নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি বলা যায়! কিছু কথায় নিজেকে ব্যক্ত করা সম্ভব না আমার পক্ষে। তাই একটা সিরিজে কিছু কিছু করে সবই বলছি।

সামু পাগলা০০৭

আমি অতিআবেগী, আগে ব্যাপারটা লুকানোর চেষ্টা করতাম। এখন আর করিনা।

সামু পাগলা০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

তুষার দেশে এক বাংলাদেশী কিশোরীর দিনরাত্রি - পর্ব (১৪) - বৈদেশী স্কুলে প্রথম সে দিন......(কুইজ সলভড)

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৯

পূর্বের সারসংক্ষেপ: একটি বাংলাদেশী পরিবার কানাডায় গিয়ে জীবনটাকে একেবারে শূন্য থেকে শুরু করার সংগ্রামে নেমে পড়ল। মেয়েটি একদিন তার বাবা মায়ের সাথে গিয়ে ওখানকার স্কুলে ভর্তি হয়ে এলো। তাকে একটি নির্ধারিত দিন থেকে ক্লাস শুরু করতে বলা হয়। অন্যদিকে পরিবারের কর্তা ও কর্ত্রীও কিছু কোর্সে ভর্তি হয়ে পড়লেন চাকরির জন্যে। বাবা মায়ের অনুপস্থিতে মেয়েটি লুকিয়ে মনোরম পাহাড়ি এলাকাটি ঘুরতে যেয়ে বিপদে পড়তে পড়তে বাঁচল। এভাবে করে স্কুল শুরুর প্রথম দিনটি চলে এল। চূড়ান্ত কালচারের শকের ভীষন ঘটনাবহুল সে দিনটি নিয়েই ফিরে এলাম অনেকদিন পরে।

পূর্বের পর্বগুলোর লিংক:
তুষার দেশে এক বাংলাদেশী কিশোরীর দিনরাত্রি - পর্ব (১) - প্রথমবার প্রবাসে প্রবেশের অনুভূতি!
তুষার দেশে এক বাংলাদেশী কিশোরীর দিনরাত্রি - পর্ব (২) - জীবনের গল্প শুরু হলো এইতো!
তুষার দেশে এক বাংলাদেশী কিশোরীর দিনরাত্রি - পর্ব (৩) - সুখে থাকতে কিলায় ভূতে! (কুইজ বিজেতা ঘোষিত)!
তুষার দেশে এক বাংলাদেশী কিশোরীর দিনরাত্রি - পর্ব (৪) - বাংলাদেশ ভার্সেস কানাডার দোকানপাট, এবং বেচাকেনার কালচার! (কুইজ সলভড)!
তুষার দেশে এক বাংলাদেশী কিশোরীর দিনরাত্রি - পর্ব (৫) - কেমন ছিল কানাডিয়ান স্কুলে ভর্তি হবার প্রস্তুতি পর্ব?!
তুষার দেশে এক বাংলাদেশী কিশোরীর দিনরাত্রি - পর্ব (৬) - কানাডিয়ান স্কুলে ভর্তির ইন্টারভিউ অভিজ্ঞতা!
তুষার দেশে এক বাংলাদেশী কিশোরীর দিনরাত্রি - পর্ব (৭) - কানাডার স্কুল ভ্রমণ এবং দেশীয় মফস্বলের স্কুলের টুকরো স্মৃতি!
তুষার দেশে এক বাংলাদেশী কিশোরীর দিনরাত্রি - পর্ব (৮) - কানাডার প্রথম খারাপ অভিজ্ঞতা!
তুষার দেশে এক বাংলাদেশী কিশোরীর দিনরাত্রি - পর্ব (৯) - আবারো দুটিতে একসাথে, প্রেমের পথে... :`> (কুইজ সলভড)
তুষার দেশে এক বাংলাদেশী কিশোরীর দিনরাত্রি - পর্ব (১০) - লাভ বার্ডসের প্রথম কানাডিয়ান ক্লাসের অভিজ্ঞতা....
তুষার দেশে এক বাংলাদেশী কিশোরীর দিনরাত্রি - পর্ব (১১) - মায়ের বিদেশী ক্লাসমেট্স, কালচার শক এবং বাবার জেলাসি!
তুষার দেশে এক বাংলাদেশী কিশোরীর দিনরাত্রি - পর্ব (১২) - কানাডিয়ান গুন্ডার কবলে.......
তুষার দেশে এক বাংলাদেশী কিশোরীর দিনরাত্রি - পর্ব (১৩) - কানাডিয়ান গুন্ডার কবলে পথ ভুলে এডভেঞ্চারে.......

