে ডুন্ট মাইন্ড।

০১ লা মে, ২০২২ রাত ৯:০০

শায়মা বলেছেন: বাহ বাহ বাহ !!! গোফরানভাইয়াজান......

এটা তোমার বাড়ির ইফতারী!!!!!!!!!!!!!!

সাজসজ্জা এক্সসেলেন্টো!!!!!!!!! :)

১০০ তে ২০০ দিলাম।

৪| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ৮:৫৭

মিরোরডডল বলেছেন:




শায়মাপু, লাল ও সাদা ইফতার টেবিল দেখে মনে হলো তুমি রাজপরিবার থেকে সাধারণ মানুষের পর্যায়ে নেমে এসেছো । ওয়েলকাম আপু :)

কাঁচা আমের শরবত যে ছবি দিয়েছো, ওটা কাপে কেনো ? শরবতের গ্লাস নেই ?
আহারে, রাজকন্যা আপুটা সত্যি সত্যি সাধারণ মানুষ হয়ে যাচ্ছে :)



০১ লা মে, ২০২২ রাত ৯:০৩

শায়মা বলেছেন: হা হা হাসতে হাসতে মরে যাবো!!!!!!!


আরে বৈশাখে তো একটু সাধারনে না নামলে বিপদ। রাজপ্রাসাদে থাকলে মানুষ তো বিশ্বাসই করবে না এটা যে বৈশাখী মেলা মেলা ভাব আর কি। :P

আর কাঁচা আমের শরবৎ তো ঐ বৈশাখী ছাপা ছাপা কাপ ছাড়া আর পাওয়া গেলো না। অবশ্য মাটির গেলাসে দিলে আরও বৈশাখী ভাব আসতো। :)


আড়ং এ এখন অনেক অনেক পাওয়া যাচ্ছিলো।

ওকে ওকে নেক্সট টাইম রাজপ্রাসাদের বৈশাখী সাজ দেবো ওকে!!!!!!!!!! :P

৫| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ৯:০০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার মাথায় আসেনা মানুষ পারে কিকরে এতো খাবার একসাথে তৈরি করতে। আমার মিসেসের স্কুল বন্ধু জাপানে থাকেন। উনি রমজানের শুরুতে একদিন বাসায় খাবারের ছবি দিলেন গুনে দেখলাম ২৬ রকমের খাবার আছে। এফতারে মানুষ এতো খাবার কেমন করে খেতে পারে ভেবে অবাক হই। যাইহোক আমার আত্মীয় স্বজনের মধ্যে কারো এমন দীর্ঘতম খাবারের লিস্ট দেখিনা। ব্লগ ও ফেইসবুক থেকে ধারণা, ওপারের মানুষ জনের মধ্যে এমন বাহারি খাবারের সংস্কৃতি আছে যেটা এপারে অপ্রতুল। ব্লগার ভূয়া ভাই আবার ভারতীয়দের আপ্যায়ন নিয়ে বলবেন, অর্ধেক ডিম খেতে দিয়ে বলবেন পুরোটা ডিম খেয়ে যাবেন কিন্তু। :)
যাইহোক খাবার রসিকের এমন বাহারি আয়োজন দেখতেও মজার।
ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা আপু আপনাকে।

০১ লা মে, ২০২২ রাত ৯:০৭

শায়মা বলেছেন: তা তো মাথায় আসবেই না ভাইয়ু!!!!!!! ভূয়া ভাইয়ু যা বলে সে কি আর মিথ্যে!!!!!!!!!! :P

হা হা হা হা হা তোমাদের নামে কি আর মিছা কথা বলে এত মানুষ!!!!!!!

যাইহোক এপার ও পার জানিনা।

আমার বাড়ি আইও বন্ধু বসতে দেবো চেয়ার।
জলপান যে করতে দেবো শরাব এবং বিয়ার। :)

হা হা হা

আর তোমার বাড়ি গেলে আধা ডিম!!!!!!!!!!!

আগে থেকে এক/ দুডজন কিনে রাখবে।

হা হা হা যাইহোক ভাইয়া গুনে দেখো তেমন কিছু ইফতার নহে খুব কয়েকটাই আইটেম আসলে। কিন্তু খানা খাদ্যের সাজুগুজু বেশি বেশি এই যা।

অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়া। :)

৬| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ৯:০৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমার প্রোফাইল পিকে যে মেয়েটিকে দেখতে পাচ্ছেন তার বাড়ির।সাজসজ্জা ও করছে।

০১ লা মে, ২০২২ রাত ৯:০৮

শায়মা বলেছেন: তোমার শ্বশুরবাড়ি????

বাহ বাহ বাহ ভাইয়া মুগ্ধ হলাম সত্যিই। খুব সুন্দর হয়েছে। :)

৭| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ৯:০৫

মিরোরডডল বলেছেন:




প্লেসম্যাটের ডিফারেন্ট কালারের সাথে ইফতার ডে সাদা লাল নীল পিংক ঠিক আছে ।
বেগুনী মিষ্টির বক্স দিয়ে নাম রেখেছো কেনো, বেগুনী প্লেসম্যাট পাওনি :(



০১ লা মে, ২০২২ রাত ৯:১১

শায়মা বলেছেন: না বেগুনী পাইনি!!!!!! :((
অনেক খুঁজেছি।
কেউ কোথাও পেলে জানিও!!!!!!!

মিররমনি
এবারের ঈদের জন্য টার্কিশ সেট কিনেছি। সেটার সাথেও কোনো প্লেসম্যাট পাইনি।

টার্কি যেতে হবে মনে হয়। :(

একদিনে কি আর যাওয়া যায় বলো? :(

যাইহোক তুমি এবারের ঈদে সেমাই রান্না করে আমাদেরকে খাওয়াবে ওকে??

আচ্ছা।

আর কারো জন্য না হোক বড় বোন আমি আর ছোট ভাইয়ু শুভর জন্য ওকে?????????

৮| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ৯:১৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: ওমাআ কী সুন্দর কী সুন্দর জানো-ই ত এত্ত সাজুগুজু আর গোছানো জিনিস দেখলে আমার অস্থির লাগে আবার তোমার ইফতার, ঈদের সাজুগুজু না দেখলে আরো অস্থির লাগে, হাসফাঁস লাগে! :P । এবার ছাদ বাগানে ইফতার আয়োজন করোনি একদিন?
যাহোক ঈদের সাজুগুজু কিন্ত ঠিক ঠিক টাইমে চাই চাই…হু ।

ভালো কথা, বারবিকিউ স্যুপ বান কি আগে যার যার বাটিতে স্যুপ নিয়ে তাপ্পর বানটা ভেংগে খাবে? :D

উৎসর্গপত্র দেখে ধেইধেই করে নাচতেই যাচ্ছিলা পা আর পিঠের ব্যথার জন্যে আর পারলাম না।
শেষমেষ বলতে চাই,বরাবরের মতই ঐতিহ্য ধরে রেখেছো এবং বিনা প্রতিদন্দ্বীতায় বিজয়ী হয়েছো, এই ধরাবাহিকতা বছরের পর বছর ধরে রাখবে সেই কামনা করছি। :)

০১ লা মে, ২০২২ রাত ৯:২৫

শায়মা বলেছেন: না ছাঁদবাগানে করা গেলো না।

এমনই ভূতুড়ে গরম!!!!!!!! ছাঁদে বসলে মানুস জন মাব্বে।


ওকে ওকে ঈদের সাজুগুজুও নিয়ে আসবো নীলুমনি!!!!!

শুনো এটা তো আমই বানাইনি। বিবিকিউ দোকানের। বানটাই এমন মজা যেটাকে বাটির মত করে কাটা থাকে। তাতে স্যুপটা ঢেলে দিতে হয়। তারপর বান বাটির মুচমুচে ঢাকনা চুবিয়েও খেতে পারো। :) :) :)

শেষমেষ বলতে চাই,বরাবরের মতই ঐতিহ্য ধরে রেখেছো এবং বিনা প্রতিদন্দ্বীতায় বিজয়ী হয়েছো, এই ধরাবাহিকতা বছরের পর বছর ধরে রাখবে সেই কামনা করছি।

হা হা হা তাই তো তাইতো কাহার এত সময় আছে আমার মত বলো???

