নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ

সরোজ মেহেদী

The inspiration you seek is already within you. Be silent and listen. (Mawlana Rumi)

সরোজ মেহেদী › বিস্তারিত পোস্টঃ

খালি পকেট, অবোদ জিভ, আর টসটস কথা কাহিনী

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬

এক বন্ধুকে প্রশ্ন করেছিলাম বাঙালি ও আরবদের মধ্যে মিল কিসে! তার উত্তর মতে, 'এরাবিয়ান ও বাঙালিদের মধ্যে সবচেয়ে মিলের জায়গাটা হলো এই দু’দলই জাতি হিসেবে অসভ্য।' পরনিন্দাকারী, পেছন থেকে বাঁশ দেওয়ায় ওস্তাদ আর পরশ্রীকাতর। সবচেয়ে বড় অমিল অর্থে। এরাবিয়ানরা তেল বেচা ধনী ও অনেকাংশে কপাট মূর্খ আর বাঙালিরা ঠিক গভীরতা না জানা অতল ফকির। এরা বাংলাদেশ নামক ডোবায় বসে এই সত্যটা জানার সুযোগটাই পায় না, পুরো দুনিয়া থেকে ওরা ঠিক কতটা পিছিয়ে। ও, এই দুই জাতির মধ্যে আর একটা মিলের জায়গা আছে। সেটা হলো খাবারে।

বাঙালিরা সসি, মসল্লাবাজিতে ভরা ভোজে মজতে পছন্দ করে, এরাবিয়ানরাও। ইস্তাম্বুলে বেশ ক’বছর হয়ে যাচ্ছে আমার। সিরিয়া যুদ্ধ, ইয়েমেন যুদ্ধসহ নানা কারণে তুরস্ক এখন আরবদের দ্বিতীয় ঘর। এর বাইরে ভ্রমণের জন্য ধনী আরবরা বেছে নিচ্ছেন তুরস্ককে। যেমন সৌদিয়ান, কাতারী, কুয়েতিরা ইস্তাম্বুলে ভীড় করছে ছুটি কাটাতে। একসময় আরব ধনকুবেররা পশ্চিমা ব্যাংকে টাকা রাখত, এখন এদের বিশাল একটি অংশ তুরস্কে রাখে। এর প্রধানতম কারণ হচ্ছে, পশ্চিমারা সুযোগ পেলেই আরবদের টাকা বাজেয়াপ্ত করে খেয়ে ফেলে। ফলে ভীত আরবরা এখন পশ্চিমা বিমুখ। আর ফিলিস্তীনের নির্যাতিত, নিষ্পেতিত আরবদের একটা বিশাল অংশ বহু যুগ ধরেই দেশটিতে আশ্রিত। এর বাইরে রাশিয়ার তাতার মুসলিম, গ্রিক মুসলিম, চীনের উইঘুর, ইউক্রেনের তুর্কিশ মুসলিমসহ বিভিন্ন দেশের সংখ্যালঘু মুসলিমদের একটি অংশ তুরস্কে শরণার্থী হিসেবে দীর্ঘ বছর ধরে আশ্রিত রয়েছে।

কুত্থেকে কই চলে যাচ্ছি বুঝতেছিনা। উপরের বকবকানি দেখে মনে হচ্ছে আমিও বাংলাদেশে রাজনীতিবীদ বনে যাওয়ার পথে। যাইহোক, ইস্তাম্বুলে গড়ে উঠেছে নানা জাতিগোষ্ঠীর হরেক রকম রেস্টুরেন্ট। এর মধ্যে এরাবিয়ান রেস্টুরেন্টই সবেচয়ে বেশি। এর বাইরে রয়েছে মালয়শিয়ান, ইন্দোনেশিয়ান, চাইনিজ, কোরিয়ান, ইন্ডিয়ানসহ বিভিন্ন দেশের রেস্টুরন্টে।

