নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সৃজনশীল লেখালেখি, গবেষণা ও সম্পাদনা
প্রকৃত সত্য হচ্ছে, বৃক্ষ শাদা হলে মানুষ তার যৌবন হারায়! ঘটে যাওয়া সব সত্যদের কান এই অকৃজ্ঞ প্রেমপত্রের যৌক্তিকতা খুঁজছিলো। কখনো শ্রাবণে, আবার কখনো হরিণীর লজ্জিত তিলে। প্রকাশ্য যে তিলটি বেশি কথা বলে তার থেকে—ছুঁই ছুঁই দূরত্বে ছিলো আমার ইস্টিশন।
তখন কুয়াশা অনেক। ফুলে-ফলে নিকানো অগ্রহায়ণ—আদর্শ দেয়ালে স্থির খরচের টালি। অথই বৃষ্টিতে হরিণী আবার; কপাটে কপাট—কুয়োতে ডাকছে হাবিলের বোন। সেই ভাষায় হারিণী ও জমানো বৃষ্টি আমার ভ্রুতে ছড়িয়ে গেলো। তখন আমার গৌরবে কবুল শব্দের বিকল্প কোনো অস্থিরতা ছিলো না।
তখন আষাঢ় । পবিত্র কানকে নিয়ে আমার ঘোর গবেষণা—অন্যত্র হিমায়িত অভিমান। হরিণীর চোখ বেয়ে কি এক তীব্রতা তখনো, বৃষ্টি—অভাবে ছড়াচ্ছিলো আয়ু। আমি বেঁচে যাচ্ছি ভেবে, এলোমেলো হয়ে গেলাম আরো...
এখন শ্রাবণ। প্রহরা ছাড়া আমার আর কোনো আভিজাত্য নেই। সরল সীমায় লেজকাটা কুকুরের মতোন জানালার ওপাশে—রেইট্রির চোখ অনবরত মেপে যাচ্ছিলো; জলগামী তৃষ্ণার গতি। হাত কাঁদছে। তুমি বলছো—এখানে নয়; আরো গতিশীল হও। আরো গঠিত হও গ্রীষ্মের মতোন। আমি পালতোলা নৌকায় সমস্ত পৈত্রিক বোজাই করে দিলাম। বৃষ্টিহীন—সেই নৌকা শালিক হয়ে গেলো। তুমি তার নাম দিলে শার্লি। আর বিচ্যুত স্বপ্নের পাহারা ভেঙে পদ্যের নিকোটিন বুক ঘেঁষে ঠোঁটে ডুবে গেলো। জ্বরের করুণ বিষ—ফুঁপিয়ে স্থির হলো পিঠের খৈলান বেয়ে ঢোলের মসৃনে। নাকের শোক আবার ঢেউয়ে— সরিষার খোঁপায়। তখন আবার মনে হলো—প্রকৃত সত্য হচ্ছে, বৃষ্টি একটি যাত্রা বিরতির নাম।
সামনে ভাদ্র। হরিণীর গ্রামে কোনো কবিতা নেই । ফলাফলে লিখিত হচ্ছে—বৃষ্টি ও হরিণীর গল্প।
২৬ জুলাই ২০১৭ খ্রি., ধানমন্ডি, ঢাকা।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৭
সানাউল্লাহ সাগর বলেছেন: ভালোবাসা জানবেন।
২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১৭
এস সুলতানা বলেছেন: এটাই আমাদের সভ্য সমাজের সঠিক চিত্র। অল্প কথা চমৎকার বর্ণনা।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৭
সানাউল্লাহ সাগর বলেছেন: ভালোবাসা জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: কিছু বুঝলাম না।