নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সময়ের সাথে চলি, সময়ের কথা বলি।

সমালোচনা অপছন্দ করি না। ভিন্নমতকে শ্রদ্ধা করি। গঠনমুলক সমালোচনাকে ভালবাসি।

সময়ের কন্ঠ

সত্য বলা পছন্দ করি। অন্যের কাছ থেকে শিখতে চাই। ভিন্নমতকে শ্রদ্ধা করি।

সময়ের কন্ঠ › বিস্তারিত পোস্টঃ

‘সহিহ আকিদা’ নামের পথভ্রষ্টরা

২১ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৫৪


আহলে বাইত বিদ্বেষী হযরত মুয়াবিয়া যেদিন ক্ষমতা গ্রহন করে রাজা হন, সেদিন থেকেই প্রকৃত ইসলাম থেকে মুসলিম বিশ্ব বঞ্চিত হতে থাকে। ক্ষমতালোভী মুয়াবিয়ার প্রতিষ্ঠিত উমাইয়া শাসকেরা নিজেদের সুবিধামত আকীদার জন্ম দিয়েছে। হাদিস সংগ্রহক ইমাম নাসায়ী হযরত মুয়াবিয়াকে সম্মান না করায় রাজপথে প্রকাশ্যে তাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। হাদিস সংগ্রাহকরাও যে স্বাধীন ছিলেন না, তা এ ঘটনা থেকে প্রমাণিত। উমাইয়া শাসনামলে ক্ষমতার জন্যে হত্যা, নির্যাতন, ধর্ষন, অত্যাচার নিপীড়ন ছিল নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার। মুয়াবিয়া পুত্র ইয়াজিদ কর্তৃক হাররার যুদ্ধে মদীনায় সাহাবিদের নির্বিচারে হত্যা, মহিলা সাহাবি এবং তাদের কন্যাদের গণধর্ষন করা হয়েছিল। ৫/ ৬ বছরের বাচ্চা মেয়েদেরও ধর্ষণ করা হয়েছিল। কাবায় আক্রমণ করা হয়েছিল। এতো বর্বরতার ইতিহাস আর কোন জাতির আছে বলে জানা যায় না। উমাইয়ারা ক্ষমতার জন্যে সবকিছুই করেছে। নানা জাল হাদিস আর বানোয়াট হাদিছ দ্বারা মুয়াবিয়াকে উচ্চমর্যাদার সাহাবি বানিয়েছে, আহলে বাইতের হত্যাকারীদের ভাল মানুষ হিসাবে চিত্রিত করেছে, রাজতন্ত্রের অনুকুলে সবকিছুকে ব্যাখ্যা করতে পেরেছে। তাদের আকাম কুকামকে বৈধতা দিতে মহানবীর চরিত্রকেও কলুষিত করার চেষ্টা করেছে। রাজতন্ত্রের অনুকুলে সৃষ্ট যেসব আকীদা তা হলো, আহলে সুন্নত ওয়াল জামাত, ওহাবী মতবাদ, সালাফি এবং আহলে হাদিস ইত্যাদি। এসবের গুরু ছিলেন রাজতন্ত্রের মোল্লা ইবনে তাইমিয়া নামক ব্যক্তি। তিনি সৃষ্টিকর্তার দেহবাদী তত্ত্বে বিশ্বাস করতেন এবং হযরত আলীকে ভুল ব্যক্তি এবং কোরআন অমান্যকারী ব্যক্তি মর্মে বিশ্বাস করতেন (নাউজুবিল্লাহ)। উমাইয়া-আব্বাসীয়রা রাজতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে ধর্মের আশ্রয় নিয়েছিল। খোলাফায়ে রাশেদীনের পর মুসলিম বিশ্ব আর কখনোই স্বাধীন হতে পারেনি। এখনো রাজতন্ত্রের অধীনে মদীনা থেকে রাজতান্ত্রিক আকীদার শায়খ উৎপাদন করে গোটা মুসলিম বিশ্বে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে এবং এর ফলশ্রুতিতে সৌদি আরব একটা চরম অনুন্নত ও পশ্চাদপদ দেশ হওয়া সত্বেও গোটা বিশ্বে বিশেষ প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হচ্ছে। সৌদির এইসব প্রডাক্ট আমাদের দেশকেও গ্রাস করেছে। এইসব রাজতান্ত্রিক মোল্লারা একটা দারুন অস্ত্র ব্যবহার করে আসছে সেই সুদীর্ঘকাল থেকে। ঢাকা ও চট্টগ্রামের রাজপথে কয়েকটা ভিক্ষুক দেখবেন যারা সারাগায়ে গু মাখিয়ে আপনার থেকে ভিক্ষা আদায় করবেই। আপনি ইচ্ছার বিরুদ্ধে হলেও ভয়ে ভিক্ষা দিতে বাধ্য হবেন। রাজতন্ত্রের মোল্লারাও তেমনি। তারা মানুষকে ভয় দেখায়, তারা মদীনা থেকে শিখে এসেছে। যারা তাদের কথা মানবে বা তাদের অনুসরন করবে না তারা কাফের। তাদের মানহাজই সঠিক এবং একমাত্র সহীহ মানহাজ। না মানলে কাফের।’ আমাদের দেশের ধর্মভীরু মানুষ সহজেই এদের শিকার হচ্ছে। এই সব মোল্লারা মদীনা থেকে রাজতন্ত্রের শেখানো রাজতান্ত্রিক দীক্ষা পেয়ে এসেছে। আপনি হাজারো যুক্তি দিয়েও তাদের সৎপথে আনতে পারবেন না। তাদের মতের সাথে না মিললেই তারা গালি ছুড়ে, শিয়া রাফেজী, কাফের ইত্যাদি বলে। এভাবেই বিস্তার ঘটছে সহীহ আকীদার নামে রাজতান্ত্রিক ভ্রান্ত আকীদার। এবার আসুন কেন ভ্রান্ত আকীদা তা একটু চোখ বুলিয়ে আসি।

