নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
এবারে আমার সামার ভ্যাকেশনটা ছিলো পুরোটাই একেবারেই সত্যিকারেরই ভ্যাকেশন যাকে বলে সেটাই। সেই ২০ তারিখে ছুটির পরদিন থেকেই চলছিলো আমার নানা অনুষ্ঠান। প্রথমে ছিলো কিছু আত্মীয় স্বজন বন্ধুবান্ধবের বিয়ে-শাদী, হলুদ, বৌভাত। তারপর এলো ঈদ এবং তার সাথে সাথেই চলে এলো আমার একটার পর একটা ভ্রমন বিলাসের গল্পকথা। ঈদের দিন দুপুরেই রওয়ানা হয়েছিলাম যশোর, মাগুরা, ঝিনাইদহের উদ্দেশ্যে। সাথে বাড়তি পাওনা ছিলো পদ্মা সেতু ভ্রমন। তবে পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে ছুটে চলার সময় আমি কিন্তু পদ্মা সেতুর চাইতে রিয়েল পদ্মার রুপ দেখেই মুগ্ধ হয়েছি বেশি। কারণ এই পদ্মায় ফেরী পারাপার আমি আমার জীবনে বেশ কয়েকবার করলেও এমন উপর থেকে পদ্মার এই বিশালতা দেখবার সৌভাগ্য আমার এবারেই প্রথম। তবে না, আমি আজ আমার পদ্মা ভ্রমন কিংবা যশোর মাগুরার ভ্রমন ইতিহাস লিখবো না। সেখানে আমার জড়িয়ে আছে আবেগ এবং ভালোবাসা যা আমি সময় নিয়ে লিখতে চাই এবং তা কিছুদিন পরে, আরেকটু অবসরে।
আমার প্রিয় সাম্পানগুলো
সে যাইহোক, বলছিলাম আমার একের পর এক ভ্রমনময় এই সামার ভ্যাকেশন কাটিয়ে ফেলার গল্পটা। যশোর মাগুরা ঘুরে এসে তারপর আমরা কয়েকজন কলিগ মিলে ছুটেছিলাম সিলেট, রাতারগুল, সাদা পাথর, জাফলং এ । সে গল্প আমি আমার এর আগের লেখার লিখেছি। এবারের লিখছি তার পরের ভ্রমনের কথা। হ্যাঁ, সিলেট থেকে ফেরার পর আমার কাজিনদের বিদেশ থেকে স্বদেশ ভ্রমনের একটা অংশ ছিলো তারা ফ্যামিলীর সবাই মিলে কক্সেসবাজার যাবে। সেথায় যাবার আগে আমার বাড়িতে এলো তারা নেমন্তন্ন খেতে আর এসেই একদম ছাই দিয়ে চেপে ধরলো আমাকে। আমি গেলে নাকি অনেক মজা হবে। কারণ সবাই মনে করে আমি এমনই আনন্দময়ী মানুষ যে আমার আনন্দের ছিটেফোটা লেগেও তারা ধন্য হয়ে যায়। হা হা যাইহোক এত সমাদর, এত আসো আসো করা তাই সিলেট ঘুরে নেচে গেয়ে টায়ার্ড হয়ে যাওয়া আমি রাজীই হয়ে গেলাম শেষমেশ।
আমার মন কেমন করে, আমার মন কেমন করে, কে জানে, কে জানে, কে জানে কাহার তরে!
হাতে ছিলো মাত্র একদিন। একটা ব্যাগপ্যাকে জামা কাপড় ভরে নিলাম কারণ সাগরের তীরে কি কি পরে সুন্দর সুন্দর ছবি তোলা যায় ভেবে নিয়ে। যাইহোক আবারও সেই আমার প্রিয় হয়ে যাওয়া গ্রীন লাইন বাস আর তাতে রাতের ভ্রমন। সবার আগে গিয়ে আমিই হাজির হলাম বাসস্ট্যান্ডে। তারপর একে একে হই হই করে এসে জড়ো হলো আমাকেসহ মোটমাট ২৩ জন। সবাই মিলে আবারও হই হই করে গিয়ে উঠলাম বাসে। সারারাত এক ফোটাও চোখের পাতা এক করিনি। খানা দানা গল্পে গাল্পেই প্রায় কেটে গেলো সারা রাত্রী। এর মাঝে যদিও দু একজন নাক ডেকে ঘুমিয়ে নিলো।
এরপর যথারীতি জানালায় জেগে ওঠা সেই শুভ্র সুন্দর ভোর! আমার চোখ জুড়ালো প্রান ভরালো!
ভাসছে জাহাজ ভোরের জলে
কক্সেসবাজারে পৌছেই আমরা সবাই চলে গেলাম আমাদের নির্ধারিত হোটেলে। তখন কক্সেসবাজারের সকালবেলা। সেই সুসজ্জিত হোটেলরুম আর তার লাগোয়া বারান্দায় ছড়িয়ে ছিলো মায়া। এই মায়াটা আমাকে নিয়ে যায় আমার ছেলেবেলার কোনো সুদূর অতীতে যা আমার আর আজকাল প্রায় মনেই পড়ে না। কোথায় কখন যেন হারিয়ে ফেলেছি সেই মায়াটা আমি। যাইহোক একটু গোছগাছ করেই খেতে ছুটলাম আমরা। হোটেলের সকালের ব্রেকফাস্ট তখন প্রায় শেষ। আমরা গেলাম স্টার কাবাব নামের এক খাবারের দোকানে। সেখানে তখন শুধুই ডাল, ভাজি আর পরোটা ছিলো। সেই খেয়েই তড়িঘড়ি ছুটলাম আমরা প্রায় ভর দুপুরে সাগরে। তখন জোয়ার চলছিলো। আমরা সবাই হুটোপুটি করে নেমে গেলাম সাগরের জলে। এই দলে বাচ্চা বুড়ো সবাই ছিলো। কিন্তু আমরা সবাই তখন যেন বয়স ভুলে যাওয়া এক দূরন্ত শিশুর দল। আমাদের পাগলামী দেখে ছুটে এলো ঘোড়াওয়ালা, গাড়িওয়ালা এমনকি জেটস্কিওয়ালা তো বটেই। আমাদের দলের মেয়েরা ছিলো তখনও বেশ ভীতুর ডিম। কাজেই আমাকেই সাহস জোগাতে উঠতে হলো তাতে। ব্যস তারপর আর পায় কে আমার সাহসে সাহসী হয়ে সকলেই চললো সাগর পাড়ি দিতে।
বিকালে আমাদের নিমন্ত্রন ছিলো কক্সেসবাজার এয়ার বেজে। ১৩ তলা বিল্ডিং এ উঠে সবাই সাগর দেখছিলো আর আমি দেখেছিলাম ঝাউবনে দোল খেয়ে যাওয়া আশ্চর্য্য সুন্দর নরম কোমল ঝিরঝিরে পাতার দোলা। কি মায়াময়। চোখ জুড়িয়ে যায়!
ঝাউবনে পাতাগুলো দুলছে
এরপর আমরা গেলাম তাদের প্রাইভেট সী বিচে। সেখানে আর কেউ ছিলো না শুধুই আমরা। দিগন্ত বিস্তৃত সমুদ্র আর সৈকতের মাঝে সাজানো ছিলো এক নক্সাদার সাম্পান! আর আমাকে পায় কে? সাম্পানে উঠে গান জুড়ে দিলাম ওরে সাম্পানওয়ালা। হা হা সাথে সাথেই আমার কাজিন সাম্পানওয়ালা হয়ে হাজির। আমাদের সাথে উঠলো আরও আরও অনেকেই সেই সাম্পানে। আমরা সবাই সেদিন প্লান করে লাল পরেছিলাম। লালে লাল বোঝাই হয়ে উঠলো সাম্পানের সেই নক্সাদার নাও। সাথে চললো আমাদের অভিনয়। আমরা তখন শাবানা ববিতা আলমগীর হা হা ।
আমার কাজিন ডক্টর আর আমার অভিনীত সাম্পানওয়ালা সিনেমার দৃশ্য
ময়ুরপঙ্খী ভিড়িয়ে দিয়ে সেথা দেখে এলেম তারে, সাত সাগরের পারে
পরদিন ছিলো আমাদের চান্দের গাড়ি করে মেরিন ড্রাইভে ছুটে যাবার পালা। কলাতলী থেকে আমরা রওয়ানা দিয়ে সোজা টেকনাফ। পথে যেতে যেতে হুডখোলা গাড়িতে নৈস্বর্গিক সৌন্দর্য্যে আহা মরি মরি। রাস্তার দুই দিকে দুই সৌন্দর্য্য। একদিনে সবুজে ঘেরা পাহাড়ি প্রকৃতি আরেক দিনে সীমাহীন সৌন্দর্য্য নিয়ে কল্লোল তুলছে সাগর। তার পাড়ে বড় বড় সাম্পান দাঁড়ি্যে। আমি তো মুগ্ধের উপর মুগ্ধ।
মেরিনড্রাইভে চান্দের গাড়িতে ছুটে চলার সময় তোলা ছবি তড়িঘড়ি
যাইহোক মাথিনের কুপে গেলাম আমরা। মন খারাপ করা এক ভালোবাসার ইতিহাস নিয়ে জেগে রয়েছে সেই কুপ। সংক্ষেপে সেই সত্য ঘটনা- বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকের ঘটনা, কলকাতার সুদর্শন কর্মকর্তা ধীরাজ ভট্টাচার্য অতি ভয়ংকর ও দুর্গম এলাকা টেকনাফ থানায় বদলি হয়ে আসেন। সবুজ পাহাড়ে ঘেরা টেকনাফ থানায় তার তেমন কোনো কাজকর্ম ছিল না। অনেকটা এখানে সেখানে ঘুরেফিরে সময় কাটাতেন। থাকতেন থানার আধপাকা ঘরের একটি কক্ষে। একদিন একাধিক নারী কণ্ঠের অস্পষ্ট মৃদু গুঞ্জনে ধীরাজের ঘুম ভেঙে যায়। থানার ছোট বারান্দায় এসে দেখলেন রং-বেরঙের ফতুয়া পরিহিতা ৫০/৬০ জন মগী রাখাইন তরুণী পাত কুয়ার চারদিকে জড়ো হয়ে হাসিগল্পে মশগুল। তাদের সুউচ্চ কলহাস্যে থানার প্রাঙ্গণ মুখরিত। এটাই ছিল সমগ্র টেকনাফে একটি মাত্র কুয়া। প্রতিদিন তরুণীরা পাত কুয়ায় জল নিতে আসতেন। আর ধীরাজ থানার বারান্দায় চেয়ারে বসে তরুণীদের জল তোলার দৃশ্য দেখতেন।
একদিন ধীরাজের নজরে পড়ে সম্পূর্ণ নতুন সাজে সজ্জিত আরেক তরুণীকে, সুন্দরী এই তরুণীর নাক-চোখ-মুখ বাঙালির মেয়েদের মতো। নাম তার মাথিন। টেকনাফের জমিদার ওয়ান থিনের একমাত্র মেয়ে। প্রথম দর্শনেই মেয়েটিকে তার ভালো লেগে যায়। প্রতিদিন ভোর হওয়ার আগেই ধীরাজ ভট্টাচার্য থানার বারান্দায় চেয়ারে গিয়ে বসতেন এবং মাথিনের আগমনের প্রতীক্ষা করতেন। মাথিন যখন কলসি কাঁখে তার সুউচ্চ গ্রীবা দুলিয়ে থানা প্রাঙ্গণ দিয়ে হেঁটে আসতেন, ধীরাজ তন্ময় হয়ে সে দৃশ্য উপভোগ করতেন। অন্যান্য তরুণী আসার আগেই মাথিন পাতকুয়ায় আসতেন এবং জল নিয়ে ফিরতেন। ভোরের স্নিগ্ধ আলোয় নীরব নিস্তব্ধ পরিবেশে তারা একে অপরের সঙ্গে গভীর প্রেম ও মোহবেশে আচ্ছন্ন হয়ে থাকতেন।
দিন গড়াতে থাকে। একদিন-দুদিন এভাবে। ইতোমধ্যে দুজনের প্রেমের কথা সবাই জেনে যায়। নানা বাধা সত্ত্বেও দুজনের মধ্যে বিয়ের কথা পাকাপাকি হয়। এরই মাঝে কলকাতা থেকে বাবার চিঠি আসে ধীরাজের কাছে। ধীরাজকে কলকাতা যেতে হবে এক মাসের ছুটি নিয়ে। ছুটি না মিললে চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে হলেও যেতে হবে। ধীরাজ সিদ্ধান্ত নেন কলকাতা যাবেন। সিদ্ধান্তের কথা মাথিনকে জানানো হলো। মাথিন রাজি হলেন না। তাই অনেকটা বাধ্য হয়ে ধীরাজ এক সন্ধ্যায় টেকনাফ ছাড়ে পালিয়ে গেলেন। ধীরাজের এভাবে চলে যাওয়াকে প্রেমিকা মাথিন সহজভাবে মেনে নিতে পারেননি। মাথিনের মনে হলো, বাবার অসুখের কারণ দেখিয়ে ধীরাজ বরং বিয়ে করার ভয়েই পালিয়েছে। ধীরাজকে হারিয়ে মাথিন অন্নজল ত্যাগ করে হন শয্যাশায়ী।
জমিদার বাবা ওয়ান থিনসহ পরিবারের সদস্যরা শত চেষ্টা করেও মাথিনকে অন্নজল ছোঁয়াতে পারেননি। তার এককথা, ধীরাজকে চাই। প্রেমের এই বিচ্ছেদ এবং অতিকষ্টে একদিন মাথিন মারা যান। এ কারণে প্রেমের সাক্ষী মাথিনের কূপ দেখে এখনো হাজারো প্রেমিক-প্রেমিকা তাদের ঐতিহাসিক প্রেমের কথা স্মরণ করে আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়ে। মাথিনের কুপ
এই সেই মাথিনের কুপ
আর এই সেই মাথিনের প্রেমিক প্রবর
এরপর জিরো পয়েন্ট, সাবরাং ট্যুরিজম পার্ক, সাম্পান পয়েন্ট, ইনানী বিচ এবং সী মাউন্ট বিচ রেস্টুরেন্টে কিছু বিশ্রাম নিয়ে চললাম মিনি বান্দরবানে। সী মাউন্ট রেস্টুরেন্টে ক্রিম অব চিকেন মাশরুম স্যুপ আর গার্লিক ব্রেডটোস্ট খুবই মজাদার ছিলো। আমদের সাথীরা অবশ্য ভাত মাছ ডাল সবই খেলো হালুম হুলুম।
সি মাউন্ট রেস্টুরেন্ট
ক্রিম অব চিকেন মাশরুম স্যুপ এন্ড গার্লিক ব্রেড
সি মাউন্ট রেস্টুরেন্টে ক্লান্ত শ্রান্ত বিধস্ত ছবি
সী মাউন্ট বিচ রেস্টুরেন্টে আরেকটা ঢং ঢাং ছবি
এরপর সোজা মিনি বান্দরবান। ভর দুপুরে মিনিবান্দরবানে পাহাড়ের ঢালে এসে থামলো আমাদের গাড়ি। উঠবার মুখেই চোখে পড়ে গেলো ছোট ছোট বাচ্চারা সবুজ গোলাকার এক রকমের ফল বিক্রি করছে।সবাই বললো খুব মজার ফল। কাঁঠি দিয়ে মশলা মাখিয়ে খেতে দেওয়া হয়। সবাই খুব মজা মজা বলছিলো আসলে সেটা ছিলো এক আশ্চর্য্য ভয়ংকর টক ফল। তার নাম নাকি আনারকলি। এমন এক টক ফলের নাম সুন্দরী বাই আনারকলির নামে! কে দিলো আল্লাহই জানে। সবাই অবশ্য সেই টকটকে টক আনারকলি চেটে পুটে খেয়েছে। সেই ফলগুলো বিক্রি করছিলো ছোট ছেলেমেয়েরা। কিন্তু আমি এক চামচ খেয়েই ভো দৌড়!