দাঁড়াও একটা গল্প মনে পড়লো। ফিরে এসে বলছি।

৯| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ৯:২৫

মিরোরডডল বলেছেন:




পোষ্ট হচ্ছে বাংলার ট্র্যাডিশনাল ভাজাপোড়া আর বৈশাখী ইফতার নিয়ে,
এর মাঝে তোমার বিবিকিউ বান বৌল মাশরুম স্যুপ এই ফিরিঙ্গিকে নিয়ে আসলে কেনো #:-S

হিতাক তোকে মানাইছে না রে, ইক্কেবারে মানাইছে না রে

০১ লা মে, ২০২২ রাত ৯:৩৩

শায়মা বলেছেন: না না শুধু বৈশাখী ইফতার না তো।

ইহা একখানা পুরা রমজান মাসের নিত্যদিনের তোলা ছবির কিছু কিছু নিয়ে নানা দিনের নানা আয়োজনের পোস্টু মিররমনি।

শুধু বৈশাখী ইফতার নহে। প্রথম অংশে শুধু রমজান কর্ণার। তারপর বৈশাখী সজ্জা তারপর অন্যান্য দিনের নানা ধাঁচে নানা সাজে নানা রকম ইফতার সামগ্রী মিররমনি!! :)

১০| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ৯:২৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপু এতো দেখছি বিরাট আয়োজন। কয়জন সদস্যের জন্য এই ইফতার।
দাওয়াত ত দিবানা
মনে মনে খাইয়ালাই

০১ লা মে, ২০২২ রাত ৯:৩৬

শায়মা বলেছেন: কয়জন সদস্যের আবার।

গুনে গুনে দেখো খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি।

মানে ইফতারের চেয়ে সজ্জা বেশি হা হা হা

চলে আসো চলে আসো পরীর দেশে।

পাখা পাঠিয়ে দেই?

১১| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ৯:৫৮

জটিল ভাই বলেছেন:
সুন্দর পোস্ট আর আয়োজন। আজ আপনার নাতনি নেই বলে........ =p~

০১ লা মে, ২০২২ রাত ১০:০১

শায়মা বলেছেন: নাতনী থাকলেই কি ??

যখন নাতনী হবে আর তার ১৬ হবে তখন তো তুমি এক পা ...... :(


কি লাভ কি লাভ!!! :(

১২| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ১০:০৯

জটিল ভাই বলেছেন:
নাতনি থাকলে শুধু দেখেই তৃপ্ত হতে হতো না। নানিশাশুড়ির বাড়ির ইফতারে জামাইআনা দাওয়াতও পেতাম। গরীব বলে কি সাধ থাকতে নেই? =p~
তোমার পোস্টেই একজনের নাতনির কথা উল্লেখ করেছো। নিজেকে এতো শিশু ভাবা কি ঠিক? যদিও শিশুদের সঙ্গে থেকে এটা এখন তোমার সঙ্গদোষ হয়ে গেছে! =p~
তবে তোমার অবস্থা না তেমন হয় যে, রাস্তায় কাউকে আংকেল ডেকে পরে দেখো সে তোমার বাচ্চার বয়সী =p~

০১ লা মে, ২০২২ রাত ১০:১৭

শায়মা বলেছেন: হা হা হা না না আংকেল ডাকবো না ভাইয়া ডাকবো।ভাইয়ামনি। ভাইয়ামনিতা!!!!!!

ওহ হ্যাঁ ঐ বেগুনী মিষ্টির প্যাকটা একজনের নাতনীর জন্মের উপহার সে আবার আমাদের প্রতিবেশি।

শুনো নিজেকে আবার এত ইয়ংও ভেবো না

দাওয়াৎ পেতে পেতে দেখা যাবে তোমার তখন দাঁতই নেই। :)

১৩| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ১০:১০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ছবিতে লোভ দেখায়া লাভ নাই। :-B
ইফতার আমি অতি সামান্যই খাই। তাই বাসা ছাড়া অন্য কোথাও ইফতারে যাই না। :(

০১ লা মে, ২০২২ রাত ১০:১৮

শায়মা বলেছেন: আমারও নিজের বাসার ইফতারই ভালো লাগে।

নিজের বাসাই রেস্টুরেন্ট বানাই খাই ভাইয়ামনি।

১৪| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ১০:২৫

বিজন রয় বলেছেন: দুঃখিত, মন্তব্যটি ডিলিট করে দিন প্লিজ।

০১ লা মে, ২০২২ রাত ১০:২৬

শায়মা বলেছেন: হা হা ওকে

১৫| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ১০:২৬

বিজন রয় বলেছেন: প্রতি বছর রমজান এলে এভাবে পোস্ট করেন, একবার সত্যি সত্যি দাওয়াত তো দিতে পারেন।

০১ লা মে, ২০২২ রাত ১০:২৭

শায়মা বলেছেন: কোনবার দেবো বলো??

এবার তো চলেই গেলো রমজান।

এরপরেরবার বলো একদম দাওয়াৎ দিয়ে দেবো সোজা!!!!!!!

১৬| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ১০:৩১

বিজন রয় বলেছেন: ততদিন যদি বেঁচে থাকি তো দেখা যাবে।
প্রতিদিন মনে হয় এই বুঝি মারা যাচ্ছি।

যাকগে, আপনার এই সুন্দর পোস্টে মন খারাপের কথা না বলি।

আপনার জন্য শুভকামনা।

০১ লা মে, ২০২২ রাত ১০:৩৬

শায়মা বলেছেন: মরে তো সবাইকেই যেতে হবে ভাইয়া।

তাই বলে প্রতিদিন এমন ভেবে মন খারাপ করো কেনো?

যাইহোক তুমি কেমন আছো?

আগের মত আর আসো না কেনো ব্লগে?

এখন কি করছো? অনেক বিজি হয়ে গেছো?

১৭| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ১০:৩৪

রানার ব্লগ বলেছেন: নেই কাজ তো খই ভাজ!! পন্ডশ্রম!! এর থেকে আমাদের ডেকে এনে ইফতার করালেই হতো।

০১ লা মে, ২০২২ রাত ১০:৪০

শায়মা বলেছেন: হা হা কাহার পন্ডশ্রম??

তোমার??

তোমার দাওয়াৎ আজকেই আজকেই। :)

১৮| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ১০:৪০

জটিল ভাই বলেছেন:
হাহাহাহাহাহা....... প্রতিমন্তব্য ভালোই মজা পেলাম। অবশ্য ছোট হতেই আমি কোনো ভোজন রসিক নই। এখনও ভালো লাগলে এক তরকারিতেই তৃপ্তিসহ খাওয়া হয়ে যায় আলহাম্দুলিল্লাহ্। সেক্ষেত্রে খাবার খাওয়ার চেয়ে দেখেই ভালো লাগে কিন্তু এই সামান্য দেখানোর জন্যে তোমাদের খাঁটুনিটা ভীষণ কষ্ট দেয়। কারণ, সবাইতো আর তোমার মত কপালে রাজটিকা নিয়ে সোনার চামুচে জন্মায়নি :)

০১ লা মে, ২০২২ রাত ১০:৪৩

শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু এই রাজটিকা সোনার চামুচ রূপার চামুচ করো না। এই সাজসজ্জা খাটা খাটনীর পিছের গল্পগুলি যদি শুনতে!!!!!!!

হাসতে হাসতে মরতে!!!!!!!!!


একটু আগে মিররমনি আর নীলুমনিকে বলতে চাছিলাম। দাঁড়াও লিখে আনি।

০১ লা মে, ২০২২ রাত ১০:৪৮

শায়মা বলেছেন: নিজেকে আমি ভীষন কর্মপ্রিয়, হার্ড ওয়ার্কিং এবং সকল কাজের কাজী ভাবি কারন আমার মাথায় সব সময়ই অং বং কাজ ঘুরতেই থাকে। একটা অং কাজ শেষ করে একটু রেস্ট নেবো ভাবি আবার সেটা শেষ না হতে হতেই মানে সেই কাজের মাঝেই আমার বং কাজটা এসে যায়। আর যতক্ষন সেটা না করবো শান্তি নাই মনে। আর তার মাঝে সং চং ভং সব কাজই একের পর এক এসে ভীড় ভাট্টা লাগায় দেয়। তাই আমি সব তাড়াতাড়ি লিস্ট করে ফেলি।

আমার স্কুলের কাজ মানে কর্মস্থলের কাজের পাশাপাশি রয়েছে দুনিয়ার সব আবোল তাবোল কাজ যার কতটুকু মূল্য কার কাছে আছে জানিনা কিন্তু আমার কাছে আছে ভীষন ভীষণ। যেমন নিত্য নতুন ইধার কি মাল উধার করে ঘরেের আসবাব নাড়িয়ে চাড়িয়ে এদিকের জিনিস সেদিকে করা। সেটা করতে গিয়ে তার নীচের জমা ধুলাবালি পরিষ্কার করা চাদর বালিশ কুশন কভার খুলে আবার ধুতে দেওয়া। আবার বসে বসে ভাবা এইটার উপর এই ফুলদানী নাকি ঐ মূর্তি নাকি সেইটার উপর এই ফোটোফ্রেম নাকি এই মোমদানী এসব করতে করতে সারাদিন কাটিয়ে দিতে পারি ঘন্টার পর ঘন্টা দিনের পর দিন। সাথে থাকতে হয় সুফিয়া রুপা আসমাদেরকে। আর ভারী ভারী ইধার কি মাল উধার করার টাইমটাতে তো শামীম শিমুল পলাশ টগর কারো রক্ষা নেই। আসো আসো এক্ষুনি আসো।