১। এ আকীদার মুলে রয়েছে আহলে বাইত-বিদ্বেষী মুয়াবিয়া এবং তার সহযোগীরা। স্পষ্ট হাদিস রয়েছে যে, আলীর প্রতি বিদ্বেষ দেখে তৎকালে সাহাবিরা মুনাফিক চিহ্নিত করতেন। আর মুয়াবিয়া কেবল আলী বিদ্বেষীই নয়, খলিফা আলীর বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে যুদ্ধও করেছেন। সিফফিনের যুদ্ধে পরাজয়ের মুখে সর্বপ্রথম রাজনৈতিক কারনে কোরআনের অপব্যবহার করেছেন। বিচারের নামে আমর ইবনুল আস করেছেন ইতিহাসের ঘৃন্যতম প্রতারনা। মুয়াবিয়া নিজেই স্বীকার করেছেন দুনিয়ার মায়ায় তিনি মত্ত হয়েছেন। খলিফা নন, তিনিই প্রথম রাজা। অন্যদিকে আমর ইবনুল আস মৃত্যু শয্যায় স্বীকার করেছেন, তার দুনিয়া সৃষ্টি হয়েছে, কিন্তু আখেরাত ধ্বংস হয়েছে।’ অথচ রাজতন্ত্রের শায়খরা এদের সমস্ত আকাম-কুকামকে ‘ইজতিহাদ’ নাম দিয়ে তাদের সাহাবি প্রমানে ব্রত হয়েছেন। মুয়াবিয়া তার ৪১ বছরের শাসনামলে একটি মসজিদও নির্মাণ করেননি। তার প্রধান কোষাধ্যক্ষ এবং ব্যক্তিগত সহকারী ছিলেন খৃষ্টান যাজক। উচ্চপদে ছিলেন খৃষ্টানরা। মুসলমান এবং ইহুদিরা ছিল অবহেলিত। মুয়াবিয়ার প্রচলিত মুদ্রায় খচিত ছিল খৃষ্টানদের ক্রশ, যদিও সেটা ছিল মুসলিম সাম্রাজ্য। মুয়াবিয়ার স্ত্রী, ইয়াজিদের মা মাইসুন ছিলেন খৃষ্টান ধর্মালম্বী। সীরাত এবং হাদিস পর্যালোচনা করে মুয়াবিয়াকে সাহাবির মর্যাদা দেয়া তো দুরের কথা, তাকে মুসলমান প্রমাণ করাই কষ্টসাধ্য। [এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা অন্য লেখায় রয়েছে] সৌদি থেকে মগজধোলাইকৃত রাজতন্ত্রী আলেমদের প্রধান কাজই হলো, মুয়াবিয়াকে উচ্চ মর্যাদার সাহাবি প্রমাণ করা। কেননা রাজতন্ত্রকে বৈধ করতে হলে মুয়াবিয়া এবং তার সমস্ত কাজকর্মকে বৈধ করতে হয়। তাদের সমস্ত কাজ কর্মকে ইসলামী লেভেল দিয়ে তাকেই সহীহ আকীদা বলে প্রচারনা চালানোই তাদের প্রধান কাজ।