এখানে আসার পর থেকেই মাঝে মধ্যে রেস্টুরেন্টের খুঁজে বের হতাম আমি। এতদিনে মোটামুটি সব রেস্টুরেন্টই চেনা হয়ে গেছে। এর মধ্যে বেশি যাওয়া হয় মালয়শিয়ান, ইন্দোনেশিয়ান, সিরিয়ান আর ইয়েমেনি রেস্টুরেন্টে। নামকাওয়াস্তে একটা ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট থাকলেও যাই না কখনো। কারণ দাম। একটা মুরগী বিরিয়ানি নেয় বাংলাদেশের প্রায় হাজার খানেক টাকা। আর একটা বিফ বিরিয়ানি নেয় হাজার টাকার উপরে। সে হিসেবে আরব রেস্টুরেন্টগুলার দাম তুলনামূলকভাবে কম, সার্ভিসও ভালো।

বেশকিছু তার্কিশ খাবার আছে যা খেতে খুবই সুস্বাদু। বিশেষ করে তার্কিশ কাবাব। কেউ ইস্তাম্বুলে এলে প্রথমেই ঘুরতে যায় সুলতান আহমেত নামে একটি জায়গায়। দেশটির প্রধান পর্যটন এলাকা হচ্ছে এই সুলতান আহমেত। এই এলাকার একটি জাদুঘরে ইসলাম ধর্মের শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (স.) এর দাঁড়িসহ বিভিন্ন ব্যবহার্য জিনিস সংরক্ষিত রয়েছে। একই জায়গায় দেখা যায় চার খলিফার তরবারি, নবী মুহাম্মদের মেয়ে ফাতেমার জামা ও তার বড় ছেলে হাসানের ব্যবহৃত জুব্বা, ইসলাম ধর্মের আরেক নবী হযরত মূসার লাঠি, হযরত দাউদের তরবারি, হযরত ইব্রাহিমের কাবা নির্মাণকালীন ব্যবহৃত সেই পাথর, যেখানে তার পদচিহ্র রয়েছে ইত্যাদি। খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের প্রথম গীর্জাটিও এখানে। ও, এই সুলতান আহমেতেই মেলে তুরস্কের বিখ্যাত খাবার সেলিম উস্তা কুফতে (কাবাব)। দাম একটু বেশি হলেও স্বাদে অনন্য সাধারণ। তুরস্কের বিখ্যাত আইসক্রিম কাভরামান মারাশ খাওয়ার লোভ সামলাতে পারে না পর্যটকেরা। আমি গরীব হয়েও পারিনি। বেশ ক’বার কিনে খেয়ে খালি পকেট আরও খালি করেছি। তার্কিশ আরও দুটি খাবার আমার ভালো লাগে। পিদে (অনেকটা পিজ্জ্বার মতো) আর লাহমাজুন (ময়দার রুটির উপরে গরুর মাংস ছিটিয়ে তৈরি করা)। এর বাইরে দোনের খেতে চাইলে ঢুঁ মারি বেরেকেত দোনের বা কামাল পাশা দোনের রেস্টুরেন্টে।

যাক আবার ফিরে আসি ভিনদেশী খাবারে। ইস্তাম্বুল শহরের ইউসুফ পাশা-হাসেকি এলাকা ঘিরে গড়ে উঠেছে উইঘুর-আরব রেঁস্তোরা। আমি মাঝে মধ্যে এই এলাকায় যাই, দামের কথা ভুলে গিয়ে হরেক রকম খাবার অর্ডর দিয়ে খাই। আর খানিক সময়ের জন্য হারিয়ে যাই দেশীয় স্বাদে। বাংলাদেশী খাবারের সাথে ওদের খাবারের বেশ মিল। শহরের ফাতিহ নামক এলাকার ফাতিহ সুলতান মসজিদকে ঘিরে গড়ে উঠেছে অসংখ্য আরব রেঁস্তোরা। এ এলাকায় এলে দেখা যায় শত শত আরব স্বদেশী খাবার খাওয়ার জন্য ভীর করছে। এই এলাকার অদূরেই এদেরনিকাপ নামক এলাকায় দেখা মেলে মালয়শিয়ানদের। ইন্দোনেশিয়ান রেস্টুরেন্ট রয়েছে মার্কেজ এফেন্দি নামক একটি এলাকায় আর আমাদের স্বাদের ইন্ডয়ান রেস্টুরেন্ট এর দেখা মেলে চেম্বেরলিতাস নামক এলাকায়। খেতে বেশ ভালো হলেও প্রায়ই সমস্যা হয় দামে। তুলনামূলক সস্তায় খাওয়ার জন্য তাই মাঝেমধ্যে যাই বার্গার কিংয়ে। কখনো কখনো ম্যাকডোনাল্ড, কেএফসি বা ডমিনো পিজ্জাহাটে।


