![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গোলকায়নের এ যুগে কেমিক্যালসের দাপটে কুলীন 'গাঁজা' নাকি জাত খুইয়ে নেশার রাজ্যের এক কোণায় চুপটি মেরে বসে আছে। তাই ভূবনগাঁয়ের নেশার রাজ্যে গাঁজা এখন আর বনেদি নয়, আমজনতার কাতারে।
এক সময় সাধু-সন্ত থেকে শুরু করে রাজা-বাদশা ও সমাজপতিদের নেশা চাগিয়ে দিতো এই গাঁজা। হাশিশ নামে জিনিসটি এখনও সারা দুনিয়া চষে বেড়ায়। ভাং ও চরসের সঙ্গে রয়েছে গাঁজার রক্তের সম্পর্ক। কারণ সিদ্ধি জাতীয় উদ্ভিদের শুকনো মঞ্জুরি থেকে হয় গাঁজা, পাতা থেকে হয় ভাং আর গাঁজার আঁঠা থেকে তৈরি হয় চরস।
ছিলিমভর্তি গাঁজা টেনে এখনও নাকি সাধু-সন্তরা তুরীয় আনন্দ পান। তাদের দোষ দিয়ে লাভ নেই ভেইয়া! ভারতচন্দ্রের কাব্যে রয়েছে, স্বয়ং শিবঠাকুর নাকি ঘাঁজা-ভাং খেয়ে কচুরিপানায় দিব্যি হেঁটে বেড়াতেন। শুধু কি তাই, অষ্টম শতকে (কেউ কেউ বলেন ষষ্ঠ শতক) রচিত বানভট্টের কাদম্বরীতে রয়েছে, রাজধানী বিদিশায় বসে শুদ্রক রাজা স্নানাহারের পর কষে গাঁজা খেতেন। কারণ তখনও ভারতে তামাক আসেনি।
গাঁজা পরিবারের নিজস্ব কিছু টার্ম রয়েছে। যেমন, গাঁজা কাটার ছুরি নাম 'রতন কাটারি'। যে পিঁড়িতে গাঁজা কাটা হয় তা 'প্রেমতক্তি' আর ধোঁয়া ছাঁকবার ভিজে ন্যাকড়ার নাম 'জামিয়ার'। আর গাঁজাতন্ত্রের শেষ আচার হচ্ছে এক টানে কল্কে ফাটানো।
প্রসিদ্ধি রয়েছে, নিরাকার ব্রহ্মকে সাকার ঈশ্বর রূপে দেখতে সুবিধা হতে পারে, এই ভারসায় নাকি সাধৃ-সন্তরা গাঁজার কল্কেতে কষে দম দেন! কথায় বলে :
'এক ছিলিমে যেমন তেমন দুই ছিলিমে মজা
তিন ছিলিমে উজির-নাজির জার ছিলিমে রাজা।'
আর রাজা মশাইয়ের গাঁজার নৌকা পাহাড় দিয়ে যেতে কোনো বাধা নেই।
গুপ্ত ঘাতকদের ইংরেজিতে বলা হয় assassin। শব্দটির জন্ম কিন্তু হাশিশ থেকেই।
ছিলিম আর কল্কে একই জিনিস। ছিলিমের মূল আরবি 'ছিলম' আর কল্কের মূল সংস্কৃত 'কলিকা'। আর ফারসি 'নাইচা'থেকে বাংলায় এসেছে 'নলচে'। অন্যদিকে গাঁজা এসেছে সংস্কৃত 'গঞ্জিকা' শব্দ থেকে। সংস্কৃত 'গাঁজ' (ফেনা) থেকেও বাংলায় গাঁজা শব্দটি এসেছে। এ গাঁজার অর্থ ফেনিল হয়ে ওঠা, টক হয়ে যাওয়া।
শেষে একটি কথা চুপে চুপে বলছি। আফিমের মৌতাতের খবর নিতে হলে যেতে হবে বঙ্কিমের কমলাকান্তের কাছে। আর গাঁজার মৌতাতের খবর নিতে হলে ছুটে যেতে হবে কোনো ভন্ড মাজারে!!!