২। মুসলমানদের একমাত্র গাইডলাইন কোরআন তো বলছে, কোরআন ব্যতীত অন্য কিছু মানলেই সে কাফের। দেখুন কোরআন কি বলছে- কোরআন মোতাবেক যারা নির্দেশ দেয় না, বিচার মীমাংসা করে না, তারাই কাফের, ফাছেক ও জালেম। (৫: ৪৪-৪৯)। রাসুল স্বয়ং কোরআন মেনে চলেছেন, কোরআন মানার নির্দেশ দিয়েছেন। কোরানের বাহিরে তিল পরিমাণ কথা কাজ করেননি; করলে স্বয়ং আল্লাহ তাঁর জীবন ধমনী কেটে ফেলতেন। [৬৯: ৪৪-৪৭] এই সেই কিতাব, যাতে কোন সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য হিদায়াত। [২:২] ‘কিতাবে কিছুই আমি বাদ দেইনি। [৬:৩৮] কোরআনের পরে আর কোন হাদিছে তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে? [৭৭:৫০] সুরা আল-মোরসালাত-এর এ আয়াত তো একেবারেই সুষ্পষ্ট, এখানে কোরআনের বাইরে আর কোন কথায় (হাদিছে) বিশ্বাস স্থাপন না করার জন্যে আল্লাহর নির্দেশ রয়েছে। বুখারি-মুসলিমসহ প্রচলিত হাদিসগুলোর দ্বারা রাজতন্ত্রের মোল্লারা আল্লাহর নির্দেশকে অমান্য করে রাসূলের বরাদ দিয়ে মিথ্যা হুকুম সমাজে চালু করে মানুষকে মুশরেক বানাচ্ছে।

৩। আল্লাহ বলেছেন, (সুরা কাহফ ১৮, আয়াত ২৬)-‘‘তিনি তাঁর হুকুমে কাউকে অংশীদার করেন না।" কোরআনের একটি আয়াতও নির্দেশ করে না, প্রচলিত হাদিস মানতে বরং অসংখ্য আয়াত নির্দেশ করে প্রচলিত ধর্ম ব্যবসায়ীদের হাদিস/কথা বর্জন করতে। [আল-কোরআন, ৪৫/৬, ৭৭/৫০] কোরান পূর্ণ সহজ সরল (১৮/১, ৩৯/২৭-২৮, ১৭/৯, ১৭/৪১, ৫৪/১৭ ২২ ৩২ ৪০, ২/২২১, ৩/১১৮, ৬/৩৮, ৬/৫৯, ১০/৬১, ১৬/৮৯, ১৭/৮৯, ২৭/৭৪-৭৫) আল্লাহ বলেছেন কোরআন সহজ সরল। আর রাজতন্ত্রের এসব মগজধোলাইকরা তথাকথিত শায়খরা বলছেন, কোরআন কঠিন। কোরআনের এসব আয়াতকে অস্বীকার করে মুলতঃ তারাই ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে গেছে।

৪। বিধানদাতা শুধু স্রষ্টা (১২:৪০,৬৭), যারা তাঁর সৃষ্টি রাসূলকে বিধানদাতা মেনে খবরে গাইর নাম দিয়ে উমাইয়াদের বানোয়াট হাদিস দ্বারা কোরআনের আইনের বাইরে নতুন বিধান মানে তারাই তো শিরক-কারী।

৫। রাজতন্ত্রের মোল্লারা মানুষকে ধারনা দেয়, কোরআন বুঝা ভীষন কঠিন। তাই তারা ব্যাখ্যার নামে নিজেদের / তাদের পছন্দের ব্যক্তিদের মনগড়া তফসির দিয়ে মানুষকে ঈমান হারা করে চলেছেন। কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘কোরান ব্যাখ্যা সহ অবতীর্ণ ’ (আয়াত গুলো দেখে নিন। ১৮/১, ১৮/৫৪, ৬/১২৬, ২৪/১৮ ৪৬ ৫৮ ৬১, ১২/১১১, ৬/৬৫, ৭/৫৮, ১৭/৪১) [তাহলে কোরআনের ব্যাখ্যার নামে মনুষ্য রচিত লক্ষ লক্ষ হাদিছ আর তফসির কেন মানবেন? আল্লাহর কথা বিশ্বাস করবেন, নাকি রাজতন্ত্রের এসব পথভ্রষ্ট শায়খদের কথা? বর্ণনাকারী হিসাবে আল্লাহর চাইতে আর কে বেশী উত্তম?]

৬। কোরআনের একটি আয়াত অস্বীকার করলেও সে বিনা দলিলেই কাফের। এসব শায়খরা মুখে যদিও বলে বেড়ান যে, তারা কোরআন মানেন। প্রকৃত অর্থে তারা রাজতন্ত্রের অনুকুলে রচিত হাদিসই মানেন। হাদিসের সাথে মিলিয়ে মাঝে মাঝে কোরআনের আয়াত বলেন। কোরআনের ব্যাখ্যা হিসাবে হাদিস নয়, বরং হাদিসের ব্যাখ্যা হিসাবে তারা কোরআনকে ব্যবহার করেন।