লেখতে লেখতে হাঁই উঠেছে। কিন্তু এই পোস্টটা কোন উদ্দেশ্যে, কার উপকারের জন্য আপ দিচ্ছি বুঝতেছি না। তবে এতে যে কোম্পানির প্রচার ও প্রসার হচ্ছে, মানে আমি যে মাঝেমধ্যে বাইরে গিয়ে খাই সেটা জানান দেওয়ার ব্যবস্থা করা হলো সেটা বুঝতে সমস্যা হচ্ছে না! যাকগা, ‘জিপিএ ফাইভ এবং এ পেপেলাশশ’ পাওয়া জাতি অন্তত এটা জেনে বড় হোক, চিপ ইন্ডিয়ান বলে যে গালিটা বাংলাদেশি-পাকিস্তানি-ইন্ডিয়ানদের লক্ষ্য করে বিদেশিরা দেয় তা আসলে সর্বাংশে সত্য না। বাঙালিরাও পছন্দের জন্য পকেটের টাকা খরচ করে। আপাতত সবাইকে কর্দমাক্ত আকাশ ও মেঘে ঢাকা মাঠে ক্রিকেট উপভোগ করার আমন্ত্রণ জানিয়ে আলবিদা। ভালো থাকেন, সুন্দর থাকেন। ভালোলাগা ও ভালোবাসায় পাশে থাকেন।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাই সরোজ মেহেদী।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩

সরোজ মেহেদী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছবিতে যেসব খাবার দেখায়েছেন, দেখতে ভালো মনে হচ্ছে না, হার্টের ক্ষতি করবে, মনে হচ্ছে!

আপনার পছন্দে সমস্যা আছে।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪৪

সরোজ মেহেদী বলেছেন: ওহহো। শেষের দিকের চাইনিজ আইটেমটা আর শুরুর দিকের গ্রুপ ছবির মাছ খাওয়া ছাড়া বাকিগুলো কিন্তু বেশ মজার।

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯

সামিয়া বলেছেন: 'এরাবিয়ান ও বাঙালিদের মধ্যে সবচেয়ে মিলের জায়গাটা হলো এই দু’দলই জাতি হিসেবে অসভ্য।' আপনি বাঙ্গালী হয়েও নিজেকেই নিজে অসভ্য বলে কি শান্তি পেলেন??

৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০১

সামিয়া বলেছেন: পরনিন্দাকারী, পেছন থেকে বাঁশ দেওয়ায় ওস্তাদ আর পরশ্রীকাতর। সবচেয়ে বড় অমিল অর্থে। এরাবিয়ানরা তেল বেচা ধনী ও অনেকাংশে কপাট মূর্খ আর বাঙালিরা ঠিক গভীরতা না জানা অতল ফকির। এরা বাংলাদেশ নামক ডোবায় বসে এই সত্যটা জানার সুযোগটাই পায় না, পুরো দুনিয়া থেকে ওরা ঠিক কতটা পিছিয়ে।

এত বাজে বাজে কথা মানুষ নিজের দেশ সম্পর্কে কি করে বলে!
অশেষ ঘৃণা। আপনার মত লোক যেন বাংলাদেশে কখনো প্রবেশ করতে না পারে সরকারের সেই ব্যাবস্থা নেয়া উচিৎ।


২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৯

সরোজ মেহেদী বলেছেন: জ্বি আফা, সক্কারের উচিৎ আফনেরে ডাবল নাগরিকত্ব দেওয়া। ভোটের আগে ডাবল চা পাবেন। এই খুশিতে এক্কনই এট্টু হাসেন। জাতি সামনের পাটির দাঁতগুলো অন্তত দেখুক। আহারে আমাদের টুনটুনি, বাবুই সোনামনি।

৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১২

আরাফআহনাফ বলেছেন: মজাদার পোষ্ট !