আনারকলি ভয়ংকর এক টকফলের জনপ্রিয় খানাপিনা
এরপর আমরা গেলাম হিমছড়ি। সারাদিন এই ঝকঝকে রোদে ঘুরে কালী ভূত হয়ে ক্লান্ত শ্রান্ত এই আমাদের আর পা চলছিলো না। হোটেলে ফিরে একটু রেস্ট নিয়ে চললাম আমরা রাতের সাগরে। রাত সাড়ে আটটা থেকে ১ টা পর্যন্ত সাগরের ধারে কেটে গেলো আশ্চর্য্য সুন্দর কিছু সময় গানে গানে, গল্পে কথায়। রাতের সাগরের উত্তাল জোয়ারের জলে আলো ঝিকিমিকি ঢেউ। এত সুন্দর যার সাথে অন্য কিছুরই তুলনা চলে না। এত রাত ছিলো তবুও সৈকত তখনও ছিলো সরগরম। ফিশ বারবিকিউ চলছিলো। আমরা খেলাম কোরাল আর স্নাপার মাছের বারবিকিউ। এই পোস্টে আর খানাপিনার ছবি দিলাম না আর রা্তের সেই আলোঝিলিমিলি সাগরের ঢেউ এর ছবি শুধু ভিডিওতেই আছে।
আমাদের দলের মেয়েদের শপিং দেখে আমি শপালহোলিক মানুষেরও চক্ষু চড়কগাছ। আচার, ব্যাগ, জামা কাপড় শুটকি কিনে কিনে ঘর বোঝাই করলো তারা। আমি শুধু কয়েকটা বড় ঝিনুক, শঙ্খ আর প্রবাল কিনলাম আমার একুরিয়ামের একুয়াস্কেপিং সজ্জার জন্য। পরদিন ছিলো যেমন খুশি তেমন সাজোর মত যেমন খুশি তেমন ঘোরো। মানে যে যার মতই সেদিন দিনটাকে পাস করবে। কোনো গ্রুপ গেলো মটর সাইকেল ড্রাইভিং এ কোনো গ্রুপ গেলো শপিং এ আর আমি একেবারেই যেমন খুশি তেমন ঘোরো বাদ দিয়ে যেমন খুশি তেমন সাজো সজে চললাম সী বিচে। আমার সেই সাজ দেখেই বুঝে গেলো ফটোগ্রাফারেরা যে আমি আসলে ফটোশ্যুট করতেই এসেছি। দৌড়ে এলো ঘোড়া, দৌড়ে এলো গাড়ি। আর আমি তাই ঘোড়া ছুটিয়ে গাড়ি চালিয়ে এক্কেবারে যেমন খুশি তেমন ছোটো তখন। আর চললো ফটোগ্রাফারের ক্লিক ক্লিক!
এই ছবির নাম সবাই দিয়েছে ধীরে ধীরে চল ঘোড়া, সাথী বড় আনকোরা....... হা হা
এই ছবির নাম আমিই দিয়েছি এই পথ যদি না শেষ হয় তবে কেমন হত তুমি বলোতো?
এই ছবিটা মিররমনির জন্য ...
সাগরের তীর থেকে মিষ্টি কিছু হাওয়া এনে কাহার কপালে ছোঁয়াবো গো ভাবি মনে মনে!!!
দুপুরে আমরা খেলাম কড়াই নামে এক রেস্টুরেন্টে। ভেবেছিলাম এত সুন্দর দেখতে একটা রেস্টুরেন্ট খানাও নিশ্চয় মজাই হবে। কিন্তু কখনও কখনও খানা খেয়ে মানুষ বাবার নাম ভোলে শুনেছি আমি তো সেই খানা খেয়ে আমার নানার নামও ভুলে গেলাম। যাইহোক আবার ছুটলাম হোটেলে। সাজসজ্জা পাল্টে আবারও সী বিচের ঝাউবনে, চকচকে পানিতে সাগরের জলে ফটোশ্যুটিং। হা হা ফটোগ্রাফারের নাম ছিলো জুবায়ের। সে কিন্তু সত্যিই সুন্দর ছবি তোলে। আমাকে ছবিতে আমার চেয়েও সুন্দর করে দিয়েছে কোনো এডিটিং ছাড়াই।
এই দেখো আমার প্রজাপতি স্কার্টটা কিন্তু আবারও পরেছি...
আমাদের চারদিনের সফরের শেষ দিনে আমাদের ফ্লাইট ছিলো বিকেলে কাজেই সকালটাতো হেলায় কাটানো যায় না। আমরা মেয়েদের দল খুব ভোরে উঠে চলে গেলাম সী বিচে। দুপুর, বিকেল, সন্ধ্যা, রাতের সী বিচ দেখার পর এই ভোরটাই দেখা বাকী ছিলো। সত্যি বলতে ভোরের সমুদ্দুর, সে যেন এক অন্য রকম স্নিগ্ধতা। বুক ভোরে শ্বাস টেনে নিলাম। আমরা একটা বেড নিয়ে বসে রইলাম তিনজন মূর্ত মানবী আমি, আমার কাজিন আর তার ননদ শিরিন। ভোরের আলো ফুটে ওঠা ভেজা চকচকে বালিতে প্রতিচ্ছবি নিয়ে দুলকী চালে চলছিলো স্বর্ণালী ঘোড়া বাহাদূর, তার সঙ্গিনী ঘোটকী মহারাণী এবং তাদের রাজকুমার সম্রাট বারাকাহ। কি যে সুন্দর লাগছিলো সেই ছবি! অনেকেই ভোরের সাগরে অবগাহন করছিলো। অনেকেই দুই চোখে মেখে নিচ্ছিলো সাগরের ছবি।
ভোরের সাগর শান্ত জলে
এর মাঝে আশ্চর্য্য এক দৃশ্যে চোখ আটকে গেলো আমার! এক বৃদ্ধা হুইল চেয়ারে করে সমুদ্র দর্শনে এসেছেন। তার সাথে বেশ কয়েকজন ছেলে মেয়ে নাতি পুতিও। সকলের মধ্যমনি তিনি। তাকে ঘিরে চলেছে তার মায়াময় পরিবারের বাকী সদস্যেরা! কি সুন্দর সেই ছবি! সবাই সমুদ্র দর্শনে যাবে আর তিনি হতে পারেন বৃদ্ধা, হতে পারেন অচল। তবুও তাকে ছাড়া পরিবারের লোকজন কিছুতেই শান্তি পাবে না এই সাগরের সৌন্দর্য্য অবলোকনে। আর তাই এই ব্যবস্থা!
মায়াময় এই ধরিত্রীর বুকে অসাধারণ এক মায়াময় সুখী পরিবারের ছবি!
এমন এক সফল জীবনের পর ঐ বৃদ্ধার বুঝি আর কিছুই চাইবার থাকে না........
হোটেলে ফিরে ব্রেকফাস্ট আর তারপর বাকী সময়টুকুর সফল ইউটিলাইজেশনে আমরা আবার বেরিয়ে পড়লাম বৌদ্ধ মন্দির দর্শনে। অটো করে চললাম সেখানে। গেইটের গায়ে লেখা ছিলো অগ্গমেধা ক্যাং। আমি মনে মনে ধরেই নিলাম এই মুনী অজ্ঞ ছিলেন নিশ্চয়। কিন্তু গাইড জানালো আগে ভাগেই অনেক কিছু প্রেডিক্ট করতে পারতেন তিনি তাই এমন নাম উনার। যাইহোক সেখান থেকে স্থানীয় মার্কেটে কিছু কেনাকাটা করে আমরা গেলাম কিছু খানা পিনা করতে। যদিও রাতের ফিস বারবিকিউ ছাড়া আমাদের কোনো খানাই এইখানে পছন্দ হয়নি কিন্তু পৌষী নামে সেই হোটেলের কোরাল ভর্তা, সব্জী, ঘন ডাল আর কালাভূনা খুবই মজা ছিলো।
অগ্গমেধা ক্যাং
এরপর ফেরার পালা। আল্লাহ আল্লাহ করতে করতে, আয়াতুল কূরসী পড়তে পড়তে চোখ বুজে চেপে বসলাম ইউ এস বাংলার উড়াল যানে। পাইলট ছিলেন অর্ণব। ইউ এস বাংলার কোনো ফ্লাইটের উপরেই জীবনে বিশ্বাস ছিলো না কিন্তু পাইলট অর্নবের সুদক্ষ প্লেন ড্রাইভিং এ আমি তার ফ্যান হয়ে গেলাম। ইউ এস বাংলার সেদিনের পাইলট অর্নব জানবে কি জানবে না আমি জানিনা কিন্তু তার জন্য অনেক দোয়া আমাকে এত ভয়ংকর অবিশ্বাসের মাঝ দিয়ে সুন্দর ভাবে ধরিত্রীতে অবতরন করিয়ে দেবার জন্য।
যদিও ফিরে আসতে মন চাইছিলো না। তাই ফিরে আসার আগের দিন গোধুলীবেলা একা একা সাগরপাড়ে একটা মন খারাপের ছবি তুলে নিলাম।
দিনশেষে আসে গোধূলির বেলা ধূসর রক্তরাগে
ঘরের কোণায় দীপ জ্বালাবার আগে;
নীড়ে-ফেরা কাক দিয়ে শেষ ডাক উড়িল আকাশতলে,
শেষ-আলো-আভা মিলায় নদীর জলে।
হাওয়া থেমে যায় বনের শাখায় আঁধার জড়ায়ে ধরে;
নির্জন ছায়া কাঁপে ঝিল্লির স্বরে।
তখন একাকী সব কাজ রাখি প্রাসাদ-ছাদের ধারে
দাঁড়াও যখন নীরব অন্ধকারে
জানি না তখন কী যে নাম তব, চেনা তুমি নহ আর,
কোনো বন্ধনে নহ তুমি বাঁধিবার।
সেই ক্ষণকাল তব সঙ্গিনী সুদূর সন্ধ্যাতারা,
সেই ক্ষণকাল তুমি পরিচয়হারা।
দিবসরাতির সীমা মিলে যায়; নেমে এস তার পরে,
ঘরের প্রদীপ আবার জ্বালাও ঘরে।
একখানা রবিঠাকুরের কবিতাও জুড়ে দিলাম। দেখি কে বলতে পারে এটা কোন কবিতা?
