নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মেয়েরা আর কিছু বুঝুক আর না বুঝুক, জাতি জিনিসটা তারা খুব ভালোভাবে বোঝে।আমি সব মেয়েদের কথা বলতেছি না,তবে এইসব মেয়েদের কথা বলতেছি।
ফেসবুকে এনার মতো অনেক মেয়েই হ্যাসট্যাগ দিচ্ছে,সেভ মিতু।আরে *****(থাক না বলি)।
এদের কি বলবো বলেন।যখন একটা মেয়ে ধর্ষণ,নির্যাতন হয় ,তখন সবার আগে কিন্তু ছেলেরাই এর ব্যাপারে কথা বলে।কার কি দোষ,কার দোষ আছে কি নাই সেটা ছেলেরা দেখে না।
আর মেয়েদের বেলায়?একটা মানুষ মরার আগে একটা নোট লিখে গেছে,কিছু পিক,স্ক্রিনশট,ভিডিও দিয়ে সবকিছু খোলাসা করে গেছে যে কি কারনে সে সুসাইড করতেছে।
আর এইসব মেয়েদের মতো কিছু মেয়ে বলতেছে এইগুলা ফটোশপ দিয়ে বানানো।
আপনাকে বুঝতে হবে, মৃত্যুর দুয়ারে দাঁড়িয়ে কেউ কখনো মিথ্যা বলেনা।
এই মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলাম,প্যাটেলের সাথের স্ক্রিনশট কি বানানো?
তখন বলে ,আদালতে প্রমান হবে।
মানুষ কতোটা খারাপ হলে এই ব্যাপারে আদাল দেখার কথা বলে?
বাংলাদেশে যেসব ধর্ষণ হয়,তার কয়টা আদালতে প্রমান হয়?ওইসব ধর্ষনের বিরোধীতা করে,আন্দোলন করে। ছেলেরা তখন যদি ওইসব ধর্ষনের জন্যে আন্দোলন না করে বলে আদালতে প্রমান হবে,তখন কি হতো?(আমি ধর্ষণ কে সাপোর্ট করছি না,শুধু দৃষ্টিভঙ্গি দেখাচ্ছি)।
আর একটা ছেলে একটা খারাপ মেয়ের খারাপ কাজ সহ্য না করতে পেরে সুসাইড করেছে,আর এইসব মেয়েদের মতো মেয়ের সেই মেয়েকে সাপোর্ট করছে।
আসলে এনারা ওই মেয়েকে সাপোর্ট করছেনাতো, সাপোর্ট করতেছে ওই মেয়ের কুকর্মগুলাকে,তার পরকীয়াকে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২১
সাকলাইন তুষার বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি
২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখজনক।
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৪
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: এই ঘটনা গুলো শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যা যা পড়ে বুঝলাম, ঐ ডাক্তার ভাই কয়েক বার হাতে নাতে উনার স্ত্রীকে নাকি ধরেছেন। উনার পরিবারের এবং সে সাথে উনার স্ত্রী পরিবারের সন্মান অক্ষুন্ন রাখার জন্য উনি সব সহ্য করে ক্ষমা করে গিয়েছেন। তবে সবারই ধৈর্য্যের সীমা থাকে। সবই যদি ফটোশপ আর নির্যাতনের কারণে হত তাহলে ঐ ভাই সুইসাইড করতেন না।
আসলে কি ভাই আমাদের দেশের আইন হল নারীবান্ধব। কেননা দেখুন, ঐ ভাই যদি এই সব কথা সামাজিক যোগাযোগ বা প্রশাসন কে বলতো উল্টো উনাকেই সবাই হেনস্তা করত। উনাকেই অপবাদ দিতো আর নারী নির্যাতনের মামলার আসামী হয়ে জেল হাজতে থাকা লাগতো। আর দোষী ঠিকই কুকর্ম করে বেড়াতো।
আজ ছেলে বলে উনাকে নিজের আত্মাহুতি দিয়ে প্রমাণ করে যেতো হল উনি নিদোর্ষ ছিলেন। সর্বশেষ আমরা পুরুষরা নির্যাতিত হলেও আমাদের জন্য কোন আইন নেই
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০১
সাকলাইন তুষার বলেছেন: দোষটা আমাদের সমাজব্যবস্থার
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:২২
যাযাবর জোনাকি বলেছেন: সহমত। যে সকল মেয়েরা হ্যাশ ট্যাগ সেভ মিতু দিচ্ছে, তারা কি বহুগামিতাকে সমর্থন করে? যদি করে থাকে, তবে তাদের মা কে গিয়ে বলুক একবার "মা আমি বহুগামি, তুমিও কি বহুগামি? যদি না হও তবে হয়ে যাও" কিংবা তাদের মা যদি তাদের এসে বলে, "ও তুমি বহুগামিতা সমর্থন কর? আমি এতদিন তোমার কাছে ব্যাপারটা লুকিয়ে রেখেছিলাম, কিভাবে নাও? এইভেবে। আমি তোমার জন্মের আগে থেকে বহুগামি " তাহলে তারা কি করবে?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৪
সাকলাইন তুষার বলেছেন: আসলে এরা একটু বেশিই আধুনিকতার ছোয়া পেতে চায়
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৪৯
সনেট কবি বলেছেন: বহুগামিতা অবশ্য পরিত্যাজ্য।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৪
সাকলাইন তুষার বলেছেন: অবশ্যই পরিত্যাজ্য
৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:০৭
খাঁজা বাবা বলেছেন: এরা কি বহুগামীতা সমর্থন করে? তাও বিবাহীত অবস্থায়?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৫
সাকলাইন তুষার বলেছেন: হয়তোবা
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১০
মাহের ইসলাম বলেছেন: সহমত ব্যক্ত করছি।