আবার ধরো সকাল দুপুর বা রাতের খানা কিংবা ইফতারের টেবিল যেই রান্নাই হোক তাই দিয়ে আমার সাজিয়ে খেতে হবেই হবে। কেউ দেখুক না দেখুক কেউ আসুক না আসুক আমাকে সেটা করতেই হবে নিজের জন্য। তো করলেই তো হবে না লাগবে থালা প্লেট বাসন কোসোন, গ্লাস বাটি ম্যাচিং চামচ। থাকলো তো ভালো নইলে চলো মার্কেট।কিনতেই হবে তো কিনতেই হবে মানে আমার না খেয়ে থাকলেও চলবে কিন্তু থালার সাথে চামচ ম্যাচ তখন লাগবেই। কাজেই ডাকো শামীমকে চলো মার্কেট। তারপর সেসব ধুয়ে মুছে দাও। আসমা আসো ধরো, রুপা ধুয়ে দাও সুফিয়া মুছে দাও। মানে এটা বুঝি আমার জ্বালায় তাদের প্রাণ মাঝে মাঝে ওষ্ঠাগত হয়ে ওঠে। কিন্তু কি আর করা তাদেরও তো কাজ আমার কথাই শোনা তাইনা?

আবার দেখা যায় রান্নাঘরের কিচেন কেবিনেটগুলো আমাকে মাঝে মাঝেই রেট দিতে হয়। এ্যই এ্যই এই বক্সগুলো সব নামাও ঝাড়াও বাছাও পরিষ্কার করো ধুলোজমা ধোও। চুলার নীচের জায়গাগুলো থেকে যা যা জমিয়েছো সব সরাও ফেলো দূর করো। উফ আমি না দেখলে কি তোমাদের চোখে পড়ে না??? এ কি ফ্রিজের একি অবস্থা!!!!!!!!! আচ্ছা আমার কি চারটা চোখ আর তোমাদের কি একটাও নেই আচ্ছা দেখো না কেনো বলতে পারো? মুছো মুছো ধোলাই ঝাঁড়াই বাছাই।

আবার ধরো আঁকবো ছবি। তো কাগজ কলম ছড়িয়ে মেঝের উপর গড়িয়ে রঙ তুলি পানি টানি দিয়ে ঘরের মেঝেও মাঝে মাঝে একাকার করে ফেলি। কোনো হুশই থাকে না। এক প্রান্তে বসলে সকালে বিকালে নিজেকে আবিষ্কার করি ঘরের আরেক প্রান্তে। যতক্ষন সেই আমাকে কাজ করানো শয়তান ভূতটা মাথা থেকে না নামে ততক্ষণ সে আমাকে সেসব অকাজ করাতেই থাকে করাতেই থাকে।

যাইহোক তারপর আসে রুপা আসমা সুফিয়ার কাজ। সব ব্রাশ ধুয়ে তোলো। সব কাগজ কলম পেন্সিল গুছায় উঠাও। ঘরের মেঝেতে লাগা রং চং ডলে ঘষে তোলো। আমার জামায় লাগা রং ধুয়ে আনো। কি আর করা তারা তাই নিয়ে তখন ব্যাতিব্যাস্ত হয়ে পড়ে।

আবার যেদিন নতুন রেসিপি ট্রাই করার ভূতটা আসে। সেদিন তো রান্নাঘর তছনছ। এটা নামাও সেটা নামাও ওটা মিশাও সেটা কাটো বাঁছো ইত্যাদি ইত্যাদি এবং ইত্যাদি। আবার ধরো আমি পুলে নামবো তো একজন আমার কাপড় জামা বের করো, একজন আমার পুলের পাশে বসে থাকো। আমার যদি সলিল সমাধী হবার উপক্রম হয় আমাকে বাঁচাতে হবে না?? এইসব আর কি....

তো আমার মাথায় আমার সে সব কর্মপ্রিয় ভূতেদের কর্মযজ্ঞ বড় বেশি বেড়েছিলো আমার এই দু'বছরের লকডাউন সময়টাতে। আর আমার সেই কর্মযজ্ঞের সাথী যাহারা ছিলো তাহারাও বেশ একটিভ হয়ে উঠেছিলো আমার মতই।

কিন্তু হঠাৎ ঠাস করে স্কুলটা খুলে গেলো। সেই ভোর ৬ টার আগে উঠি আমি। সুফিয়া ওঠো ওঠো আমার স্কুল। সুফিয়া এক চোখ মেলে - এ্যা..আফনের হিসকুল নি?? কহন? কয়ডায়??? আরেক সাইড থেকে রুপা তাড়াতাড়ি মাথা মুড়ি দিয়ে কাঁথা দিয়ে ঢাকার চেষ্টা করে। আর আসমার তো কোনো হুশই নাই তিনি যেন রাত দুইটার স্বপ্ন দেখছে। বুঝি আমি সবই লকডাউন এফেক্ট। সবার ভোরে ওঠার অভ্যাসের তেরোটা।

এরপর কেউ ওঠে না। পেটে বোম মারলে যেমন কথা বের হয়না কারো কারো শুনি এই আমাদের আসমা রুপাদের বিছানায় তখন বোম মারলেও তারা নট নড়ন চড়ন। যাইহোক সহ্য করি কারণ তখন তো আমার ভূতেদের নিয়ে খেলাধুলার সময় নেই। ভুতেরাই আমাকে নিয়ে খেলছে। যা যা হাত মুখ ধো। জামা পর। এই জামার সাথে এই দুল নানা ঐ প্রজাপতি দুলটা বাচ্চারা বেশি লাইক করবে। ঐ যে ময়ুর ময়ুর ব্রেসলেট হ্যাঁ এটা ঠিক আছে। না না ওটা ঠিক নাই ঐ জুতা না..... ভূতেদের সাথে আমি একাই খেলাধুলা করে স্কুলে ছুটি.....

বাসায় এসে দেখি দুপুর দুইটা বা আড়াইটা। কেবল আসমা উঠেছেন। কাপড় কাঁচছেন। আর রুপা তার কিছুক্ষন আগে উঠে ঘর ঝাঁড়ু দিচ্ছেন। মুছবেন আরও পরে। আর সুফিয়া কোনো মতে ভাত আর মুরগী রান্না করেছেন। কোনো ভর্তা না ভাঁজি না ডালও না। সুফিয়াকে জানতে চাইলাম কোনো সব্জী নাই কেনো?
- সব্জী ফ্রিজৎ নাই। আফনে কি আনছুইন?
- ডাল নাই কেনো?
- হেইদিন রানছিলাম হেই ডাইল একা আমারে খাইতে খাইতে জেবন গেছে। খান না কিছু না হুদাহুদি রাাইনধা কি করমুইন?
আচ্ছা এত বেলা পরে কেনো আসমা রুপারা কাপড় কাঁচছে, ঘর মুছছে?
- কি করবে ? হুদাহুদি উইঠা লাভ আছে? কারো কাম কি পইড়া আছে করতেছে তো।
- কয়টায় উঠেছো তোমরা বারো টায় না তেরো টায়?
- কি যে কন আফা। বারোডায় উঠছি না?? আপার যেমুন কথা। হেই আপনারে সাতটায় বিদায় দিয়া একটু হুইছি আর কি। তারপর ৯ ডায় উঠছি নাস্তা খাইয়া আবার হুইসি। ফুন আইলো । ফুনে কথা কইয়া বাড়িৎ এক তরকারী এক বাত কত হুমায় লাগ কইন? তাই রাঁধছি।

আর ওরা উডছে এই বারোটার দিকে। হুদাহুদি উইঠা কি করবে কন???

তাকায় দেখলাম আসমা রুপারা ঢুলঢুলা চোখে তাদের কাজ করতে উঠেছেন এই দুপুর বেলা বটে.......

এমন সময় সুফিয়ার ফোন বেঁজে উঠলো -
রিং টোনে ভেসে এলো বাংলা সিনেমার একটা গান- এত সুখ আমি সইবো কেমন করে???

প্রায় পর পরই রুপার ফোনে বেঁজে উঠলো - এ সুখের নেই কোনো সীমানা.......