শেষ হলো আমার কক্সেসবাজার ভ্রমনের আনন্দময় স্মৃতি রোমোন্থন। সবার জন্য এক সাগর ভালোবাসা।
০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩১
শায়মা বলেছেন: হা হা ভুল করে চলে আসছে ছবিটা আপুনি!!!!!!!!!!!!
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:০২
ঢাবিয়ান বলেছেন: সবগুলো ছবি খুব সুন্দর হয়েছে কেবল জঘন্য স্বাদ এর ক্রিম অফ চিকেন মাশ্রুম সূ্পের ছবিটা ছাড়া
০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:০৮
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া আমার সবচেয়ে প্রিয় স্যুপ। এই খেয়ে খেয়ে কি অবস্থা হয়েছে বুঝো.....
আরও কত্ত ছবি আছে সব কি দেওয়া যায়!!! এই দিয়েছি সেই কত রহস্যের উন্মোচন হলো!!!!!!!
৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:০৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এক কথায় চমৎকার পোস্ট। মনরোম দৃশ্যগুলো দেখে প্রাণ জুড়িয়ে গেলো।
আমিও একদিন সাগর পাড়ে যাবো।
০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:১২
শায়মা বলেছেন: এইবার সাগরপাড়ে সারাক্ষন একটা গান শুনেছি পিচ্চিপাচ্চা থেকে শুরু করে ছেলে বুড়ো সবার মুখেই-
আমার মন বসে না শহরে ইট পাথরের নগরে তাই তো আইলাম সাগরে
৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:১৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: ছবি লোড হচ্ছে তো হচ্ছেই। যা দেখলাম তাতেই মন খুশিতে চনমন করে উঠল। প্রজাপতি স্কার্টটাতো একদম পয়সা উসুল, সবখানেই দারুন লেগেছে।
ভয়ংকর টক আনারকলির(আনার গোলা) গাছ আমার শ্বশুর বাড়ীতে আছে। আমাকে কক্সবাজার গেলে ভাসুরের মেয়ে খাইয়েছিল। লবনটবন দিয়ে কীকরে যেন দিয়েছিল। আমি টক দেখলেই দৌড়ে পালালেও সেটা খেতে খারাপ লাগেনি!
ডিসেম্বরের দিকে কক্সবাজার যাওয়ার ইচ্ছা আছে, তোমার এই পোস্ট থেকে কিছু জায়গার নাম পেলাম।
এত্তোওগুলা ভালোলাগা পোস্টে।
০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৩৩
শায়মা বলেছেন: আরও অনেক কিছুই লেখা হলো না যেমন ফিশ বার্বিকিউ যেই কাঁচা মাছটা দেখায় সেটাই দেয় নাকি আগে থেকে মেরিনেট করাটা দেয় এটা নিয়ে সন্দেহ আছে আমার! হা হা তবে হ্যাঁ কত কত সুন্দর ছবি আছে তোমাকে চুপি চুপি দেখাবো। ওকে???
৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ওয়াও! দারুণ সব মনোমুগ্ধকর ছবি।আমি তো আপনার ফিল্মের ট্রেলার দেখেই রীতিমতো ভক্ত হয়ে গেছি। এবার কবে মুভিটা দেখতে পাবো তার অপেক্ষায় রইলাম। আপাতত অল্প অল্প পড়েছি।সবটা শেষ করে আবার আসছি।
কবিতাটা কি হুবুহু তুলে ধরেছেন আপু? অনেকদিন আগে পড়েছি বিথীকা কাব্যের মতো লাগছে। অবশ্য আমার ভুল হতেও পারে।
০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৩৫
শায়মা বলেছেন: একদম ঠিক!!!!!!!!!!!
বিথীকা!!!!!!!!!!!! হা হা
যাইহোক এই ফিল্ম মুক্তি পেয়ে গেছে তো!!!!!!!!!!
৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: ওরে বাপরে ছবি দেখতে দেখতে রাত কেটে যাবার উপক্রম- এত ঝলমলে ছবির কাছে লেখার অক্ষর ঝাপসা লাগছে
পুরা কক্সবাজার কাঁপায় দিয়ে আসছেন মনে হচ্ছে!!!
০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৩৬
শায়মা বলেছেন: হা হা আসলেই ছবিতা না লেখিতা কোনটা পড়বে মানুষ সেটাও ভাবছিলাম কিন্তু!!!!
টবুটো টুলে টেল ডেইনি!!!
মানে তবু তো আরও আরও ছবি দেইনি....... হা হা
৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ডক্টরের সাথে সিনেমার দৃশ্যটি সবচেয়ে জটিল হইছে, এটা মুক্তি পাবে কবে?
আমি ঢাকার বাইরে বের হলে এই গানটি শুনি।
০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৩৮
শায়মা বলেছেন: ছবি তো মুক্তি পেয়ে গেছে!!!!!!!!!!!
বাহ তোমার গানও অনেক সুন্দর ভাইয়া!
তবে হ্যাঁ সাগর থেকেও আমার পাহাড় বেশি পছন্দের।
তুমি আমার ঠিক এই পোস্টের আগের পোস্টটা পড়ো ভাইয়া।
না পড়লেও ছবিগুলো দেখো।
আমরা সিলেটেও গেছিলাম এই ছুটিতেই।
৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমার নেটের আজ গজব অবস্থা। ছবি গুলো দেখা যাচ্ছে না।
নেট লাইন ঠিক হলে আবার আসবো।
০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৩৯
শায়মা বলেছেন: অনেকেই দেখতে পাচ্ছে না ছবিগুলো ভাইয়া।
ওকে আবার এসো নেট ঠিক করে!
৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫০
আমি সাজিদ বলেছেন: কক্স খুব সুন্দর। মেরিন ড্রাইভটা সবচেয়ে সুন্দর। দোকানপাট ডাকাতে ভর্তি।
০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫৯
শায়মা বলেছেন: দোকানপাটে যাইনি। শুধু সাগরপাড়ে আর বনের ধারেই ঘুরেছিলাম।
১০| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ও রে সাম্পানের নাইয়া ' - আমার ফেবারিট একটি গান।যতবার শুনি ততোবার মোহিত হতে হয়। আচ্ছা আপু আপনি আমার হিসেবে চারবার ড্রেস বদল করেছেন,এগলো সব কি আপনার নিজের? আমি দার্জিলিংয়ে গিয়ে দেখেছি ওরা পর্যটকদের ড্রেস ভাড়া দেয়।তাই বললাম আর একটা কথা, আমি তো পাইলট অর্নবকে ভেবেছিলাম কক্সবাজার বিনোদন পার্কের হেলিকপ্টার পাইলট
০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৩১
শায়মা বলেছেন: হা হা আমি চারবার না!!!!!!!!!!!!! বহুবার করেছিলাম!! সে সব ড্রেসের ছবি দেইনি তো!!!!!!!!! আর এই সব আমার নিজের, কোনো দার্জিলিনং টিং এর না!!!!!!!! আমি কারো জামা কাপড় শাড়ি পরে শান্তি পাইনা মনে হয় এটা তো আমার নিজের না। তাই নিজেরটাই পরি।
পাইলট অর্নব ইউ এষ বাংলার। হা হা
১১| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৬
কামাল১৮ বলেছেন: চার দিনের ভ্রমন বৃত্তান্ত কান্তি ছাড়াই পড়লাম।আর মনে পড়ে গেলো ৭২ থেকে যশোর ঢাকা যাতায়াতের কথা।কতো যে ছোট বড় মাঝারি ফেরি পারহতে হতো।সে এক যুদ্ধ জয়ের মতো কাহিনী।পদ্মাতেই ছিলো শেষ ফেরি,সেটাও নাই হয়ে গেলো।
মাঝে মাঝে এমন ভ্রমন আমাদের মানসিকতার উপর বিরাট প্রভাব ফেলে।শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকতে থাকতে যতটা ভ্রমন করা যায় তারপর হাজারো সমস্যা।
পাহাড়ে বেড়ানোর মজাই আলাদা।
০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:২৩
শায়মা বলেছেন: পড়ার জন্য থ্যাংকস ভাইয়া। ফেরি পারাপার আমিও হয়েছি। পদ্মার বুকে ফেরী নিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা পারাপার হওয়া আর উপর থেকে পদ্মার বিশালতা দেখা সে এক আশ্চর্য্য সৌন্দর্য্য। মাঝে মাঝে মানে এবার ভ্যাকেশনের এক মাসের পুরোটাই গেলো সারা দেশ ভ্রমনে। অনেক অনেক আনন্দে ছিলাম ভাইয়া।
১২| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৩:১২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
তোমার সামার ভেকেশন বেশ ভাল ভাবেই কেটেছে ।
সকল ছবি ও কাব্যিক বিবরণ খুবই সুন্দর হয়েছে ।
তোমার অভিনিত সাম্পানওয়ালা সিরিয়াল আকারে
চালিয়ে গেলে মন্দ হতোনা!
সাম্পানগুলিতে নানা রঙের বাহারি নক্সিকরা ছবিগুলি
সত্যিই খুবই দৃষ্টি নন্দন ।
প্রজাপতি সাজে ছবিটি বেশ সুন্দর হয়েছে ।
পদাদিক চৌধুরী ঠিকই বলেছেন । পোষ্টের শেষাংশে
তোমার উদ্ধৃত কবিতাটি কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর বীথিকা-কাব্যগ্রন্থের গোধলী কবিতার অংশ ।
কবিতাটির প্রথম স্তবকটির কথামালারর সাথে মনে হয় অনেকাংশে তোমার জীবনাচারের সাথে মিল
অছে । তুমি তোমার গৃহসীমানা ছাড়িয়েও বহু মানুষের সনে শত গাঁঠে বাঁধা আছ শত কর্মের বন্ধনে ।
যেমনটি দেখা যায় লেখা আছে রবি ঠাকুরের গোধলী কবিতায় -
প্রাসাদভবনে নীচের তলায়
সারাদিন কতমতো
গৃহের সেবায় নিয়ত রয়েছ রত।
সেথা তুমি তব গৃহসীমানায়
বহু মানুষের সনে
শত গাঁঠে বাঁধা কর্মের বন্ধনে।
যাহোক, শত ব্যস্ততায় বাঁধা কর্মের বন্ধন হতে বের হয়ে গিয়ে এই সামার
ভেকেশনে গিয়ে কি সুন্দর একটি সচিত্র ভ্রমন পোষ্ট পরিবেশন করে গেলে ।
এ পোষ্টের সৌন্দর্য ও মনোমুগ্ধকর কথামালার সঠিক যুতসই মন্তব্যদান
বড়ই কঠিন । তাই রবি ঠাকুরের লেখা হতেই কিছু কথ দিয়ে বলে যাই -
রাঙিয়ে দিয়ে যাও যাও যাও গো এবার যাবার আগে--
তোমার আপন রাগে, তোমার গোপন রাগে,
তোমার তরুণ হাসির অরুণ রাগে
........................................।
মেঘের বুকে যেমন মেঘের মন্দ্র জাগে,
বিশ্ব-নাচের কেন্দ্রে যেমন ছন্দ জাগে,
তেমনি আমাদের দোল দিয়ে যাও
যাবার পথে আগিয়ে দিয়ে,
শুভেচ্ছা রইল
০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
শায়মা বলেছেন: সাম্পানগুলোই ছিলো সবচেয়ে সুন্দর ভাইয়া! আর প্রজাপতির ড্রেসটা তো আরও আরও সুন্দর!
