নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জন্মিলে মরিতে হইবে

জ্যাকেল

ব্যাথার প্রকাশ শুধু কান্নাতেই যে হয় তা নহে। হাসিতেও ব্যাথা লুকিয়ে থাকিতে পারে। - ! ২০০৮

জ্যাকেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

লন্ডন আমেরিকা মুসলমানেরা বাড়ছে | সম্ভবত ২০৬০ সাল থেকে বিশ্বে মুসলমানেরা হবে বৃহ্ৎ ধর্মীয় জনগোষ্টী

২৬ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:০২





গুগলে সার্চ করে দেখেনঃ
fastest growing religion in united kingdom
fastest growing religion in united states
fastest growing religion in asia
fastest growing religion in india
fastest growing religion in china
fastest growing religion in france
fastest growing religion in the world

খুবই দুঃখজনক হইলেও সত্য যে মুসলমানেরা সংখ্যায় খুবই দ্রুত হারে বেড়ে যাইতেছে। ইসলাম বিদ্বেষী ভাইদের উদ্দেশ্য করেই আমি আসলে এই আর্টিকেল খানা লিখতেছি।
উনাদের কেহ কেহ এই কথা বলতেছেন যে ইসলামের সংখ্যা বাড়তেছে এর কারন হইল-
১। ইসলাম কেহ কেহ ত্যাগ করতে সাহুস করে না
২। মুসলমান মেয়েরা অধিক হারে সন্তান জন্ম দেয়
৩। , , আর খুঁজে পাওয়া যাইতেছে না

পশ্চিমা সেকিউলার মিডিয়া ও উহাদের বিষ্টাখোর থার্ড ক্লাস মিডিয়া (লাইক বাংলাদেশের মেইনস্ট্রিম মিডিয়া) ইসলামের বিরুদ্ধে যতই কালি মাখাক না কেন বাস্তবে দেখা যায় যে উহাদের অপ প্রচার শাপে বর হইয়া যাইতেছে। হাজার হাজার ক্রিশ্চিয়ান/জিউ/হিন্দু/বৌদ্ধ ইসলামের কালি নিয়ে নাড়াচাড়া করতে গিয়ে আবিস্কার করে ফেলে ইসলামের শাশ্বত সৌন্দর্য।
পশ্চিমা বুদ্ধিজীবী ও তাদের শিষ্যুরা এখনো প্রচার করে ইসলাম তরবারি দ্বারা বিস্তৃত হইয়াছে। অথচ শত শত বছর ভারতে শাসন করার পরেও ভারতের অধিকাংশ জনগণ হিন্দু থেকে যায়, ঐ দূর প্রাচ্যের কোটি কোটি মানুষ মুসলমান হইয়া যায় যেইসব দেশে আদতে কখনো কোন মুসলিম আর্মি নামেনি।

ইসলাম যে মহান ও সত্য ধর্ম তা খুব সহজেই বুঝা যায় যেমন দেখেন আমাদের আযানে কি বলা হয়-

আল্লাহ মহান
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন মাবুদ নেই

আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদ (সঃ) আল্লাহর প্রেরিত দূত
প্রার্থনায় এসো
এসো কল্যাণে

আল্লাহ মহান
আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই

এত সুন্দর ও চমৎকার বাক্যগুলো থেকেই মনে হবে যে এই ধর্ম সুন্দর, এই ধর্মই মানবতার জন্য, এই ধর্মই ইশ্বর প্রেরিত ও অনুমোদিত ধর্ম।
https://youtu.be/ER0-7672uLI

মুসা আঃ ছিলেন কঠোর, বনী ইসরাঈল জাতিকে লাইনে আনা সম্ভব হয়নি মিরাকল সমুহ + কঠোর সব শাস্তি দিয়েও। ঈসা আঃ ছিলেন সফট, শুধুই সত্য সুন্দরের বাণী প্রচার করেছিলেন তিনি। ফলঃ তাকে ক্রুশবিদ্ধ করার পরিকল্পনা করে ইয়াহুদীরা। (অবশ্য আল্লাহ তাকে সেইভ করেন)

মানব ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে হযরত মুহাম্মাদ সাঃ ছিলেন মৃদু হাসী মানুষ। তিনি উচ্চস্বরে কখনো হাসেন নি। খুবই ন্যায়পরায়ণ মানুষ ছিলেন তিনি, অথচ তিনি ছিলেন একজন সেনাপতি!

আল্লাহ হজরত মুহাম্মাদ সাঃ কে একই সাথে কোমলতা (ঈসা আঃ) ও কঠোরতা (মুসা আঃ) দিয়ে পাঠিয়েছিলেন। আর এই সুযোগে পশ্চিমের মিডিয়া আর তার লেজুড়েরা ইসলামের ওপর কালিমা লেপন করার চেস্টায় রত থাকে। কিন্তু আল্টিমেইটলি কি হচ্ছে?

https://www.youtube.com/watch?v=Or7pwR60ilE
https://www.youtube.com/watch?v=oG9Aa49X1ww
https://youtu.be/U3ahyLqswco

People plans god laughs!

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:২৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভালো একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন। কিন্তু এই পোস্ট সম্ভবত আপনি এখানে বেশীক্ষণ রাখতে পারবেন না।

২৬ শে আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০০

জ্যাকেল বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ, ধরে রাখতে পারব না বলতে যদি ইসলাম বিদ্বেষি মন্তব্য সমুহকে তবে আমি ন কেয়ার! মডু এই পোস্ট ব্যান করার কারণ দেখতেছি না।

২| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:৫২

জুল ভার্ন বলেছেন: মুসলমান বাড়ছে কিন্তু মুসলমানরা ইসলামের ঈমান আকীদা, ইসলামি বিধি বিধান কি ছহীহ ভাবে মেনে চলছে?

২৬ শে আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৬

জ্যাকেল বলেছেন: বড় কথা হইতেছে মানুষ কোরআনের কাছে আসতে পারতেছে কি-না। যদি কোরআন পড়া শুরু করে তবে যে কেহ সুন্দর শাশ্বত ইসলামের আলো নিজেই খুঁজে নিবে।
আসলে একজন সাধারণ মানুষ ছহি/শুদ্ধ ইসলাম জানা কিংবা পালন করা সম্ভব না। পারফেকশন এক্সিস্ট করে না কিন্তু আধ্যাত্মিক লাইনে আপনি খোদাতাআলার নিকট পারফেকশনের লাইনে হাটতে পারতেছেন।
আদি ইসলামে জেহাদ ছিল, জোর জবরদস্তি ছিল না। মানুষকে তার স্বাধীন ধর্মমত পালন না করতে যে শক্তি বাধ্য করে সেটাকে তাগুত বলা হইয়াছে। জিহাদ করতে হয়েছিল সেই তাগুত শক্তির বিরুদ্ধে!

৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৩

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: ইসলাম ধর্ম।

২৬ শে আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪১

জ্যাকেল বলেছেন: বুঝতে পারতেছি না কি এমন কমেন্ট করলেন যে আমি গুঢ়ার্থ বাহির করতে ব্যর্থ হইলাম।

৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আজানের কথাটি সত্যি সুন্দর। তবে জনসংখ্যায় মুসলিম কমিউনিটি বৃদ্ধি পাবার কিন্তু অন্য কিছু ব্যাখ্যাও আছে। আপাতত আমি সেদিকে যেতে চাইছি না। আমি এই কাজটি আপনার পোস্টের মূল প্রতিপক্ষরাই সুন্দর যুক্তি দিয়ে করুক। আপনার পোস্টে আগত একটি কমেন্ট দেখে হাসি আসল। যৌক্তিক মানসম্মত যে কোন পোস্টই প্রথম পাতায় থাকার অধিকার রাখে। চিন্তা চেতনার দৈন্যতা নিয়ে ধর্মের প্রচার যারা করে তারা আসলে সমাজের জন্য ক্ষেত্র বিশেষে ক্যাটকাস গাছে পরিনত হয়।

পোস্টটি যদি আরো একটু সময় নিয়ে লেখা যেত তাহলে আরো বেশি আলোচনার সুযোগ থাকত। আপনি যদি পৃথিবীতে মুসলিম কমিউনিটি বৃদ্ধি পাবার ধর্মীয় কারনের পাশাপাশি সামাজিক কারনগুলও ব্যাখ্যা করতেন তাহলে মূল বিষয়টি পরিষ্কার হতো। মুসলিম কমিউনিটি বৃদ্ধি পাচ্ছে বেশ কিছু কারনে। এর মধ্যে অন্যতম হলোঃ

১) মাইগ্রেশন
২) জন্ম নিয়ন্ত্রনে অনিহা ( হাতের কাছে উদহারন হিসাবে রোহিঙ্গা কমিউনিটিকে দেখতে পারেন। এই রোহিঙ্গা কমিউনিটির একটা বড় অংশ মোটামুটি বর্বর মানসিকতার। এটাকে আপনি ধর্মীয় ভাবে না দেখে জাতিগত এবং অঞ্চলগত বৈশিষ্ঠ্য হিসাবে দেখুন। এর সাথে যুক্ত হয়েছে ধর্মীয় বিধি বিধান। বিভিন্ন অশিক্ষিত এবং শিক্ষিতের নামে আদতে অশিক্ষিত টাইপ মোল্লাদের প্ররোচনায় এবং অপব্যাখ্যায় জন্ম নিয়ন্ত্রনকে প্রায় হারামের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এমন কি এরা বিভিন্ন স্ত্রীর কাছে যাওয়ার সময় নুন্যতম নিরাপত্তামূলক কোন ব্যবস্থা গ্রহন করে না। ফলে বর্তমানে কক্সবাজার অঞ্চলে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে এইডস আক্রান্ত বিভিন্ন রোগীর সংখ্যা প্রচুর বৃদ্ধি পেয়েছে। কিছুদিন আগে জনৈক এইডস আক্রান্ত রোহিঙ্গা বিভিন্ন ক্যাম্পে গিয়ে বিয়ে করে বহু নারীকে এইডস আক্রান্ত করেছেন। বিয়ের নামে এই ধরনের অবাধ যৌনাচারকে বৈধতা দেয়ার ফলেও ক্ষেত্র বিশেষে মুসলিম জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটা অপ্রিয় হলেও সত্য।)

৩) সামাজিক বৈষম্যহীনতার কারনে। - ইসলাম ধর্মের অন্যতম গুরুত্বপূর্ন বৈশিষ্ঠ্য হলো বৈষম্যহীনতার প্রতি গুরুত্ব। ফলে সাদার সাথে কালোর, ধনীর সাথে গরীবের, জাত পাত ইত্যাদির আদতে কোন ভুমিকা ইসলাম ধর্মে নেই। এই কারনে বাংলাদেশ একটা সময় ইসলাম যেমন সবচেয়ে প্রসার ঘটেছে তেমনি আফ্রিকান বিভিন্ন দেশগুলোতেও ইসলামের প্রচার ও প্রসার ঘটছে। পাশাপাশি আপনি লক্ষ্য করলে দেখবেন, উন্নত বিশ্বে শিক্ষিত সমাজে নারীদের মধ্যে ইসলামের গ্রহনযোগ্যতা বৃদ্ধি পেয়েছে। কারন আপনি যদি এই বিষয়ে পড়াশোনা করেন তাহলে দেখতে পাবেন - অন্যান্য ধর্মের তুলনায় ইসলামে মোটামুটি নারীদের তুলনামুলক বেশি সম্মান ও স্বাধীনতা দিয়েছে। নারী যে শুধুমাত্র ভোগ্য পন্য নয়, এটা ইসলামি শিক্ষার অংশ। এখানে কিছু বিতর্কিত টপিক আছে, সেইগুলো উক্ত সময়ের কনটেক্সট হিসাবে বাদ দিলে মোটামুটি এটাই বাস্তব।

এছাড়া আরো অনেক বিষয় আছে। আমার ব্যক্তিগত চাওয়া হচ্ছে - মুসলিম জনগোষ্ঠি যেন পড়াশোনা করে। তারা ধর্ম, বিজ্ঞান সব নিয়ে পড়াশোনা করবে। দিন শেষে মুসলিম বা অমুসলিম হবার চাইতে গুরুত্বপূর্ন বিবেকবান মানুষ হওয়া, নিজের বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগানো। বিবেক ও বুদ্ধির কারনেই - মানুষকে আশরাফুল মাখলুকাত বলা হয়েছে।

আলোচনা করব না করব না দেখেও বেশ কিছু প্রসঙ্গ টেনে ফেললাম। আশা করি পোষ্টে যৌক্তিক আলোচনা হবে। আশা করি আলোচনার নামে মুসলিম কমিউনিটির উপর ক্ষোভের কারনে কেউ কোন অশালীন বা অগ্রহনযোগ্য কোন শব্দ ব্যবহার করবেন না।

