![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এটা এই লিংক Click This Link থেকে পেয়েছি।
অনুগ্রহ করে সুচিন্তিত মতামত চাই।না জানলে মতামত দেয়ার প্রয়োজন নাই।
============================================
আল্লাহ যিনি খোদাও তিনি। কাজেই খোদা হাফেজ বললে কোনো অসুবিধা নাই। খোদা হাফেজ ইরানি কালচার। ইরানি সুফি সাধকরা এই দেশে এসে ইসলাম ধর্ম প্রচার করেছিলেন। আমরা তাদের কাছ থেকে এইটা শিখেছি। খোদা পারসি শব্দ। আর আল্লাহ আরবি। কিন্তু আরব দেশে আল্লাহ হাফেজ/ খোদা হাফেজ কোনোটাই প্রচলন নাই। ইসলামে দেখা হলে বা বিদায় নেবার সময় বলতে হয় আসসালামু আলাইকুম। এর মানে আপনার উপর শান্তি আসুক। এই কথাটাও খুব সুন্দর। এখন কেউ যদি আরবি কালচার অনুসরন করে বলতে চায়, সে বলবে আসসালামু আলাইকুম আর কেউ যদি পারসি কালচার অনুসরন করতে চায় বলবে খোদা হাফেজ। কিন্তু আল্লাহ হাফেজ হলো জগাখিচুরি। যেমন আমরা কি গুড সকাল বা শুভ মনিং বলি। বললে বলতে হবে গুড মর্নিং/ শুভ সকাল। দুইটা মিশালে জগাখিচুরি হয়ে যাবে। আসসালামু আলাইকুম খুব ভালো কথা । এর মধ্যে কোথাও আল্লাহ/ খোদার কথা নেই। আছে শুধু শান্তির কথা। আর খোদা হাফেজ মানে আল্লাহ হেফাজতকারি। উনি হেফাজতে রাখবেন। এটাও মুসলমানের জন্য ভালো কথা ।
কাজেই খোদা হাফেজ না বলে আল্লাহ হাফেজ বলার দরকারটা পড়ে না। বললে ভুল হয়না, বাহুল্য হয়।
Click This Link
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৫৬
সেলিম৬২৫১ বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৫৭
মোবাশ্বের বলেছেন: দেখা হলে 'আসসালামু আলাইকুম' আর বিদায়ের সময় 'ফি আমানুল্লাহ্' বললে সবচেয়ে ভাল হয়।
এখানে ক্লিক করুন।
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:০৯
ঈবলিশ বলেছেন: দেখা হলে 'আসসালামু আলাইকুম' আর বিদায়ের সময় 'ফি আমানুল্লাহ্' বললে সবচেয়ে ভাল হয়।(নবীজির ডায়ালোগ)
* খোদা হাফেজ বা আল্লাহ হাফেজ কোনটাই বলার দরকারটা পড়ে না। বললে ভুল হয়না, বাহুল্য হয়।(এগুলো মানুষের ডায়ালোগ)
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:১৪
আমি বিপ্লবী বলেছেন: আরবী ব্যাকরণ রীতিতে 'ফি আমানুল্লাহ্' কথাটা ভুল। সামনে 'ফি' থাকাতে কথাটাকে "ফি আমানিল্লাহ্" বলতে হবে!!
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:২৬
জিগ স বলেছেন: এত ক্যাতা থুইয়া গুডবায় কইলেই তো হয়
৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৩১
আদনান শওকত বলেছেন: ভালো লাগল....
৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৪৬
ভাবসাধক বলেছেন: আমি বিপ্লবী বলেছেন: "আল্লাহ" আর খোদা এক শব্দ নয় - ঠিক যেমন "আল্লাহ" আর ভগবান এক নয়। "আল্লাহ্" এমন একটি unique শব্দ যার লিঙ্গান্তর হয় না, আবার বহুবচনও হয় না। যদি কখনো বলতেই হয়, তবে আল্লাহ হাফিজ বলতে হবে। তা না হলে কখনো "ফি আমানিল্লাহ্" বলা যেতে পারে।
৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৪৯
মানুষ বলেছেন: খুদাপেজ
৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: টাটা কৈলে কি গুনা হৈবো?
১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:০৭
হাইফেন বলেছেন: এতকিচু কউয়ার ঠ্যাকা কি? খালি ১৭খান দাঁত বাইর কইরা হাইস্যা 'যাউগা' কইলেই তো অয়।
১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:০৮
হুমায়ুন_কবির_হাকিম বলেছেন: ভাল লাগল।
১২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:০৯
হোলা বিলাই বলেছেন: jai kon karo boyos i ordhek hoite pare na
১৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৪
নূরুল্লাহ তারীফ বলেছেন: যদিও আমাদের দেশে "আল্লাহ" ও "খোদা" শব্দদ্বয় একই ভাব প্রকাশে ব্যবহৃত হয়ে আসছে অনেক আগে থেকেই তবে শব্দদ্বয়ের মাঝে ব্যবধান আকাশপাতাল। কারণ "আল্লাহ" শব্দটি আল্লাহর নামসমূহের মাঝে শ্রেষ্ঠ নাম এবং এটি আল্লাহ তাআলার যাতি বা সত্তাগত নাম। আর "খোদা" শব্দের অর্থ হল- 'খোদ আনে ওয়ালা' অর্থ্যাৎ যিনি স্বয়ং এসেছেন। অর্থের দিক থেকে আল্লাহর ব্যাপারে এ কথাটি ঠিক। যেহেতু তিনি কারো ঔরশজাত নন। কিন্তু "খোদা" শব্দটি আল্লাহর নাম নয়। যেহেতু কুরআন ও হাদীছে এ শব্দটি আসেনি। বরং এটি আরবী শব্দই নয়। অথচ আল্লাহর নামসমূহ জানার একমাত্র উৎস হল কুরআন ও হাদীছ। তাই বলতে হলে আল্লাহ হাফেজ বলা উচিত। বরঞ্চ মুসলমানদের "খোদা" শব্দটির ব্যবহার পরিহার করা উচিত।
১৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৫৪
বুলবুল আহমদ বলেছেন: আল্লাহ'র ৯৯টি নামের মধ্যে খোদা বলে কোন নাম নেই।
১৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৪
রিয়াজওয়ার্ল্ড বলেছেন: আল্লাহ হাফেজ
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৫১
আমি বিপ্লবী বলেছেন: "আল্লাহ" আর খোদা এক শব্দ নয় - ঠিক যেমন "আল্লাহ" আর ভগবান এক নয়। "আল্লাহ্" এমন একটি unique শব্দ যার লিঙ্গান্তর হয় না, আবার বহুবচনও হয় না। যদি কখনো বলতেই হয়, তবে আল্লাহ হাফিজ বলতে হবে। তা না হলে কখনো "ফি আমানিল্লাহ্" বলা যেতে পারে। তবে নিয়ম করে বা নিয়মিত বলতে হলে, "আস সালামু 'আলাইকুম"ই বলা উচিত!