হা হা প্রথম অংশটুকু দেইনি তবে পদাতিক ভাইয়া আর তুমি ঠিকই বুঝেছো তো !
ভাইয়া তেমনি আমাদের দোল দিয়ে যাও পড়ে অনেক হাসছি কিন্তু।
ভাইয়া আমার সিলেট ভ্রমনও কিন্তু অনেক মজার ছিলো!
১৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ ভোর ৪:২৭
কলাবাগান১ বলেছেন: Driving for 5 hours to come back home..switched driving... 4 more hours to go and reading this half told journey (other half may not be suitable for the Nadans of Samu)
০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!! কি সর্বনাশ!! ড্রাইভিং করতে করতে পড়লে নাকি!!!
কিন্তু আদার হাফ কেনো সুইটেবল হবে না শুনি???
আজকে কি চালাবে?? আর কোথায় বা যাবে?
১৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:২৫
রোকসানা লেইস বলেছেন: সাম্পানের কারুকাজ দেখে আমি মুগ্ধ, দারুণ একটা আর্ট । সাম্পান পানিতে ভাসলে এই কারুকাজ দেখতে পেতাম না।
সবাই মিলে ঘুরতে যাওয়ার মজা অনেক।
এবছর বেশ ভালো ঘোরাঘুরি হয়েছে তোমার বাকি অর্ধেক বছরও ঘোরার উপর থাকো আর বর্ণনা শেয়ার করো আমাদের।
০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩০
শায়মা বলেছেন: আমিও তো মুগ্ধ আপুনি!!!!!!! পুরাই জেন্টেঙ্গেল আর্ট!
না না বাকী অর্ধেক বছর দৌড়ের উপর থাকবে হবে মনে হয়!
১৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:২০
শাহ আজিজ বলেছেন: সাম্পানের ওপর রঙের আকিবুকি একদম ঝাক্কাস ।
ভাল লাগলো খুব তোমার কক্সবাজার ট্যুর নিয়ে গল্প ।
০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
শায়মা বলেছেন: আমিও তো মুগ্ধ হয়ে আরও মুগ্ধ হয়ে গেলাম!
১৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১৮
অপু তানভীর বলেছেন: ট্যুর তো দেখি বেশ ভালই দিছো ! আমি দেখি সামনে যাবো খুব জলদি ।
০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
শায়মা বলেছেন: তুমি তো বার বারই যাও।
আমি কি এত যাই ???
১৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:৪৯
শ।মসীর বলেছেন: বাহ, ব্যাপক আনন্দ ময় ভ্রমন হয়েচে বুঝা যাচ্ছে
০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ ভাইয়া ব্যাপক আনন্দ!!!!!!!
তোমার ছবিগুলো দেখেই ভাবছিলাম সাম্পান কোথায় পাবো?
এক্কেবারে পেয়ে গেলাম ময়ূরপঙ্খী মার্কা!
১৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: সব মানুষের বছরে ৩/৪ বার ট্যুর দেওয়া উচিত।
ছবি গুলো সুন্দর হয়েছে।
০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩
শায়মা বলেছেন: একবারই সময় হয় না আর তুমি বলছো ৩/৪ বার!!!
যাক এবারে আমার অলরেডী ৩/৪বার হয়ে গেছে।
১৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:০২
নীল-দর্পণ বলেছেন: অকে অকে, কাউকে বলো না আবার সেই কথা।
আমি অপেক্ষা করছি পদ্মা সেতু দিয়ে যাওয়ার আর যশোর, মাগুরার বেড়ানোর গল্প শুনতে। পদ্মার ঐ পাড়েই আমার গ্রামের বাড়ী।
০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪
শায়মা বলেছেন: পদ্মা নদীর পাড়ে আমার সেই যে সবুজ গ্রাম
আছে মনে সেই সে গাঁয়ের নাম......
যেথায় মাঝির গান আমার জুড়িয়ে যেত প্রাণ
ফিরে কি পাবো না তারে .......
২০| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: তোমার পোস্ট বলে কথা। যদিও পোস্টানোর একদিন গত হওয়ার পরে পেলাম। পড়ে গেলাম আপন মনে। কিন্তু ছবির জন্য যদিও পড়ার ব্যাঘাত ঘটেছে। এক কথায় ছবিগুলোও অনেক সুন্দর!!!
০৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:১৩
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া আরও কত শত ছবি যে তুলেছি। সব ছবি দেওয়া গেলো না। মানে দিতেই চাই না।
২১| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:১৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক সুন্দর সুন্দর ছবি দিয়েছেন। বোঝাই যাচ্ছে অনেক মজা করেছেন। ছবিগুলি দেখে মনে হোল নিজেই ঘুরে এলাম কক্সবাজার। আপনার এতো বড় গরুর রচনা কে পড়বে। তাই ছবির উপর মন্তব্য করলাম। খুব ভালো লেগেছে।
আপনার রঙধনুর ছবিটা সবচেয়ে প্রাণবন্ত মনে হয়েছে। এছাড়া ঘোড়ার ছবি আর তার পরের ছবিটা ভালো লেগেছে। আপনার ডাক্তার কাজিনের সাথে ছবিটা আর তার পরের ছবিটাও ভালো লেগেছে।
০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:১৪
শায়মা বলেছেন: তুমি এতক্ষণ পরে আসলে!!!!!!!!!!!!!
হ্যাঁ অনেক মজা করেছি বটে তবে তার মজা এখন আবার বের হচ্ছে।
গরুর রচনা হবে কেনো???
এটা ঘোড়ার রচনা।
ছবি দেখেও দেখি পড়া বুঝলে না। একদম লাড্ডুগুড্ডু ছিলে বুঝাই যাচ্ছে পড়ালেখায়।
রঙধনু ছবি কোনটা???
আরে কানা হয়ে গেলে নাকি!!!!!!!!!
মিররমনির জন্য এতদিন পর পোস্ট দিলাম মিররমনিও আসলো না এখনও আবার একলব্য ভাইয়ুও আসলো না।
২২| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৩
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: শৈশবে ভাবতাম শাবান-আলমগীর এবং রাজ্জাক-কবরী হেরা জমজ (দুই জন মিলে একজন মানে ঐল গিয়া দামান-বহু। পরে যখন জেনেছি-বুঝেছি মনে ব্যাফোক ব্যাথা অনুভব করছি। ইরকম কেন--------- তারা দামান-বহু ঔলে কতনা বালা ঐত )।
সেই রকম আশা ও কৌতুহল নিয়া গত কয়েকদিনে কয়েকবার সব গুলি ছবি এবং সিলেট ভ্রমণের ছবি গুলিও দেখেছিনু এই আশায় যে, ইবার বুঝি মিলবে খোজ আমার বনির দামানের ।
কক্সবাজারে সাম্পানের নাচা-গানার ছবি দেখে যখনি আশায় বুক বেঁধেছি এবং মনে মনে বলছি, "মনে মনে এতদিন যারে চেয়েছি, আজ আমি তারে পেয়েছি " তখনি ছবির নীচের ক্যাপশন দেখে বুক ভেংগে গেছে বনি না পাওয়ার বেদনায়। আর তাই নিরাশ হয়ে কিছু বলব না বলব না করেও আজ তা বলে দিলাম। (গত ৩ দিনে কয়েকবার পড়েও মন্তব্য করিনি, অবশেষে আজ করলাম)।
আশা করি, ভবিষ্যতের এরকম কোন এক আনন্দময় ভ্রমণে তার দেকা (বনি'র Better Half তথা অর্ধাঙ্গ'র) পাব । আর তারে না দেকার বেদনায় ব্যথীত হয়ে আজ বেশী কিছু বলব না ।
শুধু বলব - আসাধারন। আমার বনি অসাধারন সব মিলিয়ে।(লেখা+ছবি)
দয়াময়ের কাছে শুধু এি প্রার্থনা সবসময় , " তিনি আপনাকে এরকম হাসি-খুশি-প্রাণবন্ত রাখুন সবসময় এবং আপনার জীবনকে পরিপূর্ণ করে দিন সকল অপূর্ণতা দূর করে। সুখ সাফল্য ও আনন্দে ভরে তুলুন আমার বনি'র জীবন"
০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:২৪
শায়মা বলেছেন:
এই যে অর্ধাঙ্গের অর্ধাঙ্গ ছবি দেখো ভাইয়া!!!!!!!!!!!!! হা হা হা হা
২৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:২৫
মিরোরডডল বলেছেন:
অনেকগুলো ছবি ভালো লেগেছে কিন্তু এই পথ যদি না শেষ হয়, ছবিটা অনেক ভালো লাগলেও এই গানটা ছবির সাথে যায়নি।
কারণ 'তবে কেমন হতো তুমি বলতো' এই 'তুমি' মিসিং। এখানে একজন সাথে থাকতে হবেতো
০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩১
শায়মা বলেছেন: আরেকজন সাথে ছিলো কিন্তু সেই বেচারাকে আর এই বেচারার বড় বোইন টেচারার সাথে আনিলাম না।
২৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:২৯
মিরোরডডল বলেছেন:
সাচু বলেছে "আপনার রঙধনুর ছবিটা সবচেয়ে প্রাণবন্ত মনে হয়েছে।"
আমি কিন্তু কোন রঙধনু ছবি দেখিনি। আমি কি তাহলে অন্ধ হয়ে যাচ্ছি
০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩২
শায়মা বলেছেন: তুমি অন্ধ হবে কেনো? সাড়ে ভাইয়া তাহার অতি চোখ দিয়ে অতি অতি অতিকায় রঙধনু দেখে ফেলে......
যেথা রামধনু ওঠে হেসে যেথা ফুল ফোটে ভালোবেসে
সেথা তুমি যাবে মোর সাথে এই পথ গেছে সেই দেশে.....
২৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩০
জুন বলেছেন: যাক বাবা আমার থেকে ঘুর ঘুর করার ইতিহাস লেখার দায়িত্বটা শেষ পর্যন্ত তোমার কাছে গেল শায়মা। খুব ভালো হয়েছে । আমার সব ছাইপাশ অংবং লেখালেখির হাত থেকে পাঠক মুক্তি পেল আর কত সুন্দর করেই না তুলে ধরেছো সাত সাগরের পাড়ের কাহিনী।
ধীরাজ ভট্টাচার্য্যের যখন পুলিশ ছিলাম বইটি আগে পড়েছি তারপর মাথিনের কূপ দেখেছি । সুতরাং মনের ভেতর একটা দারুন আলোড়ন তুলেছিল এই মাথিনের কুপ ।
আর এত্ত সুন্দর সাম্পান আর তার মাঝিনীও না জানি কত্ত সুন্দর
অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো
+
০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩৪
শায়মা বলেছেন: ইতিহাস লিখলাম কই!!!!!!!!!!!!
আমি তো পাতিহাস!!!!!!!!!!
তুমি লেখো দেশের বাইরে বৈদেশের গল্প উহা ইতিহাস
আর আমি লিখলাম দেশের মধ্যে স্বদেশের গল্প ইহা পাতিহাস আপুনি!!!!!!!!!!!!!!!
২৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩৭
মিরোরডডল বলেছেন:
পেইন্টিং করা সাম্পানটা সুন্দর কিন্তু সেকেন্ড ছবির লাল কালো সাম্পাগুলো ভালো লেগেছে।
সিনেমার দৃশ্যে ওটা কি তোমার কাজিন তুমি সিওর? দেখে কিন্তু তোমার বাসার বেডরুমের দেয়ালের সেইজনের ছবির মতই লাগছে
০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪৫
শায়মা বলেছেন: হা হা আসলেই সাম্পানগুলো বড়ই সৌন্দর্য্য!
হা হা হা হা মিররমনি মরে গেলাম হাসতে হাসতে।
নাহ এটা সত্যিই আমার কাজিন তবে বেডরুমের দেওয়ালের ছবির সাথে মিলও থাকতে পারে। তবে ইনি তিনি নন! হা হা হা
২৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,
আহারে!!!
ব্লগপঙ্খী ভিড়িয়ে দিয়ে আজি
দেখে এলেম তারে.......
মাথিন এর প্রেমের করুন কাহিনী কষ্টদায়ক। আসলেই "প্রতীক্ষা" বড় কষ্টের!
রংহীন আপনার সাদা কালো ছবিটাই রংয়ের কারূকাজে রাঙানো সাম্পানের মতোই দৃষ্টিকাড়া।
এভাবেই ময়ুরপঙ্খী নাও ভিড়িয়ে যান সময়ের নদী বেয়ে বেয়ে মনের ঘাটে ঘাটে.........