পূর্বের সিরিজের লিংক: কানাডার স্কুলে একদিন এবং কানাডার স্কুলে একেকটি দিন

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

নিঃশ্বাস কেমন যেন আটকে আসছে। পায়ে জোর পাচ্ছিনা। মনে হচ্ছে কত যুগ ধরে হেঁটে যাচ্ছি। আশেপাশের বাতাসের শো শো শব্দটাও মনে হয় লো ভলিউমে শুনছি!
আচ্ছা এতটা ভয় কি আমি জীবনে আর পেয়েছি? দেশে থাকতে সবচেয়ে ভয় আমি কখন পেতাম? হ্যাঁ, লম্বা মোটা বদমেজাজী অংক শিক্ষক যখন ক্লাস নিতে আসতেন তখন। কারণে অকারণে সবার ওপরেই বিরক্ত হতেন। কদিন আগে সেই আদিবাসীর পাল্লায় পড়েও জান যায় যায় অবস্থা ছিল। কিন্তু আজকের ভয়টা সবকিছুকে ছাড়িয়ে গিয়েছে। জীবনে প্রথমবার স্কুলে যাবার সময়ে বাচ্চারা কান্নাকাটি করে, ভয় পায়। আমি জীবনে আবারো যেন সেই অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, শুধু একটু বড় হয়ে গিয়েছি বলে কাঁদতে পারছিনা, এই যা পার্থক্য। ছোটবেলা থেকেই আমার অভ্যাস হচ্ছে বাইরে গেলে চারিদিকের মানুষজন, রাস্তাঘাট কৌতুহল ও মনোযোগ দিয়ে দেখা। কিন্তু প্রথমদিন স্কুলে যাবার পথে আশেপাশের সুন্দর প্রকৃতি, ওয়েদার কিছুতেই মন বসছেনা। শুধু হাজারো চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। নিজের মনে এদিক সেদিকের কথা ভাবতে ভাবতে পৌঁছে গেলাম স্কুলে।

প্রথম ক্লাসটি মেইন ডোরের খুব কাছে ছিল, ইন্টারভিউয়ের দিনই কাউন্সিলর সেটি দেখিয়ে দিয়েছিলেন, তাই খুঁজে পেতে কোন অসুবিধা হলোনা। ক্লাসে গিয়ে আমি সামনের রাইট কর্নারে বসে পড়লাম। অবাক হয়ে চারিদিকে তাকাচ্ছি। রুমটি বেশ ছোটই ছিল, বাংলাদেশের মফস্বলে স্কুল করেছি সবসময়। সেখানে লম্বা লম্বা খোলামেলা ক্লাসরুম থাকত। একেকটি ক্লাসে তিনটা করে দরজা! চওড়া, লম্বা লম্বা বেঞ্চ থাকত। আর ক্লাসে শয়ের কাছাকাছি শিক্ষার্থী থাকত। কিচিরমিচির লেগেই থাকত এতগুলো মানুষের নানা আলাপ আলোচনায়। আর বাইরের খোলা লম্বা বারান্দা অথবা মাঠ দিয়ে পাখিরা এসেও কিচিরমিচির করত। ক্লাসের জানালা দিয়ে বাইরে তাকালেই দেখা যেত সবুজ মাঠ, গাছ, পাখি!

