নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যেমন ইচ্ছে লেখার আমার ব্লগের খাতা।

Never argue with idiots. They bring you down to their level and then beat you with experience

সন্দীপন বসু মুন্না

অন্য সবার মতোই জীবনে স্বপ্ন ছিল অনেক। তবে আপাতত বাসা টু অফিস টু ক্লাস টু ঘুম। এক সময়ের স্বপ্ন গল্পকার হওয়া আজ গল্পের মতোই লাগে। বাংলার সাহিত্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা ! ;) ;) তারপরও ভাবি...এই বেশ ভালো আছি... সামু বা অন্যান্য ব্লগ সাইটগুলোতে প্রায়ই ঘোরঘুরি হয়। অনেক কিছুর পরও এই বিলাসিতাটুকু বাদ দিতে পারিনি। তবে শৌখিন ব্লগ লেখালেখি আপাতত বন্ধ। তবুও কাজের খাতিরে লেখাগুলো দিয়ে আপলোড চলছে-চলবে (একই সাথে পাঠকের বিরক্তি উৎপাদনও সম্ভবত!)। ছবিসত্ত্ব: গুগল ও ইন্টারনেটের অন্যান্য ইমেজ সাইটস। যোগাযোগ - ফেইসবুক: https://www.facebook.com/sandipan.Munna ইমেইল: sbasu.munna এট্ gmail.com

সন্দীপন বসু মুন্না › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাকিব-আল-হাসান; আমাদের চ্যাম্পিয়ন।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৫:২৬





পাঁচ ম্যাচ একদিনের সিরিজে নিউজিল্যান্ডকে ৪-০ ব্যবধানে হারিয়ে আকাশে উড়ছে বাংলাদেশ। আর এই জয়ে বড় অবদান রেখেছেন বাংলাদেশ দলের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক সাবিক আল হাসান। পেয়েছেন সিরিজ সেরার পুরস্কার। ব্যাটে-বলে সমান ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়ে সাকিব সিরিজের চার ম্যাচে ২১৩ রানের পাশাপাশি তুলে নিয়েছেন ১১ উইকেট। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে ৫১ বলে ৫৮ রান আর বল হাতে ৪১ রানে ৪ উইকেট নিয়ে তিনিই বাংলাদেশের জয়ের নায়ক। দ্বিতীয় ম্যাচটি বৃষ্টির কারণে পরিত্যাক্ত হয়। তৃতীয় ম্যাচে ১৩ রানের পাশাপাশি ১টি উইকেট পান সাকিব। চতুর্থ ম্যাচে আবারো নায়ক তিনি। ব্যাট হাতে খেলেন ১০৬ রানে চমৎকার একটি ইনিংস। তার ওই ইনিংসের ওপর ভর করেই নিউজিল্যান্ডে বিপক্ষে সিরিজ জয় নিশ্চিত করে বাংলাদেশ। একদিনের খেলায় এটি ছিল সাকিবের পঞ্চম শতক। ওই ম্যাচে বল হাতে ১টি উইকেটও পান তিনি। পঞ্চম এবং শেষ ম্যাচে ৩৬ রানের পাশাপাশি ২টি উইকেট তুলে নিয়ে দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন।



১৯৯৭ সালে বাংলাদেশের ক্রিকেট আকাশে নতুন সূর্যোদয় ঘটেছিল আকরাম খানের হাত ধরে। এরপর ১৯৯৯ বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে হারানো, ২০০৫ সালে অস্ট্রেলিয়া বধ, ২০০৭ বিশ্বকাপে ভারতকে হারিয়ে সুপার এইটে দক্ষিণ আফ্রিকাকে পরাজিত করা, ইংল্যান্ডের মাটিতে ইংলিশদের পরাজিত করা কিংবা ঘরের মাটিতে শ্রীলংকাকে দু-দু'বার ধরাশায়ী করা, এর সবই কিন্তু টুকরো টুকরো স্মৃতি। তবে সিরিজ জয়ের ঘটনা যে নেই তা কিন্তু নয়। জিম্বাবুয়ে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো দলকেও পর্যুদস্ত করা গেছে। কিন্তু দলগুলো অপেক্ষাকৃত দুর্বল হওয়ায় তাতে যেন ঠিক মন ভরেনি দেশবাসীর! এবার শক্তিধর নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে পূর্ণ স্বাদ আস্বাদন করল বাংলাদেশ। আর এই জয়ের অনেকটাই এসেছে আমাদের বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানের হাত ধরে।