২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:১৩

জ্যাকেল বলেছেন: এছাড়া আরো অনেক বিষয় আছে। আমার ব্যক্তিগত চাওয়া হচ্ছে - মুসলিম জনগোষ্ঠি যেন পড়াশোনা করে। তারা ধর্ম, বিজ্ঞান সব নিয়ে পড়াশোনা করবে। দিন শেষে মুসলিম বা অমুসলিম হবার চাইতে গুরুত্বপূর্ন বিবেকবান মানুষ হওয়া, নিজের বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগানো। বিবেক ও বুদ্ধির কারনেই - মানুষকে আশরাফুল মাখলুকাত বলা হয়েছে।

এই বিবেক বুদ্ধির ব্যাপারটা আমার নজর কেড়েছে। আমাদের আলেম ওলামা থেকে শুরু করে খোদ ব্লগের অনেক মানুষ আছেন যাদেরকে জ্ঞানী গুনী মানুষ বলে জানি কিন্তু এই জায়গায় এসে উনাদের মধ্যে বৈচিত্রময় তৎপরতা লক্ষ্য করা যায়।
উনারা ভয় পান যে ঈমান চলে যাবে যদি শরিয়া মোতাবেক না চলি। যেমন নামাজের রাকআত নিয়ে কিংবা ওযু/গোসল/জানাযা ইত্যাদি নিয়ে মাজহাব/হাদীস না মানার কথা কেহ বললে।
ব্যাপারটা এমন যে সামনের দিকে পিঁপড়া চলে যাইতেও খবর আছে আর পেছন দিকে হাতি গেলেও ব্যাপার না।
আর একটু স্পষ্ট করি-
আল্লাহ বলেছেন সম্পদ ব্যয় করতে (এতিম/অভাবীদের বিশেষত)। প্রচলিত ইসলামে কিন্তু আপনি এই ব্যাপারে পাইবেন মসজিদে দান সদকা করতে, মাদ্রাসায় দান করতে বলা হবে অথচ ইসলাম পরিস্কার ভাবে নির্দেশনা দিয়েছে (বাধ্য করেনি) সম্পদ জমিয়ে না রেখে পরিবার, আত্মীয় ও সমাজের জন্য তা দিয়ে উপকার করতে।
সুরা আল হুমাজাহ এ আল্লাহ ক্লিয়ারকাট বলে দিয়েছেন একে অপরকে উপহাস করা চরম অপরাধ, গীবত করা খুবই খারাপ কাজ। এই ধরণের কাজ করতে থাকলে তাকে ডাইরেক্ট জাহান্নামে ফেলে দেওয়া হবে।
বাস্তবে দেখেন লোকেরা নামাজ পড়ে, দাঁড়ি রাখে, টুপি লাগায় আর ইচ্ছেমত একে অপরের বদনাম করে, ধন সম্পদ বৃদ্ধি এইগুলা নিয়া পেরেশান থাকে, গণনা করে দেখে কেমন বৃদ্ধি পাইল।
আমার ধারে কাছে এমন মানুষ আছেন যিনি জুলুম করে কিংবা ঠকিয়ে দর দাম করে অন্যের থেকে জয়ী হইতে চান ক্রমাগত অথচ পীরের মুরিদান। পীর নাকি উনাকে জান্নাতে নিয়া যাইবে, জাস্ট ৫ ওক্ত ফরজ নামাজ ঠিকঠাক পড়তে পারলেই হইল।
মানুষ নিজের বিবেক বুদ্ধিকে ওয়েরহাউজে লক করে হুজুরদের ব্রেইনের ওপর ভরসা করে জান্নাতের ভ্যালীতে যাইতে চাহেন। অথচ আল্লাহ তাঁকে এই বিবেক বুদ্ধি দিয়েছিলেন ব্যবহার করে নিজকে প্রমাণ করার জন্য। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলে দিয়েছেন- তিনি দেখতে চান আমাদের মধ্যে কে কে কর্মে শ্রেষ্ট।
কুরআন ভিত্তিক দ্বীন আপনে পালন করতে পারবেন কোন রাষ্ট্রীয়/সামাজিক সংযোগ ছাড়াই। মানে খিলাফাত লাগবে না, মসজিদ লাগবে না। তাই বলে এইগুলা অস্বীকার করছি না। জাস্ট বলিতে চাচ্ছি যে ইসলাম এমন মহান এক ধর্ম যে আপনি শুধু ইচ্ছে করলেই হইল, সৎ জীবন যাপন করার সিদ্ধান্ত নিতে হবে আর সিম্পল লাইফ লিড করতে হবে তবেই জীবন হয়ে ওঠবে সিরাত আল মুস্তাকিমের জীবন।
আমি আরো কিছু জিনিস যোগ করি,
একজন মুসলমান যদি নিজের বিবেক বুদ্ধি ব্যবহার করতে শেখে তবে সে তাকওয়ার উন্নত স্তরে আরোহণ করতে পারবে খুবই সহজে। যেমন সুরা আল ফাতেহার অর্থ হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে, উপলদ্ধি করতে হলে ইউনিভার্স-কসমোলজি জানতে হবে(১ম আয়াহ), জেনেটিক্স-বায়োলজি-ইভ্যুলুশন জানতে হবে(২য়), ফিজিক্স এবং কেমিস্ট্রি জানতে হইবে (৩য়)


আর কথা বাড়াচ্ছি না। শুধু এক লাইনের উত্তর দিতে গিয়ে আমার রাত বারোটা বাজার দশা। দেখি সময় করে যৌক্তিক আলোচনার চেস্টা করব।

শুভকামনা জানাই আমার পয়েন্ট-টি পিক করতে পারার জন্য।

৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৪৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ভালো সংবাদ।
তবে শুধু সংখ্যায় বাড়ার চেয়ে মানে বাড়াটা বেশী জরুরী।

৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:০৬

জ্যাকেল বলেছেন: নিশ্চয়ই ভাই।

৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৪৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর@ এই পোস্টে কি এমন আছে যে সরিয়ে নিতে হবে?