এখানে প্রথম ক্লাসটিতে ছোট ছোট ডেস্ক এবং সামনে চেয়ার অথবা টুল আছে। ক্লাসের পেছন দিকে দুটো দরজা, হাট করে খোলা থাকেনা, ঢোকার পরে মানুষজন ভিরিয়ে দিচ্ছে। সামনে হোয়াইট বোর্ড। কেমন বন্দি, কর্পোরেট মনে হচ্ছে সবকিছু। রুমের ডান দিকে একটা কাঁচের পার্টিশন দেওয়া এরিয়া, তখন জানতাম না, পরে জেনেছি সেটা টিচারের অফিস। ক্লাসরুমের সাথে টিচারের অফিস এটাচড, তারা সারাদিন সেখানেই থাকেন। স্টুডেন্টরা এক ক্লাস থেকে অন্য ক্লাসে মুভ করে, টিচারেরা নিজের জায়গাতেই থাকে। বাংলাদেশের উল্টো সিস্টেম আরকি।
রুম দেখতে দেখতে ক্লাসরুম ভরে উঠতে লাগল মানুষে। সহপাঠীদের আগ্রহ ভরে দেখতে লাগলাম। খুব আশা করে আছি কোন এক বাংলাদেশীকে পেয়ে যাব। একেকবার দরজা খোলার শব্দ পেলেই পেছনে তাকাচ্ছি, নাহ, সবাই ভিনদেশী। চাইনিজ, জাপানিজ, কানাডিয়ান ইত্যাদি। এশিয়ান স্টুডেন্টগুলো বেশ ভদ্রস্থ! কিন্তু কানাডিয়ান একজনকেও স্টুডেন্ট মনে হচ্ছেনা। মেয়েগুলোর কালারড হেয়ার, হেভী মেকআপ, ড্রেস দেখে মনে হচ্ছে পার্টিতে এসেছে। আর ছেলেগুলোও ছেড়া জিন্স প্যান্ট, হাফ প্যান্ট ইত্যাদি পরেছে।

দেশে ইউনিফর্মের খুব স্ট্রিক্ট নিয়ম ছিল। হেড স্যার মেইন দরজার সামনে দাড়িয়ে থাকতেন অনেক সময়ে, যদি দেখতেন কেউ কেডস পড়েনি বা অন্যকোন ড্রেস কোড ব্রেক করেছে তবে ঢুকতে দিতেন না! দুল বা যেকোন জুয়েলারি পরা মানা ছিল। নতুন নতুন কান ফোটানো মেয়েরা কানে সুতা পরে অথবা ভীষন ছোট দেখা যায় না এমন দুল পরে আসত যেন কানের ফুটো বন্ধ না হয়ে যায়।

আর এখানে সবাই বেশ লম্বা দুল, হাতে নানা প্রকারের ব্যান্ড সহ কিসব যে পড়েছে! একটা মেয়েকে তো বেলি রিং এও দেখলাম! টপসটা এমনভাবে কাটা যেন বেলি রিং দেখা যায়! কালার করা নাকি ন্যাচারালি এখানকার মানুষের চুল লাল, নীল, ছাই রং এর হয় সেটা ভাবতে লাগলাম। ছোট ছোট গ্রুপে সবাই একে অপরের সাথে কথা বলছে, কেউ কেউ চুপচাপ ফোন টিপছে। আমার পাশের ছেলেটার হাতে বেশ বড়সর একটা ফোন দেখতে পেলাম। আমি সবার দিকে হা করে তাকিয়ে আছি এক প্রকার, কারো সাথে চোখাচুখি হলে সে আমার অথবা তার পাশের মানুষটির দিকে প্রশ্নবোধক ভাবে তাকাচ্ছে, বুঝতে চেষ্টা করছে আমি এভাবে তাকিয়ে আছি কেন? বিষয়টি দৃষ্টিকটু হয়ে যাচ্ছে বুঝতে পেরে আমি কোনদিকে না তাকিয়ে কৌতুহল সংবরন করে কোলের ওপরে চোখ রেখে দিলাম। আমার মাথা রীতিমত ঘুরছে, এদের সাথে মিশব কিভাবে? এদেরকে তো চিড়িয়াখানার প্রাণী মনে হচ্ছে! আচ্ছা সালোয়ার কামিজ পারা মেকআপ হীন আমাকে ওরাও কি ভিনদেশী প্রাণী মনে করছে?