বিশ্ব ক্রিকেটের মানচিত্রে দোর্দন্ড প্রতাপেই ঢুকে পড়ছে জেলা শহর মাগুরার নাম । সেটা যে সাকিব আল হাসানের কল্যাণেই সেটা তো আর ভেঙে বলতে হবে না। এ প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখা ভালো, ক্রিকেটে কিন্তু কেউ বিখ্যাত হতে শুরু করলেই সেই তারকাদের সঙ্গে সঙ্গে তাদের নিজের শহর নিয়েও অল্প-বিস্তর গবেষণা শুরু হয়ে যায়। আইসিসি ওয়ানডে র‌্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের সাকিব আল হাসান শীর্ষ অলরাউন্ডারের হওয়ার দিনটিতেই ভীনদেশ থেকে বাংলাদেশী ক্রিয়া সাংবাদিকদের কাছে ফোন- ‘আচ্ছা তোমাদের সাকিবের যে শহরে জন্ম, সেটি আর কি কি কারণে বিখ্যাত?’ সেদিন একটু লজ্জাই পেয়েছিল বাংলাদেশী ক্রিয়া সাংবাদিকরা । মাগুরা কি কারণে বিখ্যাত, সেটি একজন বিদেশির কাছে ঠিকঠাক মতো বলতে না পারার সংকোচ বা লজ্জা তো থাকবেই। তবে ঠাট্টাচ্ছলে সেই লজ্জা দূর করে দিয়েছেন সাকিব নিজেই, ‘মাগুরা কি কারণে বিখ্যাত? কেনো আবার, আমার জন্যে!’ সাকিব আল হাসান এমনই। এত বড় তারকা, আকাশচুম্বী খ্যাতি- কোন কিছুই নিজ ভূবন থেকে একেবারে সরিয়ে নিতে পারেনি সাকিবকে।



বাংলাদেশের হয়ে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ সাকিব খেলেছিলেন ২০০৬ সালের আগস্ট মাসে, জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে। বাঁহাতি খেলোয়ার সাকিব মূলত বা-হাতি স্লো অর্থডক্স বোলার। বিকেএসপি অর্থাৎ বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সেখান থেকেই উঠে আসা ক্রিকেটের রাজ্যে। সাকিবের শৈশবের কথা বলতে গেলে একটা মজার বিষয়ই বলতে হয়, সেটা হচ্ছে খেলাধুলার হিসেবে সাকিবের পরিবারে কিন্তু ফুটবলের চলই ছিলো বেশী। সাকিবের বাবা তো একসময় রীতিমতো খুলনা ডিভিশনেই ফুটবল খেলতেন। সেখানে সাকিবের ক্রিকেট খেলাটি একটু ব্যতিক্রমই বটে। কিন্তু পাড়ার ক্রিকেট দলের হয়ে সেই ইসলামপুর পাড়া কাবে স্থানীয় একজন ক্রিকেট আম্পায়ার সাদ্দাম হোসেনের নজরে পড়েন সাকিব। জীবনের মোড় বোধহয় সেদিন থেকেই ঘুরেছিলো। এর আগেও টেপ দিয়ে জড়ানো টেনিস বলের ক্রিকেট খেলাতে সাকিব প্রায়ই এর-ওর হয়ে খেলতেন আর অবশ্যই ব্যাটিং আর বোলিং এর জাদুতে চমৎকৃত করতেন মাগুরার সেইসব পাড়াগাঁর দর্শকদের।



সেই টেপ জড়ানো টেনিস বল ছেড়ে সত্যিকার ক্রিকেট বলে যেদিন সাকিব খেললেন, সেটা ছিলো স্থানীয় মাগুরা ক্রিকেট লীগ এ সাকিবের প্রথম খেলা। ইসলামপুর পাড়া ক্রিকেট দলের হয়েই জীবনের প্রথম উইকেটটি সাকিব নিলেন সত্যিকারের ক্রিকেট বলে বোলিং করে! সেই ক্ষণটিকেই বলা যেতে পারে বিশ্বের সেরা অলরাউণ্ডার সাকিব আল হাসানের ক্রিকেট জীবনের শুরুর গল্প। সেই সাকিব আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তার জীবনের প্রথম উইকেটটি পেয়েছিলেন সাউথ আফ্রিকার বিরুদ্ধেই বল করে। আর আজ সাকিব এখন সারা বিশ্বের সেরা অল রাউণ্ডার।