কাল্পনিক_ভালোবাসা @ সহমত।

জ্যাকেল @ আগামী কয়েক দশকে মুসলিম জনগোষ্ঠী যে বিশ্বের সর্ববৃহৎ জনগোষ্ঠীতে পরিণত হতে যাচ্ছে বিষয়টা লেখা পড়া জানা প্রায় সব মুসলিমই ইতিমধ্যে জেনে থাকবেন বলে আমার ধারণা। গত কয়েক বছর ধরে মুসলিম বিশ্বে এই নিউজটা একটা ভাইরাল বিষয়। আর এর পিছনে বেশকিছু কারণ রয়েছে, যার কিছুটা "কাল্পনিক_ভালোবাসা" ভাই উল্ল্যেখ করেছেন।
অন্য ধর্মের মানুষ নিজ নিজ ধর্ম ত্যাগ করে দলে দলে ইসলাম গ্রহণ করছে যে কারণে মুসলিম জনগোষ্ঠি দ্রুত বর্ধনশীল হচ্ছে বিষয়টা মোটেও তেমন নয়, তবে বর্তমানে অন্য যে কোন ধর্মের চেয়ে ইসলামের প্রচার, প্রসার এবং উন্মাদনা সবচেয়ে বেশি এটা অবশ্য সত্য।
ধন্যবাদ।

৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:১৮

জ্যাকেল বলেছেন: আপনার সাথে দ্বীমত করা উচিত না তবে আপনাকে একটা কথা না বললেই নয় সেটা হল- ইসলাম বিশ্বে সবচেয়ে বর্ধনশীল ধর্ম এর কারন মিশনারি প্রচার নয়, এর কারণ বুক অফ গড। প্রধান কারণ আমাদের মুসলমানদের জন্মহার হইলেও পশ্চিমা বিশ্বে আসলে কনভার্সন অনেক বেশি হইতেছে পোস্টে উল্লিখিত কারনে। প্রমাণ চাইলে দিতে পারি।

৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪০

এমজেডএফ বলেছেন: 'ইসলাম বিদ্বেষী ভাইদের উদ্দেশ্য করেই আমি আসলে এই আর্টিকেল খানা লিখতেছি।' পোস্টের শুরুতেই এই বাক্য দেখে মন্তব্য করার ইচ্ছা ছিল না। কারণ আমি 'ইসলাম বিদ্বেষী' নই। তাছাড়া এ ধরনের বালখিল্য বিষয় নিয়ে মন্তব্য করার সময়ও নাই। তারপরও কাভা ভাইয়ের মন্তব্য দেখে আপনার আংশিক সত্য ও আংশিক মিথ্যার প্রলেপ মাখানো পোস্টে মন্তব্য করতে আসলাম।

আপনার কথামতে বিশ্বে ইসলামের সংখ্যা দিনদিন বাড়তেছে - কথা সত্য। তবে যেসব কারণে ইসলামের সংখ্যা বাড়তেছে বলেছেন সেগুলো হাস্যকর ও মিথ্যা/ভুল। যেমন:
'হাজার হাজার ক্রিশ্চিয়ান/জিউ/হিন্দু/বৌদ্ধ ইসলামের কালি নিয়ে নাড়াচাড়া করতে গিয়ে আবিস্কার করে ফেলে ইসলামের শাশ্বত সৌন্দর্য। পশ্চিমা বুদ্ধিজীবী ও তাদের শিষ্যুরা এখনো প্রচার করে ইসলাম তরবারি দ্বারা বিস্তৃত হইয়াছে। অথচ শত শত বছর ভারতে শাসন করার পরেও ভারতের অধিকাংশ জনগণ হিন্দু থেকে যায়, ঐ দূর প্রাচ্যের কোটি কোটি মানুষ মুসলমান হইয়া যায় যেইসব দেশে আদতে কখনো কোন মুসলিম আর্মি নামেনি।'

আপনি যেই আর্টিকেল থেকে মুসলমান বৃদ্ধির গ্রাফ দিয়েছেন সেই আ্রটিকেলের নামই হচ্ছে Why Muslims are the world’s fastest-growing religious group। আর্টিকেলে উল্লেখিত কারণগুলো এড়িয়ে নিজের মনগড়া কিছু কারণ উল্লেখ করেছেন। যাতে তৌহিদী জনতা আওয়াজ দিয়ে বলে "আমিন"।

বিশ্বে মুসলমানদের সংখ্যা বৃদ্ধির কারণসমূহ:
● অন্যান্য ধর্মের মানুষের তুলনায় মুসলমানদের জন্মহার অনেক বেশি।
● আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে জন্মহার বেশি। এ অঞ্চলে বেশিরভাগ মুসলিম দেশ।
● ভারতে সংখ্যাগরিষ্ট হিন্দুদের চেয়ে সংখ্যালগিষ্ট মুসলমানদের জন্মহার বেশি।
● এশিয়া ও আফ্রিকা ছাড়া বাকী বিশ্ব তথা ইউরোপ, অষ্ট্রেলিয়া, উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার সব দেশের মুসলমানেরা বহিরাগত। এসব দেশে নিয়মিতভাবে মুসলমানেরা মাইগ্রেশন হচ্ছে।
● তাছাড়া আগের মাইগ্রেট হওয়া মুসলমানেরাও উচ্চহারে জন্ম দিচ্ছে। তাই লন্ডন আমেরিকায় মুসলমানেরা বাড়ছে।

ধর্মান্তর: পশ্চিমা বিশ্বে ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলমান হচ্ছে হাতেগনা কিছু লোক। এগুলো অতি উৎসাহী কিছু মুসলমান ব্যাপকভাবে প্রচার করলেও কতজন মুসলমান আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিকভাবে ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করছে সেই তথ্য কেউ প্রকাশ করে না। তাছাড়া পশ্চিমা বিশ্বের ২য় ও ৩য় প্রজন্মের মুসলমানেরা জন্মসূত্রে পাওয়া মুসলিম নাম ব্যবহার করলেও আচার-কর্ম-সংস্কৃতি দিয়ে বিচার করলে এদেরকে মুসলমান বলা যায় না। কোনো বিদেশি মেয়ে হিজাব পড়লে আমরা 'মারহাবা মারহাবা' করি। আর কতজন মুসলমান নারী পশ্চিমা বিশ্বে গিয়ে হিজাব ছাড়লো সেই হিসাব কেউ রাখি না। কিছু পয়েন্ট অলরেডি কাভা ভাই আলাপ করেছেন, তাই সেগুলো নিয়ে আর কিছু বললাম না।

