![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামুরাই যোদ্ধা; জীবনের পথে পথে খালি হাতে এক সরল যুদ্ধ
শীতের সকালে অলস ঘুম তাড়িয়ে বাইরে বের হওয়া রাতজাগা মানুষের কষ্টকরই বটে। কিন্তু উত্তরা থেকে পাবলিক লাইবে্ররী হয়ে শহীদ মিনার চত্বরে পৌঁছাতে পৌঁছাতে মনে হলো এমন দিন ঘুমিয়ে বা বাসায় বসে কাটানো অন্যায়! চারিদিকে বিজয়ের আনন্দ!! বিজয়ের আলো!! সূর্যের মিষ্টি রোদ যেন বিজয়ের আলোকেই বহন করছে। তার উপর স্বাধীনতার ৪০ বছর পূর্তি! আমাদের আনন্দ তো বাঁধ ভাঙবেই।
বাংলা ১৩টি কমিউনিটি প্ল্যাটফর্ম এবারই প্রথম সম্মিলিত বিজয় িদবস র্যালী আয়োজন করে। খুবই প্রশংসনীয় উদ্যোগ, বিজয়ের এই ৪০ বছর পূর্তি বাংলা প্ল্যাটফর্মগুলো এর থেকে উত্তম উপায়ে পালন করতে পারত কিনা জানি না।
পুরো সময় জুড়েই আমার বিশেষ দৃষ্টি ছিলো বাংলায় লেখা প্ল্যাকার্ডগুলির দিকে। চমৎকার লেখনী ও ভাষার সমাহার ছিলো তাতে। প্ল্যাকার্ড লেখা সহজসাধ্য কাজ নয়। যারা প্ল্যাকার্ডগুলি নিজ হাতে লিখে নিয়ে এসেছেন তাঁদেরকে বিশেষ অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা। যারা বিজয় র্যালীতে আসতে পারেননি, তাদের জন্য কুয়াশা আর সবুজের ভীড়ে কিছু উন্নীত কিছু প্ল্যাকার্ডের ছবি।
বাদ্য বাজনার সাথে আনন্দ উদযাপন ...
বাদ্য বাজনা চলছে ...
** জানা আপাকে বিশেষ ধন্যবাদ। উনি শরীর খারাপ থাকা সত্বেও এবং অসংখ্য ব্যস্ততা নিয়েও বিজয় দিবসের আগের রাতে কষ্ট করে, উৎসাহ সহকারে সামহোয়্যার ইন...ব্লগ থেকে আনা প্ল্যাকার্ডগুলো লিখেছেন এবং একই সাথে এই র্যালীর ভাবনা থেকে শুরু করে পুরো আয়োজনেও উনার প্রত্যক্ষ ভূমিকার প্রশংসা করতে হয়।
বিজয় অম্লান হোক। সর্বক্ষেত্রে আমরা বিজয়ী থাকি, হই... এই প্রত্যাশায়।
আরও ছবি দেখতে...
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৬
লাস্ট সামুরাই বলেছেন: ধন্যবাদ। এই প্রথম মনে হয় আমার ব্লগে কারোও কোন প্রথম কমেন্ট পরলো। হাত খুলে লিখে যান ।
২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৫
আরমিন বলেছেন: ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৭
লাস্ট সামুরাই বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৯
খেয়া ঘাট বলেছেন: বাহঃ খুবই সুন্দর। খুব খুব খুব সুন্দর।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩০
লাস্ট সামুরাই বলেছেন: বাহ্ আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।
৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩৯
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
এই প্ল্যাকার্ডগুলোর লেখক নিজেই আমাকে বলেছেন তার হাতের লেখা কাকের ঠ্যাং! অথচ প্ল্যাকার্ডগুলোতে হাতের লেখা ভালোই মনে হচ্ছে
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ২:০৫
লাস্ট সামুরাই বলেছেন: হে হে হে, এখানে কাকের ঠ্যাং এর লেখাও বেশ সুন্দর মনে হচ্ছে। শরৎদাও কিছু প্ল্যাকার্ড লিখেছেন, সেগুলোও বকের ঠ্যাং এর মত সুন্দর হয়েছে।
৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৪৫
জানা বলেছেন:
বাহ্ খুব ভাল লাগলো ছবিগুলো দেখে। তবে একটুখানি ঝামেলাও তৈরী করেছেন বৈকি! সবগুলো প্লাকার্ড কিন্তু আমি একা লিখিনি, শরৎও কয়েকটা লিখেছেন এবার। আর রাত জেগে যতগুলো প্লাকার্ড আমি লিখেছি তার সবগুলোই সুন্দর করে আঠা লাগিয়ে ফ্রেমে আটকে দেবার কাজটি করেছেন আরিল। এমন কি কিন্নরিও রঙিন কাগজ কলম এগিয়ে দিয়ে মা'কে সাহায্য করেছে। আর যতদূর মনে পড়ে গতবছর আপনিও আমাকে কয়েকটা স্লোগান পাঠিয়ে সহযোগিতা করেছেন যা এবারও কাজে লাগিয়েছি। আমি নিশ্চিত এর পরের বার আমরা আরও সুন্দর কিছু করতে পারবো।
অনেক ধন্যবাদ লাস্ট সামুরাই।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫৯
লাস্ট সামুরাই বলেছেন: ধন্যবাদ জানা আপা আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ধন্যবাদ শুরুতে সবাইকেই দিয়ে রেখেছি (অন্যান্য ব্লগ থেকে যারা এসেছেন তাঁদেরকে সহ), "প্ল্যাকার্ড লেখা সহজসাধ্য কাজ নয়। যারা প্ল্যাকার্ডগুলি নিজ হাতে লিখে নিয়ে এসেছেন তাঁদেরকে বিশেষ অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা।"
আপনি আরও বিশদ বর্ণনা দেয়ায় ভালো লাগলো। এছাড়া আপনার মন্তব্য পড়ে ছোটবেলায় পতাকা লাগানোর ঘটনাও মনে পড়ে গেলো ।
ছোটবেলায় আগে আমি আর ভাইয়া রাত জেগে দড়ির উপর ছোট ছোট পতাকা লাগাতাম। তারপর তা বাসার আশে পাশে খোলা জায়গায় উঁচু করে টানিয়ে দিতাম, অনেকটা বিয়ে বাড়ির মত । ছোট ছোট কাঠির উপর পতাকা লাগিয়ে সবার হাতে দিতাম (আমাদের থেকে ছোটদের)। বেশ ভালো লাগত। অপেক্ষা করতাম বিজয়ের আগের দিনের রাতের জন্য।
বেশ ভালো যে কিন্নরী ছোটবেলা থেকেই প্ল্যাকার্ড বানানো ও বিজয় র্যালীতে অংশ নিয়ে বড় হচ্ছে।
৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৩
নীরব দর্শক বলেছেন: ভালো লিখছেন। +
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৪৩
লাস্ট সামুরাই বলেছেন: ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৪
লিন্কিন পার্ক বলেছেন: ভাল লাগল । এইটাই কার ব্লগে আমার প্রথম কমেন্টস।