২০০৮ সালের মধ্যেই সাকিব তার বোলিং আর ব্যাটিং এর কীর্তিতে বাংলাদেশ দলে পোক্ত আসনটি দখল করে ফেলেছিলেন। অনুর্ধ উনিশ দলে খেলেছিলেন তারো আগে। তবে এই খেলার পেছনে একটি গল্প আছে। নড়াইলে একটা একমাসের ক্রিকেট প্রতিভা অন্বেষণের প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে সাকিব ছিলেন। তো একমাসের ক্যাম্পেই সবার নজর কেড়েছিলেন সেদিনের সেই মাগুরার বালকটি। এরপর সাকিবকে তারা বিকেএসপির ৬ মাসের একটা ট্রেনিং কোর্সের জন্য নির্বাচিত করেন। যদিও সাকিবের বাবা চাইছিলেন না পড়াশোনার ক্ষতি করে সাকিব সেখানে খেলাধুলা নিয়ে সময় নষ্ট করেন। তখন বিকেএসপির একজন প্রশিক্ষক আশরাফুল ইসলাম বাপ্পি সাকিবের বাবাকে বুঝিয়ে শুনিয়ে রাজী করিয়েছিলেন। ধন্যবাদ আশরাফুল ইসলাম বাপ্পি-কে। নইলে কী আর আমরা আজকের সেরা অলরাউণ্ডার এই সাকিব আল হাসানকে পেতাম!



এরপরে বিকেএসপিতেও সাকিব ভালো করলেন, এই সময় হঠাৎ করেই সুযোগ আসলো অনুর্ধ ১৫ তে খেলার। তাও আবার সুযোগ মিললো নিয়মিত যে খেলোয়াড় তার পরিবর্তে। এরপরে আর থেমে থাকতে হয়নি সাকিবকে। অনুর্ধ ১৫ এর পরে অনুর্ধ ১৭ তারপরে অনুর্ধ ১৯! এরপরে সরাসরি বাংলাদেশের জাতীয় দলে।



বর্তমানে বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান ‘দ্য উইজডেন’ ক্রিকেট ম্যাগাজিনের পক্ষ থেকে ২০০৯ এর সেরা টেস্ট ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছিলেন।সাকিবের যোগ্য স্বীকৃতিটা তিনি সেদিনই পেয়েছিলেন যেদিন তিনি একদিনের ক্রিকেটে বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডারের মর্যাদা অর্জন করেছিলেন। এরপর অনেক দিন পেরিয়ে গেছে। সাকিবও পরিণত হয়েছেন ক্রিকেটীয় ব্যাকরণে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য গর্ব নিয়ে এসেছেন তিনি। বিশ্ব ক্রিকেটে যেখানে বাংলাদেশের অবস্থান অনেকটাই নিচের দিকে সেখানে সাকিব নিজেকে নিয়ে গিয়েছিলেন বিশ্ব সেরাদের সারিতেও অনেক উপরের দিকে। এখনো আছে তার সেই অবস্থান। সময়ের ব্যবধান আর ক্রিকেটের পরিবর্তনেও তিনি অপরিবর্তীত। সব্যসাচী এ ক্রিকেটারকে নিয়ে বাংলাদেশ স্বপ্ন দেখছে আরো অনেক কিছু অর্জনের।



সাকিবের ক্যারিয়ারে প্রথম পরিবর্তন আসে এ বছরই। ওয়েস্ট ইন্ডিজে মাশরাফির ইনজুরিতে অধিনায়কত্বের সুযোগ পেয়ে এমনভাবে দল পরিচালনা করলেন যে, ভয়াবহ সাকিব বিদ্বেষীও তখন তার নেতৃত্বের পক্ষে ভোট দিলেন। একই দৃশ্যপটের পুনরাবৃত্তি হলো ঢাকায়, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সামনে থেকে বুক চিতিয়ে নেতৃত্ব দেওয়া বলতে যা বোঝায়, তার শতভাগ প্রদর্শনী হলো সাকিবের ব্যাট-বলে, দল পরিচালনাও। বদলি অধিনায়ক হিসেবে কাজ চালিয়ে দলকেও জয়ের ধারায় নিয়ে আসলেন তিনি। দেখা গেছে



অধিনায়কত্ব পেলে সাকিবের ব্যাট-বলও যেন জ্বলে ওঠে একই ধারাবাহিকতায়। টেস্ট এবং ওয়ানডে দুই ক্ষেত্রেই অধিনায়কত্বের সময় সেরা পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন তিনি। ওয়ানডেতে যে ২৯ ম্যাচে তিনি অধিনায়কত্ব করেছেন সেখানে ৩৭ দশমিক ৩৩ গড়ে তার রান ৮৯৬। ক্যারিয়ারে পাঁচ সেঞ্চুরির তিনটিই এসেছে এ সময়ে। সেখানে অধিনায়ক নন, এমন ৬৯ ম্যাচে তার রান ৩৩ গড়ে ১৭৮২।