আসমার ফোনের রিং টোন কি দিয়েছে আল্লাহই জানে। আমার ভূতেদের থেকে মুক্তি পেয়ে তো তাদের শুধু সুখের গান আর সীমানাহীন সুখের গানই ভাসছে হৃদয়ে।

এমন সময় আসমা এসে বললো-

আফা আপনেদের স্কুল কি ৫দিনই হইবে এহন থেইকে? যাক আল্লাহ রহম করছে।৭ দিন খোলনের দরকার আছিলো। এত দিন গুলানে পোলাপাইনদের পড়ালেহার কত ক্ষেতি হইলো। যাইহোক দুইন্না স্বাভাবিক হইলো শেষ মেশ।

১৯| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ১০:৫৪

জটিল ভাই বলেছেন:
চাচ্ছিলাম না তোমার এই পোস্টে সিরিয়াস হয়ে আনন্দের আবহ নষ্ট করি।
সোনার চামুচের আগে কিন্তু বলেছি যে, তোমাদের খাঁটুনিটা ভীষণ কষ্ট দেয়।
তোমাদের (মেয়েদের) কতটা খাটুনি এসব আয়োজনে যায় সেটা খুব ভালো বুঝি। তারপরও তোমার এই আয়োজনে যে পরিমাণ কষ্ট হয়েছে তারচেয়ে যাদের রিসোর্স কম সেইসব মেয়েদের অবস্থা আরো করুণ। তবুও সব মেয়েই চেষ্টা করে নিজে কষ্ট করে পরিবারের জন্য আয়োজন করতে। বিশেষভাবে সেইসব মায়েদের জন্যে বড্ড কষ্ট হয় যাদের সন্তানেরা অন্যের থেকে দেখে বায়না করে। কিন্তু রিসোর্স না থাকলেও যতোটা আছে তা দিয়ে যে কতো কষ্ট করে সন্তানের বায়না মেটাতে চেষ্টা করে তা খুব কাছে থেকে দেখেছি। তাই নারী জাতিকে সম্মান না করে পরিনা। দুঃখিত। সিরিয়াস হয়ে গেছি। কথায় কষ্ট পেলে ক্ষমা করো।

০১ লা মে, ২০২২ রাত ১১:১৩

শায়মা বলেছেন: না কষ্ট পাইনি।
অবশ্যই নারী জাতির সন্মান ভাবতেই হবে তাদের কষ্টটাকেও মূল্য দিতে হবে।

আমার এক্সপেরিয়েন্সটা পড়ো। আসমা সুফিয়ারা চায় আমি এত কষ্ট না করি। ৭ দিনই যেন বাড়ির বাইরে থাকি তাহলে তারা শান্তিতে থাকতে পারে।

২০| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ১১:১৩

শ্রাবণধারা বলেছেন: এতো অপূর্ব সুন্দর। গৃহ সজ্জার ছবিগুলো দেখে আমার জাপানিজ ইকেবানার কথা মনে পড়লো। জাপানী বীরেরা নাকি অবসর সময়ে ফুল সাজাবার এই জাপানী প্রথা নিয়ে কথা বলতো, আর তাতে করে তাদের শক্তি ও সাহস বৃদ্ধি পেত।

আপনাকে এই গৃহসজ্জার ছবি দেখে আমার তো নিজেকে জাপানী বীরের মত মনে হচ্ছে।

আর হ্যা, একজন মানুষ যে কতটা সৃষ্টিশীল আর নান্দনিক হতে পারে তা আপনাকে দেখলে বোঝা য়ায়।

০১ লা মে, ২০২২ রাত ১১:২২

শায়মা বলেছেন: হা হা থ্যাংক ইউ সো মাচ ভাইয়া।

এমন এমন কথা শুনে কিন্তু আমি আকাশে উড়ে যাবো।

আসলে সব কিছু সুন্দর কের সাজিয়ে গুছিয়ে নিজেই আমি আনন্দে ভাসি। যদিও আশে পাশের মানুষদেরকে জ্বালিয়ে মারি।

ঈদ মুবারাক ভাইয়া।

অনেক ভালো থেকো।

২১| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ১১:৩০

জটিল ভাই বলেছেন:
পড়লাম তোমার এক্সপেরিয়েন্সটা। বাব্বাহ্। আমার কাছেতো সেটা এক্সপেরিয়েন্স নয়, এক্সপেরিমেন্ট মনে হচ্ছে। =p~
তবে যেভাবে ভূতের নাম নিলে তাতে না আবার তোমার বাসাটাই ভূতের বাসা হয়ে যায় =p~
তবে শেষের ৫ আর ৭ দিনের এক্সপেরিমেন্টটা সেই লাগলো =p~
তোমার এই চঞ্চলতা দেখলে হয়তো কেউ বুঝে না, তবে এতো চঞ্চলতা তোমার নিজের জন্যে্ও সত্যিই মনে হয় ভালো না। আবার ভেবোনা আসমা আপাদের দালালি করছি =p~
এতো চঞ্চলতার মাঝে দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা কিন্তু বেশি থাকে। সবার আগে নিরাপত্তা আর সুস্থ্যতা। মনের খোড়াক যোগানো অবশ্যই ভালো, তবে তা মাত্রা যেনো না এড়িয়ে যায়। দিনদিনতো বয়সের পাশাপাশি জীবনের জটিলতাও আধুনিকতার ছোঁয়ায় বাড়ছে ছাড়া কমছে না। তাই সবসময় জানি নিরাপত্তা অবলম্বন করো, তবুও বলা। কারণ, মন তোরে বলি যতো, তুই চলেছিস তোরই মতো, সাধ্য কি আমার ছুটি তোর পেছনে................

০১ লা মে, ২০২২ রাত ১১:৪০

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ আমিও জানি এখন একটু রাশ টেনে ধরা উচিৎ আমার। কিন্তু জীবন মানেই তো গতি আর আমার গতি আবার গতির চাইতেও গতিবান। কি করবো বলো? আমার তো এক সেকেন্ডও বসে থাকার সময় নেই। তাই ছুটছি আর ছুটছি। কিসের পিছে কে জানে কে জানে কে জানে কাহার তরে??

মন কেমন করে


আমায় বেঁধেছে সোনার পিঞ্জরে ...... ঘরে :(

২২| ০১ লা মে, ২০২২ রাত ১১:৪০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার ইফতারের আয়োজন দেখে অভিভুত হলাম। :) যেমন খাবার তেমন ডেকোরেশন। সেহেরীতেও নিশ্চয়ই অনুরুপ আয়োজন ছিল। সেই ছবিগুলি শেয়ার করলে উপকৃত হতাম। :)

০১ লা মে, ২০২২ রাত ১১:৪২

শায়মা বলেছেন: না না না সেহরীতে তো ঘুম ঘুম!

সেই আয়োজন সুফিয়া আসমা রুপা করেছে।

আর সেসবও অবশ্য ভালোই ছিলো। সৌন্দর্য্যবিলাস কিন্তু একটু ছোঁয়াচে আছে।

কিন্তু ঘুমের মধ্যে কি ছবি তোলা যায় বলো?? :(

২৩| ০২ রা মে, ২০২২ রাত ১২:০৪

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: অবজেকশান ইউর অনার। শুধু শুধু খাবারের ছবি দেখিয়েই দায়িত্ব শেষ, কোন দাওয়াত টাওয়াতের খবর নেই। জাতি এটা মেনে নিবে না।

০২ রা মে, ২০২২ রাত ১২:০৭

শায়মা বলেছেন: কে বলেছে দাওয়াতের খবর নেই!!! :-/

আমি তো সব সময় দাওয়াৎ দিয়েই যাচ্ছি। কেউ আসেই না তো :(

২৪| ০২ রা মে, ২০২২ রাত ১:০১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

সাজসজ্জা শিখতে হবেে আপনার কাছে মনে হচ্ছে।

০২ রা মে, ২০২২ সকাল ১০:৪৪

শায়মা বলেছেন: তা আরব বলতে। ভাবছি সাজসজ্জার একটা ট্রেইনিং সেন্টার খুলবো। :)

২৫| ০২ রা মে, ২০২২ রাত ২:২৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এতেই বোঝা যায় রমজানের সংযমের
শিক্ষা বাস্তবতা যোজন যোজন দূরে।
সংযমের গালভরা বুলি যারা কলচায়
তারাই সুযোগ পেলেই সংযমের বাঁধ
ভাংগে।



০২ রা মে, ২০২২ সকাল ১০:৫১

শায়মা বলেছেন: হা হা নুরুভাইয়া কবিতা কবিতা বা তিড়িং বিড়িং ছড়িতাও হলো না তো..... কিছুই মিলিলো না.....