১০ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
শায়মা বলেছেন: হা হা ব্লগপঙ্খী কই ভিড়ালে ভাইয়া!!!!!!!!!!!!! হা হা
যাইহোক মাথিনের কাহিনী তো মনে হয় অনেকরই জানা। এই নিয়ে মনে হয় সিনেমাও হয়েছিলো এই বেটা প্রেমিক পলায়ন ( মহাজাগতিক ভাইয়ার মত পালোয়ান না কিন্তু) কোন আক্কেলে পালালো শয়তানটা??
আবার কিনা ঢং করে বই ও লিখেছিলেন যখন আমি পুলিশ ছিলাম না লিখে লিখতো যখন আমি পলাইয়াছিলাম।
যাইহোক তিনি আবার খুবই সুপুরুষ সিনেমাও করেছিলেন নাকি!!
একই অঙ্গে এত রুপ তাই আরেক রুপ বাড়াতে পলায়নমিয়া হইলেন!
কি বলো ভাইয়া আমি এত রঙ্গিলা ছবি দিলাম আর তুমি রঙ্গহীনটাই ভালো বললে!!!!!!!
যাইহোক অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়ামনি!
২৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:২৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ মিরর ডল এবং শায়মা -
দুঃখিত। প্রজাপতি রঙয়ের পোশাকের ছবিটাকে ভুলে রঙধনু বলেছি। বয়স বাড়লে এই ধরণের ভুল হয় অনেক সময়।
আর আপনার পোস্টের লেখা মাস ছয়েক পরে একটু ফ্রি হলে তখন পড়ার পরে মন্তব্য করবো।
১০ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
শায়মা বলেছেন: মাস ছয়েক পর ফ্রি!!!!!!!!!
কি করছো ছয় মাস ধরে!!!!!!!!!!!!!!!
যাইহোক ভাইয়া তুমি একটা গান শুনো
তাইলে আর বয়স বাড়বে না
২৯| ১০ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৩৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার লেখাটা পুরোটা পড়লাম। খুব সুন্দর লিখেছেন। বানানা ভুল হয় নি তেমন। মাথিন আর ধীরাজ বাবুর প্রেমের গল্প জানলাম। আপনার মনে হয় হাইট ফোবিয়া কিংবা বদ্ধ জায়গার ফোবিয়া আছে। আপনার ভয় ডর আছে এটা জেনে ভালো লাগলো। আমি ভেবেছিলাম আপনার ভয় ডর নাই। আপনি যে ঘোড়াটার সাথে ছবি তুলেছেন সেটা খুব কিউট এবং মেধাবী মনে হোল। আপনার সাথে মানিয়েছে। লাল এবং হলুদ রঙয়ের জামা দুটিও সুন্দর। নায়ক গোবিন্দ ছাড়া আর কাউকে হলুদ রঙয়ের শার্ট পড়তে দেখি নাই।
১০ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:১০
শায়মা বলেছেন: ধীরাজ বাবুর প্রেম কাহিনী জানতে ভেবেছিলাম।
যাইহোক শুনো আমার হাইট ফোবিয়া নেই। একেবারেই নেই। তিন/চার বছর বয়স থেকে আমি আমি বেডের উপর থেকে আলমারীর উপর থেকে উঁচু উঁচু সিড়ি এবং গাছের উপর থেকেও লাফ দিয়ে হাত পা মাথা সব ভেঙ্গেছিলাম। কিন্তু আমার লিফট ফোবিয়া আছে সেটা বদ্ধতার জন্য না আসলে। আসল কারণ দড়ি ছিড়ে যদি পড়ে যায়। নীচে কতক্ষন আটকে থেকে মরবো এটাই আমার ভুই ভুই লাগে। আর ইউ এস বাংলার প্লেনকে কেমনে বিশ্বাস করি তারা তো শুধু আছাড় খায় আর আছাড় দিয়ে মারে।
নায়ক গোবিন্দ পরে ঠিক আছে কিন্তু নায়িকারা যে কত্ত কত্ত পরে আমি সেটা চাইলে ছবি এনে দেখাতে পাব্বো!
৩০| ১০ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:০৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পাজি মেয়েরা বিছানা আলমারি সিরি আর গাছ থেকে পড়ে। আপনার দেয়া গান শুনে বয়স এখন ২১ মনে হচ্ছে। তাই ২১ বছর নিয়ে এই গান মনে পড়ে গেলো। https://youtu.be/cEBFKxVm1aM
১০ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:২৭
শায়মা বলেছেন: হা হা আমি কত ভালো মেয়ে ছিলাম আর এখনও আছি সেটা কি জানতে ভুল আছে তোমার???
যাইহোক গান শুনতে যাচ্ছি কিন্তু আমার একলব্য ভাইয়ু কি আমাকে ভুলে গেলো!!!
এখনও তার দেখা পেলাম না।
কি হলো এবার আবার ভাইয়াটার!
মেইল করতে হবে দেখছি!!!
১০ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩৪
শায়মা বলেছেন: এইবার বিশ বছর পরের কাব্য শোনো
৩১| ১১ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:২০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কাব্য শোনার পড়ে বয়স আবার বিশ বছর বেড়ে গেছে।
আপনি আর আপনার কাজিন শাম্পানের উপর বেশী লাফালাফি করলে শাম্পান ভেঙ্গে নীচে পড়ে যেত। আপনি বেশী লাফান নাই মনে হয়।
১১ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:২৩
শায়মা বলেছেন: হি হি বেশি কমে গেলে তো বিপদ হত তাই আবার বাড়িয়ে দিলাম ভাইয়া।
হা হা বেশি বেশি লাফালেই কি কম কম লাফালেই কি আই নো দ্যা প্রপার টাকটিস অব জাম্প!
নইলে আগডুম বাগডুম ঘোড়াডুম জাম্প দিলে শুধু কি সাম্পান ভাঙ্গবে?? সাধের পা খানাও খাদে পড়ে যাবে না??
৩২| ১১ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:১২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: লাফানোর শৈল্পিক কৌশল জানেন সেটা তো আমি জানি। কিন্তু আমি দেখতে চাইলেও দেখালেন না। আফসোস থেকে গেল।
১১ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৯
শায়মা বলেছেন: আফসোসের কি???
কোনো আফসোস নাহি!!!!
বি হ্যাপী!
কিন্তু আমার একলব্য ভাইয়ু কোথায় গেলো?
সত্যি কিন্তু চিন্তায় পড়েছি এইবার।
৩৩| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
মিরোরডডল বলেছেন:
আপু, সাচুর ২৯ নং কমেন্ট পড়ে I can't stop laughing
১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:২৬
শায়মা বলেছেন: হা হা সাচুভাইয়া নাকি সত্যিকারের গোমড়ামুখো ইন রিয়েল লাইফ। কিন্তু এইখানে কে তাকে বলবে সে এমন তুমি বলো?
তবে আমিও দেখতে পাই সাচুভাইয়া এই সব হাস্যরসাত্মক কমেন্ট লিখছে গোমড়ামুখে বসে বসে যেন ভাবি কোনোভাবেই না বুঝতে পারে সাচু ভাইয়া মনে মনে কত হাসছে। নইলে তো ধরা খাবে তাই আর কি.......
যাইহোক আমাদের একলব্য শুভভাইয়ুর যে কি হলো?? কোথাও দেখা নেই। চিন্তায় পড়েছি কিন্তু সত্যিই।
আমি আবারও অস্ট্রেলিয়া আসছি নেক্সট ডিসেম্বরে মিররমনি। অস্ট্রেলিয়া ভ্রমনের ৩ নং পার্টটা এখনও লেখা হয়নি। তাড়াতাড়ি লিখে ফেলতে হবে এর মাঝেই।
যাইহোক এবার কিন্তু শুধুই বেড়াবো আর বেড়াবো। আগেরবারের মত এত ঝক্কি ঝামেলায় থাকবো না ইনশা আল্লাহ!
৩৪| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪৩
মিরোরডডল বলেছেন:
অফলাইনেও সাচু গোমড়ামুখো না, সেটাও ফান করেই বলে।
এখানে বেড়াবার জন্য ডিসেম্বর পারফেক্ট টাইম, সামার আবার একইসাথে ফেসটিভের সময়।
শুভ হয়তো স্টাডি নিয়ে ব্যস্ত।
১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:০৮
শায়মা বলেছেন: গোমড়ামুখো না হলেও বদরাগী আছে সেতো আমরা বুঝেই গেছি।
যাইহোক আবার আসছি ডিসেম্বরে। এইবার তোমার বাসায় হাজির হবো হি হি
কিন্তু শুভ স্টাডি নিয়ে বিজি থাকুক তবুও ভালো থাকুক।
৩৫| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪৫
মিরোরডডল বলেছেন:
অস্ট্রেলিয়া ভ্রমনের ৩ নং পার্টটা এখনও লেখা হয়নি।
লিখে ফেলো। অনেক অনেক ছবি দিবে।
১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:০৯
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ছবি আছে বিশেষ করে কায়াতুয়া প্যারোটের ছবি।
৩৬| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:১৬
মিরোরডডল বলেছেন:
এইবার তোমার বাসায় হাজির হবো হি হি
নিশ্চয়ই! কবে আসবে জানিয়ো, বাসা থেকে চলে যাবো
১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:২৫
শায়মা বলেছেন: আমাকে নিয়ে তাইনা?
আমরা কোথায় যাবো যেন? হাহা
এইবার আমাকে অনেক বেড়াতে হবে??
কই কই যাবো লিস্ট দিও।
৩৭| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪০
মিরোরডডল বলেছেন:
ফুলমুনে যদি বৃষ্টি না থাকে, তাহলে কোথাও না কোথাও কোনো এক পাহাড়চূড়ায় আমাকে পাবে।
ডেফিনেটলি মাঝরাতে!
১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:০০
শায়মা বলেছেন: ফুলমুনে কিন্তু একজন নেকড়ে বাঘ হয়ে যেত শুনেছি। গল্পও পড়েছি, ম্যুভিও দেখেছি। যাইহোক পাহাড়চূড়ায় সাবধানে থেকো।
ভাবছি সাড়ে ভাইয়া এইসব কমেন্ট পড়লে কি বলবে।
যাইহোক আজ সারাদিন মহা ঝামেলায় ছিলাম। হঠাৎ করে বলা নেই কওয়া নেই স্কুল অনলাইন প্রাকটিস ডে বানাই দিলো আজকে।
অনলাইনে আবার ক্লাস শুরু হয় নাকি কে জানে?? সামনে নাকি স্কুল বন্ধ রাখারা ঘোষনা আসছে।
৩৮| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:১৪
মিরোরডডল বলেছেন:
যেভাবে বাচ্চাদের ডেঙ্গু হচ্ছে, কিছুদিন স্কুল বন্ধ রাখাই ভালো।
সময়টা খারাপ।
১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:১৬
শায়মা বলেছেন: আবার কিছুদিন পর নাকি রাজনৈতিক গন্ডোগোলে স্কুলও বন্ধ থাকতে পারে। এমনও শুনছি। কিন্তু তাতে কি রক্ষা আছে? তখন হবে অনলাইন স্কুল!!! কি যে ঝামেলা বাবা মায়েরা হা করে তাকায় থাকে!!!!!!
৩৯| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ মিরোরডডল - শায়মা আপুকে পাজি বলেছি তো তাই রাগ করেছে আমার উপর। আসলে সে খবু ভালো একটা মানুষ, সন্দেহ নাই।
মিরোরডডলের আমার সম্পর্কে ধারনা ঠিক আছে। আমি বাস্তব জীবনেও কখনই বদরাগী বা গোমড়ামুখো নই। এই দোষ কেউ দিতে পারবে না। তবে আমি অনেক সময় আবেগ প্রবণ। শায়মা আপু আমাকে জীবনেও বুঝতে পারবে না। সে নাকি আবার সাইকোলজিতে পড়াশুনা করেছে। আমার ধারণা নকল করে পাস করেছে, অথবা প্রশ্ন ফাঁস জেনারেশন।
১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:২০
শায়মা বলেছেন: ঐ তুমি তো নিজেই বলেছিলে তুমি বড়ই মনোকষ্টে বিষন্নতায় হেনতায় তেনতায় থাকো। আমি বলেছি নাকি!!!!
আমার সাইকোলজী গিয়ানে তো ঠিকই বুঝেছিনু তুমি এক পাঁজীর পাঝাড়া ভেটকীমাছ হাসি ভাইয়ু!!!!!