৭। যেসব হাদিস উমাইয়া-আব্বাসীয়দের সৃষ্ট তাতে মহানবীর চরিত্র হননকারী প্রচুর হাদিস রয়েছে। মহানবীকে কখনো ধর্ষক, কখনো দয়ালু, কখনো অতিমানব, তখনো যুদ্ধবাজ, কখনো কামুক, কখনো শিশুকামী, কখনো ন্যায় পরায়ন, কখনো নারী-বিদ্বেষী তথা মহানবীর একটা ম্যাসাকার চরিত্র চিত্রিত করা হয়েছে, যা সম্পূর্ণরুপেই কোরআন পরিপন্থী। রাজতন্ত্রের সৃষ্ট আকীদায় এর সবই সহীহ। কোরআন পরিপন্থী হলেও যারা বুখারি-মুসলিমের হাদিস অস্বীকার করবে, তারা নাকি কাফের। এদের মতলব বুঝতে কষ্ট হওয়ার কথা কি? এবার একটু কোরআন হাদিস এবং সীরাত নিয়ে বসুন। সামান্য চোখকান খোলা রেখে একটু মাথা ঘামালেই বুঝবেন রাজতন্ত্রের এসব শায়খরা আপনার ঈমান কিভাবে ধ্বংস করছে। আল্লাহর কোরআনই আপনাকে জান্নাতে পৌছাতে পারবে। কোন শায়খ, তফসির, বা বুখারি-মুসলিম নয়।

৮। মাজারপুঁজা,পীরপুঁজা ইত্যাদির বিরুদ্ধে সঠিক অবস্থান নিয়ে রাজতন্ত্রের মোল্লারা শিরকের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেন মর্মে প্রচারনা চালালেও, আসলে তারা নিজেরাও শির্ক ও কুফুরীর মধ্যে নিমজ্জিত। তারা কোরআন বিরুদ্ধ মানুষ্য রচিত হাদিস মেনে মুলতঃ কোরআনকেই অস্বীকার করেছেন। তাদের ৯৯% আকিদা ভিত্তিহীন, কোরআন বিরুদ্ধ ও মানুষের তৈরী! কোরআন ছাড়া সিরাত, হাদিস, মাসলা-মাসায়েল এগুলোর কোন কিছুর ভিত্তির অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না নয়শত শতাব্দীর আগে। অথচ কোরআন-এর পাশাপাশি তারা সেগুলো মেনে মুলতঃ শিরক ও কুফুরীতে লিপ্ত হয়েছেন। মুখে স্বীকার না করলেও ভিন্ন আঙ্গিকে ইমাম পুঁজা, শায়খ পুঁজা তারাও করেন।



মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৩৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: অনলি কোরআন মানার একদল আছে। যারা শুধু কোরআনকে প্রাধান্য দেয়। শুধু কোরআন দিয়ে কি ইসলাম পালন করা সম্ভব?

২| ২১ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৪১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: হাদিসগুলো বিভিন্ন খলিফারা তাদের স্বার্থে তথাকথিত মুসলিম স্কলারদের দ্বারা লিখিয়েছেন।এই জন্য অনেক হাদিস পরস্পর বিরোধী এবং অনেক হাদিস কোরানের সাথে সাংধর্ষিক। কয়েক লক্ষ হাদিস থেকে বেছে বেছে ছয় সাত হাজার হাদিস আলাদা করেছে কিন্তু আরো কিছু হাদিস বাদ দেয়া যুগের দাবি।

৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:২৮

মেরুভাল্লুক বলেছেন: কোরান অপরিবর্তনীয় এ কথা বলা হয়েছে কিন্তু হাদিস অপরিবর্তনীয় এ কথা কোথাও বলা হয় নি ।

৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৪৬

Smart বলেছেন: ইমান সম্পর্কে পড়ুন:ইমান ইমান এবং ইমানের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন

৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: আমি এক পথভ্রষ্ট লোক। অবস্য এজন্য আমার কোনো আফসোস নেই।

৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৪৭

নতুন বলেছেন: তাহলে কোন ফিরকা সহী?

সবাই বলে তাদের ফিরকা সহী তাহলে জনগন কোন পথে যাবে?

৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:২৯

লাতিনো বলেছেন: যেসব হাদীস কুরআনের বাক্যের সঠিক ব্যখ্যা দেয়, সেগুলো অবশ্যই সহীহ! এগুলো নিয়ে সন্দেহ করার কন কারণ নেই। কুরআনের মত হাদীস লিখিত ছিলনা। কয়েক প্রজন্ম পর্যন্ত তা মানুষের মুখে মুখেই প্রচার পেয়েছে - তাই কিছুটা বিকৃতি হলেও হতে পারে। তবে মানুষকে আল্লাহ্‌ বিবেক দিয়েছেন, জ্ঞান বুদ্ধি দিয়েছেন। সেটা কাজে লাগিয়ে সে সহজেই বিশুদ্ধ বা ভেজালের পার্থক্য করতে পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.