নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রিকশাও তেল খায়...আর মানুষ তো মানুষই

চাঁপাডাঙার চান্দু

অ আ ক খ গ

চাঁপাডাঙার চান্দু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আওয়ামী লীগের আরেকটি অবদান। সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা ১০৬ টি

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:১০

একটি প্রশ্নঃ
ধরুন আপনি বেশ বড় একটা ঘরের ভিতরে দাঁড়িয়ে আছেন। সেই ঘরে দুটো খাঁচাও আছে। একটি খাঁচায় আছে প্রমাদ সাইজের একটি রয়েল বেঙ্গল টাইগার, আরেকটি খাঁচার ভিতর একটি সাড়ে ৬ ফুটি হিমালয়ের ভালুক; আর তারা দুজনেই ভয়াবহ ক্ষুধার্ত।
ঠিক এক মিনিট পরেই যে কোন একটি খাঁচা খুলে যাবে কিন্তু কোন খাঁচাটি খুলবে সেটি চাইলে আপনিও নির্ধারণ করতে পারবেন।
এখন এক মিনিটের মাঝে আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে কার হাতে মারা পড়বেন? বাঘ নাকি ভালুক??
(উত্তর শেষে দেওয়া হবে)

পৃথিবীতে বনগুলোকে আপনি খুব সহজেই দুই ভাগে ভাগ করে ফেলতে পারবেন, কোন বনে বাঘ আছে আর কোন বনে বাঘ নেই। রাশিয়ার গর্ব তাদের সাইবেরিয়ান টাইগার আছে আর আমাদের গর্ব রয়েল বেঙ্গল টাইগার আছে। বলাই বাহুল্য, রয়েল বেঙ্গল টাইগারের চেয়ে সুন্দর প্রাণী পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টি নেই। উত্তর ভারত, নেপালের বাঘ আর আমাদের সুন্দর বনের বাঘ কিন্তু একই প্রজাতির, কিন্তু আমাদের সুন্দরবনের বাঘকেই বলা হয় রয়েল বেঙ্গল টাইগার।
এর একমাত্র কারণ হতে পারে, সুন্দরবনের বাঘই সবচেয়ে হিংস্র এবং প্রতিটি বাঘই মানুষখেকো।

কিন্তু বিশ্বাস করতে পারেন, আমাদের সুন্দরবনের বাঘ আজ বিলুপ্তির পথে। গত সপ্তাহে সর্বশেষ বাঘ শুমারিতে মাত্র ১০৬ টি বাঘের অস্তিত্ব আবিষ্কৃত হয়েছে সুন্দরবনে। অথচ ২০০৪ সালের শুমারিতে এই সুন্দরবনেই ৪৪০ টি বাঘ পাওয়া গিয়েছিল।
সর্বশেষ বাঘ শুমারির ফলাফল
এখন বন বিশেষজ্ঞরা সাফাই গাইছেন, ২০০৪ সালে বাঘের থাবা দেখে যেই শুমারি করা হয়েছিল তা বিজ্ঞানসম্মত নয়। জিম করবেটরা যদি আরও ১০০ বছর আগে থাবার ছাপ দেখেই বাঘ সনাক্ত করতে পারেন, তবে ২০০৪ সালে আরও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে সেটি ভুল হবে কেন!! এই টেকনোলজি তো পৃথিবীর আরও অনেক দেশে ব্যবহার করা হয়েছে, তাদের তো এতো বড় ভুল হয়নি। মানুষের ফিঙ্গার প্রিন্টের মতোই বাঘের থাবা আইডেন্টিকাল।

আর আমাদের দেশে না হয় ভুল হয়, মাত্র ৪ বছর আগে ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্ক থেকে ৪০০ বাঘ সংরক্ষণের জন্য ৩৬ মিলিওন ডলার বা ৩০০ কোটি টাকা সাহায্য দেওয়া হয়। এছাড়াও প্রতি বছর মিলিওন ডলারের ফান্ড আসে বিদেশ থেকে বাঘের জন্য। প্রতিটি সাইক্লোনের পরেই যেন বাঘের ক্ষতি না হয়, সেজন্য প্রচুর অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয় দাতা সংস্থাগুলো থেকে। ওরা তো আর না জেনে শত শত কোটি টাকা দেয়নি।
২০১১ সালের বিবিসির রিপোর্ট এবং মন্ত্রী সাহেবের বয়ান
ঋণদানের উপর আরেকটি নিউজ লিঙ্ক
সেই সময় বন ও পরিবেশ মন্ত্রী ছিলেন হাসান মাহমুদ, উনি বড় গলায় প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাঘ সংরক্ষণে কার্যকর ব্যবস্থা নিবেন। যার ফলশ্রুতিতে ৪ বছরেই ৩০০ বাঘ ভ্যানিস হয়ে গেল।