টেস্টে তার ক্যারিয়ারের একমাত্র সেঞ্চুরি করেছেন অধিনায়কত্বের দায়িত্ব নিয়ে। আট ম্যাচে অধিনায়ক হিসেবে তার রান ৩৮ দশমিক ৪০ গড়ে ৫৭৬। অন্যদিকে অধিনায়ক নন, এমন ১৩ ম্যাচে তার রান ২৬ দশমিক ২১ গড়ে ৬০৩। টেস্টে বোলিংয়ে অধিনায়কত্বের আট ম্যাচে সাকিবের উইকেট ৩৫টি। সেখানে বাকি ১৩ ম্যাচে তার উইকেট মাত্র ৪০টি।

যদিও এসমস্ত রেকর্ডের কথা জিজ্ঞেস করলে সাকিব কিন্তু ঠিকঠাকমতো সব বলতে পারবেন না। বাবা-মা-বোন এবং নিকটাত্মীয়রা সবাই এখনও মাগুরায় থাকেন। তাই ছুটি পেলে সাকিবকেও ছুটতে হয় চেনা শহরে। এতদিনের সখ্য। অথচ শৈশবের প্রথম স্কুল কোনটি- তা মনেই করতে পারেন না সাকিব, ‘বিকেএসপিতে ভর্তি হওয়ার আগে মাগুরায় তিন-চারটা স্কুলে পড়েছি। কিন্তু প্রথম কোনটা, মনে করতে পারছি না। সাকিব বলেন- ‘শুধু পুলিশ লাইন স্কুলের কথা মনে আছে। তবে ওটা প্রথম না। রাতের দিকে একবার যদি ফোন করেন... প্লিজ’। বোঝেন এবার!

কথা মনে হচ্ছে সাকিব আল হাসান বুঝি একটু নাক উঁচু। কিন্তু আসলে তার কথা বলার ভঙ্গিটাই এমন। সাকিবের সারল্য এ যুগের যে কোন উঠতি বয়সী তরুণের মতই। উচ্ছলতার চাইতে বেশি আছে বিশ্বকে জয় করার অদম্য ইচ্ছা। স্বপ্ন নয়। সমবয়সীদের তুলনায় এই একটি ব্যাপারে পুরো উল্টো সাকিব,‘স্বপ্ন? না ভাই, আমি স্বপ্ন দেখি না।’ অবশ্য ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরুর দিন থেকে আইসিসি র‌্যাংকিংয়ের শীর্ষে উঠে যাওয়া তারপর ওয়েস্ট ইন্ডিজ জয় পর্যন্ত সময়টাকে ‘স্বপ্নযাত্রা’ মানতে আপত্তি নেই সাকিবের,‘সত্যি বলতে কি জীবনে কোনদিন ভাবিই নি এটা করবো, ওটা করবো। তবে ক্রিকেট খেলে যে পর্যায়ে এসেছি, এটাকে স্বপ্নের মতোই মনে হয়’।

তবে একটা স্বপ্ন কিন্তু দেখেন আমাদের চ্যাম্পিয়ন সাকিব আল হাসান। নিজের ক্যারিয়ার আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশ- দুটেকেই আরো অনেক উঁচুতে দেখতে চান তিনি। তবে ইংরেজি সাহিত্যের স্নাতক শিক্ষার্থী সাকিবের প্রথম চাওয়া কিন্তু ক্রিকেটকে ঘিরে নয়, ‘একদিন যেন ভালোমানুষের রোল মডেল হতে পারি। মানুষ যেন বলে, মানুষটা বড় ভালো ছিলো’।



















মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৫:৪৪

নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: মাগুরা বিখ্যাত তার সুমিষ্ট গুড়ের কারনেও। সেজন্য খেলায় বিজয় উপহার দিয়ে প্রান ভরিয়েছে সাকিব।অভিনন্দন!

১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৫:৪৯

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: হা হা ধন্যবাদ। বাংলাদেশী সাংবাদিকরা এই তথ্যটি জানতেন না।

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৫:৫৪

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: তথ্য বহুল পোষ্ট।


সাকিবকে যেন ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক উ রাখা হয়। ভারপ্রাপ্ত হিসেবেই সে বেশী সফল।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৬:০০

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: কি জানি ! !

