![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক সৈয়দ বেলাল হোসেন মহোদয়, ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার শান্তি মনি চাকমা মহোদয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ পূর্বক “ ছায়ারানী’র পতিতালয়, যুব সমাজ ধবংশ ও ছায়ারানী’র পতিতালয় উচ্ছেদের দাবী এলাকাবাসীর ” এই মর্মে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে কুষ্টিয়া’র সুযোগ্য জেলা প্রশাসক সৈয়দ বেলাল হোসেন মহোদয়ের নির্দেশে জনপ্রিয় ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার শান্তি মনি চাকমার নেতৃত্বে মঙ্গলবার বিকাল ৩ ঘটিকায় ভেড়ামারা থানার এস.আই জাফর ও সংগীয় ফোর্স এর সহযোগিতায় ছায়া রানীর পতিতালয়ে রেইড করা হয়। এই সময়ে আরও উপস্থিত ছিলেন ভেড়ামারা উপজেলার সহকারী কমিশনার ( ভূমি ) মোঃ শিহাব রায়হান এ সময় উক্ত পতিতালয়ে অবৈধ পুরুষ ও মহিলা কাউকেই পাওয়া যায় নি। সবাই পলাতক রয়েছে। উপস্থিত জনগণকে উদ্দেশ্য করে ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার শান্তি মনি চাকমা বলেন, উপস্থিত গ্রামের সকল জনগণকে ছায়ারানীর পতিতালয়ে সর্তক দৃষ্টি ও যে কোন সময় প্রশাসনকে অবহিত করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
উলে¬খ যে, কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের ক্ষেমিরদিয়াড় বিশ্বাস পাড়ায় মোছাঃ সাহেলা খাতুন ওরফে ছায়া রানী’র তত্বাবধানে গড়ে ওঠেছে এলাকার বৃহৎ পতিতালয়। ছায়া রানী’র তত্বাবধানে গড়ে তোলা এই পতিতালয়টি উচ্ছেদের দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী। ৬০০ জনের সাক্ষরিত এলাকার একটি গণপিটিশন কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সহকারী পুলিশ সুপার ভেড়ামারা সার্কেল ও ভেড়ামারা থানা সহ বিভিন্ন দপ্তরেলিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে।
্এলাকাবাসীর গনপিটিশনের লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ভেড়ামারা উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের ক্ষেমিড়দিয়াড় বিশ্বাস পাড়া এলাকার মনিরুল ইসলাম মনা’র স্ত্রী সালেহা খাতুন ওরফে ছায়া রানী’র অসামাজিক এবং অপরাধ মূলক কাজের সাথে জড়িত। সে তার বাড়ীটাকে প্রায় ২০-২৫ বছর যাবৎ পতিতালয়ে পরিনত করেছে। সে নিজে সহ পেশাদারী পতিতাদের বাড়ীতে রেখে বহিরাগত পুরুষের আগমন ঘটিয়ে অবৈধ পন্থায় অর্থ উর্পাজন করে আসছে। এছাড়াও সে এলাকাটিকে মাদক ব্যবসা এবং অপহরণ সহ বিভিন্ন প্রকার সন্ত্রাসী কার্যকালাপের কেন্দ্র বিন্দুতে পরিনত করেছে। এলাকাবাসী একাধিকবার প্রতিহত করার চেষ্টা করেও তার অপকর্মের কাছে এলাকাবাসী পিছু হটতে বাধ্য হয়। ছায়া রানী’র তত্বাবধানে গড়ে তোলা এই পতিতালয়টি উচ্ছেদের জন্য সুপারিশ করেছেন, অত্র এলাকার চেয়ারম্যান সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সভাপতি, প্রধান শিক্ষক সহ এলাকার সূধীজন।
২| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:৪৮
আত্মমগ্ন আিম বলেছেন: এই পতিতালয় উচ্ছেদ করা হলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে না ভাই। মূল হোতাদের ধরে যেমন আইনের হাতে তুলে দিতে হবে, তেমনি পরিস্থিতির শিকার যৌনকর্মীদের সামাজিক পূনর্বাসন, মাদকাসক্তদের ও চিকিৎসা দেবার ব্যবস্থা করতে হবে।
নাহলে, আজ উচ্ছেদ করবেন, কাল আবার পাশের ঘরেই পতিতালয় খুলে বসবে ওরা। কিছুই করতে পারবেন না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:১৩
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: এই পতিতালয়ে যেত কারা? এলাকার মানুষগুলাই তো যেত। এই লোক গুলা এখন কেমনে নিজেদের সামলাবে?