যাইহোক তোমাকে দেখেই আমি তিড়িং বিড়িং ছড়িতা লিখে ফেললাম-

নূরুভাইয়ার গরু
মুন্ডু তাহার বেজায় মোটা পেটখানা তার সরু
সংযমেরই মাসে ভাইয়া দেয় না খেতে ঘাষ
হাম্বা করে ডাকলে পরে নিয়ে আসে বাঁশ। :(

তিড়িং বিড়িং ছড়িং কাঁটে
দাঁত কিড়মিড়িয়ে ওঠে
অবলা প্রাণী সে রুপ দেখে
বাক্য কি তার ফোটে? :(

সংযমেরই ফাঁদে তাহার কন্ঠ রুধে আসে
খকখকিয়ে কাঁশে
তাই নূরু ভাইয়ার গরু
আজকে গেলেল হাসপাতালে
পেটখানা তার সরু
মুন্ডু তাহার বেজায় মোটা
নূরু ভাইয়ার গরু।


:P

ভাইয়ামনি বাঁশ নিয়ে যেন এইদিকেই তেড়ে এসোনা ।

আর একটা কথা আচ্ছা সংযমের মাসে বিউটি পারলারে টাকা উড়ালে সেটা কি সংযমের বাইরে হবে?

২৬| ০২ রা মে, ২০২২ ভোর ৪:১৪

আশিকি ৪ বলেছেন: ভাই ণুরু
কি করিলেন শুরু?
আপামণি দিলেন একখান ইফতার পোস্ট।
আপনি খুঝচেন
অসং যমের রোষ্ট।

পোস্টে ভাললাগা।

০২ রা মে, ২০২২ সকাল ১০:৫৭

শায়মা বলেছেন: হা হা আশিকি ভাইজান
রোস্টটা খেয়ে যান
ভাইয়া মানে খানায় দানায়
অসংযমের বাণী।
কিন্তু ভাইয়া ইনবক্সে দিলেন
পার্লারের সন্ধানী।


ভাইয়া ভাবেন কিপটু হয়ে
কিচ্ছুটি যে খাবোই না
শপিং মপিং হেথায় সেথায়
কোথাও আমি যাবোই না।

শুধু ভাইয়ার মেয়ের আছে
নামকরা পার্লার
এমন ভালো রুপের বাহার
কোথাও আছে আর?

তাইতো ভাইয়া বলেন আমায়
অন্য কোথাও যাইও না
সংযমের এই মাসে তুমি
অসংযমী খাইয়োনা।

টাকাগুলায় জমায় রাখো
পার্লারেতে যাও।
আমার মেয়ের পার্লারেতে
তঙ্কাগুলি ফালাও। :)

২৭| ০২ রা মে, ২০২২ ভোর ৪:১৯

একলব্য২১ বলেছেন: ঈদ মুবারক শায়মা আপু,

দাঁড়াও! তোমার ইফতার আর খাবারের ডেকোরেশন প্রেজেন্টেশন এই সব নিয়ে পরে কথা বলবো। তোমার ১৮ নম্বর প্রতিউওর আমার মাথা ধাঁধিয়ে দিয়েছে। ঘোর লেগে গেছে। আগে তো এই ভুলভুলাইয়া থেকে বের হই।

Amazing!!! B:-)

০২ রা মে, ২০২২ সকাল ১১:০০

শায়মা বলেছেন: হা হা হা অনেকেই মনে হয় পোস্টের চাইতে ১৮ নং কমেন্টখানাই বেশি মন দিয়ে পড়েছে।

বিশ্বাস করো স্কুল থেকে ফিরে দেখি কেবলি উঠেছেন তারা।

বাড়ির ভেতরে কে এলো গেলো কি হলো না হলো কিছুই জানেন না।

বিছানায় গড়াগড়ি আর কানে ফোনাফুনি।তাদের গ্রামের এমন কেউ নেই যারা মনে হয় দিবারা্ত্র ফোনে তাদের খোঁজ খবর নেয় না।

রুপা তো যেদিন এলো সেদিন এসেই বললো তার ওয়াইফাই কানেক্ট করে দিতে হবে। সে অবসরে ম্যুভি দেখবে ফেসবুকে ঢুকবে।

তখন কি জানতাম অবসরের মানে কি?

হা হা হা

২৮| ০২ রা মে, ২০২২ সকাল ৮:১০

বিজন রয় বলেছেন: ..... শুভসকাল....
ক. যেহেতু মৃত্যুর কোন সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ নেই তাই তা নিয়ে ভয় নেই, কিন্তু এখনো অনেক কাজ বাকী যে জীবনে!
খ. আগে ছিলাম কবিতার মতো, এখন গদ্যের।
গ. ব্লগে আসি আসি করে আসা হয় না, টান আছে আগের মতোই।
ঘ. এখন কিছু প্রোজেক্ট নিয়ে সময় পার করছি, হ্যাঁ অবশ্যই বিজি।
........ শুভকামনা.......

০২ রা মে, ২০২২ সকাল ১১:০১

শায়মা বলেছেন: মৃত্যুর যেমন রবাহূত হতে কোনো ভয় ডর বিধি নিষেদ নেই তেমনি সেই রবাহূতের ভয়ে কষ্ট পাবারও মানে নেই।


কবিতায় থাকো আর গদ্যেই থাকো ভালো থাকো। আনন্দে থাকো ভাইয়ু।

২৯| ০২ রা মে, ২০২২ সকাল ৮:২০

কলাবাগান১ বলেছেন: সুফিয়া রুপা আসমাদেরকে। মাত্র তিনজন? শামীম শিমুল পলাশ, টগর আরো ৪ জন?

কিছু দিন আগে বাংলাদেশ থেকে একজন আমেরিকাতে বেড়াতে এলেন। আমার সাথে কথা বলছিলেন আপনারা কিভাবে এদেশে থাকেন, এতজন এর বাসায় দাওয়াত খেলাম, কারো বাসায়ই দারোয়ান, মালী, ড্রাইভার, ঘরের কাজের লোক, বাজার করার লোক নাই!!!!! কিন্তু সবার বাড়ী কেমন যেন ছবির মত সুন্দর গোছানো!!!!!

০২ রা মে, ২০২২ সকাল ১১:০৬

শায়মা বলেছেন: আমার বাড়ি ছবির চেয়েও সুন্দর!! :)

কারণ ওদের কোনো লোক নেই আমাদের আছে আছে আছে। তাই ছবির মত ওদের হলে আমাদের ছবির চেয়েও সুন্দর হতেই হবে।


হা হা হা হা হা ভাইয়া!!!!!!!!!! মনে পড়ে গেলো সেই কিচেন যুদ্ধের কথা। মনে পড়ে গেলো আমাদের অনল ভাইয়ার কথা।

মনে পড়ে গেলো ভাইয়ার সেই গান

আমেরিকা আইসা আমার ........ হা হা হা হা হা

ভাইয়ামনি ৩+৪ = ৭ এরা শুধু ভেতরবাড়ির মানে দারোয়ান সিড়ি ঝাড়োয়ান মুছোয়ানদের কথা কিন্তু লিখনি এখনও।

আচ্ছা এত যে বাহাদূরী করো তুমি পারবে বাংলাদেশের মত ধুলাবালিওয়ালা দেশের কয়েকতলা বাড়ি নিজে হাতে ঝেঁড়ে মুছে রাখতে???

আর তাছাড়া জানোই বাংলাদেশের মানুষের আদি পুরুষেরা জমিদার ছিলো।

জমিদারী স্টাইল তো উত্তরাধিকার সূত্রে পাবে তাইনা??

তোমাদের আমেরিকা কি বুঝবে এসব গুঢ় তথ্য!!!!!!!! :P

৩০| ০২ রা মে, ২০২২ সকাল ৮:২১

ইসিয়াক বলেছেন: স্কুল, টিউশনি সব বন্ধ তাই শেষের এই কটা দিন রোজা আছি। আমার আবার খাবারের ছবি দেখলেই ক্ষুধা লাগে,রোজা রেখে তখন আবার...... ;)
এখন থাক ইফতার করে তারপর পোস্ট পড়বো আর খাবারের ছবিগুলোও আয়েশ করে দেখবো।

আপাতত টা টা।
ও হ্যাঁ ঈদ মোবারক।
শুভ হোক সকল সময়।

০২ রা মে, ২০২২ সকাল ১১:০৮

শায়মা বলেছেন: শেষে কটা দিন রোজা!!!!!!!