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৫:৫৯

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: নেশায় ডুবে যেতে চাই - বিজয়ের,
আর যেই আঙুলে বিজয় দেখায়, বুকে টানি, উল্লাসে হাত ধরে নৃত্য করি

১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৬:০১

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: খুব সুন্দর বলেছেন স্বদেশ হাসনাইন ।

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৬:৩২

নাফিস ইফতেখার বলেছেন:

১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৬:৪৪

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: বিজয়ের মুহূর্তগুলো সবসময় উৎসাহ জোগায়।
অনেক ধন্যবাদ নাফিস ভাই।

৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৬:৩৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: দারুন লেখা +++

১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৬:৪১

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই।

৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৬:৫৭

ফাহরুখ খান বলেছেন: We love SHAKIB.

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:২৪

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: আমরা সবাই।

৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৮:০২

সত্যচারী বলেছেন: সাকিব এদেশের গর্ব বলতে বাধা নেই, তবে ওকে যতদিন ভারপ্রাপ্ত রাখা হবে, ততদিন ভালোই খেলবে বলে আশা, ক্যাপ্টেন হলেই চুপসে যাবার সম্ভাবনা আছে

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:২৭

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: কে জানে !

৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৮:৪৭

মাহমুদ ইব্রাহীম বলেছেন: বেষ্ট অফ লাক সাকিব.........। ধন্যবাদ লেখক :)

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:২৮

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:০৬

কবি ও কবিতা বলেছেন: মাগুরা বিখ্যাত তার সুমিষ্ট গুড়ের কারনেও। সেজন্য খেলায় বিজয় উপহার দিয়ে প্রান ভরিয়েছে সাকিব।অভিনন্দন!

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:২৫

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: অভিনন্দন সাকিব।

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:২২

এস.বি.আলী বলেছেন: সুন্দর পোস্ট আর লেখনি। ধন্যবাদ লেখককে। ‘একদিন যেন ভালোমানুষের রোল মডেল হতে পারি। মানুষ যেন বলে, মানুষটা বড় ভালো ছিলো’। কথাটা বড় ভালো লাগল...
সামান্য সংশোধনঃ প্রথম প্যারায় উইকেটের হিসাবে গড়মিল(১ম ম্যাচে ৪+৩য় ম্যাচে ২+৪র্থ ম্যাচে ৩+ ৫ম ম্যাচে ২ =১১ উইকেট)।
ধন্যবাদ।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:২৭

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: ধন্যবাদ।

সংশোধন করে দিলাম।

১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৫১

জুবায়ের হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য। অনেক কিছুই জানলাম।

সাকিব ভারপ্রাপ্ত হিসেবেই ভালো! মাশরাফিকে বিশ্বকাপ অধিনায়ক করা হোক, সে খেলতে না পারলে সাকিবকে ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক করা হোক। তারপর আমরা দেখিয়ে দেব :)

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:২৭

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: আমরা দেখিয়ে দেব

১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৯

আলিম আল রাজি বলেছেন: চমৎকার লাগলো লেখাটা, মুন্না দা...

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:২৭

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: ধন্যবাদ রাজি।

১৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:০৭

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
বাংলাদেশ দলে আন্তর্জাতিক মানের খেলোয়ার বলতেই সাকিব ও তামিম। সাকিব তার ক্রীড়া নৈপূণ্যে ইতিমধ্যে তার স্থান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ভালোভাবেই গড়ে তুলে তুলেছেন। এখন তার অবস্থান সুদৃঢ় ও ঘটে যাওয়া ত্রুটি গুলো সংশোধনের পালা।
আর তামিমকে ও তার প্রতি দেশবাসীর প্রত্যাশার উপযুক্ত জবাব দেয়া চাই।
আমার প্রিয় এই দুইজন সহ বাংলাদেশের সকল ক্রিকেটারদের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা। তোমাদের সাফল্যে পুরো জাতির একত্রিত হবার ইচ্ছা বারবার.......!

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:২৭

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: তোমাদের সাফল্যে পুরো জাতির একত্রিত হবার ইচ্ছা বারবার......

১৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:১৬

আব্দুল্লাহ (রাইয়ান) বলেছেন: বেস্ট ওফ লাক সাকিব আল হাসান।
তোমার দিকে তাকিয়ে আছে তোমার দেশ, মাটি, মা।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:৩১

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: সাকিব তোমার দিকে তাকিয়ে আছে তোমার দেশ, মাটি, মা।

ধন্যবাদ রাইয়ান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.