|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মোহাম্মদ আবু সামাদ
সংগঠক,সামাজিক সংগঠনের মাধ্যমে অতি সাধারন মানুষের পাশে দাঁড়ানো তাদের দুংখ,কষ্টের ভাগ কিছুটা হলেও নিজে কাধে নেয়াই আমার লক্ষ্য।
মানুষ মানুষের জন্য। মানবতার তাগিদে আমরা সবাই চাই কোন না কোন ভাবে অন্যের উপকার করতে। মানবতা সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দেওয়ার মাঝে রয়েছে পরম শান্তি আর তাতেই মানুষ পায় আত্মদৃপ্তি। অসহায় হতদরিদ্র বস্তুভিটা হীন জন সাধারনের পাশে দাড়ানো তাদের মুখে হাসি ফোটানো তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করিয়ে দেয়া। তাদের সন্তানদের জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা করে দেওয়া। তাদের মধ্যে শিক্ষার আলোকে ছড়িয়ে দিয়ে আলোকিত মানুষ হিসাবে গড়ে তুলতে সকলেই চায়। কিন্তু এসবের বাস্তব রুপ দিতে মাঠ পর্যায়ে কাজ করতে কয়জনকে দেখা যায়। তাতে কোন সমস্যা নাই সত্যিকার অর্থে সামাজিক কাজের মাধ্যমে আমরা সবাই চাই দেশের উন্নয়ন সাধিত হোক।
আবার সরকার দেশের নিরক্ষরতা দূরীকরণে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে কিন্তু তারপরও এমন কিছু ভাসমান মানুষ রয়েছে যারা বিভিন্ন ফুটপাত, রেলওয়ে স্টেশন এর প্ল্যাট ফর্মে, বাস টার্মিনালে রাত যাপন তাদের সন্তানরা সব সময় শিক্ষা থেকে বঞ্চিত থেকেই যায়। আর এসব শিশুদের নিয়ে প্রায়শ আমরা দেখতে পারি যে পয়সার লোভ দেখিয়ে বিভিন্ন ধরনের অপরাধ মুলুক কাজ কর্ম করিয়ে নেয় একশ্রেনীর অসাধু ব্যক্তিরা। এসব শিশু বাঁচ্চাদেরকে এই অন্ধকারের পথ থেকে আলোর পথে আনার তাদের খাঁটি মানুষ হিসাবে সমাজে প্রতিষ্টিত করে তুলার কাজ করে যাচ্ছে ইচ্ছা পূরণ সামাজিক সংগঠন সিলেট। সংগঠনের সভাপতি জান্নাতুল আক্তার রেশমরা নেতৃত্বে সিলেটের বিভিন্ন ইউনিভার্সিটিতে পড়ুয়া বেশ কয়েকজন উদ্দ্যমী তরুণ তরুণী।
ইতিমধ্যে ইচ্ছা পূরণ সামাজিক সংগঠন, সিলেট এর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় সিলেট রেলওয়ে স্টেশন এ উম্মোক্ত পরিবেশে গড়ে উঠেছে প্রজন্ম শিশু শিক্ষা নিকেতন নামে একটি পাঠশালা। এখানে সপ্তাহে পাঁচ দিন রুটিন করে মোতাবেক পাঠ্য দান দিয়ে চলছেন ইচ্ছা পূরণ সামাজিক সংগঠনের সদস্যবৃন্দ। 
০ টি 
+০/-০©somewhere in net ltd.