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:৫৯
সাইমুম বলেছেন: তাই নাকি? ধন্যবাদ।
২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:০৪
kisuna বলেছেন: খুব মজার পোস্ট। হাত খুলে +
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:০৬
সাইমুম বলেছেন: অভিনন্দন।
৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:০৯
শিব সত বলেছেন: আরেকটা জিনিসের নাম তো কইলেন না,কল্কিতে আগুন যেইটা দিয়া ধরায়।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:১৫
সাইমুম বলেছেন: এ মুহূর্তে মনে পড়ছে না!
৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:১০
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: হঠাৎ গাঁজা নিয়ে পড়লেন যে ...
আমার একটা মজার অভিজ্ঞতা আছে বিদেশ বিভূই এ। ষ্টকহোমের কোন একটা আন্ডারগ্রাউন্ড ষ্টেশনে (মেট্রো) নামতে যাচ্ছি, এক যুবক দৌড়ে এসে কিছু একটা বললো। বললাম ইংরেজীতে বল। সে এবার পরিস্কার ইংরেজীতে জানতে চাইলো আমার কাছে হাসিস আছে কিনা। আমি অবাক হয়ে জানতে চাইলাম তার এ ধারণা কেন হলো যে আমার কাছে হাসিস থাকতে পারে। সে অবলীলায় উত্তর দিল তুমি তো ইন্ডিয়ান মনে হয়। তোমার দেশে তো এসবের ভাল চল আছে বলেই জানি।
পরে জেনেছিলাম এরা ইন্ডিয়ার ব্যাপারে বেশ আগ্রহী। আর তন্ত্র-মন্ত্রের সাথে ভারতীয় লোকাচারে গাঁজাও যে একটা অনুসঙ্গ এরকমটা অনেকেরই ধারণা
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:১৯
সাইমুম বলেছেন: দারুণ অভিজ্ঞতা। ধন্যবাদ।
৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:১৪
কারিমাট বলেছেন: হাত খুলে +
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২০
সাইমুম বলেছেন: পেলুম।
মনে কিছু নেবেন না, 'কারিমাট' মানে কি?
৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২২
আমি কেউ না বলেছেন: "গুপ্ত ঘাতকদের ইংরেজিতে বলা হয় assassin। শব্দটির জন্ম কিন্তু হাশিশ থেকেই। "
দূর দিয়ে গেছেন।
সার্চ দিনঃ Hassan-i Sabbah
পড়ে টাশকি খাইছিলাম...
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৩৫
সাইমুম বলেছেন: সিরিয়া থেকে ইয়ামেন জুড়ে হাসান-ই সাবার অনুসারীরা হাশিশ তথা গাঁজায় দম দিয়ে গুপ্তহত্যায় নেমে পড়তো। তাও ধর্মের নামে। এটাই জানি।
তারপরও সার্চ দিয়ে দেখছি। ভুল হলে দুঃখ প্রকাশ করেই ক্ষমা চাইবো। ধন্যবাদ।
৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২২
পারভেজ আলম বলেছেন: ন্যোম চমস্কি সিগারেটের লিগালাইজেশন এবং গাজার ইলিগালাইজেশনের কারণ হিসাবে অর্থ ব্যাবস্থা এবং উপনিবেশের বিষয়ে কিছু মজার এবং গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। তার মতে, টোবাকো ব্যাবসার সাথে উপনিবেশের ব্যাবসায়িদের যোগসূত্রের কারণেই এইটা লিগাল ড্রাগস।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪০
সাইমুম বলেছেন: বাজেট ঘোষণার প্রাক্বালে মাদক ও ধূমপান বিরোধী অনেক সংগঠন চেঁচামেচি শুরু করে দেয়। অভিযোগ রয়েছে, এসব সংগঠনের অর্ধেকই চলে ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর পয়সায়। হইচই হলে জনপ্রতিনিধিরা তামাকের উপর ট্যাক্স বাড়ান। ক্ষতি হয় পাবলিকের। বহুজাতিক কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর আর্থিক ক্ষতি হয় না।
৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: দারুন পোস্ট।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪০
সাইমুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৩১
একলিম বলেছেন: সুন্দর পোস্ট প্লাস
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪০
সাইমুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪০
মহাপাগল বলেছেন: বাড়ির পাশের ডোবার ধারে একটা অজানা গাছ বেড়ে উঠেছিল লোক চক্ষুর অন্তরালে। আমি চিনতাম না এটা গাঁজার গাছ। আমার প্রতিবেশী গঞ্জিকা সেবক সেটি ঠিকই চিনেছিলেন। গাছটি যখন প্রায় ৫/৬ ফুট লম্বা হলো তখন তিনি তা কেটে নিয়ে গেলেন। একদিন জিজ্ঞাসা করলাম, গাছটির বাজার মূল্য কত? উনি যে হিসাব দিলেন তাতে টাশকি খেলাম প্রায় ৫ হাজার টাকা! এতো মূল্যবান জিনিস আমি চিনতে পারিনি!