নকল করে পাস কে করে জানো?? যারা ধারণা করে বেড়ায় অন্যেরা সেটা করেছে। তার মানে বুঝো তুমি নিজেই সেটা...... নকল করেও অবশ্য পাস করোনি। ফেইল করেছো আর কি।
৪০| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৩৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিষণ্ণতা আমার নাই তবে উদ্বেগ আর দুশ্চিন্তা হয় অনেক সময়। অনেকেরই হয় বিভিন্ন পারিপার্শ্বিকতার কারণে। দুইটার মধ্যে পার্থক্য আছে। বিষণ্ণতা রোগ হোল যখন কারণ ছাড়া মানুষ বিষণ্ণ থাকে এবং কাজ কর্মে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে এবং এটা মানসিক রোগের পর্যায়ে চলে যায়। হাজারও উদ্বেগের মধ্যেও আমার কথা শুনে মানুষ হাসে বাস্তব জীবনে। আসলে মানুষের কাজ কারবার দেখলে ব্যাঙ্গাত্মক/ হাসি রসাত্মক মন্তব্য না করে থাকতে পারি না। তবে আগামী ছয় মাস আমার উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা বেশী থাকবে। ডু অর ডাই পরিস্থিতি। কোন সমাধান খুঁজে বের করতে হবে।
আপনি সব সময় হাসি খুশি থাকেন এটা একটা ভালো গুন। ফলে আপনার আসে পাশের মানুষও আনন্দ পায়। যেমন আপনার সাম্পানের উপর লাফালাফির দৃশ্য দেখে আমরা মজা পেলাম। সার্কাসের বাঁদরের নাচ দেখেও এতো মজা লাগে নাই।
আপনার কাজ কারবার দেখে সি বিচের সবাই নিশ্চয়ই হা করে তাকিয়েছিল। আর বলছিল এই পাগলী কোথা থেকে এসেছে। এটা আমার অনুমান মাত্র।
১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৪১
শায়মা বলেছেন: ঐ তুমি একটা খাঁচায় পোরা বান্দর!!!!!!!
তাও আবার শুধু বান্দর? মুখ গোমড়া হনুমান তুমি!!!!!!!!!
সি বিচের লোকজন কি তোমার মত বান্দর যে হা করে তাকিয়ে থাকবে আর পাগলীই ভাববে!!!!!! তারা কত কত মুগ্ধ হলো!!!!!! আমি দানি আমি দানি
৪১| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩৩
জুন বলেছেন: আমার ছেলে আর আমি সমুদ্র সৈকত এ ঝড় সি ত্রাংকে দেখতে। তোমার মন্তব্যের জবাব দিয়েছি আমার পোস্টে দেখো।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪২
শায়মা বলেছেন: তুমি সেদিন যেই ভুলটা করেছিলে আপুনি!!!!!!!! আমি তোমার পোস্ট দেখেই বুঝেছিলাম কেউ কেউ এটাক করবে!!! হা হা ভাগ্যিস তোমার পোস্টের পর পরই ইলেক্ট চলে গেছিলো........ নইলে কেউ কেউ ঠিকই শুরু করে দিয়েছিলো কি দিনকাল আইলো মানুষ আবার ঝড়ও দেখতে যায় বিলাসিতা করে। হা হা হা হা
যাইহোক সারাদিন ধরে আমি আজ ব্যঙ রাজকুমার এঁকেছি তারপর এক কাপ লেবু চা আর দুই দুইটা ওয়াফেল আপ এর নিউটেলা ওয়াফেল খেয়ে বসলাম হাসতে। হা হা
১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৫৪
শায়মা বলেছেন:
এই যে ব্যঙ রাজকুমার
আর রাজকুমারীটা
৪২| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের বোন শায়মা আপু আর কাজী ফাতেমা আপুর জন্মদিনে উভয়কে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
ওনাদের বাকি জীবন সুন্দর হোক এবং সমৃদ্ধির হোক এই কামনা করছি।
১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:০১
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস আর অনেক অনেক ভালোবাসা!
ভেবেছিলাম আবাগ করেছো বান্দর বলেছো আমাকে নিজেই আবার আমি কেনো তোমাকে বললাম এই ভেবে।
এইবার বুঝলাম তুমি আমার আসল ভাইয়াজান। মারামারি কব্বো ঝগড়া কব্বো। রেগে যাবো আবার ভুলে যাবো অথবা রাগবোও না ভুলবোও না শুধু শুধু রাগ দেখাবো ওকে!!!!!!!!!!!!!!!!!!
যাইহোক জন্মদিন মনে রেখেছো এটা দেখে সত্যি অবাক হলাম!!!!!!!!! একদিন ছিলো সামুতে জনমদিনের ছড়াছড়ি চলতো এখন সেই সামুও নেই ছড়াছড়িও নেই।
যাইহোক আমার স্কুলের টিচারেরা কি করেছে শুনবে??
দাঁড়াও একটু পরে সেই গল্প আর ছবি নিয়ে আসছি!
৪৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:১৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার কোন ছোট বোন নেই। আমার খুব শখ ছিল ছোটবোনের। তাই কেউ ছোট বোনের মত আচরণ করলে ভালো লাগে। আপনি অবশ্য ঝগড়াই বেশী করেন আমার সাথে। মাঝে মাঝে বড় বোনের মতও আচরণ করেন।
যাই হোক আপনার সাথে ঝগড়া করা কমিয়ে দেব ভাবছি।
আমার একটা দজ্জাল বড় বোন আছে। এই রকম বোন থাকার চেয়ে না থাকাই ভালো ছিল। বড় বোনেরা ভাইদের কত আদর, যত্ন করে, ছোট বেলায় কত বড় বোনকে দেখেছি নিজের হাতে ছোট ভাইকে খাইয়ে দিচ্ছে। আর আমার বোন আমার হাত বেঁধে রাখতো। এগুলি আমার ভাগ্যে নেই। তাই দুঃখ হয় মাঝে মাঝে।
১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১৬
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া আমি তাইলে বড় বোন এবং ছোট বোন দুইটাই হবো তোমার ওকে??? আর এই ব্লগেই কত মানুষ এলো গেলো, কতই না দেখলাম আর জানলাম.......প্রিয় মানুষ অপ্রিয় মানুষ, প্রিয় থেকে অপ্রিয় হয়ে যাওয়া মানুষ। তবে একটা কথা সত্যি সবার কাছে মন খুলে যেমন সব বলাও যায় না, মন খুলে ফান করাও যায় না বা ঝগড়াও করা যায় না। তবে তোমার সাথে নিশ্চিন্তে ঝগড়াঝাটি করবো ওকে!!!!!!!!!!!
ভাইয়া আমার প্রিয় ভাইয়া শুভভাইয়ু পিচ্চু একলব্যের কোনো খবর পাচ্ছি না।
সত্যিই চিন্তায় আছি।
৪৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমিও চিন্তায় আছি শুভ ভাইয়ার জন্য। ওনাকে মেইল করেন বা ফেইসবুক বা অন্য কোন বিকল্প পদ্ধতিতে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেন। মিরোরডডল তাকে জীন দিয়ে গুম করে নাই তো আবার!!! মিরোরডডলের সাথে অন্তত একটা ছেলে জীন আছে। শুভ আর মিরর তো একই দেশে থাকে মনে হয়। আমার পরিচিত একজনের নিয়ন্ত্রণে ভালো জীন আছে। ওনাকে বললে শুভকে খুঁজে বের করতে পারবে হয়তো। আপনি তো জানেন জীনের অনেক ক্ষমতা আছে। আপনাকে নিমিষে অস্ট্রেলিয়া নিয়ে যেতে পারবে বিনা ভিসায়।
আমরা মাঝে মাঝে পাতানো ঝগড়া করবো। ঠিক আছে। পাতানো রেস্লিং খেলার মত। রেস্লিং খেলাগুলি পুরোটাই সাজানো আর পূর্ব নির্ধারিত থাকে। আর কিছু বোকা পাবলিক সেই খেলা দেখতে আসে। আমরা পাতানো ঝগড়া করবো আর ব্লগের নির্বোধ পাবলিকরা মজা পাবে।
১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া পাতানো ঝগড়ার টাইম আর ডেট এইখানে করা চলবে না তাহলে তো পাবলিক বুঝে যাবে। ডেট টাইম কেমনে ঠিক করবো আমি তো তোমার ফেসবুক জানিনা বাড়ির ঠিকানাও জানিনা।
কিন্তু শুভভাইয়ার যে কি হলো সেটাই আচানক কথা। মেইল দিয়েছি তবুও রিপলাই নাই।
জ্বীন জ্বীন করোনা। কয়েকদিন আগে মাহী নামে একজন উন্মাদ মহিলা মনে হয় তাকে নিয়ে পোস্ট এসেছিলো তার বাচ্চাকে নাকি কাজের মেয়ে মেরে ফেলেছে সেটা জ্বীন বলে গেছে। আমি তো পুরা অবাক! সে কি সত্যি বিশ্বাস করে জ্বীন তাকে এইসব বলে যায় নাকি সারা দেশের লোকজনকে সে বোকা ভাবে!
৪৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩৫
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেকদিন পর ব্লগে আসলাম, আপনার পোস্ট দেখে মন্তব্য না করে থাকতে পারলাম না আপু, একটা ছবি অবশ্যই আগেই দেখেছি ফেসবুকে, অনেক শুভকামনা রইল।
১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৫৮
শায়মা বলেছেন: অনেক ভালোবাসা ভাইয়া। কঙ্কাবতী রাজকন্যার সিরিজটা পড়েছিলে তুমি তারপর আর দেখা নেই। নাকি চিলেকোঠার প্রেম পড়েছিলে। মানে সাথে ছিলে সেই পোস্টগুলি সাথে। কোনটার সাথে ছিলে ঠিক সেটাই মনে নেই তবে তোমাকে মনে আছে।
৪৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২৫
মেহবুবা বলেছেন: পারো বটে! ঘরে বাইরে সমানে উৎসব আমেজ ! সমুদ্র সৈকত মনে হয় নির্জনতার ভাষা ভুলে গিয়েছিল তোমাকে পেয়ে !
১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৩৯
শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি!
কেমন আছো??
কতদিন পরে এলে.......
তবুও মাঝে মাঝে আসো। অনেকে তো আর আসেই না।
৪৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জীনকে নিয়ে আপনারা হাসি ঠাট্টা করেন। কিন্তু জীন আমাদের অনেক সমস্যা করে অনেক সময়। তবে অনেক অন্যায় কাজকেও জীনের কাজ বলে চালিয়ে দেয়া হয়। সেগুলি মিথ্যা। অনেক রোগ আছে যেটার জন্য ডাক্তার দেখানো দরকার। কিন্তু অনেক সময় অশিক্ষিত মানুষ ভাবে জীনে ধরেছে। প্রকৃত শারীরিক রোগ আর জীনে ধরা রোগের মধ্যে পার্থক্য আছে। আমাদের রসূলকেও (সা) যাদু করা হয়েছিল। তাই যাদু সত্য। মুলত জীনেরা এগুলির সাথে জড়িত থাকে। সারা পৃথিবীতে ব্ল্যাক ম্যাজিক আছে। জীনেরা অনেক যাদু জানে। দেশ বিদেশের শয়তান তান্ত্রিকরা/ ভণ্ড পীরেরা জীনের সাহায্য নিয়ে অনেক আকাজ কুকাজ করে এবং অনেক কেরামতি দেখায়। কিন্তু জীনের প্রকৃত ভালো চিকিৎসা হোল কোরআনের আয়াতের সাহায্যে। ভালো হুজুররা কোরআনের সাহায্যে জীনের চিকিৎসা করে। জীনের এই জগতটা অনেক রহস্যময় তাই এগুলি নিয়ে ভালো মানুষে ঘাটায় না।
আপনার হাসি আসলেও জীনেরা আমাদের কাছাকাছিই থাকে। সাধারণত মানুষের কাজে জড়ায় না। কিন্তু অনেক সময় জড়িয়ে যায়। অনেক ভালো জীনও আছে। এরা আল্লাহর নাম নেয় এবং পরহেজগার। বিভিন্ন মাদ্রাসায় পড়াশুনা করে। জানি আপনি হয়তো হাসছেন এই কথা শুনে।
মিরর ডলকে বলেন শুভকে খুঁজে বের করতে। তার সাথে যে জীন আছে সেটা দিয়ে খুঁজে বের করতে পারবে মনে হয়।
১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৪২
শায়মা বলেছেন: মাদ্রাসায় পড়াশুনাও করে!!!!!!!!!!
কি সর্বনাশ!!!!!!!!!!!!
ভাগ্যিস ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে করে না!!!!!!!! তাই বাঁচা!
একটুও হাসছি না আমি অনেক ভয় পেয়েছি আসলে।
মিররডলের সাথেও জ্বীন!!!!!!!!!!!!
ইয়া খোদা রক্ষা করো আমাকে!!!!!!!!!!!!