এই শত শত কোটি টাকা কার পেটে গেল তবে। সবকিছুতেই লুটপাট করা আমাদের রাজনীতিবিদদের স্বভাব, কিন্তু গুটি কয়েকের লোভে সারা পৃথিবীর কাছে আমাদের গর্ব রয়েল বেঙ্গল টাইগারকে বিপন্ন করে ফেলা হবে এভাবে??
মন্ত্রী মারুক, প্রধান বন সংরক্ষক তপন কুমার দে চুরি করুক, অথবা কোন কালো বিড়াল থাকুক; ৩০০ বাঘকে হত্যার দায়ে এদের সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়া উচিত।


প্রথমের প্রশ্নের উত্তরটা জানিয়ে দেই। যদি বাঘ এবং ভাল্লুকের সামনে পড়েন, তাহলে বাঘের হাতে মরাই বেটার হবে।
কারণ বাঘ হচ্ছে জন্মগত শিকারি, এরা জানে কিভাবে প্রাণীকে হত্যা করতে হয়। আপনি টের পাবার আগেই আপনার ঘাড় মটকে দিবে।
আর ভাল্লুক মোটেই শিকারি প্রাণী নয়। এরা মাংস, মাছ, গাছের ফল, মধু সবই খেয়ে থাকে। তাই এরা জানেনা কিভাবে হত্যা করতে হয়। হয়তো বুকে চাপ দিয়ে পিষে ফেলে আপনাকে গুড়ো গুড়ো করে দিবে, এরপর আপনি জীবিত থাকতেই আপনার একটা হাত বা পা ধরে চাবানো শুরু করে দিবে।
তাই বাঘের হাতে মরাটাই বেটার হবে, যদি সুন্দরবনে বাঘ বেঁচে থাকে তবে দোয়া করি সবার যেন বাঘের হাতেই মরণ হয়

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৩০

দ্বীন মুহাম্মদ সুমন বলেছেন: "সুন্দরবনের বাঘই সবচেয়ে হিংস্র এবং প্রতিটি বাঘই মানুষখেকো" ভাই এই কথাটি আসলে একটু ভুল ... প্রতিটি বাঘ মানুষখেকো নয় ... বাঘ সাধারণত খুব প্রয়োজন না হলে মানুষকে এড়িয়ে চলে ... আরের কারণ বাঘ ইনডিরেকটলি বাঘ মানুষকে ভয় পায় ... ত্রা মানে আমি এও বলছি না ভাই যে, আমি বাঘের সামনে গিয়ে খালি গায়ে বসে থাকব ...

বাঘ সাধারণত বয়স অনেক বেশি হয়ে গেলে বা আহত হয়ে কোন কারণে শিকারের ক্ষমতা হারিয়ে ফেললে, তখনই মানুষখেকো হয়ে উঠে ... আর হা এটাও সত্য একবার এক বাঘ মানুষখেকো হয়ে উঠলে তারার মানূষ ভিন্ন অন্য কোন শিকার ভালো লাগে না ... কারণ মানুষের রক্তের প্রতি তারলোভ হয়ে যায় সেই সাথে সে এটাও বুঝে ফেলে যে, মা্নুষ শিকার করা তার জন্য খুব সহজ ... এগুলো জিম করবেট সাহেবের কথা ...

শুধু ওই কথা ছাড়া পোস্টের সব কথার সাথে আমি সহমত ... প্লিজ আমাকে ভুল বুঝবেন না ... অনেক ভালো জিনিস পোস্ট করেছেন ... সেই সাথে অনেক তথ্য বহুল ... ধন্যবাদ ... আরও আরও ভালো পোস্ট চাই ... ভালো থাকবেন ...