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৯

সরোজ মেহেদী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০০

জাহাজী বলেছেন: 'এরাবিয়ান ও বাঙালিদের মধ্যে সবচেয়ে মিলের জায়গাটা হলো এই দু’দলই জাতি হিসেবে অসভ্য।'

পরনিন্দাকারী, পেছন থেকে বাঁশ দেওয়ায় ওস্তাদ আর পরশ্রীকাতর। সবচেয়ে বড় অমিল অর্থে। এরাবিয়ানরা তেল বেচা ধনী ও অনেকাংশে কপাট মূর্খ আর বাঙালিরা ঠিক গভীরতা না জানা অতল ফকির। এরা বাংলাদেশ নামক ডোবায় বসে এই সত্যটা জানার সুযোগটাই পায় না, পুরো দুনিয়া থেকে ওরা ঠিক কতটা পিছিয়ে।


প্রমাণ করুন

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫৪

সরোজ মেহেদী বলেছেন: বাঙালি বাংলাদেশিরা ধ্যানে জ্ঞানে আধুনিক, শিক্ষিত, বাংলাদেশ একটি ফকির না আধুনিক ও উন্নত মডেল রাষ্ট্র, বিদেশে থাকা বাঙালিরা চোর বা ছেচরা না খুবই সম্মানিত হিসেবে সারা পৃথিবীর কাছে সমাদৃত হয় এই মর্মে একটা গবেষণা শুরু করে দেন ভাইজান। এতে আমারটাও ভুল প্রমাণিত হয়ে যায়, জাতিও উপকৃত হয়।


রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, শরৎচন্দ্র, হরপ্রসাদ শাস্ত্রীসহ বিভিন্ন গুণীজন বাঙালির চরিত্র চিত্রায়ন করে গেছেন অতীতে। অবশ্য এসব সেকেলে মানুষেরা আমাদের মতো অতি জ্ঞানী, আধুনিক বাঙালির গণনার মধ্যে আসে কি না কে জানে!

নিচের উদ্ধৃতি আপনার কাজে লাগতে পারে, ‘আমাদের বাঙালিদের মধ্যে দুইটা দিক আছে। একটা হল ‘আমরা মুসলমান, আর একটা হল আমরা বাঙালি।’ পরশ্রীকাতরতা এবং বিশ্বাসঘাতকতা আমাদের রক্তের মধ্যে রয়েছে। বোধহয় দুনিয়ার কোনো ভাষায়ই এই কথাটা পাওয়া যাবে না, ‘পরশ্রীকাতরতা’। ...ভাই, ভাইয়ের উন্নতি দেখলে খুশি হয় না। এই জন্যই বাঙালি জাতির সকল রকম গুণ থাকা সত্ত্বেও জীবনভর অন্যের অত্যাচার সহ্য করতে হয়েছে। সুজলা, সুফলা বাংলাদেশ সম্পদে ভর্তি। এমন উর্বর জমি দুনিয়ার খুব অল্প দেশে আছে। তবুও এরা গরিব। কারণ, যুগ যুগ ধরে এরা শোষিত হয়েছে নিজের দোষে। নিজেকে এরা চেনে না, আর যতদিন চিনবে না এবং বুঝবে না ততদিন এদের মুক্তি আসবে না।’ (পৃ: ৪৭-৪৮, অসমাপ্ত আত্মজীবনী, শেখ মুজিবুর রহমান)।


৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০০

গ্রীনলাভার বলেছেন: আমি বাংগালী এবং আরবদের মধ্যে আরো অমিল আছে। এই যেমন ধরুন, আধুনিক বিজ্ঞান আরবদের আবিষ্কার। ইউরোপের অন্ধকার যুগে এই আরবরাই ৫০০ বছর জ্ঞান বিজ্ঞানের ঝান্ডা উড়িয়ে রেখেছিল। আর বাংগালী; ১০০০ বছরের ইতিহাসে আমি অসভ্য ভিক্ষুক। আমার পাছায় কাপড় থাকেনা কিন্তু দুর প্রতিবেশীর হাড়ির খবর পাবেন আমার ব্লগ থেকে।

লর্ড হারডিন্জ যখন বাংলাদেশে একটি বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) স্থাপনের প্রস্তাব দিলেন তখন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রেগে গিয়ে বলেছিলেন, এরা হল কৃষকের জাত। এদের দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের দরকার কি?