ম্যাথের টিচার এলেন টাইমমতো। উফফ! কি ভীষন লম্বা! আর চোখ গুলো একেবারে নীল। আর কোন কারণ ছাড়াই পুরো চোখে মুখে হাসির ঝিলিক। পুরো বডি ল্যাংগুয়েজটা যেন বলছে, "আমি তোমাদের সবার বন্ধু!" সহপাঠীদের দেখে আমার যে ভীষন অস্বস্তি, ভয় তৈরি হয়েছিল ওনাকে দেখে পলকেই যেন তা শরীর থেকে মিলিয়ে গেল! হুমায়ুন স্যারের বইতে পড়েছিলাম এদেশে টিচার আসলে দাড়িয়ে সম্মান জানায় না দেশের মতো। দেখি আসলেই তাই, কেউ দাড়াচ্ছে না, তাই আমিও বসে রইলাম।

উনি খাতা নিয়ে বসে একেকজনের নাম ধরে ডাকতে শুরু করলেন। রোল নাম্বার সিস্টেম এখানে নেই। মাত্র ২০-৩০ টা স্টুডেন্ট। ওদের ৩০ টার বেশি স্টুডেন্ট এক ক্লাসে রাখার নিয়ম ছিলনা। টিচাররা নাম ধরে ডাকতেন, এবং কয়েক মাসের মধ্যে চেহারা চেনা হয়ে যাওয়ায় তাও করতে হত না।
আমাদের দেশে ক্লাসে সমাজের মতো হাইয়ার, মিডল, লোয়ার ক্লাস নির্ধারিত হয় রোল নাম্বারের ভিত্তিতে। আত্মীয় স্বজন কেমন আছ জিজ্ঞেস করার আগে জানতে চাইতেন রোল নাম্বার কত? সেটার ওপরে বাচ্চাটি কত মেধাবী ও ভালো সেটা বোঝার চেষ্টা করতেন! যাদের বাচ্চাদের রোল ১ থেকে ৫ এর মধ্যে থাকত তাদের মাটিতে পা পড়ত না, যাদের পেছনে থাকত তারা এসব আলোচনা এড়িয়ে যেতে চাইতেন। একটি নাম্বার! শুধু একটি নাম্বারের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ত সবকিছু!
আমার এবং আরো কিছু চায়নিজ জাপানিজের নামটি টিচার অনেক কষ্ট করে বেশ কবার হেল্প নিয়ে উচ্চারণ করলেন, আর সরি বললেন ভুলের জন্যে। বেশিরভাগ ভিনদেশীই এখানে এসে হয় নাম পরিবর্তন করে অথবা নিজের নাম শর্ট করে দেয় অন্যদের সুবিধার জন্যে। আমি তেমন কিছুই করলাম না।

এরপরে ক্লাস নেওয়া শুরু করলেন। যা বলছিলেন তার বেশিরভাগই বুঝতে পারছিলাম না। কানাডিয়ানরা খুব উচ্চস্বরে কথা বলেনা। আর একসেন্টও অপরিচিত। হয়ত কোন বাক্যের প্রথমটুকু বুঝতে পারছি এবং শেষটুকু পারছি, মাঝখানটা মাথার ওপর দিয়ে যাচ্ছে। কথায় আছে অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী! হয়ত যা বোঝাচ্ছিলেন তার উল্টোটাই বুঝছিলাম! এখন বুঝতে না পারলেও পরে মর্ম উদ্ধার করতে পারব সেটা ভেবে আমি ভীষন মনোযোগ দিয়ে শুনছি, যা বলছেন লিখছেন সবই খাতায় তুলে নিচ্ছি।। আর যা বোর্ডে লিখছেন সেগুলো নিয়ে কথা বললে বুঝতে পারছি কিছু কিছু।