যাহোক, এক গাজার গাছ হতে এতো কিছু হয় জানতাম না। জ্ঞান ভান্ডার সমৃদ্ধ করলেন। ধন্যবাদ এবং +
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫০
সাইমুম বলেছেন: অভিজ্ঞতা শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।
১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪৯
সাইমুম বলেছেন:
আমি কেউ নাকে বলছি : অনলাইন ইটিমোজিক্যাল ডিকশনারিতে এসাসিনের মূল হিসেবে বলা হয়েছে :
assassin
1530s (in Anglo-L. from mid-13c.), via French and Italian, from Arabic hashishiyyin "hashish-users," pl. of hashishiyy, from hashish (q.v.). A fanatical Ismaili Muslim sect of the time of the Crusades, under leadership of the "Old Man of the Mountains" (translates Arabic shaik-al-jibal, name applied to Hasan ibu-al-Sabbah), with a reputation for murdering opposing leaders after intoxicating themselves by eating hashish. The pl. suffix -in was mistaken in Europe for part of the word (cf. Bedouin).
তবে এসাসিনের মূল হিসেবে চারটি শব্দকে ধরা হয়। এগুলো হচ্ছে
User of hashish
Follower of Hassan
Rowdy people
Asas
কিন্তু অধিকাংশের বিবেচনায় এসাসিনের মূল হাশিশ।
১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০১
শেরজা তপন বলেছেন: তথ্যবহুল লেখা! ভন্ড পীরের মাজারে গাজা নিয়ে গাওয়া দুয়েকটা গানের লিরিক্স সহ ইতিহাস থাকলে আরো জমত
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০৪
সাইমুম বলেছেন: খুব বড় হয়ে যাওয়া ভয়ে কনসাইজ করলাম। ধন্যবাদ ক্রিয়েটিভ মতামতের জন্য।
১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০৯
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: ভালো পোস্ট।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১০
সাইমুম বলেছেন: ধন্যবাদ। ঈদের বন্ধে ১৯টি বন্দনা লিখেছি, নানা বিষয়ে। কম্পোজ করে ছাড়ছি।
১৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১২
রেজোওয়ানা বলেছেন: উপনিবেশিক বাংলায় আফিমের সান্নিধ্য নেয়া মনে হয় একটা ফ্যাশান ছিল! অনান্য পোষ্টের মতোন এটাও চমত্কার হয়েছে. . .