পরিশেষে শুধু এটুকুই বলবো, যারা চিন্তা চেতনার দৈন্যতা নিয়ে মিথ্যা ও মনগড়া তথ্য দিয়ে ইসলাম ধর্মকে হাইলাইট বা আকর্ষণীয় করার চেস্টা করে সত্যিকার অর্থে তারাই ইসলামের বেশি ক্ষতি করে। ইসলাম ধর্মকে শান্তির ধর্ম হিসাবে গ্রহনযোগ্য করার জন্য যথেষ্ট মাল-মশলা ইসলাম ধর্মের মধ্যেই আছে। কিন্তু আমরা ইসলামে প্রতিটি কর্ণারে ঘোরাঘুরি করলেও ইসলাম ধর্মের সফট্ কর্ণারে কেউ যাই না।

৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:২৯

জ্যাকেল বলেছেন: The main reasons for Islam’s growth ultimately involve simple demographics. To begin with, Muslims have more children than members of the seven other major religious groups analyzed in the study
[পোস্টের শুরুতেই এই বাক্য দেখে মন্তব্য করার ইচ্ছা ছিল না।]

এই বাক্য সরল ভাবে মেনশন করা। এখানে আসলে কাহাকে আক্রমণ করে বলা ছিল না। আমারই ভুল হয়েছে বলে দুঃখিত।

[আর্টিকেলে উল্লেখিত কারণগুলো এড়িয়ে নিজের মনগড়া কিছু কারণ উল্লেখ করেছেন। যাতে তৌহিদী জনতা আওয়াজ দিয়ে বলে "আমিন"।]

[ধর্মান্তর: পশ্চিমা বিশ্বে ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলমান হচ্ছে হাতেগনা কিছু লোক। এগুলো অতি উৎসাহী কিছু মুসলমান ব্যাপকভাবে প্রচার করলেও কতজন মুসলমান আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিকভাবে ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করছে সেই তথ্য কেউ প্রকাশ করে না। ]

আপনি বলতেছেন যে ইসলামের জনসংখ্যা বাড়ার পেছনে কনভার্ট আসলে খুব নিতান্ত কারণ। এও বলতেছেন যে ইসলাম ত্যাগকারীর সংখ্যা প্রকাশিত হচ্ছে না।
দুঃখজনক হইলেও সত্য আপনি সত্য লুকোচ্ছেন। ইসলাম ত্যাগকারী আপনি কি জীবনে পেয়েছেন? আমার বাস্তব জীবনে কাহাকেও পাইনি, দেশ বিদেশ কম তো আর মারিলাম না। তবে ইসলামে কনভার্টেট অনে-ক মানুষ আমি পেয়েছি। এই তথ্যের রেফারেন্স দেওয়া সম্ভব না তবে রাশান ইয়াহুদীদের একটা খবর দিতে পারি। ওইখানে শত শত ইহুদী আছেন যাহারা নিজ চাকরি, পরিজন, সমাজ থেকে বিচ্যুত হয়ে যাবেন বলে ভয়ে ইসলাম গ্রহণের ঘোষনা দিতে পারতেছেন না।
শুধু রাশার খবর দিলাম, ইসরাইলেও এমন শত শত ইয়াহুদী আছেন, ইউরোপে আছেন, আমেরিকায় আছেন মানুষ ইসলাম গ্রহণ করার ঘোষনা দিলেই তাদের ভয়ংকর বাস্তবতার মুখোমুখি হতে হবে বিধায় ইসলামে আসতে পারছেন না। (ইয়াহুদী কেবল যে না, খ্রিশ্চিয়ান আছেন বেশি) তাদের সংখ্যা কে গণনা করবে?

[পরিশেষে শুধু এটুকুই বলবো, যারা চিন্তা চেতনার দৈন্যতা নিয়ে মিথ্যা ও মনগড়া তথ্য দিয়ে ইসলাম ধর্মকে হাইলাইট বা আকর্ষণীয় করার চেস্টা করে সত্যিকার অর্থে তারাই ইসলামের বেশি ক্ষতি করে। ]
আমি মিথ্যা কি বলেছি পয়েন্ট আকারে বলেন, বরং আপনি অহেতুক মিথ্যা মিথ্যা করে যাচ্ছেন কোন স্টাট পেশ না করেই। আমার ধর্ম ইসলাম, আমি অবশ্যই হাইলাইট করে বলতে পারি, এটাই বাকস্বাধীনতা। কিন্তু মিথ্যা কিছু এখানে ছিল না।

৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:১৭

জ্যাকেল বলেছেন: https://youtu.be/q6Os_DgKPMk?t=112
does it ring any bell?

৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:০৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ১ মে, ২০২২ তারিখে আমি একটা পোস্ট দিয়েছিলাম যেটার শিরোনাম ছিল -

'মুসলমানদের জন্য সুখবর!!! আর ৫০ বছর পর বিশ্বে মুসলমানরা সংখ্যায় এগিয়ে যাবে'

আমার পোস্টটা সরিয়ে দেয়া হয়েছিল।

আমি কয়েকটা সুত্র দিয়েছিলাম এই বক্তব্যের সমর্থনে। বিখ্যাত আন্তর্জাতিক একটা জরীপ প্রতিষ্ঠান এই তথ্য তুলে ধরেছে। পোস্টে কোন ধর্মীয় বিদ্বেষ বা উগ্রতা ছিল না। মন্তব্যে একজন ব্লগার কিছু কড়া কথা পোস্টের বিরুদ্ধে বলেছিলেন।

৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:২৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমাদের দেশে প্রচুর নও মুসলিমকে ভিক্ষা করতে দেখা যায়। এদের জন্য মুসলিম কমিউনিটিকে কিছু করতে দেখা যায় না।

৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৩০

জ্যাকেল বলেছেন: সত্য। আমি নিজেই এইরকম ২/৩ জন পেয়েছি। :(

১০| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:২২

ককচক বলেছেন: ইসলাম সুন্দর এটা সত্য। কিন্তু এখনকার ইসলাম ধর্মের অনুসারীদের আচার আচরণ খুব একটা সুন্দর বলে মনে হয়না। ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা সঠিকভাবে ইসলাম পালন করলে, পৃথিবীতে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করতে পারলে মানুষ ইসলামে অকৃষ্ট হইতো।

পশ্চিমাদের যতই আমরা যতই অপছন্দ করি না কেন, তারা মুসলিম দেশগুলোর চাইতে যথেষ্ট বেশি মানবিক! তারা ন্যায়বিচার বা সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে। মুসলিম দেশে উল্টাপাল্টা বিচার প্রতিপক্ষের করে মাথা কাটা যতটা সহজ পশ্চিমের দেশগুলোতে ততটা সহজ নয়।
পশ্চিমারা মানবিক না হলে তাদের দেশে সাগর, জঙ্গল পাড়ি দিয়ে আরবের মুসলিমরা গিয়ে আশ্রয় নেওয়ার সুযোগ পেতো না।

৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৩০

জ্যাকেল বলেছেন: আপনার সাথে শতভাগ একমত।

১১| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ২:২৮

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: কচুরীপানা কী হারে বাড়ে, আপনার কি জানা আছে? কিন্তু গো খাদ্যের বাইরে এর তেমন উপযোগিতা নেই, তাও বেশি খাওয়ানো যায় না, বদহজম হয় বলে। এরা বাড়তে বাড়তে খাল বিল নদীনালা ভরিয়ে তুলে অতি দ্রুত। এই বৃদ্ধির সুফল কতোটা মনে করেন আপনি?
ইসলাম ধর্মের বিতর্কিত দিকগুলো বাদ দিলাম। এর চর্চায় কিছু মুসলিম যে পরিমান বাড়াবাড়ি করে, তাতেই অনেকের এর প্রতি বীতশ্রদ্ধা জন্মে যায়। মুসলিম প্রধান দেশগুলোর দিকে তাকালে এর ভূরি ভূরি উদাহরণ মেলে। সংখ্যা বৃদ্ধির আতিশয্য পরিহার করে, মান বৃদ্ধির দিকে নজর দিলে বেশি ভাল হতো না?
আমাদের এই বাংলাদেশের কথাই ধরুন। বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম (!), সংবিধানের শুরু বিসমিল্লাহ দিয়ে, কোন কাজ বা কথা বলতে গিয়ে সশব্দে বিসমিল্লাহ উচ্চারিত হয় সদর্পে। সংখ্যাগুরু মুসলিম অধ্যুসিত এই দেশটির দুর্নীতিতে অবস্থান কত, আপনার জানা আছে? সাম্প্রদায়িক সংঘাত, সহিংসতা কোন পর্যায়ে আছে, ভাবতে পারেন?
এবার আসেন কোয়ালিটির প্রশ্নে। ইসলাম ধর্মের অন্তত ভাল দিকগুলোর চর্চা কতোজন মুসলিম করে থাকে? বরং ইসলাম গেল এই ধুয়া তুলে যে হারে উগ্রতা সন্ত্রাস ক্রমশঃ বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাতে সভ্য মানুষ হিসেবে লজ্জিত না হয়ে কি পারা যায়? যদি আমাদের বিবেকবোধ থাকে? অবশ্য পৃথিবীর সকল দেশের মোল্লা মুন্সীদের মধ্যে মানবিকবোধ, বিবেকবোধের চর্চা কতোটা আছে, তা আপনিই ভাল জানার কথা, আপনি হয়তো ওদের ওয়াজ মাহফিল শুনে থাকেন।
আচ্ছা বলুন তো কতজন মুসলিমের সহনশীলতা রয়েছে? পরমত সহিষ্ণুতা রয়েছে? (অন্ততঃ ইসলাম প্র্যাকটিশনার্স কয়জন ব্লগার আমার এই কথাগুলো সহনশীলতার সাথে বিবেচনা করে বুঝার চেষ্টা করে?) সহনশীলতার চর্চা, পরমতসহিষ্ণুতা চর্চা, পাশাপাশি সকল কূপমুন্ডুকতা ছেড়ে জ্ঞান চর্চা বাড়াতে হবে। ইসলামের শান্তিকে হৃদয়ঙ্গম করতে হবে। নাঙ্গা তলোয়ার আর মোসলমানের সংখ্যা বাড়ার মধ্যে কোন গৌরব বা সার্থকতা নেই। ইসলামের মান বাড়ানোতেই সার্থকতা, মুসলিম সমাজের সুনাম এবং প্রসার। শুভকামনা রইলো।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৪৭

জ্যাকেল বলেছেন: আপনি মানুষকে কচুরিপানা বলছেন, আপনি নিজেকে আসলে শয়তান আজাজীলের স্তরে নিয়ে গেছেন আর কি বলবো? আর বাকি প্রসংগের উত্তর দেবার মত রুচি এই মুহুর্তে পাইতেছি না।

১২| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ ভোর ৪:৪১

কালো যাদুকর বলেছেন: মুসলমানের সংখ্যা বাড়বেই ৷ সংখ্যা কখনো মিথ্যা বলেনা ৷ মানুষ ও কচুরীপানা এক না ৷ এরকম তুলনা দুঃখজনক৷
বিদেশে ধর্ম যারা পালন করেন ( যে ধর্ম ই হোক ) , লোকে তাঁদের সম্মান করেন ৷
বেশী মুসলমান থাকলেই সমস্যা তৈরী হবে এরকম ভাবাটা অজ্ঞতা ৷ ইতিহাসে মধ্যযুগে কোন ধর্মের সংখ্যা বেশী ছিল ৷ তখন কি সমাজে সমস্যা ছিল না। এর পরেও বলব, সমস্যার জন্য মানুষ দায়ী, ধর্ম নয় ৷ কোন ধর্মই মানুষকে বিপথে চালিত করে না ৷ মানুষই ধর্মকে অপব্যবহার করে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:০০

জ্যাকেল বলেছেন: আপনি যা বলেছেন এর উপরে আমার কিছু বলার নেই ধন্যবাদ।

১৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:৪২

বিটপি বলেছেন: আপনার কাছে কয়েকটি প্রশ্ন রাখলামঃ
১। ১৮০০ সাল থেকে ১৯০০ সাল পর্যন্ত বিশ্বে মুসলিম পার্সেন্টেজ ছিল ১০%এরও কম। ১৯০১ থেকে ১৯৭০ পর্যন্ত ছিল ১৫%। আর তার পর থেকে গত ৫০ বছরে এসে এখন মুসলিম পার্সেন্টেজ ডবল বেড়ে ৩০% হয়ে গেছে। এই ৫০ বছরে ঘটেছে কি যে কারণে মুসলিমের সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি বেড়ে গেছে?