হায় হায় তাইলে তো হলো না।
যে কটা দিন কষ্ট বেশি সে কটা দিন রোজার সওয়াব বেশি জানোনা!!!!!!!! :)

হা হা হা

ঈদ মুবারাক ভাইয়া। :)

৩১| ০২ রা মে, ২০২২ সকাল ৮:৫৩

জুল ভার্ন বলেছেন: খাওনময় জিন্দেগী! সামান্যই খাওয়া, বেশির ভাগই অপচয়।

০২ রা মে, ২০২২ সকাল ১১:০৯

শায়মা বলেছেন: খাওয়া কিন্তু বেশি নাই ভাইয়া।

বেশিভাগই সাজসজ্জা! :)

৩২| ০২ রা মে, ২০২২ সকাল ১১:১৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: দাওয়াত চাই। পাওয়া মাত্র টিকেট কাটব :)

০২ রা মে, ২০২২ সকাল ১১:২২

শায়মা বলেছেন: আজকেই দাওয়াৎ। এখুনি টিকেট করো ভাইয়া।

একটু আগে তোমার একটা মন্তব্যে লাইক দিয়ে আসলাম অতি সত্য কথন বলার জন্য। :)

৩৩| ০২ রা মে, ২০২২ সকাল ১১:৫২

শার্দূল ২২ বলেছেন: এখানে হালুয়া নেই,? তোমার হাতের হালুয়া না খেয়ে আমি আর আমার শাবক ছাড়ছিনা। চোখ আটকালো ওয়াটারমেলন এন্ড ম্যাংগো তে। বাকি সব লোভনীয় অবশ্যই।

আমি টাইপ করতে এত হিমশীম খাচ্ছি যে অনেক কিছু বলতে গিয়েও পারছিনা।

ঈদ মোবারোক সুন্দরী।

০২ রা মে, ২০২২ দুপুর ২:৪৯

শায়মা বলেছেন: হায় হায় রমজানে কেউ হালুয়া খায় নাকি সুন্দরা!!!!



যাইহোক ঈদ মুবারাক আর শাবকের জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা!!!

৩৪| ০২ রা মে, ২০২২ বিকাল ৩:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
রমজানেও মিথ্যাচার
শোধরাবেন কথায়,
বিউটি পারলার সব সময়
থাকে যাদের মাথায়।

কে বলেছে বলো শুনি
পারলারেতে যেতে,
সংযমের মাসে তোমায়
এত এত খেতে?

সত্য বলো সত্যে চলো
নয়কো বাড়াবাড়ি,
মনে রেখো যেতে হবে
একদিন সব ছাড়ি।




০২ রা মে, ২০২২ বিকাল ৪:৪৪

শায়মা বলেছেন: কে আবার বলবে ভাইয়া তুমিই তো বলছিলে!!! :||

মানে তুমি না একবার আমাকে বিউটফিকেশন এর তোমার মেয়ের একটা পেইজ এর লিং্ক দিলে!!! কি সুন্দর সাজুগুজু শেখাচ্ছিলো আমাদের ভাগিনীটা! :)


ভুলি গেছো ভাইয়ামনি!!!!!!!!! :P


রমজানে মিথ্যাচার নয় অন্য সময় ওকে!!! :-/
এই ধারনা নিয়ে ভাইয়া গেলে তুমি বখে। :(
১২ মাসই সত্য বলো মিথ্যা দূরে রাখো
ভোলা রোগে ধরলে অবশ্য উল্টা বলতে পারো। :)

:P

৩৫| ০২ রা মে, ২০২২ বিকাল ৩:৪২

জ্যাকেল বলেছেন: পরিবেশটা সুন্দর, কোন হৈ চৈ নাই। তবে ঈদের দিনেই এই টাইপ পোস্ট মানায় ভাল।

০২ রা মে, ২০২২ বিকাল ৪:৪৬

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমি রোজ রোজ ঈদের দিন বানাই।

৩৬| ০২ রা মে, ২০২২ বিকাল ৫:০৫

আশিকি ৪ বলেছেন: আফা মণি পুতুল কি আজকে আইবেন?

০২ রা মে, ২০২২ বিকাল ৫:০৮

শায়মা বলেছেন: আইবেন।

কিন্তু আপনি এত পুতুল পুতুল করেন কেন ভাইজান?

উত্তর দিয়া যান।

নাইলে পুতুলমনিরে তো চেনেন না।

ঘুঘু দেখেছেন কিন্তু তিনি ফাঁন্দও দেখাই দিতে পারেন। :(

বলো বলো কি তাহারে প্রয়োজন???

৩৭| ০২ রা মে, ২০২২ বিকাল ৫:১৬

আশিকি ৪ বলেছেন: সে ব্লগে আইলে ভাল লাগে। স্মার্ট ত অনেখ।

০২ রা মে, ২০২২ বিকাল ৫:২৩

শায়মা বলেছেন: হা হা হা

হ্যাঁ স্মার্ট অনেক অনেক ভালো মনের আর মজার আর সবচেয়ে তার সৌন্দর্য্য যেখানে সেটা তার স্ট্রেইট ফরওয়ার্ড আচরণ!

কিছুটা অকুতভয় বটে আবার জেন্টেলও।

সোজা কথা লক্ষী মেয়ে বাট আল্লাদী নেকু পেকু ঢঙ্গি ঢাঙ্গা না।

যেটা তার ঢং সেটাই তার শক্তি।

এমন মেয়ে একটাই আমার দেখা এই ব্লগে।

কিন্তু ভাইয়া বানান ঠিক করো শিঘরী নাইলে কিন্তু তোমাকে আনস্মার্ট লাগবে।

হা হা :P

৩৮| ০২ রা মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১০

নীল আকাশ বলেছেন: এত এত খাবার দেখে মাথা ঘুরছে।
ঈদ মুবারক আপনাকে।
সংযম রমজানের মূল থীম।

০২ রা মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৭

শায়মা বলেছেন: ঈদ মুবারাক ভাইয়ু।

সংযম শেষ এলো খুশিট ঈদ।

তাই আরও খানা পিনা নিয়ে আসবো ..... :)

৩৯| ০২ রা মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
না কখনো আমি পারলারে কথা বলেছি না আমার
মেয়ের কোন পারলার আছে। এটা কারো দিবা সপ্নের
উদ্ভট কল্পনা।

০২ রা মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫১

শায়মা বলেছেন: বিউটিফিকেশন পেইজ লিংক তুমি দাওনি?
বিউটি পারলার না সাজুগুজু পেইজ লিংক!
8-|


ওকে তাইলে দিবা স্বপ্নেই দেখেছিলাম। তোমার কাছ থেকে তোমার মেয়ের সাজুগুজুর পেইন লিঙ্ক। #:-S

৪০| ০২ রা মে, ২০২২ রাত ১১:০৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দিবা সপ্নে তা হলে আর একবার সাজুগুজু
করে নাও! আমার মেয়ের কোন সাজুগুজুর
পেইজ নাই।

০৩ রা মে, ২০২২ রাত ১:০৫

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া শোনো
আমার মেমোরী এতটাই স্ট্রং যে আমি নিজেই মাঝে মাঝে অবাক হয়ে যাই।

সেই তুমি যখন বললে আমি তোমার মেয়ের বিউটি ফিকেশন নিয়ে পারলার বা পেইজের দিবাস্বপ্ন দেখছি তখন আমি সত্যিই অবাক হয়ে গেলাম। এরপর আমি তোমার ফেসবুকের ইনবক্সে খুঁজতে গিয়ে কোনো লিঙ্ক পেলাম না।

তখন নিজের চোখকে নিজের মোমোরীর উপর বিশ্বাস হচ্ছিলো না।

তারপর বসে বসে সব ইনবক্স চেক করতে শুরু করলাম। কারণ তুমি নির্দ্বিধায় বলে যাচ্ছিলে এমন কোনো পারলার নেই পেইজ নেই এইসব।

কিন্তু আমার স্পষ্ট মনে আছে তুমি একখানা সাজুগুজু ভিডিও দিয়ে আমাকে বলেছিলে তোমার মেয়ে।

তারপর সেই রহস্য উদঘাটন হলো। আমার মেমোরীর রহস্য।

তোমার নূর মোহাম্মাদ বালি আইডি চেক করো ভাইয়া। সেখানে ২০২০ সালের ২৯শে জুলাই তুমি একখানা সাজুগুজু লাইভ ভিডিও দিয়েছো যেখানে একটা মেয়ে সাজুগুজু শিখাচ্ছে।

আর তোমার কনভারসেশন চেক করো তুমি সেই লাইভ ভিডিও দিয়ে বলেছো সেটা তোমার মেয়ে।

যাইহোক ফেসবুকের স্ক্রিন শট ব্লগে দেওয়া নিষেধ তাই দিলাম না।

তুমি নিজেই তোমার নূর মোহাম্মাদ বালি আইডি চেক করে নাও ভাইয়া।

তারপর বুঝতে পারবে আমি কেনো দিবাস্বপ্নে তোমার মেয়ের বিউটি পারলার বা পেইজ দেখেছিলাম।

আসলে সেটা ছিলো তোমার মেয়ের সাজুগুজু শেখানোর লাইভ ভিডিও

এখানেই একটু ভুল করে পেইন পারলার এসব বলে ফেলেছি। কিন্তু লাইভ সাজুগুজুর ভিডিও আমি না অনেকেই দেখেছে কারুরই ভুল হয়নি।

৪১| ০৩ রা মে, ২০২২ ভোর ৬:৩৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: যথারীতি, অনন্য! + +

০৩ রা মে, ২০২২ রাত ১১:০৯

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া

৪২| ০৩ রা মে, ২০২২ রাত ১০:৫৭

মিরোরডডল বলেছেন:




আপুকে শুভেচ্ছা ।
নতুন হেয়ার স্টাইলে নতুন পোষ্টের অপেক্ষায় ।


০৩ রা মে, ২০২২ রাত ১১:১০

শায়মা বলেছেন: তোমাকেও ঈদের শুভেচ্ছা আপুনি!!!!