সুত্র কি? (পড়াশুনা না করে ইন্জিনিয়ার হয়েছি তো ভাই, তাই সুত্র ছাড়া কিছু বিশ্বাস করতে পারি না) Tagore was famously opposed the establishment of the university at Dhaka, also a signatories of intellectuals who were against any institution for majority Muslims during that period. - Click This Link


৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৩২

সরোজ মেহেদী বলেছেন: আরব ও আরব সভ্যতা নিয়ে পড়াশোনা করার ইচ্ছা আছে। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৫

রন৬৬৬ বলেছেন: The writer of the above article portrayed the true picture of Bangladesh. Around 80% of our people are just like ‘frog in the pond.’ They think Bangladesh has made tremendous progress during recent years. This toxic overdose by the so called politicians created this havoc. But those people living overseas grossly differ from this view. Because these Expatriates have practical knowledge of watching development in the host country as well as Bangladesh while they visit their relatives.
I personally suggest readers to visit at least two Asian countries in their lifetime. There are roughly 50 countries in Asia. Please do not try to visit Europe, the USA, Canada or Australia. These are developed country. After 45 years of independence Bangladesh remained as a ‘Least Developed Country’ not even developing country! Among the Asian countries do not visit GCC (Gulf Cooperation Countries) and China, South Korea, Japan or Singapore. These countries are not comparable to Bangladesh in any field. Try to visit African countries instead. They are similar to Bangladesh. Other war torn countries like Syria, Yemen, Sudan can be compared to Bangladesh. Don’t forget that Dhaka city ranked 136th worst livable city around the globe among 140 countries. Nearly 75% of Dhaka dwellers are coming from the districts or country sides. As for them Dhaka is much more beautiful and well ahead of their village, town. This is true. Because subsequent rulers of Bangladesh did not develop rural areas of country sides. They concentrated on Dhaka only.

It is very unfortunate that Bangladesh remained as an impoverished country in South Asia. Some people pointed out few social indicators as the barometer of development. I have been in New Delhi for three and half years. Bangladesh is approximately 20 years behind that of India. Visit Malaysia and Thailand you will see significant development in these two countries. Their Governments show respect towards their own people. I lived and worked in Abu Dhabi, UAE for 11 years. UAE Government pays US$20,000 to men who want to marry local (Watani) lady. If any students from these GCC countries want to go to anywhere in the world for higher education he/she will get entire money from their governments!!! That includes accommodation, health insurance, air ticket, gas and of course entire tuition fees! This is called ‘Welfare Government’. Last but not least, I was in Australia for six years. Bangladesh is roughly 70 years behind of any developed countries around the globe. Just imagine, there are no fences/walls between two houses! Just a single demarcation line or border between the two houses. You can park your car outside the house at any time. You do not need a driver to guard that car overnight. Very few people (2%) can employ driver for their car. There are certain things readers will understand when they visit foreign country.

There are two countries in Asia which does not possess any natural resources at all. For instance, Japan and South Korea. Each citizens get pension at the end of their working lifespan. But in Bangladesh only Government Service holders get this opportunity.

However, among the 57 Muslim countries Turkey is considered modern developed country. Bangladesh is no match for Turkey. Turkey is among G-20 country and Bangladesh position is 33rd in terms of PPP of GDP. At present, India’s economy ranked third in the world in terms of purchasing power parity! We have not achieved any significant development for the last 45 years. Malaysia got independence in 1964 and they made tremendous progress. Although we are lucky to have natural gas, oil and eight largest human resources in the world.

In short, Bangladesh could be a role model for corruption, bribery, harassment, water pollution, land grab, transport havoc, backlog of Official permits, undue harassment in the civil court, harassment in the Airport, human smuggler so on and so forth. There are more than 10 million Bangladeshis living overseas. They know the truth. Just ask your relatives about any other country in the world. He will tell you the truth. But at the end of the day, we call Bangladesh is our ‘HOME’.

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬

সরোজ মেহেদী বলেছেন: This is what I always say, "But at the end of the day, I love Bangladesh, miss Bangladesh and want to die in beloved Bangladesh." Thanks for a detailed comment and I agree with you and feel regret for the miserable condition of my homeland. In abroad, during meeting someone if raised country issue I try to tell the progress only.

Alas! we always criticize India and its people but never try to learn from them.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.