২। ১৮০০ সালে বিশ্বের ১২০ কোটি জনসংখ্যার মাত্র ৯ কোটি ছিল মুসলিম। ১৯০০ সালে ১৭৫ কোটির মধ্যে ২০ কোটি মুসলিম। ১০০ বছরে বৃদ্ধি ১১ কোটি। ১৯৭০ সালে ৪৩০ কোটিতে ৭০ কোটি। ৭০ বছরে বৃদ্ধি ৫০ কোটি (কি আজব!)। গত ৫০ বছরে বিশের জনসংখ্যা আরো ৩৭০ কোটি বেড়ে এখন ৮০০ কোটির কাছাকাছি। কিন্তু মুসলিমের সংখ্যা বেড়েছে কত জানেন? মাত্র ১৩০ কোটি। মানে এখন বিশ্বে এখন মুসলিমের সংখ্যা ২০০ কোটি। গত ৫০ বছরে কি এমন হয়েছে মুসলিমের সংখ্যা এত বেড়ে গেছে? কোন ভয়াবহ ধর্মযুদ্ধ? মুসলিম মেয়েদের ফার্টিলিটি কি ভয়ানকভাবে বেড়ে গেছে? নাকি পরিসংখ্যানগত ভুল। আসল বিষয়টা কি বলুন তো?

৩। মুসলিম সংখ্যা বেড়ে গেছে তাতে লাভটা কি? ১৯৪৭ সালে ভারত পাকিস্তানের জন্মের সময় ভারত পাকিস্তানকে সমীহ করে চলত। এখন ভারত এতটা এগিয়ে গেছে, যে পাকিস্তানকে প্রতিপক্ষ হিসেবে গণায়ই ধরেনা। গত ৫০ বছর ধরে পুঁচকে ইসরাইল তার প্রতিবেশী ৫টি আরব দেশকে একাই নাকানি চুবানি খাইয়ে এসেছে। মুসলিমরা সংখ্যায় যতই বাড়ুক, ভূ-রাজনীতিতে বা অর্থনীতিতে তারা তেমন প্রভাব রাখতে সক্ষম নয়। ঠিক বললাম।

৪। বিশ্ব যখন এগিয়ে চলেছে আমরা তখন বসে
বিবি তালাকের ফতোয়া খুঁজছি হাদীস কোরআন চষে
................................................
ভেতরের দিকে যত মরিয়াছি বাহিরের দিকে তত
গুণতিতে মোরা বাড়িয়া চলেছি গরু ছাগলের মত .........

কবি কোন জাতিকে উদ্দেশ্য করে এসব অপমানজনক কথাবার্তা বলেছেন?

৫। রাসূল (স) বলেছেন "তোমরা অধিক সন্তানবতী নারী দেখে বিয়ে কর। হাশরের মাঠে আমি উম্মতের সংখ্যাধিক্য নিয়ে গর্ব করব।" রাসূল (স) নিঃসন্দেহে একজন জ্ঞানী ব্যক্তি। কিন্তু সংখ্যাধিক্য নিয়ে গর্ব করার কি আছে, সেটাতো আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে বুঝে উঠতে পারলাম না।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:১৮

জ্যাকেল বলেছেন: বিটপি বলেছেন: আপনার কাছে কয়েকটি প্রশ্ন রাখলামঃ

১। বড় কারণ চিকিৎসা বিদ্যার উন্নতি।

২। নাকি পরিসংখ্যানগত ভুল। আসল বিষয়টা কি বলুন তো? এই জিনিসটাই আমি বুঝাইতে পারতেছি না। নিশ্চয়ই মুসলমান ধর্মে দিক্ষীত হচ্ছেন মানুষ।

৩। ঠিক।

৪। এই প্রশ্ন আপনি সাড়ে চুয়াত্তরকে করেন।

৫। এই হাদীসের অথেনটিসিটি কেমন?

১৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:১১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: গোরু-ছাগলের মতো কোয়ানটিটি বাড়লে কী হবে যদি কোয়ালিটি না থাকে?

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫০

জ্যাকেল বলেছেন: আপনে একটা ছাগল, তাই এই সব আবোল তাবোল বক্তব্য দিতেছেন।

১৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৩৪

ইমরান আশফাক বলেছেন: আগে মসজিদগুলো ছিল কাঁচা কিন্তু মানুষের ঈমান ছিল পাঁকা। এখন মসজিদগুলো হয়েছে পাঁকা কিন্তু মানুষের ঈমান হয়ে গেছে কাঁচা।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫০

জ্যাকেল বলেছেন: সম্ভবত আপনার কথাই সঠিক।

১৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:১৫

আহলান বলেছেন: কিন্তু হযরত ওমন রাঃ এঁর মতো মুসলিম কই? মা হযরত ফাতেমা( রাঃ), বা মা আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ) এঁর মতো মুসলিম কই? খুজে পাবেন গোটা পৃথিবীতে? আমরা নাম সর্বস্ব মুসলিম। মাথায় টুপি দিয়ে সুদ ঘুষ রোজা নামাজ হজ্জ সবই করে বেড়াচ্ছি। প্রকৃত মুসলিম খুঁজে পাবেন কি না সন্দেহ আছে।
কারবালার ময়দানে হযরত হোসাইন রাঃ কে কতল করতে আসা এজিদি মুসলিম (!) বাহিনীর দিকে হযরত হোসাইন (রাঃ) একটি প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছিলেন “আলাম্‌ তাস্‌মাও? আলাইসা ফিকুম্‌ মুসলিম?” “আমার কথা কি শুনতে পাও না? তোমাদের মাঝে কি একজনও মুসলমান নাই?” ভাবতে পারেন এটা কত বড় জিজ্ঞাসা? সেদিন তাঁকে কারা হত্যা করেছিলো ... মুসলিম না অমুসলিম বাহিনী? সুতরাং এবার বুঝে দেখেন মুসলিম সংখ্যা বাড়ছে না কমছে ....

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৬

জ্যাকেল বলেছেন: এই মুসলমান কি মুসলমান সেটা আপনার আমার সকলের জানা আছে।

বর্তমানে ক্রিস্চিয়ানিটি বিশ্বে ১ নম্বর ধর্ম। অথচ কর্মে ক্রিশ্চিয়ান কত % হবে জানেন? ০,০০০১ %

বর্তমানে মুসলমান অন্তত পক্ষে ১০% যারা সঠিকভাবে ধর্ম পালন করে। (কর্মে মুসলমান)

তার মানে?

মানে ধর্মীয় অনুসারী এখনই বিশ্বে সর্বাধিক পরিমাণে মুসলমানেরাই। আর কোন ধর্মে এত রিলিজিয়াস মাইন্ডেড পাবেন না।

এটা পটেনশিয়াল হিসাবে বিবেচনায় নেয়া বুদ্ধিমান লোকের কাজ।

এই পটেনশিয়াল থেকেই সমাজের ভাল হইবার, পজিটিভ ইনফ্লুয়েন্স আসার সম্ভাবনা আছে। যদি যোগ্য নেতা, যোগ্য নেতৃত্ব আসে।

সেটা করতে হবে মানুষের থেকেই, খাস নিয়তে কেহ শুরু করলে অবশ্যই আল্লাহ সাহায্য করবেন।

যাক, এই পোস্টের বিষয়বস্তু কিন্তু 'সঠিক মুসলিম' ছিল না।

১৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:৩০

রানার ব্লগ বলেছেন: অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: গোরু-ছাগলের মতো কোয়ানটিটি বাড়লে কী হবে যদি কোয়ালিটি না থাকে?