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১৬
সাইমুম বলেছেন: সৃষ্টিশীল মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। এবার অনেক বন্দনা পাবেন।
১৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১৩
রাজামশাই বলেছেন: বাংলায় একটি কাহিনী প্রচলিত আছে যে, একদা লোকমান হেকিম নামে এক কবিরাজ ছিল এবং তার সঙ্গে গাছ কথা বলতো। সেই কাহিনী আজকে আপনাগো সামনে কমু।
একদিন লোকমান হেকিম রাস্তা দিয়া যায়, যাইতে যাইতে গিয়া পড়লো এক জঙ্গলের সামনে। লোকমান হেকিম জঙ্গলের পাশ দিয়া হাটে আর নতুন নতুন গাছ দেখে। গাছের সামনে গিয়া দাড়ায় সাথে সাথে গাছ তারে সম্মান জানায়। যেই গাছ সামনে পড়ে তারে জিগায় তোর নাম কি আর কি কামে লাগছ। এই করতে গিয়া খারাইলো আমলকি গাছের সামনে এবং জিগাইলো তোর নাম কি আর কাম কি । গাছ উত্তর তারে সম্মান জানাইয়া উত্তর দিলো আমার নাম আমলকি। আমি ভিটামিন সি এর ভান্ডার বিভিন্ন কাজে লাগি এই সব। এরপর আস্তে আস্তে আম, কলা, জাম, বাসক, লজ্জাবতী, কাটানটি, চুতরা, করমচা, হিজল, বট সব গাছের প্রশ্ন করতে করতে যাইতে লাগলো। হঠাৎ দেখে একটা নতুন গাছ। এর আগে লোকমান হেকিম দেখে নাই। যথারীতি সে সেই গাছের সামনে দাড়াইলো এবং জিজ্ঞাসা করো ওরে গাছ তোর নাম কি আর কি কামে লাগছ ।
গাছ নিশ্চুপ।
লোকমান আবার জিগায়।
গাছ আবারও নিশ্চুপ।
এইবার লোকমান রেগে গিয়ে জিগায় -
ওরে বেয়াদপ গাছ তোর নাম কি আর কি কামে লাগস?
গাছ ও সামান তেজে উত্তর দেয়
"তোর মতো হাজার হাজার লোকমান হেকিম পয়দা করাই আমরা কাম"
সুতরাং পাঠক সাবধান এই গাছ থেকে।
ফুলের নাম - গাঁজা
এই টার বাংলা নামঃ গাঁজা
অন্যান্য স্থানীয় নামঃ গঞ্জিকা, সিদ্ধি, Somango, Marijuana অনেক নাম বিদ্যমান
বৈজ্ঞানিক নামঃ Cannabis sativa
বৈজ্ঞানিক বিভাজন এভাবে -
Kingdom: Plantae , Division: Magnoliophyta,
Class: Magnoliopsida,Order: Urticales,
Family: Cannabaceae,Genus: Cannabis
Species: C. sativa
আপাতঃ সুন্দর এই গাছ একটি মাদকদ্রব্যের গাছ। এর থেক অনেক গুলি মাদক দ্রব্য তৈরী হয়। এই গাঁজায় রয়েছে টেট্রা হাইড্রোক্যনাবিনল নামে এক রাসায়নিক উপাদান যা নেশা তৈরী করে।
মাদকদ্রব্য সব সময় বর্জনীয়।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১৮
সাইমুম বলেছেন: রাজার মন্তব্য রাজার মতো না হলে কি চলে?
ধন্যবাদ হাজার লাখো বার অফুরন্ত বেশুমার!!!
১৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২০
আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
যদিও মাদকদ্রব্য বর্জনীয়(রাজামশাই এর কমেন্টের আলোকে),
পোষ্টটা চমৎকার লাগলো।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৩
সাইমুম বলেছেন: শুকরিয়া। মেহরবানিয়া!!!
১৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৮
শিরীষ বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট। অনেক কিছু জানলাম।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪২
সাইমুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩৩
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
বাহ!
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৪৪
সাইমুম বলেছেন: দুর্দান্ত জবাব কবি!!!
১৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২০
মশিউর রহমান লিংকন বলেছেন: পিলাস (+)
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৯
সাইমুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
২০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৪৮
আহমদ বসির বলেছেন: পারভেজ আলম বলেছেন: ন্যোম চমস্কি সিগারেটের লিগালাইজেশন এবং গাজার ইলিগালাইজেশনের কারণ হিসাবে অর্থ ব্যাবস্থা এবং উপনিবেশের বিষয়ে কিছু মজার এবং গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। তার মতে, টোবাকো ব্যাবসার সাথে উপনিবেশের ব্যাবসায়িদের যোগসূত্রের কারণেই এইটা লিগাল ড্রাগস।
সাইমুম, পারভেজ দুজনকেই ধন্যবাদ।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৫৪
সাইমুম বলেছেন: প্রীত হলাম। শুকরিয়া।
২১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:২৬
সায়েম মুন বলেছেন: পিলাচ
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৩
সাইমুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
২২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৭
শান্তির দেবদূত বলেছেন: কঠিন ! আপনার ভক্ত হয়ে গেলাম, পুরা ......
গাঁজা কাটার ছুরি নাম 'রতন কাটারি'। যে পিঁড়িতে গাঁজা কাটা হয় তা 'প্রেমতক্তি' আর ধোঁয়া ছাঁকবার ভিজে ন্যাকড়ার নাম 'জামিয়ার'। আর গাঁজাতন্ত্রের শেষ আচার হচ্ছে এক টানে কল্কে ফাটানো। --- চরম!! আমি একটা টার্ম জানি যেটা বাদ পড়েছে।
নিমাই - মানে হলো, বৃত্তাকারে বসা গাজার আসরে এক টান দিয়েই পাশের জনকে কল্কি বাড়িয়ে দেওয়া। ভাতৃত্বের অনন্য নিদর্শণ
আর, বঙ্কিমের কমলাকান্তের দপ্তর পড়ার পর টানা এক সপ্তাহ এই বই পাঠের নেশায় বুঁদ হয়ে ছিলাম। একটু পরপর মনে হচ্ছিলো, "আহা! ইহা আমি কি পড়িলাম, আহা! ইহা আমি কি পড়িলাম"। বাংলা সাহিত্যের এটা একটা মাস্টারপিসের পাস্টারপিস।
অনেক শুভকামনা ও শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৮
সাইমুম বলেছেন: কমলাকান্তের দপ্তর সত্যি অসাধারণ বই।
গাঁজা-তথ্যের জন্য ধন্যবাদ।
২৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৮
হোদল রাজা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট!
তয় তিন টান দিলে ৬ মাস নাকি রক্তে ক্যানবিসের ট্রেস থাকে! আর হটাৎ হটাৎ ড্রাগ এন এলকহল নাটকে ধরা খাইলে কোম্পানী আমারে লুকাল পেপারে ফটু সহ দিয়া দিবো
তারপরও ডায়লগটা?
"যে কয় গান্জা খাইস না..
ওর বাড়ির বগল দিয়া যাইস না!"
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৯
সাইমুম বলেছেন: তিন টান দিলে ৬ মাস নাকি রক্তে ক্যানবিসের ট্রেস থাকে!
ভয়ানক ব্যাপার দেখছি!
২৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:০০
মোতাব্বির কাগু বলেছেন: http://en.wikipedia.org/wiki/Cannabis_sativa
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪৬
সাইমুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: রাজা মশাই আর স্বদেশ হাসনাইনের পর বাকী থাকে কি
তবে গাজা বলে কথা... রাজার ভান্ড কি ফুরোয় এ্যাঁ...
গাঁজার আসরে মশহুর বাংলা কালেকশন একটা যোগ করার লোভ সামলাতে পারছি না..
" শোন মমিন মুসলমান
যত পার গাঞ্জা টান
আখেরাতে সবই পাইবা
গাঞ্জা পাইবা না।।
দুই কান্ধ দুই ফেরেশতা
লইয়া যাবে গাঞ্জার বস্তা
তোমারে দেখাইয়া কাবে
তোমায় দিবে না।। "
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪৭
সাইমুম বলেছেন: তোমারে দেখাইয়া কাবে
তোমায় দিবে না।।
---
হাঃ হাঃ গাঁজা বন্দনা বটে!!!!
২৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫১
এক্স বলেছেন: হাশাসিন সেক্ট সম্পর্কে আমি যদ্দূর জানি এদেরকে এনকাউন্টার করেছিলেন খালিদ বিন ওয়ালিদ. হাশাসিনদের মিস্টিক কিছু গুনাবলি ছিল যেমন তাদের নেতাকে পরাজিত করার জন্য মুসলিম স্ট্রাইক টিম তাদের দূর্গে ইনফিলট্রেট করলেও তারা তাকে তীরবিদ্ধ করতে পারেনি. কারন তাদের নেতাকে একই সাথে একাধিক জায়গায় দেখা যেত, তীর মেরেও বিদ্ধ করা যেত না ইত্যাদি...
অবশ্যই তাদের কোন না কোন টেকনিক ছিল যা সাধারনের কাছে অবমুক্ত ছিল না. তবে গুপ্তহত্যা এদেরও স্টাইল ছিল. পরবর্তীতে এদেরই কোন একটা অংশ নতুন সদস্যদের ব্রেইনওয়াশ করার জন্য হাশিশ প্রয়োগ করে হেরেমে নিয়ে বুঝাতো এটাই জান্নাত, এবং এর জন্য কাজ কর. তবে এই ব্রেইনওয়াশ হাশাসিনদের আবির্ভাব মনে হয় অনেক পরে হয়েছে.
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪৮
সাইমুম বলেছেন: আমিও এ ধরনের শুনেছি।। ধন্যবাদ।
২৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৪৬
আরফার বলেছেন: জটিল পোষ্ট।
+++
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫০
সাইমুম বলেছেন: তাই নাকি?
২৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৪
যীশূ বলেছেন: জানলাম। +
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৪
সাইমুম বলেছেন: ধন্যবাদ। এবার জোরে বলুন : 'গাঁজার নৌকা পাহাড় দিয়ে যায়'।
২৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:২৯
সুবিদ্ বলেছেন: "এক দমেতে সাধু
দুই দমে সন্নাসি
তিন দমেতে চোখ বুইজা দ্যাখ
ভগবানের হাসি...
এ নেশা এমন নেশা
বুকের মাঝে টান মারে যে অমনি ছুটে আসি"...
শুভদা সিনেমার গান...
গাঁজা বন্দনা চমৎকার লাগলো, স্মৃতিরাও এসে ভর করলো
১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৫২
সাইমুম বলেছেন: জং ধরা স্মৃতি নানা কারণে জেগে উঠতে পারে।
৩০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:০২
কবির চৌধুরী বলেছেন: I love marry jane...
once..
১৬ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৩১
সাইমুম বলেছেন: তাই নাকি?
৩১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৪
সাইফ বাঙ্গালী বলেছেন: গোলকায়নের এ যুগে কেমিক্যালসের দাপটে কুলীন 'গাঁজা' নাকি জাত খুইয়ে নেশার রাজ্যের এক কোণায় চুপটি মেরে বসে আছে। তাই ভূবনগাঁয়ের নেশার রাজ্যে গাঁজা এখন আর বনেদি নয়, আমজনতার কাতারে
দুর মিয়া.... পামু কই
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪২
সাইমুম বলেছেন: কেন? নৈনিতালে।
৩২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৫৪
নীল ভোমরা বলেছেন:
মজার পোস্ট! তবে স্থানভেদে আনুসঙ্গিক উপকরণের নামের ভিন্নতা রয়েছে। যেমন... কোথাও কোথাও গাঁজা কাটার বাটালের মত টুলস-কে বলে 'চাঁদনী' (সম্মুখভাগ অর্ধচন্দ্রাকার বলে), কলকির ভিতরে তিনকোনা পাথরকে বলে 'টিকলী'.... আর ধুঁয়া ছাকবার ভিজা ন্যাকড়াকে বলে 'সাফি'।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:০৮
সাইমুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:০৮
শয়তান বলেছেন: আহ! দ্য গ্রেট গ্রাস
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪২
সাইমুম বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:৫৭
আশফাক সফল বলেছেন: আহা, মধুময়....