৪৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৩১
মিরোরডডল বলেছেন:
Belated Happy Birthday Shaima'pu.
তোমার জন্য অনেক শুভকামনা।
গতকাল আমার বড় ভাইয়ের জন্মদিন গেলো, লাস্ট ইয়ারে এইদিন জানতাম না যে এটাই তাকে লাস্ট উইশ করা।
এ বছর তাকে আর পাবো না।
১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৪৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ মিররমনি!!!
আর তার মানে তোমার বড়ভায়ের জন্মদিন ছিলো ১৮ অগাস্ট!!!
৪৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:০৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সব জীন তো খারাপ না। কিছু জীনকে আশিক জীন বলে। এরা সুখে দুঃখে সাথে থাকে। ঘরের মধ্যে লুকোচুরি খেলে। লাইট নিভিয়ে রাখলে জীনেরা জ্বালিয়ে দেয়। ঘরের দরজা খটখট করে। এগুলি আসলে ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। মিরোরডডলের সাথে যেটা ছিল/আছে সেটা মনে হয় রোমান্টিক টাইপের ছিল/ আছে। গান, কবিতা ইত্যাদি ভালোবাসে। এই কারণে দেখবেন যে মিরর ডল দুনিয়ার সব গান জানে। আমার ধারণা ভিন গ্রহের গানও জীনেরা তাকে শোনায়। সাধারণত রোমান্টিক মানুষের সাথে রোমান্টিক জীনদের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তবে এদের থেকে নিষ্কৃতি পেতে হলে হুজুর ডাকতে হয়। নইলে কিছুতেই ছাড়তে চায় না।
ভালো জীনেরা মাদ্রাসায় পড়ে আর বেদ্বীন জীনেরা ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ে। জীনেরা নাকি মাটির নীচেও বাসা করে থাকে। কয়েকদিন আগে একটা জীনের মুখে শুনলাম। সরাসরি আমাকে বলে নাই অবশ্য, আমি ইউটিউবে শুনলাম। ইদানিং জীন নিয়ে অনেক ইউটিউব ভিডিও দেখছি। আমার উপর আবার ভর করে কি না সেটা নিয়ে চিন্তায় আছি। আমি সব সময় আয়াতুল কুরসি আর তিন কুলের সুরা পড়ে থাকি যখন একা থাকি। আমার পরিচিত একজন পরহেজগার হুজুর আছেন যিনি জীনের চিকিৎসা করেন। তাই বেশী ভয় পাই না। তবে ওরা নাকি ইউটিউব, ফেইসবুক, ইন্সতাগ্রাম এগুলি চালায় না। এটাই রক্ষা। কিছু জীন এতো বেশী যাদু জানে যে অনেক সময় দোয়া দরুদেও কাজ হতে চায় না। অনেক হাফেজ কিশোর/ যুবককেও অনেক সময় জীনে ধরে। জীনেরা চাইলে মানুষের আকৃতিতেও সামনে আসতে পারে। যারা জীনের চিকিৎসা করে এরা অনেক শয়তান জীনকে ধরে জবাই করে ফেলে। এটাই আসলে চূড়ান্ত চিকিৎসা। জীনগুলি মরতেও ভয় পায় না অনেক সময়। আপনি চাইলে কিছু লিঙ্ক আমি আপনাকে দিয়ে পারি। অনেক কিছু জানতে পারবেন। তবে দিনের বেলা দেখবেন।
১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:১৭
শায়মা বলেছেন: ওরে আল্লাহরে বেদ্বীন জীন খুঁজতে হবে তো এইবার থেকে। একবার যদি পাই কানটা ধরে ঠাসঠাস। বলবো ঐ বেটা বেদ্বীন এইখানে কেন নিজেদের স্কুল যা ভাগ!!!!!!!!!!!
আর দিনের বেলাতেই তো থাপড়া দেবো। রাতে কি স্কুল খোলা থাকে বলো??
৫০| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:২৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি মশকরা করছেন আমি বুঝতে পাড়ছি। কখনও সন্ধ্যার সময় খোলা চুলে জানালার কাছে যাবেন না। জীনের সাথে গায়ের জোড়ে পারবেন না। ওদের সাথে যুদ্ধ করার মূল অস্ত্র হোল কোরআনের আয়াত। আয়াতুল কুরসি সব সময় পড়বেন। এছাড়া সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক, সুরা নাস পড়তে থাকবেন। এগুলি পড়ার জন্য অজুর দরকার নাই। নাপাক থাকলেও পড়তে পারবেন।
জীনদের সম্ভবত নিজেদের স্কুল নাই। ওদের মধ্যে যারা লেখাপড়ায় আগ্রহী তারা মানুষের স্কুল বা মাদ্রাসায় আসে। এরা সাধারণত ভালো হয়। তবে আশিক জীন হলে ভালো জীনও ধরলে ছাড়তে চায় না। তবে এরা তখন ক্ষতি করে না বরং দেখে দেখে রাখে। তবে অন্য প্রেমিক/ প্রেমিকের প্রতি একটু হিংসা কাজ করে। তখন ক্ষতি করে বসে।
আর যদি দিনে ওদের সাথে খারাপ ব্যবহার করেন তাহলে রাতের বেলা ওরা আপনার উপর বদলা নিবে। তাই মারামারি পিটাপিটি না করাই ভালো। বেশী বাড়াবাড়ি করলে হুজুর ডেকে এগুলিকে জবাই দিয়ে দিবেন। সেটাই ভালো চিকিৎসা। কালো কুকুর অনেক সময় জীন হয়। এছাড়া অনেক সাপ আসলে সাপ না এরা আসলে জীন। তাই সাপ সামনে আসলে বলবেন যে তুই কি সাপ না জীন? জীন হলে সরে যা। অনেক জীনের বয়স ৫০০০ বছর বা তার চেয়েও বেশী। ৫০০ বছরের আগে যৌবন প্রাপ্ত হয় না এরা।
২০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:১৩
শায়মা বলেছেন: এহ রে কে বললো মশকরা!!!!!!!!!
আমি ভয়ে কাঁপছি!!!!!!!!!!!!!! আজকে দু একটা আমাদের বাসায় পাঠায় দিও তো!!!!!!!!!!! দেখবোনে ভুই কাটে কিনা আমার!!!!!!!!!!! আয়াতুল কুরশী আমি পড়ি বটে তবে সেটা যখন ভূটান নেপাল আর বান্দরবানের সরু পাহাড়ী পথে গাড়ি ছুটে চলে তখন। জ্বীনের ভয়ে পড়বো!!!!!!!! জীবনেও না!!!!!!!! ফুহ!!!!!!!!!!!!!!!
ওহ প্রেমিক প্রেমিকা জ্বীন!!!!!!!! কোনো ভয় নেই কোনো জ্বীন ভুলেও আমার প্রেমে পড়বে না। জ্বীনেদের কি জানে ভয় নেই নাকি!!!!!!!
হুজুর মুজুর লাগবে না আমি একাই একশো!!!!!!!!!
সাপ ব্যাঙ কুকুর পুকুর কোনো বেশেই আশা নাই উনাদের! হি হি
মন্ত্রপড়া তলোয়ারে কুপোকাৎ করে দেবো।
হা হা আমার এক ছোটবোন আছে সে আমার এসব কথা শুনলে ইন্নিনিল্লাহ করে কানে আঙ্গুল দিয়ে দৌড় দেয় মানে ভাবখানা যেন আমি এসব বলছি শুনলেই ভূত প্রেত জ্বীনে শুনে আমাকে ধরতে ছুটে আসবে।
হা হা হা সে তো জানেনা জিনেদের জীবনেো ভুই ভীতি আছে।
৫১| ২০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৩৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অকারণে যারা খিলখিল করে হাসে আর বেশী সাজুগুজু করে তাদের সাথেও অনেক সময় জীন থাকে।
২০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৪৮
শায়মা বলেছেন: হা হা তাদের সাথে থাকে নাকি তারাই জ্বীন মানে মহিলা জ্বীন!
৫২| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:০৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সরি। সাপ দেখলে তুই বলবেন না। আদবের সাথে জিজ্ঞেস করবেন 'আপনি সাপ না জীন?'। কারণ সত্যি সত্যি জীন হলে মাইন্ড করতে পারে।
২২ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
শায়মা বলেছেন: জ্বীনের মাইন্ডের থোড়াই কেয়ার করি!!
বললাম তো সাপ ব্যাঙ ইঁদুর বাঁদর যে কয়টা জ্বীন আছে পাঠায় দাও তো এই দিকে। দেখি কত তার বাহাদূরী!!!!!!!!!!!!!
৫৩| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৩১
মিরোরডডল বলেছেন:
কিন্তু শুভভাইয়ার যে কি হলো সেটাই আচানক কথা। মেইল দিয়েছি তবুও রিপলাই নাই।
কেনো তুমি জানো নাহ? শুভ পিচ্চুতো বড় হয়ে গেছে। বিয়ে করেছে!
তোমাকে বলেনি??? কেমন ফ্রেন্ড তোমার!!!
যাই হোক, ওয়েট করো, এখনতো আর আসবে না।
কয়েক মাস যাক, সময় হোক আবার আসবে।
২২ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
শায়মা বলেছেন: আহা বিয়ে করেছে না!!!!!!!
আর বিয়ে করলেও আমাকে লুকিয়ে বিয়ে কেনো!!!!!!!!!
পড়ালেখা শেষ না করে বিয়ে!!!!!!!!! সেই ভয়ে!!!!!!!!!!!
৫৪| ২২ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৬
রানার ব্লগ বলেছেন: সমুদ্র আর পানি এই দুই জনার প্রতি আমার ভিশন রকম প্রেম আছে ।
২২ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২০
শায়মা বলেছেন: আর পাহাড়ে বুঝি ভুই আছে? নিশ্চয় তোমার প্রাক্তন পাহাড়ের উপরে উঠায় তোমাকে ঠেলে ফেলে দিতে চেয়েছিলো!!!!!
আহারে আহারে!!!!!!
৫৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:২৮
রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আর পাহাড়ে বুঝি ভুই আছে? নিশ্চয় তোমার প্রাক্তন পাহাড়ের উপরে উঠায় তোমাকে ঠেলে ফেলে দিতে চেয়েছিলো!!!!! B:-) আহারে আহারে!!!!!! ।
পাহাড়ে মশা । ম্যালেরিয়া ।
২৩ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪১
শায়মা বলেছেন: পাহাড়ে মশা! ম্যালেরিয়া!!!!!!!!
ওহ তার মানে মশাই তোমােক পাহাড় থেকে ঠেলে ফেলে দিয়েছিলো!!!!!!!!!!!! হা হা
৫৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: বেশ আনন্দময় অনুষ্ঠানাদি আর ভ্রমণ বিলাসের মধ্য দিয়ে আনন্দে-হরিষে কেটে যাচ্ছে আপনার সময়, সেই সাথে এসব আনন্দকথন এই ব্লগে লিখে আপনার পাঠকদেরকেও বিলিয়ে যাচ্ছেন সে আনন্দের কিছুটা! অনেক ধন্যবাদ, এসব সচিত্র আনন্দকথন এখানে শেয়ার করার জন্য।
সব মিলিয়ে মোটমাট ২৩ জন? ওরে বাবা, কত বিরাট একটা ট্যুর ডেলিগেশনের দলনেত্রী ছিলেন আপনি!
শিরোনামের ছবিটা অসম্ভব, অসম্ভব সুন্দর! সাম্পানের বাকি ছবিগুলোও খুব সুন্দর তুলেছেন। জানালায় জেগে ওঠা সেই শুভ্র সুন্দর ভোরের ছবিটা, দোলায়িত ঝাউশাখাগুলো্ আর সেই সাথে গানের লিরিক্স থেকে নেয়া কিছু শিরোনামও চমৎকার হয়েছে।
আনন্দ ছড়িয়ে যাওয়া এই আনন্দকথনের পোস্টে আনন্দের সাথে কুড়িতম প্লাস দিয়ে গেলাম। + +
২৩ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৪৫
শায়মা বলেছেন: আসলেই ভাইয়া অনেক আনন্দে কেটেছে কিছুদিন।
তবে ছুটিতে আমার কিছু কাজ থাকে। বিশেষ করে সামার ভ্যাকেশন আর উন্টার ভ্যাকেশনে। পরের বছরের এনুয়াল শো, পাপেট শো, নিজের আঁকাআঁকি লেখালিখি, স্কুলের ম্যানেজমেন্ট! এসব কিছুই হয়নি আমার।
তাই মজা বের হচ্ছে এখন!
