![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Student,Debater
আজ এক নিভৃতচারী মানুষের কথা বলব যিনি ক্ষমতার মসনদে বসার ক্ষমতা ও সামর্থ থাকা সত্ত্বেও বাকশাল কিংবা সামরিক কায়দায় বাংলাদেশের সওয়ার হতে চান নি। তিনি সর্বপ্রথম ১৯৫৭ সালে ৮ জানুয়ারি টাঙ্গালের কাগমারি কলেজ মাঠে জনতার মঞ্চে বলিষ্ঠ কণ্ঠে বলেছিলেন, হ্যালো পাকিস্তানীরা তোমরা যদি আমাদের সাথে বৈষম্যমূলক আচরণ করো আমরা তোমাদের আসসালামু আলাইকুম জানাব। অভিনব কায়দায় পাকিস্তানিদের প্রতিবাদের কারণে তাকে জেলে যেতে হয়। শুরু হয় স্বধীনতা আন্দোলনের নানা ঘটনা পরিক্রমা যা আপনাদের জানা। এর আগে তিনি ১৯৪৯ সালে আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠা করে এদেশে রাজনীতি চর্চার দ্বার উম্নোচন করেন। যেখানে মুজিব ছিলেন শিষ্য আর গুরু ছিলেন ভাসানী। যার রাজনৈতিক দর্শন মুজিব, জিয়া, হোসেন শহীদ সরওয়্যার্দি, ফজলুল হকসহ সবাইকে আকৃষ্ট করেছিল। সারা জীবন যিনি ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন, জমিদিার প্রথা উচ্ছেদ এবং অত্যাচারী, শাষক শোষেকের বিরুদ্ধে লড়েছেন। নিপীড়িত, শোষিত, মজদুর-বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ে সংগ্রাম করেছেন। ছনের ঘরে নিজ হাতে চুলায় রান্না করে জীবন অতিবাহিত করেছেন সেই নিভৃতচারী মানুষ। ল্যাটিন আমেরিকার নিযার্তিত মেহনিত মানুষের নয়ন মণি হিসেবে খ্যাত মাওলানা আব্দুল হামিদ খানে ভাসানী যার ইতিহাস সম্প্রতি চতুর্থ ও অষ্টম শ্রেণির পাঠ্য বই থেকে তুলে দিয়ে বর্তমান সরকার শুধু কলঙ্কিতই হয়নি ইতিহাস বিকৃতির স্বীকৃতি পেয়েছে বিরোধী দলের কাছ থেকে।
সেই ভাসানী কে আজো মানুষ, “যুগ-যগ জিও তুমি/ মাওলানা ভাসানী” স্লোগানে স্লোগানে ফকির আলমগীরের গানে গানে “ভাসানীর ভাষা দিতে আসে মিছিলের দলে-দলে..” স্বরণ করে দেশপ্রেমী জনতা…। ইতিহাসে থাকা না থাকা নিয়ে যার নেই কোন কপটতা…………….!
সজিব তৌহিদ
২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
আমি বাঁধনহারা বলেছেন:
মহামতি ভাসানীকে যারা করে না স্বীকার
তারা মানুষ নয়,তারা মানুষরূপী জানুয়ার!!
গেছে শয়তান বৃটিশ,গেছে হানাদার পাকিস্তান
তবু মেলেনি মুক্তি,মেলেনি ন্যায্য অধিকার...
সত্যকে যারা ঘৃণা করে তারা জারজ সন্তান!!!
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!
.
৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬
সজিব তৌহিদ বলেছেন: Thanks a lot Bhadhon Vai. I salut who r the fans of Vasani.
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১
মো কবির বলেছেন: আমি তাকে দেখিনি কিন্তু তার ইতিহাস পড়েছি এবং জেনেছি তার সম্পর্কে।
তবে আমার মনে হয়, বাংলার জনক উপাধি দিতে হলে ভাষানীকেই দেওয়া উচিত ছিল।
তার জন্যই এটা মানায়। তবে আজ সেই বীরকে খুব কম সংখ্যক মানুষই মনে করে।