তূর্য্য ঠিক বলেছেন । রহিঙ্গারাও মুসলিম এদের জনসংখ্যা পিপড়ার মতো বাড়ছে এতে কার কি লাভ হচ্ছে?

আমার তো মনে হচ্ছে অসভ্য একজাতি তার সংখ্যা বাড়াচ্ছে । এমেরিকায় মুসলিম বাড়ছে এটা কি অনেক বড় কোন সুসংবাদ ? যদি এমন হতো মুসলিমরা বৈজ্ঞানিক হিসাবে এমিরকায় আধিপত্ত বিস্তার করছে , মুসলমানরা রাস্ট্র চিন্তায় তাদের সুনিদৃষ্ঠ মতামত প্রচারে অগ্রগামী হচ্ছে, মুসলমানরা আরো বেশি মাত্রায় মানবিক হচ্ছে এমন কিছু হলে খুশির খবর ছিলো , পঙ্গপালের মতো বেড়ে লাভ কি ?

অনেক আগে এক এমেরিকান নাগরিক কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিলো মুসলিমদের এমিরিকায় আসার বিপক্ষে কেন অবস্থান করছেন তার স্পষ্ট উত্তর এরা আসে শরনার্থী হয়ে এসে এরা আমাকে শেখায় কি করে আমাকে চলতে হবে কি ভাবে আমাকে থাকতে হবে আমাদের জীবন ব্যাবস্থা নিয়ে এদের হাজারো সমস্যা, এতোই যদি সমস্যা আসে কেনো ? আমরা তো তাদের আসতে মানা করি হাতে পায়ে ধরে এসে আমাদের কেই জ্ঞ্যান দেয় তার উপর আমার দেশের সাংস্কৃতির প্রতি এদের বিন্দুমাত্র সন্মান নাই এদের আমার দরকার নাই। দুষ্ট গরুর থেকে শূন্য গোয়াল ভালো ।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৩

জ্যাকেল বলেছেন: কই আগরতলা আর কই ছকির তলা হিসাব আছে নাকি? আমি কি শরণার্থি নিয়া পোস্ট দিছি?

পংগপালের মত বলছেন কারণ আপনি মানুষকে অবমুল্যায়ণ করতেছেন। এটা নিয়ে আমি কিছু বলব না। টপিক ছিল এখন ক্রিশ্চিয়ান ধর্ম বড়, ভবিষ্যতে আমরা ঐ অবস্থানে যাব।

১৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:২৪

জটিল ভাই বলেছেন:
হুম। লিডারসিপ পড়ার সময় জেনেছি মুসলিম গ্রোথ রেইট বাড়ছে। নিঃসন্দেহে এটি সুসংবাদ। তবে নামকা ওয়াস্তে এটাই আক্ষেপ :(

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৪

জ্যাকেল বলেছেন: জটিলবাদ! আক্ষেপ নিয়া আর কি বলব?

১৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২২

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: * কচুরীপানা তো কচুরীপানাই। এর দ্রুত বৃদ্ধির কথা আমি বলেছি। এখানে মানুষকে আনা, বা টানার কোন প্রশ্নই নেই। কচুরীপানা তো ঘৃনিত কোন জিনিস না, বা অপরাধপ্রবণ কিছু না। অতি সরল বাক্যে আমি উদাহরণটি দিয়েছি। আপনি যদি অসুস্থ বা নেশাগ্রস্ত না হয়ে থাকেন আমার আগের মন্তব্যটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে দেখেন। তারপর বলেন, আমি কোথায় মানুষকে কচুরীপানা বলেছি? ভাই, বুঝে বা না বুঝে আপনি ও আপনার মতো লোকগুলোর এরকম মন্তব্য করা সত্যিই দুঃখজনক৷
* শয়তান আজাজীলকে আমি চিনি না। সে কি আপনাদের কথাবার্তায় আমার মতো যৌক্তিক মন্তব্য করে থাকে? তাহলে আপনি ঠিক কথাই বলেছেন। সমস্যা হলো এই আজাজীলদের সংখ্যা নেহায়েত কম।
* আপনি বলেছেন, 'বাকি প্রসংগের উত্তর দেবার মত রুচি এই মুহুর্তে পাইতেছি না। ' আমার কোন কথাটা অরুচীকর, এবং কী ধরণের অরুচীকর? পোস্ট যখন লিখেছেন, মন্তব্য এবং প্রতি মন্তব্যের সুযোগও রয়েছে। সত্যি জবাবটা আপনাকে দিতে হবে।
* আমি বিশ্বাস করি আমার মন্তব্যের প্রতিটি কথায় যুক্তি আছে। যুক্তিহীন কথা আমি বলিনি। জবাব না দিয়ে এড়িয়ে গেলে আমার কোন আপত্তি নেই। কিন্তু যখন বলেন রুচি পাইতেছেন না, তখন আবার প্রশ্ন আসে, আসলেই রুচির দোহাই দিয়ে আপনার যে জবাব দেবার হিম্মত নেই, সেটাই প্রকাশ করেছেন? আমার মন্তব্যের সঠিক ও যৌক্তিক জবাব দেবার হিম্মত যদি আপনার না থাকে, আমার কিছু বলার নেই।
* কচুরীপানা আর মানুষকে আপনি এক করে ফেলেছেন, সে দায় আপনার। রুচি আর হিম্মতকেও যদি এক করে থাকেন, সেটা আপনার অজ্ঞতা।
শুভ হোক আপনার ব্লগিং। শুভকামনা।

২০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:২৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কিন্তু পশ্চিমা মিডিয়া সবসময় খ্রীঃ জনসংখ্যা বেশি বলে প্রচার প্রসার করে বেড়াচ্ছে, তখনও বেড়াবে।+++

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩০

জ্যাকেল বলেছেন: ধন্যবাদ রইল।

২১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: শুধু সংখ্যা নয়, গুণগত মানই কাম্য।

১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:১৩

জ্যাকেল বলেছেন: ধন্যবাদ লেখক সাহেব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.