টিচার নিজের অফিস থেকে বাক্স নিয়ে এলেন, তার মধ্যে ছিল অনেক গুলো কাঁচের টুকরো। আমি আগে থেকে জানতাম এখানে সবকিছু প্র্যাকটিকাল করায়। এখন যদি কাঁচের টুকরোগুলো দিয়ে কিছু তৈরী করতে বলে!! আমি পারব না বাবা। আমি তো ভয়ে ভয়ে ওয়েট করছি কি হয় দেখার জন্যে। সবার হাতে একটি করে টুকরো পাস করা হল। তারপরে সেটা বিভিন্ন এংগেলে রেখে সিমিট্রি, স্কেল ফ্যাক্টর বুঝানো হল। আমি কিছুই বুঝলাম না। যদিও ওখানকার অংক আমাদের দেশের চেয়ে অনেক সোজা, আমাদের এখানে যেটা গ্রেড ৭ এ শেখায় সেটা এখানে গ্রেড ১০ এ শেখায়। এটা অন্যান্য এশিয়ান দেশগুলোর ক্ষেত্রেও সত্যি। তাই টিচাররা এশিয়ানদের স্মার্ট কিড বলত। আমার না বোঝার কারণ ছিল ভাষার অদক্ষতা, এবং প্রথমদিনের নার্ভাসনেস। বুঝানোর পরে আয়নাগুলো ফেরত নিয়ে নিল। আমিতো খুশি যাক কিছু তৈরী করতে দেয়নি।

ক্লাস শেষে এসাইনমেন্ট দিলেন। বইয়ের কিছু অংক করে আনতে বললেন সবাইকে। আমি ভাবলাম সবকিছু আলাদা হলেও শেষের এই হোমওয়ার্ক দেবার অংশটুকু দেশের মতোই!

ভেতরে ভেতরে একটু সহজ হতে লাগলাম। প্রথম ক্লাস শেষ, পরের ক্লাসে যেতে হবে। ভাবলাম অন্য স্টুডেন্টদের ফলো করে পিছে পিছে চলে যাব, রুম খোঁজার ঝামেলা থাকবেনা। এই ভেবে চেনা মুখ গুলোর পিছু নিতে গিয়ে দেখি একেকজন একেক দিকে চলে গেল! আমি তো পুরোই লস্ট! এখন কি করি? রুম নাম্বার দেখে দেখে খোঁজার চেষ্টা করে যাচ্ছি। সেদিন কাউন্সিলর স্কুল ঘুরে দেখিয়েছিলেন, কিন্তু একবারে কি পরিচিত হয়ে যায় অপরিচিত জায়গা? স্কুলটিকে গোলকধাঁধার মতো মনে হচ্ছে। এদিক দিয়ে গলি, ওদিক দিয়ে গলি, সবগুলো একই রকম মনে হয়। একই জায়গায় ফিরে আসছি এদিক ওদিক দিয়ে হেঁটে। যেন কোন ভিডিও গেমসের মধ্যে আছি! হাত ঘড়িতে দেখি দু মিনিট বাকি ক্লাস শুরু হতে। বেশ অসহায় মনে হতে লাগল নিজেকে। সেই দম আটকে আসা ভয়টা আবারো পেয়ে বসল! কি যে করি এখন!

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

শেষ কথা: আমি অনেক ডিটেইলে লিখছি, কেননা লিখে রাখলে সকল স্মৃতি ধরা থাকবে এবং আপনাদের সাথে শেয়ার করাও হয়ে যাবে। তাই একেক পর্বে গল্প বেশি এগোবে না, কিন্তু আমি প্রতিটি মুহূর্তকে লেখার ফ্রেমে ধরে রাখব। একধরণের ডায়েরি ধরে নিতে পারেন।

পাঠকের জন্যে কুইজ: একই ক্লাসের ও সেকশনের স্টুডেন্টরা ক্লাস শেষ হবার পরে নানাদিকে ছড়িয়ে পড়ল কেন?

বেশিরভাগ পাঠক ট্রাই করার পরে এর সঠিক উত্তর ও বিজয়ীর নাম কোন একটি কমেন্টে দিয়ে দেওয়া হবে।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আগেরগুলো না পড়ে মন্তব্য করবো......
পপকর্ন নিয়ে বসলাম B-)

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহা, প্রথম এবং মজার মন্তব্যে ধন্যবাদ।
পরের মন্তব্যে যাচ্ছি.....

২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সাবজেক্ট আলাদা নাকি B:-)

রোল নাম্বার সিস্টেমটা বড্ড বাজে X(
তবে আমার রোল হলো শূন্য :P

সময়ের টানে সব কিছু ঠিক হয়ে যায়.....
Time heals everything.....

