নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সজীব তালহা, কিছু জানি না পারি ও না !ছবি আঁকি অন্যেরটা দেখে লিখি ও অন্যেরটা দেখে ।

সজীব তালহা

আমি ফেসবুকে https://www.facebook.com/sajeebtalha

সজীব তালহা › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারী তোমার দাড়ানোর সারি চিনে নাও।

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:২৩

আরে বাহ!! রাস্তায় বাসে চলতে
গেলে ধাক্কা লাগতে'ই পারে!
এতে'ত গর্ভবতী হয়ে যাওনি? আমার'ত
হাজার পুরুষের সাথে ধাক্কা লাগে
আমি সুখ খুজি নাহ। মেয়েদের সাথে
লাগলে ও নাহ। সমান অধীকার চাও
বেশ! আমরা অনেক পুরুষ তোমাদের
সার্পোট দেই,নারীবাদী নাম
লেখক,নারীবাদী কবি নাম ধারন করি।
অনেক পুরুষের কথা শুনি, যে ছেলে লুল
টাইপের লিখা লেখে নারীদের
কাছে পাওয়ার জন্য। তবু সমস্যা নেই
সমাজ বদলাতে গেলে কিছু কথা শুনতে
হয় জেনে'ই সমাজ বদলানোর চেস্টা
করে। আমি কারো হয়ে কথা বলছি নাহ-
ইদানীং দেখছি অনেক মেয়ে নারী
অধীকার চেয়ে; সব পুরুষ চেনা আছে
অন্ধকারে পেলে দিয়ে দেবে এমন
আজগুবি কথা বলে। সামনে একটা পুরুষের
লাইন তুমি লাইনে আসতে চাও বেশ
ভাল এসো। জায়গা কম থাকায় সব পুরুষ
ঘেষা ঘেষি করে
দারিয়েছে,তোমায় ও ত তা করতে
হবে! তখন যদি বলো আমার বুকে ছেলের
ডান কুনুই লেগে গেছে তখন কি বলা
ঠিক হবে?কারন তা বাম পাশের পুরুষের
বুকে ও তার হাত লেগেছে। হুম তখন
খেয়াল করতে পারো যে কুনুয়ের
মালিক কি দু জনের বুকে হাত রাখায়
কি কোন পাশে ভিন্ন রকম আচরন করছে
কিনা?দু পা এগিয়ে সামনে দারাও-
যে ছেলে কুনুই বুকে ঘষে সুখ পায় তার
তোমার সারিতে দারানোর যোগ্যতা
নেই। উল্টো হলো ছেলে ছেলের বুকে
কুনুই ঘষছে সে ছেলে সায় দিচ্ছে,
তোমার কিছু বলার নেই। তারা
সমকামি, তাদের অধীকার নিয়ে
ভাবতে হবে। এখন বলছো আমি মেয়ে
আমার সামনে দু'টো ছেলে ঘষা ঘষি
করে সুখ নিচ্ছে,কাপুরুষের মত আমার
লজ্জা লাগছে তখন তুমি নিজেকে
আবার আগের জায়গাতে নিয়ে গেলে
পুরুষে সারির পিছনে কারন বাকি
পুরুষদের কোন লজ্জা লাগেনি তাই
সারিতে দারানোর যোগ্যতা তাদের
আছে। তুমি যদি নিজেকে নিজে
নারী হয়ে পুরুষের কোন কাজে লজ্জা
পাও তবে তুমি নারী হয়ে থেকো।
পতিতাদের পুরুষরা বেশ্যা বলে
ডাকে,কোন পুরুষ বেশ্যা বলে ডাকলো
তখন তুমি বেশ্যা শব্দ শুনে লজ্জা পেলে
তখন তুমি আবার পিছনের সারিতে। হুম
তখন যদি দেখো মেয়ে আসলে বেশ্যা
নাহ তখন তুমি লজ্জা না পেয়ে
প্রতিবাদ করতে পারো নারী অধীকার
রক্ষায়। বেশ্যা কে বেশ্যা বলে
ডাকলে তুমি যদি নারী অধীকার
রক্ষা হচ্ছে নাহ মনে কর তখন আসলে
বেশ্যার অধীকার হরন করলে বেশ্যা
বৃত্তিকে ছোট করলে। তুমি সবার
সামনে দু'জনের সম্মতিতে আলিঙ্গন
করতে চাও কিন্তু নিজেকে নারী মনে
করে অন্যের আলিঙ্গনে লজ্জা পাও বা
সামনে বসা ছেলে দু'টো কোন মুভির
আলিঙ্গনের গভিরতা নিয়ে কথা
বলছে তখন তুমি লজ্জায় বাসের
পিছনের ছিটে চলে গেলে কিন্তু
তোমার পাশের ছেলে ঠিক বসে গল্প
শুনছে ; হলো কি, তুমি তোমার অধীকার
সামনে থেকে পিছনে নিয়ে গেলে।
গল্প করার উদ্দেশ্য যদি তোমাকে
শোনানোর জন্য হয় তবে প্রতিবাদ করো
লজ্জা নয়। তোমার অধীকার তোমাকে
আদায় করে নিতে হবে পুরুষের
সারিতে এসে। যতো দিন নিজেকে
কম অধীকারের নারী বলে লজ্জা
পাবে ততদিন পুরুষ তোমায় লজ্জা
দিবে। চটি পড়ার অধীকার চাইলে
আগে চটী লেখার অধীকার দিতে
হবে,তাই অধীকার যেনো যৌনতা
ছাড়া চটী এই টাইপের না হয়। কোনটা
নারী অধীকার কোনটা তোমার
অধীকার নিজে ঠিক করো। পুরুষের
অধীকার দেখে নাহ।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:২৭

বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা ................ বলেছেন।

২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৪০

আরজু পনি বলেছেন:

লেখা এমন কবিতা স্টাইলে হইছে কেন ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.