৫৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:২৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: ধীরাজ-মাথিন এর বিয়োগাত্মক প্রেমকাহিনী পড়ে বিরহিনী মাথিনের ব্যথায় ব্যথিত হলাম।
এত আনন্দঘন ভ্রমণ আখ্যানের শেষে এসে আবার মন খারাপের ছবি জুড়ে দিলেন কেন??
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫৯
শায়মা বলেছেন: ধীরাজ মাথিনের কাহিনী কম বেশি সবার জানা এমনই ভেবেছিলাম আমি ভাইয়া।
যাইহোক শেষে এসে চলে আসতে মন চায়না তাই মন খারাপের ছবি ভাইয়া।
৫৮| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৩৪
করুণাধারা বলেছেন: আবার তোমার পোস্টে ফিরতে অনেক সময় লেগে গেল!!
দোষটা অবশ্য আমার না, তোমার! পোস্টের শেষে কবিতা দিয়ে জানতে চাইলে কোন কবিতা। উত্তরটা যতক্ষণে খুঁজে বের করলাম, ততক্ষণে অন্যরা উত্তর দিয়ে দিয়েছে, সেটা দেখে আমার আর উত্তর দিতে ইচ্ছে করলো না! ইতিহাস, ভূগোল, ভোজন, সাজুগুজু, সাহিত্য সব মিলিয়ে তোমার এই পোস্ট একেবারে বড় বাপের পোলায় খায়!!
ইতিহাসের পাঠটা অবশ্য বেশ করুন। মাথিনের কাহিনী আমি পড়েছিলাম ১২-১৩ বছর বয়সে, পড়ে কান্না আর থামেই না! মনে হয় একটা সিনেমা হয়েছিল এটা নিয়ে। ধীরাজ ভট্টাচার্যের লেখা 'যখন আমি পুলিশ ছিলাম' আর 'যখন আমি নায়ক ছিলাম' দুটোই পড়েছি। সম্ভবত প্রথম বইটিতে মাথিনের উল্লেখ ছিল। তুমি কি করে এই কাহিনী জানলে? কূপের কাছাকাছি কোথাও লেখা ছিল?
আরেকবার বলি, তোমার ছবিগুলো খুব সুন্দর! ছবিতে আকাশের রূপ একেকবার একেক রকম, সব গুলো আকাশই সুন্দর।
এই বর্ণিল সম্পানগুলো কি সমুদ্রে যায়? আমি জানতাম সাম্পানের বাইরের দিকে আলকাতরা লাগানো হয় যাতে পানিতে কাঠ না ভিজে যায়! এই সুন্দর সাম্পানগুলো পানিতে ভিজলে এমন থাকবে কি করে!!
তোমার প্রজাপতি স্কার্টটাও সুন্দর। এটা কি ফরমায়েশ দিয়ে বানালে?
তোমার যারা কক্সবাজারে যেতে চাইবে তাদের জন্য তোমার এই পোস্ট উপকারে আসবে। আর আমার মতো যাদের যাবার উপায় নাই, এই পোস্ট কক্সবাজার থেকে তাদের ভার্চুয়াল ভ্রমণ করিয়ে আনবে...
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:০৮
শায়মা বলেছেন: ইতিহাসের পাঠটা অবশ্য বেশ করুন। মাথিনের কাহিনী আমি পড়েছিলাম ১২-১৩ বছর বয়সে, পড়ে কান্না আর থামেই না! মনে হয় একটা সিনেমা হয়েছিল এটা নিয়ে। ধীরাজ ভট্টাচার্যের লেখা 'যখন আমি পুলিশ ছিলাম' আর 'যখন আমি নায়ক ছিলাম' দুটোই পড়েছি। সম্ভবত প্রথম বইটিতে মাথিনের উল্লেখ ছিল। তুমি কি করে এই কাহিনী জানলে? কূপের কাছাকাছি কোথাও লেখা ছিল?
লেখাও ছিলো আগেও পড়েছিলাম তো আপুনি!
এই বর্ণিল সম্পানগুলো কি সমুদ্রে যায়? আমি জানতাম সাম্পানের বাইরের দিকে আলকাতরা লাগানো হয় যাতে পানিতে কাঠ না ভিজে যায়! এই সুন্দর সাম্পানগুলো পানিতে ভিজলে এমন থাকবে কি করে!!
না এইগুলা অনলি ফর শো।
প্রজাপতি স্কার্ট না হঠাৎ পেয়েছিলাম। অনেকেই চেয়েছে কিন্তু এখন বানাচ্ছে না ।
ক্ক্সবাজারের পর এখন মজা বের হছে।
৫৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:২২
খায়রুল আহসান বলেছেন: "মনে হয় একটা সিনেমা হয়েছিল এটা নিয়ে" - @করুণাধারা, সেই সিনেমাটির নাম কি "মেঘের অনেক রঙ" ছিল? খুব সম্ভব অলিভিয়া নায়িকা ছিল সে ছবিটাতে, এবং আদনান নামের (সিনেমার চরিত্র নাম) এক শিশুশিল্পী দারুণ অভিনয় করেছিল সেটিতে। আমি ছবিটি দেখেছিলাম, এবং আদনানের অভিনয়ে মুগ্ধ হয়েছিলাম।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:১৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া মেঘের অনেক রঙ মনে হয় অন্য সিনেমা কিন্তু মাথিন সেই মেয়েটা এই সিনেমায় অভিনয় করেছিলো।
আমাকেও দেখতে হবে। কাল দেখবো
৬০| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: সিনেমার লিঙ্কটা দেয়ার জন্য লটস অভ থ্যাঙ্কস!
২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৫
শায়মা বলেছেন: এই রাজার মেয়ে রোগে শোকে মরে গেছিলো শুনেছিলাম এমনকি কিংবদন্তীও সেই কথাই বলে তবে এও শুনেছি এই সেই রাজার মেয়ে যে এখানে অভিনয় করেছে। ধীরাজও অভিনয় করতো তার বাবা চিত্র পরিচলাক ছিলেন মনে হয়। এই ধীরাজের আরেকটা বই আছে যখন আমি পুলিশ ছিলামের মতন তার নামও যখন আমি পুলিশ ছিলাম।
তারা নিজেরাই আসলে জীবন্তঘ নাটক সিনেমা হা হা হা
২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৮
শায়মা বলেছেন: নির্মাণ
মেঘের অনেক রং ছবির নির্মাতা হারুনর রশীদ প্রধান নারী চরিত্রে একজন পাহাড়ী মেয়ে সন্ধান করছিলেন। মাথিন তখন রাঙামাটিতে নাটক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত ছিলেন। তার মেসো রশীদকে মাথিনের কাজের মহড়ায় নিয়ে আসেন। রশীদ তার কাজ দেখে তাকে এই ছবির জন্য নির্বাচন করেন।[২]
এই তথ্য পেলাম উইকিতে।
তবে ভাইয়া এই মাথিক সেই মাথিন হোক বা না হোক তার অভিনয়ে ০ দেওয়া হলো। অভিনয় তো জানেই না মনে হয়।
৬১| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৩
শায়মা বলেছেন:
যখন নায়ক ছিলাম
৬২| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৫
শায়মা বলেছেন:
যখন পুলিশ ছিলাম
ওরেেে
৬৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১১
শায়মা বলেছেন:
বাপরে!!!!!!!!!!!!!!!!!!! করুনাধারা আপুনি আর খায়রুলভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
দেখো দেখো সেই প্রেমিক প্রবর নায়করাজকে দেখো!!!!!!!!!!!!!
আর এই লেখা পড়ো শিঘ্রী!!!!!!
https://dorpon.com.bd/book/jokhon-police-silam/
৬৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:০৫
করুণাধারা বলেছেন: তোমার লেগে থাকার ক্ষমতা দেখে আমি বিস্মিত, মুগ্ধ, হতবাক!! একটা সিনেমার নাম শুনেই তুমি শুধু লিংক দিয়ে ক্ষান্ত হলে না, আর যত খবর আছে সব খুঁজে আনলে!!!
পড়ে সময় নিয়ে পড়বো। কষ্ট করে খুঁজে এনেছো দেখে ধন্যবাদ অনেক!
যতদূর মনে পড়ে, ধীরাজ ভট্টাচার্য নির্বাক ছায়াছবির নায়ক ছিলেন। আর মেঘের অনেক রং ছবির মাথিন তো সেই মাথিন না! সম্ভবত এই নাম নিলে সিনেমা ভালো চলবে ভেবে এটা সিনেমার জন্য নেয়া নাম!
@ খায়রুল আহসান, সিনেমার নাম মনে করতে পারিনি, হয়তো কোনো সিনেমাই হয়নি এমন, আমি ভুল করেছি। শায়মাকে দায়িত্ব দিলে আশাকরি ঠিক খবরটা বের করতে পারবে।
২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩৬
শায়মা বলেছেন: আপুনি!!!!!!!!!!!!!!!!
আমি আরও তথ্য এনে দেবো। মানে ধীরাজ পাজী কি কি সিনেমা করেছিলো পুলিশ থেকে পালিয়ে গিয়ে নায়ক হয়ে। পরে অবশ্য ভিলেন হয়ে গেছিলো। মানে আসলেই তো ভীলেনই । কি করে মাথিন গাধীকে কষ্ট দিলো। যাইহোক আরও তথ্য অলরেডী যোগাড়। আমি জানাবো। তবে তার বাবা নাকি টিচার ছিলেন চিত্র পরিচালক না। যাইহোক সোজা কথা এটাও হতে পারে বেটা মিছা কথা লিখেছে মাথিন টাথিন কেউই ছিলো না। বা ছিলো কিন্তু তাকে ভালোবেসে পালায়নি । এমনিতেই তাকে বাবার ডাকে যেতে হয়েছিলো। পরের টুকু বানোয়াট। কেনো বলছি সেই যখন আমি পুলিশ ছিলাম লেখার পরই মানুষ বিশ্বাস করে নিয়েছে এই প্রেম কাহিনী।
যেমন আমার খোকা ভাই বোকা ভাই ধোকা ভাই সবাইকে মানুষ আমার জানের জান সত্যিকারের কলিজা বানায় দেয় তেমন আর কি!
৬৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৫১
করুণাধারা বলেছেন:
অপেক্ষার ইমো হবে।
২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:০০
শায়মা বলেছেন: বেশি অপেক্ষা করতে হবে না ........ আসলে দুপুর থেকে গয়নাগাঁটি নিয়ে একটু বিজি আছি।
কেমন বিজি একটু পরেই জানবে।
৬৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৫০
মিরোরডডল বলেছেন:
খায়রুল আহসান বলেছেন: "মনে হয় একটা সিনেমা হয়েছিল এটা নিয়ে" - @করুণাধারা, সেই সিনেমাটির নাম কি "মেঘের অনেক রঙ" ছিল? খুব সম্ভব অলিভিয়া নায়িকা ছিল সে ছবিটাতে,
নাহ! অলিভিয়া না। ওটা ছিলো রওশন আরা।
বাংলা সিনেমা দেখা হয়না, তাই সেরকম কোন পছন্দের কেউ নেই কিন্তু যে দুজন নায়িকাকে আমার ভালো লাগে,
তারা হচ্ছেন রওশন আরা আর জয়শ্রী কবির।
এ দুজনের ব্যক্তিত্ব আমাকে আকর্ষণ করেছে।
যতটুকু শুনেছি প্রফেশ্যনালি রওশন আরা একজন ডক্টর ছিলেন।
আর জয়শ্রী লন্ডনে একটা হায়ার এডুকেশন কলেজের শিক্ষিকা।
যে গানের কারণে আমি এই দুজনকে চিনেছি আর ভালো লেগেছে সেই গান দুটো শেয়ার করছি।
রওশন আরা
জয়শ্রী কবির
২৭ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১০
শায়মা বলেছেন: পথে পথে গানের মানে তো কঠিন কিছু!!!
ও আমার চক্ষু নাই!!!
৬৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:২২
খায়রুল আহসান বলেছেন: @মিরোরডডল,
সিনেমাটি সম্পর্কে সম্পূরক তথ্য দেয়ার জন্য এবং দুটো চমৎকার গান শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। গান দুটো আমারও প্রিয়।
১০ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৩৩
শায়মা বলেছেন: আমারও প্রিয় ভাইয়া!
৬৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৮
সোনালি কাবিন বলেছেন: যেমন সুন্দর বর্ণনা, তেমন সুন্দর ছবি। মুগ্ধ হয়ে দেখা ছাড়া উপায় নেই।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:১৩
করুণাধারা বলেছেন: আপাতত ছবিগুলো দেখে প্লাস দিয়ে গেলাম। অতি চমৎকার ছবি!! কিন্তু ইয়ামাহার চালককে চিনতে পারলাম না তো! ওনার ছবি দেবার কারণ কী!!