আবার ঈদ পোস্ট দেবো নিশ্চয়!!! :)

০৪ ঠা মে, ২০২২ দুপুর ২:১৬

শায়মা বলেছেন: আয়নাপুতুলমনি!!!!!!!!!


কর্ণে আমার স্বর্ণ ময়ূর ...... :) :) :)

শাড়ীর হাতের গলার ময়ূর নিয়ে আসবো শিঘ্রীই তোমার জন্য ওকে???

৪৩| ০৩ রা মে, ২০২২ রাত ১১:৩০

মুক্তা নীল বলেছেন:


আহারে আপু আমি জীবনেও তোমার মত করে এভাবে খাবার
তৈরি এবং ডেকোরেশন করতে পারবোনা ‌‌।
প্রতিটা ছবি এবং খাবার মনোযোগ দিয়ে দেখলাম অসম্ভব
ভালো লেগেছে ।

ঈদ মোবারক ।

০৩ রা মে, ২০২২ রাত ১১:৩৫

শায়মা বলেছেন: ঈদ মুবারাক আপুনি.....
তুমিও পারবে মানে নাই কাজ খই ভাজ ভূত মাথায় চাপে যদি তোমার আমার মত তবেই পারবে। হা হা

৪৪| ০৪ ঠা মে, ২০২২ বিকাল ৪:৪২

ঢুকিচেপা বলেছেন: শুরুর দিকে ছবি দেশে মনে হচ্ছে যাদুঘরে এলাম।
ছবিগুলোর আকার ছোট হওয়ায় খাবারের দিকে ঠিকভাবে নজর দিতে পারলাম না।

বৈশাখী আয়োজন তো দেখলাম এরপর জ্যৈষ্ঠী, আষাঢ়ী, শ্রাবণী, ভাদ্রী, আর্শিণী, নাগীনী, সাপিনী এসব আয়োজন হবে না ?

০৪ ঠা মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৯

শায়মা বলেছেন: কি করবো? বড় আকারের ছবি দেওয়া শিখিয়েছিলো জলদস্যু ভাইয়া।

সেই সব ছবি দেখি সামুতে হাওয়া হয়ে যায়।

তাই এইভাবেই দিলাম। ছোট্ট ছোট্ট ছবি। :(

খাবারের চাইতেও সাজন বেশি...

হবে হবে সাপিনী নাগিনী হবে সবার আগে হবে ময়ূরনী.....

৪৫| ০৫ ই মে, ২০২২ বিকাল ৫:২৩

মেহবুবা বলেছেন: তোমার এমন পোষ্ট পেলে তবেই না ব্লগে ঈদের আমেজ!
অনেক অনেক ভাল থেকো সব দিন তোমার মত করে।
সুফিয়া,আসমা৷ এবং রূপার জীবনের খণ্ডচিত্র দেখে ওদের জন্য সমব্যথী

০৫ ই মে, ২০২২ বিকাল ৫:২৭

শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি!!!

তাদের হাতে আমি মেহেন্দী দিয়ে দিয়েছি। চেইন লাগানো ব্রেসলেট আর যা যা সাজুগুজু লাগে সব সব দিয়েছি। পরবেনা সুফিয়া তাও ধরে জোর করে পরাই ছবিও তুলে দিয়েছি। ঈদের পোস্ট তো আসেইনি এটা রোজা পোস্ট।
ঈদসংখ্যা আসছে!!!!!!! :)

০৫ ই মে, ২০২২ বিকাল ৫:২৮

শায়মা বলেছেন:

এই দেখো আমাদের রূপামনির রূপালী গয়না.....

০৫ ই মে, ২০২২ বিকাল ৫:৫৩

শায়মা বলেছেন: আপু মন্তব্য মুছে দিলাম বললে তাই।

না মনে হচ্ছে আমি তো ওখানের কাউকে চিনি না মনে হয়।

৪৬| ০৫ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৭

মিরোরডডল বলেছেন:




বাহ ! খুব সুন্দর ময়ূরী ।
এবার নীলপরী হয়ে আসবে ।


০৫ ই মে, ২০২২ রাত ৯:৪৭

শায়মা বলেছেন: হাহাহা মিররমনি আরও একটা আছে। দাঁড়াও ছবি নিয়ে আসি সেটারও....:)

৪৭| ০৬ ই মে, ২০২২ রাত ১২:০৭

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,

বরাবরের মত তোমার ঈদের পোস্ট কবে বের হচ্ছে। আর সেটা এই extented ঈদের ছুটির মধ্যে বের হলে বেশ জমতো। :D

তোমার বাম আঙ্গুলে পরা বড় আংটিটা কি অরিজিনাল পাথরের। ফিরোজা রঙয়ের।

০৬ ই মে, ২০২২ রাত ১২:৪৯

শায়মা বলেছেন: কাল পরশুই ঈদসংখ্যা এনে ফেলবো নিশ্চয়ই।:) :) :)

আর এই পাথর ফিরোজা পাথর আসলই হবে কারণ সৌদী আরাব হইতে আগত।

আমি জানিনা যে দিসে সে জানে আর আল্লাহ জানে।

তুমি কি এখনও দেশে আছো???

৪৮| ০৬ ই মে, ২০২২ রাত ১:০০

একলব্য২১ বলেছেন: আর কয়েকদিন পরই যাবো।

স্বর্ণ ময়ূর চমৎকার। এর উৎপত্তিস্থল কোথায়। :)

০৬ ই মে, ২০২২ রাত ১:০৩

শায়মা বলেছেন: গুড।

তবুও একটু বেড়িয়ে গেলে ....

আমিও যাচ্ছি জুনে তোমার ঐ দেশে মানে বৈদেশে।

তবে আমি ঠিক জানিনা তুমি ঐ দেশের বৈদেশে সঠিক কোথায় থাকো তবে আমি যাচ্ছি সি .... )

আর স্বর্ণময়ূরও এসেছেন সৌদী আরাব থেকে। হা হা হা

০৬ ই মে, ২০২২ সকাল ৮:৪২

শায়মা বলেছেন:

৪৯| ০৬ ই মে, ২০২২ রাত ১:০৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।

স্বর্ণ ময়ূর কানের দুল ভালো মানিয়েছে তোমার অঙ্গে। গরমের দিনে তরমুজ অসাধারণ ফল। পাকা পেপে বারোমাস সুস্বাদু এবং উপাদেয় ফল। তবে লেবু করোনাকালে বেশ গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য ফল হয়ে ওঠেছে। তবে আমরা নিয়মিত বেলের শরবত পান করেছি এবারে ইফতারে। আর রসুনের চপের কথা না বললেই নয়।

০৬ ই মে, ২০২২ রাত ১:১৮

শায়মা বলেছেন: ভেরী গুড। বেলের শরবৎ আসলেও ভালো।
কিন্তু রসুন চপ তো খাইনি কখনও........।

৫০| ০৬ ই মে, ২০২২ রাত ১:২২

একলব্য২১ বলেছেন: সি ....

হা হা হা হা...


শায়মা আপু,

তোমার হাতে কি প্রফেশনাল কেহ মেহেন্দি পরিয়ে দিয়েছে। রংটা অনেক গাঢ় হয়েছে।

০৬ ই মে, ২০২২ সকাল ৮:১৯

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ সি ...... তোমার কি????

নাহ আমি থাকতে প্রফেশন্যাল কেনো???

আমি হইলাম সকল কাজের কাজী সে অং হোক আর বং হোক আমি নিজে যা করি তাই আমার বেস্টো!!!!!