রাত্রির কথা কই :D

আগেরগুলাও পড়তে হবে দেখছি B-))

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: কুইজে অংশ নেবার জন্যে ধন্যবাদ। আপনার উত্তর সঠিক কিনা তা জেনে যাবেন সবাই ট্রাই করার পরে।

সহমত, রোল নাম্বার সিস্টেম বাচ্চাদের আত্মবিশ্বাস কমিয়ে দেয়।

একদম ঠিক, সময় সবকিছু ঠিক করে দেয় অথবা সয়ে যাবার শক্তি দিয়ে দেয়।

হাহাহা, পড়তে থাকুন, নানা বেলার কথাই পেয়ে যাবেন।

অবশ্যই সময় করে পড়বেন পূর্বের পর্বগুলো, ভালো লাগবে আশা রাখছি।

আবারো ধন্যবাদ পাঠ ও মন্তব্যে।
শুভেচ্ছা।

৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: Excellent!!

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ভাইয়া! থ্যাংকস এ লট, উৎসাহ পেলাম।
ভালো থাকুন।

৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সময় করেই পড়বো....... :)

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: থ্যাংকস এ লট!

৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

তারেক ফাহিম বলেছেন: একটা মাত্র কুইজ B-)

হোম ওয়ার্ক হলেতো হোমে করা লাগে।

নাহ হোম ওয়ার্কের জন্য না, সম্ভবত সাবজেক্ট ভিন্ন। সাবজেক্ট ভিন্ন হলেওতো আপনি মাত্র একজন ছাত্র একটি সাবজেক্টে- যে কাউকে ফলো করতে পারছেন না। নাকি ক্লাশ একটাই হয় #:-S

সময়করে পুর্বের পর্বগুলো পড়ার ইচ্ছা আছে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: এহ, একটাই তো অনেকে পারেনা! ;)

উরে বাবা কত গুলো উত্তর নিয়ে হাজির হয়েছেন! ধন্যবাদ! উত্তর ঠিক না ভুল জেনে যাবেন সবাই ট্রাই করার পরে।

খুবই খুশি হব যদি আগের পর্বগুলো বা কয়েকটি পর্ব পড়তে পারেন, আপনার ভালো লাগবে আশা করি।

ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যে।
শুভকামনা!

৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৭

ইসিয়াক বলেছেন:

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনাকেও বাংলা ব্লগ দিবসের আন্তরিক শুভকামনা জানাই। বাংলা ব্লগ দিনে দিনে আরো উন্নত হোক সেটাই কামনা।

৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১০

ইসিয়াক বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ভালো লাগায় উৎসাহিত হলাম। আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
ভালো থাকুন।

৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৮

সেতু আমিন বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার ব্লগ পড়ে ভালো লাগল।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেই সেতু আপু!
আমারো অনেক ভালো লাগছে অনেকদিন পরে আপনাদের মাঝে ফিরতে পেরে।

শুভকামনা!

৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: একদিন আপনাকে নিয়ে আমরা গর্ব করবো।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: অওও, সো কাইন্ড অফ ইউ! ইনশাল্লাহ, দোয়া করবেন ভাই যেন সবার গর্ব করার মতো কোন কাজ করতে পারি।

আন্তরিক মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।
সকল শুভেচ্ছা!

১০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: অনেকদিন পর। কী মিস বোকামতী! :) কেমন আছেন? বোকাদেরকে ভুলে একেবারে লম্বা ডুব!! আপনার স্কুলের প্রথম ক্লাসের বর্ণনা পড়ে বুঝলাম আপনি সত্যিই বোকামতী!!!! :P =p~

আশা করি নিয়মিত পাবো!

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেই বোকা বেস্ট! ;)

আমি ভালোই আছি, আপনি কেমন আছেন?

ভুলি নি ব্যাস নানা ব্যস্ততায় চোখের আড়াল! মনের আড়াল নয় নিশ্চই!

হুমম তখন আরো অনেক বেশি বোকা ছিলাম, পিছে তাকিয়ে দেখলে নিজেই অবাক হয়ে যাই, নিজের ওপরে হাসি পায়!