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৫৮

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: না ভাইয়া, শুধু এইটাই সুন্দরবনের বাঘের বৈশিষ্ট্য। আপনি খসরু চৌধুরীর সুন্দরবনের বাঘ বইটায় এই কথাটা পাবেন, সম্ভবত জিম করবেটের বইয়েও পাবেন। করবেট যদিও সুন্দরবনের বাঘের ভক্ত নন। উনি মূলত উত্তরখন্ডে শিকার করতেন। এক জায়গায় পাবেন, উনি বলেছেন সুন্দরবনের বাঘেরা উত্তর এবং মধ্য ভারতের বাঘদের চেয়ে ছোট হয়, কারণ তাদের পুরু কাঁদার মধ্য দিয়ে হাঁটতে হয় বলে তুলনামূলক ছোট হওয়া ওদের জন্য সুবিধাজনক; রয়েল নামটি নিয়েও উনার আপত্তি আছে।
আর উনি মানুষখেকোদের যেই বর্ণনা দিয়েছেন, এটাই সকল বাঘের জন্য সত্যি। কিন্তু এই জায়গায় সুন্দরবনের বাঘেরা ব্যতিক্রম, তারা স্বভাব মানুষখেকো। এই ক্ষেত্রে খসরু চৌধুরী একটা ভালো ব্যাখ্যা দিয়েছেন, সুন্দরবনের বাঘেরা সব সময় লোনা পানি খায়। স্বাভাবিক লোনা পানি দীর্ঘসময় পান করলে মানুষের যেমন হ্যালুসিনেশন বা মানসিক বৈকল্য দেখা দেয়, সুন্দরবনের বাঘেরাও সেরকম স্থায়ী মানসিক অসুখে ভুগে। এইসব কারণে হিংস্রতা, মানুষকে স্বাভাবিক ভয় না পাওয়া এইসব বৈশিষ্ট্য তাদের মাঝে দেখা যায়।
গুগোলে এই বিষয়ে ছাড়া ছাড়া তথ্য পাবেন, তবে সুন্দর বনের বাঘদের বিষয়ে এটি একটি প্রতিষ্ঠিত সত্য।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য :)

২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:০৫

কিউপিড রিটার্নস বলেছেন: রাত বিরাতে যে বাংলার অনলাইনে হাম্বারা ম্যাতয়ার করে এ তাদের দুই একজনের কমেন্ট দেখেই বোঝা যায়, ছিট্মহল পাইসে, এই খুশিতে ড্যান্স দেয়া যায়, আর তালপট্টির যে বাঁশ গেছে, সমুদ্র যে ৩ ভাগ হইসে সে খেয়াল নাই, সামনে হাতি গেলে দেখেনা এরা, পিছে মশা নাচলে কয়, ডেঙ্গু ডেঙ্গু। X((

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:১৩

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: আরে ধুরু এইটা অশিক্ষিত হাম্বা। কি পোষ্টে কি কইয়া ল্যাদাইতাসে দেখো না। সম্ভবত ডিশ ওয়াশার হবে কোন।

৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:২৮

জাতির গ্রান্ডপা বলেছেন: সব মাল্টি হারাইয়া রাজাকারের হিজড়া পুলা আইছে চ্যাটের নিক নিয়া। ওরে বাইন্ধা কুত্তা দিয়া লাগান ভাই। ওর রাজাকার বাপে যেমন ওর মায়েরে চিকন তরবারী দিয়া নির্মমভাবে লাগাইছিলো

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:৩০

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: আবালে বলে কই নাকি রিপোর্ট করছে, যায় গা তো। রিকোয়েস্ট কইরাও রাখতে পারতাসি না

৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৪:২৫

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: যাক, মশার ভ্যান ভ্যান থামছে। ডিশ ওয়াশারের কমেন্টগুলা ডিলিট দিলাম

৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫

আমিনুর রহমান বলেছেন:



মুছে দিলি কেন? আমি রাতে অবশ্য ২টা কমেন্ট দেখেছি। পরে কি আরো কমেন্ট করেছিলো? রেখে দিতি একটু দেখতাম ;)

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: ওর কমেন্ট আর কি দেখবা!! কুত্তামি করতে আইছিল। পোষ্টে দুইটা লিঙ্ক দিছি, ইংরেজি তো পড়তে পারে না, খেউ খেউ কইরা পরিবেশ নষ্ট করছে বেহুদা।

৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আমাদের দেশের রাজনীতির অবস্থা হইলো এমন যে কোন কারনে শহরে কুকুরের সংখ্যা কইমা গেলে সরকার সাফল্য ঘোষনা করবে যে শহরের ক্ষতিকর বেওয়ারিশ কুকুর নির্মুল করা হইছে। আর বিরোধীদল বলবে যে এইসব কুকুর আসলে বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির ছিলো, কোরিয়ানদের কাছে গোপনে খাবার হিসেবে পাচার কইরা দেয়া হইছে। কেউ সুযোগ ছাড়বেনা।

কিন্তু এই বাঘ নিয়া কেউ কিছু করেনা। সরকার আর বিরোধীদল কেউ না। এই যে হাসান সাহেবেরা বক্তব্য দেন, কোনকিছু না বুইঝাই দেন। এরা নিজেরা বাঘ পাচার, নিধন কিছুর সাথেই জড়ীত না। কিন্তু সংরক্ষনে যা করা উচিত কিংবা সংখ্যা বাড়ানোতে যা করা উচিত কিছুই করেননা। তাই সংখ্যা এইভাবে কমবেই।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৫২

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: আমি কি কইছি হাসান মাহমুদ নিজে বাঘ মারছে??
ও যা করছে তা হইল, বাঘ সংরক্ষণের জন্য যেই ৩০০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হইছে তা মাইরা খাইছে। ২০১২ সালে হাসান মাহমুদ নিজেই সংসদে বিল পাশ করছে পোচিং এর জন্য ৭ বছরের কারাদন্ড দেওয়া হবে। তো এই ৩০০ বাঘের মৃত্যুর জন্য তার শাস্তি চাওয়া ভুল হইয়া গেছে!!
বিএনপি তো আর বিরোধী দল না, জাতীয় পার্টি হইল বিরোধী দল। এরাই ঠিক আছে, সরকারের ভাষায় কথা বলবে। বাঘ সব সাফ হইয়া গেলেও প্রতিবাদ করবে না।

৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ও মাইরা খাইছে প্রমান আছে? কত ৩০০ কোটি আসে যায়। এডিপির টাকা কাকে খায়। আর তুই আসছিস প্রমান ছাড়া বিচার চাইতে। ওর সবচেয়ে বড় সাফল্য হইলো এখনো ১০৬ খান বাঘ আছে। ও গদিতে না থাকলেতো ভারত থাইকা আমদানী করা লাগতো। যতদিন পর্যন্ত দেশে একটা বাঘও থাকতে, ততদিন এইরকম ৩০০ কোটির চালান আসতেই থাকবে, ওরা নিশ্চিত করবে অন্তত ২-৪ টা বাঘ রক্ষা পাইছে। এ এক বিরাট সাফল্য। তুই এইসব নিয়া ব্যঙ্গ করিস? ছি!! লানত তোর উপর ;)

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: নাহ, এই প্রমাণ তো আমার কাছে নাই। আরে টাকার বস্তাসহ ধরা খাইলেও যেখানে কিছু হয় না, তুই প্রমাণ দিয়া হাসানের কি বাল ফালাইতে পারবি। তার উপর ওর বর্তমান পারফর্মেন্স দেখস নাই? ওরে তো জিগাইলেই বলবে সুন্দরবনের বাঘ হত্যার সাথে খালেদা জিয়া জড়িত।

৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ও তো টাকা খায়না, ওর টাকা খাওয়ার টাইম আছে? ও খায় গাঞ্জা, গাঞ্জা না খাইলে টানা এইরকম বক্তব্য ধারাবাহিকভাবে কেউ দিতে পারার কথা না। আর তুই চেস্টা করছিলি ও টাকা খায় এইসব প্রমানের। =p~ =p~

৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৪৫

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আরে টাকার বস্তাসহ ধরা খাইলেও যেখানে কিছু হয় না, তুই প্রমাণ দিয়া হাসানের কি বাল ফালাইতে পারবি। তার উপর ওর বর্তমান পারফর্মেন্স দেখস নাই? ওরে তো জিগাইলেই বলবে সুন্দরবনের বাঘ হত্যার সাথে খালেদা জিয়া জড়ি...........হা হা হা দারুন বলেছেন বস।আর অসম্ভব সুন্দর তথ্যবহুল পোষ্ট।অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.