প্রফেশন্যাল আরও নিঁখুত দেয়।

আমি খুঁতখুঁত দিয়েছি থেবড়া থুবড়াও মাঝে মাঝে বাট নিজে দিয়ে নিজেই খুশি। শুধু তাই না আসমাকেও দিয়ে দিয়েছি, রূপাকেও। সুফিয়া দেয়নি। সে বার দিন দুনিয়ার রংচং এ বিরক্ত।

০৬ ই মে, ২০২২ সকাল ৮:২৯

শায়মা বলেছেন:
এই দেখো এক হাত...

০৬ ই মে, ২০২২ সকাল ৮:৩০

শায়মা বলেছেন:

এই যে আরেক হাত। মানে ডান হাত দিয়ে বাম হাতে আবার বাম হাত দিয়ে ডান হাতে..... :)

৫১| ০৬ ই মে, ২০২২ রাত ১:২৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রসুন চপ আমাদের ফিল্ডে অত্যাবশ্যকীয় চপ। আমাদের প্রত্যেক বাবুর্চি এ চপ বানানোর এক্সপার্ট। খুব সম্ভবত আস্ত রসুনা উপরের খোসা তোলার পর গরম পানিতে সিদ্ধ করার পর সেটিতে ব্যসন মেখে গরম তেলে ভেজে এ চপ বানানো হয়। রমজানে বহিরঙ্গনে থাকলে আমাদের এ চপ খাওয়া খুব কমন বিষয়।

০৬ ই মে, ২০২২ সকাল ৮:২১

শায়মা বলেছেন: বাপরে!!

এই চপ তো হার্টের জন্য নিশ্চয় ভালো।

ভাইয়ু এই চপ খেয়ে খেয়ে তোমার হার্ট এত ভালো কাজ করে তাইনা??? :)


যাইহোক বাবুর্চী থেকে রেসিপি নিয়ে পোস্ট দাও আমরাও হার্ট ভালো রাখা রসুন চপ শিখে নেবো। :)

৫২| ০৬ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৩৩

মিরোরডডল বলেছেন:




আপু সেকেন্ড ছবিটাও অনেক সুন্দর ।
হাতের মেহেদিও ।
পুরো ছবিটা দেখবো নাহ ! :|



০৬ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৫১

শায়মা বলেছেন: দেখবা তো।

কিন্তু সামুতে সব ছবি ছোট্ট ছোট্ট ইদুরের বাচ্চা স্টাইলে আসছে।

জলদস্যুভাইয়ার শেখানো বুদ্ধি কাজ করছে না। :(

৫৩| ০৭ ই মে, ২০২২ রাত ১২:৫০

একলব্য২১ বলেছেন: আপু তুমি দুই হাতেই সমান পারদর্শী। একদম সব্যসাচী।

দুতিন দিন যাবত সামুর প্রথম পৃষ্ঠা কেমন জানি ফাঁকা ফাঁকা লাগছিল কিন্তু কেন বুঝতে পারছিলাম না। কিছুক্ষণ বাদেই দেখলাম খান সাহেব অনলাইনে। বন করে মাথা ঘুরে উঠলো। আরে এর জন্যই তো ফাঁকা ফাঁকা লাগছে। উনার লেখা দেখছি না। সাথে সাথে উনার নামে ক্লিক করে, উনার ব্লগে ঢুকে দেখে উনি দিব্যি প্রত্যহ লিখছেন। জিগ্যেস করতে জানতে পারলাম, উনার লেখার প্রথম পৃষ্ঠায় বের হচ্ছে না। এই পিছনে তোমার কোন হাত (!) আছে নাকি!!! :P আমি কিন্তু উনার লেখা বালা পাই। :)

০৭ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:৫১

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ আমি হাত পা চোখ মাথা সব কিছুতেই পারদর্শী।

ছোট্ট থেকে কত্থক শিখলে এমনই হয়।

আর খানসাহেব ভাইয়ার ব্যপারে যা বললে তা শুনে অবাক হইনি। আমার সম্পর্কে এমনই প্রচার চলে এই ব্লগের সকল ব্যানের পিছে আমার হাত আছে।

এটা আজকের কথা নয় অনেক দিনের আগের কথাই। আগে অবাক হতাম এখন আর হই না।

তবে যারা এমন প্রচার চালায় তারা জাহান্নাম যাক।

আর তুমি এই কথা বলে আমার রোষানলে পড়তে চাইলে নাকি পড়ে গেলে ভাবছি।

নিজের মনের কাছে জিগাসা করে আসি...... :)

৫৪| ০৭ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫২

একলব্য২১ বলেছেন: খানসাহেব ভাইয়ার ব্যপারে যা বললে তা শুনে অবাক হইনি। আমার সম্পর্কে এমনই প্রচার চলে এই ব্লগের সকল ব্যানের পিছে আমার হাত আছে।

আমি জানি শায়মা আপু তুমি কোনদিনই কাউকে ব্যান করার পিছনে থাকবে না। এই ধরনের কাজ তোমার দ্বারা কোনদিনই হবে না, তা কেহ শত উসকলেও।

আমি তোমার সাথে খোঁচাখুঁচি করে মজা করার জন্যই বলেছি।

যদিও খোদ খানসাহেব নিজেও তাঁর লেখায় আকার ইঙ্গিতে তোমার দিকে তর্জনী উঠায়। এটা উনার বালখিল্যতা। তুমি কষ্ট পেয়ে থাকলে ভারী সরি আপু।

তুমি এই কথা বলে আমার রোষানলে পড়তে চাইলে নাকি পড়ে গেলে ভাবছি।

নিজের মনের কাছে জিগাসা করে আসি...... :)



এখন তোমার মন কি বলছে। :P হা হা হা......

০৭ ই মে, ২০২২ রাত ৮:১৬

শায়মা বলেছেন: আমার মন যে কখন কি বলে আমি নিজেও তো তার খবর জানিনা...... :(


যাইহোক রাজীবভাইয়ু নূরুভাইয়ু যা কিছু বলে কসম খোদার আমার অনেক হাসি পায়। কারণ না জেনে বুঝেই তারা লাফায়।

এই লাফালাফিতে আবার নিজেদের ফান্দে নিজেরা পড়ে। :P

একটা কথা বলি- যে যার কৃতকর্মের জন্য আসলে নিজেরাই দায়ী থাকে কিন্তু যখন কৃতকর্মের ফল ভোগ করে তখন একে ওকে দোষারোপ করে। কিন্তু যদি ঘটে কারো বুদ্ধি থাকে তাহলে ইশারাতেই সমঝে চলতে শিখে যায় আর যখন সেটা থাকে না তখনই আরও বাড়াবাড়ি করে ফেলে নিজেদের খোঁড়া গর্তে নিজেরা পড়ে।

কখনও কখনও আমরা একে অন্যকে দেখেও ভুল আচরণ শিখে থাকি। যেমন ব্লগের নীতিমালায় কোথাও নেই সমালোচনা বা আলোচনার নামে তুমি কাউকে পারসোনাল এটাক বা তাকে তার ফ্যামিলীকে তার আদর্শকে ছোট করতে পারো। যাচ্ছেতাই বলে নিজেকে সত্যবাদী ঠোঁটকাটা কাউকে পরোয়া না করা লোক মহান কেউকেটা বলে বাহাদূরী করতে পারো।

কেউ কেউ এমনটা করে যখন নেগেটিভ পাবলিসিটি পায় তখন তাকে দেখে বোকারা উৎসাহিত হয়।

এই জন্য আমার রিকোয়েস্ট বোকাদের জীবন বাঁচাতেও সেই সব হনুদের নিজেদেরকে সামলানো উচিৎ।

নয়তো তাদের লেজ কাটা গেলেও বাঘের ছাল পরে কাজ হবে না।

৫৫| ১১ ই মে, ২০২২ রাত ১১:০৩

ঢুকিচেপা বলেছেন: ইফতারের যে আয়োজন, রোজার শুরুতে একবার খেয়ে নিলে ৩০ টা রোজা পার হয়ে ঈদের দিন পর্যন্ত যাবে।

১১ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৫২

শায়মা বলেছেন: হা হা একদম একবারে প্রথম দিনে ৩০ রোজার ইফতার তাইনা???


হা হা হা আর ঈদে খেলে বছরের বাকী দিন আড় খেতে লাগবে না।


ভাইয়া লকডাউনে ওজন বেড়েছিলো ১০ কেজি।

এবারের রোজা আর ফিজিক্যাল স্কুল খোলা থাকায় কমে গেলো ৫ কেজি।

রোজার পরে এখন স্কুল খুলেছে ২ দিন।

এমন খিধা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

মনে হয় এবার ১৫ কেজী বাড়বে। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.