ইনশাল্লাহ! আমিও আশা করি আপনাকে সামুতে এবং আমার ব্লগে নিয়মিত পাব। :)

১১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:





অনেক দিন পর । কেমন আছেন ?

ভাল ই যাচ্ছে তাহলে B-) ;)

স্কুলে ক্লাস আর ক্লাস শেষে বাসা । ভয়ের কিছু নাই । এমন হয় । :D :D

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: জ্বি বেশ অনেকদিনই হয়ে গেল, যাই হোক নানা ব্যস্ততা সামলে সবার মাঝে ফিরতে পেরে ভালো লাগছে।

ভালো আছি, আপনার দিনকাল কেমন কাটছে?

আন্তরিক মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।
শুভকামনা।

১২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৪

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

প্রাতিষ্ঠানিকের জন্য ইউনিফর্ম থাকাটাই সৌন্দর্য। আমি মনে করি। যা আমার আপনার সবার এই দেশটাতে ইউনিফর্মের জন্য প্রতিষ্ঠানে কড়া শাসন হই। আর ইউনিফর্ম আলাদা একটা ঐতিহ্য। তা নই কি।

রোলিং না থাকাটা যেন একটা খারাপ লাগল। যদিও আমি বলব এটা একটা ভাল দিক। যেমনকি মনে করেন দেশে অনেক শিক্ষার্থীরা রোল আগে আসার জন্য পড়ালেখা করে (জানার জন্য কিংবা ফিউচারে জন্য কম শিক্ষার্থীরাই পড়ালেখা করে)। যা সৃজনশীলতা বাড়েনা।


কুইজ- যেহেতু শিক্ষকরা একটিই রুমে বসে থাকে। আর শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের রুমে রুমে যায়।

আপু, আপনার পোস্ট পড়ে আমার চুন্তায় যা আসল। তা বললাম। ভুল বললেই শুদ্ধ করে দিবেন।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমিও মনে করি যে ইউনিফর্ম থাকা ভালো কেননা ইউনিফর্ম না থাকলে কেউ বেশি দামী পোশাক পরে আর কেউ কম দামী। নিজের নিজের আর্থিক অবস্থানের ব্যবধানটি চরমভাবে ধরা পরে। কিন্তু কানাডায় ইউনিফর্ম সিস্টেম রাখা কঠিন, নানা দেশের মানুষ আসে এখানে। কিছু কালচারে টাইট পোশাক পরে না, কিছু কালচারে গরমের দিনে লং প্যান্ট পরার কথা ভাবতেই পারেনা, কিছু কালচারে মিনি স্কার্ট পরা হারাম, মানে এমন উইনিফর্ম বানানো সম্ভব না যা সবার প্রয়োজন ও মূল্যবোধকে একসাথে রাখতে পারবে। আমি সহজে সালোয়ার কামিজ পরে ক্লাসে যেতে পারতাম ওদের উদার নিয়মের কারণেই। তবে হ্যাঁ ছোট বয়সে অতো হেভী মেকআপ, কালারড হেয়ার, দামী ফোন অপ্রয়োজনীয়। টিনেজারদের সেভাবে ডিসিপ্লিন রাখার ব্যবস্থা করা হয়না ওখানে, যেটা অনেক ক্ষতিকর ব্যাপার। আবার আমরা ছোট বাচ্চাদের ওপরে যেমন কড়াকড়ি করি, তাদেরকে সুইসাইডের দিকে ঠেলে দেই সেটাও অন্যায়। সত্যি বলতে কোন দেশই পারফেক্ট না, আমাদেরকে একে অপরকের কাছ থেকে শিখে শিখে পারফেক্ট হতে হবে।

রোল নাম্বা সিস্টেম আমি কোনভাবেই সাপোর্ট করিনা, লেখার মধ্যে পরোক্ষভাবে তার কারণ তুলে ধরেছি।

কুইজে অংশ নেবার জন্যে ধন্যবাদ, সঠিক উত্তর কিনা সেটা জানতে একটু অপেক্ষা করতে হবে।

নাহ, ভুল ঠিকের কিছু নেই, টু ইচ দেয়ার ওন, অনেক সুন্দর ও আন্তরিক মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।
শুভেচ্ছা।

১৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২৩

বলেছেন: আত্মজীবনী গুলো সময় করে পড়বো অনেক গোছালো লেখা -

স্কুল টা কি French colony/ Providenc?

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, অন্য পর্বগুলো ভালো লাগবে আশা করি।

নাহ।

উৎসাহিত হলাম আপনার মন্তব্যে।
ভালো থাকুন।

১৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক দিন পর আবার পুরানো সিরিজ পেয়ে যারপরনাই আনন্দিত!
আহা! যেন পথ হারা মরুর পথিক মরুদ্যান খুঁজিয়া পাইলো ;) হা হা হা

অনেক অনেক ভাল লাগা আর +++++++

বিভিন্ন বিষয়ের ক্লাশ বিভিন্ন রুমে হতো। কারণটা কি এমন কিছু?

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেই সখা!

আহা! যেন পথ হারা মরুর পথিক মরুদ্যান খুঁজিয়া পাইলো

ফাজিল নয়, আপনি হচ্ছেন মহাফাজিল! :D

ভালো লাগা ও এতগুলো প্লাসে ভীষননন ভাবে উৎসাহিত হলাম।

কারণটা এমনকিছু নাকি অমনকিছু তা সঠিক উত্তর দেবার পরে জেনে যাবেন।

ভীষন রকম আন্তরিক মন্তব্য মন ছুঁয়ে গেল।
শুভকামনা সকল।

১৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: কুইজের উত্তর: কেউই এবারের কুইজের সঠিক উত্তর দিতে বা কাছাকাছি যেতে পারেনি। তবুও যারা অংশ নিয়েছেন তাদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।

কানাডায় প্রত্যেকের নিজস্ব লকার থাকে। সবাই অন্য ক্লাসে যাওয়ার সময় লকার খুলে আগের ক্লাসের জিনিস যেমন বই, নোটস ইত্যাদি রেখে পরের ক্লাসের জিনিস নিয়ে যায়। একেকজনের লকার নাম্বার একেকটি এবং একেক জায়গায়। তাই সবাই আলাদা আলাদা পথে চলে গিয়েছিল। আর সেই স্কুলে একই রুমের যাবার অনেক পথ ছিল। কেমন অলিগলি ময় পাজলের মতো সেটা তো বলেছিই লেখায়। ব্যাস এসবই কারণ।

১৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: উত্তর দেখতে এলাম......
আমার পোস্টগুলোতে সামুপাগলার কমেন্ট চাই B-))

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: পোস্টগুলোতে? সবগুলোতে মিন করছেন নাকি? বাপরে বাপ! হাহা।

আমি ব্লগারের নাম দেখে নয়, পোস্টের শিরোনাম দেখে পোস্টে ঢুকি। যে পোস্টের শিরোনাম আকর্ষনীয় এবং আমার জন্যে ইন্টারেস্টিং সেগুলোতে যাই। এরপরে ভেতরের কনটেন্ট যদি অসাধারণ হয় অথবা পড়ে মনে হয় আমার সমালোচনা আলোচনা ব্লগারটিকে অথবা পোস্টটিকে উন্নত করবে তখনই শুধু কমেন্ট করি। যদি বেশি বাজে লেখা হয় তাহলে কিছু বলিনা, কেননা অতি কঠোর সমালোচনা করতে পারিনা, যদি পোস্ট ভালো হয় কিন্তু আমার জ্ঞানের পুরোপুরি বাইরের জনরা হয়, তখনো কিছু খুঁজে পাইনা লেখার মতো!

যাই হোক, আবারো পোস্টটিতে ঘুরে যাবার জন্যে থ্যাংকস। ভীষন ভালো থাকুন।

১৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫

স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন:
প্রবাসীদের আরো বেশী লেখা উচিত। তাতে দেশের মানুষের মন মানসিকতার উন্নতি হতে পারে। তারা জানতে পারবে অনেক কিছু।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুমম সহমত! অন্য সংস্কৃতি ও দেশের নানা ধরণের সিস্টেম থেকে শেখা যায় অনেককিছু। আবার আমাদের কাছ থেকেও অন্য দেশের মানুষ অনেককিছু শিখতে পারেন।

পাঠ ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।
ভালো থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.